নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

©All Rights Reserved

আমার এই পথ চাওয়াতেই আনন্দ

বিবর্তনবাদী

আপাততঃ আমি একজন কনফিউজড মানুষ। জীবনে বিবর্তনের অপেক্ষায় আছি, দেখি বিবর্তনের পরে কিসে পরিনত হই...

বিবর্তনবাদী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেষের কবিতার কিছু লাইন

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৩৯

আমার কবি রবীন্দ্রনাথের শেষের কবিতা এক অসাধারণ প্রেমের উপন্যস। এই উপন্যাসের মূল কাহিনী যতটা মনকে ছুঁয়ে যায়, সেই সাথে এর কিছু লাইন জীবনে চলার পথে বারবার মনে প্রতিধ্বনিত্ব হয়। লাইন গুলো ব্লগের বন্ধুদের জন্যে তুলে দিলাম।





পুরুষ আধিপত্য ছেড়ে দিলেই মেয়ে আধিপত্য শুরু করবে। দুর্বলের আধিপত্য অতি ভয়ংকর।



যে পক্ষের দখলে শিকল আছে সে শিকল দিয়েই পাখিকে বাঁধে, অর্থাৎ জোর দিয়ে। শিকল নেই যার সে বাঁধে আফিম খাইয়ে, অর্থাৎ মায়া দিয়ে। শিকলওয়ালা বাঁধে বটে কিন্তু ভোলায় না, আফিমওয়ালী বাঁধেও বটে ভোলাও। মেয়েদের কৌটো আফিমে ভরা, প্রকৃতি – শয়তানী তার জোগান দেয়।



পৃথিবীতে হয়তো দেখবার যোগ্য লোক পাওয়া যায়, তাকে দেখবার যোগ্য জায়গাটি পাওয়া যায় না। (এ লাইনটা আমার সবথেকে প্রিয়)



মেনে নেওয়া আর মনে নেওয়া, এই দুইয়ের তফাৎ আছে।



ওর যেটাতে আপত্তি নেই সেটাতে আর কারো আপত্তি থাকতে পারে, অমিত সেই আশঙ্কাটাকে একেবারে উড়িয়ে দিয়ে কথাবার্তা কয়। সেই জন্য তার প্রস্তাবে আপত্তি করা শক্ত।



যা আমার ভাল লাগে তাই আর একজনের ভাল লাগে না, এই নিয়েই পৃথিবীতে যত রক্তপাত।



নাম যার বড় তার সংসারটা ঘরে অল্প, বাইরেই বেশি... ... ... ... নামজাদা মানুষের বিবাহ স্বল্প বিবাহ, বহুবিবাহের মতোই গর্হিত।



যে রত্নকে সস্তায় পাওয়া গেল তারও আসল মূল্য যে বোঝে সেই জানব জহুরি।



পড়ার সময় যারা ছুটি নিতে জানে না তারা পড়ে, পড়া হজম করে না।



যে ছুটি নিয়মিত, তাকে ভোগ ক্রয়া আর বাধা পশুকে শিকার করা একই কথা। ওতে ছুটির রস ফিকে হয়ে যায়।



পুরুষ তার সমস্ত শক্তিকে সার্থক করে সৃষ্টি করতে, সেই সৃষ্টি আপনাকে এগিয়ে দেবার জন্যই আপনাকে পদে পদে ভোলে। মেয়ে তার সমস্ত শক্তিকে খাটায় রক্ষা করতে, পুরোনোকে রক্ষা করবার জন্যেই নতুন সৃষ্টিকে সে বাধা দেয়। রক্ষার প্রতি সৃষ্টি নিষ্ঠুর, সৃষ্টির প্রতি রক্ষা বিঘ্ন ... ... ... এক জায়গায় এরা পরস্পরকে আঘাত করবেই। যেখানে খুব মিল সেখানেই মস্ত বিরুদ্ধতা ... ... ... আমাদের সকলের চেয়ে বড়ো যে পাওনা সে মিলন নয়, সে মুক্তি।



ভালোবাসায় ট্রাজেডি সেখানেই ঘটে যেখানে পরস্পরকে স্বতন্ত্র জেনে মানুষ সন্তুষ্ট থাকতে পারে নি – নিজের ইচ্ছা অন্যের ইচ্ছে করবার জন্যে যেখানে জুলুম – যেখানে মনের করি, আপন মনের মত করে বদলিয়ে অন্যকে সৃষ্টি করে।



বিয়ের ফাঁদের জড়িয়ে পড়ে স্ত্রী-পুরুষ যে বড়ো বেশি কাছাকাছি এসে পড়ে, মাঝে ফাঁক থাকে না; তখন একেবারে গোটা মানুষকে নিয়ে কারবার করতে হয় নিতান্ত নিকটে থেকে। কোন একটা অংশ ঢাকা রাখবার জো থাকে না।



মানুষের মৃত্যুর পরে তার জীবনী লেখা হয় তার কারণ, একদিকে সংসারে সে মরে, আর –এক দিকে মানুষের মনে সে নিবিড় করে বেঁচে ওঠে।

মানুষের কোনো কথাটাই সোজা নয়। আমরা ডিক্‌শনারিতে যে কথার এক মানে বেঁধে দেই, মানব-জীবনের মধ্যে মানেটা সাতখানা হয়ে যায়; সমুদ্রের কাছে এসে গঙ্গার মতো!

বিবাহের হাজারখানা মানে। মানুষের সঙ্গে মিশে তার মানে হয়, মানুষকে বাদ দিয়ে তার মানে বের করতে গেলেই ধাঁ ধাঁ লাগে।

সহজকে সহজ রাখতে হলে শক্ত হতে হয়।





মেয়েদের ভালো-লাগা তার আদরের জিনিসকে আপন-অন্দর মহলে একলা নিজেরই করে রাখে, ভিড়ের লোকের কোন খবরই রাখে না। সে যত দাম দিতে পারে সব দিয়ে ফেলে, অন্য পাঁচজনের সঙ্গে মিলিয়ে বাজার যাচাই করতে তার মন নেই।



অবশেষে অমিতের কাছে লাবণ্যের ব্যক্তিত্ব কবি ফুটিয়ে তুলেছেন, এমন অসাধারণ ভাবে:



অমিত অনেক সুন্দরী মেয়েদেখেছে, তাদের সৌন্দর্য পূর্ণিমা-রাত্রির মতো, উজ্জ্বল অথচ আচ্ছন্ন; লাবন্যর সৌন্দর্য সকাল-বেলার মতো, তাতে অস্পষ্টতার মোহ নেই, তার সমস্তটা বুদ্ধিতে পরিব্যাপ্ত। তাকে মেয়ে করে গড়বার সময় বিধাতা তার মধ্যে পুরুষের একটা ভাগ মিশিয়ে দিয়েছেন; তাকে দেখলেই বোঝা যায়, তার মধ্যে কেবল বেদনার শক্তি নয়, সেই সঙ্গে আছে মননের শক্তি। এইটেতেই অমিতকে এত করে আকর্ষণ করেছে। অমিতের নিজের মধ্যে বুদ্ধি আছে, ক্ষমা নেই, বিচার আছে ধৈর্য নেই; ও অনেক জেনেছে, শিখেছে, কিন্তু শান্তি পায় নি। লাবণ্যর মুখে ও এমন একটি শান্তির রূপ দেখেছিল যে শান্তি হৃদয়ের তৃপ্তি থেকে নয়, যা ওর বিবেচনাশক্তির গভীরতায় অচঞ্চল।





সবাই ভাল থাকবেন।

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +১০/-২

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৪১

পলাশ রহমান বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৪২

সু-শান্ত বলেছেন: বড়ো খারাপ সময়ে পোস্ট টা দিলেন। আন্দোলন চলছে।

৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৪৮

রাশেদ বলেছেন: নেকাব সরান কর্তৃপক্ষ : আসলে আপনারা কি চান? অমি রহমান পিয়াল

ধৈর্য্যের শেষ সীমা কিভাবে মাপে আমার জানা নেই। শুধু বুঝতে পারছি আমি সেখানে পৌছে গেছি। সমচেতনার ব্লগারদের কেমন লাগছে জানি না, কিন্তু আমি আর পারছি না। এই ইদুর বেড়াল খেলা আর কতদিন চলবে মাননীয় কর্তৃপক্ষ?

আমাদের তো একটাই দাবি ছিলো : নীতিমালা সংশোধন করে সেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কোনো পোস্ট ছাপা হবে না এমন একটা ধারা যোগ করতে হবে

খুব কি বেশী ছিলো সে চাওয়া? এ ব্যাপারে গত কমাসে আন্দোলন কম হয়নি। প্রতিবাদে ছাকা ছাকা ব্লগাররা আর লিখছেন না। শুরুর ধাক্কার পর এরাই তো ছিলেন সম্পদ। কিন্তু আপনারা অনড়। আপনাদের কাছে কেউই অপরিহার্য নয়। কলম বিরতির সময় স্বাধীনতা বিরোধী বলে চিহ্নিত ব্লগারদের তিন-চারটে করে নিকে লগ ইন করার সুবিধা দিয়েছেন (তার প্রমাণও আছে) সব কিছু স্বাভাবিক আছে দেখাতে। কিন্তু আলেক্সা রেটিং বলছে অন্য কথা। সব কিছু স্বাভাবিক নেই। তারপরও আপনাদের কেনো বোধোদয় হচ্ছে না। নইলে আমাদের বলে দিচ্ছেন না কেনো যে স্বাধীনতা বিরোধী চর্চাকে প্রমোট করতেই আসলে এই প্লাটফর্ম আর আমরাই এখানে উড়ে এসে জুড়ে বসেছি। এই সরল স্বীকারোক্তিটুকু করলেই তো বর্তে যাই। সময় বাচে, কাজ ফেলে সংসার ফেলে পড়াশোনা ফেলে ব্যবসা ফেলে কার এত ঠ্যাকা যে দেশপ্রেমের ধ্বজা উড়িয়ে সামহোয়ারের হিট বাড়াবে।

রাজাকার শিরোমনি গোলাম আজমের পোস্ট পড়লে আপনারা বোধহয় তালি বাজান। মু্ক্তিযুদ্ধ নিয়ে অপমানজনক পোস্ট পড়লে বুঝি আপনাদের উৎসব শুরু হয়। অবিশ্বাস্য এই কথাগুলিই এখন বিশ্বাস করতে ইচ্ছে করছে। আপনারা সত্যি আমাদের লেখালেখির প্লাটফর্ম করে দিয়েছেন নাকি আমাদের সবার সৃজনশীলতাকে হত্যা করার পরিকল্পিত নীলনক্সা বাস্তবায়ন করছেন সেটা এখন বিশাল এক প্রশ্নবোধক চিহ্ন হয়ে উকি দিচ্ছে সবার মনে। নইলে কেনো বারবার আন্দোলন ও প্রতিবাদের পরও আপনারা বাংলাদেশের চেতনা ও স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তিকে নগ্নভাবে সমর্থন দিচ্ছেন?

দয়া করে আপনাদের অবস্থান আমাদের জানান। আপনারা কি চান? এখানে সব ধরণের বাকস্বাধীনতা দেওয়া হবে এই ধরণের অপযুক্তি বাদে আর কিছু বলুন। আমার পতাকা ও স্বাধীনতার আব্রু নিয়ে টানাটানি যদি বাকস্বাধীনতার চর্চা হয় তাহলে ঘরের মা বোনকে নিয়ে টানাটানিও সেই যুক্তিতে সিদ্ধ। আর এই অপচর্চার অবসান চাই। বহুত করেছেন, আর না। এবার ক্ষান্ত দিন। বাংলাদেশের বুকে বসে বাংলা ভাষা চর্চার মঞ্চ খুলেছেন বলে যে সাধুবাদ পেয়েছেন এতদিন, তা ক্রমেই বিপরীতমুখী হচ্ছে আপনাদের সন্দেহজনক পক্ষপাতদুষ্টতায়। এখানে স্বাধীনতা বিরোধী পোস্টের প্রতিবাদ করলে ব্যান খেতে হয়, ঘরের বউ নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্টের প্রতিবাদে ব্যান খেতে হয়। আর চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের জীবনি আপনারা প্রমোট করেন।

হুসেইন তার এক কবিতায় শুয়োরের সঙ্গে সহবাসে আপত্তি জানিয়েছিলেন। সে পোস্টে সহমত বলে মন্তব্য করেছিলাম। এবার নিজের মুখে সক্রোধে উচ্চারণ করছি- শুয়োরের সঙ্গে সহবাস চাই না, করব না। হয় নীতিমালায় সংশোধন আনুন। নয়তো আমাদের অপমান নিপীড়ন না করে সরাসরি জানিয়েদিন আপনাদের অভিপ্রায়। নাটক করে নয়, সরাসরি। তারপর স্বাধীনতার মর্যাদা রাখতে ব্লগাররা কি করবেন তারাই ঠিক করবেন।

আমি আমার আগের সব পোস্ট ড্রাফট করেছিলাম আপনাদের অনৈতিকতার প্রতিবাদে। এবার বাকিগুলোও করবো। সামহোয়ারে যতদিন না স্বাধীনতা বিরোধী পোস্টের ব্যাপারে স্পষ্ট ঘোষণা আসে। আমার ব্লগে কোনো পোস্টই থাকবে না। কলম বিরতি, লগ অফ থাকা- এ জাতীয় প্রতিবাদমূলক পদক্ষেপ আমি সহব্লগারদের উপর চাপিয়ে দিতে চাই না। আমি শুধু আমারটাই বললাম।

এত অপমানের পর আপনারাই ঠিক করুন কি করবেন।

এইটা পিয়াল ভাইয়ের লেখা। ওনারটা সরাইছে দেখে আমি রিপোস্ট করছি।



*আমাদের বর্তমান দাবী সমূহ

১। মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী কোনো পোস্ট ছাপা হবে না ।
২। ৭১ র স্বাধিনতা যুদ্ধের কোন বিপক্ষ শক্তির বানী পোষ্ট করা যাবেনা ।
৩।রাজাকার বিরোধী পোষ্ট লিখে ব্যান হওয়াদের ব্যান মুক্ত করতে হবে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

বিবর্তনবাদী বলেছেন: সঙ্গে আছি।

৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫১

নিবেদীতা বলেছেন: আমার একটি প্রিয় উপন্যাসের অনেক প্রিয় কথা গুলো।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১০

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। কেমন আছেন?

৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫১

বিপ্লব রহমান বলেছেন: apnake biplob@post

৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১২:৫৫

সারওয়ারচৌধুরী বলেছেন:


+

গুড পোস্ট।

৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:২১

নিবেদীতা বলেছেন: ভাল নেই। এসেই আপনার পোস্টে কমেন্ট করার পর বুঝলাম আন্দোলন জোড়েসোরে আরম্ভ হয়েছে। তাই চলে যাচ্ছি। কবে যে রাজাকার মুক্ত হবে ব্লগ টা! রাজাকার গুলোর পোস্ট জায়গা পায় কি করে! কর্তৃপক্ষ এর ব্যবস্থা নিচ্ছেনা কেন!?

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:২৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমিও পোস্ট দেবার পরেই বুঝলাম আন্দোলন আরম্ভ। আমিও যাচ্ছি। যুদ্ধ শেষে দেখা হবে।

৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:১৭

কাঙাল মামা বলেছেন: উপন্যাস টা পড়া হয় নাই..কিনতু আপনার লেখা পড়ে উপন্যাস পড়ার ইচ্ছা জাগতেছে

+

৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:২৮

নাদান বলেছেন: উপন্যাস টা যখন ছোট বেলায় পড়েছি তখন তেমন করে বুঝিনি। বড় হয়ে যখন পড়েছি তখন দুটি অন্তঃমুখী ও দুটি বর্হিমুখী চরিত্রের যে অন্তঃদন্দ তা দেখে খুব অবাক হয়েছি।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১:৫৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: অথবা বলতে পারি, হৃদয়ের চাওয়া পাওয়ার হিসেবের দ্বন্দ।

যাহা যেরকম চাই,
তাহা ঠিক সেরকমই পাই না।
যাহা যে রকম চাই,
তাহা ঠিক সে রকম না হলে চলে না।

১০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ রাত ১০:০৩

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন: শেষের কবিতার মাঝে অসাধারন কবিতাগুলো....এই উপন্যাস কে অনবদ্য করেছে।
জীবনের বিভিন্ন সময়ে চলার পথে কতভাবে যে সেইসব মনে আসে।
শুভেচ্ছা সুন্দর পোস্টের জন্য।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:৫১

বিবর্তনবাদী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৯

রাতেরপথিক বলেছেন: আমি আগে থেকেই কনফিউজড কিন্তু এখন একটু বেশি।


তবে এখন সম্পূর্নটা পড়ার লোভ জন্ম নিয়েছে।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ৯:৫৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: পড়ে ফেল একটা বই কিনে। সফট কপি যেটা দিলাম তা পড়ে বইয়ের আনন্দ পাবে কিনা জানি না।

১২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৮ সকাল ১০:০৭

সুরভিছায়া বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমার প্রিয় এ বই নিয়ে পোষ্ট দেয়ায় ।
দেখেন তো আমার এ লেখায় কোন একটি বই থেকে নেয়া বিভিন্ন কথা জুড়ে দেয়া হয়েছে ?
Click This Link
আবারও শুভকামনা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.