![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ক্ষমতা,শক্তি , দম্ভ চিরদিন থাকেনা । আমেরিকা বিনা কারনে শুধুমাত্র মুসলমান হওয়ার কারনে পৃথিবীর আনাচে-কানাচে গনহারে মুসলমান হত্যা করেছে । মোড়লগিরি করে সারা বিশ্বকে অস্থির করে রেখেছিল । আজ সে অন্যায়ের মাসুল দেওয়ার সময় হয়েছে । আজ তাদের বড় বড় ঝলমলে শহর দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে । নিচের ডেট্রয়েট শহর দেখুন । কত নজরকাড়া । কিন্তু আজ সবই মাকাল ফল । দেউলিয়া হয়ে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের শিল্প শহর ডেট্রয়েট
ঋণে জর্জরিত যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েট শহর নিজেকে দেউলিয়া দাবি করেছে। ঘোষিত হলে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে বৃহৎ একটি শহর দেউলিয়া হওয়ার ঘটনা ঘটবে।
জেফারশন কাউন্টি, অরেঞ্জ কাউন্টির অতীত রেকর্ড ভেঙে ফেলতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের এক সময়ের শিল্পায়নের প্রতীক। অতীতে ডেট্রয়েটের মতো এতো বড় শহরে লালবাতি জ্বলেনি!
কয়েক দশক ধরে অব্যবস্থাপনা আর শিল্প উৎপাদন কমে যাওয়া সমস্যার ঘোরাপাক খাচ্ছে ডেট্রয়ট। ওয়াশিংটন থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জানান, শহরের সরকারি চাকরি প্রায় ধসের কাছে। ৭০ হাজার প্রপার্টি পরিত্যক্ত।
এক সময়ে বিকাশমান অটোমোবাইল শিল্পের জন্য ‘মোটর সিটি’ খেতাবধারী ডেট্রয়েট কর্তৃপক্ষ শহরের কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে গত মাসে ঋণ পরিশোধ বন্ধ করে দেয়। ওই সময় মিশিগান রাজ্যনিয়োজিত এমার্জেন্সি ম্যানাজার অর আমানতকারীদের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চালান।
হাড়ির ভাতের খবর জানতে ভাত একটি টিপলেই যথেষ্ট । এক এই শহর দিয়ে বুঝা যায় আজ আমেরিকা কিসের পথে । সেদিন বেশিদিন দূরে নয় যেদিন এই আমেরিকা হবে সারা বিশ্বে বিশ্বফকির ।
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২২
পুকুরপাড় বলেছেন: Click This Link
Click This Link
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি এলাকার একটি রাস্তার পাশে মানুষের লম্বা লাইন। তারা দাঁড়িয়ে আছে সরকারিভাবে খাদ্য বিতরণকারী একটি অফিসের সামনে। সেখানে অশিতীপর বৃদ্ধ যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে বেকার যুবকরাও। স্বামীহীন মহিলারাও আছেন সঙ্গে তাদের বাচ্চা নিয়ে। এ অফিস থেকে তারা কম মূল্যে রেশনিংয়ের মাধ্যমে খাবার সংগ্রহ করছে। কারণ, বৈশ্বিক মন্দা এবং দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে আমেরিকার অনেকেরই শপিং মল বা চেইন শপে গিয়ে বাজার করার সামর্থ্য নেই এবং এটিই বাস্তবতা।
এটি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দারিদ্র কবলিত এলাকাগুলোর একটি সাধারণ দৃশ্য। সে দেশের পরিসংখ্যান ব্যুরো অতি সম্প্রতি যে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সেখানেও উল্লেখ করা হয়েছে দেশটির ক্রমবর্ধমান দারিদ্রতা এবং খাদ্য ঘাটতির ভয়াবহ চিত্র। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪৬.২ মিলিয়ন আমেরিকান বর্তমানে দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। এদের মধ্যে ২.৬ মিলিয়ন নাগরিক গত এক বছরে নতুন করে দারিদ্রতার মধ্যে নিপতিত হয়েছে।
১৯৫৯ সালে পরিসংখ্যান প্রতিবেদন প্রথম প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ৫২ বছরের মধ্যে এটিই আমেরিকার সর্বোচ্চসংখ্যক নাগরিকের দারিদ্রসীমার নিচে অবনমন। সেই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বেকারত্ব। ১৪ মিলিয়ন বেকার নিয়ে এগিয়ে যেতে হচ্ছে দেশটির অর্থনীতিকে, যারা মোট জনসংখ্যার ৯.১ শতাংশ।
কাজ নেই কোথাও, বৈশ্বিক মন্দার অজুহাতে নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি হচ্ছে না কোনো কল-কারখানা বা অফিস-আদালতে। যুবকরা কাজ না পেয়ে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে দিন দিন। চাকরি না থাকার কারণে আগের চেয়ে বহুগুণ বেড়ে গেছে বিবাহবিচ্ছেদ। কাজ না থাকায় অনেকে পা বাড়াচ্ছে অন্ধকার জগতের দিকে। ফলে সামাজিক সমস্যাগুলোও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে ফের। ‘এখানে, আমেরিকায় কাজটিই আসল। আমেরিকায় যদি তোমার একটি চাকরি না থাকে তবে তোমার আত্মসম্মান বলতে কিছুই থাকবে না।’ এভাবেই বেকারত্বের অমার্জনীয় প্রভাব নিয়ে বলছিলো যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর রিসার্চ এন্ড পভার্টি’র পরিচালক টিমোথি স্মিডিং। ‘আমি যুবকদের নিয়ে শঙ্কিত। বিশেষ করে কলেজ পর্যায়ের ছাত্রদের নিয়ে। তাদের বেঁচে থাকার জন্য কাজ চাই। তা নইলে যে কোনো কিছু ঘটতে পারে। আপনাকে বুঝতে হবে, সমস্যাটির গ্রাসে প্রভাবিত যুবকশ্রেণী। আর এদের দ্বারাই পরিচালিত হয় একটি জাতি। বিবেচিত হবে তাদের ভবিষ্যত; তাদের উত্থান ঘটবে নাকি পতন।’
আমেরিকায় খাদ্যসঙ্কট প্রসঙ্গে বলছিলেন ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচারের গবেষক মার্ক নর্ড। যে সেপ্টেম্বরে প্রকাশিত খাদ্যসঙ্কটের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদনের একজন সহকারী সমন্বয়ক ছিলোÑ ‘আমেরিকার নাগরিকদের পর্যাপ্ত সামর্থ্য নেই খাদ্য সংগ্রহ করার। ১৫ শতাংশ পরিবার খাদ্য ঘাটতির মধ্যে রয়েছে। এদের এক তৃতীয়াংশের অবস্থা অত্যন্ত নাজুক। তারা পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। গ্রাম এবং শহরতলীর কিছু অঞ্চলকে ধরা হচ্ছে ‘খাদ্য মরুভূমি’ হিসেবে। যেখানে খাবার সংগ্রহ করার মতো বাজার বা সুপার মার্কেট নেই।’
যেসব অঞ্চলের অধিবাসীদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার সংগ্রহ করার সামর্থ্য নেই তাদের জন্যই সরকারের পক্ষ থেকে নেয়া হয়েছে কমমূল্যে খাদ্য সংস্থান কর্মসূচি। এসব কর্মসূচি অধিকতর দারিদ্র্য এলাকায় রেশনিংয়ের মাধ্যমে খাবার বিতরণ করছে।
টেনেসিতে এমনই একটি কর্মসূচিতে কর্মরত আছে মার্সিয়া ওয়েলস। সে খাবার বিতরণে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, ‘সম্প্রতি আমি একটি খাদ্য বিতরণকারী সেবা সংগঠনে কাজ করছিলাম। সেখানে আমার সঙ্গে পরিচয় হয় এমন একজন নারীর সঙ্গে যে খাদ্য সামগ্রী নিতে এসেছিলো তার বড় দুই সন্তানকে নিয়ে। সে ১২০ ডলার মূল্যমানের ‘ফুড স্ট্যাম্প’ (সরকার কর্তৃক প্রদত্ত খাদ্য সামগ্রী সংগ্রহের রসিদ) সংগ্রহ করে এবং জানায়, তাকে পুরো মাস এটা দিয়েই চলতে হবে। যদিও সে জানে, মাস শেষ হওয়ার আগেই তার রসিদের মেয়াদ ফুরিয়ে যাবে। সে আমাদের খাদ্যভান্ডারে গোশত দেখে খুশি হয়েছিলো কিন্তু সে তা কিনতে পারলো না। কারণ, গোশত কেনা অনেক টাকার ব্যাপার। এতে তার রসিদের আয়ু দ্রুত ফুরিয়ে যাবে। অনেক বয়স্ক লোকই খাবার এবং ঔষধ কেনার মধ্যে সামঞ্জস্য বিধান করতে সক্ষম হয় না।’
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪১
নর্থপোল বলেছেন: ভাইজান কি ডিভি তে ধরা খাইছিলেন নাকি?
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৩৯
পুকুরপাড় বলেছেন: ফকিরের দেশে ডিভির জন্য আবেদন করা লজ্জার বিষয় । এসব তথ্য আমার নয়, তাদের দেওয়া ।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৪
জিপসি মেহেদি বলেছেন: ++++++
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:২৮
পুকুরপাড় বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: Detroit theke likchi. berate esheci sob aager motoi lagche. Aapni dibaswapno dhekchen . Detroit niye aamericar gaye ekta aachor o large nai. Capitalist deshe bankrupt hoya mamuli be par.
Tension niyen na
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
পুকুরপাড় বলেছেন: এই কথাগুলো আমার নয় । মাকাল ফল বাইরে দেখে বুঝার উপায় নাই ভিতরে কি ? আপনি অই শহরের বাইরের চাকচিক্য দেখেছেন কিন্তু আজ তারা যে সর্বহারা তা প্রমানিত ।
দালানের বাইরের সোন্দর্য্য নয় , ভিতরের মানুষের অবস্থা চিন্তা করুন।
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
ভ্রমন কারী বলেছেন: মোড়লগিরি করে সারা বিশ্বকে অস্থির করে রেখেছিল । আজ সে অন্যায়ের মাসুল দেওয়ার সময় হয়েছে
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২০
পুকুরপাড় বলেছেন: কড়াগন্ডায় দিতে হইবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: সেদিন বেশিদিন দূরে নয় যেদিন এই আমেরিকা হবে সারা বিশ্বে বিশ্বফকির - হাহাশে।