![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের জনসংখ্যার মাত্র ২-৪ শতাংশ হিন্দু ধর্মালম্বী, কিন্তু তারা সংসদের সংরক্ষিত সিট চাচ্ছে ২০% বা ৬০টি। গত ১৬ই আগস্ট ২০১৩ ঈসায়ী তারিখে রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে ২৮ আগস্টের মধ্যে তাদের দাবি মেনে নেয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছে হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক। তা না হলে অক্টোবরে আন্দোলনের নামা হবে বলে হুমকি দিয়েছে তারা।
বাংলাদেশের হিন্দুদের কাছে আমার প্রশ্ন: পার্শ্ববতী ভারতে, যেখানে মুসলমান সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৪০ শতাংশ, সেখানে কি মুসলমানদের জন্য আসন সংরক্ষিত করা হয়েছে? ২০১২ সালের শেষের দিকে ভারতে এ ধরনের একটি কথা উঠলেও এই চাওয়াকে অবাস্তব বলে দাবি করে উড়িয়ে দিয়েছিল কংগ্রেস ও বিজেপি। উগ্র হিন্দুত্ববাদী বিজেপি নেতা ও রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহ তখন বলেছিল, “ধর্মের ভিত্তিতে কখনো আসন পুনর্বিন্যাস হতে পারে না।” তাহলে বিজেপি’র শিষ্য বাংলাদেশের হিন্দুরা কোন মুখে এ অন্যায্য দাবি করতে পারে?
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
পুকুরপাড় বলেছেন: হ ম ম
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: গঞ্জিকা সেবন করিয়া .................
৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নামহীন একজন বলেছেন: ভাই, আমি দল-মত নির্বিশেষে একটা কথা বলতে চাই। যদি আপনার কথা সত্যি হয়, তবে তাদের দাবি অবশ্যই অযৌক্তিক। তবে আপনি এই তথ্য কোথায় পেয়েছেন তার link দেবেন। নয়তো আপনার এ কথা সাম্প্রদায়িকতার প্রমান।
আর, একটা কথা ভারতে মুসলিম জনসংখ্যার শতকরা ১২% এর বেশি নয়।
http://en.wikipedia.org/wiki/Islam_in_India
আর ভারতে মুসলিমদের জন্য ৫% কোঠা আছে সব জায়গায়। আমাদের দেশে যেমনটা আছে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। বিশ্বাস না হলে google করে দেখতে পারেন। শুধু শুধু মিথ্যাচার করবেন না।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
পুকুরপাড় বলেছেন: Click This Link
কলকাতায় মুসলমান সঙ্খ্যা দেখুন Click This Link
বাস্তবে দেখুন কতজন আছে
৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মন্তব্যকারী বলেছেন: সংরক্ষিত কোটা কোথাও থাকা উচিত না। সবাই বাংলাদেশী। ২% -৪% এর হিসেব আনাটাও ঠিক না। যুদ্ধে যেমন সব ধর্মের লোক মারা গেছে, দেশের অর্থনীতিতেও সবার অবদান আছে।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
পুকুরপাড় বলেছেন: অবদান সবার কম্বেশি আছে
৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩১
টিকলু বলেছেন: ...আপনার মাথা...এইটা বাংলাদেশ...ইন্ডিয়া নয়...গাধা...
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
পুকুরপাড় বলেছেন: তাহলে তো আপনার বুঝা উচিত
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৬
সৌভিক ঘোষাল বলেছেন: বিশ্বের ধর্ম সংক্রান্ত কিছু পরিসংখ্যান নিয়ে নাড়াচাড়া করার ইচ্ছা থেকে এই লেখাটা। গোটা বিশ্বের ধর্ম রাজনীতি সমাজব্যবস্থা নিয়ে উইকিপিডিয়ার পরিসংখ্যানগুলো মোটামুটি প্রামাণ্য। তাই সেদিকেই চোখ রাখলাম।
প্রথমে ধর্ম বিশ্বাসী মানুষের সংখ্যা। বিশ্বের প্রধান তিনটি/ মতান্তরে চারটি ধর্ম হল খ্রীষ্টান, ইসলাম ও হিন্দু - বৌদ্ধ ধর্ম। এর মধ্যে খ্রীষ্টান ধর্মকে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টান, ইসলামকে সুন্নি ও শিয়া, হিন্দু-বৌদ্ধকে হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মে বিভক্ত করা যেতে পারে। বুদ্ধকে হিন্দু ধর্মের দশম অবতার বলে ধরা আর এই দুই ধর্মের মিল অমিলের বেশ কিছু দিক থাকায় এই দুই ধর্মকে একটি ধর্মের বিভাগ না দুই পৃথক ধর্ম বলা হবে, সেটা নিয়ে অনেক বিতর্ক চলে। একই বিতর্ক ইদানীং উঠেছে খ্রীষ্টান ও ইহুদী সংক্রান্ত ধর্ম নিয়েও। আমরা এই বিতর্কে এই পরিসরে খুব বেশি না ঢুকে কোন ধর্মে কত মানুষ আস্থাশীল তা দেখে নি।
১) খ্রীষ্টান - ২১০ কোটি। এর ঘনিষ্ঠ ইহুদী ১কোটি ৫০ লক্ষ।
খ্রীষ্টানদের মধ্যে ৮৫ কোটি প্রোটেস্টান আর ক্যাথলিক ১২৫ কোটি।
২) ইসলাম - ১৫০ কোটি। এর মধ্যে ১২০ কোটি সুন্নি ও ৩০ কোটি সিয়া।
৩) হিন্দু - বৌদ্ধ ধর্ম - ২২০ কোটি। এর মধ্যে বৌদ্ধ ১২০ কোটি, হিন্দু ১০০ কোটি।
এই তিনটি/চারটি প্রধান ধর্মের পাশাপাশি আছেন বড় সংখ্যক নিরীশ্বরবাদী। তাদের সংখ্যা ১১০ কোটি।
খ্রীষ্টান ধর্মবিশ্বাসীরা বেশি সংখ্যায় মূলত ছড়িয়ে আছেন ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা - এই তিনটি মহাদেশ জুড়ে। আফ্রিকার দক্ষিণাংশেও তাদের আধিক্য। আফ্রিকার উত্তরাংশ, পশ্চিম এশিয়া জুড়ে মূলত ছড়িয়ে আছেন মুসলিমরা। দক্ষিণ ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া জুড়ে ছড়িয়ে আছেন হিন্দু ও বৌদ্ধরা। অবশ্য এই অংশের তিনটি দেশ বাংলাদেশ, পাকিস্থান ও ইন্দোনেশিয়ায় মুসলিম জনগোষ্ঠীর আধিক্য।
এর মধ্যে খ্রীষ্টান প্রধান দেশগুলিতে অভ্যন্তরীণ অশান্তি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে তুলনামূলকভাবে কম। সেগুলি অর্থনৈতিকভাবেও বেশ অগ্রসর। তবে আফ্রিকার দক্ষিণ অংশের খ্রীষ্টান প্রধান দেশগুলি অর্থনৈতিকভাবে বেশ খানিকটা পিছিয়ে আছে। হিন্দু বৌদ্ধ প্রধান দেশগুলি - জাপান, কাম্বোডিয়া, থাইল্যাণ্ড, চীন, ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, লাওস, ভিয়েতনাম মোটামুটি সুসংহত রাজনৈতিক স্থিতির ওপর দাঁড়িয়ে। [ বৌদ্ধ প্রধান মায়াম্মারে রয়েছে দীর্ঘ সেনাশাসন।] এর অনেকগুলিই আর্থিকভাবে অতি সমৃদ্ধ, অনেকগুলিতে দ্রুত আর্থিক বিকাশ ঘটছে।
মুসলিম প্রধান দেশগুলির মধ্যে রয়েছে ইরাক, ইরান, সৌদি আরব, লিবিয়া , মিশর এর মতো তেল সম্পদে ধনী দেশ। মূলত মাটি থেকে তোলা তেল বিক্রি করেই এই সমস্ত দেশগুলি আর্থিকভাবে উন্নত। কিন্তু আফগানিস্থান, কাজাকিস্থান, পাকিস্থান, সোমালিয়া, সুদান, নাইজের - প্রভৃতি দেশ দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিশ্বের পিছিয়ে পড়া দেশগুলির মধ্যে অন্যতম। রাজনৈতিক দিক থেকেও মুসলিম প্রধান পশ্চিম এশিয়া বা উত্তর আফ্রিকায় বেশ সঙ্কট। ইরাক বা আফগানিস্থান সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধে বিধ্বস্ত, য়াবার তাদেরই ধ্বংসকারীদের ক্রীড়নক সৌদি আরব এর মত মুসলিম বিশ্বের অন্যতম নেতৃত্বকারী শক্তি। লিবিয়া, মিশর, সিরিয়া গৃহযুদ্ধে দীর্ণ।
নিরীশ্বরবাদীরা বেশি করে ছড়িয়ে আছেন চীন, জাপান, সুইডেন, ডেনমার্ক, হংকং, ফ্রান্স, গ্রেট ব্রিটেন, জার্মানী, আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, নিউজিল্যাণ্ড প্রভৃতি দেশে। এই সমস্ত দেশগুলি আর্থিক বিকাশ, সুস্থিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক পরিসরের ব্যাপ্ত প্রকাশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন বলেই বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০০
পুকুরপাড় বলেছেন: মুসলমান সংখ্যা আরো বেশি
৭| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
ইমরান হক সজীব বলেছেন: ভাই আমার মত অসংখ মানুষ যে কুসংস্কার, বর্বরতা, অসভ্যতা, জঙ্গিপনা পরিত্যাগ করে মানুষ হওয়ার চেস্টাই আছে সে খবর রাখেন । মাস দুয়েক আগে প্রথম আলোর খবরে দেখলাম খোদ সৌদিআরবের ৫ শতাংশ মানুষ নিরীশ্বরবাদী ।
এই পরিসংখান গুলো প্রকাশ পাই না সাধারনত, মানুষ গুলো পরিচই গপন করে, কারন মহান গ্রন্থে ধর্ম ত্যাগ করলে যে হত্যা করার বিধান আছে ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
পুকুরপাড় বলেছেন: কিসের মধ্যে কি ? নাস্তিক সব জায়গাতেই আছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: গঞ্জিকা সেবন করিয়া