নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতমাসে প্রজেক্ট চলার সময়ে বাল্যবন্ধু রিংকু আমাদের রুটে ট্রেনের নতুন সময় সূচি দেখালো । তখন কেবল মনের খেয়ালেই ওকে বলেছিলাম যে, চল একেবারে প্রথম যেদিন ট্রেন প্রথম বারের মত পদ্মা সেতু দিয়ে যাবে সেদিন যাই ট্রেনে করে । রিংকু তখন হাসতে হাসতে বলল, শরীরে তেল বেশি জমেছে বুঝি! আমিও জানি এক পাগলামো । কাজ ফেলে শুধু শুধু একদিনের জন্য এতো প্যারা খেয়ে আর টাকা পয়সা খরচ করে চুয়াডাঙ্গা যাওয়ার কোন মানে হয় না । প্রজেক্ট একটু আগে আগেই শেষ হল । সে হিসাবে কাজের অবসর পাওয়া গেল । রিংকু গতদিন ফোন করে বলল, রেডি হও । টিকেট কাটা শেষ ।
আমি খানিকটা অবাক হয়ে জানতে চাইলাম যে কোথায় যাব।
-আরে মনে নেই ? তুমিই না প্রথম ট্রেনে চড়তে চাইলে !
কথার কথা তখন বলেছিলাম । সেই যাত্রা ঠিক হয়ে গেল । আমাদের রুটের তিনটা ট্রেন ঢাকাতে আসে । তার ভেতরে দুইটা ট্রেন রুট বদলে এখন সরাসরি পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে যাবে এবং ঢাকা থেকে প্রথম বারের মত আমাদের জেলা হয়ে খুলনা যাবে দুই তারিখে । সেই ট্রেনে চেপে বসব আমরা দুই বন্ধু । ইতিহাসের সাক্ষী হব !
জানি বড় ছেলেমানুষী চিন্তা ।
গেলেও গ্রামে থাকা যাবে না বেশি সময় । দ্রুত ঢাকা ফিরে আসতে হবে । রিংকু পরিকল্পনা বলল। যাবো দুই তারিখ আর ফিরে আসব চারতারিখ ভোরে । শুক্রবারের ছুটি আছে, কোন সমস্যা হবে না । তবে এখন আর আগের মত তেল নেই মনে । আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে সপ্তাহে একদিন এক্সট্রা ছুটি পেলেই বাড়ির দিকে দৌড় দিতাম । সেই সময়ে খুব হোমসিক ছিলাম । তবে এই ক'বছরে কেবল ঈদে আর বছর শেষে হয়তো সপ্তাহ খানেকের জন্য বাসায় যাওয়া হত । এছাড়া সব সময় ঢাকাতে । নিজের ঢাকার ঘরই এখন সব থেকে পছন্দের জায়গা । এমন কি নিজের গ্রামের বাড়িতে নিজের ঘরের থেকেও ।
আবার এদিকে ঢাকাতে বিএনপির অবরোধ শুরু হয়েছে । এর ভেতরে যাবো ঢাকার বাইরে ! তবে একবার যখন মন উঠেছে তখন শরীরের তেলও পাওয়া যাবে।
একদম সকাল বেলা হাজির হয়ে গেলাম । দেখলাম ট্রেন ভর্তি মানুষ । অনেকে ট্রেনের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছে । কয়েকটা টিভি ক্যামেরাও দেখতে পেলাম। প্রথমবারের মত ট্রেন যাচ্ছে । এটা নিয়ে নিশ্চয়ই কোথাও না কোথাও সংবাদ হবে । দুই বন্ধু মিলে ছবি তুললাম।
ঠিক সময়ে ট্রেন ড়লো । সত্যি বলতে কি এই রুটে আমি এই প্রথম ট্রেনে চড়লাম । এর আগে কোন দিন এদিক দিয়ে যাই নি । ট্রেন লাইন একেবারে মাখন । ট্রেনে কোন ঝাকি পর্যন্ত অনুভব করলাম না ।
এদিকে দেখি ট্রেনে বড় হর্তাকর্তারা বগিতে এসে হাজির । তাদের হাতে ফুল । আমরাই যেহেতু প্রথম যাত্রী তাই আমাদের সবাইকে রজনীগন্ধ দিয়ে বরণ করে নেওয়ার পরিকল্পনা । দেখলাম একে একে সবাইকে সেই ফুল দিতে শুরু করলেন । কিন্তু আমাদের কপালে সম্ভবত ফুল ছিল না । আমাদের পর্যন্ত আসার আগেই দেখি তাদের কাছে ফুল শেষ হয়ে গেল । যাক কয়েকজনকে যে ফুল দিয়েছে সেটাই অনেক ।
এর মাঝে দেখতে দেখতে আমরা পদ্মা সেতুর কাছে চলে এলাম । একটু পরেই আমরা সেতুতে উঠব। আপনারা যারা বঙ্গবন্ধু সেতু ট্রেনে পার হয়েছে তারা জানেন যে কী পরিমান আস্তে চলে ট্রেন । প্রায় ৫ কিলোমিটারের সেতু পার হয়ে ২০/২৫ মিনিট লাগিয়ে দেয় । অথচ এই ট্রেন পদ্মা সেতুর উপর দিতে ঝড়ের বেগে পার হল । সেতুর রেলিং গুলো এতো দ্রুত পার হতে লাগল যে বলার কথা না ।
ভাঙ্গা স্টেশনে আমরা পৌছালাম সাড়ে নয়টার দিকে । এক ঘন্টার কিছু বেশি সময় লাগল। এতো দ্রুত এখানে আসা যাবে ভাবি নি । এরপর থেকে আবার আমাদের গতানুগতিক ট্রেন যাত্রা শুরু হল । এই রুটের পরে লাইন আবার আগের মতই । একটা ব্যাপার যে আমরা একবারের জন্যও ক্রসিংয়ে পড়লাম না । অন্য দিকে, আগের রুটে ঢাকা আসতে গেলে কম করে হলে দুইবার ক্রসিংয়ে পড়তেই হত। অবশ্য এখনো পুরোপুরি ট্রেন চালু হয় নি । শুনছি মোট ১৬টা ট্রেন নাকি চলবে । তখন হয়তো ক্রসিংয়ের মুখোমুখী হতে হবে।
দুপুর বেলা ট্রেন এসে হাজির হল চুয়াডাঙ্গা স্টেশনে ।একটার কিছু পরে । মিনিট পরেন লেট ছিল পুরো সময়ের ভেতরে । অবশ্য বাংলাদেশের ট্রেনের কাছে পনের মিনিট লেট কোন লেটই না। এই ট্রেন আমাদেরকে নামিয়ে দিয়ে চলে যাচ্ছে খুলনার দিকে।
একটু আগে আমি যতই বলি না কেন যে ঢাকার ঘরটাই আমার সব থেকে পছন্দ আসলে এই চুয়াডাঙ্গার বাতাসের ভেতরে অন্য কিছু রয়েছে । যদিও এক দিনের জন্য হলেও এই বাড়িতে আসা সব সময়ের জন্যই আনন্দের ।
বাসায় এসেই সবার আগে ভাত খেলাম । আমি ঢাকাতে এখনও যা সব থেকে বেশি মিস করি তা হচ্ছে বাসায় বানানো খাবার । এমন না ঢাকাতে খারাপ কিছু খাই । আমি অন্তত এই একটা ব্যাপারে এখনও অনমনীয় । আমি ঢাকাতে হোস্টেল কিংবা মেস বাসায় থাকিই নি কেবল এই ভাল না খাওয়ার কারনে । একা থাকার কারণে সব সময় নিজের পছন্দের মত জিনিসই খাওয়া যায় । তবে সেই রান্না কোন ভাবেই বাসার রান্নার মত না ।
মুরগির মাংসের সাথে লাল শাক আর মসুরের ডাল ছিল তরকারিতে । সাথে আচার নিলাম । আবারও সেই কথাই মনে হল । মনে হল যেন এই এক বেলা খাওয়ার জন্য এখানে আসাটাই স্বার্থক। আসলে এই প্রথম ট্রেন চড়ার ব্যাপারটা তো অযুহাত । বাড়ি আসার প্রিয় মানুষের কাছে আসার একটা অযুহাত মাত্র।
কেবল প্রথম ট্রেনে চড়ার অযুহাতই নয়, আরও একটা কারণ রয়েছে । সেটা হচ্ছে আমি বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে এসেছি । এবার বিয়ে করেই যাব!
হে হে হে ! মিছা কথা কইলাম । আমার কপালে বিয়ে টিয়ে নেই । আরেকটা কারণও আসলে এই খাওয়া কেন্দ্রীক । গতমাসের মাঝামাঝি সময়ে দুপুরের দিকে বাসা থেকে নিচে নামছি, এমন সময় চার নম্বর তলাতে নামতেই পোলাউয়ের গন্ধ নাকে এল । নিশ্চিত সেদিন সেটাই রান্না হয়েছে সেই ফ্লাটে। বাসায় রান্না করা পৌলাউ । বাসায় রান্না করা সাদা পৌলাউয়ের ভেতরে একটা আলাদা ব্যাপার আছে । আগেই বলেছি আমি ঢাকাতে মনে সুখে খাওয়া দাওয়া করি । তখনই মনে হল আজকে আমি মোরগ পোলাউ খাব । তাই খেলাম । কিন্তু ঐ যে বললাম বাসায় রান্না করা পৌলাউয়ের ভেতরে একটা আলাদা ব্যাপার আছে যা দোকানের পোলাউয়ের ভেতরে পাওয়া যায় না । সেই দিন থেকে এই বাসার পৌলাউ খেতে মন চাইছে। কালকে আশা করি এই পোলাউ খাওয়া হবে । এই হরতাল অবরোধের সময়ে রাস্তা ঘাটে যদি হঠাৎ মারেটরে যাই তাহলে এই পোলাউ না খাওয়ার আফসোস থেকে যাবে । জীবনে আর যাই হোক না খাওয়ার আফসোস নিয়ে আমি মরতে চাই না ।
আজকের এ বেহুদা ব্লগ এখানেই শেষ আপাতত । যারা অবশ্য সামুতে বসে উজির নাজির মারেন দেশ বিশ্ব বদলান তাদের এই লেখা পছন্দ হবে না । যাক আপাতত আম্মাজান ঝালমুড়ি বানিয়ে নিয়ে এসেছে । সেটা আগে খাওয়া যাক । পরে আবার প্যাঁচাল হবে।
অপু তানভীর
নিজের বাপের বাড়ির বিছানা,
জাফরপুর, চুয়াডাঙ্গা।
একটা গ্রুপে দেখলাম এই প্রথম ট্রেনের যাওয়াটাকে ভিডিও করে পোস্ট করেছে । যদিও প্রাইভেট গ্রুপ তবে গ্রুপে জয়েন করলে ভিডিওটা দেখতে পারবেন । বেশ চমৎকার লাগবে। এই যে লিংক রইলো। অথবা এই ফেসবুক রিলস টি দেখতে পারেন কিনা দেখুন।
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৩
অপু তানভীর বলেছেন: আমার আদিনিবাস মানে দাদা বাড়ি হচ্ছে বিক্রমপুর । তবে আমি ঐদিকে কেবল বেড়াতে গিয়েছি কয়েকবার । আমার জন্ম যশোরে সেখানে কয়েক বছর থেকেছি । প্রাইমারির কয়েক বছর আর তারপর হাইস্কুল থেকে ইন্টার পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গাতে । এখানেই বাবার ব্যবসা আর বাড়ি তৈরি হয়েছে ।
আন্তরিক হিসাবে আমাদের এলাকার মানুষের সুনাম আছে সব খানেই । বিশেষ করে যাদের কে আমরা পছন্দ করি তাদের প্রতি অন্তপ্রাণ বলতে পারেন ।
তবে আমার কথা অবশ্য ভিন্ন । আমি কাউকেই তেমন একটা পছন্দ করি না
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মিরোরডডল বলেছেন:
সেটাই, মায়ের হাতের রান্নার সাথে পৃথিবীর আর কোন খাবারের তুলনা হয়না।
তানভীর কি মজা!!!
এখন যখন তখন ট্রেইনে করে মায়ের কাছে যেতে পারবে।
সময় কত কম লাগে এখন, তাই না?
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৭
অপু তানভীর বলেছেন: এই কথা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না । তবে এখন বাসায় মা আর ভাবী দুজনেই রান্না করেন । তাদের রান্নার হাত এখন একই রকম বলতে গেলে ।
মজা আর কই । ট্রেন যাত্রা সহজ হয়েছে বটে চাইলেই কি আর যাওয়া যায় ।
তবে একটা ঘটনা ঘটা শুরু হয়েছে । এমন হতে পারে আমি হয়তো ঢাকা ছেড়ে পুরোপুরি ভাবে চুয়াডাঙ্গাতে ফিরে যাবো সামনের বছর । যদিও যাওয়ার ইচ্ছে নেই । দেখা যাক সামনে কী হয় !
আটটা পনের তে ছেড়েছে ট্রেন । চুয়াডাঙ্গাতে পৌছেছিলো সম্ভবত একটা বিশের দিকে। হিসেব মত ৫ ঘন্টা । আগের রুটে সময় দেওয়া থাকতো ছয় ঘন্টা ক্রসিং নিয়ে সাত ঘন্টার মত লেগে যেত প্রায় ।
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ইদানীং চুয়াডাঙ্গার নাম শুনলেই আমার আপনার সে প্রাক্তনের হাতের ঠাণ্ডা খিঁচুড়ি খাবার ঘটনাটা মনে পড়ে যায় । আর হাসি পায় !!
সে যাক , প্রথম ট্রেনেই বাপের বাড়ির বিছানায় যেতে পেরেছেন , এটা কিন্তু সত্যিই স্মরণীয় একটা ঘটনা । জীবনে প্রথম কিছুতে নিজেকে জড়াবার মজাই আলাদা !!
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২৮
অপু তানভীর বলেছেন: ঠান্ডা খিচুড়ির কথা আর মনে করিয়ে দিয়েন না ভাই । এই স্মৃতি আমি আর মনেই করতে চাই না । আমি কেবল গরম গরম খিচুড়ি খাইতে চাই ।
আসলে আসলেই একটা মনে রাখার মত ঘটনা । যা আর কেউ পারবে না এর পরে।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:০০
মিরোরডডল বলেছেন:
সেই ঠাণ্ডা খিঁচুড়ি খেয়ে ব্রেকাপ হয়েছিলো
জগতে কতকিছু যে হয়!!
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩০
অপু তানভীর বলেছেন: না সেটার জন্য অবশ্য ব্রেকআপ হয় নি । ঠান্ডা খিচুড়ি খেয়ে বমি বমি লাগছিল । প্রেমিকার হাতের খিচুড়ি খেয়ে কারো বমি পেতে পারে - এটা ইতিহাসে বিরল ঘটনা তো বটেই ।
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:২০
নতুন বলেছেন: আগামী ছুটিতে ট্রেনে যেতে হবে...
পদ্মাসেতু হয়ে আমাদের অনেক কাজে লাগছে... ঢাকা থেকে ফরিদপুর যেতে আগের মতন ৪-৫ ঘন্টা লাগে না।
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩১
অপু তানভীর বলেছেন: ঢাকা থেকে আজকে মাদারীপুর যেতে সময় লেগেছে মাত্র একঘন্টা । ব্যাপারটা পদ্মাসেতু না থাকলে অসম্ভব একটা ব্যাপার হত ।
সেতু যে কাজে লাগছে কোন সন্দেহ নেই ।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৪৭
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: বাসার রান্না করা পোলাও ও মুরগির কোরমা আমারো খুব প্রিয়। চুয়াডাঙ্গা যেতে ট্রেনে কয় ঘন্টা লাগল?
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: পোলাউ থেকে আমার সাদা ভাত বেশি পছন্দ যদিও তবে মাঝে মাঝে পোলাউ খাওয়ার ইচ্ছে জাগে বেশ ।
এখন লাগে ৫ ঘন্টার মত । আগের রুটে সাত ঘন্টার মত লাগতো ।
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: লেখা পড়ে বোঝা যাচ্ছে দারুন এক জার্নি করে মায়ের হাতের মুরগীর ঝোল লাল শাক আর ডাল দিয়ে ভাত খেয়ে নিজের বিছানায় শুয়ে ব্লগ লিখতে লিখতে আরামে চোখ বুজে আসছে তাই 'অপু তানভীরের' যেটা খুব কম ক্ষেত্রে হয় সেটাই হয়েছে।
অনেক চেষ্টা করছি আমার বাড়ির রুট কোনভাবেই মিলছে না! বড় কষ্টে আছি রে ভাই
কালকে তাহলে বাড়িতে রান্না করা পোলাউ এর গল্প শুনছি -নাকি?
হঠাত বিয়ের কথা -হেতু কি?
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৩৮
অপু তানভীর বলেছেন: একবার ভেবেছিলাম যে একদিনের জন্য যাচ্ছি ল্যাপটপ না নিয়ে যাই । তারপর কী মনে হল যে নিয়ে নিলাম । এডিটিংয়ের কাজ করা যাবে।
সত্যি বলতে বিছানার উপরে আয়েশ করে বসেই লিখেছি লেখাটা !
রুট ধরতে পারছেন না? খুব সোজা - ঢাকা - পদ্মা সেতু হয়ে মাদারীপুরের ভাঙ্গা স্টেশনে প্রথম স্টপেজ । এরপর এখান থেকে গোয়ালন্দ সেখান থেকে ফরিদপুর হয়ে কুষ্টিয়া কোর্ট তারপর পোড়াদাহ চুয়াডাঙ্গা যশোর খুলনা ।
আগের রুটে আমি চুয়াডাঙ্গা হয়ে পোড়াদাহ, ঈশ্বরদী হয়ে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকা আসতাম।
কাল গল্প হবে আগে পোলাউ খেয়ে নি । বিয়ের কথা বললাম সেটার পেছনেও এক কারণ রয়েছে অবশ্য।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২১
জুন বলেছেন: আপনার সাথে সাথে জাফরপুর পর্যন্ত গেলাম কল্পনায় কিন্ত পোলাও বা লালশাক খাওয়া হলো না অপু তানভীর
আমি ট্রেনে করে সমুদ্র পাড়ি দিয়েছিলাম, কি যে ভালোলাগা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
+
০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪১
অপু তানভীর বলেছেন: কোন সমস্যা নেই । এখন জাফরপুর পর্যন্ত এসেছেন পরে আমাদের বাসায় একবার এসে মুরগি আর লাল শাক দিয়ে ভাত খেয়ে যাবেন । দাওয়াত রইলো ।
ট্রেনে করে সমুদ্র পাড়ি দেওয়ার ব্যাপারটা অবশ্যই ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব হওয়ার কথা না । ছবি থাকলে একটা ছবি ব্লগ দিতে পারেন । আমরাও দেখি ।
আমাদের কক্সবাজার পর্যন্ত ডাইরেক্ট ট্রেন চালু হবে সম্ভত এই বছরের ভেতরেই । দেখা যাক কী হয় !
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:১০
জনারণ্যে একজন বলেছেন: লাল শাকের কথা বলে আফসোস বাড়িয়ে দিলেন, অপু। স্বাদ ভুলে গেছি এই শাকের।
এর আগে যেখানে ছিলাম, সেখান থেকে প্রায় ২৬০ কিলোমিটার দূরে এক ফার্মে যেতাম - লাউ শাক, লাল শাক ইত্যাদি কেনার জন্য। আর বন্ধু-বান্ধব বাসায় আসলে তো কথাই নেই, সদলবলে রওনা দিতাম ওখানে। যাত্রাপথে পড়তো ছোট্ট ছোট্ট গ্যাস স্টেশন। আশপাশে যেদিকে চোখ যায় মাইলের পর মাইল ফাঁকা জায়গা......ফার্ম ল্যান্ড। সেখানে মাঝে-মাঝে থেমে আড়মোড়া ভাঙা (বিড়ি সহযোগে); বেশ ভালোই লাগতো।
এখন যেখানে এসেছি, এখানে আপাততঃ লাল শাক, লাউ শাক, পুঁই শাক, দেশি মাছ, বিরিয়ানী (যা যা কিছু পছন্দের) ইত্যাদির ছবি দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হচ্ছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: দেশের বাইরে থাকলে আসলে এই ছোট ছোট ব্যাপার গুলো আমাদের সবাইকেই পীড়া দেয় । বিশেষ করে এই খাওয়ার দাওয়ার ব্যাপার গুলো, সেই সাথে বাসায় মানুষদের সাথে বসে খাওয়া, কিংবা মায়ের হাতের রান্না ! এই ব্যাপার হারিয়ে না ফেললে আসলে বোঝা যায় না যে কতখানি প্রিয় আমাদের !
লাল শাক কিন্তু নিজেরাই বাসাতে উৎপাদ করতে পারেন । ওখানেই তো বীজ কিনতে পাওয়ার কথা কিংবা দেশে আসলে নিয়ে যেতে পারেন এই বীজ।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: আমিও ভাবছিলাম আজ দুপুরে আমিও এই ট্রেনে করে যশোরে যাবো।
ভাইয়ু তুমি তো এখন প্রতি সপ্তাহেই বাড়ি গিয়ে ভাবী আর মায়ের হাতের রান্না খেয়ে আসতে পারবে।
তোমার বাড়ি ঘর বাড়ির সামনের সবুজ বাগান, মা বাবা বড় ভাই ভাবী সবাইকেই আমি দেখতে পাই।
যেই রোড ধরে সাইকেল নিয়ে যেতে যেতে পাউন্ড কেক খেতে সেটাও দেখতে পাই কিন্তু সত্যিই
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: আরে যদি যেতে তাহলে তো আমরা একই ট্রেনে যেতাম । ব্যাপারটা খুব বেশ হত কিন্তু !
প্রতি সপ্তাহে কেন চাইলে প্রতিদিনই যাওয়া যায় কিন্তু এতো সময় আর সুযোগ কোথায় বল !
এবার চল সোজাসুজি আমাদের বাসাতেই । আর কিছু কল্পনা করতে হবে না সরাসরি দেখতে পাবে ।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: খানা খাদ্যের রসালো বর্ননা দিয়ে জিবে জল এনে দিলেন ভায়া।
যাই বলেন মায়ের হাতের রান্না করা খানা হল বেহেস্তী খানা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: জগতের সব কিছু একদিনে আর মায়ের হাতে রান্না আরেক দিকে । এই কথা তো চিরন্তন সত্য । এ খানা বেহেস্তি খানার থেকেও বেশি কিছু !
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
কাছের-মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশে আমি শেষ ট্রেনে উঠেছিলাম সিলেট ঘুরতে যাবার সময়, তাও অনেক বছর হয়ে গেছে। দেশের ট্রেন ভ্রমণ ভাল লাগে, একটু পর পর হকাররা উঠে চা, বিস্কুট ইত্যাদি খাবার নিয়ে! আপনার পোলাওর গল্প শুনে আমার সাধা পোলাওর আর সাথে বেড়া/খাসীর মাংস খেতে ইচ্ছে করছে!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১২
অপু তানভীর বলেছেন: লোকাল ট্রেনে বেশি ওঠে হকার । ইন্টারসিটি ট্রেনে খুব কম ওঠে এখন । আর এসি কম্পার্টমেন্টে ওঠেই না ।
খেতে ইচ্ছে করলে মোটেই দেরি করা ঠিক না । আজই রান্না করে খেয়ে ফেলুন ! আমি বাসা থেকে খেয়ে এলাম ।
১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৭
রানার ব্লগ বলেছেন: বিয়ে টা এবার সেরেই ফেলুন। দাওয়াত না দিন ব্লগে ছবি দেবেন ওতেই আমরা কবজি ডুবিয়ে আপনার বিয়ে খাওয়ার ফিল নিয়ে নেব।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৩
অপু তানভীর বলেছেন: বিয়ে করে আসলে বিপদে এখনও পড়তে চাই না । মানে যত দিন ঢাকাতে আছি ততদিন তো নয়ই । বাসাতেই বলে দিয়েছি যে যদি বিয়ের কথা বার্তা না বলে তাহলেই আমি কেবল বাড়িতে ফেরৎ যাবো !
১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাগ্যিস আপনি বিয়ে সত্যিই করেননি। একদম এ পথে আপাতত হাঁটবেন না অপু ভাই।আর নিতান্তই যদি মত বদলান তাহলে ব্লগে একটু জানিয়েন।আমরা কয়েকজন আপনার সঙ্গে হাজির হতে প্রস্তুত।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৫
অপু তানভীর বলেছেন: একবার চিন্তা করেই দেখুন যদি বিয়ে করতাম তাহলে এই হুট করে কি এভাবে ট্রেনে চেপে একদিনের জন্য যাওয়া যেত । কোন কিছুই তখন কথা যেত না । আসলে করা যায় না । এই কথাটা অনেকে বোঝে না ।
বিয়ে হলে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়েই হয়তো আমার বিয়ে হবে । সেই হিসাবে আগে থেকে আমি নিজেই জানবো না আপনাদের জানাবো কিভাবে বলুন !
১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: পদাতিক ভাই কি আরেকটা বিয়ে করার মতলবে আছেন - তাও আবার এপারে!!!!!
@ জনারণ্যে একজন আহা লালশাক খাবার জন্য এত আফসোস আপনার!
জুনাপু কি সপ্ন ছিল এটা?; আমি ট্রেনে করে সমুদ্র পাড়ি দিয়েছিলাম, কি যে ভালোলাগা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না।
~কবে কোথায়- জানান শিঘ্রী???
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: আরে না না!
বিপদ দ্বিগুণ কে করতে চায় বলেন !
১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৫
বাউন্ডেলে বলেছেন: জেনুইন ভ্রমন কাহিনীর সাথে “বাঙ্গালী রসনা” হাজার বার খেলেও সাধ মেটেনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৬
অপু তানভীর বলেছেন: কথা সত্য ।
১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হায় হায় তপন ভাই কইলেন কী? আমার একটু বরযাত্রী যাওয়ার শখ ছিল। আপনি যে কথা কইলেন তা দেখলে আমার বেটার হাফ ত্যাজ্য স্বামী না করে বসে বুড়া বয়সে বাসা থেকে বের করে দিলে পথে পথে ঘুরে বেড়াতে হবে তখন কি আপনার ভালো লাগবে?হেহেহে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২০
অপু তানভীর বলেছেন: তবে বিয়ে যদি করি ভাই আমার আবার ইন্ডিয়ার কন্যা পছন্দ । মানে আসলে ইন্ডিয়াতে ঘোরাঘুরির একটা ভাল ব্যবস্থা হবে । ব্যাপারটা আপনি একবার ভেবে দেখুন দেখি কোন ভাবে সাহায্য করা যায় কিনা !
১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৮
মিরোরডডল বলেছেন:
আমার বেটার হাফ ত্যাজ্য স্বামী না করে বসে
পদাতিকের মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে সে মনে প্রানে চাচ্ছে তাকে ত্যাজ্য করুক, তাহলে কাজটা সহজ হয়ে যায়।
ওপার বাংলায় হয়েছে, এবার নাহয় এপারে একটা হবে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২১
অপু তানভীর বলেছেন: দেখেন দেখি অবস্থা এদিকে একজনের একটাই হচ্ছে আবার পদাতিক ভাই একটা পেয়ে আবার আরেকটার দিকে ঝুকে যাচ্ছে !
১৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @শেরজা, কাঙাল তো - এজন্যই শাকের খেত নিয়ে আফসোস বেশি। বিশেষ করে ধরেন; লাল শাক, পুইঁ শাক, লাউ শাক।
তবে কাঙাল হলেও, ছেঁড়া কাঁথায় শুলেও - কিছু দিবাস্বপ্ন তো দেখতে ইচ্ছা করে। সেক্ষেত্রে নিশ্চিন্তে কাচ্চি বিরিয়ানী'ও যোগ করে দিতে পারেন তার সাথে।
কতকিছু নিয়েই যে আফসোস! এ আর এ'জীবনে শেষ হবার নয়। লালশাক শুধু ছোট্ট একটা উদাহরণ মাত্র।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের সবার জীবনেই আছে এমন কিছু আফসোস ! কারো কম কারো বেশি ।
লাল শাক আসলেই একটা উদাহরন মাত্র !
২০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: মিরোর আপু বলেছেন পদাতিক ভাইকে , আমার বেটার হাফ ত্যাজ্য স্বামী না করে বসে
পদাতিকের মুখের হাসিই বলে দিচ্ছে সে মনে প্রানে চাচ্ছে তাকে ত্যাজ্য করুক, তাহলে কাজটা সহজ হয়ে যায়।
ওপার বাংলায় হয়েছে, এবার নাহয় এপারে একটা হবে
~আমি সেটাই বলতে চেয়েছিলাম। আর তা ভাই খুব সমস্যা হলে আপনার ছাদ বাগানে গইয়ে না হয় নতুন সংসার পাতবেন। কি সোন্দর ছাদবাগান আপনার।
জনারণ্যে একজন বলেছেন: কতকিছু নিয়েই যে আফসোস! এ আর এ'জীবনে শেষ হবার নয়। লালশাক শুধু ছোট্ট একটা উদাহরণ মাত্র।
~ অপু তানভীরের এক লালশাক খাওয়া নিয়ে কত আফসোসের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। শেষ মেষ চোখের জল ঠেকানো দায় না হয়ে পড়ে। ওদিকে পদাতিক ভাই এর সংসার ভেঙ্গে যায় দেখে সেই খুশীতে উনি ডগমগ। তাড়াতাড়ি বিয়েটা সেরে ফেলেন মিয়া- দেখেন আরো কতজন আপনার পেছনে সার বাধে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
অপু তানভীর বলেছেন: পদাদিক ভাইয়ের সংসার ভাঙ্গার কোন চান্সই নেই । সকল পুরুষের মনেই আসলে এই আশা থাকে তবে কেউ সখস করে ওঠে না ঠিকঠাক। এটা নিয়ে টেনশন করার কিছু নেই । পদাতিক ভাই সেদিকে যাবেন না মোটেও !
আর জীবনে আফসোস আর আফসোসের শেষ নেই ।
২১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৮:৩০
জনারণ্যে একজন বলেছেন: @শেরজা - শুভকামনা থাকলো এই আফসোসটা যেন আপনাকে কখনো না করতে হয়।
আমি যেমন আর চাইলেও কখনো মায়ের হাতের রান্না করা মুরগি আর লালশাক খেতে পারবো না।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৫
অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের সবার জীবনেই এমন সব আফসোস এসে ভীড় করে যা আমরা কোন ভাবেই এড়িয়ে যেতে পারি না । সাবার জীবেনই কিছু না কিছু আফসোস থাকেই । থাকবেই ।
২২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আগে তো একা তপন ভাইয়া ছিলেন এখন সঙ্গে যোগ হলেন আবার মিরোরাপু!!! সর্বনাশ।
আপু আর হাসবো না।কসম করে বলছি।বরযাত্রী যেতেও আর চাইবো না।
একজনকে নিয়ে জীবন হিমসিম খেতে হচ্ছে। তার উপরে আরেকজন!!!!! সর্বনাশ। এবার পাগোল হবার উপক্রম করফার্ম।
অপু ভাইকে তাই পরামর্শ জীবনটা আমাদের মতো এরকম একঘেয়েমি পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ না হয়ে বরং বিন্দাস কালারফুল উন্মুক্ত বিহঙ্গের মতো এনজয় করুন।
এবার আশাকরি তপন ভাইয়া ও মিরোরাপু আমাকে মুক্তি দেবেন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
অপু তানভীর বলেছেন: আমি তো সেদিকে না যাওয়ার পরিকল্পনাতে এখনও বলবৎ আছি । আসলে ঢাকাতে দুরে আছি বলেই হয়তো এখনও আছি তবে বাসায় গিয়ে থাকা শুরু করলে কী হবে সেটা অবশ্য বলা যাচ্ছে না ।
২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৫
মিরোরডডল বলেছেন:
এতো সহজেই কি মুক্তি মেলে পদাতিক?
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাগ্যিস আপনি বিয়ে সত্যিই করেননি। একদম এ পথে আপাতত হাঁটবেন না অপু ভাই।
আমি খাব কিন্তু তুমি খেওনা ভাই, এটা কি ঠিক?
ফাইন্যালি তানভী যাও পজিটিভ চিন্তাভাবনা করছে, কোথায় তাকে উৎসাহ দিবে, তা না করে ভয় দেখাচ্ছে
পোলাপান মানুষ একটু শখ করে একবার বিয়েইতো করতে চাচ্ছে, করুক।
গুড লাক তানভী!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৩
অপু তানভীর বলেছেন: এসব আসলে কথার কথা । ঐ যে বলতে হয় দেখে বললাম । তবে আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে এমনটা করে যাবো যাতে ঐ দিকে না যেতে হয় ! পদাতিক ভাই একটু হয় লাড্ডু খাক একাই আমি ঐদিকে যেতে চাই না মোটেও !
২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আমাদের মতো এরকম একঘেয়েমি পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ না হয়ে বরং বিন্দাস কালারফুল উন্মুক্ত বিহঙ্গের মতো এনজয় করুন।
এই জন্যইতো বলেছি, শৃঙ্খল ভেঙ্গে মুক্ত বিহঙ্গ হয়ে উড়ে এপারে চলে আসুক।
ওপারেতো অনেক হলো
আর বউদি যদি তাড়া করে পেছনে আসেও, সামু ব্লগাররা শিল্ড হয়ে সামনে থাকবে।
এমন সাপোর্ট কোথায় পাবে পদাতিক!!!
বিহঙ্গ লাইফ এঞ্জয় করার পরে না হয় দেখে শুনে এপার বাংলার কোন বঙ্গ ললনাকে, বাকিটা কি বলতে হবে
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
অপু তানভীর বলেছেন: আর বউদি যদি তাড়া করে পেছনে আসেও, সামু ব্লগাররা শিল্ড হয়ে সামনে থাকবে।
না না এসব তখন কারো মনে থাকবে না । যখন আসলে দৌড়ে তখন সবার আগে সামুর ব্লগাররা পালাবে !
২৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০
তাহেরা সেহেলী বলেছেন: আমিও একটু ট্রেনে চড়ে বাড়ী যেতে চাই, টিকিট লাগবে তাই!
২৬ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: এখন টিকিট কাটা তো অনেক সহজ । আগের মত আর লাইনে দাড়ানোর দরকার পড়ে না । মোবাইল থেকেই কাটা যায় সহজে।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মিরোরডডল বলেছেন:
তানভী কি চুয়াডাঙ্গার?
ওই অঞ্চলের মানুষের কথা খুব মিষ্টি।
চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদাহ, মাগুরা।
খুব আন্তরিকভাবে কথা বলে।