নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা ও এক ভঙ্গুর সিস্টেম

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১২



বাংলাদেশ ধীরে ধীরে অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি আরও যাবে৷ একটা ভঙ্গুর সিস্টেম কোন দেশের কাঠামো হতে পারে না৷ ঘুণে ধরা সিস্টেমের অংশ হিসেবেই বেচে আছি।

আজ আব্বু সকাল হঠাৎ করেই অসুস্থ হয়ে পরে৷ আমি অফিসের কাজে তখন পূর্বাচল। সেখান থেকে সোজা হার্ট ফাউন্ডেশনে চলে এলাম। দেখি ভর্তি নিয়েছে৷ বেশ ভালো অবস্থা তখন কিছুটা স্বাভাবিকের পর্যায়ে আছে৷ তো ডাক্তার তার পুরাতন ব্যবস্থাপত্র (প্রেসক্রিপশন) দেখে চাইলেন। আবার বাসায় দৌড়ালাম।

বাসা থেকে পুরাতন ব্যবস্থাপত্র নিয়ে আবার হার্ট ফাউন্ডেশন। কিন্তু যেয়ে দেখি ভর্তি ক্যান্সেল। কেন? কারণ আব্বু মাথায় আঘাত পেয়েছেন। তো আগে সিটি স্ক্যান করতে হবে তারপর তার চিকিৎসা শুরু হবে। উনি হার্টের রোগী। চারটা রিং পড়ানো। কিন্তু সিটি স্ক্যান ছাড়া ওয়ার্ডে রাখা যাবে না৷

তো এটা জরুরী বিভাগের ডাক্তার কি ঝাক মারার জন্য বসে ছিল। তিনি এই ব্যাপারটা খেয়াল কেন করেনি। আমার রোগীর অবস্থা তো নেয়ার পর তিনি পর্যবেক্ষণ করেছেন। তাহলে ভর্তি করাতে কেন বললেন।

যাইহোক এরপর আবার ভর্তি ক্যান্সেল করে সিটি স্ক্যানের জন্য গেলা নিউরো সায়েন্স। কারণ হার্ট ফাউন্ডেশনের সিটি স্ক্যানের মেশিন নাকি নষ্ট বা তাদের এই মেশিন নেই৷ দুটোর যেকোনটা হতে পারে। আমি সঠিক ভাবে খোজ নেয়ার সময় পাইনি।
তারপর গেলাম নিউরো সায়েন্স। সেখানে টিকেট কেটে ডাক্তার দেখালাম। এরপর সিটি স্ক্যানের জন্য কাগজ জমা দিলাম। সিরিয়াল আসবে ভেবে বসে রইলাম। কিন্তু সিরিয়াল আর আসে না৷

এক ঘন্টা ধরে ধৈর্যের পরীক্ষা দিলাম। তারপর পারলাম না সিকিউরিটি যিনি কাগজ জমা নিয়েছেন তাকে হালকা ভাবেই ঝেড়ে দিলাম। কারণ আমার রোগী জরুরী ভিত্তিতে নিয়ে এসেছি৷ অথচ ওনাদের পরিচিত ও ভর্তি রোগীদের সিরিয়াল যাচ্ছে কিন্তু আমাদের সিরিয়াল আসে না৷

সিকিউরিটি গার্ড বলল ভিতরে কথা বলেন। গেলাম ভিতরে বললাম এক ঘন্টা ধরে আমি আমার বাবা কে নিয়ে অপেক্ষা করছি। প্লিজ আমাদের সিরিয়াল দিন।

তখন যেয়ে তাদের টনক নড়ল। সাথে সাথে আব্বুকে ভিতরে নিয়ে গেল। সিটিস্ক্যান শেষ করে আবার হার্ট ফাউন্ডেশন।
এখনও শেষ হয়নি। জানি না আবার ভর্তি করাতে বলবে নাকি। আপাতত জানি এই ভঙ্গুর চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশের জনগণের জন্য৷ এখানে যাদের টাকা আছে তারা ভালো চিকিৎসা পাবে।

কারণ তারা চলে যাবে বাইরে৷ কোথায় যাবে সেটা সবাই জানে৷ তারা দেশে জনগণকে বলবে আমি দেশেই মরতে চাই, কিন্তু যখন সময় আসে তখন তারা ওই জায়গাতেই দৌড় দেয়৷

ভঙ্গুর এই চিকিৎসা ব্যবস্থা শুধু মাত্র সাধারণ জনতার জন্য। আর এভাবেই চলতে থাকবে আজ, কাল ও পরশু৷

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:১০

কামাল১৮ বলেছেন: প্রাইভেট মেডিকেল হয়ে চিকিৎসার মান অনেক কমে গেছে।দেশে সঠিক চিকিৎসা হয় না।

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:০০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আসলে এখন সব কর্পোরেটদের দখলে চলে গিয়েছে। যাদের টাকা আছে তারাই পাবে আর যাদের টাকা নেই তারা ধুকে ধুকে মরবে।

২| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: অনেক টাকা খরচ করেও বাবার ভালো চিকিৎসা করাতে পারিনি। অনেকটা হাসপাতালের ডাক্তারদের অবহেলায় বাবা চলে গেলেন। বাবা-কে অনেক আগে থেকেই বলতাম এমন দেশের জন্য যুদ্ধ করা ঠিক হয় নি। তিনি চুপ করে থাকতেন, কোন জবাব দিতেন না। আজ সামান্য জন্ম-নিবন্ধন করাতে টাকা চাইছে, ঘুষ না দিলে পাসপোর্ট করাতে দেবে না, দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা আপাদমস্তক ঘুণে ধরা। ঘেন্ন্যা ধরে গেছে ছোটবেলা থেকে এইসব দেখতে দেখতে। দেশের জন্য খারাপ লাগলেও মাঝে মাঝে মনে হয়, দেশ ছেড়ে বেঁচে গেছি। খুব শীঘ্রই পুরো পরিবার নিয়ে আসবো, ঐ নষ্ট পরিবেশে আমি আমার সন্তানকে বড় করতে চাই না।

আপনার বাবার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল ও সুস্থতা কামনা করছি। ধৈর্য্য রাখুন, রাব্বুল আলামিন অবশ্যই তার ব্যবস্থা করবেন, ধন্যবাদ।

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এই অবস্থার পরিবর্তন আদৌ হবে কিনা সেটা জানি না। তবে কোন সম্ভাবনা দেখছি না। আমি অনেক আগেই বাবাকে বলেছিলাম যে চল দেশ ছেড়ে চলে যাই। কিন্তু উনি পার লীগ ভক্ত কিনা, তাই দেশ ছাড়তে চান না। অথচ আজকে ডিমের দাম ৬০ টাকায় পৌছুছে।

আমি সুযোগ পেলে অনেক আগেই দেশ ছেড়ে চলে যেতাম। কিন্তু সেটা সম্ভব হচ্ছে না।

৩| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪

নাহল তরকারি বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাই।

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

কিসের জন্য?

৪| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

দারাশিকো বলেছেন: সরকারি হাসপাতালগুলোতে কর্মচারীদের এক ধরণের সিন্ডিকেটের কাছে সবাই বন্দী। এগুলো নিয়ন্ত্রণের কোন উদ্যোগ না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় রোগীদের। আর এই সুযোগে ব্যবসা করে নিচ্ছে বেসরকারি হাসপাতালগুলো। এমন একটা দেশ - যে যার মতো লুটেপুটে খাচ্ছে।

১২ ই আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

জবাবদিহিতার অভাব আজকের পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। কারণ কেউ কোথাও জবাবদিহিতা চাচ্ছে না। সবাই নিজের মতো করে করে যাচ্ছে। আমাদের মাথার উপর যারা আছেন তারা নিজেদের সবচেয়ে বেশি ক্ষমতাধর বলে মনে করছেন। তাদের কারো কাছে জবাব দিতে হচ্ছে না। তাই আজকের এই অবস্থায় আমাদের আসতে হয়েছে।

৫| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:১০

ধুলো মেঘ বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের হায়াত যে বেড়ে গেছে এবং বাড়ছে - তা এই চিকিৎসা ব্যবস্থার দুর্বলতারই ফল। মানুষ এখন যে কোন অবস্থায় হসপিটাল এড়াতে চাইচ্ছে।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


মানুষ এখন পারতেছে না দেশ ছেড়ে যেতে। যদি পারত তবে দেশের বেশির ভাগ মানুষই দেশ ছেড়ে চলে যেত।

৬| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

শাহ আজিজ বলেছেন: চারটা রিং কোন প্রোটকলে পরাল ? নিশ্চয়ই ফাউনডেশনের রিং মাস্টারদের কাজ !

আপনার বাবা ভাল হলে আবারো লিখবেন ব্লগে ।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


না আসলে ওনার চারটি ব্লক ছিল তাই চারটা রিং পরাতে হয়েছে।

৭| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:১১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


হার্ট ফাউন্ডেশনে আমার বাবার বাইপাস সার্জারী করিয়েছিলাম।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এখানকার চিকিৎসা খারাপ নয়। তবে সেটা অনেক সময় নির্ভর করে ডাক্তারদের উপর।

৮| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:১২

রানার ব্লগ বলেছেন: চুরি চামারি অন্যায় করে ধনী হবার উদাহারন এতো বেশি হয়ে গেছে যে এখন কোন সিস্টেম আর স্বাভাবিক কাজ করে না । সবাই চোর হতে চায় ।

১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এটা আসলে আমাদের জবাবদিহিতা না চাওয়ার ফল। আর আমরা সব কিছু সহজেই মেনে নিয়েছি তাই আমাদের উপর তারা চেপে বসেছে।

৯| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৮

লিংকন বাবু০০৭ বলেছেন: সরকারের বাজেট বোধ হয় দামী আর আধুনীক যন্ত্রপাতী কেনার জন্য, কিছু টাকা খেয়েদেয়ে কেনাও হয় সব। অপারেটর নাই, চলে না, নস্ট.. তার পরেও যা আছে তাতেই নিম্ন শ্রেনীর দালালের থাবা।
সবচেয়ে বড় হল মনিটরিং। স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভবন দুয়ে ২টি লিফট আজ ১মাসের উপর নস্ট। এ ভবনে ৮তলা জুরেই সব মূমুর্ষ রোগী।
ডাক্তারদের লিফটে রোগী, রোগী স্বজন কোন মতে উঠানামা করে। এতে ডাক্তারদের ও সেবা দিতে কস্ট।
কারো কোন চিন্তাই নাই।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


মনিটরিং করে কিছু হবে না। জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে সবাইকে। কারণ আমরা সেই শক্তি হারিয়ে ফেলেছি যে কাউকে কাঠগড়ায় দাড় করাব। এখানে কোন একাউন্টিবিলিটি নেই, দায়িত্ব জ্ঞান নেই। আছে শুধু টাকার খেলা। দেশ মানুষ এমনিতেই ছাড়তে চায় না।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: গত শনিবার আমাকে সারাদিন সরকারি হাসপাতালে থাকতে হয়েছিলো। এক রোগীকে নিয়ে গিয়েছিলাম।
দশ ঘন্টা পার হয়ে গেলো, কাউকে দেখলাম না একবার ঝাড়ু মোছা করতে। আজ থেকে ১৫ বছর আগে যেমন ছিলো আজ আরো করুণ দশা।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

বাংলাদেশের হাঁসপাতাল একটি চক্র। এখানে মানুষ সাইকেলের আকারে ঘুরতে থাকে। এই জায়গা থেকে ঐ জায়গা। ঐ জায়গা থেকে আবার অন্য জায়গা। আসলে এখানে সবাই শুধু ঘুরিয়ে যায়।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কি বলেন ভাই? দেশ এগিয়ে গেছে এমন বুলিতে আমাদের কান জালাপালা হয়ে যায়! চিকিৎসার যদি এহাল হয় তাহলে কিসে উন্নতি হলো!! যাই হোক তারপরে আমাদের মাতৃভুমি। এদেশে যখন জন্মেছি দেশ আমাদের শান্তি দিবেই। একদিন উন্নতি হবে প্রত্যাশা করতে পারি।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

ঐ একদিন কবে আসবে সেটা আমি আপনি দেখে যেতে পারব কিনা জানি না। আর বুলির কথা বলছেন, কারণ এসব আইওয়াশ না দিলে তো লোকে লাঠি নিয়ে তাড়া করবে।

দেশ শান্তি কিভাবে দিবে জানি না। তবে দেশের পরিস্থিতি শান্তিতে নেই এটা জানি।

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:১৬

ইমরান আশফাক বলেছেন: ভারতকে কথায় কথায় গালি দেই আমরা কিন্তু চিকিৎসার জন্য আমরা সুযোগ পেলেই সেখানেই যাই। কেন যাই তা যারা নিয়মিত চিকিৎসার জন্য ওখানে যায় তাদের কাছ থেকে শুনে দেখতে পারেন। ঐ দেশে রোগীকে রিতিমত দেবতার মত সম্মান করা হয় এবং ডাক্তাররা কত সাশ্রয়ীভাবে কত ভালভাবে রোগীকে সুস্থ্য করা যায় তারজন্য প্রানপনে চেষ্টা করে থাকেন। আর আমাদের দেশে সরকারী হাসপাতালের ডাক্তারেরা মনে করে যে রোগীদের যে সময় দিচ্ছে তা তারা নিত্যান্ত দয়া করেই দিচ্ছে। এই মানসিকতার কারনে আমরা পিছিয়ে পড়ছি সকল ক্ষেত্রেই। এটা কিভাবে পরিবর্তন করা যাবে সেটাও আমাদের কাছে পরিস্কার নয় এখনো। তবে মানসিকতার পরিবর্তন ছাড়া যে সম্ভব না সেটা আমরা জানি।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৮:৫৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


মানসিকতার পরিবর্তন করেও কিছু হবে না। আপনি আমি মানসিকতার পরিবর্তন করলাম কিন্তু যারা দেশ চালাচ্ছে তাদের পরিবর্তন হল না। তখন আপনি কি করবেন।

সবাইকে কাঠগড়ায় দাড়াতে হবে। জবাবদিহিতা দিতে হবে। দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। তবেই পরিবর্তন আসবে।

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট,




"এ টু জেড" সমস্ত সিষ্টেমেই যখন দুর্নীতিগ্রস্থ তখন স্বাস্থ্য খাতটিই বা বাদ যাবে কেন ? স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা এখন আর সেবা খাতে নেই , ওটাকে এখন রমরমা ব্যবসা খাতে উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে!

আপনার পিতা ভালো থাকুন, এই কামনায়.......

১৫ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:০০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


এই ভঙ্গুর সিস্টেমের জন্য আমরাও পরোক্ষ ভাবে দায়ী আছি। সবাই এখানে ব্যবসা করতে আসে। করে চলে যায়। আমরা কেউ তাদের কাছে জবাবদিহিতা চাই না। কেউ প্রতিবাদ করি না। সবাই যার যার মতো করে আছি। আমরা সাধারণ জনগণ এক নই। এটাই আমাদের দূর্বলতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.