![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাঝে মাঝে হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে দূরে বহু দূরে। কাছের মানুষ গুলো বড় বেশি অচেনা লাগে মাঝে মাঝে। তবুও ভালোবসি সবাই কে। সবাই যখন নিজেকে চালাক ভাবে আমি ঠিক বুঝতে পারি এরা কতটা বোকা । তাই একা একা সাইলেন্ট হাসা হাসি। এটাই আমার জীবন লীপি।
জামায়াতের ছাত্র সংগঠন শিবিরের কাছে আসছে অত্যাধুনিক অস্ত্র। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, টেকনাফ, রাঙামাটি, বান্দরবানসহ পার্বত্য অঞ্চলের সন্ত্রাসীদের কাছে থাকা অস্ত্রগুলো শিবিরের কাছে আসছে বলে গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে।
এসব অস্ত্র শিবিরের প্রশিক্ষিত কর্মীদের কাছে দিয়ে নাশকতার কাজে ব্যবহার করা হবে। যেন তারা পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে টিকে থাকতে পারে।
গোয়েন্দা বিভাগ শিবিরের কাছে অস্ত্র যাওয়া এবং এটা নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজনীয় কি কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে এর ওপর এক প্রতিবেদন দাখিল করেছে সরকারের কাছে।
যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় দেওয়ার পর দেশজুড়ে জামায়াত-শিবির সহিংসতা শুরু করে। চলমান এ সহিংসতায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ বহু হতাহতের ঘটনা ঘটছে।
শিবিরের কাছে অস্ত্র আসা প্রসঙ্গে পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুল হক বলেন, “শিবিরের সহিংসতা বা নাশকতা মোকাবেলা করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আরো কঠোর হবে।”
সরকারের একাধিক গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় ঘোষণার পর সারা দেশে তাণ্ডব শুরু করে জামায়াত-শিবির। পুলিশের ওপর হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগসহ নানা সহিংসতা করে যাচ্ছে তারা।
এর আগে রাজধানীতে বিভিন্ন সমাবেশে জামায়াত-শিবির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় দেওয়া হলে দেশে ‘গৃহযুদ্ধ’ শুরু হবে বলে হুমকি দিয়েছিল।
সূত্রে জানা গেছে, শিবির কর্মীদের নিজেদের কাছে যা কিছু (অস্ত্র) আছে তাই নিয়ে রাস্তায় নেমে যাওয়ার নির্দেশ দেয় হাইকমাণ্ড। শিবির কর্মীরা সেই নির্দেশ মোতাবেক দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে যাচ্ছেন।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, শিবির কর্মীরা ককটেল, ইট-পাটকেল এমনকি কোথাও কোথাও আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করছেন। কিন্তু এর বিপরীতে পুলিশ রাবার বুলেট, টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে। যার কারণে শিবির কর্মীরা সংঘর্ষ বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারছে না। এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর হলেও রাজধানীতে তারা এখন পর্যন্ত শক্তভাবে বের হতে পারেনি।
সূত্রগুলো জানায়, এ সমস্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে দেশে অরাজক পরিস্থিতি তৈরির লক্ষ্যে শিবির প্রশিক্ষিত কর্মীদের কাছে অত্যাধুনিক অস্ত্র সরবরাহ করতে যাচ্ছে। দলীয় হাই কমাণ্ডের নির্দেশে অস্ত্রগুলো নেওয়া হচ্ছে পাহাড়ি এলাকার বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠনের কাছ থেকে।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, রাঙামাটি, বান্দরবান, টেকনাফসহ ওই অঞ্চলের বিভিন্ন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কাছ থেকে অস্ত্র নিতে জামায়াত-শিবির নেতারা লবিং শুরু করেছেন। এসব অস্ত্র তাদের কর্মীদের হাতে দিয়ে দেশে আরও অরাজকতা সৃষ্টি করবে। পাশাপাশি ঢাকায় বড় ধরনের হামলায় এ অস্ত্রগুলো ব্যবহার করা হবে।
এ বিষয়ে পুলিশের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, “আমরা সার্বিক বিষয়ে নজর রাখছি। দেশে নৈরাজ্য ও তাণ্ডবকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’’
তারা আরও বলেন, “শিবিরের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণের জন্য এরই মধ্যে কিছু ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশকে যে কোনো পরিস্থিতিতে আরো কঠোর হওয়ারর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Click This Link
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮
আমি মেহমান বলেছেন: You can't make this up!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:২৯
মাগুর বলেছেন: যতই অস্ত্র যোগাড় করুক। ১৬ কোটি বাঙালীর ৩২ কোটি হাত যদি একটা করে থাপ্পড়ও মারে জামায়াত-শিবিরের অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যাবে না। ১৯৭১ এ ৩০ লক্ষ প্রাণ দিয়েছি আমরা, ২০১৩ তে সেটা আবার হতে দিব না।