![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে চেনাটাই সবচেয়ে কঠিন কাজ
২০০৮, তিন তলার সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে আমার ডান পায়ে হাঁটুতে প্রচণ্ড আঘাত পাই। আমাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় এক অর্থপেডিক্সের কাছে। হাটতে পারছিলাম না তাই দুই সাংবাদিক বন্ধুর কাঁধে হাত রেখেই তার চেম্বারে গেলাম। কক্ষে প্রবেশের পূর্বেই তিনি হেরে গলায় বলে উঠলেন-
- এদিকে ঢুকিস না, আগে এক্সরে করিয়ে আয়।
আমি থ হয়ে গেলাম ডাক্তারের কথায়। বয়সে সে আমার বড় হবে না। তাছাড়া একজন অপরিচিত রোগীর সাথে একদম শুরুতেই তুই-তাহারী জাতীয় ব্যবহার তিনি করবেন এটা আমি কল্পনাতেও ভাবিনি। তারচেয়েও বড় কথা আমি যেখানে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে তার রুমেই প্রবেশ করতে পারলাম না তার আগে কোন স্থানের কি জাতীয় এক্স-রে করাব এটাও একটি বিষয়। বাস্তবিক অর্থে ডাক্তারের ব্যবহারের ধাঁচ শুনে আমার মাথাও বেজায় চড়ে গেছে। তবুও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে জিজ্ঞাস করলাম-
- কোথায় এক্স-রে করাব?
- পাশের রুমে যা। পায় ব্যথা পেয়েছ, চোখও খেয়েছ নাকি?
আমার মেজাজ তখন টগবগ করছিল। তবুও নিজেকে সামলানোর চেষ্টা করছিলাম। তবে সামলানোর মাত্রাটা ছিল প্রায় শেষ পর্যায়ে।
- তাতো বুঝলাম পাশের রুমে যাব, কিন্তু এক্স-রেটা করাব কোন জায়গার?
তিনি উত্তেজিত হয়ে নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে বললেন-
- তুই ব্যথা পেয়েছ যেখানে।
আবার "তুই", এবার আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। বন্ধু দুইজনকে ছিটকে ফেলে গিয়ে ঠাস করে একটা থাপ্পড় মেরে বললাম-
- বাইন-চোত, তাইলে তোর কাছে আসছি কিসের জন্য? ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই যদি রোগীকে এক্স-রে বা চেকআপ করাতে হয় তাইলে তোর মত ডাক্তারের কাছে মানুষ আসে কিসের জন্য?
এরপর যা হল তা বেজায় লঙ্কাকাণ্ড। অপেক্ষমাণ অন্যান্য রোগীরাও হুমড়ি খেয়ে পড়ল ডাক্তারকে শায়েস্তা করার জন্য। এবার নিজে থেকে উদ্যোগী হয়েই সবাইকে থামালাম।
অতঃপর ডাক্তার মশাই যা করলেন তা আমার জীবন ধ্বংসের সামিল। এক্স-রে করলাম। তিনি জানালেন হাঁটুর উপরিভাগে সামান্য ফাটল ধরেছে। একদম ঠালাই মার্কা বেন্ডিজ করে দিয়ে জানালেন ২ মাস পরে আবার আসতে। কোন উপায় ছিলনা, কি করব। ডাক্তারের চিকিৎসা-পত্র যে মেনে চলতেই হবে। তাই ২ মাসের কারাভোগের পর ডাক্তারকে জানালাম। তিনি বললেন, বাসায় বসে নিজেদেরকেই বেন্ডিজ খুলে ফেলতে। খুললামও বটে। কিন্তু আমার অবস্থা তখন চরম শোচনীয়। পা ভাজ করতে পারছিনা। লাঠির মত সোজা হয়ে গেছে আমার ডান পা। অনুভুতিশক্তিও হ্রাস পেয়েছে বেজায়-ভাবে। ডাক্তারকে জানালাম। তিনি আস্তে আস্তে হাটার পরামর্শ দিলেন। কিন্তু কিছুতেই আর কাজ হচ্ছিল না। বুঝতে পারলাম কিছু একটা সমস্যা হয়েছে। এদিকে ভারতে আমার নিয়মিত চেকআপেরও সময় হয়ে আসায় ভারত যাওয়ারও সময় হয়েছে। তাই এক ডাক্তার বন্ধুই আমার হাঁটুর অংশে বেন্ডিজ প্রটেকশন করে দিলেন। চলে গেলাম স্ত্রী সমেত বাঙালরে। সেখানে চেকআপ শেষে অর্থপেডিক্সের ডাক্তার দেখালাম। তিনি আমার পূর্বেকার এক্স-রে রিপোর্ট দেখে আঁতকে উঠলেন এবং নতুন করে এক্স-রে করালেন। অতঃপর জানালেন- আমার হাঁটুর উপরিভাগে কোন চিড় ধরেনি। সমস্যাটা হয়েছে ভিতরের অংশে। সেখানে প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়েছে এবং গত দু'মাসের বেন্ডিজের কারণে রক্ত জমাট বেঁধে পা এখন প্রায় কেটে ফেলার অবস্থায় উপনীত হয়েছে। আমার স্ত্রী ডাক্তারের কথা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়লেন। ডাক্তারের শান্তনায় কিছুটা মনোবল ফিরে পেলাম।
অতঃপর দীর্ঘ ৩ মাসের চিকিৎসা শেষে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলাম। আজও আমি পা নিয়ে খুব জোরে হাটা চলা করতে পারিনা। পারিনা সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে নামতে। এখনো প্রায়ই আমি পায়ের যন্ত্রণায় ছটফট করি। তবে আজও যে বিষয়টা জানিনা সেটা হল- এটি ডাক্তারের নিতান্তই ভুল চিকিৎসা ছিল, না ডাক্তার থাপ্পড়েরই প্রতিশোধ নিলেন তা।
সম্ভবত ঐ অবাঞ্জিত ঘটনার পরে তার চিকিৎসা নেয়াটাই ছিল আমার জীবনের জন্য একটি বড় ভুল। যা আজ আমি হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি।
তবে বহির্বিশ্বে চিকিৎসা করাতে গিয়ে আমার যে উপলব্ধিটা হয়েছে তা হল- সেখানকার ডাক্তারদের আচার-ব্যবহারেই রোগীরা অনেক তৃপ্তিলাভ করে। যা একজন রোগীর আরোগ্যের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু আমাদের দেশের চিকিৎসকদের রূঢ় ব্যবহার একজন রোগীকে আরও অসুস্থ্যতার দিকেই ঢেলে দেয়।
(সংক্ষিপ্ত)
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: গায়ে হাত তোলা টা ঠিক হয় নি সেটা আমি অস্বীকার করিনা। তবে একজন চিকিৎসকের এ্ই জাতীয় ব্যবহারের পর নিজের মেজাজ ঠিক রাখাটা কঠিন হয়ে গিয়েছিল।
২| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪০
রাকীব হাসান বলেছেন: সব ডাক্তার নয় কিছু ডাক্তার আছে যারা বাইনেচাদ/কসাই। তবু শুকরিয়া আপনি সুস্থ হয়েছেন। অনেকেতো ডাক্তারের অবহেলায় জীবন পর্যন্ত দিয়ে দেয়।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: একমত।
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪১
রিফাত হোসেন বলেছেন: + দেশ উন্নতি করছে কিন্তু মন করছে না ।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৩
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: হুম..
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪২
shfikul বলেছেন: আপনি মূলত একজন বোকা মানুষ।যেখানেই হোক একজন ডাক্তারকে থাপ্পর মারার পর আপনি তার কাছে আবার চিকিৎসা করিয়েছেন,এ জন্যই আপনাকে বোকা বললাম।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৮
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: হুম, ঠিক বলেছেন ভাই। তার সাথে ক্যাচালের পর আর তাকে দেখানোটা বোকামীই ছিল।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪২
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: Click This Link
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৪৯
একাকী বালক বলেছেন: লেখাটা বানোয়াট মনে হল। আসলেই ডাক্তার দেখাইছেন নাকি পঙ্গু হসপিটালের যে ব্রাদাররা ডাক্তার সাইজা বইয়া থাকে তাদের দেখাইছেন সেইটাও কথা। আবার ধরেন ---
হাটতে পারছিলাম না তাই দুই সাংবাদিক বন্ধুর কাঁধে হাত রেখেই তার চেম্বারে গেলাম।
+
কক্ষে প্রবেশের পূর্বেই তিনি হেরে গলায় বলে উঠলেন-
- এদিকে ঢুকিস না, আগে এক্সরে করিয়ে আয়।
+
বন্ধু দুইজনকে ছিটকে ফেলে গিয়ে ঠাস করে একটা থাপ্পড় মেরে বললাম-
>>>> কেমন জানি হইয়া গেল না ব্যাপারটা? কক্ষে না ঢুইকাই গিয়া থাপ্পড় দিলেন কেমনে? আপনি না হাটতে পারেন না?
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৬
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: আপনি কি ডাক্তার নাকি ডাক্তারদের দালাল?
৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
রাহিক বলেছেন: কিছু ডাক্তার শুয়োরের বাচ্চার জন্য এই মহত্ পেশাটি আজ তার রং হারাতে বসেছে ।মানুষ এখন আর ডাক্তারদের সম্মান করে না ।বরং তাদের কাছ থেকে দূরে থাকতে পারলেই বাঁচে ।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৪
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: সহমত
৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
একাকী বালক বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি ডাক্তার নাকি ডাক্তারদের দালাল?
>>> 2 tar ektaw na. ektu logic apply koira buzlam apni chapa marchen. akhon dhora khaiya baktigoto akromon korchi. jay logic a apnaray atkaichi tar ans den.
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
একাকী বালক বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি কি ডাক্তার নাকি ডাক্তারদের দালাল?
>>> ২ টার একটাও না। হালাক লজিক এ্যাপ্লাই করলেই বুঝা যায় চাপা মারতেছেন। ধরা খাইয়া ব্যাক্তিগত আক্রমন করতেছেন। যেই লজিক আপনারে আটকাইছি পারলে সেইটা ভাঙ্গেন।
-----
হাটতে পারছিলাম না তাই দুই সাংবাদিক বন্ধুর কাঁধে হাত রেখেই তার চেম্বারে গেলাম।
>>> আপনিও সাংবাদিক নি? ডিএমসিতে পোন্দানী খাইয়া এই পোষ্ট পয়দা করছেন?
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০১
বোহেমিয়ান বলেছেন: থাপ্পড় দেওয়ার পরও উনার কাছেই ট্রিটমেন্ট নিতে গেলেন কেনো
সর্বাঙ্গীন সুস্থতা কামনা করছি !
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৫
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: গায়ে হাত তোলা টা ঠিক হয় নি সেটা আমি অস্বীকার করিনা। তবে একজন চিকিৎসকের এ্ই জাতীয় ব্যবহারের পর নিজের মেজাজ ঠিক রাখাটা কঠিন হয়ে গিয়েছিল।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৪
একাকী বালক বলেছেন: বোহেমিয়ান বলেছেন: থাপ্পড় দেওয়ার পরও উনার কাছেই ট্রিটমেন্ট নিতে গেলেন কেনো B:-)
>>> পুরাটাই চাপাবাজি করতেছে। থাপ্পড় খাওড়ার পর কোন ডাক্তারও ট্রেটমেন্ট দিব না হেই রুগীরে। খেইপা গিয়া উল্টা পাল্টা সিচুয়েশন হইব। কইব তুই বের হ। তোরে দিমু না ট্রিটমেন্ট।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৫
প্রশাসন বলেছেন: আপনার সাথে ১০০০০০ ভাগ একমত।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৬
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:০৯
নিয়ন আধাঁর বলেছেন: ডাক্তারদের গালি দিবেন, দেন। তাইবলে বানোয়াট গল্প বলবেন?
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:১১
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: আপনার কনফিডেন্স দেখে মনে হচ্ছে আপনি সরেজমিনে তদন্ত করে গেছেন।
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:১৫
হেডস্যার বলেছেন:
৬ নাম্বার কমেন্টের জবাব দেখলেই বুঝা যায় আপনের ব্যবহার চামারের মত। পুরা পা কাটা পড়লে আমি খুশি হইতাম।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৩
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: জি, ডাক্তারের ব্যবহারটা আপনার কাছে চামারের মত মনে না হলেও আমারটা মন্তব্যটা আপনার কাছে চামার বলে মনে হওয়ায় বুঝতে পারলাম আপনিও হয়তো পেশায় একজন ডাক্তার এবং পা না সেরে কেটে ফেলাটা খুব পছন্দ করেন। কারণ ওটা আরোগ্য করার চেয়ে কেটে ফেলা খুব সহজ।
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:১৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: কৃষক-শ্রমিক-মজুররা সমাজের শত্রু নয়; শত্রু ভদ্রবেশী শিক্ষিতরা। !!!
আপনার ব্লগ শিরোনামটা পছন্দ হইলা না ।
কৃষক হইতে গেলেও পড়াশুনা করতে হয়, মজুর হতে গেলেও পড়াশুনা করতে হয় হোক সে স্কুল বা কলেজ বা ইউনি ।
সুতরাং মোটামোটি সবাই শিক্ষিতই কেউ কম বা বেশী ।
১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২২
এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: বড়ই মজার ব্যাপার । যাক আপনার গল্পটা বিশ্বাস করলাম
তা, ভাই। আপনার পোষ্ট আর্কাইভ দেখাটা মনে হচ্ছে আরও মজার ব্যাপার আপনার জীবনে ঘটেছে ।
সেএএএএএই ই ই ই ই........অক্টোবর ২০০৮ আর
আজ জুলাই ২০১২ ।
এতদিন কি সুচিকিৎসার সার্থেই বিদেশ ছিলেন নাকি ?? বাকি ঘটনা গুলোও খুলে বলা শুরু করেন ।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৩৩
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: জী ভাই, আমার জীবনে এরকম আরও অনেক ঘটনা আছে। যা আমি প্রমাণসহ বলতে থাকব এবং আপনি শুধু গল্প হিসেবেই গিলতে থাকবেন।
১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:২৯
তারেক বলেছেন: কিছু ডাক্তার আছে খুবই ... (রোজার জন্য কিছু বললাম না)
১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: ঘটনা মনে হয় সত্যি না।
স্যাটায়ার লিখেছেন নাকি?
২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: হুম শুধু ইন্টার্নি ডাক্তার জন্য স্যাটায়ার। কিন্তু আমার জীবনের জন্য বাস্তব অভিজ্ঞতা।
১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
িভৃতচারী বলেছেন: ফালতু একটা গল্প ফাদলেন, কোন দরকার ছিল? মানুষরে বেক্কল পাইছেন? চড় খাবার পর ও ডাক্তার আপনারে চিকিৎসা দিল? তাও আবার বাঙালি ডাক্তার!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: জি, গল্পটা ইন্টার্নি ডাক্তারদের কাছে ফালতুই মনে হবে এটাই স্বাভাবিক।
২০| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:০২
জিললুর রহমান বলেছেন: গল্পটা জমেনাই। বেশি কাঁচা ।
২৭ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৩০
খোন্দকার সোহেল বলেছেন: জীবনের বাস্তব গল্প কখনোই জমে ওঠে না। কারণ তাতে রঙের মিশেল থাকেনা।
২১| ২৭ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১০
জিললুর রহমান বলেছেন: ২০০৮, তিন তলার সিঁড়ি থেকে পড়ে গিয়ে আমার ডান পায়ে হাঁটুতে প্রচণ্ড আঘাত পাই। আমাকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় এক অর্থপেডিক্সের কাছে। স্থানটা কোথায় ? কোন হাস্পাতাল বা ক্লিনিক ? ডাক্তারের নাম কি? ভারতে কোন হাসপাতালে গেছেন ? বলেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: গায়ে হাত তোলা টা ঠিক হয় নি।আর ঐ ডাক্তার সম্ভবত প্রতিশোধ নিতেই কাজটা করেছে যেটা অমানুষের কাজ হয়েছে।