![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা সকল ব্লগারদের। নতুন বছরের শুরুতে কিছুটা ব্যস্ততা যাবার কারণে ব্লগে আসতে পারিনি। তবে ব্লগে আসব আসব করে সময় না পাওয়া ব্লগ লেখা বা এসে পড়াও হচ্ছিল না। তাই ভাবলাম একে বারে নির্বাচনের পর ব্লগে আসব। এই সুযোগে বাড়ি মানে গ্রামের বাড়ি কুয়াকাটা থেকেও ঘুরে এসেছি। বেশি অল্প সময়ের জন্য ভাল একটা রিফ্রেশমেন্ট হয়ে গিয়েছে।
তারপর ব্লগবাসী সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই ভাল আছেন। এবার থেকে নিয়মিত ব্লগ লেখার চেষ্টা করব। সেই সাথে পড়া। আর এই সুযোগে জানিয়ে দিচ্ছি রাস্তা ঘাটে চলতি পথে - যাপিত জীবন কড়চা নামে ব্লগ শুরু করে দিলাম।
ঘটনা - ১
আজ শুক্রবার হবার কারণে বাসা থেকে বের হয়নি। বিকেলে ভাবলাম বের হই। তাই বাইক নিয়ে বের হলাম। বাসা থেকে বের হয়ে চন্দ্রিমা উদ্যানের দিকে যাবার ইচ্ছে হল। শুক্রবার অনেক মানুষ থাকে। মানুষ দেখতেও ভাল লাগে। তাই সেই দিকেই যাচ্ছিলাম। রাস্তায় অনেক রিকশা থাকার কারণে আমি আস্তেই যাচ্ছি। বাইক নিয়ে হর্ণ বাজিয়ে উড়াধুরা টান কখনই দেইনি। আর গলি বা এলাকার রাস্তায় এমনিতেই রিকশার জ্যাম থাকে। তাই এসব উঠতি বয়সী পোলাপান করে থাকে।
আমি আমার মতই যাচ্ছিলাম। হুট করেই একটা রিকশা ইউটার্ন নিয়েছে। হুট করে মানে হচ্ছে একদম হুট করেই, আমি সেকেন্ডের ভগ্নাংশের সময় পেয়েছি বাইকটি ব্রেক করার। হয়ত রিকশা লাগতে পারত। ক্ষতি হয়ত তেমন হত না, তবে শখের বাইকের কিছু তো ক্ষতি হতই। আমি বাইকটি দাড় করিয়ে রিকশাওয়ালার দিকে একটু তাকিয়ে রইলাম। আমি কিছুই বলিনি তাকে। কারণ বাইক চালানোর সময় মাথা গরম করা যাবে না।
আমি সুন্দর ভাবে চলে যাব বলে এক্সেলারেশন দিচ্ছি তখন রিকশাওয়াল বলে বসেছে, "চোখ নাই, দেখেন না"। সত্যি বলতে আমার মেজাজ তখন গরম হয়েছে। এই বেটাকে আমি কিছুই বললাম না, সে আমাকে এই কথা বলে। তখন আমি ওকে একটু চড়িয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "আমি কি তোমাকে কিছু বলছি?"। তো সে রীতিমতো আমাকে শাসিয়ে চলে যাচ্ছিল। আমি তখন আর চুপ থাকতে পারিনি। আমিও ইউটার্ন নিয়ে ওকে যেয়ে ধরলাম। আর একটা কথাই জিজ্ঞেস করছি, আমি কি কিছু বলছি। তখন সে থতমত খেয়ে বলে যে না, এই সেই, এমনকি ওনার যাত্রী পর্যন্ত আমাকে বলেছে ভাই আপনার কোন দোষ নাই। কিন্তু সে স্বীকার করবেই না। আমার পেছনে এক বাইকার ছিল। উনিও চলে আসল।
উনিও রিকশাওয়ালাকে বলল, তোমাকে তো কিছু বলে নাই। তুমি উলটা কথা বললা কেন। কিন্তু তার এক কথা, উনি এই সেই ভাবে বলেন। আমি তখন আবার জিজ্ঞেস করছি আমি কি গালি দিছি? খারাপ কিছু বলছি? উত্তর দেও। তখন বলে যান যান দোষ আমারই। কিন্তু তার বলার ধরণ ছিল হু, দোষ আমার না আমি তাও স্বীকার করে নিলাম।
রিকশাওয়ালাদের প্রতি একটা সিম্প্যাথি কাজ করত। এখন ধীরে ধীরে সেটা কমে এসেছে। আরও কমে যাবে। এরা কোন উপলক্ষ্য পেলেই রেট বাড়িয়ে দেয়। ৪০ টাকার ভাড়া ৮০ টাকা হয়ে যায়। পুরো সিন্ডিকেট করে বসে থাকে। তাও ভাড়া কমায় না। এরপর তো ওইদিকে যাব না, তো দশ বিশটাকা বাড়ায়ে দিয়েন। এসব আছেই।
এরপর আমি আর কথা না বাড়িয়ে নিজের কাজে চলে গিয়েছি। কারণ দেরি হয়ে যাচ্ছিল। এজন্য ওই রিকশাওয়ালার সাথে আর কথা বাড়াইনি।
ঘটনা - ২
ঘুরতে ঘুরে চলে গেলাম হাতিরঝিল। শীত হলেও মানুষের আনাগোনা কম না। ভাবলাম রামপুরা বা বনশ্রীর দিকে যাই। তো বনশ্রীর দিকে ঢুকতেই একটা পুলিশ বক্স আছে। সেখানে সার্জেন্ট সহ কনস্টেবল দাঁড়িয়ে থাকে। আমি ওই দিকে প্রায় যাই। কিন্তু আমাকে সেভাবে কখনই থামায়নি। আজকে থামিয়েছে।
আমি জানি কি কি দেখাতে হবে, তাই আমাকে দাড় করানোর সাথে সাথে। আমি ব্যাগ থেকে লাইসেন্স, বাইকের ট্যাক্স টোকেন, রেজিস্ট্রেশন কার্ড বের করে দিলাম। ব্যাস আমার কাজ শেষ। সার্জেন্ট উনি আমার সব কিছু দেখে আমাকে কাগজ ও কার্ড ফেরত দিলেন। আমি ছোট করে তাকে বললাম, থ্যাংক ইউ। উনিও জবাবে বললেন, ওয়েলকাম। সেই সাথে একটা মুচকি হাসি দিলেন।
বিশ্বাস করুন আমার যে কিছু আগে রিকশাওয়ালার সাথে ঝগড়া হয়েছিল সেটা বেমালুম ভুলে গেলাম। আমি পুলিশের কাছ থেকে এমন সুন্দর ব্যবহার পাবো সেটা কিন্তু একটু হলেও সবার কাছে স্বপ্নাতীত বলে মনে হয়। তবুও মানুষটার ব্যবহার আমাকে ও ৫ মিনিটে বেশ মুগ্ধ করেছে। কিন্তু জ্যাকেট পরে থাকার কারনে নাম দেখতে পারিনি।
ঠিক আমার অপর পাশে এক বাইকার বাইকের কাগজ ছাড়াই চলে এসেছে। উনি ওনার কাছে গিয়ে কাগজ চাইলেন তখন সে বাসায় বা কোথাও ফোন দিয়েছে কাগজের জন্য। সুন্দর ভাবে তাকেও বললেন যে আপনি কাগজ দেখিয়ে চাবি নিয়ে যাবেন। এই বলে বাইকের চাবি নিয়ে গেলেন। কোন জরবদস্তি না, কথাকাটাকাটি না। বেশ সুন্দর ও ভদ্র ভাবেই বললেন।
আমি যখন চলে আসছি তখন ভাবছি সব সার্জেন্ট যদি ওনার মতো হতো। তবে আমরা যারা মোটরসাইকেল রাইড করি তাদের রাস্তা ঘাটে চলে আর অসুবিধা হত না। এরপর আমি আমার মতো হাতিরঝিল ঘুরে বাসায় চলে আসি।
দুদিন হল বেশ ঠান্ডা ও শীত। সবাই সাবধানে থাকবেন। আজকের মত এই পর্যন্তই।
ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন।
ধন্যবাদ।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ইচ্ছে তো আছেই নিয়মিত লেখার পড়ার। যাপিত জীবন নিয়ে অনেক ঘটনা আছে। কিন্তু লেখার আগ্রহ হয়ে ওঠে না। ক্লান্তি ঘিরে ধরে। তবে সেটাকে ঝেটিয়ে বিদায় জানাচ্ছি।
ধন্যবাদ। আপনিও ভাল থাকুন।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:১১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ভালো লাগলো।
আচ্ছা, আপনি আর অপু তানবীর দুজনেই কি একই ব্লগার?
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
তানভির ভাই আমার গুরু বলতে পারেন। আমি অন্যজন।
ভাল থাকবেন।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৯
রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: যাপিত জীবনের কথা ভালো লাগল।
মানুষ দেখতে আমারও বেশ ভালো লাগে।
রিকশায় মোটর লাগানোর পর থেকে রিকশা যারা চালায় এদের মধ্যে মনে হয় একটা ক্যাডার কিসিমের ভাব চলে আসছে। আমি সবসময় চেষ্টা করি বয়স্ক লোক আর প্যাডেল রিকশায় চড়তে।
উত্তর বাড্ডায় আমার বাসা। প্রায় আমার বাসার কাছাকাছিই এসেছিলেন।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ব্যাটারি গুলোতো নিজেদের প্লেনের পাইলট মনে করে। তারা যেভাবে চালায় তাতে আমার নিজেরই ভয় করে।
আমি হাতিরঝিল প্রায়শই যাই। ঢাকায় আসলে সেভাবে ঘোরর মত জায়গা কম। সবুজ তো আরও কম। তাই হাতিরঝিল ভরসা।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট,
ফিরে আসছেন দেখে ভালো লাগলো।
রিক্সাওয়ালারা বেশীর ভাগই অমন বদ স্বভাবের হয় আর ট্রাফিক সার্জেন্টদের খুব কম অংশই হয় আপনার সার্জেন্টের মতো ভদ্র !
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আপনিও এসেছেন দেখে আমার ভাল লাগল। আমি ফাকে ফাকে যত দিন এসেছি। তত দিন আপনার পোস্ট খুজেছি। মন্তব্য খুজেছি। কিন্তু পাইনি। সেই যে গেলেন ভাবলাম কি হল।
যাইহোক, আবারও আপনার পদচারণায় মুখোর হোক সামু।
৫| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: জ্যাক স্মিথ - অপু তানভীর সাইকেল নিয়ে ঢাকা শহর ঘোরেন আর উনি মোটর সাইকেল নিয়ে
'যাপিত জীবন কড়চা' ভাল লাগল।
একবার আমরা বন্ধুরা দলবেধে কুয়াকাটা যাচ্ছিলাম। পইট্টেখালী( পটুয়াখালী) এক লোক খুব আগ্রহ নিয়ে জিজ্ঞেস করল আমরা কোথায় যাই?
আমরা বললাম, কুয়াকাটায়।
-কুয়াকাটায় ক্যান?
-সুমুদ্র দেখতে।
সে তখন ব্যাপক হতাশ হয়ে বলল, তাঁর মাথায়ই আসে না এত দূর থেকে পয়সা খরচ করতে গাঙ দেখতে ক্যান মানুষ কুয়াকাটায় যায়!
আমার পরিচিত কুয়াকাটার তৃতীয় মানুষ আপনি।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমি সাইকেল থেকে মোটরসাইকেলে গিয়েছি। মীনা কার্টুনের মত, এখন সাইকেল তারপর মোটরসাইকেল।
আমাদের তো এই কথা প্রায় শুনতে হয়। মোটরসাইকেল কেনার পর বাসে আর বাড়ি যাইনি। বাইকে করেই যাই আসি। এই নির্বাচনের আগেও গেলাম। আসলাম।
বাইকে যেতে আসতে সময় বেশ কম লাগে।
মন্তুব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: বেশির ভাগ রিকশা চালজ ইতর,। জাস্ট ইতর।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
দিন দিন এরা নিচের দিকেই যাচ্ছে। রাস্তায় বের হলে এদের কিছুই বলা যায় না।
৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:১২
শায়মা বলেছেন: পুলিশরা সবাই অমন হোক !
অযথা বাহাদূরী করে টাকা দিলেই মিউ মিউ ভালো মানুষ না হয়ে সত্যিকারের ভালো মানুষ হোক।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
ঘটনাটি আমাকেও বেশ অবাক করেছে। কারণ এভাবে হয়রানি না করেই কাগজপত্র ঠিক থাকলে ছেড়ে দেবার নজীর কম, তবে এখন অনেক সার্জেন্টের ব্যবহার বেশ ভাল।
৮| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭
প্রামানিক বলেছেন: হুট করে ইউটার্ন করাদের কারণে অনেক দুর্ঘটনা হয়।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
আমাদের কাছে এই ধরনের অনেক ভিডিও আছে, কিন্তু আমরা এসব প্রকাশ করি না। উল্টো আমাদের দোষ দেবে এইজন্য।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
বিজন রয় বলেছেন: আপনাকেও নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
রাস্তায় বের হলেই সমস্যা।
তাই সাবধানে পথ চলবেন।
শুভকামনা রইল।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এই সমস্যা গুলোর সমাধান করে আনাটাই জরুরী।
আপনাকে স্বাগতম।
১০| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩৬
মুক্তা নীল বলেছেন:
অপু ভাই লাকি ম্যান সেজন্য ভালো সার্জেন্ট পেয়েছেন ।
আপনার যাবিত জীবন কড়চা পড়ে ভালই লাগলো ।
১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
লাকি কিনা জানি না তবে এখন অনেক সার্জেন্ট শিক্ষিত এবং বোঝে। তারা কোন ঝামেলা করে না। কাগজপত্র ঠিক থাকলে ছেড়ে দেয়।
পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আপনি লেখেন না কেন? সেই গত বছর জুলাইয়ের পর আর কিছু আসেনি।
১১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫০
জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: আপনার টক-মিষ্টি অভিজ্ঞতা ভাল লাগলো।দুনিয়াটা শক্তের ভক্ত।নরম বা নীরব দেখলে মানুষ পেয়ে বসে।
১৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:১৭
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
এটা অনেক দেরিতে শিখেছি। শক্তের ভক্ত নরমের যম কথা সত্য।
ধন্যবাদ।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:২৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: পুলিশ সার্জেন্টের চমৎকার আচরণ অত্যন্ত প্রশংসনীয় ছিল। ঘাড় ত্যাড়া রিক্সাচালকের আচরণ নিন্দনীয় ছিল, তবে এদের কাছে এর চেয়ে বেশি কিছু সাধারণতঃ আশা করা যায় না। আপনার আচরণও প্রশংসনীয় ছিল, কারণ আপনি যথেষ্ট উস্কানি সত্ত্বেও দুর্বিনীত রিক্সাচালকের সাথে কোন দুর্ব্যবহার করেন নি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:০৮
নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: আপনার আর আপনার বাইকের কিছু হয়নি, এতেই খুশি। ব্লগে নিয়মিত ব্যাক হচ্ছেন জেনে খুশি হলাম। আমি পড়তে পছন্দ করি খুব। যদি হয় জীবনের গল্প, তাহলে আরও বেশি আগ্রহ নিয়ে পড়ি। ভালো লাগে কেন জানি। সুস্থ ও ভালো থাকুন অপু দা। শুভ রাত্রি।