![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুড়ো ভগবান নুয়ে নুয়ে চলে ভুল বকে আর গাল দেয়
পৌরাণিক কাহিনিতে বলে, সুন্দ উপসুন্দ দুই ভাই প্রবল প্রতাপশালী দৈত্য ছিল। এদের মত ধার্মিক সে যুগে আর কেউ ছিল না। কিন্তু দুই ভাই ছিল ভীষণ উচ্চাকাঙ্ক্ষী। ত্রিভুবন জয় করবে, এই তাঁদের আশা। তাই বিন্ধ্যপর্বতে গিয়ে এরা শুরু করল কঠিন তপস্যা। সহস্র বছর পর, সে তপস্যার গুণে তাঁদের সামনে এলেন ব্রহ্মা। বলো মুনি, কি বর চাও। দুজনে বর চাইল, প্রভু, আমাদের অমর করে দিন। ব্রহ্মা মাথা চুলকালেন। এরা একেতে রাক্ষস, দুয়েতে ত্রিভুবন দখলের চিন্তা মাথায় রাখে। অমর করে দিলেই তো হয়েছে। স্বর্গ-মর্ত্য-নরক জ্বালিয়ে খাবে। কিছুক্ষণ চিন্তার পর ব্রহ্মা নতুন আইডিয়া পেলেন। শব্দের প্যাঁচগোচ মেরে বললেন, যাও বৎস, অন্য কেউ তোমাদের মারতে পারবে না।
দুই ভাই তো দারুণ খুশি হয়ে ড্যাং ড্যাং করে ত্রিভুবন জ্বালিয়ে খেতে লাগল। এই ইন্দ্রলোকে গিয়ে র্যাগ দেয়, এই আবার স্বর্গের সুধা আর নরকের আগুন মিশিয়ে কেমিস্ট্রি এক্সপেরিমেন্ট করে। দেবতা হেডকোয়ার্টারের তিন প্রধান অতিষ্ঠ হয়ে ব্রহ্মার কাছে গিয়ে বিচার দিলেন। হেই বাবা, হচ্ছে কি এসব? আমরা কি বানের জলে ভেসে এসেছি নাকি? নতুন নতুন রাক্কস বসে তপস্যা করবে, তাতেই তুমি ওদের ভাল ভাল বর দেবে? আমাদের হাইট অফ রেসপেক্ট বলেও তো একটা কথা আছে! তাত্তারি পিতিবিধান কর, নইলে আমরাও চললুম বিন্ধ্য পর্বতে চড়তে।
ব্রহ্মা পুক করে পানের পিক ফেললেন। রোসো, বাবারা, রোসো। বাবার থানে এয়েচো, একটু ঠাণ্ডা-গরম কিছু খাও। ওরে, কে কোথায় আছিস, ওদের তিনটে চেয়ার দে। সেই কখখন থেকে দাঁড়িয়ে রয়েচে!
তিন মহাপদ্ম বছর কেটে গেল। না এল চেয়ার, না এল ঠাণ্ডা গরম। তিন দেবতা মুখ চাওয়াচাওয়ি করলেন। ব্রহ্মাকে একটু বিব্রত দেখায়। আসলে হয়েচে কি, কাজের লোকের খুব অভাব, বুঝলে বাবারা? কলিকাল কিনা। তা ভাল কোন অপ্সরা পেলে পাঠিয়ে দিও, হ্যাঁ? মানে... তিন দেবতার রোষ কস বুলবুলি মার্কা চোখ দেখে ব্রহ্মা আরেকবার ঢোক গিললেন।
ও হ্যাঁ হ্যাঁ, পিতিবিধান। তা খুব সোজা কিন্তু। ত্রিভুবনের সমস্ত ভাল ভাল বস্তু দিয়ে বানাও এক নারীকে, আর তাঁকে পাঠিয়ে দাও ওই দুই বজ্জাতের কাছে। ব্যাস, কম্ম কাবার!
বলা শেষ হয়েছে কি হয়নি, সাথে সাথে দাঁত কসকস করতে করতে টিকি মাথায় বেদব্যাস ইয়াব্বড় এক কলম নিয়ে হাজির। তবে রে শালো, আমার কম্ম কাবার? আমার? আজ তোর মন্থনদ্বারে কলম ঢুকিয়ে ক্যাবারে ড্যান্স শেখাব। আয় শালো আয়। এই বলে ব্রহ্মা-বেদব্যাস চুলোচুলি-টিকিটাকা-হুটোপাটি খেতে লাগলেন। কোথায় লাগে শুম্ভ-নিশুম্ভের লড়াই! অবস্থা দেখে দেবতা তিনজনই কেটে পড়লেন। কোথায়? টু দ্য গবেষণাগার!
গবেষণাগারে তিনজনে বিশ্বের যত ভাল ভাল জিনিস আছে তাই এনে জড় করতে লাগলেন। আধ-ঘণ্টা পরে দেখা গেল, বাকি দুজনে এনেছেন ফুল-ফল-পাখি-সবুজ গাছ ইত্যাদি ইত্যাদি, আর কার্তিক যত বাংলা-ইংরেজি-ফরাসি মদ, মহাদেবের গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা সব এনে জড় করেছেন। ইন্দ্র নাক ফুলিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, ওরে নচ্ছার! ই কি এনেছিস?' কার্তিক হিক্কা তুলে বললেন, আজ্ঞে, মালঃ। ইন্দ্র এবার হুঙ্কার ছেড়ে কার্তিকের মাথায় গাট্টা মেরে বসলেন। কার্তিক মাথা ধরে হাইমাই করে উঠলেন। আরে বাবা, মাল, মাল। সনাতন ভাষা বোঝ না, টোল ফাঁকি দিয়েছিলে নাকি? নারীর মাঝে নেশা ঢুকাতে হবে না? তাই তো নিয়ে এলাম।
ইন্দ্র এবার আশেপাশে তাকালেন। কাঁচামাল সব এসেছে। এখন কারিগরের অপেক্ষা। তিনি ময়দানব-কে ডাকলেন। অ্যাই ব্যাটা দৈত্য, যা মর্ত্যে যা। কবি কালিদাসকে ডেকে নিয়ে আয়।
কালিদাস তখন লুঙ্গি পরে কানে তিসির তেল লাগিয়ে বারিধারার অমানুষদের ব্যঙ্গ করে কাব্য লিখছিলেন।
ধনবান যক্ষগণ বাস করে যথা
বারিধারা নগরি নাম পাইবে হেথা।
পুরীর বাইরে এক পাইবে উদ্যান
লুঙ্গি পরে মহাদেব তথা রত-ধ্যান।
রিক্সাঅলার আঁখি হতে অশ্রুধারা ক্ষরে
সৌধ কিরীটিনী পুরি তাহে স্নান করে।।
হঠাৎ ময়দানব তার সামনে উপস্থিত। পণ্ডিত, চলো। ইন্দ্র ডাকে তোমায়। ময়দানবের হঠাৎ আবির্ভাবে কালিদাসের লুঙ্গি ঢিলা হয়ে গেছিল। ভাল করে লুঙ্গি পরতে পরতে কালিদাস বিড়বিড়িয়ে বকতে লাগলেন। যাচ্ছি বাপ যাচ্ছি। নক তো করতে পারিস কখনো! মানুষের প্রাইভেসি বলেও তো একটা কথা আছে।
তারপর ময়দানব হুস করে কালিদাসকে ইন্দ্রের সামনে হাজির করলেন। ইন্দ্র কবিকে সব বুঝিয়ে বললেন। বললেন, তুমি তো কবি মানুষ। কিভাবে মালটা বানাই বলো দিকিনি।
কালিদাস বললেন, তবে শোনো-
হীরকদশনা তন্বী পক্ক বিম্বাধরা
শ্যামা মধ্যক্ষামা নিম্ননাভি মনোহরা।
চকিত হরিণী প্রায় চঞ্চল নয়না
নিবিড় নিতম্ব ভরে মন্থর গমনা।
স্তনভারে আছে দেহ স্তোক নম্র হয়ে
বিধিআদ্য সৃষ্টি তিনি যুবতী বিষয়ে।
অঙ্গের বলনী তব, শ্যামা লতিকায়
চঞ্চল অপাঙ্গ ভঙ্গী কুরঙ্গী দেখায়।
কপোলের প্রভা শশী কিরণে প্রকাশ
কলাপী কলাপে হেরে তব কেশপাশ।
তটিনীর মৃদুতরে তরঙ্গ উচ্ছ্বাস
তাহাতে নিরখে তব ভুরুর বিলাস।
ইন্দ্র মনোযোগ দিয়ে পাঁচ-ছ লাইন শুনলেন, তারপর প্রবলবেগে মাথা নাড়াতে লাগলেন। বুঝি না, বুঝি না। গ্রিক দেবতা পাইসো আমারে? বাংলায় কও। কালিদাস বললেন, হুজুর, এইটাই বাংলা। ইন্দ্রকে বিভ্রান্ত দেখায়। বাংলা মানে? বাংলা এরম হয় নাকি। ধুত, তুমি আমার কানে কানে চলিত ভাষায় কও।
কালিদাস বললেন। শুনতে শুনতে ইন্দ্রের কান এবং অন্যান্য অঙ্গাদি গরম-লাল হয়ে ওঠে। তিনি সবজান্তার হাসি হাসেন। কালিদাসের পিঠে থাবড়া মেরে বলেন, তা বদ আছ তুমি কবি, অ্যাঁ? শালা পিম্প কোথাকার! অ্যাই ময়দানব, ব্যাটা মন্ত্রযোগে সবই তো শুনলি, এবার কাজ শুরু করে দে। আমি দেখি কোন অপ্সরা খুঁজে পাই কিনা। কালিদাস শুনে চোখ বড় বড় করে ইন্দ্রের দিকে তাকান। ইন্দ্র ফিচলে হাসি দিয়ে বলেন, আহা, খারাপ ভাব কেন? বাবা ব্রহ্মার ফরমায়েশ। অন্য কিছু না তো!
দুদিনের মধ্যে ময়দানব হাতুড়ি-বাটাল দিয়ে কুঁতে কুঁতে এক অপরূপা নারী তৈরি করে ফেলল। শেষ করেই কবির হাতে বাটাল দিয়ে বলল, কবি তুমি এগুলো ধর। আমি চললাম। কালিদাস অবাক হয়ে বললেন, কেন কি হল? ময়দানব কোমরে হাত রেখে বলল, আরে বয়সকালে এত কুঁতাকুঁতি সহ্য হয় নাকি? কি আর হবে, পাইলস হয়ে গেছে। ডাক্তারের কাছে যাচ্ছি।
এদিকে ইন্দ্র ও বাকি দেবতারাও তেজ ক্ষয় করে এসে পড়েছেন। কালিদাস বললেন, হে নারী, তিল তিল করে তোমায় গড়া হয়েছে বলে তোমার নাম দিলাম তিলোত্তমা। যাও সুন্দ-উপসুন্দের কাছে। দুই বজ্জাতকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরিয়ে এস। তিলোত্তমা যো হুকুম বলে অদৃশ্য হয়ে গেল।
তখন দুই ভায়ে চৌরাশি নরককুণ্ডের আগুনে গ্রিলড মাটন খাচ্ছিল। তিলোত্তমা তার 'শ্যামা মধ্যক্ষামা নিম্ননাভি মনোহরা' প্রদর্শন করতে করতে দুই ভায়ের সামনে হাজির হল। দেখে উভয়ের লোলগ্রন্থি সক্রিয় হয়ে উঠল। দুজনেই লাফিয়ে গিয়ে তিলোত্তমার দুই হাত চেপে টানাটানি শুরু করে দিল। তিলোত্তমা কৃত্রিম বিরক্তি দেখিয়ে বলল, আরে আরে করে কি করে কি! থাম থাম। আমি তো দুজনের বউ হতে পারব না। এক কাজ কর, কাল অমরাবতী স্টেডিয়ামে দুজনে কুস্তি কর। যে জিতবে, আমি তারই বগলে দাবা খেলব, অর্থাৎ বগলদাবা হব। এই বলে তিলোত্তমা 'নিবিড় নিতম্ব ভরে মন্থর গমনা' উক্তির সার্থকতা বজায় রাখতে রাখতে চলে গেল। সেদিকে চেয়ে নরকের সকল বাসিন্দাসহ সুন্দ উপসুন্দ দীর্ঘশ্বাস ফেলল।
পরের দিন। স্থান অমরাবতী স্টেডিয়াম। সুন্দ উপসুন্দ গায়ে তেল মেখে, হাট থেকে কেনা সদ্য পাটভাঙা লুঙ্গি পরে উপস্থিত। তিলোত্তমা তার সখি অপ্সরাদের আর চাকর গেলমানদের নিয়ে বসেছে গ্যালারিতে। ক্যামেরা তার মুখের ওপর ধরা হল, তিলোত্তমা দুই জনকে দুই হাতে ফ্লাইং কিস দিল। ব্যাস, দুই ভাইই রণোম্মুখ। শুরু হয়ে গেল যুদ্ধ। সে কি নৃশংস যুদ্ধ! সুন্দ উপসুন্দের চুল টানে তো উপসুন্দ সুন্দের কাছা খুলে দেয়। ধারাভাষ্যকার হিসেবে নারদ মুনি চৌধুরী সাহেবের মত জ্বালাময়ী কমেন্ট করা শুরু করল, হিয়ার টুডে, হোঅট আ নিপল-বাইটিং ম্যাচ উই হ্যাভ! ক্ষণে ক্ষণে এদের মারামারি দেখে পুরো গ্যালারি শিউরে শিউরে উঠতে লাগল। গোটা আড়াই মহাকাল পর, বিধ্বস্ত-মৃতপ্রায় হয়ে দুজনেই পড়ে গেল মাটিতে। পড়েই ব্রহ্মাকে গালাগালি। সেই গালির তেজে ব্রহ্মা একটু খোঁড়াতে খোঁড়াতে দেখা দিলেন। বেদব্যাস আবার তার কথা রেখেছিল কিনা!
বলো, বৎসগণ, এত গালাগাল দিচ্চ কেন? দুই ভাই তো খেপেই লাল। ব্যাটা মিথ্যুক, বলেছিলি আমরা অমর; তা এখন মরছি কেন?
ব্রহ্মা খুক খুক করে হাসলেন। বোকার দল, আমি বলেছিলাম 'অন্য' কেউ তোমাদের মারতে পারবে না। কিন্তু এটা তো বলিনি তোমরা একে অপরকে মারতে পারবে না! এখন লাও ঠ্যালা।
এই শুনে শক খেয়ে সুন্দ উপসুন্দ ধুপ করে মরে গেল।
আমাদের দেশে যে সুন্দ উপসুন্দের যুদ্ধ শুরু হয়েছে, কেন যেন মনে হচ্ছে শেষটা পৌরাণিক কাহিনীর মতই হবে। সৃষ্টিকর্তা দেশটাকে রক্ষা করুন।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আমাদের সবারই সেটাই চাওয়া।
ভাল থাকবেন।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
আহলান বলেছেন: তা বাপু সেই আমলে তো আর স্কয়ার এপোলো বা মাউন্ট এলিজাবেৎ হাসপাতাল আছে ছিলো না,তাই তারা মরেছিলো, কিন্তু এখন তো ...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছিল তো, অশ্বিনী বৈদ্য ছিল, হারবাল চিকিৎসা ছিল। কিন্তু তবু মরেছিল। এখনকার যুগেও তেমনি হবে হয়তো।
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: খারান আগে কতক্ষন হাইসা লই........
ভাইরে এই লেখা নিজে লেখছেন তো? সত্যি কইরা কোন! যদি লিখে থাকেন তাইলে আপনার প্রতি উপদেশ সিরিয়াসলি রম্য লেখা ধরেন! অস্থির হইসে লেখাটা! বিশেষ করেঃ
স্বর্গের সুধা আর নরকের আগুন মিশিয়ে কেমিস্ট্রি এক্সপেরিমেন্ট
তোর মন্থনদ্বারে কলম ঢুকিয়ে ক্যাবারে ড্যান্স শেখাব
আর কার্তিক যত বাংলা-ইংরেজি-ফরাসি মদ, মহাদেবের গাঁজা,
কালিদাস তখন লুঙ্গি পরে কানে তিসির তেল লাগিয়ে বারিধারার অমানুষদের ব্যঙ্গ করে কাব্য লিখছিলেন।
এই যায়গা গুলা পইরা তো হাসতে হাসতে অবস্থা টাইট! তবে লেখার পিছনে মেসেজটাও ভালই বুঝেছি।
খারান আপনার লেখাটা বিভিন্ন যায়গায় শেয়ার করতেছি। সবই পরে হিউজ মজা পাবে!
লেখা চালিয়ে যান। থামবেন না যেন!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। হ্যাঁ, এই অধম নিজেই লিখেছে।
বসেছিলাম সিরিয়াস লেখা লিখতেই। তা দেশের এই অবস্থায়, মানুষের কাজ দেখে সিরিয়াস লেখা আসে না। তাই এই বায়বীয় রম্য লেখা।
আপনার উপদেশ সিরিয়াসলি নিলাম। শেয়ার করার জন্য আবারো অনেক ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার লাগল, পৌরাণিক কাহিনীকে এভাবে উপস্হাপনা .... আমার কাছে খুব ভাল লাগল। আপনাকে ধন্যবাদ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় পাঠক, আপনি স্বাগতম।
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: আমি নিজেও মাঝে মাঝে রম্য টাইপের লেখার কথা চিন্তা করি। মজার মজার আইডিয়াও আসে মাথায়, কিন্তু কেন জানি লিখতে বসলে আগ্রহ ফুরিয়ে যায়! কি করি বলেন তো?
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আমারও ঠিক তাই। কিন্তু কষ্ট করে লেখাটা লিখে যদি শেষ করেন, আমার ধারণা দেখবেন একটা কিছু হয়েছে। রবীন্দ্রনাথ যদি তার জীবনদেবতার ইঙ্গিতে লিখতে পারেন, তার কলম থেকে ফুরফুরিয়ে সাহিত্য বেরায়; তাহলে আমাদের রম্যদেবতা সাহায্য করবেন না কেন?
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: খাইছে আজকে দেখি আর হাসি থামানের উপায় নাই! ব্যাপক বিনোদনমুলক লেখা দেখতেছি সব খানে!
এই খবরটা পড়েন! অতি সুদর্শন’ হওয়ায়
আর এই লেখাটাও মিস কইরেন না! বৌ শালী
আমি একলা হাসমু কেন? আপনারে লইয়াই হাসি!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পড়লাম। তুমুল ভাল!
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: হাসতেই আছি, হাসতেই আছি...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সোনালি মুদ্রা? আজকাল দুস্প্রাপ্য, নয় কি?
পড়ার জন্য থাঙ্কু।
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা হা হা হা। অনেকদিন পর প্রান খুলে হাসার ব্যবস্থা করায় আপনার জন্য উপহার প্রস্তুত।
দারুন পোষ্ট।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: উপহারে আমি মুগ্ধ।
দারুণ কমেন্ট!
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
মুনসী১৬১২ বলেছেন: জটিল
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: থ্যাংকস।
১০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০০
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন প্রোফেসর! মন খুলে হাসলাম!
শুভকামনা!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
হাসাতে পেরে আমিও উৎফুল্ল।
১১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:০৫
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন:
++ সুন্দর।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বহু বহু ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
আর প্রথম প্লাসের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ।
১২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২২
কাকতড়ুয়া007 বলেছেন: সুন্দর
Shudhu apnake thanks jananor jonno login korlam !
Jotils hoyeche !
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:০৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: নিজেকে ভাগ্যবান মনে করছি।
ধন্যবাদ।
১৩| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
অদৃশ্য বলেছেন:
খুবই মজা পেলাম লিখাটি পড়ে.... চমৎকার লিখেছে... ব্রহ্মারাই শেষ হাসিটা হাসেন সবসময়...
শুভকামনা...
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সত্য কথা। ব্রহ্মারাই তো রাজনীতি করেন। মাঝ থেকে সুন্দ-উপসুন্দ মরে। রাজনীতি বড় আঠাল নোংরা।
লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
অদৃশ্য বলেছেন:
খুবই মজা পেলাম লিখাটি পড়ে.... চমৎকার লিখেছে... ব্রহ্মারাই শেষ হাসিটা হাসেন সবসময়...
শুভকামনা...
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:০৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মম্তব্যটি দুইবার আসিয়া আনন্দ প্রদান করিল
১৫| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার লেখা এই প্রথম পড়লাম। লেখার পরতে পরতে প্রখর রসবোধ এবং শেষে তুখোড় পাঞ্চলাইন। দুর্দান্ত!
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় হাসান মাহবুব, আপনি আমার অন্যতম প্রিয় একজন লেখক। আপনার প্রশংসা তাই আমার জন্য বিশেষ কিছু।
লেখাটা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন।
১৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: রাজনীতি নিয়ে ভাবতে ইচ্ছে করত না, এখন বাধ্য হয়ে ভাবতে হচ্ছে! আমাদের দেশের সুন্দ আর উপসুন্দ দের একটা মল্লযুদ্ধে নামিয়ে দেয়া হোক। আমরা সাধারণরা টিকেট কেটে দ্যাখতে যাবো।স্রষ্টা আমাদের রক্ষা করুন!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সহমত
১৭| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২০
হিমরাজ ব্লগ বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/Himraz
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আমার বুদ্ধি কম। বুঝিয়ে বলুন। 'আমরা'-টা কে? কি? কারা?
১৮| ২৭ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:২১
হিমরাজ ব্লগ বলেছেন: http://www.somewhereinblog.net/blog/Himraz
২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পুনঃ প্রশ্ন - বুঝিয়ে বলুন। 'আমরা'-টা কে? কি? কারা?
১৯| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:০৬
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: আগেও পড়েছি। রম্য মিথ হিসেবে চমৎকার। মুখফোঁড়ের কথা মনে পড়ে গেল।
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ১২:১০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কি যে বলেন! কোথায় মুখফোড়, আর কোথায় আমি।
২০| ০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:১৩
শাহেদ খান বলেছেন: গুড সেন্স অফ হিউমার ! তুখোড় !
+++
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
বোকামন বলেছেন:
হূম .... শেষ কথাটাই ভরসা
সৃষ্টিকর্তা দেশটাকে রক্ষা করুন