![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"ক্ষ" ব্যান্ডের কি একটা গান শুনে আমাদের জনগণের নাকি নাকের জল চোখের জল সব এক হয়ে গেছে। গানটা শুনে তাদের নাকি দেশপ্রেম ফাল দিয়া ফাল দিয়া উঠছে। ক্যারে ভাই, আমাদের জাতীয় সংগীত গেয়ে বা শুনে কি আগে কখনো আপনার মনে দেশপ্রেম সৃষ্টি হয় নি? দেশের প্রতি আবেগ আগে কখনো জন্মে নি?
এখন জাতীয় সংগীতের বিকৃত রূপ শুনে আপনার মনে দেশের জন্য তোলপাড় সৃষ্টি হইছে। এই গানটার মিউজিক “আমার সোনার বাংলা” থেকেই শুরু হইছে ঠিক আছে। কিন্তু কন্ঠ দেওয়া শুরু হইছে “কি শোভা, কি ছায়া গো” থেকে। কেন রে ভাই, আমাদের জাতীয় সংগীত কি “কি শোভা, কি ছায়া গো” থেকে গাওয়া শুরু হয়?
এইটাকে জাতীয় সংগীত বলা, শুনা ও গাওয়া চরম অন্যায় ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এটা শুধুমাত্র একটা গান হওয়ার যোগ্য। কিন্তু না, আপনি এই ধরনের গান গাইতে বা শুনতে পারেন না। জাতীয় সংগীত আপনার বাপের সম্পত্তি না ইচ্ছে হলেই রিমিক্স করবেন, ইচ্ছে হলেই মাঝখান থেকে গাওয়া শুরু করবেন। জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া বা শুনার সময় আপনাকে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। এই গানে সেটাও মানা হয় নি, ২-১ জন ছাড়া বাকিরা সব বসেই ছিল। এই গানটাতে জাতীয় সংগীতের চরম বিকৃতি হয়েছে।
সব কিছু বদলে দিতে নেই, সব কিছু বদলানোও যায় না। জাতীয় সংগীত বদলে দেওয়ার মত জঘন্য কাজ করবেন না। দয়া করে এই গানটা কেউ শুনবেন না, শেয়ার দিবেন না। এই গানটা যেখানেই শুনবেন সেখানেই থামিয়ে দিন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
পাগলা আজিজ বলেছেন: সবাইকে এই ব্যাপারে সচেতন করুন।
২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪২
মুহিব বলেছেন: এইটা তো রবীন্দ্র সংগীতও। আমি সুরটা বুঝি না। তবে গানটা শুনতে ভাল লেগেছে। এ আর রেহমান কি ভারতের জাতীয় সঙ্গীতের ভিন্ন কম্পোজিশন করে নাই?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে যদি গায় তাহলে রবীন্দ্রনাথের পুরো গানটা গাইলো না কেন? জাতীয় সংগীত হিসেবে যেই ১০ লাইন বেছে নেয়া হয়েছে ওই দশটা লাইনই গাইলো কেন? এটা হচ্ছে মানুষের আবেগকে পুঁজি করে সংগীত ব্যবসা।
কিছুদিন আগে "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি" এই রিংটোনটা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল কেন? এটা তো জাস্ট রিংটোনই ছিল, জাতীয় সংগীত ছিল না। জাতীয় সংগীতকে নিজের মত যাচ্ছেতাই ব্যবহার করা যায় না বলেই নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
ভারতের কথা জানি না। আমাদের দেশে জাতীয় সংগীত গাওয়া বা শুনার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম-নীতি আছে। নিয়ম-নীতি না মানলে ৫০০০ টাকা জরিমানা। এই গানটাতে নিয়ম-নীতি মানা হয় নি।
৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫০
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: @মুহিবঃ সহমত। রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে শুনতে ভাল। কিন্তু যখন লোকে লিখেঃ
' আমি স্তব্ধ ! এত সুন্দর ভাবে এ গান কখনো শুনিনি......এর থেকে সুন্দর আর কোন গান হতে পারেনা...না...
''ক্ষ'' ( Khiyo ) ব্যান্ড 'কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত চমৎকার ভাবে আমাদের জাতীয় সংগীত গাইবার জন্যে ।
নিজে শুনুন ও ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন....'
তখন থাপ্রাইতে মন চায়।
এম্নে জনে জনে জাতীয় সংগীত বানাইলে তো বিকৃতির কোন সীমাই থাকবোনা!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: ভাই, রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে যদি গায় তাহলে রবীন্দ্রনাথের পুরো গানটা গাইলো না কেন? জাতীয় সংগীত হিসেবে যেই ১০ লাইন বেছে নেয়া হয়েছে ওই দশটা লাইনই গাইলো কেন? এটা হচ্ছে মানুষের আবেগকে পুঁজি করে সংগীত ব্যবসা।
কিছুদিন আগে "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি" এই রিংটোনটা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল কেন? এটা তো জাস্ট রিংটোনই ছিল, জাতীয় সংগীত ছিল না। জাতীয় সংগীতকে নিজের মত যাচ্ছেতাই ব্যবহার করা যায় না বলেই নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: আই এম বাংলাদেশি পেজে এই গানটার নিচে আমার একটা মন্তব্য আছে, কপি পেস্ট করে দিচ্ছি!
--
আমার মতো সনাতনী মানসিকতার মানুষদের জন্য একটা সমস্যা হচ্ছে, আমরা নতুন কিছুকে গ্রহণ করতে পারি না! :S
প্রথমে লিঙ্কটা দেখে মনে করেছিলাম, জাতীয় সংগীতকে বিকৃতভাবে, সুর মডার্ণাইজড করে গাওয়া হয়েছে! এটাতো acceptable হবে না।
প্রথমে গানটা শুনলাম। এবং শুনতে শুনতে চোখ দিয়ে পানি পড়ছিলো! এত্তো দরদ দিয়ে অসাধারণভাবে গানটি গাওয়া হয়েছে, অসাধারণ বললেও কম বলা হয়। ভাষা হারিয়ে ফেলার মতো! এই গানটার অনেকগুলো ভার্শন শুনেছি। এর মধ্যে এটা one of the Best বলতেই হবে! কোন সন্দেহ নাই।
তবে I go back to my previous point! এই ভার্শনটাকে সাধারণ রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে শুনলে ঠিক আছে! রবীন্দ্র সংগীত অনেক আধুনিকায়ন হচ্ছে, বিভিন্ন শিল্পী প্রতিনিয়তই তা করছেন। সুতরাং, এইটাও একটা রবীন্দ্র সংগীত! এবং এটারও নতুন ভার্শন গ্রহণযোগ্য! কিন্তু যেকোন দেশেরই জাতীয় সংগীত গাইবার একটি নির্দিষ্ট নিয়ম আছে। যেটা সংবিধানেই লেখা থাকে! সুতরাং যখন গানটা জাতীয় সংগীত হিসেবে গাওয়া হবে, তখন প্রথম লাইন "আমার সোনার বাংলা" দিয়ে শুরু করে মূল সুরেই গাওয়া আবশ্যক!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: গানটি যেহেতু একটি দেশের জাতীয় সংগীত হয়ে গেছে সেহেতু এই গানটি আর রবীন্দ্র সংগীত হিসেবেও গাওয়া যাবে না। ভারতীয় একটা ব্যান্ডও গানটিকে একবার অনেক দরদভরা গলা দিয়ে রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে গেয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে যখন সবাই আপত্তি তুলল তখন তারাও গানটিকে "একটি দেশের জাতীয় সংগীত" হিসেবে মর্যাদা দিয়ে নিজেদের গাওয়া গানটি প্রত্যাহার করে নেয়।
৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭
ভারসাম্য বলেছেন: "ক্ষ" ব্যান্ডের গানটি শোনা হয়নি তবে এটা নিয়ে বিতর্ক অল্প একটু শুনেছি।
এবার আপনার পোষ্টের প্রসংগে প্রথমেই বলতে হয় অনেক কিছুই বদলানো যায়না কখনোই আবার অনেক কিছু বদলানো গেলেও বদলে ফেলা উচিৎ নয়।
একটা দেশের "জাতীয় সংগীত" সে দেশের মানুষের একটা বিশেষ স্বীকৃতি ভিন্ন এমন কিছুতো নয় যে সেটা কখনোই বদলানো সম্ভব না।অনেক দেশেই জাতীয় সংগীত পরিবর্তন এর বেশ কিছু নজিরও আছে। তাই ব্যাপারটা এই নয় যে, জাতীয় সংগীত অপরিবর্তনীয়।
এবার আসি আমাদের (বাংলাদেশ) জাতীয় সংগীত প্রসংগে। আমাদের জাতীয় সংগীত হিসেবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "আমার সোনার বাংলা" গানটির প্রথম দশটি চরণ নির্ধারণ করা হয়েছে যদিও পুরো গানটি পঁচিশ চরণ বিশিষ্ট। আর এই গানটি রবিঠাকুর ১৯০৫ এর "বঙ্গভঙ্গ রদ" আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে লিখেছিলেন। তাই গান হিসেবে এটি অসাধারণ হলেও জাতীয় সংগীত হিসেবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস অনুযায়ী গানটির পক্ষে-বিপক্ষে যথেষ্ট বিতর্ক আছে। এখানে আমার ব্যাক্তিগত মতামত হল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে রচিত শ্রুতিমধুর ও অবিতর্কিত কোন একটি গানকে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত হিসেবে বেছে নেয়া উত্তম হতে পারে।
এবার একটু ভিন্ন প্রসংগে যাই। যে কোন গানকেই তার আদি স্বরলিপির পরিবর্তন করে গাওয়া উচিৎ কি অনুচিৎ এ নিয়েও যথেষ্ট বিতর্ক আছে। বিশেষ করে রবীন্দ্রসংগীত এর ক্ষেত্রে কিছু গোঁড়া রবীন্দ্রভক্ত আছেন যাঁরা মনে করেন রবীন্দ্রসংগীত কিছুতেই তার আদি স্বরলিপির বাইরে গাওয়া যাবেনা। এই দলের বিপক্ষেও কিন্তু অনেকেই আছেন। এ ব্যাপারে আমার নিজস্ব অবস্থান কোন দিকেই নয়। শুধু এই লেখার সাথে সংশ্লিষ্ট বিধায় এরূপ পরিবর্তনের পক্ষে-বিপক্ষে উভয়দিকেই যে অনেকেই আছেন বা থাকতে পারেন এটার উল্লেখ করলাম।
এবার "ক্ষ" ব্যান্ডের গান প্রসংগে বলতে হয় যে, এটা জাতীয় সংগীত হিসেবেতো গাওয়াই হয়নি, রবীন্দ্র-সংগীত হিসেবেও নয়। এটাকে বিতর্ক উস্কে দিয়ে আলোচিত হয়ে ওঠার একটা প্রচেষ্টা বলা যেতে পারে। সময়ই বলে দেবে তাদের এই চেষ্টা সফল হবে নাকি একটা হীন অপপ্রচেষ্টা হিসেবে বিবেচিত হবে।
"ক্ষ" ব্যান্ডের গানটির একটা লিংক এই পোষ্টে দেয়া গেলে ভাল হত। ধন্যবাদ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৩
পাগলা আজিজ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের লেখা এই গানটি বাংলাদেশের সাথে ১০০ ভাগ মিলে যায় বলেই তো এটি নির্বাচন করা হয়েছে। গানের ভাষাগুলোতে প্রচন্ড আবেগ আছে।
জাতীয় সংগীত কখনো পরিবর্তন করা হলে সেটা ভিন্ন হিসাব। কিন্তু এই গানটি জাতীয় সংগীত থাকা অবস্থায় কোনোভাবেই এর বিকৃতি করা যাবে না।
৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৫
আল বেরুনী বলেছেন: লেখকের সাথে একমত, প্রথমে ভাবছিলাম যে রবীন্দ্রনাথের মূলগান "আমার সোনার বাংলা" বোধহয় আমাদের দেশের জাতীয় সংগীতে গাওয়া ওই ১০ লাইনই। কিন্তু না মূলগান ২৫ লাইন।
Click This Link
তারা বাকী লাইনগুলো গানে ব্যবহার না করে প্রথম দশ লাইন নিয়েই গাইছে। অর্থাৎ তারা জাতীয় সংগীতে গাওয়া দশ লাইন এর উপরই এক্সপেরিমেন্ট করেছে। গায়িকার গানের আবেগের ব্যাপারে আমার কোন দ্বিমত নেই। খুবই ভালো গেয়েছে।
কিন্তু কথা হচ্ছে, দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, মৌলিকতা নিয়ে যেভাবে টানাহেচড়া আর বিকৃতি চলছে তাতে এই ধরনের এক্সপেরিমেন্ট মোটেও কাম্য নয়।
গানটার লিংক
Click This Link
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৯
পাগলা আজিজ বলেছেন: হ্যাঁ, ভাই। ২৫ লাইনের ব্যাপারে আমি উপরে একটা কমেন্টে লিখেছি, "রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে যদি গায় তাহলে রবীন্দ্রনাথের পুরো গানটা গাইলো না কেন? জাতীয় সংগীত হিসেবে যেই ১০ লাইন বেছে নেয়া হয়েছে ওই দশটা লাইনই গাইলো কেন? এটা হচ্ছে মানুষের আবেগকে পুঁজি করে সংগীত ব্যবসা।"
এটা আসলেই মানুষের আবেগকে পুঁজি করে ব্যাবসা করার ধান্দা।
৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৯
মুহিব বলেছেন: গানটা ভাল হয়েছে, আবেগটা বা গায়কী সুন্দর ছিল। তবে এ যদি জাতীয় সঙ্গীতের বিকৃতি হয় তা দু:খজনক। এমনকি যন্ত্রশিল্পীরা বসে বসে বাজিয়েছে যা দেখে মনে হয়েছে এমন অন্য কোথাও দেখিনি।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২০
পাগলা আজিজ বলেছেন: এটা একেবারেই ঠিক হয় নি।
৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৫
নতুন বলেছেন: বাংলাভাষাতে "পরিবত`ন" এই শব্দছাড়া বাকি সবই পরবত`ন হবে...
তাই এটা এতো বড় বিষয়না...
আর ক্ষ এর গানটা আসলেই সুন্দর হয়েছে... আবেগী... (যদিও শেষে মিউজিকের মিক্সটা কেমন যেন হয়েছে,,, ) চোখে পানি চলে আসে...
আর হয়তো এমন দিন আসতে পারে... যে বাংলাদেশীরা সবাই মিলে জাতীয় সংগীতই পালটে ফেললো... তাও সম্ভব...
তাই এইটা নিয়া এতো চিন্তিত হবার কারন নাই...
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২২
পাগলা আজিজ বলেছেন: জাতীয় সংগীত কখনো পরিবর্তন করা হলে সেটা ভিন্ন হিসাব। কিন্তু এই গানটি জাতীয় সংগীত থাকা অবস্থায় কোনোভাবেই এর বিকৃতি করা যাবে না।
৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
শিপু ভাই বলেছেন:
অর্ধেক দেখেই আমার মেজাজ খারাপ হইয়া গেছিল।
ইন্সট্রুমেন্টালটুকু ভাল লাগছে। বাট মাইয়ারটা ভাল লাগে নাই। ওর এক্সপ্রেশন দেখে মনে হচ্ছিল গান গাচ্ছে না- গালি গালাজ করছে। তাছাড়া সুর ঠিক ছিল না।
আমাদের জাতিয় সংগিত নিয়ে কোন এক্সপেরিমেন্ট চাই না!!!! জাতিয় সঙ্গিত আমাদের আবেগ। আবেগ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট কাম্য নয়!!!
পোস্টের সাথে ১০০% সহমত।
জাতীয় সঙ্গীতের আদব হচ্ছে- সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দুই হাত দুই পাশে অর্ধমুষ্ঠি করে দাড়াতে হবে, সঠিক লিরিক আর সুরে গাইতে হবে।
এটা শুনে আমার আবেগ উথলে ইঠেছিল। সেই আবেগের নাম- ক্ষুব্ধতা!!!
সব কিছু বদলাতে নেই!!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩১
পাগলা আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই
১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: জাতই নাই আবার জাতীয় সঙ্গীত.................... বেচে থাকুন,সামনে আরো অনেক কিছু দেখবেন
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪
পাগলা আজিজ বলেছেন:
১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: সব নতুন জিনিস নিয়ে একটা নেগেটিভ মন্তব্য না করলে আমাদের দেশের মানুষের 'নিচের এরিয়ায়' ডিস্কম্ফোর্ট হয়।
কিছু মানুষ বিদেশে বইসা দেশ্রে নিয়ে একটা গান গাইছে, আর সেটার মধ্যে কী না আছে, কী নাই, নাকি এই গান যুদ্দাপরাদি বিছারের ষড়যন্ত্র ইত্যাদি কাঁসুন্দি লুংগির নিচে ডলতেছে। এত তেল থাকলে নিজে দেশকে নিয়ে গান লেখেন।
টেক কেয়ার।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
পাগলা আজিজ বলেছেন: ঠিকাছে। আপনি খুব পজিটিভ, বুঝলাম। জামা-কাপড় খুইলা হাঁটেন না কেন?
যে ব্যক্তি জাতীয় সংগীত কি সেটাই বুঝে না সে ব্যক্তি ব্লগে কি করে?
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: একমত হতে পারলাম না! মানছি গানটা নিয়ে মাতামাতি বেশি হচ্ছে, কিন্তু "ক্ষ" কোথাও লেখেনি যে এটা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গাইছে তারা। ওদের ভিডিওতে লেখা আছে "amar sonar bangla" by Rabindranath Tagore। জাতীয় সংগীত পাল্টানোর অভিযোগ কী করা যায় আদৌ? এম্নিতে লিরিক ক্রনোলজি না মেনে "কি শোভা কি ছায়া গো" থেকে শুরু হলেও প্রথম অংশটা কিন্তু যন্ত্রসংগীতে বাজতে থাকে। কাজেই সেই অর্থে আমার কাছে কোন দিন দিয়েই অফেন্ডেবল মনে হচ্ছে না। এটা আদৌ তারা রবীন্দ্রসংগীত হিসেবে গেয়েছে বলেও মনে হয় না। যন্ত্রসঙ্গীতের ব্যবহার চোখে পড়ার মত। মাতামাতি বেশি হয়েছে, সেটা অবশ্যই স্বীকার করছি।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৯
পাগলা আজিজ বলেছেন: "ক্ষ" না বললেও গাওয়া যাবে না। জাতীয় সংগীত গাওয়ার নিয়মাবলী পড়ে দেখুন। এই গানটি দেশের জাতীয় সংগীত। এটাকে ইচ্ছেমত গাওয়া যাবে না।
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: শিপু ভাই বলেছেন:
অর্ধেক দেখেই আমার মেজাজ খারাপ হইয়া গেছিল।
ইন্সট্রুমেন্টালটুকু ভাল লাগছে। বাট মাইয়ারটা ভাল লাগে নাই। ওর এক্সপ্রেশন দেখে মনে হচ্ছিল গান গাচ্ছে না- গালি গালাজ করছে। তাছাড়া সুর ঠিক ছিল না।
মেয়েটারে ভাল্লাগে নাই!!!! সে তো মডেলিং করে না, ভাল্লাগার কারণ নাই। গায়িকা গান গাইসে, আপ্নারে যৌবঞ্জ্বালা দেয়া তার উদ্দেশ্য ছিল না।
সুর ঠীক ছিল না!!! হেহে। নিজে কোথাকার সুরতাত্ত্বিক আইসেন? যেইসব ইন্সট্রুমেন্ট দেয়ে বাজাইসে ওগুলার নাম জানেন না শুন্সেন কোণোদিন। যেটা বুঝেন্না সেটা নিয়ে ফেউল প্যাঁচাল পাইড়েন্না।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫১
পাগলা আজিজ বলেছেন: শিপু ভাই মাইয়াটারে ভাল লাগার কথা বলে নাই। বলেছেন, "মাইয়ার"টা। ভাল করে চোখ দিয়ে দেখুন। মানে মাইয়ার এক্সপ্রেশন এবং গাওয়াটা।
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪২
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: দি ফ্লাইং ডাচম্যান : তা যা বললেন।
এটা ভারতীয় বাঙ্গালী কোণো বেন্ড হইলে উপরিউক্ত মন্তব্যকারীরা কী কইতেন সেটা জানতে মুঞ্চায়।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
পাগলা আজিজ বলেছেন: আমার একটা কমেন্টে ভারতীয় ব্যান্ডের এই গান গাওয়া নিয়ে একটা মন্তব্য আছে। দেখুন। আপনার তো ভাই চোখে সমস্যা আছে। কোনো কিছু ঠিক মত না দেখেই হাউকাউ করতে থাকেন। ব্লগে কি করেন? চক্ষু হাসপাতালে যান।
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঠিকাছে। আপনি খুব পজিটিভ, বুঝলাম। জামা-কাপড় খুইলা হাঁটেন না কেন?
যে ব্যক্তি জাতীয় সংগীত কি সেটাই বুঝে না সে ব্যক্তি ব্লগে কি করে?
আমার লজ্জা লাগে তাই হাঁটি না। Isn't it obvious? আপনার না লাগ্লে আমার দিকে আবার লুঙ্গি উচা কইরেন না।
ওরা বলে নাই এটা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। আপনি কী না জেনেই একটু বেশি লাফ মারতেছেন না?!
এটা ভারতীয় বাঙ্গালী কোণো বেন্ড হইলে কী কইতেন সেটা জানতে মুঞ্চায়..............................
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: আবারো বলছি, জাতীয় সংগীত হিসেবে যেহেতু গানটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে। সুতরাং, এই ১০ চরণকে অন্যভাবে গাওয়া আইনত দন্ডণীয় অপরাধ।
আর ভারতীয় ব্যান্ডের ব্যাপারে তো আপনাকে বলেছিই যে আমার উপরের কমেন্টগুলো পড়ে দেখতে। একটা কমেন্টেই আমি এই ব্যাপারে লিখেছি,
ভারতীয় একটা ব্যান্ডও গানটিকে একবার অনেক দরদভরা গলা দিয়ে রবীন্দ্র সংগীত হিসেবে গেয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীতে যখন সবাই আপত্তি তুলল তখন তারাও গানটিকে "একটি দেশের জাতীয় সংগীত" হিসেবে মর্যাদা দিয়ে নিজেদের গাওয়া গানটি প্রত্যাহার করে নেয়।
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০১
ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন: @লেখকঃ
কীসের এক্সপ্রেশন? ঝেড়ে কাশেন।
সকলের সমান expertise নাই। সবার স্টাইল সবার ভাল্লাগে না। এটাই স্বাভাবিক। আপনার ইন্দ্রানী সেনকে ভাল্লাগে, রিজোয়ানা চৌ। বন্যাকে না ভাল্লাগ্লে তাদের কিছু করার নাই। তার গান গাওয়ার রাইট আছে। বুইঝলেন?
কোন ভারতীয় ব্যান্ড? এরকম খবর আমি শুনি নাই। যাই হোক, একজন আর্টিস্ট যদি গান গেয়ে যদি আবার তা প্রত্যাহার করে সেটা তার দুর্বলতা। কেউ তার রাইট রক্ষা না করতে পারলে, স্টা 'ক্ষ' এর কী? যার কাজ তাকে করতে দেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: শুনার চেষ্টা করেন নি। তাই শুনেন নি। অনেক পুরাতন ব্যান্ড- নাম দোহার।
আপনি কার রাইটের কথা বলছেন, এই গানটার রাইট এখন পুরোপুরি বাংলাদেশের দখলে। এটাকে অন্য কেউ নিজের স্বার্থে ব্যবহার করতে পারবে না।
দেশের প্রতি আপনার এত উদাসীনতা দেখে আমি সত্যিই হতবাক।
১৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: Click This Link
উপরের লিংকটা হচ্ছে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সম্পর্কিত আইন।
আইন অনুযায়ী, শুধু একটা পয়েন্টেই আপনি "ক্ষ" কে আটকাতে পারেন। সেটা হচ্ছে তারা পুরোটা গায়নি, শুরু করবে হবে "আমার সোনার বাংলা" থেকে। তারা অন্যভাবে গেয়েছে। আইন অনুসারে এটা করা যায় না।
আমার যতটুকু মনে পরে, স্কুলে সবসময়েই আমরা-
ও মা,
অঘ্রানে তোর ভরা খেতে,
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি।।
এইটুকু গেয়ে জাতীয় সংগীত শেষ করতাম। আমি অন্য অনেক স্কুলেও একই ব্যপার দেখেছি।
কিন্তু আইন তো বলছেঃ
Singing of National Anthem by civilians - (1) The National Anthem may be sung on an occasion which, though not strictly ceremonial is significant because of the presence of any Minister. (2) In all schools, the day's work shall begin with the singing of the National Anthem. (3) Whenever the National Anthem is sung, the whole of it shall be sung.
আমরা তো ৩ পুরোপুরি উপেক্ষা করেছি সবসময়, তাই না? আমরা নিজেরাই নিয়ম মানি নি! নিজেরা নিয়ম না মানলে অন্যদের সেখানোটা হাস্যকর হয়ে যায় না?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: তো আপনি নিজেই তো দেখছেন এরা আইন না মেনেই গেয়েছে। বুঝা গেছে ব্যাপারটা? বুঝলেই হয়।
জাতীয় সংগীত ক্ষেত্রবিশেষে ২ লাইনও গাওয়া যায়, কিন্তু তা বিকৃত না করে। আপনাকে প্রথম থেকেই গাইতে হবে।
এই গানটা ৩টা আইন ভঙ্গ করেছেঃ
১) প্রথম থেকে গাওয়া হয় নি,
২) সবাই মিলে গায় নি,
৩) যন্ত্রশিল্পীরা বসে ছিল।
সুতরাং, এই গানকে প্রত্যাখ্যান করতে হবে।
আপনি যদি আপনার রুমে বসে জাতীয় সংগীতকে আরো বিশ্রী ভাষায়ও গান সেটা কেউ জানবে না। কিন্তু, এই গানটা যেভাবে সোশ্যাল নেটওয়ার্কের সুবাদে ছড়িয়ে পড়ছে ভয় তো সেখানেই।
১৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: শেষের পয়েন্টটা এড়িয়ে গেলেন ক্যানো? কিছু বলুন শুনি!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: আমার আগের কমেন্টের শেষ প্যারাটাই আপনার শেষের পয়েন্টের উত্তর। একটু মাথা খাটালেই উত্তরটা ধরতে পারতেন। যাই হোক ভেঙ্গেই বলছি, আপনি যখন কোনো কিছু প্রচার করবেন তখন সেটা জনগণের মাঝে কতটুকু প্রভাব ফেলবে সেটা চিন্তা করে দেখা উচিৎ। এই গানের বিকৃত রূপটা শুধুমাত্র অতি প্রচারের ফলেই মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। আপনি বা আমি নিজের আনমনে নিজের ড্রয়িং রুমে বা বেডরুমে গাইলে সেটা নিশ্চয়ই প্রচারও হবে না, মানুষের উপর প্রভাবও ফেলবে না। এই গানটার এত বেশি প্রচার ও মানুষের গিলে খাওয়াতেই সেটা আমাদের মূল জাতীয় সংগীতের উপর হুমকি হয়ে গেছে। আমাদের জনগণও একেকটা চীজ, তারা সব সময় বিকৃত জিনিসই বেশি গ্রহণ করে।
১৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: স্কুলে তো ম্যাপ ও ভুল আঁকতেন!!!
এখন ম্যাপ বদলান!
স্কুলের বাচ্চাদের গান আর প্রফেশনাল সিঙ্গিং কি এক???
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০
পাগলা আজিজ বলেছেন: স্কুলে থাকতে উনি ললিপপ খেতেন, এখনো নিয়মিত তাই খান বুঝা যাচ্ছে।
২০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫২
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: আরেক জন দেখলাম, আরেক পোষ্টে বলছেঃ মানুষ তার নিজের আবেগ / অনুভূতি দিয়ে একটা গানকে যদি একটু অন্যরকম করে গায় তাতে সমস্যা কি ???
হ্যালো!!! এইটা কোন "একটা গান" না।
জাতীয় সঙ্গীত ব্যক্তি আবেগের বিষয় নয়! এটি সম্মিলিত আবেগের বিষয়। এটি আমাদের অস্তিত্বের বিষয়। চেতনার বিষয়। ইতিহাসের বিষয়। যে যার মতো বদলাবেন?
কাল আমি জাতীয় পতাকাটা একটু বদলাই? পরশু মানচিত্র?
আবেগের সাথেই করব! করি? বেশী না! একটু খানি!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২১
পাগলা আজিজ বলেছেন: একমত
২১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
শিপু ভাই বলেছেন:
এটা সাধারন রবীন্দ্র সঙ্গীত না। এটা একটা স্বাধীন দেশের জাতীয় সঙ্গীত।
পৃথিবীর যেকোন দেশের নাগরিক অন্য দেশের জাতীয় সঙ্গীতকে সম্মান করবে যদি সে সভ্য হয়।
এধরনের এক্সপেরিমেন্ট ধৃষ্টতাএ শামিল ও দন্ডনীয় অপরাধ!!!
পৃথিবীতে কোটি কোটি গান আছে। সেগুলো নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করুক। আমার আপত্তি নাই। তবে সেক্ষেত্রেও মূল গায়ক, গিতিকার ও সুরকারের অনুমোদন লাগবে।
এই গানটা আমাদের রক্তে মিশে আছে। ইন্সট্রুমেন্ট চিনার দরকার নাই।
@ব্ল্যাক মেটালঃ কিছু কইলাম না!!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
পাগলা আজিজ বলেছেন: ভাই কাকে কি বুঝান? ঘুমের মানুষকে জাগানো যায়, কিন্তু যে ঘুমের ভান করে আছে তাকে শত চেষ্টা করেও জাগাতে পারবেন না।
২২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
শিপু ভাই বলেছেন:
"আলোর মিছিল" ছবিতে গাওয়া গানটাই আমার শোনা সবচেয়ে পারফেক্ট গান।
২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৬
সোচ্চার বলেছেন: @শিপু ভাই সহমত
২৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
একজন নিশাচর বলেছেন: দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: Click This Link
উপরের লিংকটা হচ্ছে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত সম্পর্কিত আইন।
আইন অনুযায়ী, শুধু একটা পয়েন্টেই আপনি "ক্ষ" কে আটকাতে পারেন। সেটা হচ্ছে তারা পুরোটা গায়নি, শুরু করবে হবে "আমার সোনার বাংলা" থেকে। তারা অন্যভাবে গেয়েছে। আইন অনুসারে এটা করা যায় না।
আমার যতটুকু মনে পরে, স্কুলে সবসময়েই আমরা-
ও মা,
অঘ্রানে তোর ভরা খেতে,
আমি কী দেখেছি মধুর হাসি।।
এইটুকু গেয়ে জাতীয় সংগীত শেষ করতাম। আমি অন্য অনেক স্কুলেও একই ব্যপার দেখেছি।
কিন্তু আইন তো বলছেঃ
Singing of National Anthem by civilians - (1) The National Anthem may be sung on an occasion which, though not strictly ceremonial is significant because of the presence of any Minister. (2) In all schools, the day's work shall begin with the singing of the National Anthem. (3) Whenever the National Anthem is sung, the whole of it shall be sung.
আমরা তো ৩ পুরোপুরি উপেক্ষা করেছি সবসময়, তাই না? আমরা নিজেরাই নিয়ম মানি নি! নিজেরা নিয়ম না মানলে অন্যদের সেখানোটা হাস্যকর হয়ে যায় না?
সহমত
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: ফ্লাইং ভাইকেই উত্তরটা দিয়ে দিয়েছি। ওখান থেকেই পড়ে নেন।
২৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৪
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: দি ফ্লাইং ডাচম্যান , ভাই আপনি কোন স্কুলের ছাত্র ?
কাজী রহমতুল্লাহ বলেছেন: স্কুলে তো ম্যাপ ও ভুল আঁকতেন!!!
এখন ম্যাপ বদলান!
স্কুলের বাচ্চাদের গান আর প্রফেশনাল সিঙ্গিং কি এক???
একমত ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮
পাগলা আজিজ বলেছেন: আমাদের স্কুলেও জাতীয় সংগীতের পুরো দশ চরণই গাওয়া হত। উনার স্কুলের কেউ মনে হয় কেউ ৫ লাইনের বেশি পারতো না। এ জন্যই উনারা ৫ লাইনই গাইতেন। ৫ লাইন কোন নিয়মে আছে সেটা আমার জানা নাই। নিয়মে ক্ষেত্রবিশেষে ২ লাইন কিংবা ১০ লাইনের কথা বলা আছে।
২৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪১
শাওণ_পাগলা বলেছেন: এতো কথা তো বুঝিনা! অনেকেই দেখলাম চিক্কুর পারলেন "ক্ষ" এইটারে জাতীয় সঙ্গীত ধইরা গান গায় নাই। ক্ষ এর অফিসিয়াল শেয়ার ফেবু পেজ থেকে
তাইলে তারা bangladesh, national, anthem, এই তিনটা word ট্যাগ করলো ক্যান?
আধুনিয়াকন করসেন ভালো কথা, সুন্দর হইসে তাও ভালো কথা। লিমিট এর বাইরে গেলেই তো আর ভালো কথা থাকলো না!
এতো আধুনিক হইসেন, বুড়ার গান গুলা ছাইরা, নিজেরা লিখে গান করেন, আরেকজনের লেখা গান নিয়া এতো বিতং করেন ক্যান? বাঙ্গালী তুমি আধুনিক হইসো কিন্তু নিজের কিছু জাতিরে দেয়ার সামর্থ হয়নাই।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: দারুণ গদাম দিয়েছেন।
২৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৩
স্বপ্নচারী পথিক বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই যে জিনিসটা জানে না তা হল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (তার প্রতি যথেষ্ট সম্মান রেখেই বলছি) এই গানের সুরটা তৈরী করেন নি । ফকির লালনের এক শিষ্যের গানের সুর তিনি হুবহু নকল করেছেন ।"আমি কোথায় পাব তারে, আমার মনের মানুষ যে রে" হয়ে গেছে "আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি" । অরিজিনাল গানটা আমার কাছে আছে
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: সুর যেখান থেকেই নেওয়া হোক। এটা এখন আমাদের জাতীয় সংগীত। যিনি গান লিখেন তিনি সব সময় সুর করেন না।
২৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৩
পাগলা আজিজ বলেছেন: শাওন_পাগলা ভাইয়ের বলা ছবিটা তুলে দিলাম। দেখেন সবাই।
২৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২
স্বপ্নচারী পথিক বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ কিন্তু সুরটা নিজের বলেই চালিয়ে দিয়েছেন । আর আমার মতে জাতীয় সংগীত এমন হওয়া উচিত্ যেন তা পুরো দেশটাকে রিপ্রেজেন্ট করে । কিন্তু এই গানটিতে আমি ভাসা ভাসা প্রকৃতি প্রেম ছাড়া কিছুই খুঁজে পাই নি । আর গানের কথাগুলো এমন যে তা অনেক দেশের সাথেই মানিয়ে যায়
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
পাগলা আজিজ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ তো পুরো বাংলাকে নিয়েই গানটা লিখেছিলেন। কিন্তু, আমরাই এটাকে গ্রহণ করেছি। আসলে গানটা শুনলে দেশের প্রতি একটা ভালবাসা সৃষ্টি হয়। সে জন্যই হয়তোবা গানটাকে জাতীয় সংগীত হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে।
৩০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৫
ভারসাম্য বলেছেন: আমার মন্তব্যের জবাবে যেভাবে বললেন যে গানটি বাংলাদেশের সাথে ১০০ ভাগ মিলে যায় এটা অতিবেশি সাধারণীকরণ হয়ে যায়। কারণ এমন মিলে যাওয়া বটগাছ, আমগাছ হয় নদী আছে এমন যেকোন দেশের সাথেই মিলবে।
গানটির রচনার প্রেক্ষাপটও "বাংলাদেশ" রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ইতিহাসের সাথে পুরোপুরি সংগতিপূর্ণ নয়। এই গানের সুরও মৌলিক নয়। এতসব কিছু বিবেচনা করলে বাংলাদেশের "জাতীয় সংগীত" হিসেবে আপনি যেভাবে এই গানটিকে অকাট্য হিসেবে অতিশায়ন করে যাচ্ছেন সেটা মোটেই সমর্থন করতে পারছিনা।
অবশ্য "জাতীয় সংগীত" হিসেবে থাকা অবস্থায় সেই গানকে নিয়ে সস্তা এক্সপেরিমেন্ট চালানোও সমর্থন করিনা। তাই এটা ভাববেন না যে, আমি "ক্ষ" ব্যান্ডের এই এক্সপেরিমেন্টকে নির্দোষ হিসেবে দেখছি। এ ব্যাপারে আমার আগের মন্তব্যেই বলেছি।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৮
পাগলা আজিজ বলেছেন: এখন এই গানটাই যেহেতু আমাদের জাতীয় সংগীত এই গানটা নিয়ে কোনো প্রকারের ফাজলামো চলবে না। এইটা বুঝতে পারছেন বলে ধন্যবাদ।
৩১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
শাওণ_পাগলা বলেছেন: পোলাপান লজিক এর গ্রাউন্ড বুঝেনা! আরেহ! 'আমার সোনার বাংলা' এইটা জাতীয় সঙ্গীত হওয়ার যোগ্য কিনা এইটা তো এখানের মেইন আলোচ্য বিষয় না! বিতর্ক থাকুক আর না থাকুক এইটা এখন জাতীয় সঙ্গীত আর সংবিধান জাতীয় সঙ্গীত এর ব্যবহার ও এইটার গাওয়ার ধরন সম্পর্কে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়া রাখসে।
@ভারসাম্যঃ সাংবিধানিক ভাবে এইটাই জাতীয় সঙ্গীত। এর মানে এইটা জাতীয় সঙ্গীত। এইটার মধ্যে আপনি অতিশায়ন খুঁজে পেলেন কই? হইলো বুঝলাম এইটা সুর চুরি করা, বাংলাদেশের লগে ১০০ ভাগ যায়ও না! কিন্তু এখন এইটাই জাতীয় সঙ্গীত। এইটা নিয়া চুদুর ভুদুর চলবে না।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০২
পাগলা আজিজ বলেছেন: সহমত, ভাই। আর তর্ক করতে ভাল্লাগতেছে না। ফেইসবুকে আর ব্লগে তর্ক করতে করতে মেজাজ খারাপ হয়ে গেছে। ফেইসবুকে তো অতি আধুনিক কিছু বলদ বলতেছে, আমরা বাঙালিরা নতুন কিছু আসলে হজম করতে পারি না, সবকিছুর নেগেটিভ না বাইর করলে আমাদের ভাল্লাগে না। জাতীয় সংগীত হইছে বলে এটা অন্যভাবে গাওয়া যাবে না কেন, দেশের নিয়ম-কানুনের গুষ্ঠি মারি। এইসব কইতেছে। এই সমস্ত ছাগল কইত্তে যে আসে বুঝি না।
৩২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
শাওণ_পাগলা বলেছেন: কি বলবো বলেন? আমরা পাগল হইলেও বুঝি। তারা বুঝলো না! উদ্ভট ঊটের পিঠে চলছে স্বদেশ। ওদের যে ফেবু তেও কিছু বুঝাবো তাও সম্ভব না! জর্জ কার্লিন এর একটা উক্তি ঃ Never Understimate the power of stupid people in large number!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: দুঃখজনক
৩৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
আততায়ী০০৬ বলেছেন: সহমত, সাল্মান রুশদি ও তস্লিমা নাস্রিন টাইপ সস্তা পাব্লিসিটি চাইসে। শেয়ার করলাম
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পাগলা আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ। আপনার পেইজে গিয়ে লাইক দিয়ে আসলাম।
৩৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
ক্ষত্রিয় বলেছেন: আমাগো জাতীয় সংগীত একটা ডাম অ্যাস টাইপ গান। শুনলে কোনও জোস আহে না! মাইয়াগো মতো লুলুলুলু পুতু পুতু টাইপ কান্দন আহে!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
পাগলা আজিজ বলেছেন: কানতে থাকেন। মনের দুঃখ কমবে।
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
!!!!!!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
পাগলা আজিজ বলেছেন: কি ভাই?
৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৮
শূণ্যতানিম বলেছেন: আপনার ফুস্টের সাথে আমি ৪২০% সহমত.. জাতীয় সঙ্গীত আর পতাকারে ভালবাসবে পোলাপাইন ঠিক আছে তাই বলে নিয়ম ভেঙে?? হায় হায়!! কলিকাল এসে গেলো যে.. "ক্ষ" ব্যান্ডের নামে মামলা করা হোক.. কত্ত বড় সাহস!! আমরা সুশীল পদ্ধতিতে জাতীয় সঙ্গীত গাই আর এরা সেদিনের পোলাপান গীটার-ভায়োলিন দিয়া মেলোডিক ওয়ে তে গায়.. জাতীয় সঙ্গীত আমাদের সুশীলদের একার সম্পত্তি.. এইটারে কারো নিজের পদ্ধতিতে ভালবেসে গাওয়ার অধিকার কে দিসে?? গাইতে হলে আমাদের সুশীলদের বিশেষ করে ব্লগার পাগলা আজিজের পারমিশন নিয়া গাইতে হবে.. আরও জ্বালা!! ক্রিকেট না কি ছাইপাশ খেলা দেখতে যায় পোলাপান, সেখানে দেখি গালে-মুখে-গেঞ্জিতে মাপ ছাড়া পতাকা আঁইকা নিয়া যায়.. কতবড় সাহস দেখছেন?? পতাকা হইলো সুশীল ব্যাপার, এইটারে মাপ ছাড়া জায়গা-বেজায়গায় আঁইকা আইন অমান্য করসে.. আমাদের সুশীলতায় আঘাত দিসে.. ক্রিকেট টিমের সব সাপোর্টারের নামে মামলা করা হোক পতাকা অবমাননার দায়ে.. পাশাপাশি স্কুলের যেসব পিচ্চি পোলাপান বেসুরা গলায় জাতীয় সঙ্গীত গায় ঐ বিচ্ছুগুলারেও চৌদ্দ শিকে ভরা হোক.. ভালোবাইসা বলে জাতীয় সঙ্গীত গায় আর পতাকা আঁকে গালে.. ওরে বলি মগের মুল্লুক নাকি?? ভালবাসা হইলো আমাদের সুশীলদের বাপের কেনা সম্পত্তি.. দেশরে ভালবাসতে হইলে আমাদের সুশীলদের কাছ থিকা পারমিশন নিয়া ভালবাসতে হবে.. নাইলে পাগলা আজিজরে লেলিয়ে দেয়া হবে ওদের পিছনে..
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৫৮
পাগলা আজিজ বলেছেন: আপনার পিছনে তো লাগি নাই।
৩৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯
স্বপ্নচারী পথিক বলেছেন: ভালো কথা মনে পড়ছে । গালে আর গেন্জীতে পতাকা আঁকলে কি জাতীয় পতাকার প্রতি অসম্মান প্রদর্শন করা হয়? এই ব্যাপারে আইন কি বলে?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৪
পাগলা আজিজ বলেছেন: জাতীয় অনুষ্ঠান বা দিবসে জাতীয় পতাকা নিয়ে উল্লাস করার ক্ষেত্রে আইনের শিথিলতা আছে (তবে যথাসম্ভব আইন মান্য করে)। আপনি সম্ভবত খেলার কথা বলছেন। বাংলাদেশ জাতীয় দলের খেলা জাতীয় অনুষ্ঠানের আওতায় পড়ে।
৩৮| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
স্বপ্নচারী পথিক বলেছেন: আইনের রেফারেন্স প্লিজ
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আংশিক একমত। এই গানটা নিয়া হাইপ আমার কাছে একটু বেশি লাগসে। আর লিরিকের ক্রোনোলজি মেইনটেন না করাটা মেজাজ খারাপ করসে।