নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমবার কেউক্রাডংয়ের চুড়াতে উঠেছিলাম ২০১৩ সালে । ভার্সিটির কয়েকজন বন্ধু মিলে সেই ট্যুর প্লান হয়েছিলো । এরপর অন্য অনেক স্থানে যাওয়া হলেও বান্দরবানের দিকে আসা হয় নি । গতবছর আবারও কেউক্রাডংয়ে উঠলাম যখন তখন মনে হল যে এবার থেকে প্রতিবছর একবার করে এই চুড়ায় উঠতে হবে । এই বছর করোনা না আসলে হয়তো আরও আগেই এই ট্যুরটা দেওয়া হত । শেষ পর্যন্ত গত বৃহস্পতিবার ২২ শে অক্টোবর বান্দরবনের উদ্দেশ্য রওয়ানা দিয়ে দিলাম তৃতীয়বারের মত কেউক্রাডংয়ের চুড়ায় ওঠার জন্য ।
বহস্পতিবার রাতে বাসে উঠলাম আমরা । শুক্রবার সকাল বেলা পৌছালাম বান্দরবান । বলতে গেলে সারারাতই বৃষ্টি হয়েছে । সকালেও বৃষ্টি পড়ছিলো । সেই বৃষ্টি মাথায় নিয়ে চেপে বসলাম জীপ গাড়িতে । বান্দরবান শহর থেকে রোমা বাজার পর্যন্ত পাহাড়ি রাস্তা বেশ খারাপ । আগের বছরেরও রাস্তা এতো খারাপ ছিল না । পাকা রাস্তায় গর্ত ভর্তি । সেই জন্য ঝাকি লাগছিলো খুব বেশি । প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে কত টুরিস্ট গাড়ি যায় রোমা কিংবা থানচির উদ্দেশ্য । পর্যটন শিল্পের জন্য উন্নত রাস্তা ঘাট খুবই দরকারই একটা জিনিস । সরকার এসব দিকে কেন লক্ষ্য রাখে না কে জানে ।
রোমা থেকে আর্মি চেকিং শেষ করতে বেশ সময় লাগলো । গতদিন পুজার ছুটির কারণে অনেক ট্যুরিস্ট গিয়েছিলাম । রোমার আর্মিক্যাম্প থেকে তোলা একটা ছবি । দুরে পাহাড় দেখা যাচ্ছে । পাশে একটা মন্দির ।
রোমা বাজার থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে রওয়ানা দিলাম বগালেকের দিকে । রোমা থেকে ৪০/৪৫ মিনিটের ভেতরে পৌছে গেলাম বগা লেগে । রোমা থেকে বগালেক পর্যন্ত রাস্তা ভাল। এই যাত্রাটা ভাল হল । বগাতে এসে আর্মি চেকিং করে আমরা কটেজে হাজির হলাম । বাইরে তখনও টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছে । কটেজটা একেবারে বগালেকের উপরেই । বারান্দাতে বসেই লেকের দিকে তাকালে মন জুড়িয়ে যায় । প্রতিবছর এই কেউক্রাডংয়ে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে এই বগালেকের মনরম দৃশ্য একটা কারণ । এতো চমৎকার দৃশ্য লেক আমি নিজ চোখে আর দেখেছি কিনা আমি মনে করতে পারি না । এক ভাবে তাকিয়েই থাকা যায় । অন্য কিছু ভাবা লাগে না । আর এই লেকের দৃশ্য একেক সময়ে একেক রকম মনে হয় ।
বগা লেকের এই দৃশ্যটা গত বছরের
এই ছবিটা গত শুক্রবারের । বৃষ্টির ভেতরে যখন বগা লেকে এসে পৌছালাম
আর এই ছবিটা আসার দিন তোলা ।
ইউটিউব ভিডিতে এক
ইউটিউব ভিডিও দুই
দুপুরেও টিপটিপ বৃষ্টি পড়ছিলো । আমি মূলত কটেজের বারান্দাতে বসেই তাকিয়েছিলাম লেকটার দিকে । বিকেলের দিকে বৃষ্টি বন্ধ হয়ে গেল । আকাশও মোটামুটি পরিস্কার হয়ে গেল তখন । আমরা পুরো বগালেকে ঘোরাঘুরি করলাম । চা খাওয়া আড্ডা দেওয়া । দুইটা গ্রুপকে দেখলাম তারা বারবিকিউ করছে । রাতে খাওয়া শেষ করে আরও কিছু সময় আড্ডা দিয়ে কটেজে শুতে গেলাম । ভেবেছিলাম মেঘ কেটে গেছে যেহেতু তাই রাতে আর বৃষ্টি হবে না । আমাদের কয়েকজন তাই কটেজের বারান্দাতে শুয়েছিলো কিন্তু রাতে এমন ঝুম বৃষ্টি নামলো যে বলার কথা না ।
পরদিন শনিবার । সেদিন সকালেও প্রচুর বৃ্ষ্টি ছিল । আমাদের তো ভয়ই লাগছিলো যে এতো বৃষ্টির ভেতরে আমরা কিভাবে যাবো । তবে আটটার ভেতরেই বৃষ্টি থেমে গেল একেবারে । কিন্তু মেঘ পরিপূর্ন রইলো আকাশ । এটা আমাদের জন্য খুব বড় একটা প্লাস পয়েন্ট ছিল । রোদ থাকলে পাহাড়ে হাটা খুবই কষ্ট কর । আবার খুব বৃষ্টি হলেও সমস্যা । নয়টার সময়ে আমরা রওয়ানা দিলাম কেউক্রাডংয়ের উদ্দেশ্যে । আমাদের কেউক্রাডংয়ের চুড়াতে পৌছাতে প্রায় ৫ ঘন্টা লেগে গেল। মাঝে যদিও ঘন্টাখানেক সময় গেল পথের চিংড়ির ঝর্নার পেছনে ।
পথে চলতে কিছু ছবি
আসলে ছবিতে এই সব সৌন্দর্য কোন ভাবেই ফটিয়ে তোলা সম্ভব না । আপনি এই ছবি গুলো দেখে আসল সৌন্দর্যের ১০ ভাগও উপলব্ধি করতে পারবেন না । নিজ চোখে তাকিয়ে দেখার মধ্যে যে আনন্দ রয়েছে সেটা কোন ভাবেই লিখে প্রকাশ করা সম্ভব না ।
কেউক্রাডংয়ে পৌছে আবারও আমরা আর্মি ক্যাম্পে নাম এন্ট্রি করে কটেজে অবস্থান নিলাম । কেউ কেউ গোসল করলো । নিচ থেকে ঝর্নার পানি তোলা হয় পাম্পের সাহায্যে । প্রচুর ঠান্ডা পানি ।
শনিবার পুরো আকাশ ছিল মেঘলা । আর প্রচুর বাতাশ । আমরা চুড়ায় দাড়াতে পারছিলাম না কিছুতেই ঠান্ডার কারণে । ভাগ্য ভাল যে সাথে করে একটা চাদর নিয়ে গিয়েছিলাম তার টিকে ছিলাম কোন মতে ।
চুড়ায় দাড়িয়ে চারিদিকে তাকালে সব কিছু অন্য রকম মনে হয় । সব কিছু যেন বদলে যায় । আপনার মনে যত তীব্র কষ্টের অনুভূতিই থাকুক না কেন কিংবা আপনার জীবন যত কঠিনই হোক না কেন এই চুড়ায় দাড়িয়ে আপনি যখন সামনে তাকাবেন আপনার বাকি সব কিছু তুচ্ছ মনে হবে । কেবল মনে হবে জীবন চমৎকার । সত্যিই চমৎকার !
রাতে খাওয়া শেষ করে চুড়ায় কিছু সময় বসার আশা ছিল কিন্তু এতোই তীব্র বাতাস ছিল যে আমি কোন ভাবেই বসতে পারলাম না । আমার শীতের ভাবটা একটু বেশি । তবে অনেকে বসেছিলো ।
রবিবার শেষ দিন ।
খুব সকালে আমি ঘুম থেকে উঠলাম । গিয়ে হাজির হলাম চুড়ায় । তখনও সেখানে কেউ আসে নি। তখনও বেশ ভালই বাতাস হচ্ছিলো তবে আকাশ ছিল মেঘ মুক্ত । তাই বাতাস এতোটাও হাড় কাঁপানো ছিল না । আকাশ লাল হয়ে এল । এখনই সূর্য উঠবে । ছবি দিয়ে ভাল ভাবে বোঝা সম্ভব না । তবুও কিছু ছবি দিয়ে দিলাম
সূর্য উদয়ের আগের মুহুর্তের ভিডিও
পরিপূর্ন সূর্যোদয়ের ভিডিও
সকালে আমরা নাস্তা করলাম দার্জিলিং পাড়াতে । তারপর আবারও হাটা শুরু । আসার আগে আর্মি ক্যাম্প থেকে সাইন আউট করতে হল । এবার যেহেতু নামতে হচ্ছে তাই কষ্টের পরিমান উঠার থেকে কম । সময় লাগলও কম । দুপুর বারোটার আগেই পৌছে গেলাম বগালেকে । সেখান থেকে গোসল শেষ করে আর্মি ক্যাম্প থেকে সাইন আউট করে আবারও রোমা বাজারে । সেখানেও সকল ফর্মালিটিস শেষ করে দুপুরের খেয়ে রওয়ানা দিলাম বান্দরবন শহরের দিকে । রাতের খাবার খেয়ে উঠলাম বাসে । আজকে সকালে অর্থ্যাৎ ২৬ তারিখ ঢাকা পৌছে গেলাম । ভ্রমন শেষ হল ।
ভ্রমন বিষয় কিছু কথা ।
১. এইবার আমরা গিয়েছিলাম পুজার ছুটির সময় । তাই প্রচুর মানুষ ছিল যা ভ্রমনের আনন্দকে মাটি করে দিয়েছে কিছুটা । যেখানে লোক বেশি যেখানে মজা কম । গতবার যখন গিয়েছিলাম তখন কেউক্রাডংয়ের চুড়াতে মাত্র তিনচারটা গ্রুপ ছিল । নিরিবিলি চমৎকার ছিল বেশি । তাই চেষ্টা করবেন এই রকম ছুটির দিন গুলোতে না যাওয়ার জন্য । তাহলে আসল মজা পাবেন না ।
২. বগা লেক পর্যন্ত যেতে আপনাকে হাটতে হবে না । গাড়িতে করেই যেতে পারবেন । সুতরাং হাটতে না চাইলে কেবল বগালেক পর্যন্ত ভ্রমন করতে পারেন ।
৩. পুরো ভ্রমনে আপনাকে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবে না মোটেও । সকাল থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত আর্মি পথ ঘাটের নিরাপত্তা দেয় । এই সময়ে হাটাহাটি করলে কোন সমস্যা নেই । গভীর রাত পর্যন্ত বগালেক কিংবা কেউক্রাডংয়ে বসে আড্ডা দিলেও কোন সমস্যা নেই । এছাড়া বগালেক এবং কেউক্রাডংয়ে ওয়াসরুমের ব্যবস্থা রয়েছে । বলবো না যে একেবারে হাইফাই অবস্থা তবে কাজ চালানোর মত বেশ ভাল । কটেজ বলতে সিঙ্গলে রুম পাওয়া যাবে না । এখানে একেকটা গ্রুপের জন্য আলাদা রুম বরাদ্দ থাকে । মাথাপিচু টাকা দিতে হয় ।
৪. এইখানে নিজে নিজে ট্যুর প্লান করাটা একটু কষ্টের । কারণ গাইড ঠিক, কটেজ ভাড়া সহ আরও নানা রকম ঝামেলা রয়েছে । এই জন্য গ্রুপের সাথে আসাই ভাল । এখন বেশ কিছু ট্যুর গ্রুপ রয়েছে যারা চমৎকার সার্ভিস দেয় । আমি ট্যুরন্ত ট্রাভেলার্স গ্রুপের সাথে এসেছিলাম । গতবছরেও এদের সাথে এসেছিলাম । এদের সার্ভিস ভাল এবং মান সম্মত । এখানে আপনি কেবল ভ্রমনের জন্য পেমেন্ট করবেন । আর কোন চিন্তা করতে হবে না আপনাকে । বাকিটা ওরা সামলাবে ।
২০১৩ সালে দেওয়া ট্যুরের ব্লগ পোস্ট
ট্যুরন্ত ট্রাভেলার্স গ্রুপের লিংক এছাড়া আরও বেশ কিছু আছে ফেসবুকে । যে কোন একটি গ্রুপের সাথে যেতে পারবেন । আমি গিয়েছি কয়েকটার সাথে তবে ট্যুরন্তের সার্ভিস সব থেকে বেশি ভাল মনে হয়েছে আমার কাছে ।
আজকের ভ্রমন ব্লগ এখানেই শেষ ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: কথাটা একেবারে ভুল না । কেউক্রাডং পর্যন্ত গাড়ি যায় । তবে বর্ষা কালে না । শীত কালে । গাড়ি যাওয়ার রাস্তা আছে । সেটা অন্য রাস্তা । আর পায়ে হাটা ট্রাকিংয়ের রাস্তা অন্য ।
চুড়াতে এইবার এমন বাতাস ছিল যে হাড় কেঁপে যাচ্ছিলো । আর একা কই গেলাম ! সাথে তিন জন বান্ধুপি ছিল ।
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সুন্দর বর্ননা ও চমৎকার সব ছবি।
খরচ সম্পর্কে ধারণা দিলে আরো ভালো হতো।
আমি গিয়েছিলাম সম্ভবতো ২০০২ কি ২০০৩ সালে। রুমা থেকে হেঁটে রুমা খাল ৫২ বার পার হয়ে বগা লেকে। পরদিন বগা লেক থেকে কেউকারাডং ঘুরে আবার বগা লেকে এসে থেকেছি রাতে। কেউকারাডং-এ কিছুই ছিলো না থাকার।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: আমি যখন ২০১৩তে প্রথম যাই তখন আমাকেও খাল পাড় হতে হয়েছিলো । এবং বগালেক পর্যন্ত যেতে হাটতে হত বেশ খানিকটা । কেউক্রাডংয়ে তখন থাকার কিছু ছিল না । কেবল আর্মি ক্যাম্প আর একটা খাওয়ার জায়গা ছিল । আমরা সেবার ছিলাম পাশিং পাড়াতে । কি্তু এখন কেউক্রাডংয়েই বেশ কয়েকটা কটেজ আছে ।
খরচ সম্পর্কে ধারণা পাবেন গ্রুপের ইভেন্টেই । ওখানে সব কিছু বিস্তারিত লেখা থাকে ।
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি উপভোগ করলাম।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: একবার ঘুরে আসুন । আরও বেশি উপভোগ করবেন !
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২১
আকন বিডি বলেছেন: ছবি গুলো খুব সুন্দর।
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪২
অপু তানভীর বলেছেন: বাস্তবে আরও বেশি সুন্দর ।
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:২৬
রাশিয়া বলেছেন: আপনাদের অভিযানে নারীরাও ছিল নাকি?
২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: বেশ কয়েকজন ছিল !
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:০৪
শায়মা বলেছেন: জিনি ভাইয়াও বান্দরবান গেছে। তোমার সাথে দেখা হলো না!!!
২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১৯
অপু তানভীর বলেছেন: সে গেছে অন্য দিকে আমি গেছি আরেক দিকে ! দেখা কিভাবে হইবে !
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২০
জনৈক অপদার্থ বলেছেন: অনেক যাওয়ার ইচ্ছে
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:০৮
অপু তানভীর বলেছেন: চলে যান । এখন তো যাওয়াটা খুব বেশি কঠিন না । কেবল হাটার স্ট্যামিনা থাকলেই চলবে ।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভ্রমনের পোষ্ট আমি সবসময়ে ভালা পাই। কেওক্রাডাংয়ের চুড়ায় উঠি নাই। তবে ভিসুভিয়াসের চুড়ায় উঠছিলাম একবার।
পাহাড়ে ট্র্যাকিং আমার খুবই পছন্দের জিনিস। শুধু জোক ভয় পাই যমের মতো, এই ভয়ে যাইতে পারি না। ওদিকে হাটতে গেলে জোক ধরে শুনছি।
ছবিগুলো দারুনস!!!
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১১
অপু তানভীর বলেছেন: বৃষ্টি হলে প্রচুর জোক ধরে । প্রথমবার আমি যখন গিয়েছিলাম তখন পুরোটা হেটেছিলাম বৃষ্টির ভেতরেই । একটা জোঁক কোমর পর্যন্ত উঠে এসেছিলো সেবার । বুঝেন অবস্থা ! এইবার প্রথমদিন বৃষ্টি থাকলেও জোকের দেখা তেমন পাই নি । অবশ্য টিমের কয়েকজন কে ছোট কয়েকটা জোঁকে ধরেছিলো। আমাকে ধরে নি । দেশে চলে আসেন এক সাথে আরেকবার ওঠা যাবে কেউক্রাডংয়ের মাথায় !
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৩৫
পদ্মপুকুর বলেছেন: ধুর! আপ্নে অ্যাতো ঘোরেন ক্যান?
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২
অপু তানভীর বলেছেন: এই বছর তো আর ঘোরা হল না কিছুই । গতবছর ঘুরাঘুরি হয়েছিলো কিছু । করোনা না গেলে আর ঘোরা হবে কি না কে জানে !
১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫১
অঞ্জন রায় বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা আছে, প্লানও ছিলো, ভাইরাসের কারনে আর হয়ে ওঠে নি
১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
অপু তানভীর বলেছেন: সময় বের করে রওয়ানা দিয়ে দিন !
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:১০
মা.হাসান বলেছেন: কেওকারাডাঙের চূড়ায় কটেজ করেছে জানা ছিলো না। কেউ একজন বলেছিলো কেওকারাডাং পর্যন্ত (নাকি বিজয় তাজিনডং পর্যন্ত) সরাসরি গাড়ি যায় এখন। খবরটা তাহলে সত্য না।
বগা লেকের সবুজ পানি মন ভালো না করে পারে না।
পাহাড়ে ঢাকার চেয়ে ঠান্ডা একটু হয়তো বেশি, তাই বলে বসতেই পারলেন না ঠান্ডায়? একা গেলে এমনই হয়। পরের বার স-শ-ষ সব নিয়ে যাবেন