নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জাগ্রত বিবেক

প্রািন্ত

যেদিন তুমি এসেছিলে ভবে কেদেছিলে তুমি আর হেসেছিল সবেএমন জীবন করো হে গঠনমরনে হাসিবে তুমি কাদিবে ভুবন

প্রািন্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ: সাঁওতাল উচ্ছেদ নয়, সরকারী জমি দখলদার মুক্ত

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

একটি গল্প দিয়ে শুরু করি। ছোট বেলায় এক হকারের মুখে কিছু কিছু বাঙ্গালীর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে একটি গল্প শুনেছিলাম। সেদিন গল্পটার মম না বুঝলেও আজ বেশ বুঝতে পারছি। গল্পটা ছিল এমন- ‘রাস্তার পাশে এক বাড়ীর সদর দরজার সামনে অনেক মানুষের ভীর। ইতিমধ্যে একটি এ্যাম্বুলেন্স আনা হয়েছে একজন রোগীকে হাসপাতালে নেয়ার জন্য। এসময় এক বৃদ্ধ পথচারী রাস্তায় চলার সময় লোকজনের ভীর দেখে উৎসাহিত হয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এখানে এত লোকের জটলার কারণ জানতে চাইলেন এজনের কাছে। বৃদ্ধ বললেন. “এখানে কি হয়েছে”। তখন সেই ব্যক্তি বৃদ্ধকে বললেন, “ডেলিভেরী কেস”। লেখাপড়া না জানা বৃদ্ধ ডেলিভেরী কেস কি তা না জেনেই বলল, “ এই কেস খুব খারাপ, আমার বাবাও এই কেসে মারা গেছে”।’ সুপ্রিয় পাঠক, দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে কতিপয় মানুষ রয়েছেন যারা না বুঝেই আন্দাজে ঢিল ছুড়ে মারেন। গত কয়েক দিনে দেশের অনেক সনামধন্য টেলিভিশন চ্যানেলে এমন কথা সমাজে প্রতিষ্ঠিত বুদ্ধিজীবিদের মুখে শোনা যাচ্ছে।

কথা বলছি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জে অবস্থিত রংপুর চিনিকলের জমি দখলমুক্ত করাকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন মিডিয়ার ভূমিকা এই এলাকার জনসাধারণকে চরমভাবে ক্ষুব্ধ করেছে। প্রকৃত ঘটনা না জেনেই তথাকথিত মিডিয়া ও সুশীল সমাজের ধ্বজাধারী টকশো’র বুদ্ধিজীবিরা অযথা বিরক্তিকর বকবক করছেন। যদি কোন অনেকেই নানা কথা বলেছেন কিন্তু প্রকৃত ঘটনাটি কি কেউ জানেন? জানেন না। চিনিকলের সরকারী জমি সাঁওতালরা জোরপূর্বক দখল করেছিল। তাদের দাবী ১৯৫৬-৫৭ সালে তাদের জমি সরকার অধিগ্রহণ করে। শর্ত ছিল কোন দিন সেখানে আখ চাষ না করা হলে জমির মালিকদের জমি ফেরত দেয়া হবে। কিন্তু তাদের এ দাবী সম্পূর্ণ মিথ্যা। এরকম কোন শর্ত ছিল না এবং এখনও তার কোন প্রমাণ নেই। বিবাদমান সাহেবগঞ্জ খামার এলাকায় ৯০% বাঙ্গালী ও ১০% সাঁওতাল সম্প্রদায়ের জমি ছিল। তারা সরকারী জমি সন্ত্রাসী কায়দায় জবরদখল করে সেখানে ‘বাহিরের লোকের প্রবেশ নিষেধ’ লিখে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে দেয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো সেখানে সরকারী চিনিকলের কার্যক্রমে তারা বাঁধা প্রদান করে।
বহু মানুষকে তারা মারপিট করেছে, তাদের ছোড়া তীর বিদ্ধ হয়ে ৯ পুলিশ সহ বহু মানুষ আহত হয়েছে। কিন্তু এদেশের কতিপয় মিডিয়া তথ্য সন্ত্রাসের মাধ্যমে ঘটনাটিকে ভিন্ন দিকে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা করছে। আমি নিজেও ওই ঘটনার সময় সাংবাদিক হিসেবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম। সেদিন কোন প্রাণহানী হয়নি। পর দিন একজনের মৃত্যু হয় দিনাজপুর মেডিকেলে এবং তার পর দিন একজনের লাশ ধানক্ষেতে পাওয়া যায়। তারা কেউ এই এলাকার মানুষ নন। অন্য জেলা থেকে জমি দখল করতে এসেছিল। এ অবস্থায় তথাকথিত সুশীল সমাজ ও দালাল মিডিয়া তথ্য সন্ত্রাসের মাধ্যমে এই এলাকার লাখ লাখ মানুষের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। মানুষ সবাই মিথ্যাবাদী নয়। তাই এখানে আসুন। প্রকৃত ঘটনা দেখুন। এখানকার সকল স্তরের মানুষের সাথে কথা বলুন। প্রকৃত ঘটনা বেড়িয়ে আসবে। অযথা সত্য চাপা না দিয়ে সত্যকে জানুন। আমরাও সাঁওতাল সম্প্রদায়ের প্রতি সহানুভূতিশীল। কিন্তু দেশের আইনকে অগ্রাহ্য করে কেউ সরকারী সম্পত্তি জবরদখল করবে এবং সরকারী কর্মচারীদের উপর হামলা করে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ করবে এটা মেনে নেয়া যায় না।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার পোষ্টে ও কি স্বজন প্রীতি হলনা? আপনি দুজন তীর বিদ্ধের ছবি দিলেন, প্রকাশ্যে শত শত বাড়ি ঘড় পোড়ানো কিংবা গুলিবিদ্ধ হাতকড়া পড়া অথবা নিহত সাওতালের ছবি দিলেন না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৯

প্রািন্ত বলেছেন: স্থানীয় সাঁওতাল সম্প্রদায়ের স্থায়ী বসতি রয়েছে এখানে । তার পরেও তারা সরকারী জমি দখলের আশায় অন্যের প্ররোচনায় আবাদী জমিতে ঝুপড়ি ঘর তুলেছিল। তারা দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে সাঁওতাল সম্প্রদায়ের অনেক মানুষকে এখানে এনেছিল জমি দখল করতে। যারা মারা গেছে তারা কেউই এই এলাকার বাসিন্দা নন। কেউ যদি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করতে এসে মারা যায় তাহলে তাকে কি বলবেন?

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এদেশে এমনই এক আজব কালচার চালূ হয়েছে

কোন সাধারন ঘটনায়ও কোন সনাতন জড়িত থাকলে হয়ে যাচ্ছে সাম্প্রদািয়ক নির্যাতন!- অথচ একই লেভেলের ঘটনা মুসলমান মুসলমান হলে কেবলই ফৌজদারী অপরাধ মাত্র!

শুরু থেকে একদলের অতি ত্রাহি চিৎকারে সন্দেহ হচ্ছিল!!! ....আপনার পোষ্টে মুদ্রার অন্য পিঠটাও দেখা হল!

আরো ডিটেইলসে তথ্য ভিত্তিক উপস্থাপনা অনেক ধোঁয়াসা কাটােত সাহায্য করবে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৮

প্রািন্ত বলেছেন: সবচেয়ে বড় হলো এদেশের তথাকথিত সুশীল সমাজ প্রকৃত ঘটনাকে অহেতুক জটলা পাকিয়ে দিচ্ছেন। কেন? ওখানে ৯০% বাঙ্গালীদের জমি ছিল। যা তৎকালীন সরকার অধিগ্রহণ করেছে। কই বাঙ্গালীরা তো সন্ত্রাসীপন্থা গ্রহণ করেনি?

৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
আপনার আগের পোষ্টে এই ছবিটা রয়েছে, এটা কি এবার সাওতালদের উচ্ছেদের সময় ওরা প্রতিরোধ করেছে এমন ছবি?? যদি না হয় তাহলে এটা দেওয়ার কি কারণ থাকতে পারে??? আর যদি হয় তাহলে আমরা ভিডিও ফুটেজে দেখলাম না কেন???? সাওতালদের তো পিটিয়ে মেরে ফেলতে এবং ওদের উপর পুলিশকে গুলি ছুড়তে ভিডিও ফুটেজে ঠিকই দেখলাম!!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১০

প্রািন্ত বলেছেন: মিডিয়া এই ছবিগুলো ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে গেছে।

৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের বিশ্বাস আর আস্থার জায়গাগুলো ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসছে!

যেকোন ঘটনার নিরপেক্ষা নির্মোহ বিশ্লেষন পাওয়াই এখন দুস্কর!
একদিকে উচ্ছেদ তত্ত্ব একদিকে ভূমি দস্যুদের সাওতালদের ব্যাবহারের তত্ত্ব, অন্যদিকে নিজেদেরে ভূমি হারানোর দাবী!!!
সংবাদপত্র বলেন টিভি মিডিয়িা বলেন সকলেই যারযার দৃষ্টিভঙ্গরি পক্ষাবলম্বন করছে। মূল ঘটনা অনুসন্ধান করে বের করছেনা ! কেউ করলেও তা আমলে নেয়া হচ্ছে না!
আইনের শাসনের অভাব, দায়বদ্ধতার অভাব! ন্যায়বিচারের শংকা সব মিলিয়ে এক ত্রিশংকু অবস্থা! আমজনতা যাবে কোথায়????

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২

প্রািন্ত বলেছেন: আপনার মত এই কথাগুলো কেউ বুঝতে চাইছে না। হয়তো নিজেদের প্রগতিশীল প্রমাণ করতেই এই অপতৎপরতা।

৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
গাইবান্ধায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
এমপিসহ ১৬ জনকে চিহ্নিত করেছেন সাঁওতালরা
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে হামলার ঘটনায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় এমপিসহ ১৬ জনকে চিহ্নিত করেছেন সাঁওতালরা। এদের কেউ হামলার ইন্ধনদাতা, কেউ পরিকল্পনাকারী, কেউ আবার প্রত্যক্ষভাবে হামলা ও অগ্নিসংযোগে অংশ নিয়েছে।

সাঁওতাল নেতারা জানান, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তারা এ তালিকা প্রশাসন, আদিবাসী ও মানবাধিকার সংগঠনসহ যেখানে প্রয়োজন সেখানেই সরবরাহ করবেন। বুধবার তালিকাটি যুগান্তরের হাতেও এসেছে।

সাঁওতালদের অভিযোগ, হামলায় সরাসরি ইন্ধন দিয়েছেন আওয়ামী লীগের স্থানীয় সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ, শাপমারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুল, কাটাবাড়ি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রফিক ও মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবদুল লতিফ প্রধান।

এর মধ্যে শাপমারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শাকিল আকন্দ বুলবুল ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন। রংপুর সুগার মিলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল আওয়াল ছিলেন ঘটনার অন্যতম পরিকল্পনাকারী। আগুন দেয়ার সময় সুগার মিলের গার্ড ভুলু, আলম ও লতিফ এবং ওয়াচম্যান বাবলুকে চিনতে পেরেছেন সাঁওতালরা।

এ ছাড়া ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত ফুকু হোসেন, রুহুল আমিন, মিজানুর রহমান, হেলাল, লখিমুদ্দিন, নুরুল ও মানাজ নামে কয়েকজন পুলিশের সামনেই আগুন দিয়েছে।
http://www.jugantor.com/online/country-news/2016/11/17/30977/এমপিসহ-১৬-জনকে-চিহ্নিত-করেছেন-সাঁওতালরা

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৭

প্রািন্ত বলেছেন: সরকারী জমি থেকে কর্তৃপক্ষ আখ কাটতে গেলে ভূমিদস্যুরা বাঁধা প্রদান করে। তারা হামলা করে ৯ পুলিশ সহ বহু মানুষকে আহত করে। এ অবস্থায় প্রশাসনের কাজ প্রশাসন করেছে। তবে ঘটনার নেপথ্যে করা রয়েছে তা খুজে বের করা এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করাও প্রশাসনের কাজ।

৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তারমানে আপনি বলছেন এবারের সংঘর্ষের সময়ের ছবি এগুলো

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫

প্রািন্ত বলেছেন: ভাই, আমার মনে হয় আপনি সংবাদপত্রের সাথে জড়িত। যদি তাই হয়, তাহলে আপনার অবগতির জন্য বলি- আমি নিজেও একজন সংবাদকর্মী। আপনার যদি সত্য জানার ইচ্ছে থাকে তাহলে আপনি আপনার ফোন নম্বর দিন অথবা সরেজমিনে সত্য জানতে আমাদের গোবিন্দগঞ্জে আসার জন্য আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। চলে আসুন। এখানকার স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলুন। দেখুন তারা কি বলে। আমার বিশ্বাস ২/৪ জন মিথ্যে বলতে পারে আপনাকে। হয়তো আমিও তার মধ্যে কিন্তু এখানকার বেশীরভাগ মানুষ আপনাকে মিথ্যে বলবে না। সত্য জেনে যাবেন।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি মোটেও সংবাদ পত্রের সাথে জড়িত না ভাই। আমি শুধু সত্য জানতে চাই, তাছাড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠির লোকদের রক্ষা করাটাও আমাদের দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। সাওতালদের বিষয়টা নিয়ে আমি চিন্তিত, তাই সত্য জানাটা জরুরী। আমার ভাবনা হলো কোন প্রিন্ট মিডিয়া বা টিভিতে কিন্তু এই রকম একটা রণ সজ্জা দেখা যায়নি বা কোথাও উল্লেখও নাই......তাহলে আপনি পেলেন কোথায়!!!!!!!!!

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:০৮

প্রািন্ত বলেছেন: একেক জনের চোখে একেক রকম জিনিস ধরা পড়ে। তারা যদি রণসজ্জা বা প্রশাসনের বিরুদ্ধে অস্ত্র নাই ধরবে, তাহলে সেদিন ৯ জন পুলিশ সদস্য তীরবিদ্ধ হলো কি করে? কতিপয় সাংবাদিকের একটা খারাপ দিক হলো তারা পুলিশ ও প্রশাসনের দোষ খুঁজে বের করা। কিন্তু সত্যই সত্য। আপনি একবার চলে আসুন আমাদের গোবিন্দগঞ্জে, স্থানীয় বাঙ্গালী জনতার সাথে কথা বলুন সত্য জানতে পারবেন। চিনিকল যখন জমি লীজ প্রথা বাতিল করে তখন ভূমি উদ্ধার কমিটির সাধারণ সম্পাদক শাজাহান ও সাঁওতাল নেতা ফিলিমন বাস্কের নিকট লীজের বকেয়া টাকার জন্য মামলা ঝুলছে। তারা টাকা না দেয়ার জন্য এবং মামলায় ক্ষিপ্ত হয়ে সাঁওতালদের ভুল পথে পরিচালিত করে এই ঘটনার জন্ম দিয়েছে। বিশ্বাস না হলে চিনিকল কর্তৃপক্ষের নিকট জানতে চান। তারা আপানাকে জানিয়ে দেবেন মিল কর্তৃপক্ষ তাদের নিকট লীজ বাবদ কত টাকা পাওনা আছে। সঙ্গে থাকুন আরও জানাব।

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


সাঁওটালদের প্রতি ভয়ংকরভাবে অবিচার করা হয়েছে; সরকারের উচিত, দুষ্টদের থামানো, সাঁওতালদের শান্তিতে থাকতে দেয়া,

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:২২

প্রািন্ত বলেছেন: কোন অবিচার হয়নি ওদের প্রতি। বরং ওরাই সরকারী সম্পত্তি জবর দখল করে দেশবিরোধী কাজ করেছে। অন্যান্য জেলা থেকে সাওতাল ভাড়া করে এনেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.