নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রাফসানযানী প্রিতম১৩

রাফসানযানী প্রিতম১৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী কাদিয়ানিদের নেতা ও 1971এর পাক সেনা মেজর জেনারেল আমজাদ আর নেই

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩

RAN-RFL গ্রুপের
চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল
আমজাদ যুক্তরাষ্ট্রের একটি
হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার
তিনি মারা যান বলে
প্রাণের
গণমাধ্যম শাখার ব্যবস্থাপক
জিয়াউল হক জানিয়েছেন।
তিনি বিডিনিউজ
টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,
যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ
ক্যারোলিনায়
ডিউক মেডিকেল
হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন অবস্থায়
বাংলাদেশ সময় বুধবার সন্ধ্যা
সোয়া ৭টায় তিনি মারা
যান।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬
বছর।
তার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল
মাল
আবদুল মুহিত শোক
জানিয়েছেন।
দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও
হৃদরোগে ভোগা আমজাদ খান
প্রায়
এক মাস ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ওই
হাসপাতালে চিকিৎসা
নিচ্ছিলেন।
তার স্ত্রী এবং দুই ছেলে ও দুই
মেয়ে রয়েছে। তার চার
সন্তান
হলেন- আজার খান চৌধুরী,
সেরা
হক, আহসান খান চৌধুরী ও
উজমা
চৌধুরী।
আমজাদ খানের ছোট ছেলেৱ
আহসান খান চৌধুরী জানান,
তার
বাবার মৃতদেহ যুক্তরাষ্ট্র
থেকে
ঢাকায় আনার পর ঢাকার
সামরিক
কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।
১৯৩৯ সালের ১০ নভেম্বর
নাটোরে
জন্মগ্রহণ করেন আমজাদ খান
চৌধুরীর। ঢাকার নবকুমার
ইন্সস্টিটিউটে তার শিক্ষা
জীবন
শুরু। ১৯৫৬ সালে তিনি
পাকিস্তান
সেনাবাহিনীতে যোগ দেন।
পরবর্তীতে অস্ট্রেলিয়ান
স্টাফ
কলেজ থেকে স্নাতক করেন।
১৯৭২ থেকে ১৯৮০ পর্যন্ত তিনি
চারটি প্রমোশোন পেয়ে
মেজর
জেনারেল পদে উন্নিত হন
এবং সেই
রংপুরের ডিভিশনের জিওসি
হিসেবে নিয়োগ পান।
১৯৮১ তে তিনি দুর্নীতির
দায়ে
সেনাবাহিনী থেকে
বরখাস্ত /
অকালীন বাধ্যতামূলক অবসরে
যান।
ঠিক ওই বছরেই তিনি রংপুর
ফাউন্ড্রি
লিমিটেড নামে তার ব্যবসা
প্রতিষ্ঠান/কারখানা স্থাপন
করেন।
পরে তিনি প্রাণ-আরএফএল
গ্রুপের
প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান
নির্বাহী হন।
ব্যবসায়িক জীবনে
মেট্রোপলিটন
চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড
ইন্ডাস্ট্রিজ (এমসিসিআই),
ঢাকা
স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিইসি),
ইনফ্রাস্ট্রাকচার
ডেভেলপমেন্ট
কোম্পানি লিমিটেড
(আইডিসিওএল), বাংলাদেশ
ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনসহ
বিভিন্ন সংগঠনের সভাপতি,
পরিচালকসহ বিভিন্ন পদে
দায়িত্ব
পালন করেছেন আমজাদ খান।
এছাড়া রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড
হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব
বাংলাদেশ (রিহ্যাব),
বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস
অ্যাসোসিয়েশন (বাপা),
আন্ডারপ্রিভিলেজড
চিলড্রেন্স
এডুকেশন প্রোগ্রাম (ইউসেপ)
প্রভৃতি
সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
তার
মৃত্যুতে বাংলাদেশের
কাদিয়ানি
সম্প্রদায়ের মাঝে নেমে
এসেছে
শোকের ছায়া ৷ উল্লেখ্য
তিনি ১৯৭১
সালে পাকিস্তান
সেনাবাহিনীর একজন
বাঙালি কর্মকর্তা (মেজর)
হয়ে তিনি রংপুরে
মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সম্মুখ
সমরে অংশগ্রহণ করে

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২০

কামরুল_নুমান বলেছেন: ১৯৮১ সালে কোন সেনাবাহিনী থেকে অবসর নেন তিনি ????

২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

কোলড বলেছেন: are you sure he was Qadiani? I too heard this rumour?

৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৯

রাফসানযানী প্রিতম১৩ বলেছেন: সে এক জন কাদিয়ানি 1000%

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৫২

মোহাম্মদ জামিল বলেছেন: কাদিয়ানি কি ভাই...? বেশ কিছু পোষ্ট এ লক্ষ করলাম, সবাই খালি জিগাইতেছে. উনি কি কাদিয়ানি? কাদিয়ানি কি অন্য কোন জাত? না ধর্ম

৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১১

ইহসান আকসার মাহমুদ বলেছেন: https://www.alislam.org/
http://www.ahmadiyyabangla.org/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.