নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
কাজী নজরুল বলেছেন, "আল্লাহ আমাদের হাত দিয়েছেন বেহেশত ও বেহেশতী চিজ চাইয়া লইবার জন্য" । আর মহাপুরষ অপু বলেছেন, " আল্লাহ আমাদের পা দিয়াছেন তার সৃষ্টি সুন্দর এই দুনিয়া দেখিয়া লইবার জন্য " । তাই ভ্রমন জরুরী । আমি বের হয়ে গেলাম পা দুখানা নিয়ে ।
এই ট্যুরটা আমার জন্য ভয় কে জয় করার মত ছিল । আসলে আমি একা এই ট্যুর দিয়েছি । যদি কোন ব্লগার সাথী থাকত তবে আরো ভালও হতো । ভাবছি এরপর থেকে ট্যুরের আগে একটা করে পোস্ট দিয়ে যাবো । যদি কেউ যায় আমার সাথে । এই ট্যুরে কিভাবে যাবেন সেটাও বিস্তারিত লেখার মাঝে পেয়ে যাবেন । চলুন শুরু করি ।
আমি আবার ভোজন রসিক মানুষ । খেতে ভাল লাগে । তবে আমার দরকার ছিল সকাল ৬টায় সীতাকুন্ড বাজার থাকা । সেখানে কাচপুর পার হতেই ৬ টা বেজে যায় । তারপর এই হোটল তাজমহলে গাড়ি থামে । নামে তাজমহল হলেও এটা দর্শনে হোটেল সালাদিয়াও হবে না । যাই হোক এক প্যাকেট কুড়মুড়ে কিনে বাসে উঠলাম ।
যেহেতু একা তাই মোবাইল খানা নিজেকেই অপারেট করতে হবে । সীতাকুন্ড বাজার নেমে । সিএনজি পাবেন । কিন্তু তারা রিজার্ভ ছাড়া যাবে না । সিন্ডিকেট ভাই সিন্ডিকেট । একজন ভাল সিএনজি ওয়ালা পাইলাম । ৫০ টাকায় চন্দ্রনাথের নিচে নামিয়ে দিয়ে গেল । গ্রুপে গেলে ২০ টাকা লাগত । একা আরো বেশি লাগত তবে সে কেন জানি আমার কাছ থেকে কম নিয়েছে ।
এটা চন্দ্রনাথে উঠার প্রথম ধাপ । এর আগে ছোট একটা ব্রিজের কাজ চলছে ।
এই গেট দিয়ে উপরে উঠলে আর একটা গেট পাবেন ।
এটা গেটা পার হবার পর ই দেখতে পাবেন । এমন অনেক ছোট খাট মন্দির রয়েছে । ভক্তরা অনেক দূর দূর থেকে আসে । আর আমার মত লোকজন নিজের ক্ষমতা দেখাতে আসে ।
তারপর এই মন্দির পাবেন । উপরে এটাই সবচেয়ে বড় মন্দির । এর সাথে আরো ছোট ছোট মন্দির আছে ।
এই পাহাড় বেয়ে আপনাকে উঠতে হবে । কি ভয় পেলেন । আরে মাউন্টেন ডিউ আছে না । ভয় কে জয় করো । সবার শেষে একটা টুইষ্ট আছে সেটা বলব ।
এইটা অনেকটা বেস ক্যাম্প এর মত । এখানে উঠে দেখবেন নয়নাভিরাম দৃশ্য । তখন বুঝবেন পৃথিবী আসলে কত সুন্দর ।
ওইযে চন্দ্র নাথের মন্দির । এটা হচ্ছে পাহাড় যারা ভালোবাসে তাদের জন্য অন্যতম সুযোগ । এভারেস্টে উঠতে না পারলেও এটাতে উঠতে পারেন । গরীবের এভারেস্ট আরকি ।
মন্দিরের প্রবেশ রাস্তা । তবে এর সামনে যেয়ে অনেকেই চিল্লাচিল্লা করেন । সেটা না করার অনুরোধ রইল । অনেক জায়গা আছে সেখানে গিয়ে করতে পারবেন ।
কোন সাইড থেকে তুলেছি মনে নেই । আরো কিছু ছবি আছে ।
দূরে ওই পাহাড়ে ছোট একটা ঘর দেখাচ্ছে । সময় থাকলে যেতাম । কিন্তু সময় কম ।
এটাও ওই মন্দিরের উপর থেকে তোলা । শুধু খিচতেই ছিলাম ।
এটা মন্দিরের এক সাইড থেকে তোলা । তবে এখানে পাহাড় খাড়া নেমে গেছে । তাই সাবধান ।
মন্দিরের এক কোনা থেকে তুলেছি । আমার সামনে খাড়া পাহাড় । পরে গেলেই অক্কা পেতাম বা হাত চলে যেতো । উপর ওয়ালার দেয়া প্রান টা উড়ে যেতো ।
সিড়ি দেখে কেউ করিসনে ভয় । আড়ালে তার টুইস্ট আছে ।
সিড়ি অনেক খাড়া তাই সাধু সাবধান । ধীরে ধীরে ।
লোকজন সিড়িতে বসে আড্ডা দিচ্ছে ভাবছেন । আরে না । উপরে উঠতে উঠতে ক্লান্ত । টুইষ্ট পরে বলব । অপেক্ষায় থাকুন ।
এটা নামার সময় তুলেছি । আসলে ওই পাড়া দিয়ে উঠেছি ।
আমরা বাঙ্গালিরা অনেক বেশি সাহিত্য প্রেমী । আমাদের কাছ থেকে সাহিত্য শেখা উচিত সবার ।
এখানে বানরের দেখা পেলাম । ছবিতে এসছে কিনা । বুঝতে পারছি না । বেটা বড় ই বজ্জাত পোজ দিল না ।
এই জায়গাটা একটা মিডেল পয়েন্ট । টুইষ্টটা এখানেই । দুঃখিত এখনো বলব না ।
সত্যম - শিবম - সুন্দরম ।
সীতা মন্দির । নেমে দেখার ইচ্ছে ছিল । শুধু তাড়া ছিল তাই নামিনি ।
চন্দ্রনাথ ঘোরা শেষ । এবার বলি টুইষ্ট এর কথা । ওইযে মিডেল পয়েন্ট বলেছি । ওখানে আপনি দুই দিক থেকে উঠতে পারবেন । আপনি যদি সিড়ি দিয়ে ওঠেন তবে সরাসরি মন্দিরে চলে যাবেন । আপনার আর বেস ক্যাম্পে যেতে হবে না । তবে সিড়ির ধাপ গুলো উচু ও খাড়া । আর শিশুদের নিয়ে না ওঠাই ভালো । আমি মাত্র ৪০ মিনিটে উঠেছি । এটা আমার জন্য টার্গেট ছিল । অনেক প্রায় দেড় ঘন্টা লেগে যায় ।
চন্দ্র নাথে ওঠার সময় পানি, শুকনা খাবার চকলেট জাতীয় যেমন, স্নিকার, কিটক্যাট, প্রোটিনবার টাইপ সাথে রাখা । পানি সবচেয়ে জরুরী । পারলে স্যালাইন গুলো নিয়ে ওঠা । স্লিপার না পড়ে কেডস বা রক ক্লাম্বিং টাইপ জুতা পরা । যারা দুর্বল তাদের না ওঠাই ভাল । আর রেস্ট নিয়ে নিয়ে ওঠা উচিত । কারন না হলে নিউটন বাবাজি ও অভিকর্ষ জি আপনার মাথা ধরিয়ে দেবে । ওঠা আগে ভারি কিছুই খাবেন না । তাহলে সমস্যা হবে । ধীরে ধীরে উঠুন । সাথে একটি লাঠি নিয়ে নিন । মাত্র ২০ টাকা । ফেরত দিলে আবার ১০ টাকা ফেরত পাবেন ।
আর অনুরোধ হলো চিপস, পানির বোতল কিছুই যেন এখানে সেখানে না ফেলা ।
এবার যাওয়া যাক গুলিয়াখালি সী-বিচ ।
গুলিয়া খালী সী বিচ মাঠ । কার যেন পিকনিকে এসেছে । তবে হেটে যেতে হয় । চন্দ্রনাথ থেকে ২২০ টাকায় সিএনজি । বেটা আমি প্রথম বার বলে ঠকিয়েছে । ১৫০ টাকার ভাড়া ২২০ টাকা দিয়েছি । তবে চন্দ্রনাথ থেকে সরাসরি যেতে পারবেন না । আপনাকে সীতাকুন্ড বাজারে আসতে হবে তারপর যেতে হবে । পুরো উলটো পথে ।
ওইযে দূরে লোকজন নৌকায় উঠছে । আমার বাড়ি কুয়াকাটা । তাই এসব আমার অভ্যাস আছে । তবুও নামিনি । আসলে তখন ভাটা ছিল । তাই কাদা মাড়িয়ে নৌকায় উঠতে হবে । অনেকেই যাচ্ছে ।
সী বিচের এক পাশের অংশ ।
সী বিচের অন্য পাশ । এখানে মুলত লোকজন । এই পানি দেখতেই আসে । তবে ভাটার কারনে সেটা দেখাতে হলে বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় ।
এবার ফিরে আসুন সীতাকুন্ড বাজারে । ১৫০ টাকা সিএনজি ভাড়া । তবে আপনি একা হলে সেটা বেশি হবে । আর অপেক্ষা করলে শেয়ারে যেতে পারবেন । ৩০/৫০ টাকায় । ৫ জন হলে ৩০ টাকা । আর তিন জন হলে ৫০ টাকা । আমি ৫০ টাকায় এসেছি । কিছু টাকা বাচলো ।
মহামায়ার পথে ।
সীতাকুন্ড বাজার থেকে রাস্তা পার হবেন । এরপর লেগুনাতে করে মহামায়া বাস স্ট্যান্ড যাবেন । ভাড়া পরবে ৪০ টাকা । আমার ঘুমে চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল । ভাগ্য ভাল সানগ্লাস ছিল ।
মহামায় ইকো পার্কের গেট । ২০ টাকার টিকেট কেটে ঢুকতে হয় ।
ঢোকার পর ই ছোট পাহাড় চোখে পরে । মেবি এটাতেও চড়া যায় । চেষ্টা করিনি ।
এটাই হচ্ছে মহামায়া লেকে যাওয়ার রাস্তা । আমি উপর থেকে তুলেছি ।
ইকো পার্কের একাংশ ।
গাছ পালা সবুজের অরন্য ।
এই সেই মহামায়া লেক । এটা দেখার এবং ঘুরার জন্য ই সবাই আসে ।
এডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য হচ্ছে কায়াকিং । কিন্তু ঘন্টা ২০০ টাকা । তাই আর ওমুখো হয়নি । আছে বোট তবে সেটাও রিজার্ভ করে ঘুরতে হবে । সেটাও করিনি ।
এবার ফিরে আসার পালা । আপনাকে আগে ফেনীতে আসতে হবে । ফেনীতে এক বড় আপু আছে । ভাবলাম দুলা ভাইকে ফোন দেই । কিন্তু তার আগেই জানলাম তিনি এই ছুটিতে শ্বশুর বাড়ি । তাই আমার বাইকার এক বড় ভাইকে ফোন দিলাম । তিনি দুই দিন আগেই এক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন । বাইক নিয়ে পরে গিয়েছেন । বললাম আসা লাগবে না ভাই । আপনি বিশ্রাম করেন । কে শোনে কার কথা । চলে আসলেন ।
তিনি বরাবর ই এমন । তার ভালবাসা আর আথিতিয়েতায় আমি মুগ্ধ । তারপর আড্ডা দিলাম । তার বাইকের এক্সেসরিজের একটা শো রুম আছে । এরপর আমাকে একটা গিফট দিলেন ।
স্টার লাইনের এসি বাসের টিকেট কেটে চড়ে বসলাম । ঢাকায় বাসায় আসতে আসতে রাত দেড় টা বেজে গেলো । বিছানায় শরীর এলিয়ে দিলাম এক ঘুম । ঘুম থেকে উঠে এই ব্লগ লিখছি ।
এখন আসুন কিভাবে যাবেন -
ঢাকা থেকে রাতের বাসে সকাল ৬ টা সীতাকুণ্ড বাজারে, সেখানে ভাই ভাই হোটেলে সকালের নাস্তা শেষ করে সীতাকুণ্ড বাজার থেকে সিএনজি /অটোর মাধ্যমে চন্দ্রনাথ পাহাড়ের উদ্দেশ্যে বের হব। মাত্র ১০ মিনিটের মাঝেই পাহাড়ের নিচে চলে আসব। ওঠার আগে সবাই একটা করে বাঁশ কিনে নিবেন না কাউকে মারার জন্য না উপরে ওঠার জন্য সাপোর্ট। ওঠার সময় 2 টা সিঁড়ির মধ্যে আমরা বাম পাশের টা দিয়ে অগ্রসর হবেন। ব্যাপারটা বেশ রোমাঞ্চকরই থাকবে , কখনো উঁচু নিচু আবার কখনো খাড়া সিঁড়ি , যাই হোক সেগুলো দিয়েই আস্তে ধীরে সবাই উপরে উঠতে হবে ।
সর্বোচ্চ জায়গায় উঠতে আমাদের ২ ঘণ্টা লাগবে যদি আপনি বিশ্রাম নিয়ে ওঠেন । এরপর ওখানে ১ ঘন্টার মতো বসে থেকে এবার অন্যদিক দিয়ে নিচে নেমে আসব । উপরে ওঠার চেয়ে নিচে নামাটাই কঠিন। চন্দ্রনাথ পাহাড় থেকে নামার পর আবার সীতাকুণ্ড বাজারে গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে গুলিয়াখালী সী-বীচের দিকে যাবেন সিএনজি করে। গুলিয়াখালী সীবিচ থেকে সিএনজি করে আবার বাজার পর্যন্ত এসে ওইখান থেকে লোকাল বাস/লেগুনা করে টাকুরদিঘী নামক স্থানে আসবেন । তারপর অটো করে মহামায়া ইকো পার্কে যাবেন ১৫ টাকা ভাড়া । ২০ টাকা দিয়ে টিকেট করে ভেতরে ঢুকবেন।
মহামায়া ঘুরে আবার টাকুরদীঘি বাজার । তারপর ফেনী আসবেন । আপনাকে বাসে আসতে হবে । কারন লেগুনা আসে না । ৫০ টাকা ভাড়া নেবে । এরপর এখান থেকে নিজের পছন্দ মত বাসে ঢাকা ।
আপনাদের সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে । প্রকৃতিক পরিবেশের জন্য ক্ষতি কর সব কিছু নির্দিষ স্থানে ফেলুন । আমি আমার পানির বোতল চিপস চকলেটের প্যাকেট সব কিছুই ব্যাগে নিয়ে নিয়ে ঘুরেছি ।
ভাল থাকুন । সুস্থ থাকুন । আপনার চারপাশ পরিস্কার রাখুন ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
হাবিব বলেছেন: যাবার ইচ্ছা আছে.......
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ঘুরে আসুন ।
৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বেশ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ
৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৯
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: আমরাও ঘুরে এলাম
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আশা করছি ভাল লেগেছে
৫| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২১
ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার পাহাড়ভীতি আছে। তাই কখনো যায় নি। অবশ্য আমি এমনিতেই নিঃসঙ্গ জীবন যাপন করি।
আপনি একটা ভাল ভিডিউ ক্যামেরা যোগাড় করে ফেলেন। ট্র্যাভেল শো করতে পারবেন।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
নিঃসঙ্গ থাকার ভাল খারাপ দুই দিক ই আছে । ধন্যবাদ ।
আইডিয়াটা কাজে লাগাব ।
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
সনেট কবি বলেছেন: ১৪ তারিখ আপনাকে নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়ে ছিলাম মনে হয় নজরে পড়েনি।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি দুঃখিত কবি । আসলেই নজরে আসেনি । দু দিন বাইরে ছিলাম । তার কনভোকেশন এর ব্যস্ততায় ব্লগে একদম সময় দেয়া ওঠেনি ।
অনেক অনেক ভালবাসা আর শুভেচ্ছে গ্রহন করুন ।
৭| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
ভুয়া মফিজ বলেছেন: প্রথম ছবিতেই মহাপুরুষ অপুর পদযুগল দেখে খুব আনন্দ পেলাম। আর সম্পূর্ণ পোষ্ট দেখে ততোধিক আনন্দ!
সমুদ্র আমাকে একেবারেই টানে না, তবে পাহাড়-পর্বত আমার খুব প্রিয়। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটা পর্বত আমি জয় করে ফেলেছি।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
সুযোগ পেলে পাহাড় এর উপর বাড়ি বানাবো ।
আমার মাত্র শুরু । আশা করি সামনে আরো বড় কিছু জয় করতে পারব ।
৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সুমন কর বলেছেন: পরিপূর্ণ ভ্রমণ পোস্ট। একা একা বেশ ঘুরা-ঘুরি হলো। দারুণ।
অনেক কিছু জানতে পারলাম। প্রিয়তে রাখলাম। +।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
জ্বী দাদা ।
আমার একটা ছুটি দরকার ছিল । তিন মাস ধরে কোথাও যাইনি । অফিসে শুধু খেটেছি । তাই এই ছুটি টা নিয়ে নিলাম ।
আপনার প্রিয় থাকে আমার জন্য সৌভাগ্যের ।
ধন্যবাদ ।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: ৩ ও ৪ নম্বর ছবি একই।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
সরি ভাই ভুলে চলে এসেছে ।
আমি মাত্র খেয়াল করলাম ।
ধন্যবাদ ।
১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৭
ল বলেছেন: আহ, দেখা হয়ে গেলো শুধু হোটেল সালাদিয়ায় খাওয়া হলো না।
চমৎকার পোস্ট
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি ও চাইছিলাম ।
ধন্যবাদ ।
১১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
ছবিগুলো কিন্তু বেশ ঝাপসা হয়েছে ; বরং লেখাগুলো আমার কাছে বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়েছে ।
আশা করি ক্যামেরার বিষয়টি ভবিষ্যতে একটু ভাববেন..
আশাকরি কনভোকেশন দারুন উপভোগ করেছেন ।
শুভকামনা ও ভালবাসা জানবেন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
প্রিয় পদাতিক ভাই,
ছবি গুলোর জন্য দুঃখিত । তাছাড়া আমার ভাল কোন ক্যামেরা নেই । মোবাইলের উপর ভরসা করতে হয় । তাছাড়া আকাশ মেঘলা ছিল ।
আশাকরি বিষয়টি ভেবে দেখবেন ।
কনভোকেশন শেষ হলে একটা ঝামেলা যায় আরকি ।
আপনি ও ভালবাসা নেবেন ।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১
নীলপরি বলেছেন: দারুণ লাগলো ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ ।
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৩
রাকু হাসান বলেছেন:
ছবি ও ক্যাপশন ভালো লাগছে । আপনি ইদানীং নিয়মিত । ভালো লাগা রইলো আমার । শুভকামনা জানবেন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই ।
জ্বী আমি নিয়মিত আসার চেষ্টা করছি ।
ভালবাসা রইল ।
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন পোষ্টগুলো আমার খুব পছন্দের, চন্দ্রনাথে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে.........এমন ভ্রমন পোষ্ট আরো চাই।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই ।
নির্বাচন যাক । আবার ট্যুরে যাবো । একা একা যেতে একে বারে খারাপ লাগেনি ।
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর ছবি উপহারে ধন্যবাদ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই ।
ভালবাসা নিয়েন ।
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালোই উপভোগ করেছেন মনে হলো। যাবো একদিন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
অবশ্যই ঘুরে আসুন ।
একদিনে ঘুরে আসতে পারবেন ।
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একা ট্যুর আমার কখনো পছন্দ নয়, পাহাড়ে তো নয়ই
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কিছু করার ছিল না আমার ।
আমার আসে পাশে কেউ নেই । তাই আমাকে একাই ট্যুর করতে হয় ।
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ২:২৮
কাতিআশা বলেছেন: সুন্দর, মায়াভরা ছবি গুলো!.। ভালো লাগল!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১১
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। যেনো আপনার সাথেই ছিলাম।