নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আখ্যাত

আমি একজন মন্দ মানুষ বলেই নিজেকে জানি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার উদারতা।

আখ্যাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফটিক তুই পালিয়ে যা...

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪


এক কথায় চমৎকার ভোট। উৎসবমুখর ভোট। প্রচুর স্বেচ্ছাসেবক রাখা হয়েছিলো।মোড়েমোড়ে, প্রধানফটকে, ভোটারদের লাইনের কাছে এবং ভোটকক্ষের ভেতরে। তিন রাস্তার মোড়ে দায়িত্বপালনরত ৫জনের সাথে প্রথম দেখা হয়। সবার গায়ে জনপ্রিয় নেতার ছবি সংবলিত টিশার্ট। সবাই বলে উঠলেন, “ ডায়রেক মাইরা দিয়েন, বুথের মধ্যে যাওয়া লাগবে না, ডায়রেক মাইরেন যান”। সবাই মুখচাওয়াচাওয়ি করলাম।

পরের মোড়ে পৌঁছলাম যখন, ৮-১০ জন টিনএজার স্বেচ্ছাসেবক বীরবিক্রমে এগিয়ে এলো, প্রতিহত করার জন্য এগিয়ে আসার মত। সবাই একই টিশার্ট পরা, একই কথা সবার, ওপেনে (প্রকাশ্যে) দিতেহবে।

ঐতিহাসিক এ ভোটযাত্রায় সহযাত্রী ছিলাম ১০-১২জন। আমরা প্রধান সড়কে উঠে গেছি। ধীর পায়ে , খানিকটা সংশয় নিয়ে এগিয়ে চলছি ভোটকেন্দ্রের দিকে। টিনএজার গ্রুপের কমান্ডার একজনকে দ্রুত দৌঁড়ে যাওয়ার নির্দেশ দিলো। আমাদের অতিক্রম করে দ্রুত ভোটকেন্দ্রের দিকে ছুটে গেলো সংবাদদাতা শিশুটি। মুহূর্তেই খবর পৌঁছে গেল, “দশ বারটা ভোট আসতেছে”।
প্রধান গেট পাহারা দিচ্ছেন বজলু ভাই নিজেই। সাথে লোকজন। বজলু ভাই জেলা শ্রমিক সংগঠনের সভাপতি। লেখা পড়া না জানলেও এলাকার শিক্ষিত অশিক্ষিত, ছোট বড় সবাই তাকে ভাই বলে। যেমন বডি ফিগার, তেমন বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। এক কথায় ভোটকেন্দ্রের লড়াকু সৈনিক। আমাদের সহযাত্রীদের মধ্য থেকে মাথামোটা এক ভোটার বলে বসলেন, “কেন, ওপেনে কেন দেব”? বজলু ভাই আগুনের স্ফুলিঙ্গের মত জ্বলে উঠলেন। এই প্রচণ্ড শীতের মধ্যেও কপাল ঘামে ভিজে গেছে। টকটকে চোখদু’টো যেন জ্বলছে। আবেগের উত্তেজনায় দুই ঠোঁট বার বার কেঁপে উঠছে। ৭ই মার্চের ভাষণের মত আঙ্গুল ঝাঁকিয়ে ঝাঁকিয়ে বলছেন, “ওপেনে দিতে না পারলে চলে যান এখান থেকে, ভোট দেয়া লাগবেনা আপনার”। মাথামোটা সহযাত্রীটি একদম চুপশে গেলো।

আরেক বুদ্ধিমান সহযাত্রী এগিয়ে গিয়ে বজলু ভাইকে জড়িয়ে ধরে বললেন, “ ওপেনে কেন দিতে পারবনা বাবা, অবশ্যই ওপেনে দেবো।বজলু ভাই একটু থামলেন। নিশ্বাস তার ঘন হয়ে গেছে। জোরে জোরে হাপাচ্ছেন। তার সহযোগীরা যার যার মত করে আগান্তুক ভোটারদেরকে ভোট দেয়ার নিয়োম শিখিয়ে দিচ্ছেন। “ওপেনে দিতে হবে”।

লাইনে দাঁড়াতে হয় যেখানে, সেখানেও দলীয় স্বেচ্ছাসেবকরা নিয়োজিত ছিলেন।খুব আন্তরিকতার সাথে তারা ওপেনে ভোট দেয়ার নিয়মটি মনে করিয়ে দিচ্ছিলেন বারবার।

ভোটকক্ষের ভেতরেও প্রয়োজনীয় সংখ্যক দলীয় নেতাকর্মী সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করছিলেন ভোটারদের। কাউকে সিল মেরে, কাউকে ভাঁজ করে দিয়ে , কাউকে বাক্সে ঢুকিয়ে দিয়ে সহযোগিতা।

নরীদের কক্ষে নারী স্বেচ্ছাসেবক। আমার সহযাত্রী নারী ভোটাররা একেক জন একেক বিবরণ দিলেন। একজন বললেন, “আমারে ওপেনে দেতে কইছে, ওপেনে দিছি”। একজন বললেন আমার ব্যালট টান দিয়ে নিয়ে একজনে সিল মেরে বেলট ফেরত দিয়ে বলে, “নেন বাক্সের মধ্যে রাখেন”। একজন বললো, আমারে কইচে যান আপনারাটা দেওয়া হয়ে গেছে।

স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এবং নেতৃবৃন্দ অত্যন্ত পরিশ্রমের সাথে কাজ করেছেন। জেলা যুব সংগঠনের রসভাপতি বারবার সবগুলো রুমে ঢুকছেন, দেখছেন, দ্ব্যার্থহীনকণ্ঠে নির্দেশনা দিচ্ছেন, “খবরদার, একটা ভোটও যেন এতিক সেদিক না হয়।”

পোলিং অফিসারদেরকে বলে দিচ্ছেন, “যারা ওপেনে সিল না মেরে চলে যাবে তাদেরকে লাল কালি দিয়ে দাগ দিয়ে রাখবেন।আর যারা কাপড়ের আড়ালে যেয়ে ভোট দেবে তাদেরকেও মার্ক করে রাখবেন”।

বিপত্তি ঘটলো আরেক মাথামোটা সহযাত্রীকে নিয়ে। এত এত বার এত এত ভাবে বলে দেয়ার পরও সে পর্দার আড়ালে যেয়েই ভোট দিলো। কাউকে না দেখিয়েই ওমনি বাক্সের মধ্যে ফেলে দিল। একজন পোলিং অফিসার সাথে সাথে দাগ দিয়ে রাখলেন।মুহূর্তেই রটে গেল,“ফটিক পর্দার আড়ালে ভোট দিয়েছে”। ফটিক বাড়ি ফেরার আগেই তার বাড়িতে স্বেচ্ছাসেবকদের একটি চৌকস দল পৌঁছে গেলো। দেশ এখন ডিজিটাল। ফটিকের মোবাইল বেজে ওঠে, “ফটিক তুই পালিয়ে যা, বজলু ভাইরা যাচ্ছে”।

ভোট দিয়ে ফেরার পথে দেখি একটি জটলা জটলার কেন্দ্রে এক মহিলা। বোরখাা পরা। মাথামোটা মহিলা জোরে জোরে বকে চলেছে।সাথে আরো ৩-৪ জন। নীরব। দ্বিধাগ্রস্ত। বাড়ির দিকে যাবে, নাকি কেন্দ্রের দিকে। মহিলাটি রীতিমত বক্তৃতা শুরু করেছে,“ ভোট আমার নাগরিক অধিকার, দেখিয়ে ভোট দিতে হলে দেবোনা ভোট, ইত্যাদি”।

টিনএজারদের কমান্ডার এগিয়ে আসে। “আপনার ভোট দেয়া লাগবেনা, বাড়ি যেয়ে ঘুম পড়েন। এই, তোরা চিনে রাখ, এইটা মৌলবির বউ”। মহিলা আবার বলতে শুরু করেন,“এই, তুই মন্টুর ছেলে, আমার ছেলের চেয়েও তোর বয়স কম। তুই এত কথা বলছিস কেন্? ….. ইত্যাদিইত্যাদি”।

ফটিক এখনো আত্মগোপনে। কিন্তু এভাবে কত দিন সম্ভব? ফটিক দিনমজুর। পালিয়ে থাকলে সংসার চলবে না। বেরই বা হবে কিভাবে? একেক বার একেক কথা ভেবে মনে শক্তি সঞ্চয় করার চেষ্টা করে।আবার চুপসে যায়।শেষ মেস সিদ্ধান্ত নেয়, আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে আসবে। কিল ঘুষি, চড় লাথি যা খাওয়ার এখনি খেয়ে নেনে। তারপর আর ভয় নেই।কিন্তু লুকিয়ে থাকলে পুরো পাঁচ বছরই লুকিয়ে থাকতে হবে। এটা সম্ভব নয়। সম্ভব্য ধোলাইটি খাওয়ার সময় অনুনয় বিনয় করে কী বলবে তাও রেডি করে রেখেছে ফটিক। “ভাই আমিতো ইচ্ছা কইরা পর্দার আবডালে যাইনাই। অফিসার কইলো, তাই গেলাম। তা ছাড়া পর্দার আড়ালে গেলেও ভোটতো নৌকায়ই দিচি”।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১৮

পবিত্র হোসাইন বলেছেন:



চোখ দুটো খোলা আছে তবু তারা অন্ধ
নাকে ঘ্রাণ লাগে ঠিক পায় না তো গন্ধ!

দিন আসে দিন যায় আরো দিন আসবে
পোড়া লাশ আরো পেলে খুশি হয়ে হাসবে!

তারা চায় গদি পেতে লাশ হোক সব্বাই
দু’জনেই মালা জপে গদি চাই, গদি চাই!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

আখ্যাত বলেছেন: বলেছেন: ১০০% সত্যি

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪২

নাহিদ০৯ বলেছেন: লাইক ছাড়া আর কিছু দিতে পারলাম না। পর্দার আড়ালে গেলেও ভোটতো নৌকায়ই দিচি! B:-)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৩

আখ্যাত বলেছেন: বলেছেন: বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে।
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে শাঁই শাঁই..
ভোটের নিয়োম কেন আগের মত থাকবে?
ডাস্টবিনে ছুড়ে ফেলো ভোটকক্ষের সেকেলে কাপড়ের বেড়া।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ফটিক তুই পালিয়ে যা, বজলু ভাইরা যাচ্ছে.........





এরকম হাজারো বজলু ভাই পয়দা হইছে। বাঁচার উপাই নেই। :(

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্ট স্টিকি করার দাবী জানাইলাম।

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৪

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ৩০ ডিসেম্বরের দেশর কমন চিত্র। আমাদের এলাকায় সকালে প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং এজেন্ট নৌকায় শীল মারছেন খবর ছড়িয়ে পড়লে কিছু বিএনপি সমর্থক বাধা সৃষ্টি করতে চেয়েছিলো। পারেনি। সারাদিন এভাবেই গ্যাছে। ৪ টার ঘণ্টাখানেক আগে স্থানীয় এমপির ভাগিনা এসে বলেন, এই এলাকার সবটিরে আমি বগলর চিপাত রাকি। আর তারা বুলে করইন ধান... ধান।
কেউ অশান্তি সৃষ্টি করার চেস্টা করলে কিতা অইবো কইলাম না। যা করছো, করছো৷

তারপর আর কি? ইচ্ছেমতো ফলাফল ঘোষণা.....

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৭

আখ্যাত বলেছেন: জিতেছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
হেরেছে জনগণ

৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৪

আংশিক ভগ্নাংশ জামান বলেছেন: ফটিক পালিয়ে আর যাবে কোথায়!
ধুঁকে ধুঁকে বর্ডার পর্যন্ত!

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:০৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনার এই ঘটনা কি সত্য? নাকি মানুষের কথাবার্তা শুনে গল্প লিখেছেন?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

আখ্যাত বলেছেন: গল্প নয়, সত্যি।
রূপ কথার মতই রোমাঞ্চকর তাই না?

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: হ্যা। কিন্তু বিশ্বাস করলাম। কারন সেইরকমটা শুধু আপনার মুখ থেকেই শুনছি না বরং অনেকের কাছ থেকেই শোনা।

একটি সময় ছিল যখন আমরা বাংলাদেশে বসে থেকে সারাক্ষন বিবিসি আর ভয়েস অব আমেরিকার নিউজ চ্যানেল ঘোরাতাম প্রকৃত চিত্র পাবার জন্যে। কারন বিটিভি এবং রেডিও সত্য চিত্র আমাদের কাছে দিত না। এখনও দেখছি অনেকটা সেরকম। দেশের টেলিভিশন চ্যানেলগুলো এইসব অনিয়ম কারচুপি কিছুই দেখতে পায় না। আমাদের আসতে সোশাল মিডিয়াতে। বিদেশী চ্যানেলগুলো অন্ততপক্ষে এতটা নির্লজ্জ নয়। ওয়াশিংটন পোস্টে দেখলাম এই আওয়ামী বিজয়ে হতাশা ব্যক্ত করে লিখেছে যে কোরিয়ার কাছ থেকে না হয় এমনটি আশা করা যায়, কিন্তু বাংলাদেশে এটা কি করে সম্ভব।

That kind of margin of victory — 96 percent — was a result one might expect in a place like North Korea, not a democratic nation such as Bangladesh. That is exactly the problem: Hasina, Bangladesh’s increasingly authoritarian leader, consolidated her grip on power but at the cost of her own electoral legitimacy.

(৯৬% বা ঐ জাতীয় বিজয় না হয় উত্তর কোরিয়া থেকে আশা করা যায়, কিন্তু বাংলাদেশের মত গনতান্ত্রিক দেশ থেকে নয়। হাসিনাই হলেন আসল সমস্যা, যিনি একজন কর্তৃত্ববাদী নেত্রী। তিনি ক্ষমতাকে হাতের মুঠোয় নিয়ে এসেছেন তার নিজের নির্বাচনী বৈধতাকে বিসর্জন দিয়ে)- ওয়াশিংটনপোস্ট।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫২

আখ্যাত বলেছেন: একতাই বল।
রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি যন্ত্রাংশ একদেহ একপ্রাণ হয়ে লড়াই করেছে।
লড়াই করেছে উন্নয়নবিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে।
দেশের সাংবাদিকরাও নিজস্ব অবস্থান থেকে শামীল ছিলেন এই ঐতিহাসিক ভোট বিপ্লবে।

৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

মিন্টু ভাই বলেছেন: পর্দার আড়ালে গেলেও ভোটতো নৌকায়ই দিচি! B:-)
ধূর মিয়া সবই গুজব ;)

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

আখ্যাত বলেছেন: গুজব এবং অপপ্রচার ছড়ানো থেকে বিরত ছিল দেশের প্রতিটি টিভি চ্যানেল
এই ভোট বিপ্লবের তারাও গর্বিত অংশিদার

১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫১

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভোট দিতে পারছেন এটাই অনেক, পছন্দ অপছন্দ আবার কি?
প্রজাদের বেশি পছন্দ থাকতে নেই।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৩

আখ্যাত বলেছেন: দ্বিমত করার সুযোগ নেই

১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৩৪

প্রশ্নবোধক (?) বলেছেন: আমাদের এলাকায় তো বিজিবি রীতিমত অস্ত্র বাগিয়ে তেড়েছে। দেশ ভারত হতে বাকি আছে?????????????????
এগুলো কি শ্রেফ আওয়ামী কান্ড? যাদের ধারণা এক রাজ্য আরেক রাজা অধিভুক্ত করলে তবেই দেশ দখল হবে। তারা শ্রেফ দালাল। আর কত???

১৯ শে মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০২

আখ্যাত বলেছেন:
সম্মিলিত চেষ্টা না থাকলে কোন দিন বিজয় আসে না।

১২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: কমন চিত্র, তবে অনেক কেন্দ্রে নৌকার ভোটাররও ভোট দিতে পারেনি, কারণ কর্মীরা সে কাজটা আগেই করে দিয়েছে ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৬

আখ্যাত বলেছেন: অনেক ছোট্ট সোনামনিরাও ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ পেয়েছে এবার।
চোখে দেখার সৌভাগ্য হয়নি, প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণে শুনেছি।

১৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১২

রায়হান চৌঃ বলেছেন:
আমার ভোট..... !!
সে তো আমার নর্দমায় ফেলা ষ্পাম রা দিয়া দিয়াছে, আর গর্বের সহিত স্লোগান তুলছে "we are invincible" ভালই লাগে

১৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: Happy new Year...

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭

আখ্যাত বলেছেন: প্রতিক্ষার প্রহর শেষ হলো।
আপনাকেও শুভেচ্ছা

১৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২

আবির মাহমুদ আলআমিন বলেছেন: কত দিন এই ভাবে মুখ বুজে থাকব?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০

আখ্যাত বলেছেন: মহাবিস্ফোরণের দিন পর্যন্ত

১৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫০

জাহিদ হাসান বলেছেন: এমন নির্বাচন আমার দাদাও দেখেনি।
আমার বাবা ও আমি দেখা তো দূরের কথা।
আমার বয়স ২৩ এর কাছাকাছি।
আমি ও আমার পরিবার কেউই ভোট দিতে পারেনি। দাদা-দাদীও না।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৫

আখ্যাত বলেছেন: একটি নির্বাচন তুমি জাগ্রত বাঙালীর
সারা বিশ্বের বিশ্বয় তুমি আমার অহঙ্কার

১৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০

চাঁদগাজী বলেছেন:


এবারের নির্বাচন এ রকমই হওয়ার কথা ছিলো, এটা একদিনে ঘটেনি, এটা একটা ধারাবাহিকতা

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

আখ্যাত বলেছেন: এই ধারাবাহিকতা শেষ হবার নয়

১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:১৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুবোধ তো আগেই পালিয়ে গেলে!

ফটিকের আর উপায় কি?

ইতিহাসের কলংকিত সময়ের অসহায় স্বাক্ষী হয়ে রইলাম কেবল।
এবং সবচে বেশি দায় মিডিয়ার আত্মঘাতি, স্বার্থবাদী পথ চলা!
আমজনতা নিরুপায়!

মাৎনাসায়ের অন্ধকার গাঢ় হলো!
ভোর হবার বুঝি অনেক দেরী!!!!!!!!

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫৩

আখ্যাত বলেছেন: মিডিয়া ‘গুজোব’ এবং ‘অপপ্রচার’ ছড়ানো থেকে বিরত ছিলো
মিডিয়া শুধু ‘সুজোব’ আর ‘প্রচার’ ছড়ানোর দায়িত্ব পালন করেছিলো

১৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: এই মন্তব্যটি আমি অন্য পোস্টে করেছিলাম। আপনার এখানেও করছি।

========================================
ড:কামাল হোসেন সম্ভবত ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিতদের শপথ নেবার পক্ষে। সাধারন মানুষের সাথে প্রতারনা করে যে সংসদ সে সংসদের সংসদীয় সুযোগ সুবিধা নেয়াটা বিবেকবর্জিত। ৪৭ বছরের ইতিহাসে বাংলাদেশের সবচেয়ে কলংকময় নির্বাচনকে সামান্য বৈধতা দেবার প্রচেষ্টাও গ্রহনযোগ্য নয়।

২০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৯

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: শপথ নেয়াটা মোটেও উচিত হবে না। এতে করে পুলিশের দাবড়ানি, আওয়ামীদের অবৈধ ভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার, পেশী শক্তির বিজয়, নির্বাচন কমিশনের চাটুকারিতা ইত্যাদিকে সামান্য হলেও বৈধতা দেয়া হয়। মাত্র ৭টি সীটের বিনিময়ে এত বড় অন্যায় করা তাদের মোটেও উচিত হবে না।

২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:৪২

বলেছেন: এ অন্যায়!! এক চরম অন্যায়!!!



এর মাশুল দিতে হবে আজ না হয় কাল!!

২২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৫৩

নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
পোস্ট স্টিকি করার দাবী জানচ্ছি। যত দিন এই অবৈধ সরকার ক্ষমতায় থাকবে ততদিন সামুতে এটা স্টিকি পোষ্ট হিসেবে থাকবে.........।
নির্বাচন নিয়ে লেখা গুলির মধ্যে এটাি সবচেয়ে দারুন লেগেছে.......
ধন্যবাদ আপনাকে.......
শুভ কামনা রইল!

২৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রতিক্ষার প্রহর শেষ হলো।
আপনাকেও শুভেচ্ছা

ভালো থাকুন।

২৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আমরা বিবেককে মেরে ফেলেছি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

আখ্যাত বলেছেন: বিজয়ের পথের অন্যতম বাধা বিবেক
বিজয়ের পথে অন্যতম সহায়ক আবেগ

২৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:১০

বিজন রয় বলেছেন: ফটিক পালিযে গেলে তার জায়গা নিবে কে?
তাই পালানো সঠিক সমাধান নয়।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

আখ্যাত বলেছেন: রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি যন্ত্রাংশ একতাবদ্ধ
ফটিকদের সংখ্যা কোটি কোটি হলেও তারা পালাতে বাধ্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.