![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাপানের আরেক নাম “নীহোন” বা প্রথম সূর্যদয় – জাপানিজরা তাদের দেশকে এ’নামেই ডাকতেই বেশী পছন্দ করে। উল্লেখযোগ্য কোন প্রাকৃতিক সম্পদ বা সুফলা জমি না থাকার পরও শুধুমাত্র পরিশ্রম করে নীহোন-জিন’রা তাদের প্রিয় নীহোন কে বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি হিসাবে দাঁড় করিয়েছে। অনেক দেশের উন্নতির পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে তবে জাপানের উন্নতির পিছনে প্রধান ভুমিকা পালন করেছে এদের সুশৃঙ্খল নিয়মানুবর্তিতা এবং কঠোর পরিশ্রম। এরা নিয়মের মধ্যে নিজেদের এমন ভাবে অভ্যস্ত করে ফেলেছে যে অনেকে এদেরকে “রোবোট” জাতি বলে থাকে। রোবটের মত যান্ত্রিক জীবন এদেরকে অর্থনৈতিক উন্নতির স্বর্ণ শিখরে নিয়ে এসেছে ঠিকই তবে সেটা করতে গিয়ে একটা জিনিস এরা হারিয়েছে, সেটা হচ্ছে আবেগ! ব্যতিক্রম যে নেই তা বলব না, তবে জাপানে পারিবারিক বন্ধন আশঙ্কাজনক!
ওদের আবেগ ভোতা বানানোর কাজটা শুরু হয় শিশুকাল থেকেই। জন্মের কয়েক মাস পর থেকেই বাচ্চার বিছানা আলাদা করে দেওয়া হয়; তাকে খাওয়া, গোছ্ল, ঘু্ম, টয়লেট করা ইত্যাদির রুটিন সেখানো শুরু হয় এ বয়স থেকেই। এটা হয়ত একদিক দিয়ে ভাল, জাপানীজ বাচ্চারা খুব কম বয়সে অনেক কাজ করতে পারে, কিন্তু এই কাজ গুলো শেখাতে গিয়ে অনেক ক্ষেত্রেই বাচ্চার প্রতি অমানবিক (আমাদের দৃষ্টি কোন থেকে) আচরন করা হয়। বাচ্চাকে ডে-কেয়ার থেকেই ট্রেনিং দেওয়া হয় নিজের কাজ নিজে করার বা ইন্ডিভিজুয়াল হওয়ার। যে বয়সের বাচ্চার যেটা করার নিওম সেটা তাকে করতেই হবে তাতে তার যত কষ্টই হোক না কেন। দুই/আড়াই বছরের বাচ্চারা ডে-কেয়ারে নিজের খাবার নিজেকে খেতে হয়; তার ব্যাগ, ব্রাশ, মগ, কাপড়-চোপড় নির্দিষ্ট স্থানে গুছিয়ে রাখতে হয় নিজেকে; নিজে নিজে ডাইপারও চেঙ্জ করতে হয়। এ কাজ গুলো বাচ্চারা এমনিতেই শিখে যায় তেমন কিন্তু নয়; শিক্ষক + গার্জিয়ান এর চাপে পড়ে শিখতে হয়। হ্যাঁ, জাপানীজ গার্জিয়ানরাও সেটা পছন্দ করে। ৩ বছর বয়স থেকে নিজের ব্যাগ পিঠে করে স্কুলে আসতে হবে, নিজের জুতা খুলে নির্দিষ্ট জায়গায় রাখতে হবে –এটাই নিয়ম। আমার বাচ্চার বয়স ৫, কিন্তু এখনও সেই এই কাজ গুলো ভাল ভাবে শিখেনি। একদিন মিটিঙয়ে সেন্সেই (শিক্ষক) আমাকে বললেন, তোমার তাড়া থাকার কারনে যেহেতু তুমি ওকে এই কাজ গুলো করতে হেল্প করো তাই ও কাজ গুলো শিখতে পারছে না। আমি বললাম, দেখ, শুধু আমার ব্যস্ততা থাকাটা মূল কারণ নয়, আসলে আমরা ইচ্ছা করেই তাকে কাজে হেল্প করি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, আজ যদি আমি ওকে হেল্প করি তাহলে আমার যখন দরকার হবে (মানে বৃদ্ধ বয়সে) সেও আমাকে হেল্প করবে।
জাপানে ১৮ বছর বয়স হওয়ার আগেই অধিকংশ তরুণ/তরুনী ১৮ বছরের সবাধ পেয়ে যায়! স্কুল লাইফে সতীত্ব হারানো বা ইম্যাচিউরড প্রেগ্নেন্সীর হার এখানে অনেক বেশী। টিনেজাররা আমেরিকার কালচার ফলো করে ফ্রি সেক্সের সবাধ নিতে চায়, কিন্তু জাপান তো আমেরিকা নয় জাপানীজ সোসাইটি মূলত কনজারভেটিভ সোসাইটি। অনেকেই এই বয়সে বাবা’মার থেকে আলাদা বসবাস শুরু করে। বাবা-মাও সন্তানের প্রাইভেসীতে (?) নাক গলানো পছন্দ করে না। অধিকংশই থাকে তাদের গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের সাথে, সেটাও আবার কিছুদিন পরপর চেঞ্জ হয়। এরা নাকি মোবাইলের সীম চেঞ্জ করার চেয়ে গার্লফ্রেন্ড-বয়ফ্রেন্ড বেশি চেঞ্জ করে।
(এখানে সীম চেঞ্জ করা অনেক ঝামেলার!) জাপানে ইন্টারনাল মাইগ্রেশনের হার অনেক বেশী; যেহেতু সব জায়গাতেই নাগরিক সুযোগ সুবিধা পর্যাপ্ত তাই পড়ালেখা বা চাকুরীর প্রয়োজনে এরা যে শহরে যায় সেখানেই শিকড় গেড়ে বসে। আর জন্মস্থানে ফিরে যাওয়া হয় না। বাবা-মা কে দেখতে যাওয়াও রুটিন মাফিক হয়ে যায়, বছরে এক বা দুই দিন।
একাকী জীবন শুরু হয় আর একটু পরে, যখন বয়সে ভাটির টান পড়ে। জাপানে অসংখ্য সিঙ্গেল ফ্যামিলি আছে। আমরা যেখানে থাকি তাকে জাপানীজ ভাষায় দাঞ্চি বলে। খানিকটা বাংলাদেশী সরকারী কোয়ার্টারের মত; সাধারন বাসা থেকে এখাকার ভাড়া অনেক কম। মূলত জাপানীজ গরীব বৃদ্ধদের জন্য সরকার এটা বানিয়েছে; লটারীর মাধ্যমে কিছু বিদেশীকেও এখানে থাকার সুযোগ দেওয়া হয়। যা বলছিলাম, আমাদের প্রতিবেশীরা সবাই এই বুড়াবুড়িরা। ৮০/৯০/১০০ বছরের এক একটা মানুষ একটা বাসায় সম্পূর্ণ একা! অনেকের হয়ত ছেলে মেয়ে আছে কিন্তু তারা থাকে দূরে অন্য কোন শহরে বা একই শহরেই অন্য কোন বাসায়। কিন্তু বাবা-মা কে দেখতে আসার সময় তাদের নেই; ওই যে বললাম, সেটারও একটা রুটিন আছে, বছরের নির্দিষ্ট দিনে; সরকারি ছুটি থাকে তখন। আমাদের সাথে মাঝে মাঝে ওদের গল্প হয়- বলে তোমাদের দেশ টা খুব ভাল; তোমরা এক পরিবারে থাক, তোমাদের বাবা-মা’কে তোমাদের সাথে রাখ!
এখানে অসংখ্য মানুষ আছে যারা পৃথিবীতে সম্পূর্ণ একা! একা মানে কি বুঝেছেন?? এই পৃথিবীতে তাদের আপন বলে কেও নেই! ধরুন ছোট বেলায় বাবা-মা ছিল, তারা এখন মরে গেছে। যৌবন কেটেছে লিভ টুগেদার করে, বিয়ে করা হয়নি, চেহারায় যখন ভাঙ্গন ধরেছে তখন তারাও কেটে পড়েছে। যেহেতু বিয়ে করেনি তাই ছেলে-মেয়েও নেই, ছোট বেলায় ভাই বোন যারা ছিল দীর্ঘদিন তাদের সাথে যোগাযোগ না থাকায় তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সো?? বাকিটা জীবন একলা চলরে ... এদের কে দেখে খুব মায়া হয়! সম্পূর্ণ একলা একটা মানুষ, নিঃসঙ্গ একটা ঘরে ... মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা – তাও তো আবার মৃত্যু এদের তাড়াতাড়ি আসে না। শুধু তাই নয়, এই বয়সে নিজের সব কাজ নিজেকে করতে হয়; অসুস্থ হলে হাসপাতালে ফোনটাও নিজেকে করতে হয়। এরা অবশ্য নিজের কাজ অন্যকে দিয়ে করাতেও চায় না। একবার এক বৃদ্ধকে দেখি বাজারের ব্যাগ বিয়ে হাটতে পারছে না, একটু সাহায্য করতে চাইলে আমার দিকে সে এমন ভাবে চাইল যেন আমি তাকে বিরাট অপমান করে ফেলেছি। এরা অন্যকে উপকার করতে খুব উৎসাহী, কিন্তু কারো উপকার নেওয়াটা অসম্মানের মনে করে।
হাসপাতালের কথা আসাতে একটা ঘটনা মনে পড়ে গেল। আমার মিসেস যে স্কুলে চাকুরী করে সেটা চালায় এক জাপানিজ ভদ্র মহিলা (ইউকি) এবং তার ক্যানাডিয়ান স্বামী (ক্লান্ট), তাদের দুটো বাচ্চাও আছে। একদিন শুনলাম স্বামী ভদ্রলোক পড়ে গিয়ে কোমর ভেঙ্গে ফেলেছেন, তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে্ন, ডাক্তার তাকে ১ মাসের বেড-রেস্ট দিয়েছেন। তো একদিন আমার স্ত্রী স্কুল থেকে ফিরে আমার কাছে গল্প করছে – “জান, আজ ক্লান্ট ইউকিকে ফোন দিয়েছিল স্কুলের খোঁজ নেওয়ার জন্য। সবাই যাতে শুনতে পারে তাই ইউকি ফোনটা স্পিকারে দিয়েছে। এই সময় সবার সামনে ক্লান্ট ইউকিকে বলছে I miss you honey! ইউকিও সাথে সাথে বল্ল I miss you too জান ...!! ছি! লজ্জা শরম নাই, সবার সামনে কি ঢং!!” আমি বউকে একটা খোঁচা দেওয়ার সুযোগ ছাড়তে চাইলাম না। বললাম, ঢং হতে যাবে কেন!! দেখেছো, এই বয়সেও ওদের মধ্যে কি প্রেম!! আমার স্ত্রী সাথে সাথে ফোঁস করে উঠল, হ বিরাট পে-রে-ম! তাইতো এই দুই সপ্তাহে ইউকি মাত্র একদিন হসপিটালে ক্লান্ট কে দেখতে গিয়েছিল! ছেলেমেয়েরাও নাকি তাদের বাবাকে দেখতে ১ বারের বেশী যাওয়ার সময় পায়নি! আমি ফুটা বেলুনের মত ফুস হয়ে গেলাম!!
আমাদের দেশে প্রতিটা হাসপাতালে নিওম করে, আলাদা লোক বসিয়ে রোগীর ভিজিটর ঠেকানো লাগে। আর এখানে রোগী হাসপাতালে যায় একা একা। হাসপাতালে ভর্তি হয়েছ ভাল কথা, সেখানে ডাক্তার- নার্স আছে, তারা সাধ্যমত তোমাকে সেবা দিবে, আত্মীয়স্বজন হাসপাতালে গিয়ে কি করবে??
শেষ বারের মত বিজ্ঞাপন বিরতী, বিরক্ত হবেন না প্লীজ!!
----------------------------------------------------------
সাধারণ জাপানিজদের আচার ব্যবহার নিয়ে লেখা আমার পূর্বের ব্লগ গূলোঃ
জাপানিজঃ আজব এক জাতি !!!
গাড়ীর হর্ন ঃ জাপানীজ স্টাইল !!! (২)
নিরবাচনী প্রচারণা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৩)
ময়লা ফেলা ঃ জাপানীজ স্টাইল (৪)
জাপানীজ ওন্সেন বা গন গোছল (৫)
জাপানিজদের ধর্ম পালন (৬)
জাপানীজদের কুকুর প্রীতি এবং আদিম নিসংসতা! (৭)
এবার জাপানের ইউনিভার্সিটির পরিবেশ নিয়ে কিছু বলি (৮)
জাপানিজ ওয়াইফ কেন বিশ্বসেরা (৯) !!
-------------------------------------------------------------
জাপানীজরা ওদের প্রাইভেসির ব্যাপারটা খুব গুরুত্ব দেয়; এত বেশী গুরুত্ব দেয় যে প্রতিটা মানুষ এখন আলাদা আলাদা হয়ে গেছে। রাস্তা ঘাটে পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে এত বেশি ফরমালিটি দেখাবে আর মাথা ঝুকাবে যেন কি খাতির! কিন্তু ঐ পর্যন্তই! আগের পোষ্টে বলেছিলাম এরা বন্ধুবান্ধব মিলে এক সাথে আড্ডা দেওয়ার মজা বুঝলোনা! ধরুন, কেও কারো জন্মদিন বা অন্য কোন উপলক্ষে একটা পার্টি দিল। বন্ধু-বান্ধব সবাই মিলে বারে গিয়ে মদ খেয়ে হেব্বি মজা করবে, কিন্তু বিল দেওয়ার সময় মোট টাকা সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে সবাইকে দিতে হবে। শুনেছি এরা নাকি গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেয়ে গিয়েও যার যার মতো বিল দেয় (অবশ্য সত্য-মিথ্যা জানি না)। একবার একটা বিয়ের দাওয়াত পেয়েছিলাম, কার্ডের নিচে লেখা, ফি জনপ্রতি ৫০০০ ইয়েন!
বাসে বা ট্রেনে যখন এরা যাতায়াত করে পাওরতপক্ষে কেও কারো সাথে কথা বলে না, এমন কি আরেকজনের দিকে তাকাইও না। ট্রেনে এরা মূলত দুটি কাজ করে- হয় বই পড়ে, নয়ত ঘুমায়! এরা সারা জীবন পাশাপাশি থাকে কিন্তু কেও কারো সাথে মিশে না। এজন্য জাপানীজ সমাজ কে “বালু সমাজ” বলা হয়। আর আমরা হচ্ছি “পলিমাটি সমাজ” একটু পানির ছোয়া (ভালবাসা) পেলেই একদম গলে যায়; আর মারামারি কাটাকাটি যায় করি, মিলে মিশে একাকার হয়ে বসবাস করি।
শেষ কথাঃ
জাপানীজদের চরিত্রের কিছু বিপরীতমুখী গুন নিয়ে “জাপানীজ, এক আজব জাতি” শিরোনামে একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম। সেই পোষ্টে অনেকের ইন্টারেষ্ট দেখে মনে হলো জাপানিজদের সম্পর্কে বাংগালিদের আগ্রহ অনেক। তাই জাপানিজদের নিয়ে এক-দুই করে ১০টা পোষ্টের একটা সিরিজ লিখে ফেললাম। আমার দৃষ্টিতে দেখা সাধারন জাপানিজদের জীবনযাপন, ধর্ম, কালচার, আচার-ব্যবহার সাধারন ভাষায় বর্ণনা করার চেষ্টা করেছি। সব জাপানিজ ঠিক আমার বর্ণনার মত, এমন ভাবার কোন কারণ নেই। আমি জাপানের ছোট্ট একটা জায়গায়, একটা বড় শহরের শহরতলীতে থাকি, অন্য এলাকার মানুষ অন্য রকম হতে পারে। তাছাড়া, আমার দৃষ্টিভঙ্গি/ব্যাখ্যা তে নিশ্চয় আমার মানসিকতারও একটা প্রভাব থাকবে। যায় হোক, যারা প্রথম থেকে বা বিভিন্ন সময়ে কমেন্ট করে এই সিরিজ লিখতে অনুপ্রেরণা দিয়েছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ!
ভাল খারাপ মিলিয়ে জাপান অনেক ভাল একটা দেশ ! মানুষ হিসেবে জাপানীজরা অনেক বেশী উন্নত প্রজাতীর। জাপানে এসে অনেক কিছু শিখেছি; অনেক দিয়েছে জাপান আমাকে। দেশের পরে যদি অন্য কোন দেশের প্রতি যদি কৃতজ্ঞ থাকতে হয়, ভালবাসতে হয়, আমার ক্ষেত্রে সেটা জাপান।
দেশ হলো মা, আর জাপান হলো মাসী;
মা’য়ের পরে মাসীকে বড়ড় ভালবাসি!!!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
তোমোদাচি বলেছেন:
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
একাকী সমুদ্রে বলেছেন: প্লাস নেন।আগের ২ টা পর্ব পরেছিলাম। বাকিগুলো এখন পড়ব
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
তোমোদাচি বলেছেন: বিজ্ঞাপনে তাহলে কাজে দিয়েছে
ধন্যবাদ !
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: কন কি? আড়াই বছরের বাচ্চার নিজের ডাইপার নিজে চেঞ্জ করা লাগে। জাপানইরা একটা ব্যাক্কল জাতি। ওগো ট্রাইব্যুনাল করে বিচার করা উচিত এই নির্মম কাজ করার জন্য। এখন একটা আমার মজার ঘটনা বলি। তখন ৫ বছর মনে হয়। নিজের প্যান্ট নিজে পড়তে পারিনা বা পড়তে একটু কষ্ট হয়। তয়েলত থেকে এসে আম্মুকে বললাম আমু প্যান্ট পরাইয়া দেন। আসলে সে আমার আম্মু ছিলোনা। পিছন থেকে দেখে ভুল বুঝচি। ভাড়া থাকা এক অ্যান্টি ছিল।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
তোমোদাচি বলেছেন: পুরাটা অনেকে করতে পারে না, শিক্ষক রা সাহায্য করে কিন্তু তিন/সাড়ে তিন এর মধ্যে সবাই শিখে যায়!
বুঝা যাচ্ছে চরম বেজ্জতি হইছিলেন, নইলে ৫ বছরের কথা মনে থাকে!!!
কোন বয়সে সেটা মনে নেই তবে মনে আছে ইংলিশ হাফ প্যান্টের চেইন লাগাতে গিয়ে অনেক বারই বিপত্তি লাগিয়ে ফেলেছি
৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
সাদা রং- বলেছেন: বেশ কয়মাস আগে একটা ভিডিও দেখলাম (ইউটিউবে), এক বাচ্চা ঘর থেকে কিভাবে বের হয়ে রাস্তার উপর চলে আসলো। তো একটা গাড়ী বাচ্চাটাকে পায়ের উপর চাপা দিলো। ঐ বাচ্চাটা ঐ জায়গায় চিক্কার দিচ্ছে কোন একজন মানুষ বাচ্চাটাকে উদ্বার করলো না এবং বেশ সময় পর একজন টোকাই টাইপের মহিলা তাকে রাস্তা থেকে টেনে পাশে নিয়ে রাখলো। খুবই অমানবিক ঘটনা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
তোমোদাচি বলেছেন: আর একটা গল্প বলি,
গত ভুমিকম্প-সুনামীর সময়; টিভিতে নিউজ দেখে আমরা পরিচিত সবাই কে ফোন করে তাদের খোঁজ খবর নিচ্ছি। আমার মিসেসের আগের স্কুলের প্রিন্সিপ্যাল (মহিলা) কেও ফোন দিয়ে খোঁজ নিলাম। কিন্তু তাঁর রেস্পন্স টা কেমন জানি বেক্ষাপ্পা লাগল, মানে আমরা যতটা উদ্বিগ্ন সে তত টা নয়। পরদিন শুনলাম মজার গল্ব। ঐ মহিলার স্বামী ওই সময় একটা মিটিংয়ে ছিলেন, টিভিতে সুনামীর খবর দেখেছেন। কিন্তূ মিটিং্যের সময় বাসায় ফোন দেওয়া উচিৎ নয় তাই সে মিটিং শেষ করে, অফিস শেষ করে ৪/৫ ঘন্টা পর বাসায় ফোন দিয়ে বউ-বাচ্চার খোঁজ নিয়েছে; তাদের কোন ক্ষতি হয়েছে কি না।
৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
এম এম ইসলাম বলেছেন: এটা কোন লাইফ হলো? এমন আবেগবিহীন উন্নত জীবনযাত্রা কোন প্রয়োজন নেই।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
তোমোদাচি বলেছেন: কি একটা যেন একটা কথা আছে না!
সভ্যতা দিয়েছে বেগ কেড়ে নিয়েছে আবেগ!!
আমাদের দেশেই গ্রামের আর ঢাকা শহরের পার্থক্য দেখুন না!
মনে করুন জাপান ঢাকা শহরের বড় সংস্করণ!
অন্যান্য উন্নত দেশের ও হয়ত একই অবস্থা, কিন্তু জাপানিজদেরটা ডিফ্রেন্ট!!
৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
আলোর পরী বলেছেন: বাহ । ঝরঝরে সুন্দর লেখা । ভাই ইদানীং ঢাকাটাও এরকম হওয়া শুরু করেছে । শারীরিক আয়েশের জন্য আবেগকে হার মানিয়ে দিচ্ছি আমরা ।
এক দিন আমরা সবাই আবার পিছু হাঁটতে চাইবো । সম্পর্কের টানে , সবুজের টানে কিন্তু তখন কি আর পিছন ফেরার রাস্তাটা থাকবে ?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
তোমোদাচি বলেছেন: আপনার ধরয্যের প্রশংসা না করে পারছি না, এত বড় লেখা পড়ে বলছেন ঝরঝরে সুন্দর লেখা!! ধন্যবাদ ভাই!
শিকড়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন,
এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে বাড়ির বাইরে বের হয়েছি, আর এখন নিজ বাড়িতেই অতিথি হয়ে গেছি।
আগে তবু ২/১ মাসে এক বার যাওয়া হতো, এখন ২ বছরেও হয় না; সামনে আর কি বাকি আছে কে জানে!!
সম্পর্ক টা এখন ফোন নির্ভর!!
দীর্ঘ শ্বাস ছাড়া আর কি করার আছে!!
৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
মোঃ ওমর শরীফ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ !!
৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
ইয়ার শরীফ বলেছেন: রোবটের মত যান্ত্রিক জীবন এদেরকে অর্থনৈতিক উন্নতির স্বর্ণ শিখরে নিয়ে এসেছে ঠিকই তবে সেটা করতে গিয়ে একটা জিনিস এরা হারিয়েছে, সেটা হচ্ছে আবেগ *****
আপনার এই সিরিজের মূল এইতাই আমি মনে করি।
কিন্তু জাতি হিসেবে তারা অনেক সফল।
আপনার জাপান বিষয়ক লেখা গুলু থেকে জানছি অনেক কিছু,
আজকের পর্বে কেমন যেন বিদায়ের সুর বাজালেন.।.।.।।
আর কিছু বিষয়ের উপর জাপানি সিরিজ তা চালিয়ে জাবেন প্লিজ
আপনার লেখার একজন গুণমুগ্ধ
ভাল থাকবেন
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
তোমোদাচি বলেছেন: প্রথম থেকে সাথে ছিলেন আপনি, অনেক ধন্যবাদ!
হ্যাঁ, আজ সিরিজ টা শেষ করলাম। ১০টা পোষ্টে আর তার কয়েক শত কমেন্টে অনেক কথায় বলেছি জাপানীজ দের সম্পর্কে।
সিরিজ শেষ হলেও লেখা থামবে না, নতুন কিছু মনে হলেই লিখে ফেলব!
ভাল থাকবেন!
শুভ কামনা!
৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
জ্যাক রুশো বলেছেন: আমার লাইক বাটন হারাই গেছে তাই লাইক দিতে পারলাম না
সমাধান জানা ত্থাকলে একটু বলবেন প্লিজ
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
তোমোদাচি বলেছেন: হা, হা ... এই ঘটনা প্রথম শুনলাম। আপনার লাইক বাটন মনে হয় সামুর বাগে খাইছে!
ব্যাপার না, আমি লাইক পেয়ে গেছি!
ধন্যবাদ!
১০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
কালোপরী বলেছেন: শেষ পর্ব কেন!!!!!!!!!!!! মাইনাস
পোস্টে প্লাস
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
তোমোদাচি বলেছেন: কালোপরীর মত এত সুন্দর লিখতে পারি না তো তাই ক্ষ্যান্ত দিলাম!!
ভাগ্যিস মাইনাস বাটন সামু আগেই উঠায়ে নিছে!!!
সিরিজ শেষ হলেও লেখা থামবে না, নতুন কিছু মনে হলেই লিখে ফেলব!
শুভ কামনা!
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের ব্যাপুক ভাবে জাপান গিয়ে ভালবাসা কারে বলে শিখানো দরকার
আন্র্তজাতিক সম্র্পকের একটা দায় আছে না।
এরপরের শংকর জাপানীজরা কেমন হবে ভাবনার বিষয় বটে
প্রিয়তে রাখলাম।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
তোমোদাচি বলেছেন: জাপানী শরীর আর বাঙালি মন যদি শংকর হয় তাহলে ভালই হবে, কিন্তু উল্টাটা হইলে ???
অনেক ধন্যবাদ!
১২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৭
কালোপরী বলেছেন: লেখক বলেছেন: কালোপরীর মত এত সুন্দর লিখতে পারি না তো তাই ক্ষ্যান্ত দিলাম!!
এইটা কি অপমান করলেন নাকি
অবশ্যই লিখবেন, অনেক অনেক লিখবেন
আপনার জন্যও শুভকামনা
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
তোমোদাচি বলেছেন: না, না অপমান করব কেন!!
ভাল থাকবেন!
১৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
মুহাই বলেছেন: প্লাস ।রোবট হৈতে চাইনা ।বাংলাদেশই ভালো ।আবেগ মমতা আদর ভালোবাসা ।আহ এর চাইতে ভালো জিনিস আছে নাকি!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
তোমোদাচি বলেছেন: বাংলাদেশই ভালো ।আবেগ মমতা আদর ভালোবাসা!!
ধন্যবাদ!
১৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
আপেল বেচুম বলেছেন: সব গুলো পর্বের রেগুলার পাঠক ছিলাম । ভালভাবেই শেষ করেছেন । ধন্যবাদ ।
আমাদের অতি-আবেগ আর জাপানিজদের আবেগহীনতা - এই দুইএর মধ্যে নিজেদের পক্ষে যাওয়ার মত কিছু পাচ্ছি না তো ।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রথম থেকে সাথে থাকার জন্য!
দুই টার কোন টাই একক ভাবে হয়ত ভাল না; তবে দুটোর সামঞ্জস্য সঠিক ভাবে করতে পারলে ভাল কিছু হওয়া সম্ভব!
শুভকামনা!
১৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
লজিক মানুষ বলেছেন: ভালো লাগলো। আরও লেখার অনুপ্রেরনা রইলো। ভালো থাকবেন, তাইবলে আবার জাপানিদের মতো হয়ে জায়েন না।+++
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
তোমোদাচি বলেছেন: না ভাই, জাপানিজ দের মত হওয়ার ইচ্ছে নেই।
তবে ভাল যে টুকু শিখেছি সেটা ভুলতে চাই না!
ভাল থাইকেন!
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
ভাবুক আমি বলেছেন: শেষ পর্ব কেন!!!!!!!!!!!! মাইনাস
পোস্টে প্লাস
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
তোমোদাচি বলেছেন: ভাগ্যিস সামু আগেই মাইনাস বাটন গায়েব করে দিয়েছে!!
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
১৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মুনসী১৬১২ বলেছেন: চমৎকার সিরিজ
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
তোমোদাচি বলেছেন: সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
১৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
এম এম ইসলাম বলেছেন: সব পর্বগুলো পড়লাম। অসাধারন। পর্যবেক্ষনে নিলাম। আগামীতে আরো লেখা প্রত্যাশা করছি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩২
তোমোদাচি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে এত গুলো লেখা পড়ার জন্য!
ইনশাল্লাহ! সিরিজ শেষ হলেও লেখা চলবে।
ভাল থাইকেন!
১৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৫
আমিভূত বলেছেন: অনেক সুন্দর সিরিজ ছিল ,প্রতিটাই মনোযোগ দিয়ে পড়েছি
আরও চললে মন্দ হত না , আশা করি এইরকম হোক বা যেরকমই হোক লেখা পাবোই আপনার কাছ থেকে নিয়মিত ।
শুভ কামনা ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রথম থেকে সাথে থাকার জন্য!
হ্যাঁ, লেখা তো অবশ্যই চলবে!
সামু হচ্ছে আমার সবচেয়ে বেশী ভিজিটেড সাইট!
শুভ কামনা সবসময়!
২০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮
রেজোওয়ানা বলেছেন: দুই/আড়াই বছরের বাচ্চারা ডে-কেয়ারে নিজের খাবার নিজেকে খেতে হয়; তার ব্যাগ, ব্রাশ, মগ, কাপড়-চোপড় নির্দিষ্ট স্থানে গুছিয়ে রাখতে হয় নিজেকে; নিজে নিজে ডাইপারও চেঙ্জ করতে হয়......বলেন কি? এ তো রিতীমত শিশু নির্যাতন
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬
তোমোদাচি বলেছেন: আসলে ঠিক শিশু নির্যাতন বল্লে মনে হয় একটু বেশী হয়ে যাবে!
ধীরে ধীরে শুশুকাল থেকেই এই অভ্যাস গুলোতে অভ্যস্ত করানো হয়।
সেটা করতে গিয়ে শিক্ষক গুলো যে কি ধরযের পরিচয় দেয় সেটা দেখলে অবাক হয়ে যাবেন!
কমেন্টের জন্য ধন্যবাদ রেজোওয়ানা !
২১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১
তারেক আজিজ ৮৬ বলেছেন: আমি বাঙ্গালী থাকতে চাই.... ছোটবেলায় বাবা মায়ের, ভাইবোনের আদর ভালবাসা পেয়েছি, তাদের বৃদ্ধবয়সে সাধ্যমত সেবা করতে চাই। লিভটুগেদারের পার্টনারের চেয়ে স্ত্রীর ভালবাসা আমার কাছে বেশী ইম্পর্টেন্ট।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
তোমোদাচি বলেছেন: সুন্দর সাবলীল কমেন্ট!
শুভ কামনা আপনার এবং আপনার পরিবারের জন্য!
২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
রবিন উত্তর কাট্টলী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। লিখায় একটা জোস আছে।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!
জোস খুঁজে পেয়েছেন জেনে ভাল লাগল!
২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
সবুজ মহান বলেছেন: ++++ গ্রহণ করুন ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৮
তোমোদাচি বলেছেন: করলাম মহান!
প্রথম থেকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
শ্বর্ণকিট বলেছেন: প্লাস । সামুতে আমার আন্যতম প্রিয় সিরিজ ছিল এটা । আফসুস হয় ওদের জন্য ওরা যদি দোকানে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার মজাটা পাইতো ....
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৯
তোমোদাচি বলেছেন: জেনে বিরাট পুলকিত হলাম!
আসলেই কিছু কিছু ব্যাপারে ওদের জন্য আফসোস হয়!
ধন্যবাদ প্রথম থেকে সাথে থাকার জন্য!
২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০
শ্বর্ণকিট বলেছেন: প্লাস । সামুতে আমার আন্যতম প্রিয় সিরিজ ছিল এটা । আফসুস হয় ওদের জন্য ওরা যদি দোকানে বসে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেয়ার মজাটা পাইতো ....
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪০
তোমোদাচি বলেছেন:
২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫০
লিন্কিন পার্ক বলেছেন: +++++্
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪০
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!
২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২
জুন বলেছেন: অনেক ভালোলাগলো আপনার জাপান সিরিজ। আমার দুই দেবর জাপান থেকে পিএইচ ডি করা । ওরা খুব প্রশংসা করে ওদের সততার। আমাদের দেশেও আজকাল বিশেষ করে ঢাকায় বাস করা বয়স্ক পিতা মাতা একাকী জীবন যাপন করছে। যাদের একটি দুটি সন্তান , নিরাপত্তা আর সাচ্ছন্দ্যের হাতছানিতে পাড়ি দিয়েছে উন্নত দেশে। সেসব বাবা মা ও বছরে একবার ছেলেমেয়ে দেখতে আসবে সে আশায় বসে থাকে পথের দিকে স্যরি ক্যালেন্ডারে দিন গুনে। ঘর বাড়ী সাজায়, বাজার হাট করে রাখে , কি কি পছন্দ করে তার হিষাব কষে। তারপর তারা আসে গুনে রাখা দিনগুলো পার হয়ে যায়। তারা চলে যায় তাদের কর্মব্যাস্ত জীবনে। আর বৃদ্ধ পিতা মাতা ঝাপসা চোখে আবার হাতের আংগুলের কড় গুনতে বসে। কবে আসবে খোকা বা খুকী তাদের। চিনির চেয়েও নাকি মিষ্টি গুড়, নিজ সন্তানের চেয়েও নাকি মিষ্টি গুড় সেই নাতি নাত্নীদের নিয়ে।
আরো লিখবেন আশাকরি জাপান নিয়ে ।
অনেক বড় কমেন্টের জন্য দুঃখিত তোমাদচি। অসাধারন সুন্দর সিরিজে ভালোলাগা ।
+
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭
তোমোদাচি বলেছেন: মনটা খারাপ করে দিলেন!
আমার বাবা মায়ের কয়েকজন সন্তান দেশেই থাকে, কিন্তু ঢাকায়; বাবা মা থাকে গ্রামের বাড়ি।
ওদের সাথে তাদের প্রায় ই দেখা হয় কিন্তু আমার আর আমার সন্তানের জন্য তারা এভাবেই ক্যালেন্ডারে দিন গুনতে থাকে। তারা আমার দেশে ফেরার দিনটা ঠিকই জানে কিন্তু প্রতিবারই ফোন করলে জিজ্ঞাসা করে আর কত দিন বাকি!!
দেশে ফিরব নাকি বাইরে সেটেল হব এখনও ঠিক করতে পারিনি, দুই দিকে দুই রকম টান! বাবা-মা কে বলতে সাহস পায় না যে আরও বাইরে থাকতে চায়।
দোটানায় আছি খুব!!
ভাল থাকবেন আপা!
২৮| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
আমি এক অনন্য ডলার বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট । পুনরায় পড়লাম আপনার পুরানো পোসট গুলো ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রথম থেকে সাথে থাকার জন্য!
শুভ কামনা!
২৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪০
শিপু ভাই বলেছেন:
আপনার এই সিরিজটা খুব উপভোগ করেছি!!!
+++++++++++
আশা করি অন্য কোন টপিকে এরকম আরো লেখা পাব!!!
শুভকামনা~
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শিপু ভাই!
টপিক কিছু আছে মাথার ভিতর, গুছিয়ে উঠতে পারলে লিখব।
শুভ কামনা!
৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সিরিজটা অনেক ভালো লেগেছে। জাপানীদের ব্যাপারে অনেক কিছু জেনেছি। আশাকরি শেষ হইয়াও হইলনা শেষ ধরে নতুন কোন অভিজ্ঞতা হলে শেয়ার করবেন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
তোমোদাচি বলেছেন: কুনোব্যাঙ প্রথম থেকেই সাথে ছিল, এটা আমার খুব ভাল করেই মনে আছে;
ধন্যবাদ!
আচ্ছা আপনার নামের সানেনজুল কি??
৩১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সিরিজটা অনেক ভালো লেগেছে। জাপানীদের ব্যাপারে অনেক কিছু জেনেছি। আশাকরি শেষ হইয়াও হইলনা শেষ ধরে নতুন কোন অভিজ্ঞতা হলে শেয়ার করবেন।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৪
তোমোদাচি বলেছেন:
৩২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
মৌমিতা: বলেছেন: মারামারি কাটাকাটি যায় করি, মিলে মিশে একাকার হয়ে বসবাস করি............ ++++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৫
তোমোদাচি বলেছেন: কি যেন একটা ছড়া আছে না ...
এক লাইন মনে পড়ছে
-----------
একসাথে খেলি আর পাঠশালে যায়!
৩৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
বইয়ের পোকা বলেছেন: শেষ পোস্ট বললেই হলো??? আরো জানতে চাই। আপনি লিখবেন প্লিজ।
আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জন প্রফেসর আছেন জাপান থেকে পিএইচডি করা। জাপানে থাকার ফলে তাদের মধ্যে আবেগ বলে কিছু নাই, এইটা বুঝতে পারছি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৭
তোমোদাচি বলেছেন: সিরিজ শেষ হলেও লেখা চলতে থাকবে!
হায় হায় কন কি!! আবেগ থাকবে না কেন???
একটু রুটিন মাফিক হয়ে যাওয়ার কথা; আবেগ তো তৈরি হয় সেই ছোট বেলায় সেটা কখনও শেষ হয় না।
আমার ছাত্রদের কাছ থেকে এই অপবাদ শুনতে চায় না
৩৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৮
অন্তহীন বালক বলেছেন: হাঁপানির জাপানী ঔষুধ
সলিল চৌধুরী
হামাগুড়ি সামুরাই নামকরা জাপানী
রপ্তানী করতো সে বোতলেতে চা-পানি
চা-পানি এমনই পানি খেলে পরে হাঁপানি
সেরে যাবে ঠিকই তবে, হবে হাড়ে কাঁপানি
বাকিটা এই খানে
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১০
তোমোদাচি বলেছেন: আমি ও মজা পাইছি সবার জন্য এখানে দিলাম
হাঁপানির জাপানী ঔষুধ
সলিল চৌধুরী
হামাগুড়ি সামুরাই নামকরা জাপানী
রপ্তানী করতো সে বোতলেতে চা-পানি
চা-পানি এমনই পানি খেলে পরে হাঁপানি
সেরে যাবে ঠিকই তবে, হবে হাড়ে কাঁপানি
কাঁপানি শুধু তো নয় লাফানি ও ঝাঁপানি
ফুপিয়ে কান্না পাবে সুরু হবে ফোপানি
একবার খেয়েছিল হরিমতি ধোপানি
কাপড় কাচতে জলে কি নাকানি চোপানি!!
ভেবে দেখ যদি কারও হয়ে থাকে হাঁপানি
খাবে কি খাবে না সেই হামাগুচি চা-পানি।
৩৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: লাইক দেওয়ার অপশনটা কিছুদিন যাবৎ আসছে না
++++
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
তোমোদাচি বলেছেন: সামু রে মেইল করেন !
সামু পাইছে টা কি -, + সব বাটন লইয়া যাইব!!!!!
৩৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, ভালবাসা জানিয়ে গেলাম।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩০
তোমোদাচি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইকবাল পারভেজ !!
৩৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩১
গ্যাম্বলার বলেছেন: গত দুই রাতে এ সিরিজের ৫/৬ টা পড়লাম। খুব ভাল লাগল। মনে হয়েছে ব্লগ নয় গল্পের বই পড়লাম।
অসাধারন।
ধন্যবাদ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
তোমোদাচি বলেছেন: আপনাদের উতসাহেই এক এক কওরে ১০ টি পর্ব লিখে ফেললাম!
যখন ব্লগ লিখি তখন ধরে নেই আমি কাওকে জাপানে আমার অভিজ্ঞতার গল্প শুনাচ্ছি!
আপনার কপ্লিমেন্টের জন্য আবার ও ধন্যবাদ!
সাথে থাকুন আরো শেয়ার করার ইচ্ছা আছে!
৩৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর একটা সিরিজ।
মিস করবো।
নতুন সিরিজ নিয়ে ফিরে আসুন, তাড়াতাড়ি।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
তোমোদাচি বলেছেন: শুরু থেকে সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!
সিরিজ লিখব কি না জানি না, তবে লেখা চলবে ...
৩৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: দেশ হলো মা, আর জাপান হলো মাসী;
মা’য়ের পরে মাসীকে বড়ড় ভালবাসি!!!
দোয়া করি মাসীর দেশে সুখে শান্তিতে থাকুন। প্লিজ লেখা বন্ধ করবেন না........খুব ভাল লেগেছে আপনার পুরো সিরিজটা.......ধন্যবাদ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১
তোমোদাচি বলেছেন: লেখা চলবে ...
অনেক ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার জন্য!
৪০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২১
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
কোন মন্তব্য না-দিলেও সব পর্বই আমি পড়েছি। সাবলীল। উপভোগ্য।
আমি দু'বছর মদিনায় ছিলাম। তখন বুঝতে পারি "দেশের টান" কী জিনিষ? দেশের রূপ, রস, গন্ধ, সৌন্দর্য - এসব কী জিনিষ? ফাইনালি, যখন ঢাকা এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করি, তখন যে-অনুভূতি হয়েছিলো, তা' ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না। কি-যে-ভালো-লাগা! ওফ্!। হয়তো স্বভাবগতভাবে আমি একটু আবেগী ও গৃহকাতর। ধারণা করি - সব বাঙ্গালী এমন নয়।
একটা হাদীছে পড়েছিলাম - " সেই ব্যক্তিই ভাগ্যবান, যার রিজিকের ব্যবস্থা মাতৃভূমিতেই হয়"। এ হাদীছের সত্যতা আমি পরিপূর্ণভাবে উপলব্ধি করেছি।
এ পর্বে বানান বিভ্রাট একটু বেশীই চোখে পড়েছে। কিছু আছে টাইপো। যেহেতু আপনার এ সিরিজটির আবেদন আরও কিছুদিন থাকবে, তাই সময় পেলে এডিট করে দেবেন।
ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
তোমোদাচি বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার কমেন্ট পড়ে।
সেই ব্যক্তিই ভাগ্যবান, যার রিজিকের ব্যবস্থা মাতৃভূমিতেই হয়!!
ঠিকই!
আসলেই, বানানের দিকে একদম খেয়াল দেওয়া হয়নি, ধন্যবাদ সাজেশনের জন্য
৪১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
শায়মা বলেছেন: সব থেকে আমাদের দেশই ভালো তাইনা ভাইয়া?
যত যাই বলো যাই হোক না হোক আমাদের দেশের মানুষের মত স্নেহ মমতা ভালোবাসা কোথাও নেই।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৪
তোমোদাচি বলেছেন: ভাল হোক মন্দ হোক, দেশ হচ্ছে মা!
তার তুলনা কি আর কেও হয়!!
৪২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার ঘরকুনো মানসিকতাই আমার নামের সানেনজুল :দ
৪৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আমার ঘরকুনো মানসিকতাই আমার নামের সানেনজুল :দ
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০২
তোমোদাচি বলেছেন:
৪৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
ম্যাকানিক বলেছেন: তোমদাচি ভাই
আমি মনে হয় আপনার ব্লগের লেট লতিফের মত লেট কমেন্টার
এইবারও তার ব্যাতিক্রম হইতে পারলাম না।
আপনার এই সিরিজটা কিন্তু বেশ ভালোই চলছিলো সাথে আপনার বিজ্ঞাপন বিরতি টাও বেশ মজার আইডিয়া।
তবে একটা জিনিস
জাপানিজদের বাইরে থেকে দেখলে যেমন ইন্টেলিজেন্ট বা পন্ডিত পন্ডিত ভাব থাকে বাস্তবে কিন্তু সেইটা তেমন না তাদের যার যার নিজের লাইনের বাইরে কোন প্রশ্ন করলে দেখছি ঝানু জাপানিজও পকেট থেইকা মেশিন বাইর কইরা গবেষনায় বসে।অথচ সেই তুলনায় বাংলাদেশীরা মোটামুটি অলরাউন্ডার।
আচ্ছা আপনার পিচ্চিটার স্কুলে যাওয়া লাগলে তারও কি জাপানিজ ভাষা শেখা লাগবে? নাকি সে অলরেডি জাপানিজ বলতে পারে?
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
তোমোদাচি বলেছেন: হা হা ...
আজ লেইট কমেন্টের ব্যাপার টা আপনি না বল্লে আমিই বলতাম!
তবে ভালই লাগে পুরাণ পোষ্টে কমেন্ট পেলে
ধন্যবাদ ভাই!
জাপানিজদের জেনারেল নলেজ নিয়ে যা বলেছেন তা ১০০ ঠিক!
আমার পোলা তো জাপানীজে জোজু; ইংলিশে এক্সিলেন্ট আর বাংলা তাঁর মাতৃভাষা !!!
নিজের পোলা তো তাই একটু বাড়ায়ে বললাম! তবে খুব একটা বাড়িয়ে বলিনি।
ও ডে কেয়ার থেকে ওসাকার আঞ্চলিক জাপানীজ শিখেছে; ওর মার স্কুলে গিয়ে ইংরেজী শিখেছে আর বাসায় আমরা তো পুরা বাঙ্গালী !!
সে এখন খুব ভাব নেই!!
জাপানিজ দেখলে বলে "বকু সান গো দে হানাশিমাস ... নীহন গো, এ গো, বাংগুরা গো"
বিদেশী কাওকে দেখলে বলে "আই নো থ্রী ল্যাঙ্গুয়েজ ... ..."
আর বাংলাদেশী কাওরে পাইলে তো কথায় নেই; আঙ্গুলের কর গুনে গুনে বলে ... আমি তিন টা ভাষা জানি বাংলা, জাপানীজ আর ইংলিশ!!
দোয়া করবেন ভাই!!
৪৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: দারুণ পোস্ট! শেষ হয়ে গেল !
আরও পড়তে ইচ্ছে করছে ভাইয়া!
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০২
তোমোদাচি বলেছেন: অন্য লেখা গুলো ও পড়বেন, তাছাড়া সিরিজ শেষ হলেও লেখা তো চলবে !
৪৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। বিদেশে যায়া দ্রষ্টব্য স্থান দেখার বর্ণনার চেয়ে আমার মানুষ দেখার বিবরণ বেশি ভালো লাগে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৪
তোমোদাচি বলেছেন: কারণ কি এটা?
প্রকৃতির বৈচিত্রের চেয়ে মানুষের বৈচিত্র অনেক বেশী।
সেখানে লেখকদের লেখার উপাদান বেশী থাকে??
ধন্যবাদ আপনার কমেন্টের জন্য !
৪৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২২
আদম_ বলেছেন: ওরে মল্লাম রে!!!!!!!
আমার আগেই কত্তজন পইড়া ফালাইছে।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৫
তোমোদাচি বলেছেন: ব্যাপার না, আপনি লাষ্ট হন নাই, আরো অনেকে আছে !
৪৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
খুব সাধারন একজন বলেছেন: এই পৃথিবীতে তাদের আপন বলে কেও নেই! ধরুন ছোট বেলায় বাবা-মা ছিল, তারা এখন মরে গেছে। যৌবন কেটেছে লিভ টুগেদার করে, বিয়ে করা হয়নি, চেহারায় যখন ভাঙ্গন ধরেছে তখন তারাও কেটে পড়েছে। যেহেতু বিয়ে করেনি তাই ছেলে-মেয়েও নেই, ছোট বেলায় ভাই বোন যারা ছিল দীর্ঘদিন তাদের সাথে যোগাযোগ না থাকায় তারাও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সো??
বিষয়টা বোঝা যাচ্ছে বাঙালী? মাতৃভূমি রক্ষা করো। এমন দেশটি কোথাও খুজে পাবেনাকো তুমি।
বাংলা আফগানও হবে না, পাকিস্তানও হবে না।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৬
তোমোদাচি বলেছেন: আমাদের একটা সমাজের জন্য এটা একটা সতর্ক বানী !!
৪৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ভাই আপনি সময় নিয়ে যেভাবে বন্ধুত্বের সাথে প্রতিটা কমেন্টের জবাব দিচ্ছেন, আপনি আসলেই তোমোদাচি
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
তোমোদাচি বলেছেন: হা হা হা ...
আসলে এত কষ্ট কওরে সময় বের করে একটা পোষ্ট লিখি, সবাই পড়ে কমেন্ট করলে ভাল লাগে।
আমার ভাললাগা থেকেই তাদের কমেন্টের জবাব দিই!
তোমোদাচি হতে চাই বলেই তো নাম দিয়েছি তোমোদাচি;
আমার মতে বন্ধুত্ব হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বিস্তৃত সম্পর্ক!
অনেক ধন্যবাদ !
৫০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
আদম_ বলেছেন: শেএএএএষ এত্ত তাড়াতাড়ি!!
ওই মিয়া কই যান। আর না দিলে খবর আছে কইলাম....................
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
তোমোদাচি বলেছেন:
৫১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
বিচছু বলেছেন: এক নিশ্বাসে পরলাম :-< এই আজব পাগল জাপানি জাতি টেকনিক্যালি কত উন্নত বাঙলাদেশ কবে উন্নত হইব
যা হোক পোস্ট প্লাস
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ
৫২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ভাই ওসাকাকে নিয়ে একটা পোস্ট দেন না। আমি শুনছিলাম জাপানের অন্যান্য অঞ্চলে নাকি ওসাকাকে নিয়ে নাকি বিভিন্ন রকমের জোকস প্রচলিত আছে। ওসাকার মানুষের উচ্চারণও নাকি একটু অন্যরকম। অন্যান্য এলাকায় Mcdonalds-কে যেখানে Makku বলে সেখানে ওসাকায় নাকি বলে Makdo। "Nande ya nen" নিয়েও তো অনেক জোকস আছে।
দেন না ভাই সময় বের করে একটা পোস্ট
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০১
তোমোদাচি বলেছেন: হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন! ওসাকার ল্যাঙ্গুয়েজ অরিজিনাল জাপানীজ থেকে একটু আলাদা! 'ওসাকা বেন" বলে।
এটা এদের আঞ্চলিক ভাষা, আমাদের যেমন নোয়াখালী, চিটাগাং, বরিশাল ... এর আঞ্চলিক ভাষা
মূল ভাষা থেকে অনেক চেঞ্জ, তেমনি। ওসাকার এই ব্যাপার টা নিয়ে জাপানের অন্য এলাকার লোকেরা মজা করে শুনেছি।
আমার ছেলে তো ওসাকার আঞ্চলিক ভাষা শিখেছে, এখানের বুড়াবুড়ির সাথে তার খুব মেলে; অন্য এলাকার লোকের সাথে কথা বলতে গেলে সবাই হেসে কুটি কুটি।
যেমন এখানে প্রতিটা কথার শেষে নে ... বলে একটা অদ্ভুত সুরে একটা টান আছে, এটা অন্য কোথাও নেই।
আমি অবশ্য জাপানীজ পারিনা বললেই চলে, তাই ভাষার এই পার্থক্য নিয়ে পোষ্ট দেওয়া সম্ভব নয়। তবে ওসাকা নিয়ে পোষ্ট দিব আশা করি।
ধন্যবাদ !
ওসাকা বেড়াতে আসার নিমন্ত্রন রইল, তবে এই সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আতিথীওতা করতে পারব
৫৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
মোঃ নুর রায়হান বলেছেন: অনেক নতুন তথ্য জানলাম।
যাই হোক, দাদার কি জাপানের প্রতি আলাদা টান আছে?
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:০২
তোমোদাচি বলেছেন: ভাল কওরে চিনি তো দুইটা দেশই, দুটোর প্রতিই টান আছে!
৫৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
নাহিদ তানভীর বলেছেন: বেশ ..
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
তোমোদাচি বলেছেন:
৫৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৪
ধানের চাষী বলেছেন: সিরিজটা শেষ না করে চালাতে থাকুন.....জা.বি.র ছোট ভাইয়ের আবদার
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
তোমোদাচি বলেছেন: ধন্যবাদ!
লেখা চলবে, সাথে থেক!!
ভাল থেক!
৫৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
বেলাল তামজীদ বলেছেন: সুন্দর
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২২
তোমোদাচি বলেছেন:
৫৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
তথাকথিত আভি বলেছেন: এই সিরিজের নয়টা পোস্ট পরেছিলাম। আজকে শেষ টা পড়লাম । ভালো থাকবেন। লিখে যান । অপেক্ষায় থাকলাম আপনার সাথে জাপান রহস্য উদ্ধারের প্রত্যাশায়
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
তোমোদাচি বলেছেন: ভাই, জাপানের চ্যাপ্টার তো প্রায় শেষ; খুব তাড়াতাড়ি দেশে আসছি!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
মদন বলেছেন:
+