নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.oputanvir.com

অপু তানভীর

আমার চোখে ঠোঁটে মুখে তুমি লেগে আছো

অপু তানভীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফানপোস্টঃ ব্লগাদের নিকের পেছনের আসল রহস্য ;)

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০১





আমাদের সামুতে অনেকেই নিজের আসল নামে না লিখে অন্য নামে লিখে ! ঠিক কি কারনে কিংবা কিসের উপর ভিত্তি করে তারা তাদের সেই নামটি নির্বাচন করে তা আজও রহস্যই রয়ে গেছে ! কদিন আগে ব্লগার ইমিনা এরকরম কয়েকটা রহস্য বের করেছিলেন ! কিন্তু আসল তথ্য অনেকেরই অজানা ! সেই সকল নিক ধারনের পেছনে লুকিয়ে আছে কি করুন ইতিহাস ! আসুন আজ দেখে নিই নিকের পেছনের তেমন কিছু হাহাকার সমৃদ্ধ ইতিহাস !





-ক্যাপ্টেক কান্ডারি ! আপনাকে সেলুট !

এই বলে লাইন ধরে বেশ কয়েক জন ছেলে দাড়িয়ে গেল ! সবাই দাড়িয়ে আছে আর্মি কায়দায় ! তাদএর কে এক নজর দেখে চায়ের কাপে আরাম করে চুমুক দিলেন ক্যাপ্টেন কান্ডারি !



কাহিনী কি ?

কাহিনী হচ্ছে সেই সময়ে সকল ছেলেদের প্রেম সমুদ্রে চলছে এক তীব্র হাহাকার ! প্রেম সাগরে তাদের ভালবাসার জাহাজ যেন কোন পথ খুজে পাচ্ছে না ! কিছুতেই কোন মেয়েট পটছে না । ছেলে গুলো সারাদিন হাহাকার করে ঘুরে বেড়ায় ! ঠিক সেই সময়ে তাদের পথ দেখাতে হাজির হল সে ! ছেলে গুলো তাকে ডাকতে শুরু করলো কান্ডারি বলে ! তাদের দিক শূন্য জাহাজের হাল ধরেছে তাই তাকে ডাকা হল কান্ডারি বলে ! ক্যাপ্টেক কান্ডারি !

প্রতিদিন ক্যাপ্টেন কান্ডারি ছেলেদের টিপস দেয় ! ছেলে গুলো সেই অনুপাতে কাজ করে ! দেখতে দেখতে প্রত্যেকটা ছেলেই তাদের প্রেমের সাগরে কুল খুজে পেল !

একেক এক দিন একেকটা ছেলে আসে তাকে স্যালুট দিয়ে তার পাশে বসে তারপর তার সফল প্রেমের কথা বর্ণনা করে ! এভাবে একে একে ক্যাপ্টেন কান্ডারির সকল সাগরেতই তাদের জাহাজ সঠিক পথে নিয়ে গেল অথচ ক্যাপ্টেন কান্ডারি নিজের জন্য কিছুই করতে পারলেন না !

ব্যাপার টা কিছুতেই তার মাথায় ঢুকছিল না ! তার দেখানো পথ থেকে তার শিষ্যরা সফল হয়ে যাচ্ছে অথচ তিনি প্রতিবারই ব্যর্থ ! অন্যের জাহাজের কান্ডারি তিন হলেও তার নিজের জাহাজ কিছুতেই সঠিক পথে চলছিল না !

ব্যাপার আসলেই রহস্য জনক !



একে একে সবাই যখন তাকে শেষ বারের মত স্যালুট জানিয়ে চলে গেল তখন ক্যাপ্টেন কান্ডারি মনের দুঃখে চায়ের দোকানে বসে রইলো একা একা ! জীবনটা তার কাছে বড় দুঃখের মনে হল । মনে হল এই জীবনে তিনি পড়ে আছেন অথর্বের মত !



সেই ক্যাপ্টেন কান্ডারি এখন "কান্ডারি অথর্ব" নামে আমাদের সাথে ঘুরে বেড়ান !







এক লোকের একটি সোনার হরিন ছিল ! সোনার হরিন প্রতিদিন একটিকরে ডিম দিত !

(এই টুকু বলার পরেই আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতেছে যে হরিন আবার ডিম কেমনে দেয় ?

বাহ ! যখন বললাম সোনার হরিন, তখন তো কোন কথা কইলেন না ! হরিন যদি সোনার হইতে পারেন তাইলে হরিনও ডিম দিতে পারে)

যাক ঘটনায় ফিরে আসি ! সোনার হরিন প্রতিদিন একটা করে ডিম দিত তবে ডিম টা কিন্তু সোনার ছিল না ! মুরগির ডিমের সাইজের মত ডিম ! প্রতিদিন সোনার ডিমের আশায় সেই লোকটা প্রতিদিন হরিন কে ভাল ভাল ভাল খাওয়াতে লাগলো কিন্তু ডিম আর সোনার বের হয় না ! একদিন লোকটার মেজাজ গরম হয়ে গেল ! দাঁ হাতে সে সোনার হরিনের সামনে এসে বলল

-হয় কাল তুই সোনার ডিম দিবি অথবা তোকে জবাই করে ফেলল !

হরিনও কম যায় না ! সোনার হরিন বলল

-আমি হরিন হয়ে যে মুরগির ডিম দিতাছি এতে মন ভরতেছে না ? যা তোর বাড়িতে থাকবোই না !

এই বলে কোমড় দোলাতে দোলালে হরিন বনের ভেতর চলে গেল !



হরিনটি চলে যাওয়ার পর লোকটা হরিনের কথা খুব মনে পড়তে লাগলো ! হরিন প্রতিদিন বাড়ির আসে পাশের ঘাস খেয়ে ফেলত ! তারপর প্রতিদিন একটা করে ডিম দিত ! এখন ডিমের হালি ৩২ টাকা ! এইটাই বা কোথা থেকে পাওয়া যায় !

হরিনের শোকে লোকটি একেবারে কাতর হয়ে গেল ! কিন্তু হরিন আর ফিরে এল না ! হরিনের কথা মনে রাখার জন্য লোকটি চিন্তা করলো এমন কিছু করার জন্য যাতে সব সময় তার চোখের সামনে সোনার হরিনের নাম টা থাকে ! তাই সে ব্লগে একটা নিক খুলে ফেলল ! কিন্তু সোনার হরিন নাম টা কেমন খুব সাদামাটা হয়ে যায়, অনেকেই এই নামে ব্লগিং করে ! তাই নামটা আরও একটু ভাল করে লিখলো "স্বর্ণমৃগ"







বর্ষা কাল ! প্রতিদিনই প্রায় বৃষ্টি হয় ! ছেলেটিকে প্রতিদিন সকাল বেলা অফিস যেতে হত ! এদিকে একদিন বৃষ্টির ভিতরে তার ছাতাটা তার অফিস থেকে খোঁয়া গেল ! ছেলেটা ভাবলো সময় করে কিনে নেব একদিন !

তারপর থেকে যেন বৃষ্টির জোরটাও বেড়ে গেল আরও ! প্রতিদিন সকালে তখন বৃষ্টি হওয়া চাই ই চাই ! এদিকে আবার বৃষ্টির কারনে অফিস কামাই দেওয়ারও উপায় নাই ! প্রতিদিন সকালের এই বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে অফিস যেতেই একদিন ছেলেটি একটি নিক খুলে ফেলল "বৃষ্টি ভেজা সকাল"







একবার মেয়েটিকে ঢাকার একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হল । মেয়েটির এর আগের হাসপাতালের অভিজ্ঞতা ভাল ছিল না । অথচ সেই প্রাইভেট হাসপাতালটি মেয়েটির অনেক পছন্দ হল । সেখানকার নার্স, ডাক্তার থেকে শুরু করে সবাইই ছিল খুব ভাল ।

হাসপাতাল থেকে বাসায় এসেও মেয়েটির মনে হাসপাতালটির কথাই গেথে রইলো ! মাঝে মাঝে সে এমনিতেই ঘুরতে যেতে লাগলো সেই হাসপাতালে । হাসপাতালটির নাম এ্যাপোলো হাসপাতাল ! সেই হাসপাতালের নাম থেকে অনুপ্রানীত হয়ে মেয়েটি তার নিক খুলল

"এ্যাপোলো৯০"







এক দেশে এক রাজপুত্র ছিল । না রাজা ফাজা ছিল না । ডাইরেক্ট রাজপুত্র । রাজপুত্র বিশাল এক রাজ প্রাসাদে থাকতো । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে রাজ প্রাসাদে কোন আইপিএস ছিল না । ঘন ঘন কারেন্ট চলে যেত আর পুরো প্রাসাদ অন্ধকার হয়ে যেত ।

একদিন রাজপুত্র্ তার ল্যাপটপে ব্লগ চালু করতেই কারেন্ট চলে গেল, ওমনি পুরো ঘর অন্ধকারে ঢেকে গেল । রাজপুত্র তখন গভীর অন্ধকারে বসে বসে বিদ্যুত্‍ মন্ত্রীকে গালী দিতে লাগলো ।

অন্ধকারেই বেশির ভাগ সময় থাকতো বলে তার নাম হয়ে গেল "অন্ধকারের রাজপুত্র"







মেয়েটির বাড়ির সামনে একটি ছেলে থাকতো । ছেলেটিকে মেয়েটি খুব পছন্দ করতো কিন্তু কিছুতেই কথাটা বরতে পারতো না । এদিকে ছেলেটির ছিল শুঁটকির ব্যবসা । মেয়েটি ভাবতো আহা ছেলেটি যেমন করে শুটকি মাছ গুলোর পরিচর্যা করছে যেমন করে লক্ষ্য রাখছে তেমন করে যদি তার মনের খবর একটু রাখতো । ছেরেটি শুঁটকি মাছের এতো টেক কেয়ার করে দেখেই মেয়েটি সেটা থেকে অনুপ্রাণীত হয়ে নিজের ব্লগ নিক খুলল "শুঁটকি মাছ" নামে ।







তখন এখনকার মত ফেসবুক মোবাইলের যুগ ছিল না । মানুষ তখন চিঠি চালাচালি করতো । তো ছেলেটি ভয়ে ভয়ে সেই চিঠি আনতো, পড়তো তারপর লুকিয়ে রাখতো নিজের ড্রয়ারে । কি সুখেরই না ছিল ছেলেটি ।

কিন্তু একদিন ছেলেটির বাবা তার এই চিঠি চালাচালির কথা জেনে গেল । তার বাবা ছিল ভীষণ রাগি মানুষ । এসব একদম পছন্দ করতো না । তার বাবা চোখ রাঙ্গিয়ে বলল

-কি তুই আমার ছেলে হয়ে এই কাজ করিস ? কোথায় রেখেছিস বল ?

ছেলেটি তো ভয়েই বাঁচে না । ছেলেটির বাবা এদিক ওদিক খুজতে লাগলো । শেষে ড্রয়ারে হাত দিল । তখন তো ছেলেটির পরান যায় যায় অবস্থা । ছেলেটি আল্লাহর নাম নিতে লাগলো । এদিকে তার বাবা ড্রয়ার খুলেও কোন চিঠি পেল না । শেষে আর কিছু না বলে চলে গেল । ছেলেটিও কৌতুহল নিয়ে ড্রয়ারের ভিতর গিয়ে খুজতে লাগলো । এবং পরে অবিস্কার করলো যে কাঠের ভিতর যে ঘূণপোকা থাকে সেই পোকা চিঠি গুলো খেয়ে ফেলেছে । নিশ্চিত মারের হাত থেকে বেঁচে যাওয়াতে সে আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেল । ঐ সময় সেই ঘূণপোকা গুলোকে ছেলেটির কৃতজ্ঞতা জানানো ভাষা রইলো না । এবং সেই কৃতজ্ঞতা থেকে ছেলেটি ব্লগে নিক খুলল "একজন ঘূণপোকা" নামে ।







ছেলেটি তখন গ্রামে থাকতো ! গ্রামের একটা মেয়েকে খুব পছন্দ করতো ! মেয়েটিও তাকে অনেক পছন্দ করতো ! তারা প্রায়ই লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা করতো, সুখ দুঃখের কথা বলতো ! ভালই দিন কাটছিল ! কিন্তু সমস্যা হয়ে দাড়ালো মেয়েটির বাবা ! মেয়েটির বাবা ছিল গ্রামের প্রভাবশালী চেয়ারম্যান ! সে ঘটনা জানতে পেরে ছেলেটিকে ডেকে হুমকি দিল ! বলল

-তুমার সাহস তো কম না তুমি চেয়ারম্যানের মেয়ের দিকে হাত বাড়াও !

ছেলেটি বলল

-ইয়ে মানে আমি হাত বাড়ায় নি । মন বাড়িয়েছি !

-চুপ কর বেয়াদব ছেলে !

এর পরে আরও কত ঝামেলা হল ! সবাই ছেলেটিকে দোষ দিতে লাগলো ! চেয়ারম্যান তার মেয়েকে ঘরের ভিতর বন্দী করে রাখলো ! ছেলেটির তখন আর ভাল লাগতো না কিছুই ! কোথায় বেড়াতে যেত না । সারাদিন ঘরেই থাকতো !

তারপর ছেলেটি বিদেশ চলে গেল ! সেখানেও মেয়েটির কথা মনে হতে লাগলো ! ভাবলো নিজের মনের কথা সে ব্লগে লিখে কিছুটা শান্তি পাবে ! তাই সে সামু ব্লগে গেল নিক খুলতে চাইলো !

কিন্তু সমস্যায় পড়ে গেল কি নামে খুলবে ! তখনই তার মেয়েটির বাবার কথা মনে পড়লো ! সে ভালবো বাস্তবে চেয়ারম্যান না হতে পারি অনলাইনে তো হব ! তাই সে নিক খুলল

"চেয়ারম্যান০০৭" !







মেয়েটির মন সেদিন ছিল খুব খারাপ ! কারো সাথে কথা বলে না ! ঘরের ভিতর দরজা বন্ধ করে বসে থাকলো সকাল থেকে !

মেয়েটির মা তাকে ডেকে বলল "চল তোর খালা বাড়ি থেকে ঘুরে আসি" !

মেয়েটি বলল "যাবো না" !

তার বাবা বলল "চল মা তোমাকে চিড়িয়া খানা থেকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসি" !

মেয়েটি বলল "যাবো না" !

তার বান্ধবীরা বলল "চল আজকে পার্কে গিয়ে আড্ডা দিয়ে আসি" !

মেয়েটি বলল "যাবো না" !

তার সব থেকে কাছে মানুষ টি বলল "চল দূরে কোন নদীর পাড় থেকে ঘুরে আসি" !

মেয়েটি তবুও বলল "যাবো না" !



মেয়েটি কোথাও যায় নি কারন মেয়েটির নাম "আজ আমি কোথাও যাবো না"





১০

লোকটার পুকুরে এতো গুলা মাগুর মাছ ছিল ! লোকটা সেই মাছ গুলোকে খুব আদর করতো । প্রতিদিন নিজ হাতে খাওয়াতো । মাছ গুলোর সাথে ছবি তুলে ফেসবুকে দিতো ! রাতে রাতে পাহারা দিতো যাতে করে কেউ মাছ গুলোকে চুরি করে নিয়ে না নেয় ! কিন্তু বিধির বাম একদিন দেশে বন্যা নেমে এল ! একালার সব পুকুর মিলে মিশে একাকার হয়ে গেল ! এক পুকুরের মাছ অন্য যায়গায় চলে গেল !

লোকটার দুঃখ আর কে দেখে ! নাওয়া খাওয়া সব বাদ দিয়ে কেবল পুকুরে পুকুরে ঘুরে বেড়াতো আর সেই মাগুর মাছ গুলোকে খুজতো ! কিন্তু সেই মাছ আর খুজে পেল না !



জি ঠিকই ধরেছেন সামুতে এই লোককে এখন সবাই "মাগুর" নামে চিনে ! দাড়ি মুখে মিষ্টি হাসির মাগুর ভাই !





১১

ছেলেটি ইংরেজি লিখতে গেলেই ফুলস্টপ দিতে ভুলে যেতো । একদিন স্যার ছেলেটির কানে ধরে বলল

-তোর লেখায় ডট কম কেন ? গুনে দেখ কত গুলো ডট কম দিয়েছিস ?

ছেলেটি গুনে দেখলো মোট নয় টা ডট কম দিয়েছে !

গুনে গুনে নয় টা ডট কম দিয়েছে এবং আর যেন ডট দিতে ভুলে না যায় তাই নিজের নাম রাখলো "ডট কম ০০৯"





১২

ছোট বেলায় ছেলেটির বাবা একবার তাকে ব্যাঙ রাজ কুমারের গল্প শুনিয়েছিল ! তারপর থেকেই ছেলেটির মাথায় কেবল সারাক্ষন ব্যাঙ ব্যাঙই খেলা করতো ! ছেলেটি বিশ্বাস করা শুরু করলো যে নিশ্চই কোন এক রাজকুমারীকে কোন ডাইনি বুড়ি ব্যাঙ বানিয়ে রেখেছে ! ছেলেটি সারাদিল সেই ব্যাঙ খুজে বেড়াতো ! আস্তে আস্তে ছেলেটর বয়স হলেও ছেলেটির মাথা থেকে সেই ব্যাঙের চিন্তাটা গেল না কিছুতেই !! মাথার ভিতর সারাক্ষন সেই ব্যাঙ ব্যাঙ আর ব্যাঙ !

ভালই চলছিল ! ছেলেটা কলেজে উঠলো ! একদিন জীব বিজ্ঞান ব্যবহারিক ক্লাস করতে এসে দেখলে একটা ব্যাঙয়ের পেট কেটে হা করে রাখা হয়েছে ! এই নৃশংস হত্যা কান্ড দেখে ছেলেটি কিছুতেই সহ্য করতে পরলো না ! কিভাবে এই হত্যা কান্ডের প্রতিবাদ করা যায় সেই চিন্তা করতে লাগলো ! এবং সেদিন সে ব্লগে একটা নিক খুলে ফেলল !

আমরা এখন সেই ব্লগার কে "কুনোব্যাঙ" হিসাবে চিনি !





১৩

সেই অনেক দিন আগের কথা ! সেই সময়ে গ্রাম বাংলা বড় বড় গাছ গাছালিতে ভরা ছিল ! মানুষজন নিজেদের বাড়ি ঘরে থাকার চেয়ে গাছের নিচেই বেশি থাকতো ! হাওয়া খেত, গাছ থেকে ফল ছিড়ে খেত ! সবাই চেষ্টা করলো কোন ফলের গাছের নিচে বসে সময় কাটানোর যাতে করে ফলের কাছের নিচে বসেই ফল খাওয়া যায় । কিন্তু একটি ছেলে কে দেখা যেত সে সময় নিম গাছের নিচে বসে বসে হাওয়া খাচ্ছে !

মানুষজন তাকে প্রায়ই জিজ্ঞেস করতো তুমি কেন এই নিম গাছের নিচে বসে আছে । কিন্তু সেই কেবল মিচকি মিচকি হাসতো ! কিছু বলতো না !

আসলে ঘটনা ছিল সেই লোক কে এক তান্ত্রিক বলেছিল যে পূর্নিমার রাতে নিম গাছের নিচে বসে একটি বিশেষ প্রার্থনা করলে আকাশ থেকে নাকি পরী নেমে আসবে ! তাই সেই ছেলেটি সারা দিন গাছের নিচে বসে থাকতো !

এক পূর্নিমার রাতে সত্যি সত্যিই তান্ত্রিকের কথা ফলে গেল ! আকাশ থেকে সত্য সত্য এক অত্যন্ত সুন্দরী পরী নেমে এল ! পরীকে দেখে ভদ্রলোক তো একেবারে ভ্যাঁবা চ্যাঁকা খেয়ে গেল ! এমন সন্দর কি কেউ হতে পারে ! পরী জিজ্ঞেস করলো

-তোমার নাম কি ?

কিন্তু ছেলেটা এতো বিমোহিত হয়ে পড়েছিল যে নিজের নাম টাই ভুলে গেল ! পরী আবার নাম জানতে চাইলো ! ঠিক তখনই লোকটার নিম গাছের দিকে চোখ গেল ! চোখে গেল দুরের আকাশের দিকেও ! তিনি আর কিছু না ভেবেই নিজের নাম বলে দিল নিম চাঁদ !

বর্তমানে শোনা যায় সেই ভদ্রলোক সামু ব্লগে নিমচাঁদ নামে ব্লগিং করে !



এই পোস্ট দেওয়ার পরে নিমচাদ ভাইয়ের স্বীকারোক্তি মূলক মন্তব্যঃ

ঘটনা পুরাটা না বললে ত বিশ্বাস যোগ্য হবে না । তার আগে একটা ণীতি বাক্য বলে নেই , সেটা হইলো নিজের বউর লগে কখনো বেশী পিরীত কইরা সরসর কইরা , আপন ভাইবা ---পেটে র সব কিছু বলা ঠিক না । আর আমার সমস্যা হইলো আমার পেটে নিমের তিতা হজম হয় , পোকামাকড় ওয়ালা চাইলও হজম হয় কিন্তু কথা হজম হয় না। পরির কথা বেশ কিছু দিন চাইপা রাখছিলাম । পরে দেখলাম মেলা সমস্যা হইতেছে । পেটে ব্যাথা , বাথ্রুম ক্লিয়ার না হওন ব্ল্যা ব্ল্যা ব্ল্যা । না পাইরা বউরে আপন ভাইবা সব কইয়া দিলাম ।



তারপরের কাহিনী একটা ইতিহাস । এক করুণ ইতিহাস । এক নক্ষত্রের পতনের ইতিহাস , এক কারবালার কাহিনী । থাক, সে কথা গুপন থাক ।

আমার মতোন চুইট , হ্যান্ডসাম চাঁদের জীবন যখন নিমের চাইতা বেশী তিতা হয়ে যায় , তখন নিজের নাম নিমচাঁদ না রাখনের কোন স্বার্থকতা কি আছে ?






১৪

একটি চিকন মত ছেলে ছিল ! খুব হুইচই করে বেড়াতো । সবার সাথে মিশতো, সাবার সাথেই বন্ধুর মত কথা বলতো । কিন্তু এতে করে সমস্যা দেখা দিল । তার থেকে ছোটরাও তাকে নাম ধরে ডাকতে লাগলো । এদিকে বউয়ের কাছে মান ইজ্জত কিছু থাকে না ! ছোট ছোট পুলাপাইন তাকে নাম ধরে ডাকে ! কেমন লাগে ! এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ছেলেটি নিজের নামের সাথেই ভাই লাগিয়ে নিল !

এখন সেই ছেলেটিকে সবাই "শিপু ভাই" নামে চিনে !





১৫

মেয়েটি একদিন জর্দানের রাজধানী আম্মানে বেড়াতে গেল তার স্বামীর সাথে ! রাতের বেলা নিজের ল্যাপটপে বসে বসে কাজ করছিল সে এদিকে মেয়েটির স্বামীটি মেয়েটিকে বলল

-জর্দানে এসেছি এখানকার বিদেশী সুরাহ পান করা যাক !

মেয়েটি তখন তার স্বামীকে কঠিন করে ধমক দিয়ে বসিয়ে রাখলো ! জার্দানের আম্মানে এসে তার স্বামীকে সুরাহ পান করতে দেয় নি, এই ঘটনা মনে রাখার জন্য মেয়েটি নিজের নাম রাখলো "আম্মানসুরা" । ফেসবুকে আবার নাম খানা "লুলু আম্মানসুরা" ! তবে লুলু নামের রহস্য এখনও বের করা সম্ভব হয় নাই !





১৬

একটি ছেলে দেখতে খুবই সুইট ছিল । সারা দিন নিজেকে আয়নায় দেখতো ! আর ভাবতো আমার চেহারার ভিতর যে স্নিগ্ধ ভাব টা আছে আর কারো ভিতরে কি আছে ? এমন কাউকে সে প্রতিনিয়ত খুজতো ! কিন্তু কাউকেই পেত না ! তার উপরে তার মানে একটা দুঃখ ছিল যে তার চেহারার এই স্নিগ্ধ ভাবটা কেউ চোখে পড়ছে না !

কেন পড়ছে না ?

কেউ কেন বলছে না !

সুতরাং সে সিদ্ধান্ত নিল যে নিজের নামের সাথেই সে তার কিছু একটা যোগ করে নিবে যাতে মানুষ সহজেই বুঝতে পারে তার চেহারার স্নিগ্ধতা !! তারপরেই ছেলেটি নিজের নাম রাখলো "স্নিগ্ধ শোভন" !





১৭

মেয়েটি মা প্রতিদিন রান্নার সময় মেয়েটিকে বলতো লবন হয়েছে কি না চেক করতে ! লবন চেক করতে করতেই মেয়েটির নাম হয়ে গেল "টেস্টিং সল্ট" !





১৮

সে অনেক দিন আগের কথা । সুন্দর ফর্সা করে একটা ছেলে তার পাশের বাসার একটা মেয়েকে খুব পছন্দ করতো । কিন্তু সেই মেয়েটি তাকে একদম পাত্তা দিতো না । এই দুঃখে ছেলেটার দিন কাটে না, রাতে ঘুম আসে না ! রাত রাত জেগে জেগে ছাদে হাটা চলা করে ছেলেটি আর দীর্ঘশ্বাস ফেলে ।

এইভাবে ঠান্ডার রাতে রাতে ছাদের হাটাহাটি করার জন্য ছেলেটির বুকে কফ জমলো ব্যাপক আকারে । কিছুতেই সারে না । কত রকম ঐষধ খায় কিন্তু ছেলেটা কোন উপকার পায় না ! একদিন পাশের বাসার ঐ মিষ্টি মেয়েটা ছেলেটিকে ডেকে বলল

-আপনি চিরতা পাতার রস খাবেন ! তাহলে বুকে আর কফ জমবে না !

ছেলেটি মেয়েটির কথা এমন ভাবেই যে মনে ধরলো যে প্রতিদিন চিরতা পাতার রস খেতে লাগলো ! কদিনের ভিতরেই তার কাশি সেরে গেল কিন্তু ছেলেটি কিছুতেই চিরতা পাতার রস খাওয়া বন্ধ করলো না ! মেয়েটি তাকে খেতে বলেছে এই খাওয়া কি বন্ধ করা যায় ? খেয়েই চলল খেয়েই চলল ! সকালে পরটার সাথে চিরতা পাতার রস, দুপুরে ভাতের সাথে চিরতার রস, বিকেলে চায়ের বদলেও চিরতার রস !



এদিকে মেয়েটির অন্যখানে একটা বয়ফ্রেন্ড জুটে গেল ! আসলে ছেলটি ভেবেছিল কেবল রস খেয়েই কাজ হয়ে যাবে কিন্ত বাস্তবে তো এমন হবার নয় !

মেয়েটিকে হারিয়ে ছেলেটি মেয়েটির স্মৃতি মনে রাখার জন্য নিজের নামটাই চিরতার রস রেখে দিল ! ব্লগে এখন সেই ফর্সা সুন্দর ছেলেটি চিরতার রস নামে পরিচিত !







১৯

কাক সমাজে একটা ভাল কাক ছিল । সুইট চেহারার সেই কাককে সবাই পছন্দ করতো । মুরুব্বী কাকেরা পথে ঘাটে দেখা হলে মাথায় হাত দিয়ে বলত "বড় বাবা আরও বড় হও" ।

লোক মুখে শোনা যেত কাক সমাজের সুন্দরীরা আড়ালে আবডালে এমন কি কোন কোন সময় গাছের মগডালে বসে সেই ভাল কাকে কে দেখতো আর দীর্ঘ শ্বাস ফেলতো ।

কিন্তু একদিন সেই ভাল কাকটি ফেসবুক আর ব্লগের ঠিকানা পেয়ে গেল । অথচ কাক সমাজে এসব ছিল নিষিদ্ধ । ধীরে ধীরে সেই কাকটি কাক সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে মানুষ্য তৈরি ফেসবুকে বেশি ঝুকে পড়লো । ডাস্টবিন বাদ রেখে কেএফসি আর বিএফসির চিকেন আর বিফ বার্গার খেতে শুরু করলো । এই সব দেখে কাক সমাজের মুরুব্বীরা বলতে লাগলো কাকটি নষ্ট হয়ে গেল । কত ভাল ছিল ।

সেই কাকটিই এখন "নষ্ট কাক" নামে পরিচিত । তবে এখন শোনা যায় কাক সমাজের সেই সুন্দরী কাকেরা শ্যাওড়া গাছের উপরে বসে এই কাকের অপেক্ষা করে । আর এদিকে কাক অনলাইনে কোন ললনার সাথে পুটিশপাটিশ করে ।





২০

ছেলেটি যখন স্কুলে পড়তো তখন ক্লাসে এক নামে দুতিন জন করে ছেলে মেয়ে ছিল । রাজিব ছিল পাঁচ জন সুমি ছিল তিন জন । এরকম সবার নামেই কেউ না কেউ ছিল । একই নামের ছেলে মেয়েরা একে অপরকে মিতা বলে ডাকতো । তাদের পরস্পরের সাথে ভাব ছিল খুব । বাসা থেকে একে অপরের জন্য খাবার নিয়ে আসতো একসাথে ঘুরে বেড়াতো ।

কিন্তু সেই ছেলেটির নামে কেউ ছিল না । ছেলেটা ছিল একা । একজন মানুষ । এই নিয়ে ছেলেটার মনে দুঃখের সীমা ছিল না । বারবার উপরওয়ালার কাছে ফরিয়াদ জানাতো "হুয়াই আল্লাহ হুয়াই" !

সেই দুঃখ থেকেই পুলাটি নিক খুলিলো "একজন আরমান" নামে !





২১

একটি মেয়ে একটি হকারের দোকানে গিয়ে বলল

-মামা রহস্য পত্রিকা আছে ?

দোকানদার বলল

-না আফা ।

পরদিন আবারও ঐ দোকানে গিয়ে বলল

-মামা রহস্য পত্রিকা আছে ?

দোকানদার আজকেও বলল

-না আফা ।

পরের দিন দোকানদার রহস্য পত্রিকা আনিয়েই রেখেছিল । কিন্তু পরের দিন মেয়েটি দোকানে গিয়ে আর রহস্য পত্রিকা চাইলো না । এই দিন মেয়েটি বলল

-মামা আনন্দলোক আছে ?

দোকানদার তো মহা ক্ষেপা । দোকাদার বলল

-রহস্য পত্রিকা নিবেন না ?

মেয়েটি রহস্যময় হাসি দিলো কেবল । রহস্যপত্রিকা নিয়ে এমন রহস্যময় আচরন করার জন্য কন্যাটির নাম হয়ে গেল "রহস্যময়ী কন্যা"







২২

একটি খুব ভাল ছেলে ছিল । খুব মনযোগী ছিল ছেলেটি । খেলা ধুলা থেকে পড়ালেখা সব কিছুতেই ছিল তার অনেক মনযোগ । কিন্তু একদিন ছেলেটির একটি মেয়েকে খুব ভাল লেগে গেল । তারপর থেকে ছেলেটার যেন কি হয়ে গেল । তার জীবন যেন অলটপালট হয়ে গেল ।

ছেলেটার আর কিছুতেই কোন মনযোগ রইলো না । কি বা খেলা ধুলা কি বা পড়াশুনা আর কি বা বাসার কাজ, সব কিছুতেই একটা এলো মেলো ভাব । ছেলেটির মা বাজার থেকে চাল কিনে আনতে বললে ছেলেটি নিয়ে আসতো ডাল, তার স্যার তাকে গরুর রচনা লিখতে বললে ছেলেটি ভেড়ার রচনা লিখে আসতো । কোন কিছুতেই ছেলেটির আর মন ছিল না । সেই ছেলেটি ভাবলো ব্লগে একটা নিক খুলে তার এই এলো মেলো ভাবটা সবার কাছে প্রকাশ করবে । তাই আজ থেকে প্রায় আট বছর আগে সেই অমনযোগী আর অন্যমনস্ক ছেলেটি ব্লগে নিক খুলল "অন্যমনস্ক শরৎ" নামে ।





২৩

একদিন ছেলেটিকে তার মা বাড়ির সবার কাপড় চোপড় ধুয়ে দিল । কিন্তু এতো জামা কাপড় কোথায় শুকাবে ? বারান্দায় জায়গা নেই । তখন ছেলেটিকে তার মা বলল ছাদে তার টাঙ্গানোর জন্য । ছেলেটি তার নিয়ে ছাদে গেল । কিন্তু সেই সময় ছাদে বাড়িওয়ালার চুল শুকাচ্ছিল । ছেলেটি আবার বাড়িওয়ালার মেয়েটিকে খুব পছন্দও করতো । মেয়েটি দেখলেই ছেলেটির কাঁপাকাঁপি শুরু হয়ে যেত । এখন ছেলেটিকে দেখছিল আর কাঁপা হাতে তার টাঙ্গাচ্ছিল । কিন্তু মনযোগ না থাকায় তার টা বার বার ছিড়ে যাচ্ছিল । যতবার তাঁর ছিড়তেছিল বাড়িওয়ালার মেয়ে ততবার হেসে উঠছিল । বারবার তার টাঙ্গায়, বারবার তার ছিড়ে যায় আর বারবার মেয়েটা হেসে ওঠা । এক সময় বাড়িওয়ালার মেয়েটা বলে উঠে "তার ছেঁড়া একটা" ! তারপর আবারও হাসি ।

ছেলেটির কাছে তার ছেড়া কথাটা এতোই মিষ্টি লাগলো যে সে তার নিজের নাম টাই রেখে দিল "তার ছেঁড়া"







২৪

বেশ কিছুদিন আগের কথা । ছেলেটা একদিন হঠাত্‍ করেই একটি অদ্ভুদ স্বপ্ন দেখতে শুরু করলো । প্রতিদিন প্রায় একই স্বপ্ন । স্বপ্নের ভিতর ছেলেটি যেখানেই যেত সেখানেই তার উপর আকাশ থেকে বাজ পড়তো । আর প্রত্যেকবার পড়বি তো পড় একেবারে ছেলেটির গায়ের উপরেই । স্বপ্নে হয়তো দেখছে সে একটা নদীর ধারে হাটছে হঠাত্‍ বলা নেই কওয়া আকাশ থেকে বজ্রপাত শুরু । একবার তার মাথার উপর বাজ পড়লো চুল পুড়ে গেল । শার্টের উপর বাজ পড়লো শার্ট পুড়ে গেল । এমন কি একদিন স্বপ্নে দেখলো ছেলেটি একটি মেয়ের সাথে ঘুরে বেড়াচ্ছে তখন হঠাত্‍ই বাজ পড়লো তার প্যান্টের উপর । প্যান্ট পুড়ে গেল । মান ইজ্জতের টানাটানির ব্যাপার । ভাগ্যভাল যে স্বপ্নটা তখনই ভেঙ্গে গিয়েছিল ।

এরকম স্বপ্নের ভিতর আকাশ থেকে পড়া বাজ নিয়ে ত্যাক্ত বিরক্ত সবাইকে জানানোর জন্য ছেলেটি সামুতে নিক খুলল "স্বপ্নবাজ অভি" নামে ।







২৫

ছেলেটি তখন সবে মাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে । ছেলেটার চেহারা খুব সুন্দর ছিল । যে দেখতো সেই পছন্দ করে ফেলত । বিশেষ করে মেয়েরা । ফার্ষ্ট ইয়ারে মুক্তি নামের একটি মেয়ের ছেলেটির প্রেমে পড়ে গেল । তাদের ভিতর একটি প্রেমের সম্পর্কও সৃষ্টি হল । কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে কিছু দিন পরেই মুক্তির বিয়ে হয়ে গেল । মুক্তি যাওয়ার বলে গেল

-সোনা আমাকে ভুলে যেওনা ।

২য় বছরে ছেলেটির প্রেমে পড়লো শাহনাজ নামের একটি মেয়ে । কিন্তু বছর শেষে তারও বিয়ে হয়ে গেল । শাহনাজও যাওয়ার সময় বলল

-সোনা আমাকে ভুলে যেওনা ।

থার্ড ইয়ারে প্রেম হল সিমিন নামের সাথে একটি মেয়ের সাথে । এবং তার সাথেও একই ঘটনা ঘটল । সিমিন যাওয়ার আগে সেই একই কথা বলে গেল ।

এখন ছেলেটি কি করবে ? ফোর্থ ইয়ারে এসে ছেলেটি নিজের এই কষ্টের কথা সবাইকে জানানোর জন্য একটা ব্লগ নিক খুলল এবং তার তিন প্রেমিকা কে মনে রাখার জন্য তাদের নামের প্রথম অক্ষর নিয়ে ব্লগের নিকের নাম রাখলো । নিকটির নাম "মুশাসি"







২৬

ছেলেটি তখন সবে মাত্র মালেশিয়া এসেছে । পথ ঘাট ঠিক মত চিনে না । প্রায়ই পথ হারিয়ে ফেলে । রাস্তা হারিয়ে ফেললে যে মানুষকে জিজ্ঞেস করবে সেইটাও করতে পারে না । খুব ভালা পুলা তো , লজ্জা পায় ।

তো একদিন ছেলেটির মা তাকে ফোন করে বলল তাদের এক আত্মীয়ের সাথে দেখা করতে । তারপর একটা ঠিকানা দিল । কিন্তু সেই ছেলেটি আবারও দিক ভুল করে অন্য এক বাসায় চলে গেল । বেল বাজাতেই একটি অত্যন্ত সুন্দরী মালেশিয়ান মেয়ে দরজা খুলে দিল । মিষ্টি হেসে বলল কাকে চাই । হাসি দেখে ভাল ছেলেটির মাথা তো একেবারে খারাপ ।

তারপর থেকে প্রায় দিনই ছেলেটি দিক ভুল করে সেই বাড়িতেই হাজির হতে লাগলো । আর প্রতিবার মেয়েটি মিষ্টি উপহার দিতে লাগলো । এমন ভাবে বারবার পথ চলার ক্ষেত্রে দিক হারিয়ে ভাল ছেলেটি হয়ে গেল "দিকভ্রান্ত পথিক" ।



২৭

সবার শেষে কাভা ভাইয়ের টা ! আসলে নিক রহস্য বের করার অনু প্রেরণায় ছিল এই পোস্ট টি ! স্বপ্নবাজ অভি বের করেছে কাভা ভাইয়ের নিকের পেছনের মর্মান্তিক রহস্য ।



কাল্পনিক ভালবাসা নামকরণের রহস্য ভেদ করা গেছে। খুবই মর্মান্তিক এবং হদয় বিদারক এক কাহিনী । কাল্পনিক ভালোবাসা নামের পেছনের মানুষ, তার অতীত জীবনে কোন এক সময় কঠিন ধরণের ছ্যাকা খেয়ে মানসিক ভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিলেন । সেই ধাক্কা কাটিয়ে উঠতে তিনি এক সুশ্রী মেয়ের প্রেমে পড়েন , মেয়েটির সাথে নিজের অনুভূতি , ভালোলাগা , মন্দলাগা , সময় শেয়ার করতে লাগলেন। বিষয়টি তার মা খেয়াল করলেন , অতীত অভিজ্ঞতা যেহেতু ভালো না , তাই আন্টি মেয়েটিকে দেখতে চাইলেন। কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই আন্টির সাথে দেখা করবেনা , অনেক বুঝিয়ে নিয়ে আসলেন ! বাসার গেটে আন্টি যখন দেখলেন তার ছেলে অদৃশ্য কারো সাথে তার পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে আন্টি রেগে বাসা থেকে বের হয়ে যেতে বললেন ছেলে রসিকতা করছে বলে। পরে আন্টি তার ভাই এক সাইকিয়াট্রিষ্ট এর সাথে কথা বললেন ,কা_ভার সেই মামা বললেন মেয়েটিকে নিয়ে তার সাথে দেখা করতে তার চ্যাম্বারে। যথারীতি মেয়েটিকে নিয়ে চ্যাম্বারে গেলেন , চতুর মামা অদৃশ্য মেয়েটির সাথে কথা বলতে বলতে তার চেয়ারে বসে পড়লেন । অবাক হয়ে গেলেন কাল্পনিক ভালোবাসা ! মামা বুঝিয়ে বললো তার অবচেতন মন ফাসট্রেশান থেকে এমন একটা চরিত্র তৈরি করে নিয়েছে , ধীরে ধীরে মামার পরামর্শ মেনে সেরে উঠলেন । নিজের সেই কাল্পনিক ভালোবাসা কিংবা "অন্য রকম এক পরীর গল্প" ধরে রাখতেই নিজের নিক নেম হিসেবে একটা সময় উনি " কাল্পনিক ভালোবাসা " নামটি ব্যবহার করতে শুরু করেন ।





আজকে আপাতত এটুকুই !



এটা নিতান্তই একটা ফান পোস্ট ! প্রত্যেকটি পোস্টই আগে ফেসবুকে প্রকাশ করেছি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ট্যাগ দিয়েই ! তারা যেহেতু আপত্তি করে নি সুতরাং অন্য কারো আপত্তি করার কোন কারন দেখি না !

কেবল পরিচিত মানুষ গুলোরই নিক রহস্য বের করলাম ! কারন অন্য কারো অনুমুতি ছাড়া তার নামের রহস্য কেমনে বের করি ! যদি আপনিও চান আপনার নামের রহস্য টা বের করি তাহলে কমেন্ট বলে যাবেন ! পরবর্তি পোস্টে নিক রহস্য বের করে ফেলবো !



সবাই ভাল থাকবেন !









মন্তব্য ১১৬ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (১১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

হামিদ আহসান বলেছেন: বিরাট বড় লেখা..............

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;)

২| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোষ্টভর্তি বারুদ , তাই বলতেই হয় আগুন পোষ্ট !

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

অপু তানভীর বলেছেন: আগুন না ধরলেই হল ! দমকল রেডি রাখলাম ! ;);)

৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

খাটাস বলেছেন: অজানা জিনিস জানার মজাই আলাদা। ;) ভাল লাগল

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D
কথা সত্য !

৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: @ স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন ------ পোষ্টভর্তি বারুদ , তাই বলতেই হয় আগুন পোষ্ট !

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: দমকল রেডি আছে ! ;)

৫| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: এইটা আসলেই একটা চরম পোস্ট হইছে ভাই। B-) B-)
কারা জানি আপনার কাছে দূর্যোধন দূর্যোধন ভাই এর নিক রহস্য উদ্ধারের কথা বলছিল। ওইটা কোথায়?

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: হাহাহা !

দূর্যোধন এর অনুমুতি সাপেক্ষে তার নিক রহস্যও বের করে ফেলবো ! :D :D

৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২০

চানাচুর বলেছেন: আপনার গল্পের কী স্টক শেষ হয়ে গেল নাকি!! :-&

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: এতোদিন ঢাকার বাইরে ছিলাম ! তাই গল্প লেখা হয় নি !

এই পোস্টার ঘন্টা খানেক আগে তো একটা গল্প পোস্ট দিয়েছি । দেখেন নি ?

৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

ধুমধাম বলেছেন: আজকের সবচেয়ে হিট পোস্ট হবে এটি!

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৩

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৮| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০

শত রুপা বলেছেন: বেশ লাগলো।

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৯| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

ডা: মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। আপনার লেখাটা অনেক ভালো হয়েছে মাশা'আল্লাহ। বানান ভুল একদম নেই। বুঝা গেল আপনার হাতে কিছু ফাঁকা সময়ও আছে। এটা ভালো। তো আমার কথা হচ্ছে, আপনার যেহেতু লেখালেখির হাত ভালো আছে মাশা'আল্লাহ, আপনার লেখালেখির কিছুটা অংশ আপনি দ্বীনের জন্য অর্থাৎ আল্লাহর জন্য, আল্লাহর রাসূল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু য়ালাইহি ওয়া সাল্লামের আদর্শ সমাজে প্রতিষ্ঠার জন্য, কুরআনের জন্য ব্যায় করুন। আপনি প্রথমে নামায, রোযা, যাকাত, সদকা এসব বিষয়ে লিখতে পারেন। এতে ধরেন অনেক মানুষ উপকৃত হলো, তাদের দোয়া পেলেন। আর যেহেতু দ্বীনের জন্য কলম ধরলেন সেহেতু দেখবেন আল্লাহ রব্বুল য়ালামীন এমন নূর আপনার লেখায় দান করবেন যা আপনি কখনো ভাবেননি। ঠিক আছে না ভাইয়া। আমি কিন্তু আপনাকে খুব আপন ভেবেই কথাগুলো বললাম। তাই প্লীজ অন্যভাবে নিবেন না। ভুল হলে আন্তরিকতার সাথে ক্ষমা করে দিয়েন ভাই। তাহলে শুরু করে দিন আজই।

পুনশ্চঃ আমিও ইসলামিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখার চেষ্টা করি। আমার খুব ভালো লাগে। দু'য়া চাই ভাই যেন আল্লাহ রব্বুল য়ালামীন আমাকে কবুল করেন। আমি দু'য়া করি আল্লাহ যেন আপনাকেও দ্বীনের এলেম দ্বারা আলোকিত করেন।

ডাঃ জহির।

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ! :| :| :|

১০| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
মেলা রহস্য জাইনা ফেল্লাম একদিনে। পোস্টে ডাবল প্লাস ।

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু :):)

১১| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

নীল জোসনা বলেছেন: আমার নিকের রহস্য জানতে ইচ্ছে করছে । জানাবেন কি ? :) :)

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই ! পরের পোস্টের জন্য অপেক্ষা করতে হবে একটু কষ্ট করে ! :)

১২| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

নীল জোসনা বলেছেন: অপেক্ষায়............................................আছি ..........

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: :):)

১৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহারে বাহারে
কি কাহিনী আহারে ;) +++++++++

আপনার নিকের রহস্য জাতিকে অবগত করাইয়া ধন্য করুন :)

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: অবশ্যই ধন্য করিবো !

ইয়ে মানে "ভৃগু" মানে কি ?

১৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: "ভৃগু" হলো সনাতন ধর্মের অবতারের নাম। যিনি একসময় ভগবানের বুকে পদচিহ্ন একে দিয়েছিলেন :P

গুগলে সার্চ দিলে ফটুক সহ পাবেন.. ভগবান আয়েশ করে শুয়ে আছে.. পদসেবায় মগ্ন সেবিকা/স্ত্রী.... আর ভৃগু ভগবানের বুকে পা তুলে....

নজরুল তার বিদ্রোহী কবিতায় এই টার্মটা ব্যবহার করেছিলেন-এভাবে

আমি বিদ্রোহীভৃগু
ভগবান বুকে এঁকে দেব পদচিহ্ন। :)

২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: খাইছে ! এতো কঠিন নাম !
দেখি বের করা যায় নাকি !

১৫| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

শহুরে কাউয়া বলেছেন: স্বর্না আপু ক্যামনে এক্সট্রাটেরিস্টায়াল হইলো জানতে মুঞ্চায়। B-)) B-)) B-)) B-))

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: পরের পোস্টেই জানা যাইবে !
নু টেনশন :D :D

১৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০

ইখতামিন বলেছেন:
দারুণ পোস্ট :P

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৮

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :) :)

১৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

আম্মানসুরা বলেছেন: এক দেশে এক ভিতু প্রেমিক ছেলে ছিল :P । সে ক্ষণে ক্ষণে প্রেমে পতিত হত :-P । কাওকে অফার করার সাহস ছিল না :P । তবে যখন যার প্রেমে পতিত হত তখন তাকে নিয়ে কিছু গল্প কবিতা লিখে ফেলত। এভাবে লিখতে লিখতে তার লেখার হাত বেশ চমৎকার হয়ে গেল। ছেলেটি তার জীবনের সেরা লেখাগুলোর পেছনের মেয়েদের অবদান ভুলে যাবার মতন অকৃতজ্ঞ নয়। তাই সেই প্রেমিকাদের নাম গুলো লিস্ট করল যথাক্রমে- অনিলা, পুন্য, তাবিহা, নদী, ভীম :P , রজনী। তারপর ভেবে চিন্তে নামগুলোর প্রথম বর্ণ গুলো দিয়ে অপু তানভীর নামে ব্লগে নিক খুলল B-))

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

অপু তানভীর বলেছেন: এই ভুয়া রহস্য ভেদ টিকবে না ! B-)) B-)) B-))

ভীম নামের কুনো মাইয়া জগতে আছে ? :-P :-P

১৮| ২২ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮

ডট কম ০০৯ বলেছেন: অনেকের নিক রহস্য জানিয়া বেশ আমোদিত হইলাম।

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০০

অপু তানভীর বলেছেন: হে হে ! এবার থেকে ডট দিতে যেন আর ভুল না হয় ;);)

১৯| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

সুমন কর বলেছেন: নিক নেম না থাকাতে, আপসুস হয় !! প্রতিটি গল্প মানানসই লাগল। B-) :D

মজা পাইলাম!!

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০১

অপু তানভীর বলেছেন: আজকেই নিক খুলে ফেলেন ! কালকেই রহস্য ভেদ হয়ে যাবে ! ;)

২০| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

হেডস্যার বলেছেন:
আপনের ধৈর্য্য আছে। আপনারে দিয়া হবে। জাতি আপনারেই চায়।
B-) B-)

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০১

অপু তানভীর বলেছেন: জাতি আমারে চাইলেই আমি জাতিরে চাই না ! আমি জাতির কাছ থেকে অন্য কিছু চাই ;)

২১| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগল । পোষ্টে বুদ্ধিমত্তার জন্য +++++++++++++++।

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০২

অপু তানভীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :):):)

২২| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: প্রতিটি নিকের রহস্যের গল্পটা চমৎকার। কা_ভা ভাইয়ের কাহিনী এর মত সম্ভবত একটা নাটক নির্মিত হয়েছে। অপু ভাই এবং কা_ভা ভাইয়ের কাছ থেকে জানতে চাই - ঐ নাটকটা কি কা_ভা ভাইয়ের জীবনী থেকে নেয়া কি না?

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৩

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! নাটকের নাম পোস্টেই আছে !
তবে ঐ নাটকটা কি কা_ভা ভাইয়ের জীবনী থেকে নেয়া কি না তা জানতে কাভা ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে হবে !

=p~ =p~ =p~

২৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: আপচুচ :-/ B:-/

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: বড় বেশি আপচুচ ! আমি নিজের নিজেই লিখতে পারতাছি না ! ;)

২৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

স্বপ্নের ফেরিওয়ালা নিলয় বলেছেন: আমারটা কই ??

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: আসবে আসবে ! অপেক্ষা করিতে হইবে ! সবার টা আসবে ! ;)

২৫| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: আপচুচ[/sb




---বুঝলেন তো আমরা কেন ছদ্মনামে ব্লগ খুলেছি ;)

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৫

অপু তানভীর বলেছেন: হুম ! এখন বুঝা যাইতেছে ! ;)

২৬| ২২ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: পোস্টখানা সেইরকম হইসে অপুভাইয়া
শোকেসে তুলে রেখে দিলাম B-) B-) :P

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: এবার দোকানে গেলে অবশ্যই রহস্য পত্রিকা কিনতে যেন ভুল না হয় ;););)

২৭| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৯

নাসরীন খান বলেছেন: অনেক মজাদার রান্না ,মশলার কমতি নেই।

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: থেঙ্কু :D :D :D

২৮| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ৯ নাম্বার কমেন্টের আহবান মেনে চলার আহবান জানাচ্ছি।
আপনার ধৈর্য এবং সাধনা আছে, এটা দিয়েই হবে। B-)

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: আপনে আমারে পথ দেখান ! আমি সেইটা অনুসরন করি ;););)

২৯| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

রিফাত ২০১০ বলেছেন: ++++++++++++

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: :) :) :)

৩০| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:৫০

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: ভাগ্যিস আমার নিক নেম নাই =p~

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:০৭

অপু তানভীর বলেছেন: কেনু নাই কেনু ?
আপনার পুশি চাই ! :D :D

৩১| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৭

অঘটনঘটনপটীয়সী বলেছেন: আমি কয়েকটা নিক রহস্য জানতে চাই।

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা
চানাচুর
দূর্যোধন দূর্যোধন


পরবর্তি পর্বে পাবো তো?

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: উপরের দুটো হয়তো পাওয়া যাবে তবে শেষের টা দিবো না ঠিক নাই !

৩২| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:১৮

আমি দিহান বলেছেন: আমি দমকল নিয়ে হাজির, আগুন ধরতে দিবো নাহ!

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৪

অপু তানভীর বলেছেন: এমকল আমারও রেডি আছে ;);)

৩৩| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:১১

এম মশিউর বলেছেন: নিক রহস্য! দারুণ।
পর্ব চালিয়ে যান -অপু তানভীর ভাই।

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: পর্ব চলবেই :):)

৩৪| ২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:২৬

রিদওয়ান এইচ ইমন বলেছেন: নিকের আগা টু গোঁড়া পর্যন্ত যে রহস্য ছিল তা এক্কেরে চিবাইয়া বাইর করছেন।ভালা!!! :)

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৪৯

অপু তানভীর বলেছেন: হে হে হে হে !
:):):)

৩৫| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: how do you get this amount of stamina? Hats off

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D

৩৬| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:০৯

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মজার পোস্ট, সন্দেহ নাই।

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:৩৭

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩৭| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ২:৪৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


নিঃসন্দেহে ইহা একটি ফান পোস্ট!! কেহ আসল ভাবিয়া ভুল করিবেন না। ;) :P

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ৩:০১

অপু তানভীর বলেছেন: দৃষ্টি আকর্ষনঃ স্নিগ্ধ শোভন এর নিক রহস্য ১০০ ভাগ সত্য ঘটনা ! ;);)

৩৮| ২৩ শে জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৪৫

সাসুম বলেছেন: বাইচা গেছি , আমার টা বাহির করতে পারেন নাই :) :D B-) ;)

২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৭

অপু তানভীর বলেছেন: তাই তো দেখটাছি ;);)

৩৯| ২৩ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৮:০৮

রোড সাইড হিরো বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগে এসেই দেখি অপু তানভীরের ঝাঁঝালো পোস্ট!!!

এখন বুঝতে পারলাম নিক নেমে ব্লগিং করে কি মজা!!!

২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:২৮

অপু তানভীর বলেছেন: আপনে ছিলেন কই এতো দিন ?

আপনের কমেন্ট মিস করি :(

৪০| ২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আসীম ধৈর্য আপনার

২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩১

অপু তানভীর বলেছেন: ;) ;) ;)

৪১| ২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

ঐতিহাসিক বলেছেন: ভাল্লাগছে । লেখাটির সিকুয়াল বের করা হউক ।

২৩ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬

অপু তানভীর বলেছেন: অবস্যই চেষ্টা রকোন ত্রুটি হবে না ! আপনার নামটিও যুক্ত হবে ! ;)

৪২| ২৩ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: আমার নিকের রহস্য মনে হয় বাইর করতে পারবেন না। :P


দারুন পোস্ট !!! কস্টকরও।

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: কোন ব্যাপারই না ! বের করে ফেলবো চিন্তা কইরেন না ! ;)

৪৩| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ৮:১৩

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাসিতে হাসিতে কাশিতে আরম্ভ করিয়াছি ;)


//বারবার উপরওয়ালার কাছে ফরিয়াদ জানাতো "হুয়াই আল্লাহ হুয়াই" !// B-)


এবার আমার নিকটি সম্পর্কে কিছু বলুন তো দেখি :)

২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: জলদি কাশির ট্যাবলেট খান ;);)

আপনারটা নিয়ে তো কিছু বলা যাবে না ! আপনি তো আসল নামেই নিক খুলেছেন ! :)

৪৪| ২৪ শে জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮

চিরতার রস বলেছেন: সবগুলা নিক রহস্য এক জায়গায় দেওয়াতে পড়তে সুবিধা হইলো। আরামছে একটা একটা কইরা পইড়া শেষ করতে হইব B-))

২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: হে হে হে হে ! ;););)

৪৫| ২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:০০

আবু শাকিল বলেছেন: নিক মে কুচ কালা নেহি,কাহিনী হে :)

২৪ শে জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৯

অপু তানভীর বলেছেন: :D :D :D

৪৬| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: নাহ! আপ্নে যত গোয়েন্দাগিরিই করেন, আমি কিন্তুক আপ্নেরে পিলাচ টিলাচ কিচ্ছু দিমু না :P
একটা নিকের নাম নিছিলাম ওই টাই পারলেন না, কি কমু আর! /:)
এই খাসা পোস্টেও মাইনাচ (---------) ;)

ভ্যালা কথা, একটু গইনা দেইখেন তো কয় নম্বর মাইনাচ চলে ... B-) ;)

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০

অপু তানভীর বলেছেন: মাইনাচ কেমনে গুনে কন তো ? ;););)

নামের রহস্য তো বের করাই যায় কিন্তু একটা সমস্যা তো রয়েই যায় ! বুঝেনই তো ;)

৪৭| ২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৫

শায়মা বলেছেন: হা হা মজার পোস্ট পিচ্চুভাইয়া।

২৭ শে জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

অপু তানভীর বলেছেন: হে হে হে !

কই ছিলা এতো দিন আপু ?
কই ছিলা !! :):):)

৪৮| ২৮ শে জুন, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ডট কম ০০৯ আর রহস্যময়ী কন্যারটাই সেরা লাগল। :)

২৯ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:২৯

অপু তানভীর বলেছেন: পরের পর্বে আপনারটাও আসতেছে । কিন্তু আপনের টা ঠিক মত খুইজা পাইতেছি না ! ;)

৪৯| ৩০ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:১৪

সোজা কথা বলেছেন: অনেক মজা নিলাম ভাই। ঘুণপোকা ভাইয়ের টা বেশ মজার ছিলো।
আপনার এই অভাবনীয় কাজের জন্য জাতীয় রহস্য উন্মোচন কমিটি যাতে আপনাকে " নিক রহস্য উন্মোচন ২০১৪ " পুরষ্কারে ভূষিত করে সেজন্য জোর দাবি জানাই! হাহাহা
আমারটা জানতে আগ্রহী ভাই!

৩০ শে জুন, ২০১৪ দুপুর ২:০২

অপু তানভীর বলেছেন: সমস্যা নেই । সামনের সংখ্যাতেই আপনার নিকের রহস্য সবাই জানতে পারবে ! :):):)

৫০| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪২

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ভাগ্যিস আমার নিকের রহস্য এখানে দেন নাই ;)

০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

অপু তানভীর বলেছেন: চোক্ষে চশমা লাগান ক্যাপ্টেন কান্ডারি ;););)

৫১| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ফা হিম বলেছেন: আমি তো খালি হাসতেই আছি =p~ =p~ =p~

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০৮

অপু তানভীর বলেছেন: =p~ =p~ =p~

৫২| ০১ লা জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ইন্টারেস্টিং! ;)

০২ রা জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২১

অপু তানভীর বলেছেন: আপনার নামের রহস্যও বের হবে ! ওয়েট করেন ! :):):)

৫৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৪

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ইহা মাসসেরা সংকলনে গেলু ... ;)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩

অপু তানভীর বলেছেন: কার সংকলে ? ;)

৫৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৮

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: যার সংকলনে আগেরবার আপ্নের দেড় ডজন পুস্ট গেসিলো বইলা ডরাইছিলেন ;) :P ;)

২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১২

অপু তানভীর বলেছেন: কার কথা বলতেছেন ? আসলে আমার ঠিক ব্লগারদের নাম মনে থাকে না । ডরাইছিলাম মনে আছে তবে কার পোস্ট সেইটা মনে নাই । :D :D :D

৫৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ব্লগার দের নাম নিয়া পোস্ট দেন, সালতামামী করেন আর নাম মনে থাকেনা...! /:)

অবশ্য সেলিব্রিটি মাইনষের ছোটমুটো ব্লগারদের মনে না থাকাই স্বাভাবিক ... :|

তা, ভালাছেন নি?? B-)

এইবারো কিন্তুক মিনিমাম আধডজন পুষ্ট না দিয়া গতি দেখতেসিনা .. সবই ভ্যালা পুষ্ট /:)

২১ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৩৫

অপু তানভীর বলেছেন: ভাইরে আমি সেলিব্রেটি না মোটেও ! আম কাঠাল পেয়ারা ব্লগার !
তবে সালতামামী শব্দটার অর্থ কি শুনি ? এই শব্দের অর্থ তো জানি না ;);)


আমি আছি কোন রকম । জীবিত আছি একটু বাস্তব জীবন নিয়া একটু চিন্তিত আছি ! এই আর কি ! আপনের খবর কি শুনি ?

৫৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৮

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কি ভাবে যেন দৃষ্টি এড়িয়ে গেল এমন মজারু পোষ্ট!!
আসলেও আমার আজকের পিছনে কান্ডারী,মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) এবং উড়োজাহাজের অবদান অস্বীকার করবো না।। ভল থাকবেন।।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

অপু তানভীর বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন :)

৫৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: এটাও পড়লাম।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

অপু তানভীর বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৫৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৪

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: দূর্দান্ত! ! কতবার যে পড়েছি। মাগুর আর শিপু ভাইয়ের সাথে দেখা হলে ছিল ব্লগ ডে ২০১৯তে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৩২

অপু তানভীর বলেছেন: আমি একবারই ব্লগডে তে হাজির হয়েছিলাম । ২০১৩ সালে । সেখানে অনেকের সাথে দেখা হয়েছিলো । তারপর আর কখনও যাওয়া হয় নি !


এটা আমার নিজেরও পছন্দের একটা পোস্ট !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.