![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তথ্য অধিকার আইন ২০০৯” এর বিধানাবলী সম্পর্কে ২৫ টি জেলায় জনঅবহিতকরণ ও মতবিনিময় সভা/সেমিনার/মিটিং এবং বিভিন্ন প্রশিক্ষণ একাডেমী থেকে প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দের কাছ থেকে প্রাপ্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তরঃ
প্রশ্নঃ ২৩। সরকারী গোপন আইন বলতে এখন কিছু থাকল কিনা?
উত্তরঃ ১৯২৩ সালের সরকারী গোপন আইনের যে সব ধারা তথ্য প্রদানে বাধা হবে, সেই ক্ষেত্রে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলী প্রাধান্য পাবে।
প্রশ্নঃ ০৮। তথ্য জানার অধিকার সবার আছে কি?
উত্তরঃ ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলীর ধারা ৪ অনুসারে কর্তৃপক্ষের নিকট হতে প্রত্যেক নাগরিকের তথ্য লাভের অধিকার থাকবে এবং কোন নাগরিকের অনুরোধের প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাঁকে তথ্য সরবরাহ করতে বাধ্য থাকবে।
প্রশ্নঃ ১৩। পুলিশ এবং র্যাবের নিকট তথ্য চাওয়া যাবে কিনা?
উত্তরঃ অবশ্যই পুলিশ ও র্যাবের নিকট তথ্য চাওয়া যাবে। তবে এই আইনের ধারা ৩২ এর তফসিল ৮ অনুযায়ী ‘‘স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ পুলিশ’’ এবং ‘‘র্যাব এর গোয়েন্দা সেল’’ এর তথ্য চাওয়া যাবে না।
প্রশ্নঃ ১০১। ই-মেইলে যদি কোন প্রশ্ন আসে, তাহলে তার জবাব কিভাবে দেখা যাবে?
উত্তরঃ ই-মেইলে প্রশ্ন আসলে এই আইনের বিধানাবলী সাপেক্ষে ই-মেইলেই জবাব প্রদান করা যাবে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই।
প্রশ্নঃ ৬৮। প্রত্যেক দপ্তরে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ হবে কিনা এবং অফিস প্রধানের মতামত প্রয়োজন হবে কিনা?
উত্তরঃ প্রত্যেক দপ্তরেই দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। অফিস প্রধান নিজে অথবা অফিসের যে কোন কর্মকর্তা/কর্মচারীকে তিনি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগদান করবেন।
প্রশ্নঃ ৭৬। তথ্য প্রদানের বিভিন্ন গাফলতির জন্য কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে কিনা?
উত্তরঃ আইন সবার জন্য সমান। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান না করলে আবেদনকারী আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট আপীল। আবেদনকারী আপীল কর্তৃপক্ষের কোন সিদ্ধান্তে সংক্ষুব্ধ হলে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করবেন। তথ্য কমিশন অভিযোগ গ্রহণ, অনুসন্ধান ও নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সিদ্ধান্ত প্রদান করবেন।
প্রশ্নঃ ১৬। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে নিয়োগ দিবে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ১০ অনুসারে এই আইন কার্যকর হবার পূর্বে ৬০ (ষাট) দিনের মধ্যে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষ প্রতিটি তথ্য প্রদান ইউনিটের জন্য একজন করে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ প্রদান করবে।
প্রশ্নঃ ২৪। কোন কোন প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ ধারা ২(খ) অনুসারে নিম্নলিখিত সংস্থা/প্রতিষ্ঠানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে। যথাঃ
(ক) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে সৃষ্ট কোন সংস্থা;
(খ) বাংলাদেশ সংবিধানের ৫৫(৬) অনুচ্ছেদের অধীন প্রণীত কার্যবিধিমালার অধীন গঠিত সরকারের কোন মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা কার্যালয়;
(গ) কোন সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান;
(ঘ) সরকারী অর্থয়ানে পরিচালিত বা সরকারী তহবিল হতে সাহায্য পুষ্ট কোন বেসরকারী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান;
(ঙ) বিদেশী সাহায্য পুষ্ট কোন বেসরকারী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান;
(চ) সরকারের পক্ষে অথবা সরকার বা সরকারী কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পাদিত চুক্তি মোতাবেক সরকারী কার্যক্রম পরিচালনায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কোন বেসরকারী সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান;
(ছ) সরকার কর্তৃক সময় সময়, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা নির্ধারিত অন্য কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান।
প্রশ্নঃ ৫৪। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান না করলে তখন কী করণীয়?
উত্তরঃ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য প্রদান না করলে ধারা ২৪ অনুসারে তথ্য প্রদানের সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধকারী আপীল করতে পারবেন।
প্রশ্নঃ ৯৬। তথ্য অধিকার আইনে বিভ্রান্তমূলক তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার বিভাগীয় শাস্তির ব্যবস্থা করা যায় কিনা?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ১৩ (ঙ) অনুসারে বিভ্রান্তমুলক তথ্য প্রদান করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে ধারা ২৭ (ঘ) ও (ঙ) অনুযায়ী তথ্য কমিশন জরিমানা ছাড়াও ধারা ২৭ (ক) বলে অসদাচারণ গণ্য করে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর সুপারিশ প্রদান করতে পারবে।
প্রশ্নঃ ০১। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সম্মানীর ব্যবস্থা আছে কিনা?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ অনুসারে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সম্মানীর কোন ব্যবস্থা নেই।
প্রশ্নঃ ০২। তথ্য অধিকার আইনের বই পাওয়া যাবে কি?
উত্তরঃ অবশ্যই তথ্য অধিকার আইনের বই পাওয়া যাবে। বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রাণালয়, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর গেজেট ১২.০০ টাকা মূল্যে পাওয়া যাবে অথবা http://www.bgpress.gov.bd অথবা http://www.moi.gov.bd থেকে RTI Act, 2009 Bangla ও English নামে বিনামূল্যে download করা যাবে। এছাড়াও তথ্য কমিশন বাংলাদেশ কর্তৃক ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯, তথ্য অধিকার (তথ্য প্রাপ্তি সংক্রান্ত) বিধিমালা, ২০০৯ এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর সম্বলিত একটি বই বিনামূল্যে বিতরণের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ০৩। প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে কিনা?
উত্তরঃ অবশ্যই দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলী সম্পর্কে পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
প্রশ্নঃ ০৪। তথ্য অধিকার আইনে কি কি করণীয় ও বর্জনীয় আছে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনে করণীয় দিক হচ্ছে- তথ্য সংরক্ষণ, প্রকাশ ও প্রাপ্তি, তথ্য প্রাপ্তির অনুরোধ, তথ্য প্রদান পদ্ধতি, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ, প্রশিক্ষণ, আপিল আবেদনের পদ্ধতি, অভিযোগ দায়ের, অভিযোগ গ্রহণ, অনুসন্ধান, নিষ্পত্তি, জরিমানা, শাস্তি এবং তথ্য অধিকারের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে সরকারকে তথ্য কমিশন প্রয়োজনীয় সুপারিশ করতে পারবে।
এই আইনের ধারা ৭ অনুযায়ী ২০টি বিষয়ে তথ্য প্রদান করা যাবেনা এবং ধারা ৩২ এর তফসিলে উল্লিখিত ০৮টি সংস্থাকে তথ্য প্রদানে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ০৫। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত করা হবে কিনা?
উত্তরঃ অবশ্যই দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের পর্যায়ক্রমে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে প্রশিক্ষিত করা হবে। তথ্য কমিশন সরকারী/আধা-সরকারী/স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রশিক্ষণ একাডেমীগুলোতে সমন্বিত প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল প্রণয়নের মাধ্যমে এবং অরিয়েনটেশন ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হবে।
প্রশ্নঃ ০৬। আমাদেরকে আইনের বই সরবরাহ করা হবে কিনা?
উত্তরঃ বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রাণালয়, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর গেজেট ১২.০০ টাকা মূল্যে পাওয়া যাবে অথবা http://www.bgpress.gov.bd অথবা http://www.moi.gov.bd থেকে RTI Act, 2009, Bangla ও English নামে বিনামূল্যে download করা যাবে। তছাড়া তথ্য কমিশন বাংলাদেশ কর্তৃক ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯, তথ্য অধিকার (তথ্য প্রাপ্তি সংক্রান্ত) বিধিমালা, ২০০৯ এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর সম্বলিত একটি বই বিনামূল্যে বিতরণের জন্য প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ০৭। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার তথ্য প্রদানে কি করণীয়?
উত্তরঃ ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ধারা ৯ অনুসারে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার করণীয় দিক নিম্নরূপঃ
(1) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নাগরিকের অনুরোধ প্রাপ্তির তারিখ হতে অনধিক ২০ (বিশ) কার্যদিবসের মধ্যে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করবেন।
(2) অনুরোধকৃত তথ্যের সাথে একাধিক তথ্য প্রদান ইউনিট বা কর্তৃপক্ষের সংশ্লিষ্টতা থাকলে অনধিক ৩০ (ত্রিশ) কার্যদিবসের মধ্যে উক্ত অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করতে হবে।
(3) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কোন কারণে তথ্য প্রদানে অপারগ হলে অপারগতার কারণ উল্লেখ করে আবেদন প্রাপ্তির ১০ (দশ) কার্যদিবসের মধ্যে অনুরোধকারীকে অবহিত করবেন।
(4) অনুরোধকৃত তথ্য কোন ব্যক্তির জীবন-মৃত্যু, গ্রেফতার এবং কারাগার হতে মুক্তি সম্পর্কিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুরোধ প্রাপ্তির অনধিক ২৪ (চবিবশ) ঘন্টার মধ্যে প্রাথমিক তথ্য সরবরাহ করবেন।
(5) অনুরোধকৃত তথ্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নিকট সরবরাহের জন্য মজুদ থাকলে তিনি উক্ত তথ্যের যুক্তি সংগত মূল্য নির্ধারণ করবেন এবং উক্ত মূল্য ৫ (পাঁচ) কার্য দিবসের মধ্যে পরিশোধ করার জন্য অনুরোধকারীকে অবহিত করবেন।
(6) অনুরোধকৃত তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষ জড়িত থাকলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুরোধ প্রাপ্তির ৫ (পাঁচ) কার্যদিবসের মধ্যে তৃতীয় পক্ষকে লিখিত বা মৌখিক মতামত চেয়ে নোটিশ প্রদান করবেন।
(7) তৃতীয় পক্ষ নোটিশের প্রেক্ষিতে কোন মতামত প্রদান করলে তা বিবেচনায় নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুরোধকারীকে তথ্য প্রদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
(8) তথ্য প্রকাশের জন্য বাধ্যতামূলক নয়, এরূপ তথ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত হবার কারণে কোন অনুরোধ সম্পূর্ণ প্রত্যাখ্যান করা যাবেনা এবং অনুরোধের যতটুকু অংশ প্রকাশের জন্য বাধ্যতামূলক নয় এবং যতটুকু অংশ যৌক্তিকভাবে পৃথক করা সম্ভব, ততটুকু অংশ অনুরোধকারী সরবরাহ করতে হবে।
(9) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইন্দ্রিয় প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে তথ্য লাভে সহায়তা প্রদান করবেন।
প্রশ্নঃ ০৯। তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে সাংবাদিকের কি করণীয়?
উত্তরঃ ‘‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাস্তবায়নে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। যেমন, তাঁদের তীক্ষ্ণ লেখনী এবং ক্যাপশন আকারে প্রচারের মাধ্যমে জনগণের মাঝে সচেতনতা ও প্রায়োগিক দিক উন্মোচন ঘটবে।
প্রশ্নঃ ১২। ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া যাবে কিনা?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ৭ এর উপধারা (জ), (ঝ), (ঞ) ও (দ) অনুসারে কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন ব্যক্তির ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে অথবা কোন তথ্য প্রকাশের ফলে কোন ব্যক্তির জীবন বা শারীরিক নিরাপত্তা বিপদাপন্ন হতে পারে অথবা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহায়তার জন্য কোন ব্যক্তিকর্তৃক গোপনে প্রদত্ত কোন তথ্য অথবা কোন ব্যক্তির আইন দ্বারা সংরক্ষিত গোপনীয় তথ্য চাওয়া/প্রদান করা যাবে না।
প্রশ্নঃ ১৫। এই আইন সাংবাদিক বান্ধব কিনা?
উত্তরঃ এই আইন নির্দিষ্ট কোন পেশাজীবি বা শ্রেণীর জন্য প্রণয়ন করা হয়নি। ধারা ৪ অনুসারে প্রজাতন্ত্রের সকল নাগরিকের তথ্য লাভের সমান অধিকার থাকবে।
প্রশ্নঃ ১৯। ডিপার্টমেন্টাল আইন থাকলে তথ্য অধিকার আইনে কোন সমস্য হবে কিনা?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ৩ অনুসারে তথ্য প্রদান সংক্রান্ত বিধানাবলী এই আইনের বিধানাবলী দ্বারা ক্ষুণ্ণ হবে না এবং তথ্য প্রদান সংক্রান্ত বিধানাবলী এই আইনের সাথে সাংঘর্ষিক হলে তথ্য অধিকার আইন প্রাধান্য পাবে।
প্রশ্নঃ ২৫। ‘‘তথ্য প্রদানে বাধ্য নই’’ অনেক কর্মকর্তা বলে থাকেন। তাদের বিরুদ্ধে কি ব্যবস্থা নেয়া হবে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ৯ অনুসারে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান করতে বাধ্য থাকবেন। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য প্রদানে ব্যর্থ হলে ধারা ২৪ অনুযায়ী তথ্য প্রদানের সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধকারী আপীল করতে পারবেন। আপীল আবেদন প্রাপ্তির পরবর্তী ১৫ (পনের) দিনের মধ্যে আপীল আবেদনকারীকে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করবেন অথবা গ্রহণ যোগ্য না হলে আপীল আবেদনটি খারিজ করে দিবেন। পরবর্তীতে আবেদনকারী তথ্য লাভে সংক্ষুব্ধ হলে ধারা ২৫ অনুসারে পরবর্তী ৩০ (ত্রিশ) দিনের মধ্যে তথ্য কমিশনে অভিযোগ দায়ের করবেন। তথ্য কমিশন অভিযোগটি অনুসন্ধান করে সিদ্ধান্ত প্রদান করবে ৪৫ (পাঁচচল্লিশ) দিনের মধ্যে। তবে অভিযোগ নিষ্পত্তি সময়সীমা, বর্ধিত সময়সহ কোনক্রমেই ৭৫ (পঁচাত্তর) দিনের অধিক হবে না। অভিযোগ প্রমাণিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার জরিমানা করাসহ বিভাগীয় শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ প্রদান করতে পারবে।
প্রশ্নঃ ২৭। মানবাধিকার বিষয়ে র্যাবকে প্রশ্ন করলে এড়িয়ে যায় কেন?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন অনুসারে এ বিষয়ে কোন সুযোগ নেই।
প্রশ্নঃ ৩৪। তৃতীয় বিশ্বের মত বাংলাদেশেও ৮টি সংস্থাকে বাদ দেওয়া হয়েছে কেন? (সাংবাদিক, দৈনিক পূর্বাচল)
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ৩২ অনুসারে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, অখন্ডতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গোয়ান্দাকার্যে নিয়োজিত ০৮টি সংস্থাকে তথ্য প্রদানে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ৩৬। আইন ও বিচার বিভাগের নিকট কিভাবে তথ্য সংগ্রহ করা যাবে?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ২(খ) এর (অ) অনুসারে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী আইন ও বিচার বিভাগ সৃষ্টি করা হয়েছে। ধারা ৯ অনুসারে নিয়োগকৃত দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই তথ্য সরবরাহ করবেন।
প্রশ্নঃ ৩৭। কাকে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হবে বিশেষ করে কলেজে (অধ্যক্ষ, রাজেন্দ্র কলেজ)।
উত্তরঃ কলেজের অধ্যক্ষ যে কোন বিভাগের একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ প্রদান করবেন এবং অধ্যক্ষ হবেন আপীল কর্তৃপক্ষ।
প্রশ্নঃ ৪৩। সরকার যদি আইন ভঙ্গ করে, তাহলে সে ব্যাপারে কমিশনের কিছু করার আছে কি?
উত্তরঃ সরকার বলতে কোন একক ব্যক্তি বা অফিসকে বুঝায় না; সরকার হচ্ছে দেশ পরিচালনার একটি সামগ্রীক বিষয়। তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করলে এই আইনের ধারাবাহিকতা রক্ষাকল্পে তথ্য কমিশন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
প্রশ্নঃ ৪৪। তাৎক্ষণিক তথ্য পাওয়া যাবে কিনা? যেমন : র্যাব ও পুলিশের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ২৪ ঘন্টা দেরী করতে পারে।
উত্তরঃ এ আইনের ধারা ৪ এর উপধারা ১ ও ২ অনুসারে কোন ব্যক্তির জীবন মৃত্যু, গ্রেফতার এবং কারাগার হতে মুক্তি সম্পর্কিত হলে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুরোধ প্রাপ্তির অনধিক ২৪ (চবিবশ) ঘন্টার মধ্যে প্রাথমিক তথ্য সরবরাহ করবেন।
প্রশ্নঃ ৪৫। সরকারী কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার বিধান আছে কি?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ৩১ অনুসারে প্রণীত বিধি বা প্রবিধানের অধীন সরল বিশ্বাসে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে বা করার উদ্দেশ্য ছিল, কোন কাজের জন্য কোন ব্যক্তির ক্ষতিগ্রস্ত হলে তিনি তথ্য কমিশন, প্রধান তথ্য কমিশনার, তথ্য কমিশনারগণ বা তথ্য কমিশনের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা কর্তৃপক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে কোন দেওয়ানী বা ফৌজদারী মামলা বা অন্য কোন আইনগত কার্যধারা রজু করা যাবে না।
প্রশ্নঃ ৪৬। মাল্টিন্যাশনাল বা বহুজাতিক কোম্পানীকে তথ্য আইনের আওতায় আনা হবে কিনা?
উত্তরঃ বহুজাতিক কোম্পানীকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় আনার জন্য ব্যাপক আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। বহুজাতিক কোম্পানীকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় আনার জন্য আপনার প্রশ্ন যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আইন প্রণেতাগণের কাছে তুলে ধরা হবে। দেশের স্বার্থে যেটি ভাল হয়, আইন প্রণেতাগণ সেরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
প্রশ্নঃ ৪৯। কর্মকর্তারা কিভাবে তথ্য পাবেন?
উত্তরঃ এই আইনের ক্ষেত্রে কর্মকর্তাদের তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে কোন বাধা নেই।
প্রশ্নঃ ৫২। তথ্য কমিশনের কোন জবাবদিহীতা আছে কিনা? থাকলে কমিশন কার কাছে জবাবদীহিতা করবে?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ১১(২) অনুসারে তথ্য কমিশন একটি সংবিধিবদ্ধ স্বাধীন সংস্থা হিসেবে রাষ্ট্রপতির নিকট জবাবদিহি করবে এবং ধারা ৩০ অনুযায়ী প্রতি বছরের ৩১ মার্চ এর মধ্যে তথ্য কমিশন পূর্ববর্তী বছরের কার্যাবলী সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করবে। রাষ্ট্রপতি বার্ষিক প্রতিবেদন জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের ব্যবস্থা করবেন।
প্রশ্নঃ ৫৬। ০৮ (আট) টি সংস্থাকে বাদ দেওয়া হয়েছে, সেটা কি সঠিক হয়েছে?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ৩২ অনুসারে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, অখন্ডতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ও গোয়ান্দাকার্যে নিয়োজিত ০৮ সংস্থাকে তথ্য প্রদানে অব্যাহিত প্রদান করা হয়েছে। সঠিক সিদ্ধান্ত সরকার গ্রহণ করেছে বলে মনে হয়েছে।
প্রশ্নঃ ৫৭। পুলিশ বাহিনী তথ্য প্রদানে বাধ্য কিনা?
উত্তরঃ আইন অনুযায়ী পুলিশ বাহিনীও তথ্য প্রদান করতে বাধ্য। তবে ধারা ৩২ এর তফসিলের ৭ নং ক্রমিকে স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ পুলিশ এবং ৮ নং ক্রমিকে র্যাব এর গোয়ান্দা সেলকে তথ্য প্রদানে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ৬৬। বিচার বিভাগের তথ্য কিভাবে পাওয়া যাবে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ২(খ) এর (অ) অনুসারে বিচার বিভাগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী সৃষ্ট সংস্থা। ধারা ৯ অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছ থেকে আবেদনের প্রেক্ষিতে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে তথ্য পাওয়া যাবে।
প্রশ্নঃ ৭০। Under trial মামলা সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশের জন্য পাওয়া যাবে কিনা?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ৭ (ট) ও (ঠ) অনুযায়ী আদালতে বিচারাধীন কোন বিষয় এবং যা প্রকাশে আদালত বা ট্রাইবুনালের নিষেদ্ধাজ্ঞা রয়েছে অথবা যার প্রকাশ আদালত অবমাননার শামিল এবং তদন্তাধীন কোন বিষয় যার প্রকাশ তদন্ত কাজে বিঘ্ন ঘটাতে পারে এইরূপ তথ্য প্রকাশের জন্য পাওয়া যাবে না।
প্রশ্নঃ ৭৮। দুর্নীতির তথ্য সংগ্রহ করার সহজ উপায় কি?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলী সাপেক্ষে প্রত্যেক কর্তৃপক্ষের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অনুরোধকৃত তথ্য সরবরাহ করবে, সেটি দুর্নীতির তথ্যই হউক বা মানবাধিকার লংঘনের তথ্যই হোক বা অন্য কোন তথ্য।
প্রশ্নঃ ৮০। তথ্য প্রদানে বাধ্য করার জন্য কোন আইন প্রণয়ন করা হবে কিনা?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলী সাপেক্ষে তথ্য প্রদানে বাধ্য করার জন্য এই আইন-ই-যথেষ্ট। নতুন করে আইন প্রণয়ন করার প্রয়োজন নেই।
প্রশ্নঃ ৮৭। উপজেলা পর্যায়ে তথ্য ইউনিট বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ সরকারের কোন মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা কার্যালয়ের সাথে সংযুক্ত বা অধীনস্থ কোন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর বা দপ্তরের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় কার্যালয়, আঞ্চলিক কার্যালয়, জেলা কার্যালয় বা উপজেলা কার্যালয় তথ্য প্রদান ইউনিট হিসেবে কাজ করবে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, একটি উপজেলায় সরকারের প্রায় ৩০টি অফিস রয়েছে, প্রতিটি অফিসই হবে তথ্য প্রদান ইউনিট।
প্রশ্নঃ ৮৮। আপীলেট কর্তৃপক্ষ কারা এবং কে নিয়োগ দেবে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইনের ধারা ২ (ক) অনুসারে তথ্য প্রদান ইউনিটের অব্যবহিত ঊর্ধ্বতন কার্যালয়ের প্রশাসনিক প্রধান অথবা তথ্য প্রদান ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কার্যালয় না থাকলে, উক্ত তথ্য প্রদান ইউনিটের প্রশাসনিক প্রধান হবেন আপীলেট কর্তৃপক্ষ। আপীলেট কর্তৃপক্ষের কোন নিয়োগ দিতে হবে না। এই আইনের ধারা ২ অনুসারে আপীলেট কর্তৃপক্ষ নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রশ্নঃ ৮৯। তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদেরকে লিখিতভাবে আবেদন করতে হবে কিনা বা তারা কিভাবে তথ্য পাবে?
উত্তরঃ তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সবার সমান অধিকার রয়েছে। সাংবাদিকদের জন্য এই আইনে আলাদা কোন ব্যবস্থা রাখা হয়নি।
প্রশ্নঃ ৯১। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কাছ থেকে তথ্য নিয়ে কেউ যদি তথ্য বিকৃত করে প্রচার করে, সেক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দায়ী থাকবে কিনা এবং সেক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কোন করণীয় আছে কি? করণীয় কি?
উত্তরঃ এই আইনের বিধিমালার বিধি ৪ (৫) অনুসারে প্রদত্ত তথ্যের প্রতি পৃষ্ঠায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার প্রত্যায়ন করা থাকবে এবং তাতে প্রত্যায়নকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার নাম, পদবী, স্বাক্ষর ও দাপ্তরিক সীল থাকবে। সেক্ষেত্রে কারও তথ্য বিকৃত করে প্রচার করার কোন সুযোগ নেই।
প্রশ্নঃ ৯২। পোষ্টমর্টেম বা সুরতহাল রিপোর্ট দিতে বাধ্য কিনা?
উত্তরঃ পোষ্ট মর্টেম বা সুরতহাল রিপোর্ট দিতে পারবে। যদি পোষ্ট মর্টেম বা সুরতহালের রিপোর্টটি কোন মামলার তদন্তাধীন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত হয়, তাহলে এই আইনের ধারা ৭ (ঠ) অনুসারে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা তথ্য প্রদান করতে পারবে না।
প্রশ্নঃ ৯৮। টেন্ডারে দাখিলকৃত ঘাটতি কাগজপত্র অন্য দাখিলকারীকে জানানো যাবে কিনা?
উত্তরঃ ধারা ৭ (৩) অনুযায়ী কোন ক্রয় কার্যক্রম সম্পূর্ণ হবার পূর্বে বা উক্ত বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্বে সংশ্লিষ্ট ক্রয় বা এর কার্যক্রম সংক্রান্ত কোন তথ্য প্রদান করা যাবে না।
প্রশ্নঃ ১০০। তথ্যের সংজ্ঞায় প্রকার ভেদের কোন ব্যাখ্যা নেই কেন?
উত্তরঃ এই আইনের ধারা ২ (চ) তে তথ্যের সংজ্ঞায় সুস্পষ্ট ভাবে প্রকারভেদে উল্লেখ রয়েছে। যেমন, ‘‘তথ্য অর্থে কোন কর্তৃপক্ষের গঠন কাঠামো ও দাপ্তরিক কর্মকান্ড সংক্রান্ত যে কোন স্মারক, বই, নকশা, মানচিত্র, চুক্তি, তথ্য উপাত্ত, লগ বই, আদেশ, বিজ্ঞপ্তি, দলিল, নমুনা, পত্র, প্রতিবেদন, হিসাব বিবরণী, প্রকল্প প্রস্তাব, আলোক চিত্র, অডিও ভিডিও, অংকিত চিত্র, ফিল্ম, ইলেকট্রনিক প্রক্রিয়া প্রস্ত্ততকৃত যে কোন ইনস্ট্রুমেন্ট, যান্ত্রিক পাঠযোগ্য দলিলাদি এবং ভৌতিক গঠন ও বৈশিষ্ট্য নির্বিশেষে অন্য যে কোন তথ্যবহ বস্ত্ত বা এর প্রতিলিপিও অন্তর্ভুক্ত হবে। তবে দাপ্তরিক নোট সীট বা নোট সীটের প্রতিলিপি অন্তর্ভুক্ত হবে না।
প্রশ্নঃ ১০৬। তথ্য প্রদানে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার কি কোন গাইড লাইন আছে?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর ধারা ৯ অনুসারে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার তথ্য প্রদানের গাইড লাইন দেওয়া রয়েছে।
কুমিল্লা (তারিখঃ ১৯/০৮/২০০৯), গাজীপুর (তারিখঃ ২৬/০৮/২০০৯), নারায়ণগঞ্জ (তারিখঃ ০৬/০৯/২০০৯), মুন্সীগঞ্জ (তারিখঃ ০৪/১০/২০০৯), মানিকগঞ্জ (তারিখঃ ০৭/১০/২০০৯), রাজবাড়ী (তারিখঃ ১৯/১০/২০০৯), ফরিদপুর (তারিখঃ ১৯/১০/২০০৯), মাগুরা (তারিখঃ ২০/১০/২০০৯), যশোর (তারিখঃ ২০/১০/২০০৯), গোপালগঞ্জ (তারিখঃ ২০/১০/২০০৯), মাদারীপুর (তারিখঃ ২২/১০/২০০৯), নাটোর (তারিখঃ ১৩/১২/২০০৯), হবিগঞ্জ (তারিখঃ ১৪/০১/২০১০), মৌলভীবাজার (তারিখঃ ১৪/০১/২০১০), সিরাজগঞ্জ (তারিখঃ ১৪/১২/২০০৯) নরসিংদী (তারিখঃ ১০/১২/২০০৯)
©somewhere in net ltd.