![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৭১ সালে এদেশের দুর্বল অক্ষম অসহয়রা এবং সবল সক্ষম কাপুরুষরা ভারতে পালিয়ে গিয়েছিলো। আর সাহসী বীর সন্তানেরা মাতৃভূমিতে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলো।
রোহিঙ্গারা এক হতভাগা জাতি। আমাদের মত ওদের শক্তি সাহস নেই মুক্তিযুদ্ধ করার। আমাদের মত ওদের অবিসংবাদিত কোন নেতা নেই মুক্তিযুদ্ধের ডাক দেয়ার। যার বারুদঘর্ষণ ভাষণ শুনে যুবকের নিবু নিবু তেজ পুনপ্রজ্জ্বলিত হয়ে ওঠে, বিক্ষোভের লেলিহানে রক্তের ধারাগুলো টগবগ টগবগ টগবগ করে ওঠে৷ আরাকানের প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক পাড়ায়, প্রত্যেক মহল্লায় সংগ্রাম পরিষদ গড়ে ওঠে, রাখাইনের প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে ওঠে। যার আবেদনভরা আহ্বানে যার কাছে যা আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলায় ঝাপিয়ে পড়া যায়, পশু মায়ানমারের ঘাটিতে ঘাটিতে ঝটিকা আঘাত (গেরিলা আক্রমণ) হানা যায়৷ অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়া যায়, ছিনিয়ে নেয়া যায়৷ অকাতরে মরে যাওয়া যায়, মেরে ফেলা যায়৷ রক্তপিপাসু বার্মিজ হানাদারের সাঁজোয়া বহর থামাতে বুকে মাইন বেঁধে আত্মঘাতি আক্রমণে ঝাপিয়ে পড়া যায়, রাখাইনের রাজাকার আর বার্মিজ জানোয়ারের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে ব্রিজ কালভার্ট বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়া যায়।
তোমরা রোহিঙ্গা। তোমরা মৃততেজ ভীরু কাপুরুষ। তোমরা পৃষ্ঠ প্রদর্শনকারী। নপুংশক খাসি তোমরা, অত্যাচারীর বেদীতে বলী হওয়ার জন্যই কি তোমাদের জন্ম? আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের ইতিহাসটা পড়ে দেখো, সুসংগঠিত হও। আমাদের ‘আপারাজেয়বাংলা’, আমাদের ‘সাবাসবাংলোদেশ’ গুলো চেয়ে চেয়ে দেখো, অস্ত্র ধরো, প্রশিক্ষিত হও। আমাদের ‘গেরিলা’, আমাদের ‘আমারবন্ধুররাশেদ’ দেখো আর শেখো, মারো আর শহীদ হও। নিজেদের সম্মিলিত শক্তির অলৌকিক সামর্থ্যকে বিশ্বাস করো। সবাই মিলে আবার প্রিয় জন্মভূমির দিকে ফিরে যাও।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:২২
আখ্যাত বলেছেন:
কথা সত্যি, মগজ ছোট
আশ্বস্ত হন, মগজের আয়তন বাড়ছে ধীরে ধীরে
---
রোহিঙ্গারা আসলে কী করতে পারতো?
কী করার আছে এখন ওদের?
আপনার কি কিছু করার আছে?
৭১এ তো মানবতার পাসে ছিলেন।
------
আপনার দ্বিতীয় কমেন্টটির জন্য সমবেদনা রইলো
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ২:৪৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: রোহিঙ্গা জাতীর ইতিহাস বেদনাভরা, রক্তাক্ত, বঞ্চনার ইতিহাস।
৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৪:১৫
অজ্ঞ বালক বলেছেন: আমি এইটাকে ট্রল পোস্ট ভাইবা নিলাম। কারন এইটারে সিরিয়াস পোস্ট ভাবলে, সামুর বর্তমান ব্লগের কোয়ালিটি নিয়া প্রশ্ন উইঠা যায়!!!
৪| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:১৩
বাংলার মেলা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সাথে রোহিঙ্গা সমস্যা মেলানো একেবারেই অপরিপক্কতা। পাকিস্তানের সাথে ভারতের আগে থেকেই রেষারেষি ছিল। সেই পাকিস্তান ভেঙ্গে দুই টুকরো হবে - এই আনন্দে ভারত বাংলাদেশের রেফুজি আশ্রয় দেয়, মুক্তিবাহিনীর ট্রেনিং এবং অস্ত্রের যোগান দেয় এবং সবশেষে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা করে। কিন্তু বাংলাদেশের মত একটা দুর্বল দেশ কোন দুঃখে মায়ানমারের মত প্রবল সামরিক শক্তিশালী একটি দেশের বিরুদ্ধে জনগণকে উস্কে দিতে যাবে - বুঝা গেলনা।
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮
আখ্যাত বলেছেন:
ধন্যবাদ মেলা
অজ্ঞতা কিছুটা হলেও কমেছে
গুরুত্বপূর্ণ সত্য কথা জানতে , বুঝতে পারলাম
রোহিঙ্গারা আসলে কী করতে পারে এখন? ওদের জন্য কোন পরামর্শ আছে?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মগজ হীন ভাবনা; সামান্য কয়েকজন রোহিংগা অস্ত্র ধরে, ১৫ লাখ রোহিংগাকে রিফিউজী করে দিয়েছে; আপনার মাথায় আদৌ কোন মগজ আছে কিনা, আমাড় সন্দেহ হচ্ছে!
আরাকানের নাগরিকেরা রোহিংগা বিরিধী, ওরা সেখানে গেরিলা হিসেবে পা রাখতে পারবে না; বার্মার সৈন্য বাহিনী ওদেরকে ১ দিনে মাটিতে মিশিয়ে দেবে।