নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কে বলার মত কিছু নাই। যে দিন বলার মত পরিস্থিতি হবে আশাকরি সেদিন আর বলতে হবে না।

পাজী-পোলা

চেষ্টাই আছি........

পাজী-পোলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আবোল-তাবোল

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩১

১। কেউ এসেছে দেখতে আমায়
কেউ বলছে- কীভাবে হলো?
কারো ঠোঁটে আফসোস ছিলো
কারো হাসি অট্র।
কেউ বলছে ক্ষেপাটে আমায়
কেউ বলছে- লোকটা ছিলো ভালো।

শরীর জুড়ে কতই দাগ আমার
আর দেরী করো না
সাদা কাফনটাতে ঢাকো।

২। আমার যাবার বেলা কেঁদো না
ঠোটে হাসি রেখো,

যা সবচেয়ে প্রিয় আমার
তাই দিয়েই বিদায় দিও।

৩। কারো মৃত্যতে তামাশা করতে নেই
মৃত মানুষটা আপনিও হতে পারেন!

৪। ঈশ্বর যদি জনতার কাঠ গড়ায় দাঁড়ায়
ঈশ্বর ও দোযকে যাবেন।

৫। একদিন কেউ থাকবে না
আমিও থাকবো না
তুমিও থাকবে না।
তোমাকে না পাওয়ার আর্তনাদ থাকবে না,
হাহাকার থাকবে না।

কিন্তু সহস্র বুকে আফসোস থেকে যাবে
এমন প্রেমিক না পাওয়ার জন্যে।

৬। তোমার জন্য আফসোস হয়
কী অবলীলায় না হারালে!
কী সোহাগেই যে রাখতাম
ভাবলে- নিজেরি হিংসা হয়।

তোমার জন্য হিংসা হয়
এমন প্রেম বৃথাই পেলে।

৭। তোমাকে দেখেও যে প্রেমে পড়েনি
সে নিশ্চিত ঈশ্বর হয়ে গেছে,
যে অস্বীকার করেছে
সে কাফের হয়ে গেছে।

মানুষ আমি, আমার কি আর এত সাধ্য আছে।

৮। কপালের টিপ, কপলের তিল
অলীক সুন্দর্য!
আমি ফিরে না তাকালেই
ব্যার্থ ওসব গয়না গুলো।

৯। প্রেম প্রলাপের বিষ বাক্য আমি জানি না
জানি না কোন বিষে নারী কাতর হয়।
আমার আছে নিরেট সত্য
সরাসরি ঠোঁটের দাবী।

ওসব শব্দ মুঞ্জরী দিয়ে বাক্য ঢাকতে জানি না আমি।

১০। হীন শব্দদের কে হীন করে রেখেছি আমরা
শব্দরা কি জানে, কী তাদের মাহাত্ম্য?

কত প্রেম কে করেছে অমর
কত ঘৃণা কে উগলিয়ে বিষ।

১১। কথার নদীতে ডুবলো কত বিষাক্ত প্রাণ
তোমারা তবুও লড়াই করো, রক্ত স্রোতে ভাসাও বাণ।

মুখের কথা সইতে না পেরেই, মানুষ অস্ত্র ব্যবহার করে।

১২। সেই কোন বেলা আধপেট ভাত খাছনু,
তারপর আর চোখে দেখনু না৷
ব্যাটা- শুয়েরের পাল খেয়ে নিচ্ছে সব।
একটু সবুর কর বাপ
ঘুম আসলে আর কান্দিবুনি না।

১৩। বাজার চাঙ্গা,
সব কিছুর দাম বাড়তি।
মাসের শেষে কুলায় না,
আমি কোন সাহসে হাত বাড়াবো তোমার দিকে?

ঠাকুর পূজোয় এখন টান পড়ছে
এর উপর তোমার অভাব
এমন দৈন্য কাটাবো কেমন করে?

১৪। আমিও প্রতিবাদ করতে পারতাম
পারতাম চিৎকার করে উঠতে।
বিদ্রোহী হতে পারতাম
পারতাম ব্যাড়িকেড ভাঙ্গতে।
লন্ডভন্ড করে দিতে পারতাম সব
পারতাম তালগোল পাকিয়ে দিতে।

কিন্তু জেহাদ করবো কার বিরুদ্ধে
নিজ দেহে-ই যখন স্বৈরাচারী বসত করে।

১৫। দেবীর এতই রুপ
কামিনী, বাঘিনী, সর্বনাশি
শক্ত পাথর যেন।

বেশ্যারও রুপ আছে
সে রুপ বেচতেই ব্যাস্ত।

১৬। মন-ই তো ভেঙ্গেছো, এ আর এমনকি।
আমার অনেক ভাগ্যি, তোমার খেলার সঙ্গী হতে পেরেছি।

১৭। তোমার কাছে অনেক ঋণী
ঋণের বোঝায় পড়ছি ঝুকে।

এইবার নিজেকে আমার করে দিয়ে
দেনদার হয়ে যাও তুমি।
আমার কেবলি দুষ্ট স্বভাব
ঋণ খেলাপি আমি।

১৮। : একি হাল করে রেখেছো?
: কেন, সুন্দর লাগছে না?
: এদিকে আসো, খুব সুন্দর লাগছে।
: তোমার কি কিছুতেই আমাকে বিচ্ছিরি লাগে না?
: লাগে তো।
: কখন লাগে?
: যখন তুমি আমার থেকে
মুখ ফিরিয়ে রাখো,
যখন তোমার অভিমান হয়
রাগ করে দূরে যাও সরে,
তখন খুব বিচ্ছিরি লাগে
যখন পাই না তোমায় বুকের কাছে।

১৯। তোমার প্রত্যাখ্যানে যে কবিতার সৃষ্টি হল
সেই কবিতাও তোমাকে ফেরাতে পারলো কই।
তুমি চলে যাবে-
মেঘ থেকে যাবে
চাঁদ থেকে যাবে
সূর্য থেকে যাবে
হরদম জ্যামও থেকে যাবে
থেকে যাবে লোকসমাগমের ভীর,

আমি থাকবো নি:সঙ্গে
তুমি থাকবে কই?

২০। কথায় কথা বাড়ে, নিরবতা কাঁপন তুলে।

তোমার সামনে গেলেই আমি নিরব
বুঝতে পারো, আমার ভেতরে কী ঝড় বহে?

(রি-পোষ্ট)

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.