নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বর্গ-পৃথ্বী অন্তঃস্থলে, বহুকিছু ফিরে-চলে, যাহা বিস্ময়কর

প্রোফেসর শঙ্কু

বুড়ো ভগবান নুয়ে নুয়ে চলে ভুল বকে আর গাল দেয়

প্রোফেসর শঙ্কু › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আশ্চর্য বিদ্যা নির্দেশিকা

০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১১


‘সাঁতার শেখার উপায় একটাই। শুধু ঝাঁপ দিতে হয়।

বলেই আব্বা ধাক্কা মেরে পানিতে ফেলে দিলেন আমাকে। আমি পানির দিকে তাকিয়ে ছিলাম, মনে মনে সাহস সঞ্চয় করছিলাম কিভাবে নামা যায়। লক্ষ্য করি নি সন্তর্পণে কখন আব্বা আমার পেছনে চলে এসেছেন। পিঠে তাঁর দুই হাতের সজোর ধাক্কা খেয়ে আমি প্রায় উড়ে গিয়ে ঝপ্পাস করে পড়েছি গভীরে, অবাক হবার-ও সময় পাই নি। গলায় আটকে গেছে চিৎকার। হাতপা ছুঁড়ে ভেসে থাকার চেষ্টা করছি, লাভ হচ্ছে না; দুনিয়া ঘুরপাক খাচ্ছে, চোখে কখনো নীল আসমান কখনো ঘোলা কাদামাটি, শরীরে শক্তি পাচ্ছি না। বাতাস, একটু বাতাস দরকার! বাতাসের বদলে হাঁ করলেই সমানে পানি খাচ্ছি আর বুঝতে পারছি - ডুবে যাচ্ছি আমি।

মৃত্যুভয়।

শরীর প্রায় ছেড়ে দিয়েছে আমার।

কে জানে কখন, হয়তো মৃত্যুর দরজায় পা রাখার ঠিক এক কদম আগে, খাবি খেতে খেতে আমার হাতে একটা কিছু আটকালো যেন। রিফ্লেক্সের বশে খামচে ধরলাম, পিছলে ফসকে গেল। আবার চেষ্টা। এবারে নখ বসেছে। মাটি। আল্লাহ, মাটি!

শরীরের সর্বশক্তি দিয়ে মাটি আঁকড়ে নিজেকে তুলে আনলাম পানির নিচ থেকে। যক্ষ্মারোগীর মতন ক্ষ্যাস ক্ষ্যাস করে জঘন্য কাশি উঠে গেছে, মনে হচ্ছে আস্ত ফুসফুসটাই বেরিয়ে আসবে গলা দিয়ে। কাশতে কাশতে তিনবারের মাথায় থামাতে না পেরে বমি হয়ে গেল, দমকে দমকে পানি বেরিয়ে আসছে আর ক্রমশঃ নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছি। উফ! পাড়ের কাদায় মুখ বুজে নিজের বমির পাশে নিথর কিছুক্ষণ পড়ে রইলাম আমি মিনিটখানেক, বিন্দুমাত্র শক্তি অবশিষ্ট নেই শরীরে।

‘গুড। দেখলি, সাঁতার শিখেই ফেলেছিস প্রায়!’

আমি কোনোমতে চোখ তুলে তাকাই। আব্বা সেই পাড়ের ওপরেই দাঁড়িয়ে আছেন, নিজের জায়গা থেকে একচুল নড়েননি। মুখে তার সন্তুষ্টিমাখা হাসি।

‘ধাক্কা দেবার পর মাত্র ফুটচারেক দূরে পড়েছিলি। মাথা ঠাণ্ডা রাখলে সহজেই ফিরে আসতে পারতি, ভয়ের চোটে দিক গুলিয়ে খেয়েছিস। তারপরেও খারাপ্ না; প্রায় ছয়-সাত ফুটের মতন জায়গা কাভার হয়েছে। ভেরি গুড। পানির ভয় কেটে গেছে নিশ্চয়ই?’

আমি কি বলবো বুঝতে না পেরে নিষ্পলক চেয়ে থাকি আব্বার দিকে। মাথা কাজ করছে না।

‘এবারে নিজের ইচ্ছায় নাম। প্রাকটিস, প্রাকটিস, প্রাকটিস। দেখবি তিন দিনের মাথায় তোকে নদীতে সাঁতার কাটিয়ে ছাড়বো।’

তিন দিনে হয় নি, পুরো এক সপ্তাহ লেগেছিল, তবে আব্বার কথা ফলেছে শেষমেষ। আমি এখন ভালো সাঁতার পারি। হয়তো সেদিন আব্বা যা করেছিলেন ঠিক করেন নি। আমি আমার সন্তানকে অন্ততঃ এরকম হৃদয়হীন হয়ে কিছু শেখাবো না। কিন্তু আব্বার যুক্তি হচ্ছে - তাছাড়া আমার পানিফোবিয়া আজীবন থেকে যেত, সাঁতার তো দূর, পানিতে নামতেই ভয় পেতাম। মাঝেমধ্যে শেখানোর জন্যে এমন কড়া হতে হয়।

কে জানে! এখন সাঁতার পারি- এই রেজাল্ট তো অস্বীকার করার উপায় নেই! সুতরাং নিমরাজি হয়ে মেনে নিয়েছি ব্যাপারটা। যদিও ঘটনার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়ে গেছে কিছু। পানি দেখে আর ভয় লাগে না। ভয় কেটে গিয়ে সেখানে এসেছে অস্বস্তি। পানির প্রতি নয়, আব্বার প্রতি।

অস্বস্তিটা অদ্ভুত - আব্বার দিকে এখন আর আমি পিঠ দিতে পারি না। সেটা হোক বাড়িতে, হোক বাইরে। ঘাড় শিরশির করে, মনে হয় আব্বা এই পিছনে এসে দাঁড়াবেন, এই ধাক্কা মেরে ফেলে দেবেন আবার। বাড়িতে সবসময় দেয়ালের দিকে পিঠ রাখার চেষ্টা করি। ফ্যামিলি ছবি তোলার সময় সবার পিছনে দাঁড়াই। এমনকি একবার ঈদের নামায পড়তে গিয়ে একটু দেরি হওয়ায় আব্বা আমার পেছনের কাতারে দাঁড়িয়েছিলেন, সহ্য না করতে পেরে আমি জায়নামায তুলে নিয়ে চলে গিয়েছিলাম শেষ কাতারে। আব্বা কি কখনো ব্যাপারটা লক্ষ্য করেন? মনে হয় না। কোনোদিন তো কিছু বলেননি আমাকে। জিনিসটা আমি মন থেকে সরাতে পারি না। আমার জানা আছে যে এই ভয় ভিত্তিহীন, কোন মানে নেই। কি হবে আব্বা পেছনে এলে? কি-ইবা হবে ধাক্কা দিলে? হুড়মুড় করে পড়ে যাবো খুব বেশি হলে, তাতে কি?

সমস্যাটা মানসিক নিঃসন্দেহে। অর্থ খুঁজে লাভ হবে না। হয়তো ডাক্তার দেখানো উচিত আমার। কিংবা সাইকায়াট্রিস্ট। মোটা ফি দিয়ে চেম্বারে যাবো, ডাক্তার গম্ভীর মুখে চশমা-চোখে আমার কথা শুনবে। তারপর চিন্তিত গলায় বলবে, ‘হুমম, আপনার কথায় চাপা ক্ষোভের আভাস পাওয়া যাচ্ছে; চাইল্ডহুড ট্রমার টেক্সটবুক উদাহরণ। একটা শিশুর নিষ্পাপ বিশ্বাস ভেঙে দেওয়ার প্রভাব যা হয়। আচ্ছা বলুন তো, আপনি কি আপনার বাবাকে ঘৃণা করেন? অনেস্টলি বলবেন...’

আব্বাকে ঘৃণা করার প্রশ্নই আসে না। হয়তো দু’জনের চিন্তাচেতনা সবসময় খাপ খায় না (আমি বরাবরই মায়ের ব্যাটা ছিলাম এবং আছি), তাই বলে ঘৃণা? অসম্ভব। আমার আব্বা একটা জীবন্ত ঘূর্ণিঝড়ের মতন, যখন যা করেন প্রচণ্ড ফোর্স দিয়ে তীব্রভাবে করেন; কিন্তু মানুষটা খারাপ নন। একটু একরোখা, একটু স্বৈরাচারী, কিন্তু তার নিজের মতন করে আমাদের ঠিকই ভালোবাসেন।

তাই আব্বা যেদিন বাসায় এসে বললেন, ‘তোর মা তো বাপের বাড়ি যাচ্ছে। এই বয়সে আর শ্বশুর-বাড়ী দাওয়াত খাওয়ার ইচ্ছে নেই। চল, বাপ-ব্যাটা মিলে পাহাড় দেখে আসি’ – তখন অবাক হলেও অমত করি নি। আম্মাও উৎসাহ দিলেন, ‘যা, মানুষটা নিজে থেকে বলেছে যখন, একসাথে সময় কাটানোর শখ হয়েছে নিশ্চয়ই। যা, অনেক খুশি হবে।’

আমরা কাপড়চোপড়, ট্রেকিং শ্যু, শুকনা খাবার থেকে শুরু করে মশাতাড়ানি মলম পর্যন্ত কিনে নিয়ে ব্যাগ ভর্তি করে ফেললাম। ফোনেই গাইড ঠিক করা হলো। তারপর রাতভর বাসজার্নি করে পাহাড়ি এলাকায় এসে নামা। অফিশিয়ালি যাত্রা শুরু! আব্বার তো তুমুল আগ্রহ, গাইডকে সারাক্ষণ জিজ্ঞেস করে যাচ্ছেন – ‘এই পাহাড় কত উঁচু? কত দূরে যাওয়া সেফ? আমরা কোন ট্রেইল ধরে যাচ্ছি?’ ইত্যাদি ইত্যাদি। এই গল্প করতে করতে আবিষ্কার হলো সামনে যে আরেকটা কোণাকুণি পথ চলে গেছে পাহাড়ি এলাকার গভীরে, পথের শেষে দেখা যাবে দাঁড়িয়ে আছে এলাকার সবচে উঁচু পাহাড়। রাস্তা খারাপ, আশেপাশে গ্রাম নেই কোন, তাই ট্যুরিস্টরা সচরাচর সেদিকে ঘেঁষে না। শুনে আব্বার আগ্রহ আরও বাড়লো যেন, আমাকে বলছেন, ‘দেখ কেমন অ্যাডভেঞ্চার অ্যাডভেঞ্চার মনে হচ্ছে না? চল এই রাস্তায় যাই, কি বলিস?’ আমার আগ্রহ-ও বাড়ছিল শুনে, আমি এক কথায় রাজি হয়ে গেলাম।

কিন্তু সমতল রাস্তায় হেঁটে ট্রেইল ফলো করা যত সহজ, পাহাড়ে ওঠা ততই কঠিন। আদ্ধেক উঠতে উঠতে সন্ধ্যা, জিভ বেরিয়ে গেছে আমাদের; গাইড বললো ব্রেক নিতে। কিন্তু উহু, আব্বার জেদ চেপে গেছে। আজ রাতেই উঠতে হবে চূড়ায়, তারপর সেখানে তাঁবু গেড়ে যত ইচ্ছে রেস্ট, ঘুম যা করার করো। আগে ওপরে ওঠো।

কি আর করা, দাঁতে দাঁত চেপে উঠলাম। এতো ক্লান্ত লাগছিল শেষের দিকে! বিশেষ করে শেষ আধঘণ্টা, জোঁকের কামড়, মশার কামড়, ক্লান্তি সব মিলিয়ে জান বেরিয়ে যাচ্ছিল। কত কুলায় আর শরীরে? হয়তো বসেই পড়তাম, কিন্তু সত্যি কথা তারপরেও পা চালিয়ে যাচ্ছিলাম আব্বাকে দেখে। তার চোখেমুখে ক্লান্তি আছে, কিন্তু আনন্দমাখা। মানুষটা সত্যিই ইনজয় করছে ট্রেকিং। আব্বাকে ফলো করে করেই অবশেষে উঠলাম, গাইড আগেই চূড়ায় এসে তাঁবু-খাবার সব রেডি করে রেখেছিল, গোগ্রাসে খেয়ে একটা মরার মতন টানা ঘুম।

ঘুম ভাঙল ভোরে।
তাঁবুর বাইরে এসে দাঁড়ালাম। আব্বা, গাইড, কারুরই দেখা নেই। এখনো ঘুমাচ্ছে মনে হয়। আমি তাঁবু থেকে চোখ সরিয়ে চারিপাশে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। রাতে উঠেছি, তখন এই স্বর্গীয় শোভা চোখে পড়ে নি। চারিপাশে পাখির কিচিরমিচির, বাতাসে শরীর ঠাণ্ডা হয়ে আসছে, আকাশে কাঁচা সোনা ছড়িয়ে রেখেছে কেউ - আর এতো সবুজ, এতো সবুজ! এই এক দৃশ্য দেখলেই তো পাহাড়ে ওঠার সকল কষ্ট উসুল হয়ে যায়! আরেকটু ভাল করে দেখার জন্যে আমি চূড়ার কিনারে সরে আসি। সামনে হাজার ফুট নিচে দুনিয়া প্রেমিকার মতন উন্মুক্ত হয়ে আছে আমার চোখের সামনে। কি সুন্দর!

তখনি কেন যেন ঘাড়টা শিরশির করে ওঠে আমার। আমি জমে যাই। আব্বার শান্ত কণ্ঠ ভেসে আসে পেছন থেকে,

‘উড়তে শেখার উপায় একটাই। শুধু ঝাঁপ দিতে হয়।’

মন্তব্য ৫০ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৮

আমি সাজিদ বলেছেন: ব্লগে আপনার নতুন গল্প পড়ে ঘোরে যাওয়া হচ্ছিলো না অনেকদিন। অপেক্ষার অবসান ঘটলো। চমৎকার প্রিয় ব্লগার। মুগ্ধপাঠ। শেষে দিকে মনে হচ্ছিলো পাহাড়ের চূড়া থেকে ধাক্কা দিবেই।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ!

২| ০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: শুরুতেই আব্বা চরিত্রটার নিষ্ঠুরতা আমাকে খুব আহত করেছে। পাহাড়ে যাওয়ার কথা যেখানে শুরু, ওখান থেকেই আমার ভয়টা শুরু হলো, আরেকটা দুর্ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। এবং শেষের প্যারার উপরে প্রাকৃতির দৃশ্যের বর্ণনায় আমি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম, কিন্তু শেষ প্যারায় এসে সত্যিই আবার ভয় পেয়ে গেছি।

আপনার লেখনিশক্তি অসাধারণ, নতুন করে বলার কিছু নেই।

কিন্তু একটা প্রশ্ন আমার মাথায় আগাগোড়া ঘুরপাক খাচ্ছে- 'বাবা' চরিত্রটাকে এত নিষ্ঠুরভাবে ফুটিয়ে তোলার কারণ কী? একদা আমি ছেলে ছিলাম, আমি এখন বাবা। বাবাকে এত নিষ্ঠুর হওয়া মানায় না।

ব্লগে আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।

শুভেচ্ছা।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: 'বাবা'-কে নিষ্ঠুর করে দেখানোর কারণ দ্বিবিধ। প্রথমতঃ, পিতা সন্তানের ভালো চান, কিন্তু সেই ভালো চাওয়াটা সবসময় সন্তানের জন্যেও কি ভালো হয়? পিতার সীমাবদ্ধতা [হোক তা চিন্তাগত বা প্রথাগত] সেক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে কি না? এই আলোচনা টেনে আনা।

দ্বিতীয়তঃ, একটা জাদুবাস্তবতার জগত তৈরি করা। শুরুতে পিতা সন্তানকে সাঁতার শিখিয়েছেন। তার শিক্ষার মেথড প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে, রেজাল্ট অস্বীকার করা যায় না। উড়তে গেলেও যে শুরুর ঘটনার রিপিট হবে না - কে বলতে পারে?

শুভেচ্ছা রইল।

৩| ০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: প্রিয় প্রফেসর, আপনার উপস্থিতি দেখে উৎফুল্ল হয়ে উঠতে গিয়েও পারছি না, কারণ, জানি যে আপনি আবার ডুব দেবেন। হয়তো দু' বছর। হয়তো তারও বেশী। তবুও - জেনে রাখুন আমার আজকের রাতটিকে বিশেষায়িত করছে আপনার এ গল্প, পুনরায় আপনার সঙ্গে আলাপচারিতার সুযোগ।

গল্প - বরাবরের মতই নিশ্ছিদ্র। প্রতিটি দাঁড়ি, কমা হিসেব করে দেয়া। রুপকের আড়ালে যে গল্পটি বললেন - তাও অনুপম।

সর্বদা শুভকামনা, শ্রদ্ধা, এবং ভালোবাসা, যেখানেই থাকেন।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: প্রিয় সাজিদ, আনন্দিত হলাম আপনি ইদানিং নিয়মিত লিখছেন দেখে। আমি বরাবরই পাঠক হিসেবে গণনা করি নিজেকে, ব্লগে লিখতে আসি যতটা, তারচে আসি পড়তে। সুতরাং আপনাদের লিখতে দেখলে মন খুশি হয়।

আপনার মন্তব্য টনিক হিসেবে কাজ করে আমার জন্যে, আর কিছু বলবো না।

অনেক ভালোবাসা, অনেক ধন্যবাদ রইল।

৪| ০৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমার আব্বা আমাকে ধাক্কা দেয় নি তাই আমার আজও সাতার শেখা হয়নি।

ব্লগে আপনাকে পাই না কেন?

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছোটবেলায় কেন ধাক্কা দেয় নি, পিতৃবরাবর অভিযোগ জানান!

এখন আছি :)

৫| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১২

খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু ঝাঁপ দিতে হয় - এখানেই তো যত দোদুল্যমানতা!
অসাধারণ একটি গল্প লিখেছেন। আশাকরি, অনেকেই এটা পড়ে ভয়ের পরিবর্তে ঝাঁপ দেয়ার অনুপ্রেরণা পাবে।
গল্পে ভাল লাগা + +।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:১৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পাঠের জন্যে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, খায়রুল আহসান।

প্লাসের জন্য পুনঃকৃতজ্ঞতা!

৬| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪১

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: প্রফেসর সাহেব বহুদিন পর এলেন। সাঁতার শেখানো নিষ্ঠুর হয়ে গেছে। দক্ষ হাতে বেশ লিখেছেন। বাবার জন্য শ্রদ্ধা।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৪৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কবি সাহেব, ভাল লাগল আপনাকে দেখে। শুভেচ্ছা।

৭| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫১

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ছোটরা হয়তো ঝাপ দিয়ে ভেসে উঠতে পারবে কিন্ত বড়রা পারবে না।এক সময় সাঁতরে পদ্মা পারহতে পারতাম আর এখন পানিতে ভেসে থাকতেই পারি না।ধাক্কা দিতে হয় ছোট দের দিবেন বড়দের না।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বয়স বাড়লে ওজন বাড়ে। শরীরের। মনের। অবাক কি!

৮| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: প্রোফেসর সাহেব কতদিন পরে গল্প দিলেন সেটার কি ঠিক আছে? ব্লগে যে কয়জনের লেখা আমি মিস করে তার ভেতরে আপনি শের সাহেব ছিলেন । শের সাহেব পুরো দমেই ফিরেছে ব্লগে । আজকে আপনার লেখা পেলাম এতোদিন পরে । আশা করি এবার থেকে নিয়মিত পাবো !


গল্পে ভাল লাগা রইলো !

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:১৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দুই বছর দুই দিন পর :) কি করি বলুন, কলমের ধার কমে গেছে, লিখতে পারি না, আবার পড়তে ঠিকই ভালো লাগে। তাই ডুব। আপনিও লিখছেন দেখে ভাল্লাগছে অপু।

অনেক ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩০

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রোফেসর শঙ্কু,




একখানা অদ্ভুত সুন্দর প্লট নিয়ে লেখা গল্পের কাঁধে চড়ে অনেকদিন পরে ঝাঁপ দিলেন ব্লগের দীঘি থেকে ছোট হয়ে আসা পুকুরে।
সে ঝাঁপের কাঁপন লাগবেই পাঠকের মনের তীরে। লেগেছেও।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পুকুর হয়ে যাবে পুসকুনি, তারপর ডোবা, তারপর জমে থাকা জল - কিন্তু পুকুরের কচুরিপানা থাকবে জন্মস্থানেই। আমরা ব্লগের কচুরিপানা :)

ভালবাসা জানবেন প্রিয় পাঠক।

১০| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮

রাকু হাসান বলেছেন:


হাহাহা..উড়তে শেখার পর উপায় একটাই খালি ঝাঁপ দিতে হবে --এটা শুনার পর ছেলের রিয়েকশন কি ছিল !! খুব রিস্কি বাপ -বেটা। তবে ছেলে সাঁতার শেখানোর উপায়টা ভাল লাগছে। এটা ঠিক ছোট সময় ভয়টা ভাঙ্গালে বড় হলে হয়তো দূর হতো না । আমাদের মা-বাবারা এটা ছোটদের খুব কম করেন । আপনার কিছু লেখা,আমি আবারও পড়া শুরু করবো । কারণ ভালো লাগে স্টাইলটা । শুভেচ্ছা পোস্টে । :)

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৪১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পুনঃপাঠের কথা শুনে খুবই খুশি হলাম :)

ধন্যবাদ রাকু!

১১| ০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৫২

কল্পদ্রুম বলেছেন: অপ্রত্যাশিত ভাবে আপনার নতুন লেখা পেলাম।যাদুময় পরিবেশ।আপনার লেখাগুলোতে আমি এই ব্যাপারটা লক্ষ্য করেছি।বর্ণনার এই ধরণটা আমাকে টানে।আর আপনার বিষয়বস্তু এত সহজ।সবমিলিয়ে অসাধারণ।

০৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:১৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কল্পদ্রুম!

১২| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী সর্বনেশে ব্যাপার! আঁতকে ওঠার মত কাহিনী। সার্থক একটা সাইকো গল্প। পয়সা উশুল!

০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এমন মন্তব্য পেলে লেখাও সার্থক, হামা!

১৩| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:১৮

নেওয়াজ আলি বলেছেন: গ্রামের ছেলেমেয়ে সাতার জানে সবাই

০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গ্রামের ছেলেপেলে আমিও :)

১৪| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:২৫

মা.হাসান বলেছেন: কয়েকদিন আগে জাফরুল মবীন ভাই ব্লগে ফিরেছেন। আজ মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাইয়ের একটা লেখা দেখলাম। আপনিও ফিরলেন। অনুরোধ করবো কিছু দিন হলেও থাকুন, পুরানো দিনের নেশা ধরিয়ে দিয়ে যান। আমি অনেক পরে ব্লগে এসেছি। পুরাতন দিনের পোস্ট পড়ে শুধু আফসোসই বাড়িয়ে যাই।

আমার ভাটির দেশের এক বন্ধু বলেছিলো, তার এলাকায় আক্ষরিক অর্থেই নাকি দু-আড়াই বছরের বাচ্চাকে নৌকায়করে মাঝ নদিতে নিয়ে বাবারা ছুড়ে ফেলে দেয়ে , ছেলে নৌকা ধরে সাতার কাটতে কাটতে এক দিনেই নাকি শিখে যায়।

শেষটা আমার কাছে ছিলো অপ্রত্যাশিত। অদ্ভুত ইন্দ্রজাল তৈরী করেছিলেন!

০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৪৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আমরা বুড়োরা ব্লগেই আছি, নিয়মিত হই না হই। অন্য কোথাও আশ মেটে না।

'আমার ভাটির দেশের এক বন্ধু বলেছিলো, তার এলাকায় আক্ষরিক অর্থেই নাকি দু-আড়াই বছরের বাচ্চাকে নৌকায়করে মাঝ নদিতে নিয়ে বাবারা ছুড়ে ফেলে দেয়ে , ছেলে নৌকা ধরে সাঁতার কাটতে কাটতে এক দিনেই নাকি শিখে যায়।'

আমার এরকম অভিজ্ঞতা আছে :)

শেষটায় ধাক্কা দিতে পেরে আনন্দিত। ধন্যবাদ জানবেন প্রিয়।

১৫| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৫৫

রোকসানা লেইস বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালোলাগছে।
লেখাটা পরে পড়ব।

০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনাকে দেখেও খুশি হলাম, রোকসানা! ভাল থাকুন।

১৬| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ২:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কি সাংঘাতিকরে বা্আবা!!
আমারইতো শিহরণ লাগলো!!
একবার জহুরুল ইসলামরে ১২ তলা
বিল্ডিংয়ের ছাদের কিনারায় গিয়ে নিচে
তাকিয়ে ছিলাম। (এটি তখন বাংলাদেশের
সচেযে বড় বিল্ডিং) এখনো তা মনে হলে
একটা শীতল স্পর্শ পাই!!

০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাইটফোবিয়া খুবই ভয়ানক জিনিস। আমার জ্যাঠার ছিল এমন, ছ'ফিট ওপরে উঠলেই টেনশনে পড়ে যেতেন।

১৭| ০৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪২

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কবে কি ভাবে সাতার শিখেছিলাম আজ আর তা মনে পড়ে না। গল্পটা ভাল লাগলো। শেষের লাইন পড়ে যে কেউ ভয় পাবে।

০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ মাইদুল। সাঁতার এখনো শিখতে পারলাম না। ডোবাই বোধহয় নিয়তি।

১৮| ০৭ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ছোটবেলায় কেন ধাক্কা দেয় নি, পিতৃবরাবর অভিযোগ জানান!
তাহলে অভিযোগ পাতার পর পাতা হবে।

০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: থাকগে, লেট বাইগন্স বি বাইগন্স ইত্যাদি ইত্যাদি...

১৯| ০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আশা করছি, আপনার আব্বার কল্যানে আপনি এখন ভালোই উড়তে পারেন। মাইগ্রেটরী পাখির মতো উড়ে অন্য কোথাও চলে না গেলে আরো কিছুদিন ব্লগেই থাকেন, আর এমন চমৎকার সব গল্প উপহার দেন। এই একটা গল্প পড়ে তো আপনার লেখার প্রেমে পড়ে গেলাম। বাকী পুরানো সব গল্পগুলোও পড়ে ফেলবো এক এক করে।

লেখক বলেছেন: হাইটফোবিয়া খুবই ভয়ানক জিনিস। আমার জ্যাঠার ছিল এমন, ছ'ফিট ওপরে উঠলেই টেনশনে পড়ে যেতেন। এটাকে এ্যক্রোফোবিয়া বলে। আমার খুব ভয়াবহ রকমের আছে। দেশে আসার উৎসাহ আমার অনেক কমে যায় প্লেনে চড়তে হবে ভাবলে। তারপরেও জান হাতে নিয়ে আসি, প্লেন টেইক অফ থেকে ল্যান্ডিং পর্যন্ত......আল্লাহর নাম নিতে নিতে।

০৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৫

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাঃ হাঃ, অনেক ধন্যবাদ এমন রসব্যঞ্জক মন্তব্যের জন্যে!

বিমান একটা আতঙ্কের নাম। টেক-অফ করার সময় এমন এঙ্গেলে কাত হয়, তারপর আকাশে ভাসার সময়ও মুড়ির টীনের মতন ঝাঁকাঝাঁকি করে - আমার পুরো পরিবার রাইট ব্রাদার্স-কে শাপশাপান্ত করে এসময়। এখন অবশ্য কার্বন ফুটপ্রিণ্ট কমানোর নামে এবং গ্রেটা থুনবার্গ মেয়েটার উসিলায় মনের সুখে বেশ বদনাম করা যায় বিমানের :)

২০| ০৭ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

পদ্মপুকুর বলেছেন: পড়তে পড়তে আমারও সোনাবীজ ভায়ের মতই অবস্থা। শেষের দিকে বনপাহাড়ের সৌন্দর্য নিয়ে কথায় যখন কিছুটা স্বাভাবিকতা আসছে, ঠিক সে মুহুর্তে ধপাস! সেই আগের যায়গাতে আবার। একেবারে পারফেক্ট গল্পের মতই।

তবে প্রথমদিকে আমার কাছে গল্পের মত মনে হয়নি। পড়তে পড়তে দুইতিনবার স্ক্রল করে উপরে শিরোনাম দেখে আসতে হলো, যে এটা গল্পই কি না। মফিজ ভাইয়ের মন্তব্যে উত্তম জাঝা!

০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আপনাকেও উত্তর জাঝা, ধইন্যা এবং বিবিধ, পদ্ম পুকুর!

২১| ০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০২

ডি মুন বলেছেন: অনেকদিন পর!

এতো চমৎকার লেখেন। আমাদের মতো পাঠকের জন্য হলেও আপনার কিছুটা নিয়মিত হওয়া উচিত।
যেমন ধরেন দুই/তিন মাসে কমপক্ষে একটা গল্প।

এবার এ গল্পটা নিয়ে বলি। বেশ টানটান গল্প। দারুণ এগোচ্ছিল। কিন্তু যেন হুট করেই শেষ হয়ে গেল।
বাবা এবং ছেলের ভেতরকার রসায়ন আরো দীর্ঘ হতে পারতো।
বিশেষত বাবার চরিত্রটা আরেকটু বিস্তৃত হলে তাকে বিশ্লেষণ বা বোঝা সহজ হতো।
যেভাবে শেষ করেছেন তাতে নাটকীয়তা তৈরি হয়েছে ঠিকই কিন্তু আমার ঠিক মন ভরলো না।
হয়তো গল্পটাতে এভাবেই আলোআঁধারি রাখতে চেয়েছিলেন আপনি।
যাহোক, এগুলো নিতান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত।

আশাকরি মাঝে মাঝেই আপনার কাছ থেকে গল্প পাবো। আপনার গল্পগুলোর মধ্যে 'ভুলে যাওয়া স্মৃতি, দৃশ্যপট' আমার কাছে সেরা। এছাড়া অতিপ্রিয় দুটি গল্প হলো 'শেকড়-নীতি' ও 'নিঃশব্দে খুঁজি পুরাণপাখি'।

ভালো থাকবেন প্রিয় গল্পকার।

০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: মুন, অনেক খুশি হলাম পুরাতন পাঠককে পেয়ে। ভালো আছেন নিশ্চয়ই?

এই গল্পটা ৫০ শব্দে শেষ করার করা ছিল। একটা জায়গা থেকে চেয়েছিল। কিন্তু আমার বদভ্যাস, সন্তুষ্টি আসার আগ অবধি কলম চলতেই থাকে, ৫০ কখন ৫০০ কখন হাজার হয়ে গেছে হিসেব করা হয় নি। তাই গল্পের এমন ধাঁচ।

চেষ্টা করবো নিয়মিত হবার। আপনাদের সবার লেখা কয়েকদিন পড়ে নিই আগে, হাহা! অনেক জমে গেছে!

২২| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৩১

জেন রসি বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম প্রোফেসর। পানিতে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়ার পর যখন বাপ বেটা পাহাড়ে গেল তখনি কিছুটা বুঝেছিলাম বেটা এবার উড়তে শিখবে।

০৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হা: হা:, ধন্যবাদ রসি :)

২৩| ০৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪০

রোকসানা লেইস বলেছেন: গল্প কি আসলে? জীবনের মনস্তাত্বিক বিশ্লেষণ দারুণ হয়েছে।
যে যেমন বোঝে সে ভাবেই আচরণ করে অন্যজন সেটা কি ভাবে নেয় বুঝতে পারে না চেষ্টাও করে না। আজীবনের ট্রমা সেঁটে রয়ে যায়।
প্রতিটি মানুষের ভিন্ন রকম







০৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৩২

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আসলেই তাই। মানুষকে বোঝে এবং ভুল বোঝে মানুষ...

২৪| ১১ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩১

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার লেখনী!!!!

আব্বা চরিত্রটার নিষ্ঠুরতা বিচলিত করেছে। পাহাড়ে যাওয়ার কথার পর থেকেই একটা দুর্ঘটনার আশংকা করছিলাম। আমি ভেবেছিলাম বাবা এবার নিজেই শিকার .......।

অনেকদিন পর ব্লগে এসে এরকম গল্প পড়া আনন্দ ভ্রমনের মত। :)

১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:২৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাবারা খুব চালাক হন, সহজে বোকা বানানো যায় না!

আশা করি ভালো আছেন প্রিয়!

২৫| ১৪ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৭

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: আপনার লেখাগুলো সবসময়ই চমৎকার হয়। এটাও..

প্রফেসর শঙ্কুর কমিকস তো এখনো আনন্দমেলায় প্রকাশিত হয়। দেখেছেন নাকি?

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:১৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় পাঠক!

হ্যাঁ, দেখেছি, কিন্তু কেমন ম্যাড়ম্যাড়ে লাগে এখনকার কমিক্সগুলো। তবু ভালো, হচ্ছে তো একটা কিছু!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.