নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিঠা পানি

পুকুরপাড়

সহজ কথা

পুকুরপাড় › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায, এক রাকায়াত কম পড়লেও পুর্ন নামায আদায় হইবেনা ।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬



তারাবীহ নামায কত রাকায়াত পড়তে হবে? মূলতঃ তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াতই পড়তে হবে। কারণ, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাহিমুস সালাম উনারাসহ সকল ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ও চার মাযহাবের ইমাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাসহ সকল ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা ২০ রাকায়াত তারাবীহ আদায় করেছেন।



হাদীছ শরীফ এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়তেন বিতর নামায ব্যতীত। অর্থাৎ তারাবীহ বিশ রাকায়াত এবং বিতর তিন রাকায়াত মোট তেইশ রাকায়াত।” (মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা)



হাদীছ শরীফ এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত ওমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম, হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম এবং অন্যান্য সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের থেকে বর্ণিত, তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত।” (তিরমিযী শরীফ)



ইমাম বায়হাক্বী রহমতুল্লাহি আলাইহি সহীহ সনদে বর্ণনা করেছেন যে, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম, হযরত উছমান যূন নুরাইন আলাইহি সালাম, হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনারা সকলেই বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায আদায় করেছেন।



হযরত ইয়াযীদ ইবনে রূমান রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, “হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহি সালাম উনার খিলাফতকালে হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা তারাবীহ নামায ও বিতর নামাযসহ ২৩ রাকায়াত পড়তেন।” (মুয়াত্তায়ে ইমাম মালিক)



হযরত আব্দুর রহমান সু’লামী রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম কুরআন শরীফ এর জ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তিদেরকে ডেকে একত্রিত করে একজনকে ইমামতি করার নির্দেশ দিয়ে বললেন, তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত পড়াবেন।” (বায়হাক্বী শরীফ)



হযরত আবুল হাসান রহমতুল্লাহি উনার থেকে বর্নিত আছে, “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম একজন সাহাবী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনাকে ইমাম নিযুক্ত করে উনাকে নির্দেশ দিলেন, তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত পড়াবেন।” (মুছান্নাফ-ইবেন আবী শায়বা)



হযরত যায়িদ ইবনে ওহাব রহমতুল্লাহি আলাইহি বর্ণনা করেন, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু রমাদ্বান শরীফ মাসে তারাবীহ নামায পড়াতেন। হযরত আ’মাশ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রদ্বিয়াল্লাহু তিনি বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়াতেন এবং তিন রাকায়াত বিতর পড়াতেন।”



হাদীছ শরীফ এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বর্ণনা করেন, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়তেন বিতর নামায ব্যতীত। অর্থাৎ তারাবীহ বিশ রাকায়াত এবং বিতর রাকায়াত মোট তেইশ রাকায়াত।” (মুছান্নাফ- ইবনে আবী শায়বা)







হযরত ইয়াহইয়া ইবনে সায়ীদ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত- নিশ্চয়ই হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম তিনি এক ব্যক্তিকে সকল লোকদের নিয়ে বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়ার আদেশ দিয়েছেন। (মুছান্নিফ ইবনে আবী শা’ইবা, ই’লাউস সুনান, ফিক্বহুস সুনানে ওয়াল আছার, ফাতহুল মুলহিম শরহে মুসলিম)



মুহম্মদ ইবনে কা’ব রহমতুল্লাহি উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “লোকেরা (হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম) আমীরুল মু’মিনীন হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার যামানায় (খিলাফতকালে) রমাদ্বান শরীফ মাসে বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়েন।” (ক্বিয়ামুল লাইল, পৃষ্ঠা-৯১)



হযরত আবুল হাসানা রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম তিনি এক ব্যাক্তিকে সকলকে নিয়ে পাঁচ তারবীহা অর্থাৎ বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়ার নির্দেশ দেন।” (সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী, অনুরূপ মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, আল জাওহারুন নক্বী, কানযূল উম্মাল, ই’লাউস সুনান, উমদাতুল ক্বারী, আইনী শরহে বুখারীতে বর্ণিত আছে)



হযরত সায়িব ইবনে ইয়াযীদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “লোকেরা হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার খিলাফতকালে বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়তেন। অনুরূপ হযরত উছমান যিন নুরাইন আলাইহিস সালাম ও হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনাদের খিলাফতকালে বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়া হতো।” (আইনী শরহে বুখারী, উমাদাতুল ক্বারী শরহে বুখারী, ফাতহুল মুলহিম শরহে মুসলিম)




হযরত আব্দুল আযীয ইবনে রফী’ রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “হযরত উবাই ইবনে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু মদীনা শরীফ-এ রমাদ্বান শরীফ মাসে বিশ রাকায়াত তারাবীহ ও তিন রাকায়াত বিতর নামায পড়েন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, অনুরূপ আছারুস সুনান, তা’লীকুল হাসান, ই’লাউস সুনান, ফিক্বহুস সুনানে ওয়াল আছার, ফতহুল মুলহিম শরহে মুসলিম, বজলুল মাজহুদ শরহে আবী দাউদে উল্লেখ আছে)



হযরত আবূ খছীব রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “হযরত সুয়াইদ ইবনে গাফলাহ রহমতুল্লাহি তিনি রমাদ্বান শরীফ মাসে আমাদেরকে নিয়ে পাঁচ তারবীহা অর্থাৎ বিশ রাকায়াত নামায পড়েন।” (সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী, মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, আল্‌ জাওহারুন নক্বী, আছারুস সুনান, ই’লাউস সুনান, বজলুল মাজহুদ, শরহে আবূ দাউদ)



হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনার এক সাথী হযরত শুতাইর ইবনে শেকাল রহমতুল্লাহি আলাইহি রমাদ্বান শরীফ মাসে তারাবীহ ও তিন রাকায়াত বিতর নামায পড়েন। (সুনানুল কুবরা লিল বাইহাক্বী, মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, আল জাওহারুন নক্বী, মিরক্বাত শরহে মিশকাতে উল্লেখ আছে)



হযরত সায়িদ ইবনে উবাইদ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই হযরত আলী ইবনে রুবাইয়াহ রমাদ্বান শরীফ মাসে লোকদের নিয়ে বিশ রাকায়াত তারাবীহ ও তিন রাকায়াত বিতর নামায পড়েন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, অনুরূপ আছারুস সুনান, ফিক্বহুস সুনানে ওয়াল আছার, ই’লাউস সুনান, বজলুল মাজহুদ শরহে আবূ দাউদে উল্লেখ আছে)



হযরত আতা ইবনে আবী রিবাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, “আমি লোকদের এরূপ অবস্থায় পেয়েছি যে, উনারা বিতরসহ তেইশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়েন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, অনুরূপ আছারুস সুনান, ক্বিয়ামুল লাইল, লাইলুল আওতার, ফিক্বহুস সুনানে ওয়াল আছার, ফাতহুল বারী শরহে বুখারী)



হযরত ইমাম নাফে’ রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “হযরত ইবনে আবী মুলাইকাহ রহমতুল্লাহি আলাইহি, রমাদ্বান শরীফ মাসে আমাদেরকে নিয়ে বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়েন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা, অনুরূপ আছারুস সুনান, ফিক্বহুস সুনানে ওয়াল আছারে উল্লেখ আছে)



হযরত আবু ইসহাক্ব রহমতুল্লাহি আলাইহি হযরত হারিস রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণনা করেন, “তিনি রমাদ্বান শরীফ মাসে লোকদের ইমামতি করাতেন ও বিশ রাকায়াত তারাবীহ ও তিন রাকায়াত বিতর নামায পড়াতেন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা)



হযরত আবুল বুখতারী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনার থেকে বর্ণিত, “তিনি রমাদ্বান শরীফ মাসে পাঁচ তারবীহা অর্থাৎ বিশ রাকায়াত তারাবীহ ও তিন রাকায়াত বিতর নামায পড়তেন।” (মুছান্নিফ ইবনে আবী শাইবা)



হাফিযুল হাদীছ, ইবনে আব্দুল বার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, হারিছ ইবনে আব্দুর রহমান ইবনে আবু জুবার রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত সায়িব ইবনে ইয়াযীদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত- তিনি বলেন, “আমীরুল মু’মিনীন, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম উনার সময় তেইশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়া হতো। হযরত আব্দুল বার রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন, উহার তিন রাকায়াত বিতর নামায।” (আইনী শরহে বুখারী)



হযরত সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা, হযরত উবাই ইবনে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার ইমামতিতে যে তারাবীহ নামায আদায় করেন, জমহুর আলিমগণ উনাদের প্রসিদ্ধ মতে, তা দশ সালামে বিশ রাকায়াত। আর উহা মূলতঃ পাঁচ তারবীহাত। প্রত্যেক চার রাকায়াতে এক তারবীহা যা দুই সালামে আদায় করেন বিতর ব্যতীত। আর বিতর হলো তিন রাকায়াত।” (ইরশাদুল সারী শরহে ছহীহিল বুখারী)



আল্লামা ইবনে হাজর মক্কী রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বর্ণনা করেন, সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা সকলেই একমত যে, তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত।

তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত এ বিষয়ে কোন সাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু দ্বিমত পোষণ করেন নি। হযরত উবাই ইবনে কা’ব রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি এই কথা বর্ণনা করেছেন- বিশ রাকায়াত তারাবীহ। এটাই সহীহ বর্ণনা। (উমাদুল ক্বারী, শরহে বুখারী)



উপরোক্ত দলীলগুলো দ্বারা স্পষ্ট প্রমাণিত যে, রমাদ্বান শরীফ এ তারাবীহ নামায ২০ রাকায়াত।

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩৭

নাম বলবো না বলেছেন: ২০ রাকায়াত থেকে ১ রাকায়াত কম পড়া আর না পড়া সমান, আপনি কি তাই বুঝাতে চেয়েছেন????

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪২

পুকুরপাড় বলেছেন: তারাবীহ আদায় হইবেনা ।

২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪০

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: ভাইজার রোজা হচ্ছে ফরজ, এটা যেমন ফরজ এই রোজার বর্ণনা সূরা বাকারা ১৮৩ আয়াত পড়লেই বোঝা যায় সিয়াম আসলে কি। যেভাবে রোজার বর্ণনা দিয়েছে কোরআন ঠিক সেভাবে তারাবী সম্পের্কে কিছুই বলেনী কোরআন। কোরআন মানবো নাকি বোখারীদের কথা মানবো?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৬

পুকুরপাড় বলেছেন: আচ্ছা, কয়টা রোজা রাখতে বলেছেন তা কোরান শরীফে বলা আছে কি ? কতক্ষন রাখতে হইবে , কি করলে রোজা ভাংবে, সাহরী, ইফতার সময় কখন, কি দোয়া পড়তে হইবে ইত্যাদি কোরানে বলা আছে কি ? নাই । তাইলে কি আপনি রোজা রাখবেন না ? আর রাখলে কিভাবে রাখবেন , কয়টা রাখবেন ?

৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৭

জাহাঁপনা। বলেছেন: Tarabi na porleo roza hobe.

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৯

পুকুরপাড় বলেছেন: ইহা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা ।

৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫১

জাহাঁপনা। বলেছেন: Prophet Mohammad SAW never prayed more than 8 rakahs of Taraveeh prayer. 20 rakah was introduced by Ameerul Momineen Omar Farouque bin Khattb. He himself said I am suggesting a bidah but it is a good bidah. Most Middle East Muslims pray 8 rakahs of traveeh and Muslims in south east Asia prefer to pray 20 rakahs. Prophet SAW didn't even call taraveeh prayers as Sunnah. This is
optional prayer. But Muslims prefer to do Taraveeh prayers because Allah rewards 70 time rewards in Ramadan as for prayers as compared to prayers done in any other month of year because Ramadan is the holiest month of Islam. God started revealing Holy Quran to Prophet in this month and Quran was completed in this month also.

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৮

পুকুরপাড় বলেছেন: “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায পড়তেন বিতর নামায ব্যতীত। অর্থাৎ তারাবীহ বিশ রাকায়াত এবং বিতর তিন রাকায়াত মোট তেইশ রাকায়াত।” (মুছান্নাফ ইবনে আবী শায়বা

মধ্যপ্রাচ্য আমাদের দলীল নয় ।

৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫১

আমি মেহমান বলেছেন: ভাই, ভাবে লাভ!

অন্যকে লাভ লোকসানের বয়ান দিবেন তো কোরআন বা সহীহ হাদীস ব্যাহার করেন।

শরিয়তে রাতের ইবাদতে কোন নির্ধারিত পরিমান ঠিক করা হ্য়নি তা নিশ্চ্য় জানেন?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০০

পুকুরপাড় বলেছেন: উহা নফল ইবাদতের জন্য প্রযোয্য আর তারাবীহ সুন্নতে মুয়াক্কাদা। পড়তেই হইবে । না পড়লে সুন্নতে মুয়াক্কাদা তরকের গুনাহগার হইবে ।

৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০২

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: আমি চার রাকায়ত মসজিদের পড়ে আসলাম, আর চার রাকায়াত বাসায় একা একা পড়বো। আমার কি হবে......??

১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৪

পুকুরপাড় বলেছেন: যাদের উপর নামায ফরয তাদের সকলের জন্যই ব্যক্তিগতভাবে তারাবীহ নামায পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। আর জামায়াতে পড়া হচ্ছে সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া

৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৮

পুকুরপাড় বলেছেন: মহান আল্লাহ পাক তিনি ও উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারা পবিত্র রমাদ্বান শরীফ-এ বান্দা-বান্দি ও উম্মতের জন্য রোযাকে ফরয করেছেন এবং তারাবীহ নামাযকে সুন্নত করেছেন। যেমন এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত সালমান ফারসী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্রাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের জন্য রমাদ্বান শরীফ-এর রোযাকে ফরয করেছেন এবং ক্বিয়ামুল লাইল বা তারাবীহ নামাযকে সুন্নত করেছেন।” (বায়হাক্বী শরীফ)
যাদের উপর নামায ফরয তাদের সকলের জন্যই ব্যক্তিগতভাবে তারাবীহ নামায পড়া সুন্নতে মুয়াক্কাদাহ। আর জামায়াতে পড়া হচ্ছে সুন্নতে মুয়াক্কাদায়ে কিফায়া। আর তারাবীহ নামাযে কুরআন শরীফ খতম করা বা খতমে তারাবীহ পড়া সুন্নতে কিফায়া। যেহেতু সূরা তারাবীহ পড়াও খাছ সুন্নত।

তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াতই পড়তে হবে। কারণ স্বয়ং নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং হযরত খুলাফায়ে রাশিদীন আলাইহিমুস সালাম উনারাসহ সকল ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা ও পরবর্তীতে চার মাযহাবের ইমামগণ উনারাসহ সকল ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা বিশ রাকায়াত তারাবীহ আদায় করেছেন। যেমন, এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, নিশ্চয়ই হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমাদ্বান শরীফ-এ বিশ রাকায়াত তারাবীহ পড়েছেন। আর বিতর নামায আলাদা পড়েছেন। (মুছান্নিফ ইবনে আবী শায়বা)
“আইনী শরাহ বুখারী শরীফ’-এ উল্লেখ আছে, “হযরত সাইব ইবনে ইয়াযীদ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, হযরত উমর ইবনুল খত্তাব আলাইহিস সালাম, হযরত উছমান যুন নূরাইন আলাইহিস সালাম ও হযরত আলী কাররামুল্লাহ ওয়াজহাহু আলাইহিস সালাম উনারা উনাদের খিলাফতকালে সকলেই বিশ রাকায়াত তারাবীহ নামায আদায় করেছেন।

‘ফতহুল মুলহিম শরহে মুসলিম শরীফ’-এ উল্লেখ আছে, “জমহুর হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা, তাবিয়ীন রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা তারাবীহ নামায বিশ রাকায়াত হওয়ার ব্যাপারে একমত হয়েছেন।”
ওহাবী, খারিজী, সালাফী, লা-মাযহাবীরা বলে থাকে- তারাবীহ-এর নামায আট রাকায়াত। তারা দলীল হিসেবে বুখারী শরীফে উম্মুল মু’মিনীন হযরত আয়িশা ছিদ্দীকা আলাইহাস সালাম উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফকে উল্লেখ করে থাকে। সেটা হচ্ছে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমাদ্বান শরীফ-এ এবং গাইরে রমাদ্বান শরীফ-এ এগার রাকায়াত নামায পড়তেন, এর বেশি পড়তেন না।

এরা নিরেট অজ্ঞ এবং মূর্খ হওয়ার কারণে এবং এদের কুরআন শরীফ এবং হাদীছ শরীফ-এর ইলম না থাকার কারণেই এরা তারাবীহ ও তাহাজ্জুদ নামাযকে একাকার করে দিয়েছে। তাই তারা বলে থাকে, মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আট রাকায়াত আর তিন রাকায়াত মোট এগার রাকায়াত নামায আদায় করেন। অর্থাৎ আট রাকায়াত তারাবীহ, তিন রাকায়াত বিতর পড়তেন।

তারা বুখারী শরীফ থেকে যে হাদীছ শরীফখানা দলীলবিহীন উল্লেখ করে থাকে তা তারাবীহ নামায সম্পর্কিত নয়। বরং তা তাহাজ্জুদ নামায সম্পর্কিত। কারণ রমাদ্বান শরীফ-এ তারাবীহ রয়েছে, কিন্তু গাইরে রমাদ্বান শরীফে তো তারাবীহ নামায নেই। তাহলে তখন ৮ রাকায়াত কিসের নামায পড়তেন? এটা মূলত তারাবীহ নয়; তাহাজ্জুদের নামায।

কাজেই তারাবীহ-এর নামায বিশ রাকায়াতই পড়তে হবে এটাই আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত-এর ফতওয়া। এক রাকায়াতও কম পড়া যাবে না।

৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৯

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: সমগ্র আরব দেশেই তারাবীহ আট রাকাত পড়া হয়। ২০ রাকাতের কথা শুনলে তারা হাসে। এ ব্যাপারে কি বলবেন?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:১৪

পুকুরপাড় বলেছেন: তারা আমাদের দলীল নয়

৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১৯

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: লেখক আপনার অবগতির জন্য তুলে ধরলাম:

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ (183
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোজা ফরয করা হয়েছে, যেরূপ ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার।


أَيَّامًا مَّعْدُودَاتٍ فَمَن كَانَ مِنكُم مَّرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ وَعَلَى الَّذِينَ يُطِيقُونَهُ فِدْيَةٌ طَعَامُ مِسْكِينٍ فَمَن تَطَوَّعَ خَيْرًا فَهُوَ خَيْرٌ لَّهُ وَأَن تَصُومُواْ خَيْرٌ لَّكُمْ إِن كُنتُمْ تَعْلَمُونَ (184
গণনার কয়েকটি দিনের জন্য অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে, অসুখ থাকবে অথবা সফরে থাকবে, তার পক্ষে অন্য সময়ে সে রোজা পূরণ করে নিতে হবে। আর এটি যাদের জন্য অত্যন্ত কষ্ট দায়ক হয়, তারা এর পরিবর্তে একজন মিসকীনকে খাদ্যদান করবে। যে ব্যক্তি খুশীর সাথে সৎকর্ম করে, তা তার জন্য কল্যাণ কর হয়। আর যদি রোজা রাখ, তবে তোমাদের জন্যে বিশেষ কল্যাণকর, যদি তোমরা তা বুঝতে পার।


شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِيَ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَى وَالْفُرْقَانِ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ يُرِيدُ اللّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلاَ يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُواْ الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُواْ اللّهَ عَلَى مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ (185
রমযান মাসই (লেখন সাহেব মাস মানে এক মাসের কথাই মিন করে ) হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন, যা মানুষের জন্য হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।


وَإِذَا سَأَلَكَ عِبَادِي عَنِّي فَإِنِّي قَرِيبٌ أُجِيبُ دَعْوَةَ الدَّاعِ إِذَا دَعَانِ فَلْيَسْتَجِيبُواْ لِي وَلْيُؤْمِنُواْ بِي لَعَلَّهُمْ يَرْشُدُونَ (186
আর আমার বান্দারা যখন তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে আমার ব্যাপারে বস্তুতঃ আমি রয়েছি সন্নিকটে। যারা প্রার্থনা করে, তাদের প্রার্থনা কবুল করে নেই, যখন আমার কাছে প্রার্থনা করে। কাজেই আমার হুকুম মান্য করা এবং আমার প্রতি নিঃসংশয়ে বিশ্বাস করা তাদের একান্ত কর্তব্য। যাতে তারা সৎপথে আসতে পারে।


أُحِلَّ لَكُمْ لَيْلَةَ الصِّيَامِ الرَّفَثُ إِلَى نِسَآئِكُمْ هُنَّ لِبَاسٌ لَّكُمْ وَأَنتُمْ لِبَاسٌ لَّهُنَّ عَلِمَ اللّهُ أَنَّكُمْ كُنتُمْ تَخْتانُونَ أَنفُسَكُمْ فَتَابَ عَلَيْكُمْ وَعَفَا عَنكُمْ فَالآنَ بَاشِرُوهُنَّ وَابْتَغُواْ مَا كَتَبَ اللّهُ لَكُمْ وَكُلُواْ وَاشْرَبُواْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَكُمُ الْخَيْطُ الأَبْيَضُ مِنَ الْخَيْطِ الأَسْوَدِ مِنَ الْفَجْرِ ثُمَّ أَتِمُّواْ الصِّيَامَ إِلَى الَّليْلِ وَلاَ تُبَاشِرُوهُنَّ وَأَنتُمْ عَاكِفُونَ فِي الْمَسَاجِدِ تِلْكَ حُدُودُ اللّهِ فَلاَ تَقْرَبُوهَا كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللّهُ آيَاتِهِ لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَّقُونَ (187
রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ। আল্লাহ অবগত রয়েছেন যে, তোমরা আত্নপ্রতারণা করছিলে, সুতরাং তিনি তোমাদেরকে ক্ষমা করেছেন এবং তোমাদের অব্যাহতি দিয়েছেন। অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর এবং যা কিছু তোমাদের জন্য আল্লাহ দান করেছেন, তা আহরন কর। (সেহেরী) আর পানাহার কর যতক্ষণ না কাল রেখা থেকে ভোরের শুভ্র রেখা পরিষ্কার দেখা যায়। অতঃপর (ইফতার) রোযা পূর্ণ কর রাত পর্যন্ত। আর যতক্ষণ তোমরা এতেকাফ অবস্থায় মসজিদে অবস্থান কর, ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো না। এই হলো আল্লাহ কর্তৃক বেঁধে দেয়া সীমানা। অতএব, এর কাছেও যেও না। এমনিভাবে বর্ণনা করেন আল্লাহ নিজের আয়াত সমূহ মানুষের জন্য, যাতে তারা বাঁচতে পারে।

আর দরকার হয় কি।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৩২

পুকুরপাড় বলেছেন: সে সময় কি নির্দিষ্ট করা হয়েছে? হয় নাই । কয়টা পর্যন্ত তা বলা হয়েছে কি ? যদি আকাশ মেঘলা থাকে তাহলে সেহরী , ইফতার কিভাবে কি করবে ? কি করলে রোজা ভাংবে তা বলা হয়েছে কি? কি দোয়া পড়তে হইবে তা বলা নাই । কি নিয়ত করতে হইবে তা বলা নাই। কেউ যদি কিছু ভুল করে খেয়ে ফেলে তাহলে কি করতে হইবে তা বলা নাই । রোজা রাখার কি কি ফযিলত তা বলা হয় নাই । এই মাসে কি করতে হইবে, কি করা যাবেনা তা বলা নাই । এমন আরো বহু বিষয় আছে যা কোরানে সরাসরি নাই । সব বিষয়ের মাসয়ালা আছে তা আপনি কোথা হতে পালন করবে ? আপনি যদি লা-মাযহাবী, কোরয়ানিয়া ফিরকার লোক হন তাইলে আপনা কে আর বলার কিছুই নাই ।
"রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা। "

১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩৩

সেলিম জাহাঙ্গীর বলেছেন: লেখন আপনি বলেছেন:
এমন আরো বহু বিষয় আছে যা কোরানে সরাসরি নাই ।

আপনার কথামত তাহলেতো কোরআন একটি অপূর্ণাঙ্গ কিতাব?
লেখন সাহেব ধরে নেন হাদীস কোরআন কিছুই নাই সেখানে মানুষ কি ভাবে চলে বা চলছে? এটা জানার চেষ্ট করুন।
হাদীস কোরআন ছাড়া একটি মানুষ তার জীবন প্রভাহিত করতে পারবে না?

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৩

পুকুরপাড় বলেছেন: কোরান এ এমন কিছু নাই যা বলা নাই । কিন্তু এমন অনেক বিষয় আছে যা সরাসরি নাই । সে বিষয় গুলো হাদিস শরিফে রয়েছে। তাই কোরান বুহজতে হইলে হাদিস শরীফ বুঝতেই হইবে । কেউ যদি তার বিপরিত ধারনা করে তাহলে সে গন্ডমুর্খ , বাতিল ।
হাদিস কোরান ছাড়া কেবল বিধর্মীরা চলতে পারে কিন্তু কোন মুসলমান নয় ।

১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

টিনের চশমা বলেছেন: আট রাকাত নাময পড়লে তারাবীহ হবে না আর তারাবীহ না পড়লে রোজ হবে না ! তারমানে এই ২০ রাকাত নামাজ না পড়লে রোজ রাখার কোন দরকারই নাই । ওই মিয়া ! আপনি বর্তমান জাঁকজমকপূর্ণ আধুনিক সমাজে লোকজনদের ধর্মের পথে নিয়ে আসার চেষ্ট করছেন নাকি ধর্ম থেকে তাদের বিতারিত করার চেষ্টা করছেন ? X( আপনাদের মত বেকুব মোল্লাদের কারণে আধুনিক সমাজের মুসলমানরা ধর্ম পালন করা কঠিন মনেকরে ধর্ম থেকে দিন দিন সরে যাচ্ছে । X(( X(( আপনি এখানে কোন পূর্ণের কাজ তো করেননি বরং মুসমালনদের ধর্ম পালন কঠিন হিসাবে তুলে ধরে মুসলমানদের ধর্ম থেকে আরো দূরে সরে যাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন পূর্ণমাত্রায় । X(( X(( আরে বেকুব!! মুসলমানদের আরো দূরে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া বাদ দিয়ে বর্তমান সমাজে মুসলমানরা একটু একটু করে হলেও যেন ধর্মের সাথে কানেক্টেড থাকে সেই চেষ্ট চালিয়ে যা । X(( কারণ "বিন্দু বিন্দু জল গড়ে তোলে সাগর অতল" । শালার বেকুব মোল্লা কোথাকার ! X(( X(( X((

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

পুকুরপাড় বলেছেন: আপনি নিতান্ত অজ্ঞের মত কথা বলেছেন । আল্লাহ পাক বলেছেন" তোমরা ইসলাম এ পরিপুর্ন দাখিল হয়ে যাও" । ইসলাম এ কম বেশি করা যাবেনা।
এখানে কোথাও আমি বলেছি আট রাকাত নাময পড়লে তারাবীহ হবে না আর তারাবীহ না পড়লে রোজ হবে না ! আমি বলেছি তারাবিহ ২০ রাকায়াত, ৮ নয় । আপনি ৮ রাকায়াত পড়ার কারনে অই নামাযের ছওয়াব পাবেন কিন্তু বাকি নামায না পড়লে সুন্নতে মুয়াক্কাদা তরকের গুনাহগার হইবেন ।

দুনিয়ার সকল কাজ ঠিকভাবে সময় নিয়ে করতে পারেন আর দ্বীনের ব্যাপারে আইলে কাটচাট , ফাকিবাজি?

১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২২

ইজীটক বলেছেন: অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী , জুতারে কয় আলমারি।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

পুকুরপাড় বলেছেন: আপনার জ্ঞানের অভাব আছে।

১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৬

আহলান বলেছেন: ২০ রকাত পড়াই উত্তম ...একথা বলা যেতে পারে, কিন্তু এর বেশী কিছু বলাটা মনে হয় সমিচীন নয় ...

১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

পুকুরপাড় বলেছেন: এর বেশি কিছু বলা হয় নাই । যার বিতর্ক করতেছেন তারা না বুঝেই করতেছেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.