নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।
মরীচিকা (পর্ব-২৮)
নতুন সংসারটা নিয়ে শেলীর ভাবনার শেষ ছিল না। লক্ষ্য ছিল সংসারটিকে তিলে তিলে গড়ে তুলবে। কথা প্রসঙ্গে সংসারের বিভিন্ন খুঁটিনাটি জিনিসের কথা প্রায়ই বলতো। আমি বরং অতদূর স্বপ্ন না দেখে বর্তমানকে নিয়ে ভাববার কথা বললে,
-নাগো না! এখন থেকে না ভাবলে শুরুতে ভয়ানক সমস্যা হবে।
-তুমি কি সারাক্ষণ কেবল এসব নিয়ে চিন্তা করো?
-হ্যাঁ গো সোনা! ঠিক তাই। আমার সারাদিন কাটে শুধু তুমি তুমি, তুমি তুমি করে। বলেই,
ব্যাগ থেকে চার-পাঁচটি লিস্ট বার করে আমার হাতে ধরিয়ে দিল। ওর সমগ্র চোখে মুখে একটা পরিতৃপ্তির হাসি।আমি অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম ওর চোখ-মুখের দিকে। নিজেকে খুব সাহসী লাগলো। আলতো করে ডান হাতটা চেপে ধরতেই চোখে মুখের ভাষা বদলে গেল। বহুদিনের স্বপ্ন ঠোঁট দুটি এগিয়ে ধরল। নিজের চোখকে যেন বিশ্বাস হচ্ছিল না, আমি ঠিক দেখছি তো? কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ঘোর কেটে গেল। চারপাশটা একটু তাকিয়ে নিলাম। এমনিতেই দুপুরবেলা; আশপাশে একটা জনপ্রাণীকেও দেখলাম না। দূরে মাঝিরা নৌকায় জাল টানছে। বুকের মধ্যে যদিও দুরু দুরু হচ্ছে তবুও বাহ্যিক নিশ্চিন্তমনে খোলা আকাশের নিচে শেলীর ঠোঁটের আহ্বানে সাড়া দিলাম। সমস্ত শরীরে বিদ্যুৎ তরঙ্গ প্রবাহিত হলো। এক অপার্থিব ভালো লাগার মুহূর্তে নিজেকে হারিয়ে ফেললাম।
নিজেকে কিছুটা সংযত করে এবারে শেলীর বাড়িয়ে দেওয়া লিস্টে চোখ বুলালাম। দেখেই তো আমার চোখে ছানাবড়া খাওয়ার উপক্রম। আমার যে উপার্জন সেই উপার্জনে শেলীর চাহিদা মেটানো যে বাস্তবে সম্ভব নয় সে কথা ভেবে এবং সেদিনে লিস্টের আনুমানিক মূল্যমান নিরূপণ করে সারা শরীরে শীতল স্রোত প্রবাহিত হলো। হঠাৎ আমার চনমনে ভাবটি অদৃশ্য হতেই,
-নীল! হঠাৎ তুমি এমন গুটিয়ে গেলে? বলে আমার থুতনি ধরে নাড়া দিতে লাগলো।
-না না! এইতো বেশ আছি।
-হ্যাঁ! আমি ঠিক বুঝেছি। তুমি আমার হাতের লিস্ট দেখে আকাশ-কুসুম ভাবছো।
-না না আমি ওসব ভাবছি না, বললেও নিজের চোখ ও মুখের অভিব্যক্তিকে স্বাভাবিক করতে পারেনি।
-তাহলে শোনো, তোমাকে সারপ্রাইজ দেবার জন্য গত কয়েকদিন আগে থেকে লিস্টগুলো করেছিলাম। তুমি কি এখনও বোঝনি যে তোমাকে সারপ্রাইজ দিয়ে আমি একটা আনন্দ পাই?যখন একলা থাকি, যখন আমার হাতে যথেষ্ট অবকাশের সময় থাকে, তখন কেবল তোমার কথাই ভাবি আর মাথায় চলে আসে হাবিজাবি চিন্তাভাবনা।লক্ষ্য থাকে তোমাকে নতুন নতুন সারপ্রাইজ দেওয়ার। বুঝলে হে মশাই। কাজেই অহেতুক আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই।তোমাকে ঘাবড়ে দেওয়া আমার উদ্দেশ্য হলেও তুমি যে এতটা মুহ্যমান হয়ে পড়বে তা আমি কল্পনাও করতে পারিনি। এদিক দিয়ে আমি একশো শতাংশ সফল হা হা হা হা হা...
উল্লেখ্য সেদিন শেলীর সারপ্রাইজের কাছে নিজের অসহায় আত্মসমর্পণ করে প্রতিদানে বোকা বোকা হাসি দেওয়া ছাড়া আমার বিকল্প কোনো উপায় ছিল না।ভালোবাসার মধ্যে কত বিচিত্রতা, কত রকমের জটিলতা বা চতুরতা যে থাকতে পারে তা ভেবে বেশ পুলকিত হলাম। আসলে মেয়েরা বোধহয় তাদের কাছের মানুষকে এভাবে ঝালিয়েই নেয়। তবে এই ধরনের পরাজয়ের মধ্যে একটা মধুরতা আছে; আছে নির্ভরশীলতা যা সম্পর্ককে শক্ত ইমারতের উপর দাঁড় করিয়ে দেয়। পরাজয় যদি সুখানুভূতিতে পূর্ণ হয় তবে তা আগামীর বীজমন্ত্র হয়ে এমন মিষ্টি-মধুর ধরা খাওয়ার আগ্রহকে শত গুণ বাড়িয়ে দেয়।
উচ্চ-প্রাথমিকের একটি প্রশিক্ষণ নিতে ইংরেজির শিক্ষিকা হিসেবে শেলীকে পনেরো দিনের জন্য ভুবনেশ্বরে যেতে হয়েছিল। যে সময়ে একটা দিনও চোখের আড়ালে থাকাটা ভাবতে পারতাম না সেখানে দীর্ঘ পনেরো দিনের জন্য ভুবনেশ্বর চলে যাওয়াটা আমার কাছে ছিল যেন কল্পনারও অযোগ্য। বাস্তবে খবরটি জানার পর প্রচন্ড অসহায় বোধ করছিলাম। ও যে খুব আগ্রহী ছিল তা নয়। কিন্তু বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নির্দেশ পালন করতেই এক হিসেবে ও প্রশিক্ষণ নিতে মনস্থির করে। মাঝের পনেরো দিন কি করে কাটবে তা ভেবে আমি এক প্রকার দিশেহারা হয়ে পড়ি। চলে যাওয়ার আগের দিন রাতে ডাইনিং রুমে ওর সঙ্গে শেষ বারের মত দেখা হয়েছিল। আলাদা করে কথা বলার তেমন সুযোগ ছিল না। ও উপস্থিত দিদিদের উদ্দেশ্যে জানায়,
-তোমাদের সঙ্গে আমার আবার বেশ কিছু দেখা হবে না।
ডাইনিং রুমের সবাই বিষয়টি আগে থেকেই জানতো। একসঙ্গে বেশ কয়েকজন বলে উঠলো,
- দিদিমণি সাবধানে যাবেন।
মিলিদি জিজ্ঞাসা করল,
-দিদি ওখানে আপনার প্রশিক্ষণ কত দিনের?
-প্রশিক্ষণ পনেরো দিনের। তবে ওখান থেকে সরাসরি হোস্টেলে আসবো না। কয়েকদিনের জন্য একটু বাড়িতে যাব। তারপরে হোস্টেলে ফিরব।
রমেনদা জিজ্ঞাসা করল,
-দিদিমণি তাহলে আগামীকাল সকালেই কি রওনা দিচ্ছেন?
-হ্যাঁ রমেনদা! আপাতত সেরকমই প্লান আছে।
-বেশ! সাবধানে থাকবেন দিদি।
-ধন্যবাদ তোমাদের সকলকে। তোমরাও সাবধানে থেকো।
সমগ্র কথোপকথন কালে আমি নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করলাম। এক সময় কোন সাড়াশব্দ না হতেই মুখ উঁচু করে দেখি শেলী রুমের দিকে একপা বাড়িয়ে। চোখাচোখি হতেই যেন অপেক্ষায় ছিল। মিষ্টি একটি হাসি উপহার দিয়ে বলল,
-আসি তাহলে।
আমি অস্ফুটে উচ্চারণ করলাম,
-সাবধানে যাও। যদিও সে শব্দের প্রাবল্য উপস্থিত কারো কর্ণগহবরে প্রবেশ করেছে বলে মনে হলো না। আর হবেই বা কেমন করে,কারো কান পর্যন্ত পৌঁছে যাক তা যে আমার ইচ্ছেও ছিল না। উল্লেখ্য আমার দুই ঠোঁট ও চোখের ভাষা বুঝতে শেলীর অবশ্য অসুবিধা হলো না। অত ভিড়ের মধ্যেও পাল্টা এক জোড়া ঠোঁট শূন্যে আমাকে উপহার দিল। আসন্ন বিরহের সাগরে নিমজ্জনের আগে সান্ত্বনা স্বরূপ এক জোড়া উড়ন্ত কিস উপহার পেলেও কোন এক অজানা আশঙ্কায় আমার মনোজগতে তোলপাড় শুরু হলো। সেবার মেরিনা বিচে দাঁড়িয়ে উপভোগ করছিলাম অসংখ্য ছোট-বড় ঢেউ কিভাবে একটার পর একটা আছড়ে পড়ছে বেলাভূমির উপরে। কোন কোন ঢেউ মাঝ সমুদ্রে মিলিয়েও যাচ্ছে। যেগুলি পরিণতি পাচ্ছে, তারা আবার ফেনিল জলরাশির আকারে বেলাভূমির উপরিভাগে অপূর্ব ছান্দিক নৃত্যের তালে তালে যেন মিতালী করছে। মনোরম সেই দৃশ্য মাত্র কয়েক বছরের মধ্যে নিজের ভাবজগতে যে এভাবে পাল্টা আঘাত হানবে, তা ঘুনাক্ষরেও বুঝতে পারিনি। তাই আজ শেলীর সাময়িক প্রস্থানে যখন বিরহ যন্ত্রণায় কাতর হলাম তখন আমার মনোজগতে আছড়ে পড়া ঢেউয়ে খড়কুটোর মতো যাবতীয় সান্ত্বনা সব উড়ে গেল। আশঙ্কার চোরা স্রোতগুলির যেন দলাপাকিয়ে সুনামির ন্যায় আমার হৃদয়ে আছড়ে পড়তে লাগলো। আমি ব্যাকুল হয়ে পাগলপ্রায় হয়ে উঠলাম।
শেলী ভুবনেশ্বরে রওনা দিতেই আমিও দিন দুয়েকের জন্য বাড়িতে চলে আসি। ওর অনুপস্থিতিতে মনে কিছুতেই শান্তি পাচ্ছিলাম না। ছুটে চলে এলাম বাড়িতে। ভেবেছিলাম বাড়িতে সবার সঙ্গে থাকলে হয়তো মানসিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে পারে। কিন্তু না, মানসিক অবস্থার এতোটুকু পরিবর্তন হয়নি।একটা অস্থিরতা সারাক্ষণ তাড়া করে বেড়াচ্ছিল। যে কারণে দুদিন কাটতে না কাটতেই হাঁপিয়ে পড়ি। তৃতীয় দিন সকালে আবার হোস্টেলের উদ্দেশ্যে রওনা দিই। সেদিন বাড়ি থেকে একটু বেলা করে বার হওয়াতে হোস্টেলে পৌঁছাতে বেশ রাত হয়ে গেছিল। সবে হাত মুখ ধুয়ে নিজের রুমে বসেছি। এমনিতে শেলী না থাকায় মুডটিও একেবারে স্বাভাবিক ছিল না।হঠাৎ দরজায় ঠক ঠক শব্দ। এগিয়ে গিয়ে দরজা খুলতেই দেখি রমেনদা দাঁড়িয়ে।
-মাস্টারদা গতকাল বিকালে শেফালী ম্যাডাম এসেছিলেন।
-হ্যাঁ! শেফালী ম্যাডাম এসেছিলেন?
অস্বীকার করবো না যে শেলীর অকস্মাৎ আগমনে আমার চোখ মুখ ছানাবড়া হয়ে যায়। মনে মনে আমার অবর্তমানে শেলীর আগমনে নিজের দুর্ভাগ্যকে দায়ী করতে থাকি। যাই হোক ক্ষনিকের বিহ্বলতা কাটিয়ে উঠলেও আমার বিস্ময়ান্বিত অভিব্যক্তিতে রমেনদাও ততটাই চোখ বড় বড় করে বলতে লাগল,
-হ্যাঁ দাদা। ওনাকে কাল হঠাৎ ফিরে আসতে দেখলাম।
-বল কি? উনি প্রশিক্ষণে যাননি?
-আমি জিজ্ঞেস করছিলাম সে কথা। কিন্তু উনি মুখে কোন উত্তর দিলেন না। আমিতো জানি উনি ভুবনেশ্বরে গেছেন। সেদিন রাতে বললেনও সে কথা। যে কারণে ওনাকে দেখে বেশ অবাক হয়েছিলাম । তবে আপনার খোঁজ নিচ্ছিলেন দাদা। আপনি বাড়ি গেছেন বলাতে একটা চিঠি দিয়ে গেলেন আপনাকে দেওয়ার উদ্দেশ্যে।
রমেনদা আবারো বললো,
- মাস্টারদা উনি কি প্রশিক্ষণে যাননি?
- আমি কি করে বলবো? তুমি যেখানে আমিও সেখানে।
- হ্যাঁ তাতো ঠিক! আপনিই বা জানবেন কি করে? তবে দাদা কিছু একটা হয়েছে। যাওয়ার সময় বড় বড় দুটো লাগেজকে সঙ্গে নিতে দেখলাম।
রমেনদা হাত বাড়িয়ে চিঠিটি আমার দিকে এগিয়ে ধরলো। আমি নিয়ে সেটি টেবিলে রাখলাম। ইচ্ছে করছিল রমেনদা শেলী সম্পর্কে আরও কিছু খবরা-খবর দিক। বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকার পর মুখে একটা তাচ্ছিল্যের হাসি দিয়ে,
-ঠিক আছে দাদা। তুমি তাহলে এসো এখন।
আমার মন পড়েছিল চিঠিটির উপরে। অথচ রমেনদাকে দেখলাম পা ঘষাঘষি করতে,
- তুমি কি কিছু বলবে?
-মাস্টারদা চলে যাওয়ার সময় ওনাকে খুব স্বাভাবিক মনে হয়নি।
-হতে পারে। ওনার বাবা ও দিদি তো খুব অসুস্থ। ওনাদের নিয়ে উনি খুব চিন্তায় আছেন। হয়তো তেমন কোন খবর পেয়ে ভুবনেশ্বর থেকে সবকিছু ছেড়ে আসতে বাধ্য হলেন। যাক তুমি ভেবো না, আমি সময় পেলে বিষয়টি খোঁজ নেব।
-হ্যাঁ দাদা আমিও ঠিক এটাই বলছিলাম। খোঁজ খবর পেলে আমাকেও একটু জানাবেন প্লিজ। খুব ভালো মানুষ ছিলেন ম্যাডাম। আমাদের খুব ভালোবাসতেন। ওনার চলে যাওয়ার দৃশ্যটি বারবার চোখের সামনে ভেসে উঠছে।
রমেনদা চলে যেতেই আমি চারপাশটা আরো একটু ভাল করে তাকিয়ে নিলাম। নাহ! আশপাশে কারো কোন সাড়াশব্দ বা চিহ্ন নেই। এবার টেবিলের উপর রাখা এনভেলপটা হাতে নিয়ে বারকয়েক চোখ বুলিয়ে নিলাম। জীবনের প্রথম লাভ লেটার কিনা! নিজের বয়সটা এক্কেবারে ভুলে গেলাম। মনে হল যেন বয়সন্ধির প্রথম প্রেম। প্রথম যুদ্ধ জয়ের সাফল্য। সমস্ত শরীরে শিহরণ খেলে গেল।কম্পিত হাতে যতটা কম ছিঁড়ে এনভেলপ থেকে চিঠিটা মুক্ত করা যায় সেই চেষ্টাই করলাম। উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি দলিলের খামটিকেও সযত্নে সংরক্ষণ করা। একসময় চিঠিটি মুক্ত করলাম। কিন্তু চিঠিটি খুলে অবাক হলাম শতগুণ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:- আজকের পোস্টটি ব্লগে আমার অন্যতম প্রিয় বন্ধু, গ্রীক দেবতা অ্যাপোলো সদৃশ কবি ও গল্পকার নীল আকাশ ভাইকে উৎসর্গ করলাম।
মরীচিকা (পর্ব-২৬)
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,
বহুদিন পরে তোমাকে প্রথম মন্তব্য পেয়ে আনন্দ পেলাম। অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে।
পোস্টটি পড়ে নিশ্চয়ই পরে আবার মন্তব্য আসবে। আমি তোমার অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
২| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৫৩
মা.হাসান বলেছেন: প্রেমের গাড়ি খুব দুরন্ত গতিতে ছুটেছে।
সুমনের প্রথম সবকিছু গানটার কথা মনে পড়ে গেল।
https://m.youtube.com/watch?v=c7Rpfu-YYKQ
সুমন প্রথম সব কিছুর কথা বললেন কিন্তু প্রথম চুম্বন টাই বাদ দিয়ে গেলেন ( প্রাতঃস্মরণীয় গুণীজনের জন্য এটাই প্রথম কিনা জানিনা, তবে আমার জন্য এই সিরিজে পড়া এটাই প্রথম) । মহিলারা সম্ভবতো সত্যই বিয়ের আগে দু-একটা ঘা মেরে দেখে নেয় বিয়ের পরে কি রকম পিটাই করা যাবে। ছেলেদের হতভম্ব ভাব ভাব দেখে উপভোগ করে, বুঝে নেয় ছেলে অনভিজ্ঞ নাকি কিছুটা অভিজ্ঞতা আছে।
ভারতীয়রা ক্রিকেটে বরাবরই ভালো। কোন কিছু ফ্লায়িং করিতে বা ফ্লায়িং জিনিস ধরিতে তাদের পারদর্শিতার নতুন নমুনা দেখিলাম। মনে মনে বলিলাম, ভগবান! এ চক্ষু দুটি তুমি যেমন দিয়াছিলা, ঘটনার বিবরণ পাঠ করাইয়া আজ তেমনি তাহাদের সার্থক করাইলা।
শরৎ ঠাকুরকে পেন্নাম।
শেষটা পড়বো না বলেছিলাম, কিন্তু ভুল করে শেষের কটা লাইন পড়েই ফেললাম।
ম্যাডামের লাগেজসহ প্রস্থান এবং চিঠির কারনে মনে কু গাইছে।
পোস্টে অনেক ভালো লাগা।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৩৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা. হাসান ভাই,
হাহাহা যথার্থই বলেছেন প্রেমের গাড়ি চলছে তাহলে জোর কদমে। সুমনের গানটির লিংক যদিও আসেনি। চুম্বন পর্বটা এই সিরিজে প্রথম কিনা আমি কিছু বলবো না। তবে সেটি প্রথম কি দ্বিতীয় আপনারাই তার বিচার করবেন।
আর প্রাতঃস্মরণীয় গুণীজনদের কথা!!!! নৈব নৈব চ।
মহিলা সম্পর্কে আপনার যুক্তির সঙ্গে আমি পুরোপুরি একমত হতে পারছি না। পোস্টে বিশেষ একজন মহিলার কথা উল্লেখ করেছি। কিন্তু সবার কথা বলতে গেলে এক্ষুনি আপুমনিরা রে রে করে ছুটে আসবেন।
ভারতীয় ক্রিকেট সম্পর্কে, অর্থাৎ স্পোর্টিং কিনা। বেশ মানলাম সে কথা। কিন্তু এবার কিন্তু টাইগাররাও দেখিয়ে দিয়েছে তারাও খেলুয়ার কম নয়। আপনি এক্ষেত্রে আমার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করতে পারবেন না তা বলে রাখলাম। আপনি মনে মনে যাই বলুন চোখ-ই আসল। কবি লেখকদের বর্ণনা কাল্পনিক, পাগলের সংলাপ মাত্র। বিদগ্ধজনেরা সে সবের পাত্তা দেয় না। তাদের ব্যক্তিগত জীবনকে ফোকাস করার চেষ্টা করে।
অফটপিকে তাহলে আপনাকে একটা গল্প বলি,
আমার এক সহকর্মীর ফ্যাসিনেশন হলো ফটোগ্রাফি। বেশিদিন হয়নি তখন আমরা চাকরিতে জয়েন করেছি। তিন অবিবাহিত বন্ধু মিলে ঘুরতে গেলাম পুরীতে। কোন এক সকালে অটো রিজার্ভ করে চলে যায় নির্জন চন্দ্রভাগা বিচে। সকালের স্নিগ্ধ বালুকাবেলায় নির্জন সৈকতের অদূরে অটোটা দাঁড় করিয়ে আমরা চললাম মোহনার উদ্দেশ্যে। আমার বন্ধু গলায় ক্যামেরা ও হাতে লেন্স নিয়ে ক্রমশ হাঁটতে হাঁটতে চলে গেল দিগন্ত রেখার বাইরে। আমরা ওর পদাঙ্ক অনুসরণ করলেও একটা সময় আর না পেরে বেলাভূমির পাশে ঈষৎ উঁচু স্থানে ফনিমনসা জাতীয় গাছের বাহারি রং দেখে দাঁড়িয়ে পড়লাম। এভাবেই প্রায় এক ঘন্টা সময় অতিক্রান্ত হল। আমরা বাকি দুই বন্ধু যখন রীতিমত ফনিমনসা, দূর সমুদ্র, উত্তাল ফেনিল জলরাশি, দূরে অস্পষ্ট ট্রলার দেখেও রীতিমত বোর হয়ে গেছি। অদূরে একটি মরা টার্টল পড়ে আছে যার পচা গন্ধ যখন আমাদের নাসারন্ধ্রের পর্দা ভেদ করে ভিতরে প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পেটের নাড়ি তখন রীতিমত উথাল-পাথাল করছে। তখনো আমার বন্ধুর দিগন্ত রেখার ওপারে কোন চিহ্নই পেলাম না। এদিকে সকালে মধ্যপ্রদেশে ছুঁচো রীতিমতো ডুঁ মারছে। ভিতরের ও বাইরের চাপে আমাদের তখন রীতিমত অসহনীয় অবস্থা। এমন দমবন্ধ পরিস্থিতির মধ্যেও পাক্কা দু'ঘণ্টা অতিক্রান্তের পরে আমাদের পক্ষে আর অপেক্ষা করাটা অসহ্য মনে হওয়াতে অটো স্থানে ফিরে আসি। ড্রাইভার সময় বরাদ্দ করেছিল আধঘন্টা থেকে 40 মিনিট।সেখানে দু'ঘণ্টা পরে আমাদেরকে পেয়ে অটো ড্রাইভার আমাদের দুজনকে যা ধমক দিয়েছিল সে আজও ভোলার নয়।সবচেয়ে আশ্চর্য হয়েছিলাম যখন আরো আধঘণ্টা পরে বন্ধু অটো স্থানে ফিরে ক্যামেরার কিছু কারসাজি অটো ড্রাইভারকে উদ্দেশ্য করে বললে, ব্যাটা একেবারে গলে জল। সেদিনই বুঝেছিলাম আমার পোড়া কপাল। লোকের কাছে শুধু গালমন্দ খেয়ে খেয়েই জীবনটা গেল। যদিও এটাকেই জীবনের ভবিতব্য ধরে নিয়েছে। তাই আজও কেউ গালমন্দ করলে নিজেকে বেশ ভাগ্যবান বলেই মনে হয় হা হা হা হা হা .
মন্তব্যের একেবারে শেষে লাগেজ ও চিঠির প্রসঙ্গে তোলাতে আনন্দ পেলাম। তবে আমি ভেবেছিলাম আপনি শেষ প্যারাটি পড়বেন না। অপ কর্মটি যখন করেই ফেলেছেন তখন পরবর্তী পর্ব পড়ার জন্য আগাম অনুরোধ করছি। হা হা হা হা হা....
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২২
নীল আকাশ বলেছেন: আমি মনে আগের পর্ব ১ কিংবা ২টা মিস করেছি। ফ্লোটা ধরতে পারছি না। আগের কাজ আগে। পুরান গুলি আগে পড়ে আসি। আমি বড়ই খিটমিটে পাঠক। ভাল মতো পড়লে মনে কোনভাবেই শান্তি আসে না।
ধন্যবাদ এবং শুভ রাত্রী।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,
হ্যাঁ সম্ভবত আপনি আগের দুটি পর্ব মিস করেছেন যে কারণে লিংকটা ধরতে অসুবিধা হচ্ছে। আমি জানি আপনি ব্যতিক্রমী পাঠক। লেখনীর মত পাঠেও আপনার খুতখুতানি একটু থাকে। যদি সময় পান তাহলে পুরানো পর্বগুলি পড়ার অনুরোধ করবো।
আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: হাসান ভাইয়ের এই লাইনগুলি আমার বেসম্ভব পছন্দ হয়েছে-মহিলারা সম্ভবতো সত্যই বিয়ের আগে দু-একটা ঘা মেরে দেখে নেয় বিয়ের পরে কি রকম পিটাই করা যাবে। ছেলেদের হতভম্ব ভাব ভাব দেখে উপভোগ করে, বুঝে নেয় ছেলে অনভিজ্ঞ নাকি কিছুটা অভিজ্ঞতা আছে। রং চং মাখিয়ে দিব্যি চালিয়ে দেয়া যাবে
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নীল আকাশ ভাই,
মাত্র দুই মিনিটের ব্যবধানে আবার মন্তব্য আসাতে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। হাসান ভাই একজন বিদগ্ধ পাঠক। অত্যন্ত বিচক্ষণ মন্তব্যগুলি তারই প্রতিফলন দেয়। এমন বেসম্ভব মন্তব্য আমারও খুব প্রিয়। তবে সরাসরি মন্তব্যের ওই অংশটিকে নিয়ে আমি কিছু বলতে চাই না। আপুমনিরা রে রে র করে ছুটে এলো বলে। হাহাহাহাহা.....
আজকের পোস্টে আপনাকে যথাসময়ে পেয়ে আমি মুগ্ধ, আনন্দিত। কাজেই ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
পোষ্টটিতে লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম ; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৪৩
ল বলেছেন: পড়ছি ------------------
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
আপাতত আপনার উপস্থিতিতেই আনন্দ পেলাম। আপনার পূর্ণাঙ্গ মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২৫
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুজি,
আজ শুধু আপনার পদচারণায় আনন্দ পেলাম। অন্য যে কোনোদিন মুড থাকলে নিশ্চয়ই পোস্টটি পড়বেন সেই আশায় রইলাম।
সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের ছবিটি মনমুগ্ধকর। ছবিটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
পোস্টটিতে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
নিরন্তর শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:৫৫
রাকু হাসান বলেছেন:
অনেক রাত কাল সময় করে আসবো । শুভরাত্রি।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
কালকে পোস্টটি এডিটিং করতে আমার অনেক সময় লেগেছিল। যদি একসঙ্গে সব পেরে ওঠেনি। দুপুর থেকে টুকরো টুকরো সময় গুলিকে কাজে লাগিয়েছি। ফাইনালি পোস্টটি দিতে রাত এগারোটা 21 হয়েগেছিল। এর পরে দুই একটি পোস্টে মন্তব্য করা ছাড়া নিজের পোষ্টের প্রতিমন্তব্য করার মতো সুযোগ আর হয়ে ওঠেনি। তুমি দেখলাম নিশাচর প্রাণী। রাত দুটো 55 তে কমেন্ট করেছ। ধন্যবাদ তোমাকে।
পরে সময়-সুযোগ মতো কষ্ট করে আবার মন্তব্য করবে সে অপেক্ষায় রইলাম।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:২৭
আরোগ্য বলেছেন: প্রথম লাইন পড়ে আমি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম। মানে সংসার টংসার কোত্থেকে আসলো, বিয়ে হল আবারকবে। একটু আগেই তো আগের পর্বে গিয়ে আসলাম। তারপর দেখি গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল। যাক ভালো হল, আমার বেশিক্ষণ ভাবতে হয়নি।
প্রেমে পড়লে মানুষ বুঝি আসলেই বদলে যায়। মাস্টারদা আর ম্যাডাম তো দেখছি ভালোই রঙিন চশমা পড়ে আছে। যাক বাবা আমার ওসবের কোন অভিজ্ঞতা নেই তাই আর কি বলবো। প্রেম টেম আমার আবার পছন্দ না, তবুও ভাবি সেই চিঠির যুগ থাকলে হয়তো চেষ্টা করতাম।
এখন আমাদের অপেক্ষায় রেখে তুমি চিঠি নিয়ে হতবাক হয়ে দাড়িয়েই থাকো। তা বেশিক্ষণ এভাবে থাকলে তোমার পা ব্যথা হয়ে যাবে। তাই আমাদের তাড়াতাড়ি চিঠির কথা জানিয়ে দিও।
শুভ ভোরে রাত্রি।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,
প্রথম লাইনটি পড়েই নাকি হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলে। না না এত সহজে নিজের বিশ্বাস, নিজের বিবেচনাবোধ, নিজের কল্পনাশক্তিকে টলীয় দিও না।মনে রাখবে এগুলি সার্বিক রেজাল্ট তোমার সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা যা তোমার আত্মবিশ্বাসকে শক্ত ইমারতের উপর দাঁড় করাবে। সুতরাং কোন কিছুর ভিতরে ঢুকার চেষ্টা করবে, গভীরভাবে চিন্তা করবে, প্রয়োজনে সময় নেবে। তারপর নিজস্ব বিচার বুদ্ধি দিয়ে বিষয়টিকে উপস্থাপন করবে।
মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশে তুমি যথার্থই বলেছো প্রেমে পড়লে মানুষ অনেকটা বদলে যায়। এক দিক দিয়ে কথাটি হয়তো ঠিক। অন্য দিক দিয়ে কথাটি ঠিক নয়। প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে একটা পৃথক সত্তা থাকে। যে সত্তা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আত্মপ্রকাশ করে। তাই সন্তান হিসেবে, ভাই হিসাবে, দাদা হিসেবে, বাবা হিসেবে, কিংবা কন্যা হিসেবে, মা হিসেবে, স্ত্রী হিসাবে, তাদের ফ্লেভার ভিন্ন হতে বাধ্য। তুমি যাকে বন্ধু হিসেবে দেখে আসছ অথচ সেই মানুষটি যখন তোমার হৃদয়ে স্থান পাবে তখন তার হৃদয়ের বিভিন্ন স্টিংগুলো এক এক রকমের অনুরণন হতে বাধ্য। গিটারের পাঁচটা স্টিংয়ের সুর কিন্তু এক নয়। আমাদের জীবনটা এরকম এক একটি স্থানে এক একটি সুর এনে দেয়। এবার বল তুমি কি কোন মানুষের জীবনকে এভাবে বিচার করতে পারবে?নাকি ইতিমধ্যে বিচার করতে গিয়ে কিছুটা ব্যর্থ হয়েছে?না আমি নেগেটিভটা ধরব না। বরং এটা বিচার করতে গেলে একটা বিশেষ কাজ করতে হবে তোমাকে। আমি চাই তুমি বাস্তবে প্রাক্টিকালের মাধ্যমেই বিষয়টি রিয়ালাইজ করো হা হা হা হা...। আর এ কাজে তোমার অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল।আমাকে সারাক্ষণ পাশে পাবে এটুকু নিশ্চয়তা দিয়ে দিলাম। হাহাহা
কাজেই আজি একটা রঙিন চশমা চোখে গলিয়ে নাও।
পরবর্তী পোস্ট এক সপ্তাহের মধ্যে দেওয়ার নিয়ত আছে। তোমাদেরকে বেশিক্ষণ দাঁড় করিয়ে রাখতে আমিও যে এক্কেবারেই পছন্দ করি না। সে কথা কি এখনও বোঝনি?
পোস্টটি লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই তোমাকে।
সবশেষে অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে।
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:২৯
আরোগ্য বলেছেন: উৎসর্গের জন্য বোনাইকে অনেক অভিনন্দন। আগেও বলেছি উপাধিটা খুব সুন্দর হয়েছে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহাহা আবার মন্তব্য সাথে আনন্দ পেলাম। তোমাদের সুন্দর সম্পর্কের উন্নতি কামনা করি। আশা করি ইতিমধ্যে প্রিয় নীল আকাশ ভাই তোমার অভিনন্দন গ্রহণ করেছেন। উপাধিটি ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ তোমাকে।
তুমিও কোন একটা ক্লু দাও। চেষ্টা করবো আগামীতে এরকম একটা উপাধি দিতে।
ভালোবাসা সতত।
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:২৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: জীবন তো এমনই। কঠিন সব নিয়ম। আর দায়িত্ব।
পোস্টে ভালো লাগা।
ভালো থাকুন দাদা।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:২২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সাজ্জাদ ভাই,
ছোট্ট মন্তব্য! অথচ দারুণ কথা তুলে ধরেছেন। ঠিকই তো বহতাই জীবনের আর এক নাম।
পোস্টটি আপনার ভালো লাগাতে ও লাইক করাতে অনুপ্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
আপনার শুভ কামনা গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইল অনিঃশেষ শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:১৮
হাবিব বলেছেন: গল্পকার মনে হয় খুবই ব্যস্ত। অনেক পড়ালেখা বাকি পরে আছে.......
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহাহাহা..... আমার তো উল্টো বলতে ইচ্ছে হচ্ছে, 11 নম্বর কমেন্টকারী বোধ হয় খুব ব্যস্ত যে পোস্ট থেকে কোন মন্তব্য করার মতো বিষয় পেলেন না। না না না এরকম ফাঁকি দেওয়া মন্তব্য মানবো না। আমাদের দাবি মানতে হবে।
আপনার কবিতা/সনেট লিখেন, আমরা পড়ে মন্তব্য করি। আমরা গল্পকাররা অনেক কষ্টে একটা পোস্ট দেই, আপনাকে পড়তেই হবে। কোন অজুহাত শুনবো না। হাহাহাহাহা....
শুভকামনা ও ভালোবাসা হাবিব ভাইয়ের গোটা পরিবারবর্গকে।
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০৮
করুণাধারা বলেছেন: আপনার বর্ণনার মুন্সিয়ানায় শেলীর অবয়ব ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছিল; কিন্তু শেষে এসে একটু ভাবনায় পড়ে গেলাম!! দেখা যাক কি হয় শেষ পর্যন্ত। জীবন মানেই তো চলতে চলতে অজানা বাঁকে এসে কিছুক্ষণের জন্য থমকে যাওয়া...
চমৎকার এই পর্বে লাইক।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ জানবেন। ঠিকই বলেছেন, জীবন মানেই তো শত শত সহস্র বাঁক। জীবন কখনো আমাদেরকে আনন্দে ভরিয়ে দেয় কখনোবা হতাশার সাগরে নিমজ্জিত করে। যারা যত দৃঢ়তার সঙ্গে সেই বাঁক অতিক্রম করতে পেরেছে তারাই তত সফলতা পায়। শত অসুবিধাতেও থমকে যাওয়া কখনোই জীবনে কাম্য নয়।
পোস্টটি চমৎকৃত মনে হওয়াতে ও লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা প্রিয় আপুনিকে।
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
অন্যদের পোষ্টে করা আপনার মন্তব্যগুলো কপিপেষ্ট করে, ধারাবাহিকভাবে পোষ্ট করলে, এই শিক্ষক জীবনের উপন্যাসের চেয়ে, অনেক ভালো তেলের উপন্যাস হতে পারতো!
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় মান্যবরেষু,
মূল্যবোধটা সব মানুষের এক নয়। আমার দেড় বছরের ব্লগিং জীবনে আমি কাউকে কটু কথায় বিদ্ধ করেছি মনে পড়ে না। যদিও অনিচ্ছাকৃত তেমন হয়ে থাকলে যে কোন অবস্থায় তার জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। চেষ্টা করি সকলকে সম্মান দিয়ে কথা বলতে।অস্বীকার করবো না যে মহিলা ব্লগার সম্পর্কে আমার সেই রেস্পেক্টটা একটু বেশিই থাকে। এটা যদি আপনার কাছে অয়েলিং হয়ে থাকে, তাহলে দুঃখিত।
সাথে সাথে জানাই,অয়েলিং মানে কোন অবৈধ প্রাপ্তি যোগ বা আর্থিক লেনদেনকে সাধারণত বোঝায়। আবার এটাও জানি আমার ধারণা আপনার সঙ্গে কখনোই মিলবে না। অনিচ্ছাসত্ত্বেও বলতে বাধ্য হচ্ছি যে কাউকে সম্মান দেওয়ার মধ্য দিয়ে আমি কত কোটি টাকার সম্পদ আত্মসাৎ করেছি মনে একটি প্রশ্ন রয়ে গেল।কথাগুলো কোনোভাবেই ব্যাক্তি আক্রমন বলে মনে হয়ে থাকলে আপনার কাছে অগ্রিম ক্ষমাপ্রার্থী।
ব্যক্তিগত জীবনে আমি ক্যাচাল একেবারে পছন্দ করি না। সর্বদাই হেরে পথ চলায় পক্ষপাতী। আশা করবো এর পরে পোস্ট সংক্রান্ত মন্তব্য করবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিটা মেয়ের'ই সংসার নিয়ে অন্যরকম চন্তা ভাবনা থাকে।
লিস্টে দেখে ভয় পেলে চলবে? সুরভি প্রতিমাসে আমাকে একটা লম্বা লিস্ট দেয়। এই লিস্টে প্রতিমাসে বড় বড় হতে থাকে।
বুঝতে পারছি শেলী ম্যাডামকে ছাড়া পনের দিন আপনার খুব বেগ পেতে হয়েছে। ভুবনেশ্বর জায়গাটা কোথায় দাদা?
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট ভাই,
হাহাহাহাহা.... সবার তো আর তেমন সাহস থাকে না। অথচ প্রেম করতে যে সবাই চায়। যারা ভীতু তারাই তো লিস্ট দেখে ভয় পায়।
ভাইয়ের পরিবার সম্পর্কে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো। একটা আদর্শ সংসারের লিস্ট ক্রমশ বড় হবে এটাই তো স্বাভাবিক। সে দিক থেকে ভাইয়ের সংসারের বহমানতা একেবারেই যথাযথ।
শেলী ম্যাডামকে ছাড়া 15 দিন কাটানো বাস্তবে খুব কঠিন কাজ। তবুও জীবনে চলার পথে অপ্রিয় অনেক কিছুই মেনে নিতে হয়।
ভুবনেশ্বর ওড়িশা রাজ্য অবস্থিত। পুরী, ভুবনেশ্বর, কটক ওড়িশার অন্যতম তিনটি বড় শহর।
শুভকামনা ও ভালোবাসা প্রিয় ছোট ভাইকে।।
১৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:০২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: পদাতিক চেীধুরী ভাই, আমি আপনার প্রতিটি লেখাই পড়ি, গল্পে যা বলার বলেছেন, এখানে বিতর্কের কিছূ নাই তাই মন্তব্য কি করবো। আমাদের জীবনের প্রতিটি দিন গল্প, গল্প ভালো হয়েছে, আমরা সবাই নাটকে আর উপন্যাসের চরিত্র।
জীবন নাটকের নাট্যকার কি বিধাতা পুরুষ ?
যেই হোক , নাটক লেখার মত নেই তাঁর হাত !
এ নাটকে অভিনয় করতে গিয়ে দেখি দিনকে করেছে সে রাত !!!!!
- প্রিয় শিল্পী ভূপেন হাজারীকা
“ওরে আমার পাগল মন
চিন্তা ভাবনা কইরা তুমি
দিও তোমার মন
আপন আপন করিস যারে
সেতো আপন নই
ওরে আমার পাগল মন
চিন্তা ভাবনা কইরা তুমি
দিও তোমার মন”
- শিল্পীর নাম জানা নেই।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুজি,
আমার মন্তব্যে আসাতে আনন্দ পেলাম। আসলে প্রথম মন্তব্যে শুধুমাত্র ছবি দেওয়াতেই আমার ওরকম ধারণা তৈরি হয়েছিল। দুঃখিত। আপনি যথার্থই বলেছেন বাস্তব জীবনে আমরা প্রত্যেকেই এক একজন নাটক বা জীবনের রঙ্গমঞ্চে অভিনেতা বা অভিনেত্রী। নিজেদের জীবন কাহিনী গুলোকে একত্রিত করলে এরকম একটি মহাভারত হতে বাধ্য।
শ্রদ্ধেয় শিল্পী ভূপেন হাজারিকার কোটেড অংশটি সত্যিই এ প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য। বিষয়টি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
নাম না জানা শিল্পীর কথাগুলো ভারি চমৎকার। অন্য একদিন ওনার নাম জানার অপেক্ষায় রইলাম।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
১৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা ,
গল্পের শুরুতেই আমার বৃষ্টিস্নাত দিনের শুভেচ্ছা নিবেন । প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি এবারের মরীচিকা আমার ভাইয়ের নামে উৎসর্গ করেছেন বলে । পুরোটাই শেফালী ম্যাডামকে নিয়ে লেখাতাই বলছি পোস্টটি উৎসর্গ একদম পারফেক্টলি ।
দাদা, ভালোবাসার মধ্যেই তো বিচিত্রতা বা জটিলতা না থাকলে সেটা কিসের ভিত্তিতে শক্তভাবে স্থাপন হয় ? আসলেই, নিজের মানুষটির কাছে বিশ্বাসের ভিত থাকার পর , তার কাছে পরাজয় মেনে নিয়ে নিজেকে সমর্পণ করার মাঝে এক ধরনের আত্ম সুখ পাওয়া যায় । দাদা , সবচেয়ে সুন্দর করে বর্ণনা এসেছেন শেফালী ম্যাডাম চলে যাওয়ার পর বিরহ কালীন সময় টুকুতে। আমি তো পুরোপুরি মুগ্ধ এত সুন্দর করে বিরহের বর্ণনা কি করে আনলেন ? অভিজ্ঞতা আছে নাকি ?
চিঠি নিয়ে একটু চিন্তায় পড়ে গেলাম , আবার আপনি আমাদের বেশি দিন ঝুলিয়ে রেখেন না । নীল আকাশে কালো মেঘের আভাস কিনা বুঝতে পারলাম না । তাই আগ্রহ টা রয়ে গেল।
খুব ভালো লাগলো দাদা মরীচিকা পেয়ে। আজ দেখি আপনার পোস্টে
বিনোদনমূলক কমেন্ট এসেছে। উনি আসলে ব্লগের সবাইকে এত বেশি ভালবাসেন যে , তাই সারাক্ষণ সবাইকে হাসানোর চেষ্টা করেন। নিজে হাসির পাত্র হলেন কিনা সেটা উনার খেয়াল থাকে না ।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রইলো আমার দাদার জন্য।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট বোন,
আপনার এত সুন্দর আন্তরিক মন্তব্যে প্রীত হলাম। ধন্যবাদও জানবেন। কমেন্টের শুরুতেই বৃষ্টিস্নাত দিনের শুভেচ্ছা নিলাম। সঙ্গে উৎসর্গে ভালো লাগাতে ধন্যবাদ সানন্দে গৃহীত হল। পোস্টটি পারফেক্ট মনে হওয়াতে আবার আনন্দ পেলাম। এবার প্রিয় বোনকে জানাই অজস্র ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ঠিকই তো, ভালবাসার মধ্যে একটু চপলতা, জটিলতা, ছলনা না থাকলে সে ভালোবাসা পানসে হতে বাধ্য। দুটি মন তখনই অভিন্ন হয় যখন দুটি হৃদয়ের অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য একটা বিন্দুতে মিলিত হয়। যেখানে একে অপরের চাওয়া পাওয়া গুলো আর পৃথক থাকে না। শেফালী ম্যাডামের চলে যাওয়াতে বিরহের যন্ত্রনার চিত্র আপনার ভালো লেগেছে জেনে চমৎকৃত হলাম। আসলে বাঙালি পুত্র সন্তান যদি এক এক লাইন কবিতা না লিখে, কিংবা বাঙালি কন্যা যদি দু লাইন গানের কলি না গাই, তাহলে তারা যে পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ মানুষ হতে পারবে না । কাজেই হৃদয়ের উথাল পাথাল না থাকাটাই যে অস্বাভাবিক। হা হা হা হা হা.....
চিঠি নিয়ে একটু চিন্তায় পড়াটা খুবই স্বাভাবিক। আর যদি সেই চিঠির একটা গূঢ়ার্থ থেকে থাকে তবে তো অন্য মাত্রা বহন করে।দেখি পরের পর্বে বিষয়টা আপনাদেরকে কতটা আকর্ষণীয় করে তুলতে পারি। পরবর্তী পর্বের অগ্রিম দাওয়াত দিলাম। আশাকরি সেখানেই সন্ধান পাবেন, নীল আকাশে কালো মেঘ- সেটা কোনো তমনীষা না কোন জ্যোতি প্রভা ।
সবশেষে অনেকের কমেন্টে বিনোদন থাকে। বিনোদনমূলক কমেন্ট করতে পরাটা মানুষের অন্যতম শৈল্পিক একটি বৈশিষ্ট্য। আমি সেই বিরল গুণের অধিকারী নই। এমনকি তার প্রতিমন্তব্য দেওয়ার মত ন্যূনতম যোগ্যতাও আমার নেই।
বোনকেও এসব নিয়ে না ভাবতে অনুরোধ করবো। সবাই এক ধাতু দিয়ে গড়া হয় না।
পোস্টে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম। অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই প্রিয় ছোট্ট বোনকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
১৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
মনে হয়, বর্ডারের ওপাশে সরিষার তেল বিনা পয়সায় পাওয়া যায়?
পোষ্ট নিয়ে মন্তব্য হলো, মৌলিক কিছু নেই!
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হাহাহাহাহা..... কি যে বলেন স্যার? সরিষার তেলটা খাওয়া ছেড়ে দিয়েছি। রাইস ওয়েলটা এখন খাই। নিজের পয়সা-কড়ি বেশি নেই স্বীকার করছি। কিন্তু আপনাদের মত বিদগ্ধজনকে একটু আপ্যায়ন করার সুযোগ মিললে অত পয়সা-কড়ি নিয়ে না ভাবাই শ্রেয় বলে মনে করি। কাজেই আপনার পছন্দমত ব্র্যান্ডেড ওয়েলের ব্যবস্থা রাখবো।।
পোস্ট নিয়ে আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ। চাপ নেবেন না স্যার। আমার লেখায় মৌলিক কোনদিনই ছিল না,আগামীতেও পাবেন না।
১৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৭
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
নতুন সংসারে শেলীদের যতটুকু কল্পনা থাকে, স্বামীদের তেমনটি থাকে না। হতে পারে পুরুষালী মনোভাব কিংবা দায়িত্বশীতার কারণে। এছাড়া নতুন সংসারে কর্তার প্রকৃত আয় কত? তা না জানাটাও একটা বড় বিষয়। এজন্য শেলীর দীর্ঘ লিস্টি লেখা হয়তো স্বাভাবিক ছিলো। আর টানপোড়নের সংসারে না পাওয়া কিংবা হারানোর ভয় একটু বেশিই থাকে। অল্প আয়ের হাজবেন্ডের কাছে পছন্দের মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসাবে পাওয়াটাই অনেক বড় সাধনার বিষয়। এজন্য পনেরো দিনের বিরহও পনেরো বছর মনে হয়। মধ্যবিত্তের এই টানপোড়ন ভালোবাসার গাঁথুনীকে শক্ত করে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় গুরুদেব,
আপনার সুন্দর মন্তব্যে প্রীত হলাম। ধন্যবাদ জানবেন। অত্যন্ত দামী কথা বলেছেন,
"নতুন সংসারে শেলীদের যতটুকু কল্পনা থাকে,
স্বামীদের তেমনটি থাকে না। হতে পারে
পুরুষালী মনোভাব কিংবা দায়িত্বশীলতার
কারণে। এছাড়া নতুন সংসারে হত্যার প্রকৃত
আয় কত? তা না জানাটা ও একটা বড় বিষয়।"
চমৎকার বিষয় তুলে ধরেছেন। আর এ কারণেই বোধহয় শেলীর দীর্ঘ লিস্ট লেখা স্বাভাবিক ছিল। সহমত আপনার সঙ্গে।
আর যে কারণেই," অল্প আয়ের হাজব্যান্ডের কাছে পছন্দের মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পাওয়াটাই অনেক বড় সাধনার। এজন্য পনেরো দিনের বিরহ পনেরো বছর মনে হয়। মধ্যবিত্তের এই টানাপোড়েন ভালোবাসা গাঁথুনিতে শক্ত করে।'" চমৎকার কথায় ফুটিয়ে তুলেছেন। মন্তব্যের জন্য স্যালুট জানাই গুরুদেবকে।
পোস্টটিকে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালবাসা প্রিয় গুরুদেবকে।
১৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৬
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মিথ্যা বলবো না আপনার লেখা পড়ে নীলকে অনেক দেখতে ইচ্ছা করে যদি সম্ভব হয় নীলের একটা পুরোনো ছবিই দেখান।
মনের দৃশ্যপটে তাকে সাজিয়ে পরের পর্ব গুলো পড়ে যাবো।
-শুভকামনা দাদা
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় পবিত্র ভাই,
এইরে!আপনি এ কেমন কথা বললেন? গল্পে আপনি নীলকে দেখতে পাচ্ছেন না?
আমি আর একবার অনুরোধ করবো আপনাকে গল্পটি পড়ার। যার মধ্যে আপনি আপনার নীলের ছবি পেয়ে যাবেন বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আর এরপরও যদি না পান তাহলে আমি নিঃসন্দেহে অবস্থা করে দেবো। শুধু চায়ের দামটি আপনার । হা হা হা হা হা....
পরের পর্বে অগ্রিম দাওয়াত থাকলো।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৫
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: পিছনে যেতে হচ্ছে আমায়,লেখক অনেক ঝামেলায় ফেলে দিয়েছে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় বালক ভাই,
আপনাকে এখন ব্লগে বেশ নিয়মিত দেখে ভীষণ ভালো লাগছে। সেদিন আপনার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের অভিজ্ঞতাটি পড়ে ভীষণ ভাল লেগেছিল।
পোস্ট প্রসঙ্গে, আসলে অনেকগুলো পর্ব হয়ে গেছে। পর্বগুলি ধারাবাহিক ভাবে না পড়লে হঠাৎ করে ধরা বেশ মুশকিল হয়ে পড়ে। আপনি ব্যস্ত মানুষ। তবুও যদি সময় পান তাহলে বিগত কয়েকটি পর্ব পড়ার অনুরোধ রাখব।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ব্লগের বাহিরে হাজার হাজার লেখক আছেন; ব্লগ হলো আধুনিক মনোভাবের লেখকদের জন্য: জোড়াতালি দিয়ে, মন যোগানো ব্লগিং'এর অংশ নয়।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:০৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যার আপনি আমাকে গত দেড় বছর ধরে সমানে ভুল বুঝেছেন। আমি একেবারে আধুনিক নই, চূড়ান্ত ব্যাকডেটেড। তাই আপনার কাছে হাজার হাজার লেখকের সন্ধান থাকলেও আমার কাছে সবই অজানা। এত যখন উপকার করলেন তাহলে অন্তত কুড়ি জন লেখকের নাম ও তাদের লেখনীর একটি লিস্ট কাইন্ডলি দিয়ে দিন। অবসর সময়ে তাদের লেখনীতে একবার চোখ বুলিয়ে দেবো।
আর জোড়াতালি দেওয়া প্রসঙ্গে, জানেন তো স্যার সবাই এক ধাতুতে গড়া হয় না। ধরুন আপনি, সামনাসামনি শুনতে অস্বস্তি লাগলেও ব্লগের কেউ অস্বীকার করতে পারবে না যে আপনি খাঁটি সোনা দিয়ে তৈরি। একেবারে এক ক্যারেটও ভেজাল নেই। পুরোপুরি 24 ক্যারোট-ই খাঁটি। অপরদিকে আমি নিজের সীমাবদ্ধতা বুঝি। পুরো রট আয়রনের তৈরি। জায়গায় জায়গায় মর্চে পড়েও আছে। কাজেই খাঁটি সোনার সঙ্গে কখনো রট আয়রনের তুলনা হয়?
আমি একবার শুধু নয়, হাজার বার বলবো, আপনি ব্লগের সম্পদ। আপনার দীপ্ততায় ব্লগ দীপ্তময়। আর আমাকে আপনি যথার্থই বলেছেন একজন জোড়াতালি দেওয়া ব্লগার। বড়জোর একজন হাতুড়ে লেখক। কাজেই আপনার ধারনা থেকেও নিকৃষ্ট, আমি একজন ক্ষুদ্র ব্লগার। আগামীতেও আমার সম্পর্কে কোন উচ্চাশা করবেন না -এ আমার একান্ত অনুরোধ।
আমি জানি ব্লগের বর্তমান ক্রান্তি জনিত সমস্যা ও মনোনয়ন নিয়ে আপনি অত্যন্ত মানসিক যাতনার মধ্যে আছেন। আপনি একজন বরিষ্ঠ মানুষ। আপনাকে সাজেশন দেওয়া মতো ধৃষ্টতা আমার নেই। তবুও এমন একজন তারকা ব্লগারের শারীরিক, মানসিক অসুস্থতার, দৃষ্টি শক্তির ক্ষীণতার কথা ভেবে একটু নিজের শরীর স্বাস্থ্যের ও মন বিকাশে লক্ষ্য দিতে অনুরোধ করবো।
হ্যাপি ব্লগিং।
২২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায় হায় কি হল কি হল...
প্রেমের শিহরন অনুভবের আগেই সারপ্রাইজের গুতায় প্রপাত ধরনী তল হা হা হা
হুম চুটিয়ে প্রেমের মাঝে ঝড়ের শংকা
আহা জীবনটু এমন কেনু??? কেনু কেনু কেনু?
আপনার কাছ থেকেই বুজি ষ্টার জলসার ডিরেক্টররা তালিম নিয়েছে কিভাবে ঝুলিয়ে রাখতে হয় পাঠক/দর্শকদের!
একেবারে খাম খোলার মুহুর্তেই পজ
হা হা হা
আগামী পর্বের অপেক্ষায়
শুভেচ্ছা রইল ভায়া
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,
আপনার মন্তব্যগুলো আমার কাছে একেবারে গদ্য কবিতা মনে হয়। হা হা হা হা হা হা....
কি করে যে মন্তব্যগুলো লেখেন,
"প্রেমের শিহরণ অনুভবের আগেই
সারপ্রাইজের গুতায় প্রপাত ধরণী তল।"
কিংবা,"হুম চুটিয়ে প্রেমের মাঝে ঝড়ের শংকা।"
আর স্টার জলসার ডিরেক্টরদের তালিম নেওয়া প্রসঙ্গে, লজ্জা
লজ্জা! লজ্জা! লজ্জা!
কি করে যে মুখ ঢাকি? কোথায় পালাবো এখন? হুজুর এবার তো মাফ করে দিন, আর কক্ষনো এমন ভুল হবে না। কথা দিলুম। হা হা হা হা হা....
আগামী পর্বে আপনাকে অগ্রিম দাওয়াত রইলো।
পোস্টটিতে like' করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
২৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২২
রাকু হাসান বলেছেন:
গল্পকার যদি গল্পের অলিতে গলিতে টুইস্ট রাখতে পারেন সেটাও নিশ্চয় বড় স্বার্থকতা । হুম এই গল্পেও টুইস্ট রাখার জন্য পড়ার আগ্রহটা রেখেই দিলে। আরামছে পড়ছি । অনেক কিছুই চলে আসতে পারতো কাহিনীর বুনটে ,কিন্তু আন নি । এটা ভিন্ন দিল। চাইলে মানুষকে সুস্থ বিনোদন দেওয়া যায় । সেই জায়গায় একজন পাঠক হিসাবে আমার মতামত হলো 'তুমি সেটা পারলে'.........উপন্যাসটির এতই ঢাল-পালা জন্মেছে যে খালি প্রশ্নের উত্তর খোঁজতে চাই ব্রেইন।সব কিছুর সমাধান হবে নিশ্চয়।জানি না গল্পের পরিধি বাড়াচ্ছ কিনা নতুন করে । বাড়লে বাড়ুক । উপভোগ করছি ।
না পড়তে কষ্ট নেই ,অনন্ত তোমার লেখায় । যা পড়ি আনন্দ নিয়েই পড়ার চেষ্টা করি । এটাতেও তাই।হুম নিশাচর চড় তো বটেই । আরোগ্য,মুক্তা নীল,মা.হাসান সহ ব্লগারের মন্তব্যে লাইক।
শুভকামনা করছি । দোয়া প্রার্থী । শুভরাত্রি । ও ভাইপোটা কেমন আছে ?
১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
প্রত্যাশামতোই তোমার পূর্ণাঙ্গ এবং চমৎকার মন্তব্য প্রীত হলাম। অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে। পোস্টটি ভীষণ খুঁটিয়ে না পড়লে এমন মন্তব্য করা সম্ভব নয়। তবে আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি যে তোমরা প্রকৃত মূল্যায়ন বোধহয় করো না। ভাইয়াকে কিছুটা খুশি করতেই একটু বেশি বেশি ভালো লেগেছে বলে অভিমত জানাও। লক্ষ্য করলে বুঝতে পারবে উপরে একজন কমেন্ট দাতা অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে আমার পোস্ট নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন। সেখানে কিন্তু একটা বিষয় পরিষ্কার যে ব্লগের মতো একটি অভিনব সংস্কৃতিমনস্ক প্লাটফর্মে আমাদের মত জোড়াতালি গোছের ব্লগারদের পক্ষে অনুপযুক্ত। কাজেই এমনো মন্তব্যও কিন্তু আমি পেয়ে থাকি হাহাহাহাহা।
উপন্যাসের ডালপালা প্রসঙ্গে,
তোমার আশঙ্কা নির্মূল করতে আজ জানাতে বাধ্য হচ্ছি যে ডালপালা গুটিয়ে একেবারে শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। কাজেই নতুন করে আর বিন্যাসের কোন ইচ্ছাই নাই। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মরীচিকা সমাপ্ত হতে চলেছে।
আর ব্লগে তোমার অধ্যবসায়, পাঠের প্রতি তোমার একাগ্রতার পরিচয় ইতিমধ্যে পেয়েছি। তুমিও একজন অত্যন্ত সু-পাঠক। এমন চরিত্রের একজন মানুষের কাছে আমাদের মতো হাতুড়ে লেখকদের লেখাগুলি যে যেমন তেমন করে পঠিত হবে সে কথা বলা বাহুল্য। কাজেই এখানে লেখকের কোন কৃতিত্ব নেই,পাঠকের ধীর-স্থির বিচার বোধের পরিচয় পেলাম। হাহাহাহাহা
পাশাপাশি ধন্যবাদ জানাই তোমাকে সহব্লগারদের মন্তব্যে লাইক প্রদান করে ব্লগিং মিথস্ক্রিয়ার এক সুন্দর আবহকে অব্যাহত রাখতে।
পোস্টে লাইক করতে প্রেরণা পেলাম। অন্তরের অন্তস্থল থেকে তোমাকে ধন্যবাদ জানাই।
(ভাইপোর একটি মানসিক সমস্যা দেখা দিয়েছে।আমরা দুজনে বাড়িতে না থাকায় কাজের লোকের কাছে বড় হওয়াতে সারাক্ষণ একটা ইনসিকিউরিটি ফিল করে। ইতিমধ্যে আমরা রাজাবাজার সাইন্স কলেজে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে ফাস্ট সিটিংটি নিয়েছি। পড়াশোনা এক হিসেবে বন্ধ। দেখি কতটা ওভারকাম করতে পারি।)
তোমার শুভকামনা গ্রহণ করলাম। উপর ওয়ালার কাছে তোমার মঙ্গল কামনা করছি-পরিবার পরিজনদের নিয়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে আনন্দ উপভোগ করেই যাতে বাকি জীবন উপভোগ করতে পারো।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা তোমার জন্য।
২৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পের এই পর্বটি গতদিন একটি ঝামেলাপূর্ণ কাজ করতে ছিলাম তাই তেমন মনোনিবিষে হয়তো পড়তে পারিনি এইজন্যই আবার পাঠের তৃপ্তি নিতে পর্বটি পড়লাম। দাদা আমি মেকার মানুষ যন্ত্র নিয়েই থাকি সারাবেলা এর মধ্যে রোমান্স আমাকে অনেক উদ্দেলিত করে। আমার কাছে মনে হয় একজন লেখন সমাজের দর্পণ। আবার লেখকের চোখ দিয়ে যা দেখেন তাই মননের একটি আউটপোট দিয়ে সুন্দর একটি লেখা তৈরী করেন। আর সৃষ্টি তার জন্য অনেক প্রিয়। এই প্রিয় সৃষ্টিটির অবমূল্যায়ন করা সাধ্য কার! আমি এই ব্লগের প্রত্যেকটি ব্লগারকে শ্রদ্ধা করি। সবাই আমার চেয়ে উন্নত চিন্তার অধিকারী। তার মধ্যে ব্লগিও চলার পথে অনেক গুনিজনের সাথে দেখা মিলছে। তারদের লিখার পড়ে অনেক তৃপ্তি পেয়েছি যারা সাহিত্যে চর্চাকরেন তারা একজন লেখকের লিখন রিতি ও লিখার মধ্যে যে সেটিং জুড়ে দেন তা দেখেই মুগ্ধ হউন। আপনি তাদের সেই লেখকদের একজন যে কিনা পাঠক মন জুড়ানোর কৌশন রপ্ত করেছেন।
১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই,
আপনার সুন্দর আন্তরিক মন্তব্য প্রীত হলাম। বলুন দেখি, এরকম মন্তব্য যারা করে তাদেরকে যদি সময়ে না দেখি তাহলে কি চিন্তা করবো না? দ্বিতীয়বার পাঠ করে আপনি তৃপ্ত হয়েছেন, এতে আমি মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। পেশা আমাদের যাই হোক আমাদের মধ্যে একটা কোমল বা রঙিন মন থাকে, যে মনে সাড়া দিতে কেউবা লেখে, কেউ বা পাঠ করে তৃপ্ত হয়। এখানে লেখক এবং পাঠক একে অপরের পরিপূরক।আপনার মত সুখী পাঠকবৃন্দ যদি মন্তব্যে নিজের মনের অভিব্যক্তি প্রকাশ না করে তাহলে লেখকদের কলম যে থেমে যেতে বাধ্য। আপনাদের মন্তব্যই আমাদেরকে আগ্রহী পথের দিশা দেখায়। এজন্য আমরা আপনাদের পথ পানে চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকি।
আপনার মন্তব্যে উঠে এসেছে একটি সুন্দর অনুভূতি, লেখকরা তার আউটপুট দিয়ে সুন্দর লেখা তৈরি করেন এবং সমাজের প্রতিচ্ছবি অংকন করেন। সহমত আপনার সঙ্গে এমন অনুভূতি কল্পনা প্রবন মন এই মনকে অনুপ্রেরণা শক্তি যোগায়। আপনার মন্তব্যে অসম্ভব ভালো লাগা। পাশাপাশি ব্লগের প্রতিটি সদস্য বৃন্দের প্রতি আপনার ভালোবাসা, সম্মানবোধ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। আপনার অনুভুতিকে আমি স্যালুট জানাই।
পরিশেষে মন্তব্যের শেষে আপনি যে কথাটি বললেন তাতে আমি যারপরনাই লজ্জিত।দেখবেন কেউ না কেউ কলম নিয়ে আবার রে রে করে তেড়ে আসলেন বলে। হাহাহাহাহা....
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় সুজন ভাইকে।
২৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: খুব সুন্দর।
১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:৫২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহমুদুর ভাই,
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৪৮
ল বলেছেন: আহ! দাদা আহ!!
কোনটা রেখে কোনটা বলি।।
এই পর্ব, টুইস্ট, প্রেম, দ্রোহ মন্তব্য, প্রতি মন্তব্য এযে পুরোই ম্যারাথন পোস্ট।।।।
অনেক সময় নিয়ে পড়লাম, সাথে ৫০ টি মন্তব্য ও তার প্রকাশ।।।
কতকিছু বলার আছে এই পর্বে তবে সব মপরিন বিচে দাঁড়িয়ে বেলাভূমিতে আঁচড়ে পড়া ঢেউ যে প্রেমিক হৃদয়ে পাল্টা আঘাত করে সময়ের ব্যবধানে আর ব্যবচ্ছেদ ঘটায় তা কে বুঝতে পারে একজন সফল প্রেমিক গল্পকার ছাড়া।
ভালোবাসার মানুষগুলো যখন কাছ থেকে চলে যায়-
হোক তা সাময়িক তবুও মনে হয় সারাজীবনের জন্য কি গুপ্তধন হারাতে বসেছি-
তার এ প্রস্থানকালে চোখ আর মুখের ভাষা আপনজন ছাড়া কেউ জানে না -
আর তার চলে যাওয়ার সময় মনোজগতে কতটা তোলপাড় হয় -
তখন নিজেকে কতটা শূন্য আর আসহায় লাগে-
পুড়ামন কতটা ব্যাকুল আর পাগলপারা হয়ে যায় -
আশঙ্কার চোরা স্রোত কিভাবে দলাপাকিয়ে সুনামি বয়ে আনে পোড়া হৃদয়ে --
কেউ জানে না কতাটা এ চলে যাওয়ার শোকের ভয়াল থাবা।।।
ভালোবাসা রইলো।।। শুভ কামনা।।
মাইরি... পোস্টের বিনোদনে কেবলই আনন্দের বান এলো বৈকি।।।
-
১২ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় লতিফ ভাই,
আহাহাহা! আপনি একি করলেন!! আপনার এমন আন্তরিক মন্তব্য যে অন্তরে দাগ কেটে গেল।
তবে আপনারা পাঠক হিসেবে একেবারেই ভাল নন। সম্ভবত আমার সঙ্গে বিশেষ সম্পর্কের জন্য পোস্ট নিয়ে যথাযথ মূল্যায়ন করেন না। এই যেমন এই পোস্টে একজন বিদগ্ধ ফাইভ স্টার ব্লগার বলে গেলেন সে কথা। সঙ্গে আমার তেল দেওয়া কমেন্টগুলোও উনার দৃষ্টিতে যথাযথ মূল্যায়িত হয়েছে। যেটা কিনা একটা উপন্যাসের মর্যাদা পেতে পারে বলেও উনি উৎসাহ দিয়ে গেলেন। যদিও আমি প্রতিমন্তব্যে ওনাকে ধন্যবাদ জানাতে বিন্দুমাত্র কার্পণ্য করেনি। এমন শুভানুধ্যায়ীকে তো মাথায় করে রাখাটাই কাম্য বলে মনে হয়।
পোস্ট প্রসঙ্গে,
"ভালবাসার মানুষগুলো যখন কাছ থেকে চলে যায়-
হোক তা সামরিক তবুও মনে হয় সারা জীবনের জন্য
কি গুপ্তধন হারাতে বসেছি-
তার এ প্রস্থানকালে চোখ আর মুখের ভাষা আপনজন
ছাড়া কেউ জানে না।-
আর তার চলে যাওয়ার সময় মনোযোগ হতে কতটা
তোলপাড় হয়-
তখন নিজেকে কতটা শূন্য আর অসহায় লাগে-
পুড়ামন কতটা ব্যাকুল আর পাগলপারা হয়ে যায়-
আশঙ্কার চোরা স্রোত কিভাবে দলা পাকিয়ে সুনামি
বহে আনে পোড়া হৃদয়ে-----
কেউ জানে না কতটা এ চলে যাওয়া শোকের ভয়াল থাবা।"
আপনার ভালোবাসায় আমি আপ্লুত। অন্তর থেকে শুভকামনা গ্রহণ করলাম। পোস্টের বিনোদন যে বিনোদিনী হয়ে আপনাকে আনন্দের সাগরে ভাসিয়ে দিয়েছে তাতে আবার মুগ্ধতা।। আবারও ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৫২
ল বলেছেন: আরেকটা কথা "" গ্রীক দেবতা "" উপাধিটা মারাত্মক সুন্দর।। খাপে খাপ।।
উৎসর্গে বিসর্গ ঢাকা মুক্তোর সন্ধান পেলাম।।।।
কয়েকজন সহ ব্লগারের মন্তব্যে ভালোলাগা অনেক।।। ভালো থাকুন।।।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
প্রিয় লতিফ ভাই,
আবারো মন্তব্য এসে বিশেষ কথা মনে করে দেওয়াতে আপ্লুত হলাম। আবারো ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
কয়েকজনের মন্তব্য সত্যিই খুব ভালো হয়েছে। উৎসর্গে ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম। যথার্থই বলেছেন যে 'মুক্তোর সন্ধান'। খুব ভালো লাগলো আপনার দেওয়া উপাধিটিও। মুক্তই বটে হা হা হা হা।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
২৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২০
নজসু বলেছেন:
এখনও শুধু শেলীই চলছে দেখছি।
১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হা হা হা হা....
দেখুন পরের পোস্টে কি হয়।
পাঠ ও মন্তব্যে ধন্যবাদ জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
২৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫২
মুক্তা নীল বলেছেন:
দাদা
একটি সাময়িক পোস্ট দিলে কি ভালো হতো না ?
অনেকেই দেখি আপনাকে ভুল বুঝতে যাচ্ছে ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় ছোট বোন,
দাদার হয়ে এভাবে দুশ্চিন্তিত হয়ে পড়াতে খুশি হলাম তবে ওসবের কোন প্রয়োজন নেই।। আমার পরিচয় আপনারা। আমি ইতিমধ্যে ওই পোস্টে কনফেস করে এসেছি। জীবনের চলার পথ সব সময় মসৃণ নয়। মাঝে মাঝে একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়, একটু উল্টো পাল্টা হাওয়া দেয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাবে।
বিমুগ্ধ ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রিয় ছোট বোনকে।
৩০| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দাদা, কাকে কি বলব। সবময় ক্যাচার এড়িয়ে যাই। কিন্তু পছন্দের অনেক কে হারাতে হয়েছে ক্যাচালের জন্য। পড়তে ভাল বাসি তাই ব্লগটিকে এখন একমাত্র পড়ার যায়গা মনে করি। তাছাড়াও গল্পপাঠ এ মাঝে মধ্যে যাই। আপনার লেখার ভাল লেগেছে তার মাঝেই সখ্যতা। কিন্তু কিছু বিজ্ঞজন হয়তো তারা বড় মাপের তাদের চোখে চশমার কারনে কিছু ঘোলাটে দেখতে পারে তা নিয়ে ভুল বুঝাবুঝি হতে পারে। আপনার ধর্যের তারিফ করছি। আপনি থাকবেন আমাদের পার্শ্বে। পাঠকরা শুধুই পাঠক মনে করবেন না। পাঠকরা একসময় ভাল বন্ধু ও বনে যায়।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় সুজন ভাই,
ভীষণ আনন্দ পেলাম আপনার এমন একটি মন্তব্য পেয়ে। আমি আপনার ঋদ্যতার পরিচয় আগেও পেয়েছি। আজ আর একবার পেলাম। আপনাদের মধ্যে বন্ধু পাঠকদের জন্য আমার ব্লগে আসা। ধন্যবাদ দিয়ে আপনাকে ছোট করবো না।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৮
মা.হাসান বলেছেন:
প্রথম বার লিংকটি টেক্সট আকারে আসায় দুঃখিত। সুমনের গানের লিংক নতুন করে দিলাম।
https://www.youtube.com/watch?v=c7Rpfu-YYKQ&app=desktop
@পবিত্র হোসাইন -'...নীলকে অনেক দেখতে ইচ্ছা করে যদি সম্ভব হয় নীলের একটা পুরোনো ছবিই দেখান...'--- গুপ্তচরদের ছবি শেয়ার করার ব্যাপারে ভারত সরকারের নিষেধাজ্ঞা আছে , কাজেই উহা সম্ভব না ( বেসম্ভব বুঝানোর জন্য বাহির হওয়া টুথপেস্ট পুনরায় টিউবে ঢুকানোর ইমো হইবে।)
ভারত সরকারে গুপ্তচর ট্রেনিঙের বাজেট বড় কম, মৌলিক লেখা কিভাবে লিখেতে হয় শিক্ষা দেয়া হয় না। প্রাথমিক ভাবে আপনি একখানা আরক খাইতে পারেন, https://www.somewhereinblog.net/blog/nilakas39/30277567#c12605154 এই লিংকের ১৭ নম্বর মন্তব্যে প্রস্তুত প্রনালী দেয়া আছে। আমি মৌলিক লিখা র বিষয়ে একখানা পোস্ট দিতে মনস্থ করিয়াছি। আপাতত টুকলিফাই করিতেছি, পরে জোড়া লাগাইয়া উপস্থাপন করিব।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মা.হাসান ভাই,
আবার কমেন্টে এসে সুন্দর মন্তব্য রেখে দেওয়ার জন্য অজস্র ধন্যবাদ।
আমি গানটা শুনলাম, অসম্ভব ভালো গান। গানটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ জানাই।
@পবিত্র হোসাইন ভাই গল্পের নীলকে দেখতে চেয়েছেন, কিংবা নীলের একটি পুরানো ফটো চেয়েছেন। বিষয়টি অত্যন্ত আন্তরিক। কিন্তু আমার নতুন পরিচয়টা জানার পর বিষয়টি নিয়ে আর এগোতে চাই না। যেহেতু সরকারের মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আছে। কাজেই পবিত্র ভাইকে অন্য ভাবে চা আপ্যায়নের ব্যবস্থা করব।
আপনার টুথপেস্টই ইমোর আইডিয়াটি সম্পূর্ণ ইউনিক। অভিবাদন যোগ্য।
আর মৌলিক লেখা শিক্ষার ব্যাপারটি আমার এই বুড়ো হাড়ে নতুন করে শেখা সম্ভব নয়। জানি শিক্ষার শেষ নেই, তবে তা গ্রহণের জন্য হৃদয়ের কমনীয়তা দরকার। এই বয়সে আর চাপ নেব না। আপনারা যারা আসবেন এই ব্লগে তারা জেনেই আসবেন কপি পেস্ট পড়তেই এখানে আসছি। সুতরাং লেখক ও পড়ুয়াদের নতুন করে চাপ নেওয়ার প্রয়োজন নেই বলে জানিয়ে রাখছি।
আপনার দেওয়া লিংকটির জন্য আবারো ধন্যবাদ। আমি বরং আপনার পরিশ্রম সাপেক্ষ মৌলিক লেখার কৌশলটি পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: কী লেখা আছে সেই চিঠিতে? দাদা, পরের পর্বটা কবে দিবেন? অনেকদিনতো অপেক্ষা করলাম।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অর্থনীতিবিদ ভাই,
বহুদিন পর আপনাকে ব্লগে প্রিয় ভীষণ আনন্দ পেলাম। সামুর ক্লান্তিজনিত সমস্যা থেকে যাদেরকে ব্লগের না পেয়ে খুঁজে গেছি তাদের মধ্যে আপনি অন্যতম। যে কারণে আপনাকে ব্লগে লগইন দেখেই সেদিন খুবই আনন্দ পেয়েছিলাম।
পোস্ট সংক্রান্ত, হাহাহাহা আপনারা এমন করে বললে চিঠি রহস্যের উন্মোচন যে শীঘ্রই করতেই। আগামী দু-একদিনের মধ্যেই পরের পর্ব দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।
আপনাকে অগ্রিম দাওয়াত থাকলো।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫১
আরোগ্য বলেছেন: ভাইটি,
ব্লগে তোমাকে নিয়ে তোলপাড় চলছে। ফেমাস হয়ে যাচ্ছো আরো বেশি। ঐ পোস্টে মনে কষ্ট নিও না বরং উপভোগ কর। তোমাকে সন্দেহ করে কিন্তু তাকে সন্দেহ করেই আমি একটা প্রশ্ন করেছিলাম। সত্যি না মিথ্যা তবে একটা উত্তর ঠিকই দিয়েছিল। সে যাই হোক ওরকম অযৌক্তিক পোস্টে আমি আর কোন মন্তব্য রাখা প্রয়োজন মনে করিনি।
রাকু ভাইয়ের প্রতিউত্তরে মেঘবাবার ব্যাপারটি জানতে পারলাম। অন্য সবকিছুতে সময় কম দিয়ে মেঘের দিকে দুজনেই অধিক খেয়াল কর। কোন ধরনের চাপ দিও না, চেষ্টা কর অন্তত একজন বন্ধুসুলভ সম্পর্ক গড়ে তোলো। কোন অবহেলা করোনা। বয়ঃসন্ধি আসার আগেই সব স্বাভাবিক করার চেষ্টা কর। ইনশাআল্লাহ সব ঠিক হয়ে যাবে।
প্রথম সিটিং কেমন গেল। আশা করি দ্রুত সমাধান হবে।
১৫ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:৪৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,
হ্যাঁ তোমার কথা সূত্র ধরেই বলতে পারি যে এই মুহূর্তে আমি একজন আলোচিত ব্লগার। কপালটা আমার বিদ্যাসাগর মহাশয়ের চেয়েও অনেকটাই চওড়া।সাত পুরুষের ভাগ্য করে না এলে এমন চওড়া কপাল ও আলোচনার শীর্ষে ওঠা সম্ভব নয়। পাশাপাশি ছদ্মবেশে ব্লগিং করছিলাম। কিন্তু নিজে তেলের ডিলার ও চরবৃত্তির আইডেন্টিটি এভাবে প্রকাশ্য আসাতে আগামীতে আমার যে কাজের বিঘ্ন হবে সেটা ভেবে আমি বেশ চিন্তিত। কিন্তু কি আর করা যাবে,এটা ভেবেই তো এগোতে হবে। সুতরাং মনোকষ্টের কোন প্রশ্নই ওঠে না। বরং নিজের নতুন পরিচয়ে তেলের হকারি করে আরো কিছু পয়সা উপার্জন করা যায় কিনা সেটা নিয়েই ভাবছি। একটা সান্ত্বনা, যারা তেল নেবে তারা অবশ্য জেনেবুঝে নেবে যে আমি চর।
মেঘের জন্য তোমাদের চিন্তাও ভালোবাসাতে আমি মুগ্ধ। হ্যাঁ ও এখন কাউন্সেলিং পর্যায়ে আছে। পড়াশোনা এক হিসেবে বন্ধ আছে। খেয়াল খুশি মতো একটু একটু আধটু পড়ে। দিল্লি বোর্ডের পড়ার চাপটা অনেক বেশি। ওর নিতে পারছে না। আমরাও এক হিসেবে হাল ছেড়ে দিয়েছি। আগামী শিক্ষাবর্ষে যে কারণে বোর্ড চেঞ্জ করে রাজ্য বোর্ডের ( বাংলা মাধ্যম) ভর্তি করাবো বলে ঠিক করেছি।
অস্বীকার করবো না যে ওকে নিয়ে খুব চিন্তার মধ্যে আছি।
আর সিটিং এ সব সময় বাবাদের কাউন্সেলিংটা একটু বেশিই হয়। দেখি কতটা ধৈর্যশীল ও বন্ধু হতে পারি ওর প্রতি।
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবে।
৩৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:১২
রাকু হাসান বলেছেন:
ব্লগে অনিয়মিত হবার কারণে কিছুতেই সব কিছু বুঝে উঠতে পারছি না । বুঝতে পারছি বির্তক চলছে । যে যাই বলুক তোমার প্রতি আমার যে বিশ্বাস ও শ্রদ্ধা ছিল সেটা থাকবে । আসলে যারা তোমাকে কাছ থেকে দেখেনি বা বুঝতে চেষ্টা করেনি তারা আপত্তিকর মন্তব্য করতেই পারে। চর টর যেটাই হোক আমি ব্যক্তিগতভাবে কিছুটা হলেও জানি । আমাদের সম্পর্কে কোনো প্রভাব পড়বে না । পাশে আছি ভাইয়ের । তোমার মানসিক প্রশান্তি কামনা করছি । সালাম ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছি ।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,
পারিবারিক সমস্যার কারণে গত বেশ কয়েকদিন ব্লগে তেমন সময় দিতে না পারায় তোমার মন্তব্যের উত্তর যথা সময়ে দিতে না পারায় দুঃখিত। তোমার আন্তরিকতায় ও এভাবে পাশে থাকায় বার্তায় আমি মুগ্ধ। অশেষ ধন্যবাদ তোমাকে।
তোমার সালাম ও শ্রদ্ধা গ্রহণ করলাম।
তোমার জন্যও রইল আমার প্রাণ ভরা ভালোবাসা ও শুভকামনা।
৩৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪২
মাহের ইসলাম বলেছেন: দাদা,
বেশি টেনশনে পড়ে গেলাম তো।
পরের পর্বের অপেক্ষায় এতো টেনশন নিয়ে দীর্ঘদিন রাখবেন না, প্লীজ।
তবে, শুরুতে সংসারের গল্প দেখে পুরনো পর্বে যেতে হয়েছিল। চেক করার জন্যে, কোনো পর্ব মিস করেছি কিনা? সংসার কিভাবে এলো?
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৫৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় মাহের ভাই,
বেশ কিছুদিন পর আপনাকে পেয়ে খুব খুশি হলাম। পোস্টটি পড়ে বেশ টেনশন ফিল করছেন দেখে আমি আনন্দিত। পারিবারিক ব্যস্ততার কারণে বেশ কিছুদিন ব্লগে অনিয়মিত ছিলাম। হ্যাঁ! পরবর্তী পর্বটি খুব শীঘ্রই পোস্ট করব। সংসার কিভাবে এলো, আশা করি লিংকটি ধরতে পেরেছেন। পরবর্তী পর্ব আপনাকে অগ্রিম আমন্ত্রণ রইল।
আপনার শুভকামনা গ্রহণ করলাম।
আপনার জন্যও রইল অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
৩৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:১৮
তাজেরুল ইসলাম স্বাধীন বলেছেন: আগের গুলো দেখিনি ।
ভালো লেগেছে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় তাজেরুল ভাই,
বহুদিন পর আপনার কমেন্ট পেলাম। ভীষণ খুশি হয়েছি আপনার আগমনে। যদি সময় পান তাহলে আগের পর্বগুলো একটি দুটি করে দেখার অনুরোধ করবো। পোস্ট ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ জানবেন।
শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো।
৩৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১:২৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। +
তবে আমি কর্ণ গহবরের পরিবর্তে কর্ণকুহর শব্দটি প্রয়োগ পছন্দ করি।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:০৪
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পাঠ ও মন্তব্যে আনন্দ পেলাম। সুন্দর সাজেশনের জন্য ধন্যবাদ। ঠিকই বলেছেন শব্দটি কর্ণকুহর হওয়াটাই বাঞ্ছনীয়। সময় নিয়ে ঠিক করে দিচ্ছি।
শুভকামনা জানবেন।
৩৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:৫০
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কি লিখব বুঝতে পারছি না । ক্ষমা চাওয়ার ভাষাটাও হারিয়ে ফেলেছি ।
সত্যি বলতে দেশের বাইরে প্রথম বার কি করতে কি করব বুঝতে পারিনি । তাই আপনার সাথে দেখাটাও হলো না ।
আমি দুঃখিত ।
তবে এবারের অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে । আশা রাখি খুব শীঘ্রই আবার দেখা হবে ।
এবার লেখা নিয়ে বলি,
সব সময়ের মতই অনবদ্য । আমি আগেও বলেছি । এটা বই আকারে আসলে পড়ে আনন্দ পাবো ।
বিষয়টি বিবেচনা করার অনুরোধ রইল ।
আর আবারও ক্ষমা প্রার্থী ।
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ দুপুর ২:১৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় অপু ভাই,
না না 'ক্ষমা চাওয়ার ভাষা' এভাবে কেন বলছেন? প্রথমবার দেশের বাইরে এসেছেন। কিছু অসুবিধা হতেই পারে। নেক্সট টাইমে এলে অবশ্যই আসবেন, এই আশা করি।
পোস্ট ভালো লাগাতে আনন্দ পেলাম; ধন্যবাদ জানবেন। বই আকারে বের করার ইচ্ছা তো আছে। জানিনা কোনদিন সে স্বপ্ন বাস্তব হবে কিনা।
আবারো ক্ষমা!!!! এভাবে কেন দেখছেন? অসুবিধা তো হতেই পারে, না!
অফুরান শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানবেন।
৩৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:১১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই সুন্দর, পড়তে অনেকভালো লাগলো। কখন পোস্ট চলে যায়খেয়ালই করি না সরি
১৯ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু আপনার ভালো সুন্দর লেগেছে জেনে আনন্দ পেলাম। ব্যস্ততার জন্য অনেক সময় এরকম হয়ে থাকে। কিছু পোস্ট দ্রুত চোখের আড়ালে চলে যায়। তবে আপনি যে খেয়াল করে এসেছেন এটাই আমার বড় প্রাপ্তি।
পোস্টে লাইক করাতে প্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শুভকামনা রইল।
৪০| ২১ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৮
আরোগ্য বলেছেন: ভাইটি,
কি খবর? মেঘের কি অবস্থা এখন? ঠিকমত যত্ন নাও তো?
মরীচিকা আসবে কবে?
২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:৫৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আরোগ্য,
তোমার এভাবে খোঁজ নিতে আসাতে আনন্দ পেলাম ; ধন্যবাদ জানবে। হ্যাঁ মেঘ ঠিক আছে। আমরাও ভালো আছি।
তবে প্ল্যান জমা করা নিয়ে একটু ব্যস্ত আছি। এই সপ্তাহের মধ্যে জমা করার লক্ষ্য আছে। যে কারণে মরীচিকা দিতে দেরি হচ্ছে। সব ঠিকঠাক থাকলে খুব শীঘ্রই মরীচিকা পোস্ট করব।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবে।
৪১| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২৭
ফয়সাল রকি বলেছেন: বহুদিন পড়া হয়নি।
সময় বের করে পুষিয়ে দিতে হবে।
২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় রকি ভাই,
বহুদিন পরে আপনার মন্তব্য পেয়ে আনন্দ পেলাম। সময় পেয়ে পুষিয়ে দেবেন সেই অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।
৪২| ২২ শে জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:৪৩
জুন বলেছেন: পদাতিক নেট সমস্যার কারনে নিজের লেখা পোষ্টে যেমন মন্তব্যের উত্তর দিতে পারছি না তেমনি অন্য কারো লেখায়ও একই অবস্থা । এই যেমন লগ অবস্থায় মরীচিকাতে সুন্দর একটি মন্তব্য লিখে প্রকাশ করুনে চাপ দিলাম দেখি লেখা আসলো আপনাকে আগে লগ ইন করতে হবে এটা চলছে নিয়মিত যা অত্যন্ত বিরিক্তিকর
আপনার এই ধারাবাহিক লেখাটি আমার খুবই প্রিয় । অনেক ভালোলাগা রইলো ।
দেখি পরের পর্বে কি হয় সংসারী মানুষদের
২২ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয়া আপুনি,
আপনার লগইন সমস্যার পরিচয় পেয়ে দুঃখিত। আমারও মাঝে মাঝে এরকম হয়ে থাকে। কমেন্ট করার পরে দেখি মন্তব্য অফ। কখনোবা নেটওয়ার্ক লাইট দেখায়। এরকম বহু পোস্টে দ্বিতীয়বার মন্তব্য করা আর সম্ভব হয়ে ওঠে না। আপনি যে সমস্যার সম্মুখীন হয়েও আবার কমেন্ট করেছেন এটাই আমার পরম প্রাপ্তি।
ধারাবাহিকটি আপনার ভালো লাগাতে একরাশ মুগ্ধতা। পরের পর্বে আপনার জন্য অগ্রিম দাওয়াত থাকলো।
পোস্টে ষষ্ঠদশ লাইকের জন্য প্রেরণা পেলাম; কৃতজ্ঞতা জানবেন।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
৪৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: রোমান্টিক আবহে সুলিখিত গল্পের শুরুটা সুখপাঠ্য হয়েছে।
মেরিনা বীচে দাঁড়িয়ে আপনার ছোট-বড় ঢেউ দেখার ছবিটা যেন চোখের সামনেই দেখতে পেলাম। খুব সুন্দর হয়েছে ঐ বর্ণনাটুকু, বিশেষ করে মাঝ পথে কিছু কিছু ঢেউ এর সাগরে বিলীন হয়ে যাবার ভাবনাটা বড় চমৎকার লাগলো। এমনি করে জীবনের মাঝ পথে আমরা অনেকেই তো নিত্য হারিয়ে যাচ্ছি! এই নান্দনিক, দার্শনিক ভাবনাটার জন্য স্পেশাল থ্যাঙ্কস!
"আমি ব্যাকুল হয়ে পাগলপ্রায় হয়ে উঠলাম" - মাত্র কয়েকটি শব্দে অস্থিরতার একটা পূর্ণাঙ্গ চিত্র এঁকেছেন, বেশ মুন্সীয়ানার সাথেই।
"ইচ্ছে করছিল রমেনদা শেলী সম্পর্কে আরও কিছু খবরাখবর দিক" - হায়রে!
উৎসর্গ টি যথাযথ, যোগ্য পাত্রে সমর্পিত; এবং এতে আমি আনন্দিত।
পোস্টে সতেরতম ভাল লাগা + +।
মন্তব্য/প্রতিমন্তব্যগুলো পড়ে আবার আসার আশা ব্যক্ত করে গেলাম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রেস্পেক্টেড স্যার,
প্রথমে ধন্যবাদ জানাই আপনার সুচিন্তিত সুন্দর প্রেরণাদায়ক মন্তব্যটির জন্য। তবে পুরানো পোস্ট হওয়াতে বিষয়বস্তু আমিও ভুলে গেছি।ব্লগে এই মুহূর্তে চলামান একটি পোস্টের উত্তর প্রদানের জন্য আলাদা করে পোস্টটি পড়ার মতো সময় করে উঠতে না পারার জন্য উত্তর প্রদানে দেরি হওয়া। আশা করি বিষয়টি আপনি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
পোস্টটি রোমান্টিক আবহে ও সুলিখিত মনে হওয়াতে অনুপ্রেরণা পেলাম। ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
মেরিনা বিচের বর্ণনা যেমন আপনার ভালো লেগেছে পাশাপাশি জীবন সমুদ্রে আমাদের নিত্য হারিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে আপনার সুন্দর মন্তব্যটি পোস্টটিকে একটি অনন্য মাত্রা দান করেছে। আপনার স্পেশাল থ্যাংকস আমি অন্তরের অন্তস্থল থেকে গ্রহণ করলাম। তেমনি আপনার জন্য রইল আমার হৃদয় ভরা শ্রদ্ধা।
কোটেশন করে পোষ্টের বিশেষ অংশগুলি মন্তব্যের মধ্যে উল্লেখ করাতে আবার অনুপ্রেরনা পেলাম। আবারো ধন্যবাদ স্যার আপনাকে।
রমেনদা সম্পর্কে আপনার অনুভূতি ও উৎসর্গ যথাযোগ্য সমর্পিত মনে হওয়াতে আপ্লুত হলাম।
পোস্টটিতে 17 তম like'করাতে ও ডাবল প্লাসে অনুপ্রেরণা পেলাম। কৃতজ্ঞতা স্যার আপনাকে।
বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানবেন।
৪৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩০
খায়রুল আহসান বলেছেন: মা.হাসান বরাবরই চমৎকার মন্তব্য করে থাকেন। এখানেও তার ব্যতিক্রম হয় নি। +
"তারপর দেখি গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল" - আরোগ্য এর এ কথাটা চমৎকার হয়েছে। +
১৩ নং মন্তব্যটা ১৩ নম্বরের মতই হয়েছে (আনলাকি, কুফা, অমঙ্গলজনক)। তবে প্রতিমন্তব্যটা ভাল হয়েছে। ১৭ ও ২১ নম্বরের গুলোও। সব ক'টিতেই প্লাস। +
করুণাধারা, মুক্তা নীল, মাহমুদুর রহমান সুজন (দুটোই), ল, আরোগ্য প্রমুখের মন্তব্যগুলো ভাল লেগেছে।
ঐ পোস্টে মনে কষ্ট নিও না (৩৩ নং মন্তব্য) - কোন পোস্টের কথা বলা হয়েছে এখানে?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্যরি স্যার। প্রতিমন্তব্য করতে গিয়ে দেখলাম সেটা পৃথক মন্তব্য হয়ে গেছে। আমার 45 নম্বর কমেন্টটি আপনার 44 নম্বর মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৪৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কমেন্টটিংকে আপনি একেবারে আর্টিস্টিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। আপনার পোস্টগুলোর মতোই কমেন্ট গুলোও শিল্প সমৃদ্ধ। ভাবী প্রজন্মের কাছে দিকনির্দেশনা স্বরূপ। ধন্যবাদ আপনাকে।
সহমত আপনার সঙ্গে যে মা.হাসান্ ভাই বরাবরই বিভিন্ন পোস্টে চমৎকার মন্তব্য করেন। এখানেও তার ব্যতিক্রম হয়নি।
সঙ্গে আরোগ্যের কথা বলতে খুব বিষন্ন হলাম স্যার। কিছুতেই ওকে মেইনস্ট্রিমে আনতে পারলাম না। একমাত্র মেইলিং অ্যাড্রেস যোগাযোগ থাকলেও পরপর দুটি মেইলের কোন রেসপন্স করেনি। ওর নিজের পোষ্টগুলো সব তুলে নিয়েছে ব্লগ থেকে। যেটুকু বুঝেছি চূড়ান্ত ডিপ্রেশনের মধ্যে দিন কাটছে। অথচ দূর থেকে কার্যত অসহায়; ওকে সাহায্য করার কোন রাস্তা খুঁজে পাচ্ছিনা।
আবার আসি পোস্ট প্রসঙ্গে। করুনাধারা আপু, ছোট বোন মুক্তা নীল,প্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই, লতিফ ভাই, আরোগ্য প্রত্যেকেই অত্যন্ত বিচক্ষণ ব্লগার। বিভিন্ন সময় পোস্ট ও কমেন্ট এর মাধ্যমে তারা ব্লগিংকে একটা নির্দিষ্ট মার্গে নিয়ে যেতে পেরেছেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য যে লতিফ ভাই (ল) বহুদিন আমাদের ছেড়ে আছেন। কয়েকদিন আগে প্রিয় rajibnoor-এর একটি পোস্টে ওনার একটা কমেন্ট দেখে আনন্দ পেয়েছিলাম ভেবে যে উনি আবার ব্লগে ফিরে এসেছেন। কিন্তু না। উনি এখনো আমাদের থেকে অধরাই রয়ে গেছেন।
পোস্ট এর সঙ্গে কমেন্টের সুন্দর বিচার-বিশ্লেষণ মূলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ স্যার আপনাকে
শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১১:৪৯
আরোগ্য বলেছেন: ১ম