নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
(১)
ছবিটা জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের । সকালে ক্লাস শুরু হবে । পৌছে দেখি কুয়াশা ঢাকা । এবার কুয়াশা তেমন চোখে পরেনি । এই কুয়াশা দেখে দাঁড়িয়ে ছবিটা তোলার লোভ সামলাতে পারিনি । ছোট বেলার কথা মনে পরে যায় । তখন অনেক কুয়াশা পরত । ঘাসে শিশির জমত মুক্তার মত ।
খালি পায়ে ঘাসে হেটে বেড়াতাম । সকাল বেলা বের হতাম গুটিসুটি হয়ে বন্ধুরা মিলে আগুন জ্বালাতাম । দূরে হাটতে যেতাম । নদীর পাড়ে গিয়ে দাঁড়িয়ে কুয়াশা দেখতাম । আবার পানির উপর ধোয়া উঠা দেখতাম । ভাবতাম পানি গরম ।
শৈশব অনেক আনন্দের ছিল । ছিল না কোন চিন্তা । ছিল না কোন ভাবনা । শুধু দুরন্ত শৈশব । ব্যান্ডমিন্টন, ক্রিকেট ফুটবল নিয়ে হারিয়ে যাওয়া । বাবার হাতে মার খাওয়া । স্কুল পালিয়ে ক্রিকেট খেলা বা ঘুরে বেড়ানো । কত কিছু করেছি । শীতের ছুটিতে নানা বাড়ি, দাদু বাড়ি বেড়াতে গিয়েছি । গুড়ের পায়েস আর নানা রকম পিঠা । সব যেন এখনও চোখের সামনে ভাসে ।
আজকাল যান্ত্রিকতা আমাদের চেপে ধরেছে । আমরা আমাদের সন্তানদের কি দিচ্ছি । তাদের শৈশবটা কি আমাদের মত । হবে না জানি । তবে তাদের শেকড় এর সাথে পরিচয় করে দেয়ার দায়িত্ব আমাদের । আমাদের প্রকৃতি আর পরিবেশের যে স্বমন্বয় তাকে ধরে রাখা ।
তাই বলতে চাই, " দাও ফিরিয়ে অরন্য, লও এ নগর "
(২)
সেদিন এক কাজে পল্টনের ওই দিকে গিয়েছিলাম । অফিসের কাজে এখন বাইরে যেতে হয় । বস বলেছে বাইক কিনতে । কিন্তু আপাতত বলে দিয়েছি বাইক কেনা আমার জন্য সম্ভব না । উনি বলেছেন রাইড নেও । তাই উবার ই ভরসা । পাঠাও যা করেছিল । তারপর আর ভরসা পাই না । উবার ছাড়া এখন চলি না ।
তো পল্টনের কাজ শেষ ফিরছিলাম উবার মোটোতে করে । শাহাবাগের ট্রাফিক এ আটকে গেলাম । ভাল, সবাই জেব্রা ক্রসিং এর দূরে গাড়ি দাঁড় করিয়ে দিয়েছে । ভাল লাগল । সবাই নিয়ম একটু একটু করে মানছে । আশা আছে তাহলে পরিবর্তন আসবে । হঠাৎ চোখ চলে গেল সামনে । দেখি একটা বাইক একে বারে ট্রাফিকের সামনে জেব্রা ক্রসিং এর ওপর দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে । নিজেকে নিজেই গালি দিলাম । এদের জন্য বাইকারদের গালি খেতে হয় । ভাবলাম নেমে যাই । তারপর ভাবলাম অফিসে পৌছানো জরুরী । তাই গেলাম না ।
আমাদের সমস্যা এটাই । সবাই মানলেও দু একজন এমন বের হবেই । তার চেয়ে বড় কথা । গ্রাম থেকে অনেক বাইকার এখন ঢাকা শহরে বাইক চালায় । আমি দু দিন দেখছি । তারা এটাকে গ্রাম মনে করে বাইক চালায় । বললাম ভাই এটা গ্রাম নয় । তাই নিয়ম কানুন আর রাস্তার অবস্থা রাইড করুন । না হলে কোন দিন খবর হয়ে যাবেন ।
আমাদের নিয়ম আছে কিন্তু আমাদের মানতে কষ্ট । আর কেউ মানলে তাকে তিরস্কার করি, হাসাহাসি করি । অথচ এটা আমার দেশ এই চিন্তাটা কারো মাথায় আসেই না ।
(৩)
আমি সব সময় নতুন কিছু শেখার চেষ্টা করি । চেষ্টা করি নিজেকে একটু একটু করে নতুন কিছু শেখার জন্য তৈরি করতে । অনেক দিন থেকেই ভাবছিলাম কি শেখা যায় । তারপর মনে হলো ভাষা শিখি । কি ভাষা শেখা যায় । যেহেতু মুভি দেখি । তাই যেটা শিখতে হবে সেটা হলো জাপানীজ ।
তাই জাপানীজ শেখার জন্য ভর্তি হলাম । যত আগ্রহ নিয়ে শুরু করেছি ক্লাস করে ততই যেন হতাশ হয়েছি । কি শিখতে আসলাম । কিছুই বুঝি না । বর্নমালা তো সেই রকমের সহজ । তবে ক্যালিগ্রাফি তে লেখা । তাই টানের বিষয়টা বুঝতেই দুই সপ্তাহ লাগল । জাপানীজ ভাষার বর্নমালার দুটি ভাগ । একটা হিরাগানা ও অন্যটি কাতাকান । দুটির উচ্চারন একই শুধু লেখায় ভিন্নতা । আর এটা আমার মাথা জট পাকিয়ে গিয়েছে । একটা মুখস্থ হলে অপরটি ভুলে যাই ।
তবে হাল ছাড়িনি । কিছু কিছু শব্দ শিখে ফেলেছি । আশা করি প্রতিদিন একটু একটু করে ভাল হবে ।
" কোন কিছু শিখতে হলে ধৈর্য্য ধরা জরুরী "
(৩)
গতকাল গিয়েছিলাম একটা মোটরসাইকেল কোম্পানিতে । তারা নতুন বাইক নিয়ে আসবে । সেটার বিষয়ে জানতে । নতুন বাইকের লঞ্চ হবে তো তাদের জন্য একটা আর্টিকেল লিখতে হবে । বসেরা কেউ ঢাকায় নেই । তাই আমাকেই যেতে হবে ।
কোম্পানির ঠিকানায় লেখা আছে লিংক রোড । পরে আমাকে ঘুরে যেতে হয়েছে । কারন পুলিশ কনকর্ড এর ওইপাশে যে আড়ং এর শো-রুম সেখানেই ওই কোম্পানির অফিস । প্রায় তিন কিলো হাটতে হয়েছে । তবে ঠিক টাইমেই পৌছে যাই । হাটতে হাটতে দেখি লেকের পাড়ে এই ছেলের দল ক্রিকেট খেলছে ।
আবার সেই শৈশব আর বন্ধুদের কথা মনে পরল । তারচেয়ে বেশি আহত হলাম আমাদের সন্তানরা আজ কোন মাঠ পাচ্ছে না । তারা মুক্ত ভাবে দৌড় লাফ ঝাপ দেবে তার কোন উপায় নেই । আমি যখন বড় হয়েছি তখন আমাদের মাঠ গুলোও আস্তে আস্তে দখল হয়ে গিয়েছে । কষ্ট লাগত খেলতে পারতাম না । অনেক দূরে দূরে যেতে হতো । আগে বাসার সাইডে খেলতে পারতাম । আর এখন কিছুই নাই ।
আমরা আসলে ভবিষ্যৎ পৃথিবীর জন্য কি রেখে যাচ্ছি? আসলেই কি ভেবে দেখেছি ?
(৪)
আমি নীলক্ষেত যেতে চাই না । কি কাজে জানি গিয়েছিলাম । মনে নেই । তারপর ই এই অঘটন ঘটে গেল আমার সাথে । বই যেন আমার পিছন ছাড়েই না । তারপর কি বাসায় নিয়ে আসলাম ।
বই পড়তে হবে । প্রচুড় পড়তে হবে ।
(৫)
আমি বাসায় ওয়াফাই নিয়ে আসার পর মোবাইলে নেট কেনা বন্ধ করে দিয়েছি । তারপর কি জন্য জানি কিনে ছিলাম । মনে নেই । তাই নেটে ঢুকলে সামুর এপে ঢু মেরে যাই । লেখা পড়ি । যদিও কমেন্ট করতে পারি না । তবে পড়তে তো আর খারাপ লাগে না ।
আশা করি খুব শীঘ্র ই কমেন্ট করা যাবে ।
(৬)
বস এবং একই সাথে আমার বড় ভাই ইংরেজি বইয়ের লিস্ট ধরিয়ে দিয়ে বলল যাও কিনে নিয়ে আসো । কি আর করা নীলক্ষেত চলে গেলাম । তারপর কি পকেট ফাকা । এরা আমাকে শান্তিতে থাকতে দেবে না ।
ভাবছি বইয়ের বিজনেস করব । তখন আর কিনে পড়তে হবে না । বেচব আর পড়ব । তবে আপাতত ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে । এত বই যে এখন আমার বিছানায়ও বই দখল করে ফেলেছে । আম্মা এ নিয়ে প্রচন্ড বিরক্ত । কোন দিন জানি আমাকে বই সহ বের করে দেন । আপাতত একটা আলমিরা কিনতে হবে ।
তবে বই নিয়ে আমার এই নেশা তিনি খারাপ চোখে দেখেন না । আর বাবার কাছে তো আমি অনেক বেশি প্রশংসা পাই । তবে কলেজের পর বাবার কাছ থেকে বই কেনার টাকা নিয়েছি খুব কম । আর এখন তো নেই না ।
আমার মতে সবার বই কিনে পড়া উচিত । কারন যারা লিখেন, তারা অনেক কষ্ট করে লিখেন । তাই পিডিএফ পড়ে লেখকের ক্ষতি করবেন না ।
ভাল থাকুন । সুস্থ থাকুন । বই পড়ুন । আপনার চারপাশ পরিস্কার রাখুন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি আসলেই আম্মার ভয় গত দুই মাসে বই কিনেছি লুকিয়ে । আজ আর পারিনি ।
ধন্যবাদ আপু ।
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪৭
আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার নিত্যদিনকার বয়ান। ঢাকা শহর থেকে অনেক প্রতিষ্ঠান বাইরে নিয়ে নেওয়া ফরয হয়ে গেছে।
আর বইয়ের চেয়ে বড় বন্ধু আর নেই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ঢাকার বাইরে কেউ যেতেই চায় না । কেন চায় না জানিনা । তবে সরকারের উচিত এটা নিয়ে ভাবা ।
আসলে বইয়ের চেয়ে বড় বন্ধু আর নেই ।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০১
আরোগ্য বলেছেন: আপনার বই পড়ার নেশা দেখে আমি বিমোহিত। খুব ভাল কাজ। যদি আপনার এই অভ্যাসের কিয়দংশ আমার থাকতো তাহলে বেশ উপকৃত হতাম।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এই অভ্যাস টা আমার বাবা গড়ে তুলেছেন । তার কাছ থেকে ই পাওয়া । আর কিভাবে যেন জীবনের সাথে জড়িয়ে গিয়েছে ।
৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৩
শিখা রহমান বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। তবে প্রতিটা ছবির সাথে আপনার উপলব্ধি আর সুন্দর মাত্রা ছবিগুলোকে অন্য মাত্রা দিয়েছে।
ছবি ব্লগ বলা যায় কিনা জানি না। তবে ছবি নয় বর্ণনার জন্যেই পোস্টে একরাশ ভালোলাগা আর লাইক রইলো।
শুভকামনা। ভালো থাকুন ভালোবাসায়, বইকে ভালোবেসে!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:০৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ
আমি চেষ্টা করেছি নিজের চিন্তা ভাবনা গুলো তুলে ধরার ।
আপনার জন্য রইল শ্রদ্ধা আর ভালবাসা ।
ভাল থাকবেন ।
৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
চোখের সমস্যার জন্য এই জীবনে বই পড়া হলো না; বৌদ্ধধর্মে চলে যাবো নাকি, যদি আবার জন্মি, তখন যদি পড়ার সুযোগ পাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৮
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
স্যার আপনি আমাদের জন্য লিখে যান । আপনার লেখা পড়তে চাই । আপনি নিজেই তো একটা লাইব্রেরী ।
ভাল থাকবেন স্যার ।
৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: কোন মটর সাইকেল কোম্পানীতে গিয়েছিলেন?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
স্পিডার মোটরসাইকেল
জেনেসিস মটর বিডি
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৭
হাবিব বলেছেন:
জীবন তোমার আলোর রেখায় দোয়া করি বদলে যাবে
এই জীবনে ভালো কাজে অনেক বেশি সফল হবে!
সত্য কাজে সঠিক পথে সদা যদি দিন করো পার
খুব খুঁশিতে পূর্ণ হৃদয় দু:খগুলো থাকবেনা আর!
জীবন থেকে নেয়া তোমার সুস্থ সকল কথাগুলো
মনোযোগ দিয়ে পড়লাম তাই আমার কাছে লাগলো ভাল!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ হাবিব ভাই ,
এত সুন্দর কবিতা উপহার দেয়ার জন্য ।
সফলতা আসবে কবে জানি না । তবে হাল ছাড়ব না ।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪৯
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: প্রথম ছবিতে মুগ্ধতা।
আমার এক ফ্রেন্ড কিছু দিন আগে ওর বাইক নিয়ে রাজধানীতে আসতে চাইছিল। আমাদের এখানে নাকি খুব ভাল রোজগার করা যায়! আমি খুব অবাক হয়েছিলাম দেশের উন্নয়ন দেখে। এখন আপনার পোস্ট পড়ে অবাক হওয়ার রহস্য দৌঁড়ে পালালো।
বই পড়া ভাল নেশা। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় তাইজুল ভাই
আসলে এখন সময় বাচাতে প্রায় বেশির ভাগ মানুষ রাইড শেয়ারিং এপ ব্যবহার করছে । তাই ইনকাম খারাপ হয় না । আবার এটা স্বাধীন ব্যবসার মত । চাইলে রাইড দিলাম, না হলে দিলাম না ।
বই পড়ার নেশা এত বেশি থাকাও ভাল না ।
৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫৭
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
আপনার ভার্সিটির কামালুদ্দিন হলে কত যে আড্ডা মেরে রাত কাটিয়েছি সেটা গুনে শেষ করতে পারবো না। চমৎকার রোমানটিক জায়গা। যে যাবে সেই এইখানকার প্রেমে পড়ে যাবে........
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় নাই বটে তবে গৃহহারা হবার সম্ভাবনা রয়ে গেলো আর কি কি চমৎকারই বলেছেন আপু! একদম ঠিক। বিয়ে করুন। দিন রাত বই নিয়ে বসে থাকলে, বউ ঘর থেকে সোজা বের করে দেবে.....। তখন গৃহহারা হওয়া ছাড়া আটর কিছুই করার থাকব না।
লেখা চমৎকার এবং দুর্দান্ত হয়েছে।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ প্রিয় আকাশ ভাই
আসলেই জাহাঙ্গীরনগর একটা ভালবাসার জায়গা । একটা টান রয়েছে । মনে হয় জেনে অদৃশ্য কোন শক্তি টেনে নিয়ে চলেছে ।
ভাই,
বস যেই ভয় দেখায় । তাতে বিয়ে করতেই ভয় লাগে । তাছাড়া আমি যে কাজকর্ম করি সেটাতে কোন টাইম নাই । তখন বউ চলে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে । তাতে বরং একা থাকাই ভালো ।
আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
১০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪২
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ রাত্রী অপু ভাই,
বিয়ে করতে ভয় পাচ্ছেন। বিয়ে হচ্ছে দিল্লিকা লাড্ডু। খায়ে ভি আচ্ছা, না খায়েভি আচ্ছা। নিন আপনার মতো লোকদের জন্য এই পোষ্ট দিয়েছি Click This Link
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ভাবতেছি খেয়ে দেখবো নাকি । মনে হচ্ছে আপনি খেয়ে পেট ফুলে বসে আছেন ।
আপনার লেজ কাটছে এখন বাকিদের না কাটালে চলছে না ।
১১| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:০৫
দিকশূন্যপুরের অভিযাত্রী বলেছেন: জাপানি ভাষাটা আসলেই বেশ কঠিন। তবে চালিয়ে যান। একসময় শিখে যাবেন।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
শিখে ফেলব আশা রাখি । কঠিন হোক তাও শিখব ।
১২| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫
ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
১৩| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২
সুমন কর বলেছেন: আহা, সুন্দর সব কথামালা !! জাপানে যাবে নাকি ?
লেখা ভালো লেগেছে।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
জ্বী দাদা ইচ্ছে আছে ।
ধন্যবাদ ।
তবে আপনার লেখা পাচ্ছি না কেন ?
১৪| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:২৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: হে নয় এ নগর হবে
বিজনেস বানান ভুল
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটই এমন....
নীতি আছে নৈতিকতা নাই.....
বই পড়লে বিত্ত, বৈভব, বউ সব আসবে
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
অপেক্ষা করেন আপনার জন্য প্রশ্ন ব্যাংক রেডি করছি ।
খোচা যে কোন দিন দিব দেখবেন ।
একে বারে মিসাইল মারব ।
ঠিক করে দিচ্ছি ।
বিত্ত লাগবে, বৈভব লাগবে
বউ আপাতত লাগবে না ।
১৫| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওক্কে
ওয়েঠিং
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:১৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
১৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৪:৩৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: কুয়াশার সকালে রোদ উঠলে - রোদ নিয়ে ঝগড়া বাধিয়ে দিতাম। কুয়াশার সকাল, শীত-শৈশব শব্দগুলো দেখলে ঐসব স্মৃতি চোখে ভাসে।
অনেকেই মিস করা, বিশেষ করে যারা হারিয়ে গেছে।
সামুর এপ্স দিয়ে কমেন্ট করা গ্যালে সুবিধে হতো। আশাকরি এপ্স'টা আরো অনেক উন্নত হবে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৪০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমার মনে হয় আমাদের শৈশবটা প্রকৃতির সাথে জড়িয়ে থাকার কারনে আমরা অনেক বেশি পরিমান লাকি । এখন আর প্রকৃতির সাথে মানুষের সখ্যতা তেমন নেই ।
আশা রাখি আস্তে আস্তে এপ্সটা আরো উন্নত হবে ।
১৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: "আমার মনে হয় আমাদের শৈশবটা প্রকৃতির সাথে জড়িয়ে থাকার কারনে আমরা অনেক বেশি পরিমান লাকি । এখন আর প্রকৃতির সাথে মানুষের সখ্যতা তেমন নেই ।" - সহমত। নতুন প্রজন্ম ল্যাপটপ, মোবাইলের গেম আর ফেইসবুকের পুরানো দিন মিস করবে।
প্রাকৃতির সাথে তাদের স্মৃতি নেই।
শীতসকালের রোদ, গ্রীস্মের দুপুরে বট, জারুল কিংবা নাম না-জানা গাছের ছায়ার স্বাদ; রমজানের বিদ্যুৎহীন সন্ধ্যার মনছোয়া প্রশান্ত বাতাস, বৈশাখীঝড়ের পরের সকালে আমকুড়ানোর আনন্দ... এসব তাদের কাছে রূপকথা।
আমার বোনের মেয়ে ক্লাস টু-তে পড়ে। একদিন বইয়ে 'লন্ঠন'এর ছবি দেখিয়ে জিগায় - এটা দিয়ে কি করে? বললাম, এটা দিয়ে আলো জ্বালায়। একটা সময় দুনিয়ায় কারেন্ট, মোবাইল, ইন্টারনেট ছিলো না... এইসব গল্প সে আশ্চর্য হয়ে শুনে।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ভাই দায়টা মনে হয় আমাদের ।
কারন আমাদের উচিত ছিল তাদের প্রকৃতির সংস্পর্শে নিয়ে আসা । আমরাই ব্যর্থ । তবে প্রযুক্তির উন্নয়ন তো ঠেকানো যাবে না । তাই বলে শিকড় ভুলে গেল তো সেটা আমাদেরই ক্ষতি । মানুষ এখন ছুটি পেলে ঢাকার বাইরে চলে যায় । কারন ঢাকার ধুলাবালি থেকে গ্রামের পরিবেশে নিজেকে একটু ফ্রেশ করে নেয়া আরকি ।
১৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৩
রাকু হাসান বলেছেন:
আপনার যে বিষয়টা সবচেয় বেশি আমার ভালো লাগে সেটাহলো - আপনি একজন নিয়মিত বইপড়ুয়া । নতুন বছরে এখনো ১০ পৃষ্ঠাও পড়তে পারিনি ,দোয়া প্রার্থী আমার জন্য ।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই
আমি প্রতিদিন চেষ্টা করি কিছু না কিছু পড়ার এবং লেখার ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৪০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: প্রথম ছবিটাতে কুয়াশার মায়া ছড়িয়ে আছে, দারুন !!!
বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় নাই বটে তবে গৃহহারা হবার সম্ভাবনা রয়ে গেলো আর কি