নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বর্গ-পৃথ্বী অন্তঃস্থলে, বহুকিছু ফিরে-চলে, যাহা বিস্ময়কর

প্রোফেসর শঙ্কু

বুড়ো ভগবান নুয়ে নুয়ে চলে ভুল বকে আর গাল দেয়

প্রোফেসর শঙ্কু › বিস্তারিত পোস্টঃ

হলদে বাতির কারাগার

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৩

''মনের মধ্যে কত গল্প আসে; তারা আসে, কিন্তু সব গল্পই যে শেষ পর্যন্ত কলম থেকে বেরোয়, তা নয়; দীর্ঘ দিনের অভিজ্ঞতা আমাকে বলে, দশটি গল্পের একটি হয়তো দিনের আলো দেখতে পায়। কবিতার কত পঙক্তি মাথার ভেতরে ফুলের মত ফুটে ওঠে, বারুদের মত বিস্ফোরিত হয়, চুমোর মত শিথিল করে দিয়ে যায়; দ্রুত হাতে লিখে রাখি আরও দ্রুত পলায়নপর এইসব পঙক্তি, বেড়ে ওঠে কাগজের স্তুপ; তারপর একদিন কিছু কিছু পঙক্তির ভেতরে একটি বন্ধন সূত্র আবিষ্কার করে উঠি, একটি কবিতার জন্ম হয়, কুড়িটি টুকরো কাগজে টুকে রাখা পঙক্তিগুলো, ধারণাগুলো থেকে মাত্র তিন কি চারটি কাজে লাগে, অন্যগুলো তাকিয়ে থাকে ভবিষ্যতের দিকে, ক্রমে তারা মলিন হয়ে যায়; হলদে হয়ে যায়, এই হাত, এই কলম তাদের ভুলে যায়; ইতোমধ্যে নতুন কত পঙক্তি এসে প্রতিভাকে উসকে দেয়, তারাই তখন প্রেম।''

সৈয়দ শামসুল হকের এই কথাগুলো সম্ভবতঃ সবার জন্যেই সত্য। আমরা যা বলি, যা লিখি - তারা করোটির ভেতরের ভাবনাগুলোর কিয়দংশ মাত্র। অনেক কিছু ভুলে যাওয়া হয়, নতুন কিছু আমাদের আন্দোলিত করে আবার, সেই অব্যবহৃত 'আইডিয়া'-রা আর তাদের সুপ্ত সম্ভাবনায় উদ্ভাসিত হতে পারে না। বিশেষ করে গল্প লেখার ক্ষেত্রে এই বিষয়টা আমি অনুভব করতে পারি।

কত গল্প অলিখিত রয়ে গেল। হয়তো মূল আইডিয়াটা একটু বোকাটে, উদ্ভট, অদ্ভুত বলে। লিখে স্বস্তি পাওয়া যাবে না। আলসেমির কারণে। কিংবা হয়তো একক ধারণাটিকে ন্যায্যতা প্রদানের জন্য লেখনী এখনও তেমন পরিপক্কতা পায় নি। পূর্ণতা দেবার ক্ষমতার অভাব। তাই বলে কি এসব ধারণা ফেলে রাখা উচিত? আমার তো মনে হয় সবার সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়াটাই ভাল। তাই যেসব আইডিয়া মাথার ভেতরে ঘুরেছে, কিন্তু কখনো লিখতে পারিনি, কাগজে পূর্ণতা পায়নি, তাদের কয়েকটা একত্র করে ফেললাম। হয়তো কোন একটা আইডিয়া আরেকজনকে উদ্দীপ্ত করতে পারবে। আরেকটা গল্প, আরেকটা অনুভবের সৃষ্টি হবে। এই একটা সম্ভাবনাই উৎসাহিত করার জন্যে যথেষ্ট।

দেখা যাক, আপনাদের কেমন লাগে!

#১
মেয়েটা ভাবত ও একটা পাখি হবে। বাবা-মা প্রথমে শুনে হাসতেন, কিন্তু আরেকটু বড় হতেই তারা রাগ দেখাতে লাগলেন। 'ধামড়ি মেয়ে, বলে কিনা পাখি হবে? ঢং!' মেয়েটা একটু হতাশ হয়ে পড়ে। তবে কি হবে সে? স্যার বলেন সে নাকি অংকে ভাল। ইঞ্জিনিয়ার হবে? নাকি, নাকি ডাক্তার হওয়া ভাল?

মেয়েটা বিভ্রান্তিতে পড়ে যায়। বিভ্রান্ত, ঘোর লাগা চোখে কয়েক বছর পর সে আবিষ্কার করে- তার বিয়ে হয়ে গেছে। সে এখন একটা ব্যাঙ্কে চাকরি করে। বাচ্চা হয়েছে একটা। মেয়ে। খুব কিউট। সে অনভ্যস্ত হাতে সংসার সামলায়, চাকরি করে, বাপ-মায়ের খোঁজখবর নেয় মাঝে মধ্যে। কিন্তু নিজেকে কোন কিছুর সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারে না কেন যেন। তার কি এসব করার কথা?

সময় গড়িয়ে চলে। মেয়েটা দেখে তার পঞ্চাশোর্ধ্ব স্বামী যুবতী এক নারীকে নিয়ে আলাদা হয়ে গেল একদিন। বাবা-মা মরে গেলেন। তার ছোট্ট মেয়েটা বড় হল। বিয়েও হয়ে গেল ভাল একটা জায়গায়। মেয়েটা এখন একা।

সেদিন রাতে অনেকদিন পর সে ছাদে বসে আকাশ দেখে। বাতাসে তার শরীরটা খুব হালকা লাগে, ছেলেবেলার কথা মনে পড়ে যায়। মনে পড়ে সে পাখি হতে চেয়েছিল।

মেয়েটা তারপর পাখি হয়ে আকাশে উড়াল দিল।


#২
একটা কাগুজে বিশ্ব। সবাই সুখি। তৃপ্ত।
কিন্তু বৃষ্টি নামে মাঝে মাঝে।

***স্বপ্নবাজ অভি এই থিমে দিয়েছেন কবিতা, বৃষ্টিপাতের নেপথ্য কাহিনী !

#৩
গল্পের শুরুর পয়েন্টটা হবে তাদের বিয়ের দিন। এর পরে দুটো স্রোতের প্রবাহ চলতে থাকবে। একটা চলবে বিপরীত দিকে, অতীতের দিকে; দেখান হবে তাদের প্রেম কিভাবে গভীরতা পেয়েছিল। আরেকটা স্রোত চলবে সামনের দিকে, ভবিষ্যতে। যেখানে ক্রমশঃ সামান্য বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব, মন কষাকষি এবং ভালবাসার সেই দৃঢ়তা হারিয়ে ফেলা দেখান হবে। দুটো স্রোত তাদের সম্পর্কের ছোট ছোট জিনিস দিয়ে সম্পর্কিত থাকবে। একই সাথে ভাঙা-গড়া চলবে।

গল্পের শেষে আমরা দেখব দুজনের সর্বপ্রথম যেদিন দেখা হয়েছিল, এবং দুজনে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাবার পর শেষ যেদিন দেখা হবে- এই দুটো দিন এক বিন্দুতে এসে মিলে গেছে।

***অপু তানভীর এ নিয়ে গল্প লিখেছেন, গল্প নম্বর তিনঃ ভাঙ্গা গড়ার শেষ বিন্দু

#৪
১৮৬৮ সাল। কোম্পানির আদেশে উপমহাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোকে রেল লাইন দিয়ে সংযুক্ত করা হচ্ছে। ওই অঞ্চলের মাঝে একটা হচ্ছে 'চাঁদপুর-কুমুল্লি' এলাকার সিদ্ধেশ্বরী গ্রাম। 'ঝকঝকি দানো' আসার সুবাদে আশেপাশে অজপাড়াগাঁয়ের মানুষগুলো 'সভ্যতার' একটু আধটু ছোঁয়া পেতে শুরু করল। তাদের সমাজ ব্যবস্থা, স্থির জীবনে উত্তাল ঢেউয়ের আগমন ঘটল আস্তে আস্তে।

গ্রামের এক ছোকরা সায়েবদের দেখবে বলে স্টেশনে গিয়ে ঘটনাক্রমে সেখানে চাকরি পেয়ে গেল। এরপর ধীরে ধীরে তার উত্থান এবং শেকড় ভুলে যাবার কাহিনী নিয়ে গল্প এগোবে।

***জুলিয়ান সিদ্দিকীর কাছে আমরা পেয়েছি চমৎকার একটা নভেলেট, কয়লাপোড়া দীর্ঘশ্বাসের রঙ

#৫
গ্রাম থেকে তিন বন্ধু এলো শহরে। কলেজে পড়তে। ভর্তি হবার সব ঝামেলা মিটিয়ে তিনজনে মিলে আশেপাশে একটা মেস খোঁজা শুরু করল। ঘুরতে ঘুরতে তিনতলা একটা বাসাও পছন্দ করে ফেলল। বাড়িওয়ালী এক বুড়ো মহিলা। তিনি কথায় কথায় জানালেন, বাড়িটা বেশ পুরনো। প্রায় সত্তুর-আশি বছর বয়স হয়ে গেছে এটার। এও জানালেন, এপর্যন্ত এখানে পরিবার-পরিজন ছাড়া কাউকে থাকতে দেওয়া হয়নি। সবাই বউ-পোলাপান নিয়েই থাকতে এসেছে। ওরাই এই বাড়িতে সর্বপ্রথম 'ব্যাচেলর' ভাড়াটে।

তিনজনে বোঁচকা-বুঁচকি নিয়ে দোতলার একটা ইউনিটে উঠে পড়ে। কলেজ জীবন এবং মেস জীবনের শুরু! কিন্তু কদিনের মধ্যে -

প্রথম বন্ধুটি আবিষ্কার করল- হাজার চেষ্টা করা সত্ত্বেও রাতে সে বিছানা ভিজিয়ে ফেলছে।
দ্বিতীয় বন্ধুটি অস্বস্তির সাথে লক্ষ্য করল- তার স্তনদুটো অস্বাভাবিক ফুলে-ফেঁপে উঠছে।
আর তৃতীয়জন নিজের অজান্তেই বাকি দুজনের ওপর জোর খাটাতে শুরু করল।

বাড়িটা কি চায় তার ভেতরে আরেকটা পরিবার বাস করা শুরু করুক?


#৬
দুই বুড়ো-বুড়ি। বুড়ো অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভরতি হয়েছেন। বৃদ্ধা নিজেও তেমন সুস্থ নন, কিন্তু সঙ্গীকে দেখতে তিনি প্রতিদিন সকালে যান সেখানে, রাতে ফিরে আসেন। ছেলেরা তাকে ওখানে রাত কাটাতে দিতে চায় না। বৃদ্ধা তার স্বামীর মাথার চুলগুলো নেড়েচেড়ে দেন, টুকটুক করে কথা বলেন, বিগত যৌবনের ভালবাসার কথা শোনান। আর একটা করে গল্প বলেন, কিন্তু সেটা শেষ করেন না, বলেন- কালকে এসে বাকিটা বলব। বৃদ্ধ মৃত্যুকে আরেকটা দিন ঠেকিয়ে রাখেন সেই সমাপ্তি শোনার জন্যে।

সত্যিকারের ভালবাসাকে ফুটিয়ে তোলার একটা চেষ্টা। মৃত্যুকে বরণ করতে শেখার গল্প।

***আমি সাজিদ এই থিমে লিখেছেন ছোটোগল্প, পেশেন্ট নাম্বার ফোরটিওয়ান

#৭
মধ্যবয়স্ক এক চাকুরে একদিন লক্ষ্য করল খুব ধীরে ধীরে তার শরীরের মাংসগুলো আলগা হয়ে খসে খসে পড়ছে। সে ভয়ে ব্যাপারটা লুকিয়ে রাখে। কিন্তু ছেলের জন্মদিনের পার্টিতে সবার সামনে তার গালের মাংস খসে পড়লে জিনিসটা ফাঁস হয়ে যায়। পরিবারের বাকিরা অতি আনন্দের সাথে ওকে একটা খাঁচার ভেতরে পুরে রেখে চিড়িয়াখানার পশুর মত ব্যবহার করা শুরু করে। তার নিত্যনতুন চামড়া খসে পড়া নিয়ে জাতীয় চ্যানেলে প্রতিবেদন হয়। খবরের কাগজগুলো তাকে নিয়ে হেডলাইন করে। এক্সক্লুসিভ খবর পেতে বাড়ির সামনে চব্বিশ ঘণ্টা সাংবাদিকদের লাইন লেগে থাকে।

এই সুযোগে তার ছেলের সারা জীবনের পড়ালেখার খরচ উঠে আসে, মানুষের কাছে লাখখানেক টাকার ঋণ ছিল, সেটা শোধ হয়ে যায়। স্ত্রী খুশি হয়ে ভাবে, ভাগ্যিস! জীবনবীমাটা করা ছিল! এভাবে এক সপ্তাহ কাটে। লোকটা সবকিছু হারিয়ে ফেলে- স্রেফ শরীরের দুটো অঙ্গ বাদে।

এবারে তাকে সবগুলো টিভি চ্যানেলে লাইভ দেখান হতে থাকে। লোকে লাখ টাকার বাজি ধরে তার ওপর। দেশসুদ্ধ মানুষের সাথে সাথে এমনকি সে-ও প্রচণ্ড কৌতূহল নিয়ে অপেক্ষা করে- কোনটা আগে খসে পড়বে- মস্তিস্ক, নাকি যৌনাঙ্গ?

***এই থিমে হাসান মাহবুব লিখেছেন ভিন্নধর্মী স্ফুটনবিন্দু গল্পটি।

#৮
'একটি রক্তমাখা ছুরি পাওয়া গিয়াছে।
ইহার মালিককে প্রমাণসমেত যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হইতেছে।
উপযুক্ত প্রমাণ দিলে পারিলে ছুরি ফেরতসহ হাজার টাকা পুরস্কার।

ধন্যবাদান্তে,
বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী।'

*** থিমটি নিয়ে অপু তানভীর লিখেছেন একটি রক্তমাখা ছুরি পাওয়া গিয়াছে

#৯
(খুব সম্ভব স্যাটায়ার!)

গ্লোবাল ওয়ার্মিং সর্বোচ্চ আকার ধারণ করেছে। ডুবে যাচ্ছে সমুদ্র-নিকটাবর্তী অঞ্চলগুলো। বাংলাদেশের পাঁচভাগের একভাগ ডুবে যাবে এরকম কথাও শোনা যাচ্ছে। এই সময়ে বিজ্ঞানিরা একটা আবিষ্কার করলেন- গাছের মাঝে ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির ইন্টিগ্রেশন!

ব্যাপারটা সংক্ষেপে এরকম- একটা গাছের কাণ্ড যত মিটার লম্বা হবে, সেটা তত বর্গ মিটার জায়গায় ওয়াই-ফাই সার্ভিস দিতে পারবে। এবং, ব্যাপারটায় কোন বাড়তি খরচ নেই! গাছটা যতদিন বাঁচবে, ততদিন এই অফার বিদ্যমান।

আর যায় কোথা! পৃথিবীর মানুষ পাগলের মত ঝাঁপিয়ে পড়ল গাছ রোপণে। মাঠ-ঘাট, শহর-গ্রাম, বাজার-বন্দর, পাহাড়-পর্বত সব ছেয়ে গেল গাছে। এমনকি যেখানে গাছ বোনা যায় না সেখানে টবভরতি করে গাছ রাখা শুরু হল। অবস্থা এমন হল যে মানুষ বাইরে বেরুলে হাতে মোবাইল আর পিঠে ব্যাকপ্যাকে করে বড়সড় একটা ফুলগাছের টব নিয়ে বেরোয়। অনেকে ট্রিহাউজে বসবাস করা শুরু করে দিল। ফলে পরবর্তী বিশ বছরে কার্বনের পরিমাণ স্বাভাবিকে নেমে এল।

কিন্তু এই 'অমানবিক' বৃক্ষ রোপণের ফলে পঞ্চাশ বছরের মধ্যে বাতাসে বিপদজনকভাবে অক্সিজেনের পরিমাণ বেড়ে গেল। অতিরিক্ত অক্সিজেন ডোজের কারণে মানুষের মাঝে বিশাল পরিবর্তন দেখা দিল। মানুষ এখন সবসময় হালকা মেজাজে থাকে, কোন প্রকার পরিশ্রম করতে যায় না। বাচ্চা উৎপাদনেও উৎসাহ দেখায় না। এরা সারাদিন বিশাল বিশাল আমগাছের ওপর বসে ফেবু চালায়, খিদে পেলে হাত বাড়িয়ে আম পেড়ে খায়, গান শোনে আর ভিডিওগেম খেলে।

এই 'বিপ্লবের' একশ বছর পর, পৃথিবীর শেষ মানুষটি অনলাইনে কোন বন্ধুর সাড়া না পেয়ে মনের দুঃখে আমগাছ থেকে পড়ে মরে গেল।

***এর ওপরে প্রিয় অপু তানভীর-এর আরেকটি চমৎকার গল্প, প্রাকৃতিক ওয়াইফাই!

#১০
ছোট্ট কবরটার একপাশে মাটি উঁচু হয়ে উঠল হঠাৎ। তারপর খুব ধীরে, যেন স্লো মোশনে দেখানো হচ্ছে, এমন করে পাঁচটি ক্ষুদে আঙুল মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে এলো বাইরে।

'আম্মু, তুমি বলসিলা আমাকে একা রেখে কোথাও যাবা না। মিথ্যা বলসো ক্যান? জানো না, আমি অন্ধকার দেখে ভয় পাই?

***আলম দীপ্র ছোট ভয়াল একটি গল্প লিখেছেন এটা নিয়ে আঁধারবিষয়ক বক্তব্য


#১১

'একাকি লাগছে? সঙ্গিনী চাই?
আমরাই দিচ্ছি শ্রেষ্ঠ অফার। কল করুন এই নাম্বারে, আর মাত্র পাঁচশ টাকার বিনিময়ে একরাতের সঙ্গ উপভোগ করুন।'

পত্রিকায় এরকম খোলামেলা একটা খবর পড়ে লোকটা মুখ চুকচুক করে ওঠে। কি যে হচ্ছে দেশটার! জাতীয় একটা পত্রিকায় এই জিনিস ছাপায়, ছিঃ! তখনই তার মনে হয়, আজকে বউ বাসায় নেই, বাপের বাড়ি গেছে। সে এবার মনোযোগ দিয়ে বিজ্ঞাপনটা দেখে। এবং মিনিট না পেরুতেই কল লাগায়।

ক্রেডিট কার্ড দিয়ে টাকা পরিশোধ করার পর তিন মিনিটের মাথায় তার মোবাইলে মেসেজ আসে। 'আপনার সঙ্গিনী পৌঁছে গেছেন'। এত তাড়াতাড়ি! লোকটা চুল ঠিকঠাক করে তাড়াহুড়ো করে দরজা খোলে, কিন্তু বাইরে কেউ নেই। মুখটা তিতে লাগে তার। শালারা কি তবে ঠকাল তাকে? আনমনে গালি দিতে দিতে সে ভাবে।

রাগের চোটে তার পেচ্ছাব পেয়ে যায়। গজগজ করতে করতে সে বাথরুমে ঢোকে, লুঙ্গি উঁচু করে বসার উদ্যোগ করে। তখনই আয়নার ওপাশ থেকে মিহি গলায় মেয়েটা বলে, 'ছিছিছি, আমাকে কি এসব দেখানোর জন্য ডেকে এনেছেন নাকি?'

মন্তব্য ১০২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (১০২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৬

মামুন রশিদ বলেছেন: মাথায় ঘুরপাক খায় কত প্লট, গল্প এগিয়ে চলে সমান্তরাল । কিন্তু বিভিন্ন কারণেই পূর্ণতা পায়না, হারিয়ে যায় একসময় মাথা থেকে । আপনার ভাষায় হলদেটে হয়ে যায় ।

তবু ভাল যে আপনি কিছু অসমাপ্ত প্লট শেয়ার করেছেন । আইডিয়া গুলো নিঃসন্দেহে চমৎকার । দেখি একটা নেয়া যায় কিনা ।

০৯ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ঠিক তাই, প্রিয় মামুন।

ভাল আছেন আশা করি।

২| ০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১১

সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: মাথায় প্লট অনেক সময়ই ঘুরপাক খায়, কিন্তু সব কটাকেই গল্পে রূপান্তর করা কঠিন হয়ে উঠে। অনেক সময় কিছুদুর লেখার পর ভাল লাগে না, আলস্য ভর করে, কিংবা পাগলাটে ভাবনা মনে হয়। আপনার অপ্রকাশিত, খন্ডিত গল্পগুলো পড়লাম। চমৎকার ভাবনা।

০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ আহসান।

গল্প লেখার ক্ষেত্রে অনেক সময় আলস্য বড় বাধা হিসেবেই দেখা দেয়।

৩| ০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার একটি আইডিয়া, এমন অনেক লেখা আছে যা অসমাপ্ত থাকে, কখনও কখনও ব্যাস্ততা অথবা চিন্তার সীমাবদ্ধতার কারনে আর লেখা হয়ে উঠে না।

তবে খুব ইচ্ছে করে লেখাগুলো শেষ করতে কিন্তু আবার খুব বিরক্তও লাগে। আপনার আইডিয়াটা পছন্দ হয়েছে।


০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: :) পড়ার জন্য ধন্যবাদ কান্ডারি!

৪| ০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার কাছে প্রতিটি গল্পই দারুন লেগছে। আমি বিশেষ করে, ১,৫,৭ টা জটিল লাগছে। গল্পগুলো অনেক ভাবায়! দারুন!


০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ওইগুলো আমারও পছন্দের! কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি কা_ভা।

৫| ০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:০৩

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: ২,৩,৬,৭ আপনাকে লিখতেই হবে । দাবি রেখে গেলাম ।

০৯ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রেমের সেই পবিত্র স্নিগ্ধতা কেন যেন আমার লেখায় আসে না। আপনি লিখে ফেলুন!

৬| ০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

আম্মানসুরা বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের একটা কথা মনে পড়ে গেল - 'লেখকের মাথায় কিলবিল করে আইডিয়া/ উইপোকা বলে, চল তারে খাই গিয়া'

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহহাহা, ভাল বলেছেন তো!

৭| ০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩

শামীম সুজায়েত বলেছেন: জীবন চলার বাঁকে বাঁকে নানা রঙের ঘটনায় কখনও মলীন, কখনও উচ্ছাসিত জীবনের নাম বোধ হয় গল্প।

প্রিয়তে রেখে দিলাম।

ভাল থাকবেন।

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পে তো উঠে আসে আমাদের জীবনযাপনের অংশেরা, তাই তারা এত প্রিয়, মূল্যবান।

অনেক ধন্যবাদ প্রিয়তে নেবার জন্যে।

শুভ বিকেল। ভাল থাকুন আপনিও।

৮| ০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

না পারভীন বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। এত জটিল আইডিয়া কিভাবে আসে মাথায় তাই ভাবছি।

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ না পারভীন! অনেক খুশি হলাম।

৯| ০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৭

ফা হিম বলেছেন:
২ নম্বরটা ঠিক বুঝি নাই। প্রথমটা বাদে বাকি সবগুলোই ইন্টারেস্টিং লাগছে।

৫, ৭, ৮, ৯, ১০ নম্বর গল্পগুলো বেশ মজার। ৮ আর ৯ পড়ে হাসি পাচ্ছিল, স্যাটায়ার হিসেবে মানাবে ভালো। ১০ নম্বরটা নিজেই একটা গল্প হয়ে গেছে, হরর অণুগল্প। ৭ নম্বরটার আইডিয়া তো ভয়াবহ!

০৯ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এখন ১০ নম্বরটা পড়ে সত্যিই অণুগল্প মনে হচ্ছে!

২নংটা নিয়ে রূপকনির্ভর একটা গল্প ফ্লেশ আউট করা যেতে পারে। আমার ফেবারিট হচ্ছে ৪ নম্বরটা। অনেক কিছু দেখানোর সুযোগ আছে।

মতামত দেবার জন্য ধন্যবাদ ফা হিম।

১০| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
বেশি ভালো লেগেছে গল্পটা। প্লাস।

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পের আইডিয়াগুলো পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

১১| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৫০

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় প্রফেসর শঙ্কু, আপনার গল্পের অভাব বোধ করছি। এই বছরে প্রতি মাসে একটি করে লেখা দিচ্ছেন, তায় আবার এপ্রিল মাস ফাঁকা গেল। আর একটি দিলেন অনুবাদ লেখা, হোক সে বোর্হেসের । এবার প্লটই শেয়ার করে দিলেন এত্তগুলো। এভাবে হলে কিভাবে হবে!?

প্রেমের গল্পের মত করে প্রেমের গল্প লিখতে পারি না, কিছু পরামর্শ দেবেন?

১,৩,৬ নং প্লট বেশ মানবিক ও আবেগি লাগলো।
২,৪,৫,৭,৮,১০,১১ ভাল চিন্তার খোরাক দেবে।

নিজেই কেন লিখে ফেলছেন না? নতুন প্লটের প্রেমে মজেছেন , নাকি সময় পাচ্ছেন না?

আপনার সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যুক্ত থাকতে পারলে ভাল হত বেশ। আপনার কি কোন একাউনট আছে ফেসবুক বা টুইটারে?

শুভকামনা রইল।

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এই বছরটা আসলে শুরু থেকেই ব্যস্ততায় কাটছে। হয়তো ব্লগে ঢুকলাম, কয়েকটা পোস্ট পড়লাম- এরকম সময় পাই; কিন্তু বসে ডিস্টার্বড না হয়ে একটানে একটা কিছু লিখে ফেলব- এটা হচ্ছে না। তবে চেষ্টা আছে সামনে কিছু লেখার।

নতুন কিছু ভাবনা মাথায় ঢুকেছে, সেটাও এগুলো না লেখার একটা কারণ:)

আর হাহা! আমি দেব পরামর্শ! আমি নিজেই তো লিখতে পারি না! তবে পাঠক হিসেবে আমার মনে হয়, প্রেমের গল্পে আরোপিত নয়, বরঞ্চ নিজের অনুভূতিটা কোনভাবে ইন্টিগ্রেট করে দিতে পারলে ভাল লাগবে পড়তে। এরকম গল্পে একটা শক্তপোক্ত কেন্দ্রবিন্দু দরকার। ব্লগে ড়ৎশড় এবং আদনান শাহরিয়ারের প্রেমসূচক গল্পগুলো বিশেষ মনোযোগ দিয়ে পড়ি।

আমি ফেসবুকে একাউন্ট খুলেছি দুই-তিন দিন আগে, 'ব্লগার শঙ্কু' নামে। যোগাযোগ করবেন নিশ্চয়ই।

শুভরাত্রি।

১২| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৫১

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু ,



সৈয়দ শামসুল হককে দিয়ে শুরু .... শেষ করেছেন আপনার অগ্রন্থিত ভাবনাগুলোকে দিয়ে ।

চমৎকার এই ভাবনাদের গোড়ায় পানি ঢেলে, খানিকটা যত্ন করে ডালাপালা ছড়ানো গল্পগাছ বানানো যায়না ? যেখানে হাত পা মেলে ব্লগাররা ফেবু চালাবে, খিদে পেলে হাত বাড়িয়ে আম পেড়ে খাবে, গান শুনবে আর আর .... আর ... আপনার গল্পগুলো পড়বে ?

যা ভ্রুন হিসেবে মনের জঠরে ঠাই নিয়ে আছে তাকে রৌদ্র আর আলোর মুখ দেখানো যায়না ? ভাবনারাও তো বলতেই পারে "শঙ্কু, তুমি বলসিলা আমাকে একা রেখে কোথাও যাবা না। আমাকে ভূমিষ্ঠ করবা ? মিথ্যা বলসো ক্যান? জানো না, আমি অন্ধকার দেখে ভয় পাই? "

লিখুন , থেমে থাকবেন না ।

শুভেচ্ছান্তে ।



০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় আহমেদ জী এস,

এসব ভাবনাদের প্রতি সুবিচার করতে পারছি না বলেই আপনাদের সামনে আনা! প্লটের পর প্লট কিনে রাখলে কি লাভ, যদি বাড়ি ওঠাতেই না পারি? :) বরঞ্চ আরেকজন এই ভাবনায় অনুপ্রাণিত হয়ে নিজস্ব উপায়ে যদি আরেকটা গল্পগাছ বানাতে পারেন, তাকে আলোর মুখ দেখান; সেটাই হবে আনন্দের।

লিখব অবশ্যই। এই একটা জিনিস, যা মনে হয় চেষ্টা করলেই ছাড়তে পারব না!

চমৎকার একটা মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন। অনেক অনেক শুভকামনা।

১৩| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: উফ!! নাহ্‌!! বেশী কিছু লেখার নাই....!! যা বুঝবার আমিই বুঝেছি, আমার ভাবনা আমার কাছে থাকুক।

আর আপনার জন্য এক গুচ্ছ হলুদ কৃষ্ণচূড়ার শুভেচ্ছা।

০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আমার আবার অ্যালার্জি আছে কিনা, তাই খুব সাবধানে হলুদ কৃষ্ণচূড়ার শুভেচ্ছা নিলাম :)

১৪| ১০ ই মে, ২০১৪ ভোর ৫:৪৪

বৃতি বলেছেন: আমার কাছে অণুগল্পই মনে হচ্ছে :) চমৎকার লাগলো সবগুলো।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৩৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি!

১৫| ১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২

অপু তানভীর বলেছেন: ২ নাম্বারটা পড়ে আসলেই বেশ চমকালাম ! আপনার ভাবনায় যে আসলেই অন্য রকম কিছু একটা আছে সেটা ২ নাম্বারটা পড়লেই বোঝা যায় !

যাক মাথায় অন্য কিছু লেখার ইচ্ছা ছিল আজকে ! তবে সে গুলো বাদ দিয়ে আপনার থিম গুলো নিয়ে বসে গেলাম !
১,৩, ৫, ৮, ১১ নিয়ে বসে গেলাম ! গল্প বেরিয়ে পড়বে আজকেই ! রাতেই পাবেন :):):):)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: তিন নম্বরটার গল্পরূপ পড়লাম। ভালই লাগল। দেখি বাকিগুলো আপনার হাতে পড়ে নতুন কোন রূপ ধারণ করে!

১৬| ১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩৭

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: খাইছে!

অসাধারণ!!

জটিল!!!

একদম মুগ্ধ। এগুলো থেকে পরিপূর্ণ গল্প চাই।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: :) ধন্যবাদ অলওয়েজ ড্রিম!

১৭| ১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩১

জন কার্টার বলেছেন: হুম !!


অসাধারণ লেখা । শুভ কামনা রইলো :)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৪৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শুভ কামনা আপনার জন্যেও।

১৮| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:


তাইতো ........ ভালোলাগলো ব্যাপারটি।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:৫০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ :)

১৯| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
সংক্ষেপে বলি
১৷ প্লটটি সমাজের অতি সাধারণ যাপিত জীবনের গল্প ৷ তবে কিভাবে সমাপ্তি আপনি টানেন সেখানেই আপনার কৃতিত্ব ৷
২৷ এটার বিস্তৃতি কিভাবে দেন তা হবে দেখা ও বুঝার মতন ৷ অনেকভাবেই নেওয়া যায় বাক্যগুলো ৷
৩৷ এ প্রেক্ষাপটে একটি স্পেনীশ সিনেমা দেখা হয়েছিল ৷ অতীত ছিল সাদাকালো আর বর্তমান বা ভবিষ্যত রঙিন ৷ যা হোক ছোটগল্পে না রেখে বড় গল্প ব উপন্যাস ভাল হবে ৷
৪৷ এটাও বড় গল্প ব উপন্যাসের প্রেক্ষাপট হিসাবে ভাল হবে ৷
৫৷ ভাল লাগল ৷ একে বিস্তৃতি দিলে ব্যতিক্রমী হবে ৷
৬৷ ডেনিস হিলিয়াম নামক শর্ট ফিল্মে এরকম ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুকে গল্পের ছলে মৃত্যুর প্রস্তুতি নেয়া হয় ৷ এটাও বড় গল্প ব উপন্যাসের প্রেক্ষাপট হিসাবে ভাল হবে ৷
৭৷ এই থিমটি অসাধারণ না বললে কম হবে ৷ একে কিভাবে ছোটগল্প বা বড়গল্পে ফুটিয়ে তোলেন সেটাই দেখার বিষয় ৷ সবচেয়ে চমৎকার লাগল ৷
৮৷ মোটামুটি লাগল ৷ শেষটা কিভাবে টানেন তা দেখার বিষয় হবে ৷
৯৷ মোটামুটি লাগল ৷
১০৷ এটাতে মনে হয় অনেক বিস্তৃতি বা পরিবেশনার মাল মশলা আছে ৷
১১৷ মোটামুটি লাগল ৷ কল্পবিজ্ঞানের ভাল প্লট হতেও পারে ৷


দেখা যাক কেউ আপনার সিনোপসিস ধরে কতটুকু টেনে নিতে পারে ৷ তবে মনে হয় আপনিই চমৎকার করে পারবেন ৷ কারণ বাকি সর্পদৈত্যের গোটা শরীর আপনার করোটির মগজে ৷ আমরা শধু তার লেজের ঊর্ধ আস্ফালন দেখতে পেলাম ৷ সেই অপেক্ষায় রইলাম ৷


সুন্দর থাকুন ৷

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য আপনার কাছে কৃতজ্ঞ হয়ে রইলাম। আমিও অপেক্ষায় আছি অন্য কাউকে এসব আইডিয়া উদ্দীপ্ত করে কিনা!

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২০| ১০ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩

চটপট ক বলেছেন: আইডিয়া গুলো নিঃসন্দেহে চমৎকার :)

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:০৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: থ্যাঙ্কিউ :)

২১| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:২৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
শঙ্কু,
অস্বাস্থ্যকর কাহিনী পট। ভাবনাগুলোকে ব্যতিক্রমী বা অস্বাভাবিক বলবো ! নাহ্, আমাদের অস্বভাবী আচরণ আপনার গল্পের রূঢ় প্রয়োজকের চাইতেও অধিক সমিদ্ধ। হলদে বাতির কারাগারে লাল আলো দেখিয়ে প্রতি-ক্রিয়াহীন রইলাম। অপূর্ণ থাকুক ...

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অন্ধবিন্দু,
অপূর্ণতেই অনেক সময় পূর্ণতার হাতছানি থাকে, তাই না? অসুস্থ সময়ের মাঝে আমরা মুখ থুবড়ে পড়ে থাকি পাগলামোর মুখোশ লাগিয়ে। ভাল থাকবেন।

২২| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৫৮

গোঁফওয়ালা বলেছেন: একেই বলে অপ্রকাশিত গল্পগুচ্ছ =p~ পোস্টের বিষয়বস্তু বেশ মজার লাগলো। আর আপনার মাথাতো দেখছি কিলবিল করে সবসময় :) দেখেন একটার সাথে আরেকটা প্যাচ লাগায়া একটা পরিপূর্ন গল্প বানানো যায় নাকি।

তাইলে বেশ কিছু গল্প বের হয়ে আসবে আমার বিশ্বাস। শুভকামনা রইলো।

১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহা, শিরোনামটা খারাপ না! ধন্যবাদ।

শুভরাত্রি।

২৩| ১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৪

শুঁটকি মাছ বলেছেন: সুপার!!!!!!!!!!!!!!!!!! :)

কোনোটাকে আলাদা ভাবে প্রশংসা করা সম্ভব না। প্রতিটাই দারুন!

১১ ই মে, ২০১৪ রাত ১:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৪| ১২ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আইডিয়া গুলো নিজেই তো একেকটা অনুগল্প হয়ে উঠেছে :)

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: তাই নাকি :)

২৫| ১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: পোষ্ট টা প্রিয়তে রইলো !

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক খুশি হলাম!

২৬| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৫২

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: প্রত্যেকটা আইডিয়া চমৎকার। ১, ২, ৫ বেশি ভাল্লাগসে।

১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২৭| ১৩ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রফেসর! আপনার আজব কারখানায় ঘুরিয়ে আনার জন্যে ধন্যবাদ। এত দারুণ সব থিম আপনার মাথায়! আমার তো রীতিমত হামলে পড়তে ইচ্ছে করছে। ৩,৫,৭,৯ এর কোন একটা ব্যবস্থা করেন। এই চমৎকার চিন্তাগুলো খসড়া কাজ হয়ে পড়ে থাকতে পারে না। আমি রীতিমত উত্তেজিত অনুভব করছি!

১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনাকে পেয়ে খুশি হলাম হা_মা!

আমি না পারলেও, এগুলোর মধ্যে যেটা পছন্দ হয় সেটা নিয়েই আপনি লিখে ফেলেন। আমি অধীর আগ্রহের সাথে অপেক্ষায় রইলাম আপনার গল্পগুলো পড়ার জন্য।

শুভরাত্রি :)

২৮| ১৪ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০০

আপেক্ষিক বলেছেন: প্রথমে বুঝতে পারি নাই। গল্প কই গেল? শেষে সবগুলোই পড়লাম। বেশ দারুণ আইডিয়া। আমাদের সবারই মনে হয় এমন বহু লেখা রয়ে গেছে। আমিও আমার গুলো দিতে চাই। ধন্যবাদ। নিউরনে কিছু অনুরণন হলো আপনার আইডিয়া গুলা পড়ে। :D :D

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনার আইডিয়াগুলি শেয়ার করবেন প্লিজ। আবেদন জানিয়ে রাখলাম।

২৯| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৪

রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: খুব সুন্দর :)

তবে আমার না কেন যেন ৯ নম্বরটাই সবচেয়ে জোস লাগলো B-) B-) B-)

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:২৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহাহা, যাক, ভাল লেগেছে তাহলে!

৩০| ১৪ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৩

আরজু পনি বলেছেন:
ধুর !

একেকটা করে পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম এটা নিয়ে কিছু বলকো, তারপরেরটা পড়ে ভাবলাম এটা নিয়ে কিছু বলবো...এভাবেই অবাক হয়ে খেয়াল করলাম প্লটগুলো বেশিরভাগই সময় দিলে দারুন সব গল্প হয়ে উঠবে ।

এগুলোকেই প্রাণ দিন প্লিজ, এভাবে বনসাই বানাবেন না যেন ।
অনেক শুভকামনা রইল ।।

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৪২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পগুলো নিয়ে কি বলতে চেয়েছিলেন, শুনতে পারলে ভাল হত! ব্লগার অপু তানভীর দুটোকে গল্পের রূপ দিয়েছেন। বাকি গুলোও এরকম পূর্ণতা পেয়ে যাবে আশা করা যায়। বনসাই থাকবে না।

অনেক ভাল থাকুন। শুভরাত্রি।

৩১| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ৭, ৯, ১০, ১১ নিয়ে একটা করে পরিপূর্ণ হোম ওয়ার্ক আপনাকে দেয়া হলো । লিখে ফেলেন। স্যাটায়ার আর ৭ নাম্বার টা বেশি ভালো লাগছে। ১০ টা নাম্বারটা জানতে ইচ্ছে করে ভালোবাসার অনুভব টা কীভাবে তুলে ধরেন আর ১১ নাম্বারটা কৌতূহল উদ্দীপক!

শুভ রাত্রি

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: :D হোমওয়ার্ক সম্পন্ন করার চেষ্টা থাকবে। দেখা যাক!

এদের মাঝে ৪ নম্বরটা বড় করে লেখার ইচ্ছে আমার অনেক দিনের। কিন্তু লিখতে পারছি না। আর ৬ নম্বরটা লিখেছিলাম অর্ধেকের মত, নিজেরই পছন্দ হয়নি। এবার লেখা এগোয় নাকি দেখতে হবে।

শুভরাত্রি।

৩২| ১৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

এরিস বলেছেন: ৪ জন মানুষ অলরেডি সব প্লট প্রিয়তে নিয়ে গেছে। আপনার আইডিয়াটা চমৎকার। নিজে না লিখে অন্যকে দিয়ে ভাবাচ্ছেন, লেখাচ্ছেন। আমার প্রতিটি প্লট একটি আরেকটি থেকে ভিন্ন। আমার সবচেয়ে ভাল লেগেছে ৬ নাম্বার প্লটটি।
আর একটা অনুরোধ রেখে যাচ্ছি অন্য ক'টা লিখেন আর না লিখেন ১০ নাম্বার গল্পটি আপনাকে লিখতে হবে, লিখতেই হবে।

এরা সারাদিন বিশাল বিশাল আমগাছের ওপর বসে ফেবু চালায়, খিদে পেলে হাত বাড়িয়ে আম পেড়ে খায়, গান শোনে আর ভিডিওগেম খেলে।

এই 'বিপ্লবের' একশ বছর পর, পৃথিবীর শেষ মানুষটি অনলাইনে কোন বন্ধুর সাড়া না পেয়ে মনের দুঃখে আমগাছ থেকে পড়ে মরে গেল।


এই স্যাটায়ার আপনার মতো করে কেউ লিখতে পারবেনা!!!!!

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ২:৫৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা থাকবে। অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখলাম এরিস, ভাল লাগল।

৩৩| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: অনেক গল্প। অনেক প্লট, রাস্তা ঘাটে হাঁটতে গেলে মাথার ভিতর জমে থাকে। কিছু কিছু রুমে আসার আগেই, বাহিরের গরমে বাষ্প হয়ে উড়ে যায়। কিছু কিছু হুট করে পয়েন্ট করে লিখে রাখি মোবাইল নোটে। সেসব নিয়ে এসে লিখতে বসি। কখনও লেখা হয়। কখনও অলসতায় পেয়ে যায়। কখনও সাজানো হয় না। কিংবা কখনও ভুলেই যাই, কি জন্য এসব পয়েন্ট। একদিন নোটে লিখলাম পার্ক, দাঁড়ান, পুলিশ। কিন্তু এসব নিয়ে কি গল্প ভেবেছিলাম, তা এখন আর মনে নেই। ব্যাপারগুলো এমন। হারিয়ে যায় কিছু। কত গল্প।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:০৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ঠিক এটাই বলতে চেয়েছি।

৩৪| ২২ শে মে, ২০১৪ ভোর ৪:৪৭

আমি সাজিদ বলেছেন: ছয় নাম্বারটা নিয়ে ব্যাক্তিগত ভাবে আমি কিছু লিখার ট্রাই করবো। সাত নাম্বারটা আর আট নাম্বারটা কিন্তু আপনার অজান্তে অনুগল্প হয়ে গেছে মনে হয়। বিশেষ করে আট নাম্বারটা আমার পড়া সবচেয়ে ছোট ও মজার অনুগল্প। সাতটাও ভালো।বেশ ভালো। ১১ নাম্বারটা নেশা লাগানো প্লট। চার নাম্বারটাও বেশ

প্রফেসর স্যার, অনেকগুলা প্লট পেয়ে গেলাম।

২২ শে মে, ২০১৪ ভোর ৫:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। কয়েকটা অণুগল্প হয়ে গেছে সত্যিই মনে হচ্ছিল :)

অনেক ভাল থাকুন।

৩৫| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮

তওসীফ সাদাত বলেছেন:

হুম !! আমার ও বেশ কিছু গল্প এমনি পরে রয়েছে। গলের আইডিয়া গুলো শেয়ার করেছি যাদের সাথেই, প্রশংসা পেয়েছি। কিন্তু লিখতে কেন যেন ইচ্ছে করেনি আর !!!

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কারণটা কি? আলসেমি?

৩৬| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার কিন্তু প্রতিটা কণাগল্পই সার্থক মনে হয়েছে, কণাগল্প হিসাবেই। রবীন্দ্রনাথ অসংখ্য গল্পসংকেত লিখে গেছেন, যেগুলোর কোনো সম্প্রসারিত রূপ দেখা যায় না (আমার হয়তো জানা নেই)। এই গল্পসংকেতগুলো পরবর্তীতে গদ্য-কাব্য বা গদ্য-কথিকা হিসাবে রূপ পেয়েছিল।

আপনার গল্পের প্লটগুলো অসাধারণ। গল্পের প্লট দেয়া-নেয়ার ব্যাপারটা রবীন্দ্রনাথের সাথেও হতো।

১ নম্বরটা ইউনিক। ২ নম্বরটা কবিতা হয়ে গেছে। ৩ ও ৪ নম্বরটা কেবল গল্পের প্লট হিসাবে নেয়া যেতে পারে- যা কোনো গল্প বা নাটক বা ছবির জন্য চিত্রনাট্যরূপে সম্প্রসারিত করা যেতে পারে। ১০ নম্বরটা পড়ে আতঙ্কিত হয়েছি।

বাকি যেগুলো আছে, বর্তমান অবস্থাতেও এগুলো সার্থক গল্প।

চমৎকার আইডিয়া।

ফেইসবুকে আপনাকে খুঁজছি। আপনার জন্য এখানে একটা মেসেজ আছে।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ, প্রিয় সোনাবীজ।

আমি আপনার ফ্রেন্ডলিস্টে ব্লগার শঙ্কু নামে বহাল তবিয়তে আছি এবং মেসেজটাও দেখেছি :) পাঠানোর চেষ্টা করব অবশ্যই।

শুভরাত্রি।

৩৭| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:১০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: দারূন প্রফেসর ! এর মধ্যে ই অপু তানভির ভাই আর আমি সাজিদ ভাই আপনার প্লট নিয়ে লিখল ।
কোন দিন আমি হাত বসাই কে জানে :)

আপনাকে সময় করে লিখতেই হবে প্রফেসর , দাবি জানিয়ে গেলাম ।
ভাল থাকুন :)
শুভকামনা ।

২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অবশ্যই এবং অবশ্যই :)

আপনাকে দেখে আনন্দিত হলাম, মাহমুদ।
ভাল থাকুন আপনিও :)

৩৮| ২৩ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

আমারে তুমি অশেষ করেছ বলেছেন: বেশ কয়েকটা গল্প শেষ করার জন্য অনুরোধ করছি।

২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ১:১৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।

৩৯| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০২

সুমন কর বলেছেন: প্রতিটি চমৎকার, অনেকদিন পর ভাল কিছু পড়লাম। শেখার + চিন্তার আছে।
চিন্তাই জীবন। প্রিয়তে থাক।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনাকে দেখে খুশি হলাম প্রিয় সুমন কর। ভাল আছেন নিশ্চয়ই?

শুভরাত্রি।

৪০| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:০১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ৪ নাম্বারটার কোনো উৎসাহী নাই। তবে আমার বেশ পছন্দ হইসে। বুকিং দিয়া রাখলাম। তার প্রমাণ সাপেক্ষে প্রিয়তেও সংযুক্ত করে রাখলাম।

এটা নিয়ে কিছু করতে গেলে খানিকটা পড়াশুনা লাগিবে। তবে ভাবনায় রাখিলাম। কিছু একটা যদি করি (ছোট বা বড় গল্প/ উপন্যাস) আপনাকে আগাম উৎসর্গ করা হইল। মনে না থাকলে দয়া করে রিমাইন্ডার দিয়েন।

পোস্টের জন্য অনেকগুলা ধন্যবাদ পাওনা থাকলেন।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কিন্তু দেখুন, ওটাতেই কিন্তু দারুণ কিছু লেখার বেস্ট সম্ভাবনা আছে!

আপনার কথায় খুবই খুশি হলাম জুলিয়ান। আগাম কৃতজ্ঞতাও জানিয়ে রাখলাম :)

ভাল থাকুন অনেক অনেক। শুভেচ্ছা।

৪১| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ৭ নাম্বারটা অবলম্বনে লিখেই ফেললাম শেষতক!

২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৩৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: :) ভীষণ খুশি হলাম।

৪২| ২৭ শে মে, ২০১৪ রাত ২:০৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: চমৎকার । বরাবর ই আপনার থিম আমায় মুগ্ধ করে ।

২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৪১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ সিফাত।

৪৩| ২৮ শে মে, ২০১৪ রাত ২:০০

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।

২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১:৪৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল, কবি।

৪৪| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:১৮

ইশতিয়াক এম সিদ্দিকী বলেছেন: মনে হল অনেক গুলো গল্প পড়লাম, কয়েকটা অসমাপ্ত, আবার কয়েকটা অনুগল্প।

২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আসলে ঠিক তা-ই ব্যাপারটা।

শুভরাত্রি।

৪৫| ২৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: প্রতিটা আইডিয়াই অসাধারণ। আমার কাছে থাকলে আমি কাজে লাগাতাম। লিখলে ভালো হবে খুব। আপনার আইডিয়া অনেক অনেক ভালো। প্রিয়তে নিলাম।

২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ, রাবেয়া রব্বানি। প্রিয়তে নেবার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি :)

৪৬| ২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এগারটা গল্পের প্লটের মাঝে পাঁচ নম্বরটা সেরা লেগেছে। এটা নিয়ে একটা দুর্দান্ত গল্প হতে পারে। জানিনা আপনি কিংবা অন্যকেউ লিখবে কিনা।

সাত নম্বর প্লটটা নিয়ে হামা ভাই মারাত্মক একটা গল্প লিখেছেন। ভাল লেগেছে।

আট নম্বরটা নিয়ে একটা চমৎকার থ্রিলার হতে পারে আর নয় নম্বরটা নিয়ে একটা চমৎকার স্যাটায়ার সাইন্স ফিকশান।

আর এগার নম্বরটা নিয়ে কি হয় দেখা যাক।

একটা আইডিয়া আপনার সাথে শেয়ার করি।কোন একটা গল্প শুরু করে পোস্ট করে দিন। এরপর পাঠকদের হাতে ছেড়ে দিন মন্তব্যে গল্পটা শেষ করার জন্য। প্রতিটা মন্তব্যের পর পোস্টটা আপডেট করুন। অনেকের মিলিত প্রয়াসে গল্পটা শেষ করার পর দেখুন আপনি গল্পটার কি ফিনিশিং চিন্তা করেছিলেন আর অনেকের মিলিত কন্ট্রিবিউশানে কি সমাপ্তি এল।আশা করি ভালই হবে।

২৯ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার একটা মন্তব্যের জন্য প্রথমেই আমার ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

আপনার আইডিয়াটা সত্যি দারুণ! আমি হাতে সময় করে এরকম একটা পোস্ট সামনে অবশ্যই দেব, এবং আপনার উপস্থিতি কামনা করব সেখানে।

শুভেচ্ছা রইল।

৪৭| ০৯ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০০

মাহী ফ্লোরা বলেছেন: একদম বাড়িয়ে বলছিনা, আপনি শুধু আইডিয়া লিখেছেন আমিতো পূর্ণ ছোটগল্পের স্বাদ পেলাম! :!> !

১০ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

৪৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাইয়ার লেখা স্ফুটনবিন্দু গল্পটি পড়ে এলাম মাত্র। পোস্ট প্রিয়তে নিলাম, বাকিগুলো পড়ে দেখব সময় করে। সবগুলো প্লটই চমৎকার!!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্লট এখনও অব্যবহৃত আছে কয়েকটা। ওইগুলো নিয়ে গল্প লিখে ফেলেন :)

৪৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৬

মনের গহীনে বলেছেন: সুন্দর

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ মনের গহীনে। স্বাগতম আমার ব্লগে।

৫০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

আলম দীপ্র বলেছেন: প্রফেসর , ১০ নাম্বারটা আমায় দেবেন নাকি ?

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: নিন না! খুশি হবো ভীষণ।

৫১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৪

আলম দীপ্র বলেছেন: সেই কবেই নিয়েছিলাম প্রোফেসর সাহেব ! :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.