নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলা ব্যান্ড এর ইতিকথা (২য় পর্ব)

২১ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

আশির দশক এর পর বাংলা ব্যান্ড এ আসে এক অভাবনীয় পরিবর্তন ।

তখন ফারুক মাহফুজ আনাম নামের একটি ঘর পালানো ছেলে ফিলিংস নামে একটি ব্যান্ড দল গঠন । দলটির প্রথম 'ষ্টেশন রোড' নামের অ্যালবাম (যার মাঝে দুটি ইংরেজি নাম্বারও আছে) দিয়ে তার আত্মপ্রকাশ। যদিও তেমন সুফল আসেনি কিন্তু বাংলা পেয়েছিল এক অসাধারণ গায়ক যাকে সবাই গুরু নামেই চেনে তিনি জেমস । এরপর ১৯৮৭ তে তার একক এলবাম আসে " অনন্যা" । তারপর তিনি ফিলিংস এর নাম পাল্টে নাম দেন "নগর বাউল" । বাংলাদেশে তিনি প্রথম সাইকিডেলিক রক শুরু করেন ।

সাল টা ১৯৮৫ নকীব খান শুরু করেন "রেনেসা" । তিনি প্রথমে "সোলস" এর সাথে যুক্ত থাকলে ও পরে ছেড়ে দেন । "রেনেসা" এর সবাই ছোট থেকে গান বাজনার সাথে যুক্ত ছিলেন । রেনেসার এলবামের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে রেঁনেসা (১৯৮৮),তৃতীয় বিশ্ব (১৯৯৩),একাত্তরের রেনেসাঁ (১৯৯৮),একুশ শতকে রেঁনেসা (২০০৪) ।

১৯৮৬ সালের কথা। আরিফ, রেজওয়ান ও শারেক একসঙ্গে গান করতেন। তাঁদের সঙ্গে জ্যামিং করতেন বন্ধু কোয়েলও। তখন আবার কিউপিড নামেও আমার একটি ব্যান্ড ছিল। কোয়েলের মাধ্যমেই একদিন আরিফ, রেজওয়ান ও শারেকদের সঙ্গে পরিচয়। এরপর সবাই মিলে ভাবতে থাকি একটি নতুন ব্যান্ড গড়ার। সেটাই আজকের প্রমিথিউস।’ এর ই মধ্যে দল টি ৩০ বছর পার করেছে । আর এই ৩০ বছরে প্রমিথিউসের ১৬টির মতো অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে। অ্যালবামগুলো হচ্ছে ‘স্বাধীনতা চাই’, ‘মুক্তির প্রত্যাশায়’, ‘প্রজন্মের সংগ্রাম’, ‘স্লোগান’, ‘যোদ্ধা’, ‘প্রমিথিউস ২০০০’, ‘স্মৃতির কপাট’, ‘অ-আ’, ‘পাঠশালা’, ‘ঢোল’, ‘টাকা’, ‘নাগরদোলা’, ‘রাজপথ’, ‘প্রমিথিউস আনবাউন্ড’, ‘প্রমিথিউস আনবাউন্ড ওয়ান’ ও ‘ছায়াপথ’। যদিও এখন প্রমিথিউস কে কোন কনসার্ট বা শো তে তেমন দেখা যায় না বল্লেই চলে । তবে বাংলা ব্যান্ড এ তাদের অবদান রয়েছে ।

আর্ক বাংলাদেশের একটি রক ব্যান্ড যা প্রতিষ্ঠা করেন আশিকুজ্জামান টুলু। ১৯৯৬ সালে ব্যান্ডে যোগ দেন গায়ক হাসান। তারপর ৯০ দশকের শেষের দিকে পঞ্চম, হাসান ও আশিকুজ্জামান টুলুর আর্ক ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে। বাংলাদেশের রক সংগীতকে জনপ্রিয় করে তুলতে আর্ক বিশেষ ভূমিকা রাখে এল আর বি, মাইলস, নগর বাউল ব্যান্ডের সাথে।২০০০ সালে হাসান ব্যান্ড ছেড়ে দিয়ে নতুন ব্যান্ড স্বাধীনতা গঠন করেন ।২০০৪ সালে তিনি জন্মভূমি নামের আরেকটি ব্যান্ড গঠন করেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০০

শার্লক_ বলেছেন: ষ্টেশন রোড অ্যালবাম এর পর জেল থেকে বলছি, নগর বাউল, লেইস ফিতা লেইস তারপর ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে নগর বাউল করা হয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.