নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
**আমি একজন দেশ প্রেমিক** আমার পরিচয় অত্যন্ত সরল, কিন্তু গর্বের। আমি একজন দেশ প্রেমিক। আমার হৃদয়ে সবসময় আমার প্রিয় দেশ এবং এই দেশের সাধারণ মানুষের মঙ্গল চিন্তা দানা বাঁধে। তাদের উন্নতি, সুখ-শান্তি এবং সুরক্ষা নিয়ে আমি সারাক্ষণ ভাবিত থাকি। এদেশের প্রতিটি কণা, প্রতিটি মানুষ আমার কাছে অনন্য। আমার ভালোবাসা, শ্রদ্ধা, এবং দায়িত্ববোধ সবসময় আমার দেশ ও দেশের মানুষের জন্য নিবেদিত। নিজের সম্পর্কে বলার মতো আর কিছু নেই, কারণ আমার অস্তিত্বের প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রতিটি ভাবনা আমার দেশ এবং সাধারণ মানুষের জন্য।
আমরা বাংলাদেশে বেশিরভাগ মানুষ মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য। এখানে দৈনন্দিন কাজের জন্য আমরা কাজের মানুষ হায়ার করি। অন্যদিকে, দেশের বাইরে, মধ্যবিত্ত এবং উচ্চবিত্তরা নিজেদের কাজ নিজেরাই করে। এই অভ্যাসের ফলে, সেখানে সকালের টিফিন বানানো থেকে শুরু করে বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানো পর্যন্ত সবকিছু নিজেরাই করতে হয়। বিদেশে জীবনযাত্রা এমনভাবেই গড়ে উঠেছে যে, নিজেকে স্বনির্ভর হতে হয়।
**বিদেশের জীবনযাত্রা:**
নাসরিন আপা, যিনি কয়েক বছর আগে কানাডায় চলে গেছেন, তার অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের অনেক কিছু শেখার আছে। সেখানে গিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো বুঝলেন কীভাবে নিজে বাজার করা, রান্না করা এবং বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানোর জন্য প্রস্তুত করতে হয়। সেখানে কাজের মানুষ পাওয়া সহজ নয়। তাই, নাসরিন আপা নিজেই নিজের সব কাজ করতে শিখলেন এবং এতে তিনি গর্বিত। তিনি বলেন, "প্রথম প্রথম খুব কষ্ট হতো, কিন্তু এখন আমি বুঝি, এই স্বনির্ভরতা আমার জীবনে কীভাবে উন্নতি এনেছে।"
**দেশের অভিজ্ঞতা:**
আরেকটি উদাহরণ, আমাদের পাশের বাড়ির শামীম ভাই। তিনি ঢাকায় বসবাস করেন এবং তার পরিবারে তিনটি কাজের বুয়া আছে। শামীম ভাই বলেন, "আমরা কাজের মানুষদের উপর এতটাই নির্ভরশীল যে, একদিন যদি তারা না আসে, আমাদের জীবনে বিশৃঙ্খলা শুরু হয়ে যায়।" তার মতে, দেশের মানুষের মধ্যে এই নির্ভরশীলতা আমাদের সমাজের উন্নতির পথে বড় বাধা।
**দেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি:**
আমাদের দেশে সিজারিয়ান ডেলিভারির প্রবণতা বেড়ে গেছে, যেখানে বাইরের দেশে স্বাভাবিক প্রসবই বেশি ঘটে। এই বিষয়গুলো আমাকে অনেক ভাবায়। দুর্নীতির কারণে আমাদের সমাজে সবকিছু যেন পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। আমরা অন্যের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে চলতে থাকি এবং নিজের কাজ নিজে করতে পছন্দ করি না। এতে আমাদের জীবনযাত্রার উন্নয়ন ঘটেনা।
**সমাজের পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা:**
আমাদের সমাজে স্বনির্ভরতা ও আত্মনির্ভরশীলতার অভাব দেখা দেয়। দেশের মানুষের কাজ অন্যকে দিয়ে করার মধ্যে আরাম পাওয়া যায়, কিন্তু এতে আমাদের জীবনযাত্রার উন্নয়ন ঘটে না।
**আমাদের কর্তব্য:**
আমি মনে করি, আমাদের নিজেদের এমনভাবে তৈরি করা উচিত যাতে আমরা নিজের সবকিছু নিজেই করতে পারি। দেশে যখন আমরা হেল্পিং হ্যান্ড ব্যবহার করি, তখন আমরা অনেক শান্তি পাই। কিন্তু বিদেশে নিজেদের কাজ নিজেরাই করতে হয়। দেশের মানুষের কাজ অন্যকে দিয়ে করার মধ্যে আরাম পাওয়া যায়, কিন্তু এতে আমাদের জীবনযাত্রার উন্নয়ন ঘটে না।
**নতুন পথে অগ্রসর হওয়া:**
দেশে দুর্নীতি এবং নির্ভরতায় আমাদের সমাজে পরিবর্তন দরকার। দেশের বাইরে মানুষ নিজেদের মতো চলতে পছন্দ করে এবং অন্যের উপর নির্ভরশীলতা কম হয়। তারা নিজেরাই নিজেদের কাজ করে এবং সেইজন্য তারা উন্নতি করে। আমরা সেই জীবনকে স্বপ্নের মতো দেখি। আমরা চাইলেও দেশকে স্বপ্নের মতো গড়ে তুলতে পারি, যদি আমরা আমাদের মানসিকতা পরিবর্তন করি। নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে এবং নিজেই নিজের কাজ করতে হবে।
**উপসংহার:**
তাই আসুন, নিজেকে পরিবর্তন করি এবং সমাজকে একটি সুন্দর ভাবনায় মুখরিত করি। স্বনির্ভরতার মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারি। আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং নিজের কাজ নিজেই করতে হবে।
এভাবেই, আমরা আমাদের দেশকে স্বপ্নের দেশে পরিণত করতে পারব। আসুন, নিজের কাজ নিজেই করার অভ্যাস গড়ে তুলি এবং আমাদের সমাজকে সুন্দর ও উন্নত করি।
০৭ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: নতুন বলেছেন: আপনি যে পয়েন্টগুলো তুলেছেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আমাদের সমাজে বিশেষ করে আমাদের দেশে গৃহকর্মীদের অবস্থা নিয়ে গভীরভাবে ভাবার প্রয়োজন রয়েছে।
প্রথমত, বাইরের দেশগুলোতে গৃহকর্মীদের প্রতি যে সম্মান এবং ন্যায্য বেতন দেওয়া হয়, তা আমাদের দেশের গৃহকর্মীদের জন্যও প্রযোজ্য হওয়া উচিত। গৃহকর্ম একটি পূর্ণাঙ্গ চাকরি এবং এর সঙ্গে জড়িত মানুষেরা তাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য ন্যায্য পারিশ্রমিক এবং মর্যাদা পাওয়ার অধিকারী।
দ্বিতীয়ত, আমাদের দেশে গৃহকর্মীদের সাথে যে আচরণ করা হয়, তা অনেক সময় আধুনিক দাসত্বের মতন। অনেক পরিবারে গৃহকর্মীদের টেবিলে একসাথে খাবার খেতে দেওয়া হয় না, তাদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়। এটি সমাজের এক বড় ধরনের অন্যায় এবং এর অবসান হওয়া উচিত।
তৃতীয়ত, পুরুষদের ঘরের কাজকর্মে ট্রেনিং দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রান্না, থালা বাসন মাজা, ঘর পরিষ্কার করা—এই সব কাজ নারীর একার দায়িত্ব নয়। পুরুষদেরও এসব কাজে অংশগ্রহণ করা উচিত। এতে করে পরিবারে দায়িত্ব ভাগাভাগি হবে এবং গৃহকর্মীদের ওপর নির্ভরশীলতা কমবে।
চতুর্থত, অতিথি হিসেবে অন্যের বাসায় গেলে ওয়ানটাইম প্লেট ও গ্লাস ব্যবহার করা বা ক্রকারী ব্যবহার করলে নিজের প্লেট ধুয়ে রেখে আসা একটি ভালো অভ্যাস। এটি গৃহকর্ত্রী ও গৃহকর্মীর কাজের চাপ কমাতে সহায়তা করে এবং অন্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের একটি সুন্দর পন্থা।
পরিশেষে, আমাদের সমাজে এই ধরনের ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে। গৃহকর্মীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন, ন্যায্য পারিশ্রমিক প্রদান এবং পরিবারের সকল সদস্যের কাজকর্মে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত ও সমানাধিকারপূর্ণ সমাজ গড়ে তুলতে পারি।
আপনার এই মন্তব্য এবং পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ, যা আমাদের সবাইকে এই বিষয়গুলো নিয়ে নতুন করে ভাবতে উৎসাহিত করবে।
২| ০৭ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: ঘুরিয়ে পেচিয়ে একই কথা বারবার লিখেছেন। বিদেশ বলতে আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোও আছে। ওখানে ধনাবান আরবীয়রা প্রচুর গৃহকর্মী রাখে।
এদেশে সাহায্য কর্মী বা গৃহকর্মী রাখার জন্য অন্যের কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি হয় সেটাও বলা উচিৎ! অতি গরিব দেশ অর্থবান মানুষদের ঘরের কাজে রান্নার কাজে সহযোগীতা করে যদি কিছু মানুষের সংসার চলে তাহলে সমস্যা কি? মানুষ বিপদে পড়লে নিজের কাজ নিজেই করে।
অষ্ট্রেলিয়া ইউরোপ আমেরিকা কিংবা কানাডায় ঘর-দোর পরিচ্ছন্ন, বাগান পরিষ্কার, পেস্ট কন্ট্রোল এর জন্য ওই মাসে একবারের জন্য কোম্পানীর প্রফেশনালকে যে টাকা দিতে হয় সে টাকা দিয়ে আমাদের মাসের চুক্তি ভিত্তিতে লোক রাখা যায়।
আমরা সুযোগ পেলে একটু অলসতা করি সেটা ঠিক, বসে বসে খেতে চাই, মানুষকে অর্ডার দিতে পছন্দ করি। অর্থ হলে শুধু বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দেই। এটা আমাদের চরিত্র ও মজ্জাগত সমস্যা। সহজে যাবার নয়। কিন্তু সারা বিশ্বে বাঙ্গালীরা যেখানেই সেটেল হচ্ছে খুব সহজেই সেখানকার কায়দা কানুন রপ্ত করে নিচ্ছে।
০৭ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: শেরজা তপন, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার বক্তব্যের কিছু অংশে আমি একমত হলেও কিছু ক্ষেত্রে ভিন্নমত পোষণ করছি। আপনি বলেছেন, "ঘুরিয়ে পেচিয়ে একই কথা বারবার লিখেছেন। বিদেশ বলতে আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোও আছে।" এটা সত্যি যে আরব এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে ধনবান আরবীয়রা প্রচুর গৃহকর্মী রাখে, কিন্তু সেই দেশগুলোতেও অনেক মানুষ তাদের নিজস্ব কাজ নিজেরাই করে। উদাহরণস্বরূপ, বিভিন্ন প্রবাসী বাংলাদেশিরা সেখানে কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছেন এবং নিজেদের জীবনের মান উন্নত করছেন।
আপনি আরও বলেছেন, "এদেশে সাহায্য কর্মী বা গৃহকর্মী রাখার জন্য অন্যের কর্ম সংস্থানের সৃষ্টি হয় সেটাও বলা উচিৎ!" অবশ্যই, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তবে, গৃহকর্মীর উপার্জন এবং তাদের সামাজিক অবস্থানের উন্নতি ঘটাতে গেলে আমাদের অবশ্যই তাদের কাজের মূল্যায়ন এবং সম্মান প্রদান করতে হবে।
আপনার বক্তব্যের আরেকটি অংশে উল্লেখ করেছেন, "অতি গরিব দেশ অর্থবান মানুষদের ঘরের কাজে রান্নার কাজে সহযোগীতা করে যদি কিছু মানুষের সংসার চলে তাহলে সমস্যা কি?" এটি একদিক থেকে সত্য হলেও, আমাদের সমাজে দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়নের জন্য স্বনির্ভরতা খুবই জরুরি। শুধুমাত্র অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকলে ব্যক্তিগত দক্ষতার বিকাশ ঘটে না।
বিদেশের উদাহরণ টেনে বলতে চাই, অষ্ট্রেলিয়া, ইউরোপ, আমেরিকা কিংবা কানাডায় ঘর-দোর পরিচ্ছন্ন, বাগান পরিষ্কার, পেস্ট কন্ট্রোলের জন্য প্রফেশনালদের সাহায্য নেওয়া হয়। তবে, সেখানকার মানুষজন নিজেদের কাজ নিজেরাই করতে অভ্যস্ত। যেমন, কানাডায় বসবাসকারী নাসরিন আপার উদাহরণ দিতে পারি, যিনি প্রথমদিকে কষ্ট হলেও নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছেন এবং এতে তিনি গর্বিত।
অন্যদিকে, আমাদের দেশের শামীম ভাইয়ের উদাহরণ দেখুন, যিনি ঢাকায় তিনটি কাজের বুয়া রেখে চলেন। এতে দেখা যায়, আমরা কাজের মানুষের উপর এতটাই নির্ভরশীল যে, তাদের অনুপস্থিতিতে আমাদের জীবন বিশৃঙ্খল হয়ে যায়।
আমাদের দেশে সিজারিয়ান ডেলিভারির প্রবণতা বেড়ে গেছে যেখানে বাইরের দেশে স্বাভাবিক প্রসবই বেশি ঘটে। এই প্রবণতা আমাদের সমাজের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। দুর্নীতির কারণে আমাদের সমাজে সবকিছু যেন পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে এবং আমরা অন্যের প্রতি নির্ভরশীল হয়ে চলতে থাকি।
আমাদের সমাজে স্বনির্ভরতা ও আত্মনির্ভরশীলতার অভাব দেখা দেয়। আমাদের নিজেদের এমনভাবে তৈরি করা উচিত যাতে আমরা নিজের সবকিছু নিজেই করতে পারি। আমরা নিজেদের কাজ নিজে করতে শিখলে তা আমাদের সমাজের উন্নয়নে সহায়ক হবে।
আসুন, নিজেদের পরিবর্তন করি এবং সমাজকে একটি সুন্দর ভাবনায় মুখরিত করি। স্বনির্ভরতার মাধ্যমে আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারি। আমাদের মানসিকতার পরিবর্তন আনতে হবে এবং নিজের কাজ নিজেই করতে হবে। এভাবেই, আমরা আমাদের দেশকে স্বপ্নের দেশে পরিণত করতে পারব।
৩| ০৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:২২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার অনেক কথার সাথে একমত আমি। তবে আমাদের দেশে বাসার কাজের লোক, দারোয়ান, ড্রাইভার, পিয়ন, রিকশাওয়ালা ইত্যাদি পেশার কারণে দেশের কোন ক্ষতি হচ্ছে না। কারণ আমাদের আর্থ সামাজিক অবস্থা অনুযায়ী এই মানুষগুলির কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা আমরা করতে পারি নাই। লক্ষ লক্ষ লোক এই পেশার সাথে জড়িত। লক্ষ লক্ষ পরিবার এই পেশাগুলির উপরে নির্ভরশীল। উন্নত দেশে এই ধরনের পেশা নেই। কারণ এই ধরণের কাজ করার লোক খুঁজে পাওয়া যাবে না। আমাদের দেশে বেকারত্বের কারণে এই পেশাগুলিতে মানুষ আসছে। গার্মেন্টস যখন বৃদ্ধি পেয়েছিল তখন বাসার কাজের লোক পাওয়া দুস্কর হয়ে গিয়েছিল। সেই প্রবণতা এখনও আছে। মানুষ টাকা এবং সুযোগ থাকলে আরাম আয়েস করতে চাইবে। বিদেশে টাকা দিলেও কেউ ড্রাইভার পাবে না তাই গাড়ি নিজে চালায়। অতি ধনীরা হয়তো ড্রাইভার রাখে। কারণ সে পাচ্ছে এবং সেটার সামর্থ্য তাদের আছে। তবে মূল বিষয় হল দেশে হউক বা বিদেশে হউক সকল পেশাই সম্মানজনক তাই কোন রকমের খারাপ আচরন তাদের সাথে করা যাবে না। আমাদের দেশে হরহামেশা আমরা এদের সাথে খারাপ আচরন করছি। এটা কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
আমাদের দেশের গাইনি ডাক্তার সমাজ সিজার বৃদ্ধির জন্য দায়ী। এই ব্যাপারে সরকারের নজর দেয়া উচিত।
৪| ০৮ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৩৬
কৃষ্ণচূড়া লাল রঙ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমিও একমত যে, আমাদের দেশের পেশাগুলির সম্মান ও সামাজিক মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। আমরা অন্যের কাজে সম্মান ও সহানুভূতি নিয়ে কাজ করতে হবে যেন দেশের সব পেশাই উন্নত হতে পারে। এবং অবশেষে, আমরা সমস্যার মূল কারণ ঠিক করে সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে চাহিয়ে থাকব।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
নতুন বলেছেন: বাইরের দেশে একজন গৃহকর্মীকে অনেক বেতন দিতে হয়। এটা একটা চাকুরি।
দেশে এটা আধুনিক দাসত্বের মতন। অনেকে গৃহকর্মীকে খাবার টেবিলে এক সাথে খাবার খেতে পযন্ত দেয় না।
আমাদের দেশের পুরুষদের রান্নাঘরে কাজের ট্রেনিং দিতে হবে।
থালা বাসন মাজার ট্রেনিং দেওয়া দরকার। বাসার গেস্ট চলে গেলে স্বামীরা স্ত্রীদের সাথে পরিস্কারের কাজে সাহাজ্য করেন।
অন্যের বাসায় দাওয়াত খেতে গেলে আমরা ওয়ানটাইম প্লেট, গ্লাস ব্যবহার করি। ক্রকারী ব্যবহার করলে নিজের প্লেট ধুয়ে রেখে আসি।
দেশেও এই রকমের পরিবর্তন দরকার। তবে গ্রহকর্মীদের দরকার কম হবে।