![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১) আল্লাহ তা'লার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
২) ভারী মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির সূচনাকালের ন্যায়।
৩) পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক বা শৈবাল।
৪) সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র ১১ মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
৫) এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকে একই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মউসুমে ব্যবহার ক'য়েক গুন বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
৬) সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমানে আছে।
৮) এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমান অন্যান্য পানির থেকে বেশী, এজন্য এই পানি শুধু পিপাসা মেটায় তা না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
৯) এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমান বেশী থাকার কারনে এতে কোন জীবানু জন্মায় না ।
১০) এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
পলাশ০১৯১১ বলেছেন: আমিন
২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
মোহাম্মদ নাজমুল ইসলাম বলেছেন: সমস্ত প্রশংসার অধিকারী আল্লাহ্ সুবহানাহুওয়া তা'আলা। হে প্রভু আমাকে জ্ঞান দাও, ক্ষমা করো।
৩| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
চারশবিশ বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্
৪| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
প্রভাব বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্!
৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: আমি নিজেও মুসলমান, হজ্জ্ব করারও ইচ্ছা আছে। হাজীদের নিয়ে আসা যমযমের পানি পান করেছি। যমযম কুপ সম্পর্কে বা পানির কুদরত সর্ম্পকে কোন দ্বিধা নাই। কিন্তু বৈজ্ঞানিকভাবে দেখলে আপনার ৮ ও ৯ নং তথ্যের মধ্যে গরমিল দেখা যায়।
৮) ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর পরিমাণের সাথে ক্ষুধা নিবারণের কোন বৈজ্ঝানিক ব্যাখ্যা এখনও পাওয়া যায় নি।
৯) ফ্লুরাইড যেমন জীবানুর জন্য ক্ষতিকর, মানব দেহের জন্যও ক্ষতিকর।
ধর্মবিশ্বাস ভাল কিন্তু অন্ধ বিশ্বাস ভাল না।
৬| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩
সোলেমানের বাপ বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্
৭| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
আমি স্বার্থপর বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্!
৮| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩১
নতুন বলেছেন: যমযমের উতসটা কোথায়...এক ব্লগার বলেছিলেন...সিলেটের মাজারেরকাছে... ??
৯| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
মাহমুদডবি বলেছেন: জম জম কুপ জীবরাইল (আঃ ) খনন করেন ।
নবিজী (সাঃ ) বলেন - মা হাজেরা যখন দেখেন যে ইসমাইলের পায়ের নিচ থেকে পানি উঠতেছে তিনি ভাবলেন মরুর বুকে পানি শেষ হয়ে যাবে তাই তিনি এর চারপাশে বাধ দিলেন। যদি তিনি এই বাধ না দিতেন তাহলে এখান থেকে একটি নহর সৃষ্টি হতো যেটা কিয়ামত পর্যন্ত থাকত।
এই কুপের কাছে প্রথম বসতি স্থাপন করে জুরহাম বংশ তারা এখান থেকে বিতারিত হয় ২০০ বছর পরে তারা যাওয়ার সময় কুপটি বন্ধ করে রেখে যায়। পরবর্তিতে নবিজী (সাঃ ) এর দাদা আব্দুল মুত্তালিব স্বপ্নে কুপটি দেখেন এবং পুনরায় খনন করেন।
১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: সুবহানাল্লাহ্
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
তাশফী বলেছেন: মহান আল্লাহতালা আপনাকে ও আমাদের সবাইকে এই পবিত্র কূপ স্বচক্ষে দেখার তৌফিক দান করুন।