![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এত দিন সাধারন জাপানিজদের জীবনযাপন বা কালচার নিয়ে লিখছিলাম। আজ ভাবছি এখানকার ইউনিভার্সিটিগূলোর ক্যাম্পাসের পরিবেশ নিয়ে কিছু লিখব। এই কাজটা আগের গুলোর তূলনায় কিছুটা কঠিন/রিস্কি, কারণ বাংলাদেশ থেকে জাপানে যত মানুষ আসে তার সিংহভাগই আসে ইউনিভার্সিটিতে পড়াশুনা করতে, তাদের প্রত্যেকের আলাদা দৃষ্টিভঙ্গী থাকতে পারে। আমি শুধু আমার দেখা/শোনা কয়েকটি উইনিভারসিটির অভিজ্ঞতার আলোকে বর্ণনা করব।
দেশের ২ টা পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে প্রায় ৯ বছর পড়েছি, আর ২ টা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটিতে ৬ বছরের বেশী পড়িয়েছি। সো, বাংলাদেশের সব ইউনিভার্সিটি সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা আছে। জাপানে আসার পর ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে ঢুকে আমার প্রথমে যেটা মনে হয়েছিল সেটা হচ্ছে, হয় আমরা ইউনিভার্সিটির সংজ্ঞা পাল্টিয়ে ফেলেছি অথবা ওরা! আমাদের দেশের ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসের সাথে এখানকার মিল খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! কোথায় মিটিং মিছিল! কোথায় গ্রুপ বেঁধে আড্ডা দেওয়া! কোথায় জোড়ায়-জোড়ায় বসে থাকা! এতো দেখি বড় কোন কর্পোরেট অফিসের মত!
প্রথমে গেইট থেকে শুরু করি; আপনি যত বড় মানুষই হোন না কেন আপনাকে গলায় আইডি কার্ড ঝুলিয়ে, দারোয়ানকে ক্যাম্পাসের পার্কিংযের পারমিশন দেখিয়ে, মাথা ঝুকিয়ে তাকে সম্মান দেখিয়ে ঢুকতে হবে, বের হওয়ার সময়ও একই নিয়ম। এটা আমার কাছে উল্লেখযোগ্য বলে মনে হলো কেন? তাহলে একটা গল্প বলি শোনেনঃ আমি যেখানে পড়াতাম, সেই ইউনিভার্সিটিতে আইডি কার্ড দেখিয়ে প্রবেশের নিয়ম ছিল। সেটা প্রয়োগ করতে গিয়ে কত যে সমস্যায় পড়তে হয়েছে তার ইওত্তা নেই। শিক্ষকদের কাছে আইডি কার্ড চাইলে তাদের সম্মানে (!) লেগে যেত আর স্থানীয় মাস্তান ছাত্রদের কাছে চাইলে তো রক্ষা নেই! একবার এলাকার এক বড় মাস্তানের কাছে আইডি দেখতে চাওয়ার অপরাধে বেচারা গার্ডকে ধরে নিয়ে উত্তম মাধ্যম দিয়ে শুধু জাংগিয়া পরিয়ে ছেড়ে দিয়েছিল সেই মাস্তানের সাঙ্গপাংগরা!
এবার আসি ক্যাম্পাসে; আমি যে ইউনিতে পড়ি সেটা জাপানে র্যাঙ্কিং ২/৩ এর মধ্যে (চাঞ্ছে ভাব লইয়ে লইলাম ), এর ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ও অনেক, কিন্তু শুধু লাঞ্চের সময় ছাড়া ক্যাম্পাসে মানুষের দেখা পাওয়া দুষ্কর। প্রথম প্রথম ভাবতাম এত লোক থাকে কোথায়! সব যার যার ল্যাবে বা ক্লাশে। ক্যাম্পাসে দল বেঁধে আড্ডা দেওয়া বা চায়ের দোকানে বাকি খাওয়ার মজা এরা বুঝল না, আফসোস
! ক্যান্টিনে আড্ডা মূলত বিদেশিরা যার যার গ্রুপে বসে দেয়, জাপানিজরা মাঝে মধ্যে খেতে বসে গল্প করে যার অধিকংশ থাকে তাদের কাজ নিয়ে আলাপ। পারতপক্ষে ওরা আমাদের টেবিলে বসতে চায় না, আর বসলেও আমরা এমন ভাবে হৈ হুল্লড় করতে থাকি যেন বেচারা কোনমতে খেয়ে উঠতে পারলে বাচে! দেশের ইউনি গুলোতে ক্যান্টিনে খাওয়ার দাম সাধারণত কম থাকে, সেই সাথে পাল্লা দিয়ে মান খারাপ। কিন্তু এখানের ক্যান্টিনে বরং বাইরের চেয়ে খাবারের দাম বেশী। ফাও/বাকি খাওয়া?? সেটা আর না বলি ... প্রচুর সংখ্যক ছাত্র-ছাত্রী এখানে লাঞ্চের সময় পার্টটাইম চাকুরী করে। এ প্রসঙ্গে একটা কথা বলে নেওয়া ভাল, জাপান সরকার প্রচুর বিদেশী স্টুডেন্টদের স্কলারশিপ দিয়ে পড়ালেও জাপানী স্টুডেন্টদের জন্য স্কলারশিপ খুবই কম! ছাত্রছাত্রীদের অধিকংশ পড়ে বাবার টাকায় বা পার্টটাইম জব করে। এই নিয়ে ওরা নাকি ভিতরে ভিতরে আমাদের হিংসা করে! আর জাপানে পড়ার খরচ এবং লিভিং খরচ এত বেশী যে দেশ থেকে টাকা এনে বা এখানে পার্ট টাইম করে পড়াশুনা করা বলতে গেলে অসম্ভব!
ক্যাম্পাসে প্রেম পিরীতি?? আগে কোন একটা পোষ্টে বলেছিলাম জাপান ফ্রি সেক্সের দেশ হলেও এরা প্রকাশ্যে প্রেমিক/প্রেমিকার সাথে হাত ধরাধরি করে হাটেও না, জোড়ায় জোড়ায় বসে থাকাতো কল্পনাও করা যায় না। এখানে সাধারণত ছেলে মেয়ে একসাথে আড্ডাও দেয় না, ছেলেরা ছেলেদের সাথে মেয়েরা মেয়েদের সাথে। কারো সাথে কারো প্রেম থাকলে তার আদান-প্রদান বাসায় বা পার্টিতে, ক্যাম্পাসে বা রাস্তাঘাটে নয়! এদের ক্লাসমেটদের মধ্যে বন্ধুত্বও অনেকটা ফরমাল। স্টুডেন্ট লাইফে আমরা যেমন বন্ধুদের সাথে হই-হুল্লোড় করতাম, উলাটাপাল্টা নাম ধরে ডাক্তাম, এক সাথে গলা ছেড়ে গান গাইতাম ... এর কিছুই নেই এদের মাঝে। বরং, বন্ধুর সাথেও এরা অনেক বেশি ফরমালিটিজ দেখায়, বিনয় দেখায়। যেমন, একজন আরেকজনকে দরজা খুলে দিয়ে আগে যেতে অনুরোধ করা, একসাথে লিফটে উঠলে সামনে যে থাকবে সে বাটন টিপে সবার নামার পরে নামা, লিফটের মাঝে কোথাও নামলে বের হওয়ার সময় ক্লোজ বাটন টিপে যাওয়া, ল্যাবে ডূকে সবাইকে ওহাইও (শুভ সকাল) বলা, যাওয়ার সময় উস্কারে সামা ... (সরি, তোমার আগে আমাকে যেতে হচ্ছে) ইত্যাদি বলা।
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতি?? সেটা এদের ডিকশনারিতে নেই! শিক্ষকদের মধ্যে কম্পিটিশন আছে, কিন্তু সেটা মূলত রিসারস রিলেটেড। অন্য গ্রুপের ছাত্রকে নম্বর কম দিয়ে সেই শিক্ষক কে টাইট দেওয়া বা কোন ছাত্রকে শিক্ষক বানানোর জন্য বেশী নম্বর দিয়ে ফাস্ট বানানো – এসব জিনিষ আমাদের ব্রেইনের যে সব সেলে থাকে, এদের মাথায় সে সব সেল ই নেই!
আমাদের ইঞ্জিনিয়রিং ফ্যাকাল্টিতে (৪+২) বছরে অনার্স, মাস্টার্স, যার মধ্যে ৩ বছর কোন না কোন ল্যাবের সাথে কাজ করতে হয়। খুব কম সংখ্যক ছাত্র পি এইচ ডি করতে চায়। সাধারণত ১ বছর বাকি থাকতেই এদের চাকুরী হয়ে যায়, জব ফেয়ারের মাধ্যমে। এখানকার ছাত্র-ছাত্রীদের মেধা আমাদের মতই, তবে এরা যে যেটা নিয়ে কাজ করে সে সম্পর্কে খুব ভাল জানে, অন্য বিষয়ে গ্যান ততধিক কম। এমন অনেক বার হয়েছে যে কাওকে ক্যাম্পাসের কোন বিল্ডিং কোথায় সেটা শুনলাম সে সাথে সাথে তার ফোন বের করে ইন্টারনেটে ম্যাপ খুজা শুরু করে দিল! বহির্বিশ্ব সম্পর্কেও এদের জানা খুব কম, এমন অনেক স্টুডেন্ট আছে যারা বাংলাদেশ কোথায় সে সম্পর্কে সামান্যতম ধারনা নেই। এদের আর একটা জিনিষে ভয়ঙ্কর দুর্বলতা, সেটা হলো ইংলিশ! ৯০ ভাগের বেশী ছাত্র-ছাত্রী, এমন কি অনেক প্রফেসরও ইংলিশে কথা বলতে পারে না।
এবার যথারীতি বিজ্ঞাপন বিরতী
----------------------------------------------------------
সাধারণ জাপানিজদের আচার ব্যবহার নিয়ে লেখা আমার পূর্বের ব্লগ গূলোঃ
জাপানিজঃ আজব এক জাতি !!!
গাড়ীর হর্ন ঃ জাপানীজ স্টাইল !!! (২)
নিরবাচনী প্রচারণা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৩)
ময়লা ফেলা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৪)
জাপানীজ ওন্সেন বা গন গোছল (৫)
জাপানিজদের ধর্ম পালন (৬)
জাপানীজদের কুকুর প্রীতি এবং আদিম নিসংসতা! (৭)
-------------------------------------------------------------
ল্যাবের ব্যাপার টা বলা মুশকিল! ল্যাব নির্ভর করে প্রফেসরের উপর। তবে একটা জিনিষ কমন, ডিউটি/কাজ ফাস্ট, পরে অন্য বিষয়। জাপান থেকে ডিগ্রি নিয়ে গেছে অথচ খুব বেশী জানে না এটা হয়ত অনেক ক্ষ্রেত্রে সত্য, কিন্তু কম পরিশ্রম করে গেছে এটা অসম্বব। জাপানিজদের একটা জিনিষ দিয়ে খুশি করা যায়, তা হলো পরিশ্রম! আপনাকে দিয়ে জোর করে পরিশ্রম না করালেও আপনি নিজেই সেটা করবেন, কারণ আপনার সামনে দেখবেন আপনার প্রফেসর আপনার থেকে অনেক বেশী পরিশ্রম করছে। প্রফেসররা অপছন্দ করেন আনপোলাইট ব্যাবহার, অসততা আর মাতবরী। জাপানে প্রফেসরেরা যত সিনিয়র হন তত বেশী পরিশ্রম করে্ন, যা আমাদের দেশ সহ অনের দেশ হতে উল্টো। এখানে অসংখ্য প্রফেসর আছে এমন যাদের ফ্যামিলি লাইফ বলে কিছু নেই। বছরের ৩৬০ দিনের বেশি তারা সকাল থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত ল্যাবে থাকে। অনেকে আছে রাত ১২ টার সময় বাসায় গিয়ে স্টুডেন্টদের সাথে মেইলে রিসারস নিয়ে ডিসকাশন শুরু করে, তা চলে ভোর পর্যন্ত;
পরদিন আবার ৯টার আগে ল্যাবে হাজির! নিজেরা যেমন ফ্যামিলিকে কাজের মধ্যে নিয়ে আসে না, তেমনি অন্য কারো ফ্যামিলি কাজের জন্য বাঁধা হোক সেটাও চায় না। বউ হসপিটালে ডেলিভারি কেইস এ ভর্তি হয়েছে, ছুটি চাইলে বলে, তুমি কি ডাক্তার? ওখানে গিয়ে কি করবা?
এমন অনেক উদাহরন আছে। এক সিনিয়র ভাই এখানে ৪ বছর একা ছিলেন, এক বাচ্চা সহ ভাবী থাকতেন দেশে, প্রফেসর বউ আনা পছন্দ করতেন না তাই আনতে পারতেন না। একবার তিনি তাঁর প্রফেসরের কাছে গিয়ে একটু অনুনয় বিনয় করছেন, প্রফেসর তাকে বললেন, বউ এনে কি করবা, তোমার দরকার হয় এখানে একটা বিয়ে করে নাও!
উনি কথাটা রেগে গিয়ে বা মজা করে বলেননি, সিরিয়াসলী বলেছিলেন। অবশ্য, সংসারী ভাল প্রফেসরও আছেন। আল্লাহর রহমতে আমার ভাগ্যে ভাল মানুষ পড়েছে; উনি তাঁর বাসায় আমার ফ্যামিলি সহ একাধিক বার দাওয়াত দিয়েছেন, আমাদের বাসায় এসেছেন; মাঝে মধ্যে আমার ফ্যামিলির খোজ-খবর নেন।
যায় হোক, আমরা বাঙ্গালিরা এক সাথে বসলে অনেকে জাপান বা জাপানের ল্যাব নিয়ে অনেক অসন্তুষ্টির কথা বলেন। জাপানিজরা যে ক’টা টাকা দেয় তা আমাদের দিয়ে খাটিয়ে উসুল করে নেই! জাপান স্কলারশিপ দিয়ে আমাদের মেধাগুলোকে কিনে নিয়ে ওদের উন্নতি তে লাগাচ্ছে! নন-ন্যাটিভ দেশে ডিগ্রি করতে এসে জীবনটাই বরবাদ, ইউরোপ আমেরিকা গেলে কত ভাল হতো! ইত্যাদি ইত্যাদি... আমি সাধারণত এসব আলচনায় চুপচাপ থাকি। কারণ আমি চিন্তা করি জাপান আমাকে বলতে গেলে নিঃস্বার্থ ভাবে অনেক দিয়েছে, শুধু আমাকে নয় আমার ফ্যামিলিকে ৫ বছর যথেষ্ট সচ্ছল ভাবে ভরণপোষণ দিয়ে রেখেছে, আমাকে ফ্রি পড়াচ্ছে, ডিগ্রি দিচ্ছে ... সেই তুলনায় আমি তাদের তেমন কিছুই দিতে পারছি না। আমার মেধা সেই পর্যায়ের না যে বিশাল কিছু আবিষ্কার করে জাপানকে ধন্য করে যাব। তাই আমি বিনা বিতর্কে জাপানের প্রতি যারপরনাই কৃতজ্ঞ।
দেশতো মায়ের মত, তারপরে যদি কোন দেশ কে ভালবাসতে হয়, কৃতজ্ঞ থাকতে হয়, আমার কাছে সেটা জাপান!!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
তোমোদাচি বলেছেন: অপ্রসঙ্গিক হলেও মন্তব্য তো করেছেন, সেই জন্য ধন্যবাদ!
২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
হেডস্যার বলেছেন:
ওরা তো দেখি পুরাই পানশে।
পুরাটাই পড়লাম। অদ্ভুত জাতি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
তোমোদাচি বলেছেন: এত বড় লেখা পুরা টা কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ, স্যার।
আসলেই এদের ক্যাম্পাস লাইফ পানসে
৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৯
স্বপ্নখুঁজি বলেছেন: +++.
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ ৩ টা + এর জন্য
৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
antaramitu বলেছেন:
এবার যথারীতি বিজ্ঞাপন বিরতি............
এটা দারুন লাগলো.....
পোস্ট প্রিয়তে........
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
তোমোদাচি বলেছেন:
পোস্ট প্রিয়তে........ পুলকিত হইলাম!
একটা পোষ্ট রাখলেই আগের ৭ টা ফ্রি , এজন্যই বিজ্ঞাপন
৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: আহারে !! বেচারা রা !! ক্যাম্পাস লাইফ কি বুঝলই না !!
লিখতে থাকুন ভাইয়া। আপনার বরাত দিয়ে অনেক কিছু জানছি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
তোমোদাচি বলেছেন: কথার ঝুলি শেষ হয়ে আসছে, তাছাড়া প্রফেসর তাড়া দিছে, সামনে কাজের চাপ বাড়বে;
আর ২/১ টা লিকে আপাতত ক্ষ্যান্ত দিব
৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪
কালোপরী বলেছেন: ++++++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
তোমোদাচি বলেছেন: ১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮ ...
ধন্যবাদ * ৮
৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
েকায়ান্টাম বলেছেন: লেখাটা পড়ে উৎসাহ পেলাম কাজ আরও বেশি করার। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমাদের সাথে আপনার অনুভুতি সেয়ার করার জন্য।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, কাজ করে যান সফলতা আসতে বাধ্য!
৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭
রোড সাইড হিরো বলেছেন: ভালো লাগলো জাপানের বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে...
আমার একটা জানার ছিলো। জাপানের স্কলারশিপ (এম.এস বা পি.এইচ.ডি লেভেলের) পেতে হলে কি কি যোগ্যতা থাকা দরকার? আমি কৃষিতে গ্রাজুয়েশন করেছি...
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬
তোমোদাচি বলেছেন: প্রথম লাগবে একজন প্রফেসরের আপনাকে গাইড করবে এমন সম্মতি।
সেটা পেতে আপনার রেজাল্ট ভাল থাকতে হবে, কোন কিছুর উপর দু-চারটা পেপার থাকলে ভাল।
একটা রিসারস টপিক চয়েচ করে ফেলুন, বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইট থেকে প্রফসরদের রিসারস ফিল্ড দেখে মেইল করতে থাকুন, কেও আপনাকে রিপ্লায় করলে পেয়ে যেতে পারেন স্কলারশিপ। তবে হতাশ হবেন না, ১০০ টা মেইল করলে ২/৩ টা মত রিপ্লায় পেতে পারেন।
কৃষিতে পড়া অনেকেই জাপানে পড়াশুনা করছে, তাদের কাছে আরো ভাল গাইড পাবেন।
৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৪
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: এরেই কয় বাঙ্গালী, লেখাতেও বিরতি। তয় মজা পাইছি।
চায়নাতে রাস্তা ঘাটে প্রেম প্রীতি চলে। মনে করেন, একটা রাস্তার মোড়ে পুরা ভর দুপুরে দুইজন একলগে পেচাইয়া খাড়াই আছে। রাষ্তা দিয়া হাজার মানুষ চললেও, কেউ ঘুইরা তাকায় না, আমি ছাড়া
চুম্মা চাটি অনেক নরমাল ব্যাপার।
এদের একটা জিনিশ আমার ভাল লাগে, ইউনিভার্সিটিতে, সন্ধা ৬ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত ব্যাচেলর স্টুডেন্ট দেরকে মাস্ট ক্লাস রুমে গিয়ে স্টাডি করতে হবে। বেশির ভাগই সিরিয়াস, দুই একটা ছাড়া।
রুমের চেয়ে ল্যাবে থাকলে সুবিধা বেশি (এসি, নেট ফ্রি), তাই সারা দিন ল্যাবে পইরা থাকে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫১
তোমোদাচি বলেছেন: কি করুম ভাই, ২ ঘন্টা কষ্ট কওরে লেখা ১০ মিনিট প্রথম পাতায় থাকে না, তাই এই ফর্মুলা বের করেছি; নিজের ঢোল নিজে পিটাই আর কি !!
পেম পিরিতির ঐ ব্যাপার গুলা জাপানে একদম নেই।
এখানে চাইনীজদের বিভিন্ন বিষয়ে সুনাম (?) আছে, ওরা খুব হিসাবি, রুমের কারেন্ট না পুড়িয়ে ল্যাবেই সব কাজ সারে, কেও কোন কম্পিউটার ফেলে দিলে চাইনিজ কিছুক্ষনের মধ্যে তাঁর পার্টস পত্তর খুলে নিবে; এখানে প্রচুর অকামের সাথে চাইনিজ রা জড়িত!
১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩
নীল-দর্পণ বলেছেন: বাপ্রেবাপ! মানুষ এত্ত ফর্মাল হয় কি করে!
আপনার পোষ্ট পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো ফর্মালিটির চোটে আমি একদম শক্ত হয়ে গেছি
ভাল লাগল পড়ে
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
তোমোদাচি বলেছেন: এরা আপাদামস্তক ফরমাল, এমন কি আপন জনের সাথেও!
তাই এদের মানূষ না বলে রোবট বল্লে বেশী মানায়!
১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল লেখা। আর শেষের দিকে আপনার নিজের কথাগুলো আরও ভাল লাগলো..।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
তোমোদাচি বলেছেন: এটা আমার সরল স্বীকারোক্তি, আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারো ভাল লাগল!
১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
মুহাই বলেছেন: আল্লাহর বানানটা ঠিক করে দিন
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
তোমোদাচি বলেছেন: সরি, অনেক ধন্যবাদ!
১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
শুধুই মরীচিকা বলেছেন: ভাই, একটু পর এক ফ্রেন্ডের বার্থডে কেক কাটতে পুরাতন কলার মুন্নী সরণীতে যাব । আপনার লেখা পড়ে বুঝলাম ওখানে ভার্সিটির ভেতর এই বিষয়টা নিশ্চয় অনুপস্থিত । আর বন্ধুদের সাথে কিসের ফর্মালিটিজ
বিঃদ্রঃ আর আমি কিন্তু আপনার ভার্সিটির ছোট ভাই ৩৯ তম ব্যাচ ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
তোমোদাচি বলেছেন: জাবির সেই সান্ধ্য কালীন আড্ডা খুব মিস করি!
মনে পড়ল, জাবিতে আসার পড়ে প্রথম আমি আমার জন্মদিন পালন শুরু করেছিলাম, বন্ধুদের সাথে আড্ডার উপলক্ষ হিসাবে
ক্যাম্পাসের দিন গুলি যত পার মজা করে নাও, এই সুযোগ আর ফিরে আসবে না!
শুভ কামনা তোমাদের জন্য!
১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
poops বলেছেন: +++ ->
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
মদন বলেছেন: দেশ হইলো মা, জাপান হইলো খালা
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৬
তোমোদাচি বলেছেন: ভালই বলেছেন
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: বাহ বেশ ভালো লাগল।
সত্য বলতে কি আমার এই যান্ত্রিক জীবন পদ্ধতি বেশ লাগে। হই হুল্লোড় ভালো লাগে না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
তোমোদাচি বলেছেন: আপনার জন্য জাপান তাহলে আদর্শ জায়গা।
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক ভাল কাহিনী জানলাম
ধন্যবাদ
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রোড সাইড হিরো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া @লেখক...
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৮
তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ রোড সাইড হিরো
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জানতে চায় বলেছেন: ভালো লাগল।
বাংলাদেশ থেকে ফাইন আর্টস (চারুকলা) বিষয়ে পড়ার জণ্য কোন ইউনিভার্সিটি ভালো হবে .......
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯
তোমোদাচি বলেছেন: সরি, ফাইন আর্টস বিষয়ে আমার একেবারেই ধারনা নেই। নেট ঘেটে দেখেন
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
উমাইর চৌধুরী বলেছেন: অনেক ভাল লাগল।
আমি ইরানে আছি।
আপনার জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়ের কাহিনী যা বল্লেন সিংহভাগই দেখছি ইরানের সাথে মিলে যাচ্ছে !
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১০
তোমোদাচি বলেছেন: তাই, ইরাণ সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না, ইরাণ নিয়ে লিখবেন
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
উমাইর চৌধুরী বলেছেন: ওহ ! আপনার শিক্ষা জীবন দেখছি বর্ণিল !
বি।এল কলেজে পড়েছেন দেখছি , আমি খুলনায় ক্লাস ৮ পর্যন্ত পড়েছি নেভী স্কুলে। আমার আব্বা দৌলতপুর কলেজের শিক্ষক ছিলেন ।
শুভ কামনা রইল।
ভাল থাকবেন
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪
তোমোদাচি বলেছেন: হ ভাই, পড়তে পড়তে বুড়া হয়ে যাচ্ছি, পোড়ালেখা শেষই হচ্ছে না ।
আমি দৌলতপুর থাকতাম, ম্যাসে
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৭
নেক্সাস বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ তোমোদাচি
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৪
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নেক্সাস
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬
মুনসী১৬১২ বলেছেন: অতিরিক্ত কোনো কিছুই ভালো না...... ওরা বেশি ফরমাল আমরা বেশি নন ফরমাল...
জীবনে আড্ডা মজার যে প্রয়োজন তা জানা নেই বলেই শেষ বয়সে তারা (জাপানিরা) আত্মহত্যা করে বেশি...........
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
তোমোদাচি বলেছেন: জীবনে আড্ডা মজার যে প্রয়োজন তা জানা নেই বলেই শেষ বয়সে তারা (জাপানিরা) আত্মহত্যা করে বেশি.........
সহমত !
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: বিজ্ঞাপন বিরতির আইডিয়াডা ভাল লেগেছে ।
আমার বেশ কয়েকজন অতি নিকটজন জাপানে থাকা সত্বেও কত কিছুই জানিনা সেই দেশটা সন্মন্ধে
বরারবরের মত ভাল লাগল।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শেরজা তপন
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
তারান্নুম বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৯
হিজবুল বাহার বলেছেন: লেখাটা অনেক ভাল লাগলো। তারপরও বেশী ভাল লাগলো আমাদের মাগুরাতে আপনার বাড়ি দেখে।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
তোমোদাচি বলেছেন: আমাদের মাগুরাতে আপনার বাড়ি মানে !!!
আমাগের মাইগ্রোই আপনার বাড়ি !!
২৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০
অচিন.... বলেছেন: +
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
তোমোদাচি বলেছেন: ্থাঙ্কু
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: চালিয়ে যান!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪১
তোমোদাচি বলেছেন: আর দু এক টা চলবে
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: সেরকম লাগলো
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪১
তোমোদাচি বলেছেন: ্ধন্যবাদ
৩০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: পোস্টের চেয়ে বিজ্ঞাপন বিরতিটা মজা লাগছে
এত নিরামিষ ওদের লাইফ জানা ছিল না !! জাপানিজদের সাথে ত আমাদের যোজন যোজন পার্থক্য আর এইজন্যেই মনে হয় ওরা এত উন্নত
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
তোমোদাচি বলেছেন: নিজের ঢোল নিজে পিটানোর জন্য এই তরিকা বাইর করছি ভাই
৩১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
বইয়ের পোকা বলেছেন: বিজ্ঞাপন বিরতীর আইডিয়াটা ভালো লাগলো। তবে মনে কইরেন না যে, লেখা ভালো লাগে নাই। লেখাটা আরো বেশী ভালো লেগেছে। জাপানে যারা পড়তে যায় তারাও দেখি অনেকখানি জাপানীজ হয়ে আসে। আমাদের ডিপার্টমেন্টের যেসব স্যারেরা জাপানে ছিলেন, তারা সবাই একইরকম। খালি কাজ আর কাজ, এক সেকেন্ড সময়ও নষ্ট করতে চায় না।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৭
তোমোদাচি বলেছেন: বিজ্ঞাপনের আইডিয়া য্যমনে মার্কেট পাইতেছে, সবাই এইডা ফলো করলে আমার মার্কেট শেষ!!
সত্যিই জাপান এসে অনেক কিছু শিখেছি, সেগুলো ভুলে যেতে চাই না!
আমার ছাত্ররাও নিশ্চয় বিরক্ত হবে!!
৩২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২
এক্স ফ্যাক্টর বলেছেন: vi, japan free sex country eita huina amr onk bndhu japan ar china jete chay, ora naki aro sunce japan e kno meye ke dating e propose dile take jetey hobe, tay ogo udesshe apnar ekta post kamona korlam with japanis girls pic :#>
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬
তোমোদাচি বলেছেন: ভাই দূর থেকে কত কিছুই শোনা যায়! ফ্রি সেক্সের ধান্দায় জাপান আসলে হতাশ হতে হবে।
আসলে ফ্রি সেক্স সম্পর্কে আমাদের ভুল ধারনা!
যাই হোক, সামনে একটা বিষয় নিয়ে লিখব ভাবছি, সেখানে এটা কিছুটা থাকবে!
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: কী যে ভালো লাগে এই সিরিজটা। চমৎকার লেখার হাত আপনার। মনে হয় আমরা কবে যে অন্ততঃ ওদের মতো একটু বিনয়ী হবো! না না ওদের ২৫% হলেই হবে। বেশি দরকার নেই।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮
তোমোদাচি বলেছেন: এই আপনাদের পাম-পট্টী তে পটে গিয়েই ল্যাবের কাজ বাদ দিয়ে ব্লগ লিখি ।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
৩৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
শ্বর্ণকিট বলেছেন: খুব ভাল লাগল লেখাটা
আপনার নিকের নামটা অদ্ভুত লাগে ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৭
তোমোদাচি বলেছেন: নিক টা জাপানীজ তো তাই হয়ত অদ্ভুত!
৩৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭
সুস্ময় পাল বলেছেন: ভালই ত জাপানি লাইফ!
কিছু একটা জিজ্ঞেস করতে চাইছিলুম ... ভুলে গেছি।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
তোমোদাচি বলেছেন: আচ্ছা, মনে পড়লে বইলেন, আমি আছি
৩৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪২
শিব্বির আহমেদ বলেছেন: লেখা ভাল লেগেছে । নিয়মিত আপনার লেখা পাব আশাকরি ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
তোমোদাচি বলেছেন: লিখব আশাকরি, ধন্যবাদ
৩৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৩
ফ্যাট পান্ডা বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৩৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
ছোট নদী বলেছেন: হে হে লেখা বালা হইছে প্লাসইলাম
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
তোমোদাচি বলেছেন: হে হে ... থাঙ্কুয়াইলাম
৩৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: অনেক পার্থক্য পাওয়া গেল।সিরিজ ফলো করছি.......
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
তোমোদাচি বলেছেন: তার চেয়ে বলেন খুব কম মিল খুঁজে পেলাম,
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
৪০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
কায়সার আহমেদ কায়েস বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি আপনার অসাধারন অনুভূতিগুলোকে অসাধারন ভাবে শেয়ার করার জন্য।
জাপানিজদের নিয়ে আপনার অষ্টম পোস্টে অষ্টম প্লাস ++++++++
আমরা যদি তাদের মতো শৃঙ্খল হতে পারতাম!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩
তোমোদাচি বলেছেন: আমি আসলে গল্প বলছি, তাই এত সাধারন করে লিখছি ... ধরয্য ধরে শোনার জন্য কৃতজ্ঞ!
ভাই এত রোবট হওয়ার দরকার নেই, তবে আমাদের মন আর ওদের শরীর নিয়ে কোন মানুষ হলে পারফেক্ট মানুষ হওয়া যাবে, সেটাই চেষ্টা কওরে যাব বাকি জীবন!
৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
নাজিম রেজা বলেছেন: হাজিরা দিতে চলে আসলাম।
জাপানীজরা যদি ইংরেজী না জানে তবে তাদের রিসার্চ পেপারগুলো অন্যদেশে প্রকাশিত হয় কিভাবে? আপনিও কি জাপানীজ শিখেছেন?
তবে আপনার লিখা পড়ে হতাশ হলাম। ভাবছিলাম যে জাপান গিয়ে কিছু টাকা পয়সা রোজগার করবো চাকরী বা শিক্ষকতা (!!!!) করে, কিন্তু এখন দেখি মুশকিল। জাপানীজও শিখতে হবে।
একটা বিষয় জানার ছিলঃ জাপানে সবচেয়ে বেশি বেতনের চাকরী কোনটা?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
তোমোদাচি বলেছেন: হাজিরা খাতায় টিক চিনহ দেওয়া হলো!
জাপানিজরা অধিকংশ তাদের নিজেদের জারনালে পেপার লিখে, সব ধরনের জার্নাল এখানে আছে।
এই কারনেই জাপানিজদের অনেক ভাল কাজের খবর বিশ্ববাসী জানতে পারে না, এমন অনেক ঘটেছে যে কেও কিছু একটা নতুন জিনিষ আবিষ্কার করে একটা জার্নালে পাব্লিষ্ট করে ভাব নিচ্ছে, পরে খোঁজ নিয়ে জানা গেল এটা জাপানের জার্নালে অনেক আগেই এসে গেছে। তবে এখন এরা ইনলিশের দিকে খেয়াল দিচ্ছে, কিন্তু দিল্লি অনেক দূর ...
জাপানীজ ছাড়া শিক্ষকতা সম্ভব হলে তো জাপান ছেড়ে যাওয়ার চেষ্টা করতাম না! জাপানীজ শিখে জাপানে শিক্ষকতা করা অসম্ভব এর কাছাকাছি একটা কাজ, অন্তত আমার জন্য। তবে রিসারস এ আসতে পারেন, পোষ্ট ডক, এখনও অনেক বেতন!!
সবচেয়ে বেতন বেশী কোন জবে সেটা বলা মুশকিল, তবে প্রফেসরদের বেতন শুনেছি ২০০ মান এর উপরে (২০০*১০,০০০ টাকা প্রায়)
৪২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
চিমা মস্তকে হুল হুল বলেছেন: আমাদের জাবির এক স্যার জাপানে পিএইচডি করার সময় কার ঘটনা
আমাদের স্যার তিন বছর একসাথে তার সেনসেইয়ের সাথে কাজ করার সুবাদে একদিন তার ব্যাক্তিগত বিষয়ে জানতে চান, মানে সেন্সেইয়ের স্ত্রী পুত্র। সেন্সেই অনেক্ষন তাকিয়ে থেকে বলেন আপনি কি রিয়েলি এটা নিয়ে কথা বলতে চান?? আমাদের স্যার কয় ইয়েস।
দেন সেনসেই পকেট থেকে একটা ডায়েরি বের করে আমাদের স্যারকে জানান আগামী ডিসেম্বরের ২৩ তারিখে আপনি বাসায় আসুন এ বিষয়ে কথা বলা যাবেক্ষন।
বলা বাহুল্য তখন ছিল জুন মাস!!!!!!!!!
হায়রে কাজ পাগল জাতী !!!!!!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
তোমোদাচি বলেছেন: হা হা হা ... ভাগ্যিস বলেন নি এটা তো আপনার রিসারস প্রপোজালে ছিল না !!
৪৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
খান মেহেদী ইমাম বলেছেন: ভাই আপনার সব গুলো পোস্ট পরে জা বুঝলাম তা হল জাপানীদের উন্নতির মূল কারন ওদের আবেগ কম এবং তাই ওরা নীবির মনোযোগ এর সাথে কাজ করতে পারে। ওরা মেশিন ও না আবার পাগল ও না এর মাঝামাঝি কিছু।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৭
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক টা সে রকম!
আরেকটু সহজ কওরে বল্লে এমন;
আমরা জীবনের জন্য কাজ করি, আর ওরা কাজের জন্য জীবন কে বাচিয়ে রাখে
তবে এটা ঠিক এই জাপানের বর্তমান জেনারেশন অনেক বেশী ফাকিবাজ হয়ে গেছে, এখন ওরা কাজের চাইতে কাজের ভান বেশী ধরে। জাপানের উন্নতির মুল অবদান এর আগের জেনারেসন গুলো !
৪৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
রিমন রনবীর বলেছেন: আপনি এত সুন্দর করে কিভাবে বর্ননা দেন? আশ্চর্য!!
বেরসিকদের মাঝে থাকতে থাকতে নিজের রস হারিয়ে ফেলেননি দেখছি
বেসম্ভব ভাল লাগল
প্রিয়তে এবং পেলাচ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫০
তোমোদাচি বলেছেন: রস হারিয়ে ফেললে তো আমাদের বেচে থাকার অবলম্বন ই হারিয়ে যাবে!!!
বেরসিকদের থাকে থাকি বলেই আড্ডা দেওয়ার জন্য ফিরে যায় আপন জনের মাঝে, সেক্ষেত্রে এই ব্লগ আমার সবচেয়ে পছন্দের জায়গা।
ভেবেছিলাম, সিরিজটা শেষ করে দিব, আপনেরা যেমনে পাম্পট্টি দিতাছেন ... কি যে করি!
৪৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০০
আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: আপনি ভাই না আনকেল বুঝতাছিনা । ৯+৬+৫+১৮=৩৮ বেশি তো হয় না ভাই হইবেন হয়তো।
যাইহোক পোষ্টা ডাইরেক্ট প্রিয়তে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
তোমোদাচি বলেছেন: ভাই, আপনার প্লীজ লাগে আর যায় কন, আঙ্কেল ডাইকা বুড়া বানাইয়া দিয়েন না।
আমার বয়স মাত্র ১৮!
-
-
-
-
-
-
-
-
-
সাথে আর ১৮ বছরের অভিজ্ঞতা আছে, এই যা ... )
৪৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
চন্দ্রবিনদু বলেছেন: দেশ হইলো মা, জাপান হইলো খাল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০০
তোমোদাচি বলেছেন: দেশ হইলো মা, জাপান হইলো মাসী!
মাসীর অবস্থা পাতি বালা,
তই দয়া মায়া একটু কম!
আর মার পরনে ছিড়া কাপড় ,
রোগা রোগা চেহারা ...
তই অন্তরে শুধু মায়া আর মায়া ... !!!
৪৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ তোমোদাচি
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০১
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কান্ডারী অথর্ব !
৪৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: জাপানিদের প্রব্লেমটা কি, ই মেইলের জবাব দিতে জানে না, নাকি ইচ্ছে করেই দেয় না?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
তোমোদাচি বলেছেন: ইমেইলের জবাব না দেওয়ার অভ্যাস এদের নেই, এরা এই ব্যাপারে খুবই পাঙ্কচুয়াল!
তবে উত্তরে আপনাকে যদি নেগেটিভ কিছু লিখতে হয় তাঁর চেয়ে এরা ইমেইলের উত্তর না দেওয়াটা শ্রেয় মনে করে। এরা সাধারণত নেগেটিভ কথা কাওকে বলতে চায় না। ২/৩ দিনের ভিতর উত্তর না পাওয়ার অর্থ হচ্ছে, না! এটা জাপানিজ স্টাইল। উনাকে আর নক করে লাভ নেই।
তবে যদি প্রফেসর কে লিখে থাকেন, হতাশ হয়েন না, অন্য প্রফেসরকে লিখতে থাকেন, ১০০ টার মধ্যে ২/৩ জন রিপ্লায় করবে ইনশাল্লাহ!
৪৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
শ্বর্ণকিট বলেছেন: (১) (২) (৩) (৪) (৫) (৬) (৭) (৮)
৯ম টার জন্য আগাম (৯) পিলাচ কবে আচ্ছে !
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
তোমোদাচি বলেছেন: ভাই, প্রফেসর দুইডা কাম দিছে, দুইডার একটারও এখনও কোন গতি করতে পারি নাই, বিরাট টেনশনের মধ্যে আছি
দোয়া কইরেন, প্রফেসর কে একটু সামাল দিতে পারলে ৯ নং টা লিখব!
৫০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: কঠিন আগ্রহ নিয়ে এই সিরিজ টা পড়ি। মাঝে মাঝে মিস হলেও বিজ্ঞাপন বিরতি টা কাজে লাগে তখন।
ওদের সবই ঠিক আছে, কিন্তু ভার্সিটি, আই মিন স্টুডেন্ট লাইফের মজাটাই বুঝলো না। কি যে মিস করে শালারা !!!
লেখায় সুপার প্লাস।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ নিয়মিত কমেন্ট করার জন্য
৫১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: আমাদের জাপানিজদের কাছ থেকে কিছু শেখা উচিৎ।আমার নিজেরও অলস মানুষ ভাল লাগেনা
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
তোমোদাচি বলেছেন: অবশ্যই অনেক কিছু আছে শেখার মত।
৫২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
সুব্রত ৪৩৯ বলেছেন: জাপান নিয়ে আপনার সবগুলো লেখা পড়লাম।Awesome bro!
[অবশ্য আপনাকে ভাই বলা ঠিক হবে না।এইবার এস.এস.সি. দিব মাত্র।]hmm...জাপানীরা রবোটিক টাইপের।জাপানে পড়াশুনা করার ইচ্ছা আছে....দোয়া কইরেন আমার জন্য...
বিঃদ্রঃজাপানী মেয়েরা যা কিউউউউ....টট!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭
তোমোদাচি বলেছেন:
জাপানে পড়াশুনা করার ইচ্ছা পূরণ হোক!
চেষ্টা ধরে রাখ অবশ্যই পারবে!!
৫৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
সুব্রত ৪৩৯ বলেছেন: আচ্ছা,জাপানী মেয়েরা "তোমোদাচি(!)" হিসেবে কেমন?!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
তোমোদাচি বলেছেন: এইবার এস.এস.সি. দিব মাত্র !
আচ্ছা,জাপানী মেয়েরা "তোমোদাচি(!)" হিসেবে কেমন?!
দুটো বিষয় অসমঞ্জস্যপূরণ হয়ে গেল না ??
এই ব্যাপারে আমার কোন ধারনা নেই, আমার পোলার কাছ থেকে জেনে নিতে পার
৫৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: সব গুলো লেখা পড়তে হবে ।
ওহাইও ...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
তোমোদাচি বলেছেন: সেলিব্রেটি ব্লগার ব্লগে আসলে ভালই লাগে
আপনার লেখা ভাল লাগে আমারো!
কোমবাং ওয়া ... (এখানে এখন সন্ধ্যা)
৫৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
ভিয়েনাস বলেছেন: লেখাটা পড়ে জাপানিজদের সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। তবে আমার ধারনা শুধু জাপান কেন বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর প্রতিটি ইউনিভারসিটির চিত্র এটি। তারা কথা থেকে কাজ বেশি পছন্দ করে এবং রেসপন্সিবিলিটিও বেশি থাকে। আমরা কেন তাদের মত হতে পারিনা
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪১
তোমোদাচি বলেছেন:
৫৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
ইয়ার শরীফ বলেছেন: আরিগাতু >>
আপনার লেখার সাথেই আছি আর লিখে যান >
গেঙ্কি দিশু
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
তোমোদাচি বলেছেন:
৫৭| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৪
আমি বাংলার সন্তান বলেছেন: সব গুলো লেখা পড়তে হবে ।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ , পড়ুন
৫৮| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
গিটার বলেছেন: সাথেই আছি, লিখে যান। পোস্টে প্লাস।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ
৫৯| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১০
রবি কিরণ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।অনেক কিছু জানা গেল। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
তোমোদাচি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। আসছে ...
৬০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
নস্টালজিক বলেছেন: ওয়েল রিটেন!
জাপান নিয়ে পড়তে ভালো লাগছিলো!
শুভেচ্ছা নিরন্তর!
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
তোমোদাচি বলেছেন: শুভেচ্ছা নিরন্তর!
৬১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: “ক্যাম্পাসে দল বেঁধে আড্ডা দেওয়া বা চায়ের দোকানে বাকি খাওয়ার মজা এরা বুঝল না, আফসোস”
-আমি তো শুধু আফসোস করতে করতেই আপনার লেখাটি পড়া শেষ করলাম। এদের তো দেখি রাজনীতির জ্ঞান এক্কেবারে নেই, প্রেমের জ্ঞান, আড্ডাবাজির অভিজ্ঞতা বা পারিবারিক গিয়ান - এসব তো ধূলায় মিশিয়ে দিলো!
-জাপানিদের প্রতি তাদের ঈর্ষনীয় উন্নয়নের প্রতি এখন আর ঈর্ষান্বিত হবার কিছু পাচ্ছি না, ওটা ওদের অর্জন। প্রফেসরদের কর্মজীবন দেখে মুগ্ধ। শ্রদ্ধা জেগে ওঠলো।
-আপনার প্রতি বরং একটু হিংসা হচ্ছে, কারণ পৃথিবীর উন্নত দেশের উন্নয়নের দৃষ্টান্ত স্বচক্ষে দেখে আসছেন।
-আপনার আবর্জনা বিষয়ক লেখাটি এতো ভালো লেগেছিলো, তা ফেইসবুজে শেয়ার করতে বাধ্য হই। আশা করি, তাতে আপনার আপত্তি ছিলো না।
-চমৎকার লেখা দিয়ে আপনি ব্লগীয় সমাজে বিরাট অবদান রাখছেন।
শুভেচ্ছা রইলো।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার চমৎকার মন্তব্যের জন্য।
শুধু আবর্জনা বিষয়ক লেখা নয় আমার পুরা সিরিজ টা লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে একটা ভীন জাতিকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা শেয়ার করা এবং সেই সাথে এদের ভাল গুল গুলো যদি আমরা কিছুটা আয়ত্ত করতে পারি - এই আশায়। আমার লেখা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অন্য লেখা গুলো ও পড়বেন আশা করি ভাল লাগবে!
৬২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: জাপান ! জাপান ! জাপান !
গত এক ঘন্টা মনে হচ্ছে জাপানেই ছিলাম !!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
তোমোদাচি বলেছেন: এক ঘন্টা ধরে পড়ছেন!!!
ধন্যবাদ ভাই!
৬৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: ভাই আমি মেলা অলস মানুষ। জাপানি গো মত পরিশ্রমী না অন্তত অর্ধেক হলেও চলবে। কেমতে কি করুম? ওদের ফিলটা কি এতো পরিশ্রমী হওয়ার ক্ষেত্রে? মানে কি অনভুতি কাজ করে জাপানিদের মাঝে যে এতো পরিশ্রম করতে চায়?
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬
তোমোদাচি বলেছেন: আসলে এখন ওরা সিস্টেমের কারনে পরিশ্রম করতে বাধ্য হয়। তাছাড়া এটা ওদের অভ্যাসে পরিণত।
আমরা বেচে থাকার জনয় কাজ করি আর ওরা কাজ করার জনয় বেচে থাকে!!
৬৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২
অকপট পোলা বলেছেন: আপনার প্রফেসর সত্যি বেশ ভালো ও মানবিক। সবাই কিন্তু এমন হয় না!
বাঙ্গালি অভিযোগে আপনার নির্লিপ্ততা আর কৃতজ্ঞবোধের সাথে আমিও সম্পূর্ণ একমত।
ভালো থাকবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯
তোমোদাচি বলেছেন: আল্লাহর রহমতে এখন পর্যন্ত আমার প্রফেসর কে নিয়ে আমি খুশি, দেখা যাক সামনের দিন গুলি কেমন যায়!!
৬৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৯
অকপট পোলা বলেছেন: আপনার ডুবা রোবটে কইরা টোকিও সাগরে আসলে দেখা কইরেন।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
তোমোদাচি বলেছেন: ইনশাল্লাহ! ধন্যবাদ দাওয়াতের জন্য!
ওসাকাতে আমন্ত্রন রইল!
৬৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৪
রিমন০০৭ বলেছেন: দারুন লেখা---পোস্টে বেশি বেশি ছবি দিলে আরো ভাল লাগত
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১২
তোমোদাচি বলেছেন: আগে বলতেন!!
৬৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
ড. মশিউর রহমান বলেছেন: একমত হতে পারছিনা এই কথাগুলির সাথে:
"স্টুডেন্ট লাইফে আমরা যেমন বন্ধুদের সাথে হই-হুল্লোড় করতাম, উলাটাপাল্টা নাম ধরে ডাক্তাম, এক সাথে গলা ছেড়ে গান গাইতাম ... এর কিছুই নেই এদের মাঝে। বরং, বন্ধুর সাথেও এরা অনেক বেশি ফরমালিটিজ দেখায়, বিনয় দেখায়। "
আমি জাপানিজদের সাথে কলেজ থেকে ভার্সিটি পর্যন্ত পড়েছি। অনেক আড্ডা মেরেছি, দুষ্টমি করেছি, গল্প করেছি। যা দেশেও কলেজের সময়ে করেছিলাম।
তারা তাদের মতন করে।
অনেকটা আমরা যেমন বলি, আজকালকার ছেলেমেয়েরা ঈদের মজা একদমই বুঝে না, আমাদের সময়ে যা মজা হোতনা। আসলে বর্তমান জেনারেশন তাদের মতন মজা করছে। আমরা হয়তো অন্য ফ্রিকিয়েনসিতে তাদেরকে দেখছি!
অন্য সংস্কৃতিকে নিজের সংস্কৃতি দিয়ে তুলনা না করাই ভালো। তারা তাদের মতন সংস্কৃতি মেনে চলে।
নতুন লেখার অপেক্ষায় থাকলাম।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
তোমোদাচি বলেছেন: আমার চেয়ে আপনি ওদের ভাল চিনবেন।
আমি আসলে ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্টদেরকে এমনটি দেখেছি।
জুনিয়র লেভেলে আমার তেমন ধারনা নেই।
তাছাড়া আমি ভাল জাপানিজ পারিনা, সেটাও হয়ত একটা কারণ।
অনেকটা আমরা যেমন বলি, আজকালকার ছেলেমেয়েরা ঈদের মজা একদমই বুঝে না, আমাদের সময়ে যা মজা হোতনা। আসলে বর্তমান জেনারেশন তাদের মতন মজা করছে। আমরা হয়তো অন্য ফ্রিকিয়েনসিতে তাদেরকে দেখছি!
তুলনাটা মজার লেগেছে!!
৬৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
আরমিন বলেছেন: খুব ভাল লাগলো ভাই আপনার লেখাটা পড়ে!
কৃতজ্ঞতা বোধ একটি বিশাল গুন , এাট সবার মাঝে থাকে না।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
তোমোদাচি বলেছেন: এত দিন পরে কমেন্ট পেলে কার না ভাল লাগে!!!
৬৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো লেখা!!!
অনেক কিছু জানলাম!!!
+++++++++
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০
তোমোদাচি বলেছেন:
৭০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
সৌমিক জামান বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ অসাধারন একটি লেখার জন্য। জাপানে আন্ডারগ্রাড পড়াশুনা ইংলিশ মাধ্যমে কেমন খরচ হয় কিছু জানেন কি? আর আপনার ই মেইল টা দিলে ভালো হতো। ধন্যবাদ
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
তোমোদাচি বলেছেন: আমার জানা মতে জাপানে আন্ডার গ্রাড ইংলিশে হয় না।
৭১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: দারোয়ানকে ক্যাম্পাসের পার্কিংযের পারমিশন দেখিয়ে, মাথা ঝুকিয়ে তাকে সম্মান দেখিয়ে ঢুকতে হবে, বের হওয়ার সময়ও একই নিয়ম -- এখানে দারোয়ান হচ্ছে আইনের প্রতিভূ। এজন্য দারোয়ানকে মাথা নুইয়ে সম্মান দেখিয়ে তারা আসলে আইনকেই সম্মান দেখাচ্ছে। সর্বনিম্ন স্তরের এই প্রতিভূকে যে জাতি এতটা সম্মান দেখায়, তারা খোদ আইনকে কতটা শ্রদ্ধা করে, তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
একটা পোষ্ট রাখলেই আগের ৭ টা ফ্রি , এজন্যই বিজ্ঞাপন (৪ নং প্রতিমন্তব্য)-- এজন্য আমিও এ পোস্টটাকে "প্রিয়"তে নিলাম, আর সুন্দর তথ্যবহুল আলোচনার জন্য + + দিলাম তো বটেই।
৭২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: একটা নৃশংস জাতি কিভাবে এতো বিনয়ী জাতিতে পরিণত হলো ভেবে আশ্চর্য লাগে ! জাপান হইলো বস্তুবাদের বাস্তব উদাহরণ। ওদের কর্মপ্রবণতা ভালো লাগে না রোবট মনে হয় (আমি আইলসা কিনা ) তবে বিনয় ও সম্মান প্রদর্শনের গুণগুলো ভালো লাগে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
বাংলার েতীিহদ বলেছেন: আমাকে আর প্রথম পাতায় সামু লেখতে দিবেনা ।সামু আমার সাধীনতা হরন করছে।কেন করছে আমি এটার জবাব চাই।কার নিদে্শে করছে
বি দ্র:মগাচিপ আর শরত