![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমাদের জন্য কষ্ট হয়, বাবারা তোমরা তোমাদের বাবার মত ***র বাচ্চা হইয়ো না।তিনি কালা জাহঙ্গীরের চেয়েও বিষধর সাপ ছিলেন।কালে জাহাঙ্গীর শুধু নিজে ছোবল দিতেন, তিনি সমাজে শতশত কালা জাহঙ্গীর পয়দা করতেন।
ঈবলিশ আলীর ঈবলিশনামাঃ এক সময়কার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্রাস অভি, নিরু, ইলিয়াস এর কথা কে শোনেনি!ইলিয়াস আলী তার ছাত্রনেতা জীবন থেকে আজ পর্যন্ত কতগুলো মানুষকে হত্যা করেছে, কত সন্ত্রাসী তৈরী করেছে, কত মায়ের বুক খালি করিয়েছে, কত দুর্নীতি, ডাকাতি করেছে, কত সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালনা করে তার হিসাব কেউ রাখেনা।
সেদিন এক বন্ধু বলছিল, প্রথম যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকি - ইলিয়াস আলি আর অভির কি দাপট। বন্ধুক যুদ্ধ এদের কাছে তখন ছেলেখেলার মত।একদিন মনে আছে - এরা মনের সুখে গোলাগুলি করছে আর আমরা লেকচার থিয়েটারের বারান্দায় উপুর হয়ে শুয়ে আছি।কোথাও যেতে পারছি না আর টিয়ার গ্যাসের ঝাঝে জান যায় যায়।রাত নয়টা কি দশটার দিকে আই বি এ ভবন টপকিয়ে কোনভাবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হই। পরের দিন পেপারে দেখলাম একজন ছাত্র নিহত। এটা প্রায়ই হত। আমার এতকিছু ভাল করে মনে নেই -তবু মনে হয় ইলিয়াস সাহেবকে এর কিছুদিন পর ইউনিভারসিটি থেকে বের করে দেয়া হয়।পরবর্তিতে ইনিই হন ছাত্রদলে নেতা।পরে আরও অনেক বড় একজন নেতা হয়েছেন (!)। বাংলাদেশের এত বড় নেতা, ঈবলিশের চরিত্রের অধিকারী না হয়ে এদেশে কেউ বড় নেতা তার নজির তো গত ৪১ বছরের ইতিহাসে নেই।উনি বিশাল ব্যাবসায়ি(!)। এই কিছুদিন হল শতকোটি টাকা ব্যায়ে ঢাকায় হাউজ নামে এক বিশাল বাড়ি করেছেন।
এই ইলিয়াস আলী... সেই ইলিয়াস আলী, যিনি ছিলেন দাপুটে ছাত্র নেতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পসের অন্যতম ত্রাস।যার বিরুদ্ধে ছিল হত্যা ও গুম করার অনেক অভিযোগ।গত দশ পনের বছর সিলেটের রাজনীতির কলকাটি নাড়ছেন যে ক’জন রাজনীতিবিদ তার মধ্যে ইলিয়াস আলীর ভূমিকায় প্রনীধান যোগ্য।সাবেক অর্থমন্ত্রী সাইফুর রহমানের সময় কিছুটা চাপের মধ্যে থাকলেও এসময়ে তিনিই বৃহত্তর সিলেটের রাজনীতির পাকা খেলোয়াড়।বিরোধীদলের একজন নেতা হওয়ার পরও ইচ্ছেমত ছড়ি ঘোরাতেন সিলেটের রাজনৈতিক ময়দানে।
সিলেটের এমসি কলেজে এইচএসসি অধ্যয়নকালে ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত হন ইলিয়াস আলী।সে সময় তিনি ছিলেন ছাত্রলীগের একজন কর্মী।১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন বিভাগে ভর্তি হওয়ার পর তিনি ছিলেন জসিম উদ্দিন হলের আবাসিক ছাত্র।বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েই ইলিয়াস আলী যোগ দেন এরশাদের ছাত্রসমাজে।এসময় অস্ত্রবাজির রাজনীতি শুরু করেন।বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকাতে থাকেন অস্ত্রের চালান।নতুন বাংলা ছাত্রসমাজের ক্যডার হিসেবে যোগ দিলেও পরে দলবদল করে ছাত্রদলের নেতা হয়ে ওঠেন ইলিয়াস আলী।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররাজনীতিতে গ্রুপিংয়ের রাজনীতি ঢুকিয়েছিলেন ইলিয়াস আলী।গড়ে তুলেছেন নিজস্ব গ্রুপ।ছাত্রদলের বিশাল ক্যাডার, এই পরিচিতি দিয়েই উত্থান তার।একের পর এক ঘটনার নায়ক হয়ে জন্ম দিতে থাকেন অভন্তরীণ সংঘাত।এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন হলে ও ক্যামপাসে ঘটে যায় বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড।ইলিয়াস আলী পরিণত হন ত্রাস সৃষ্টিকারী এক সন্ত্রাসনির্ভর ছাত্রনেতায়।বহু খুনের অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে।সে কারণে একাধিকবার গ্রেফতার করা হয় তাকে।৮৭ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কারণে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়।তার বিরুদ্ধে ৮৮ সালের ১১ ডিসেম্বর ছাত্রদল নেতা বজলুর রহমান শহীদ হত্যাকান্ড, ৮৯ সালের ২৯ নভেম্বর তার নেতৃত্বে ডাকসু কার্যালয় ভাংচুর, ৯২ সালের ৩ আগস্ট ছাত্রদলের রতন গ্রুপের সঙ্গে ইলিয়াস গ্রুপের বন্দুকযুদ্ধে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির নিহত হওয়া এবং এই সংঘর্ষের জের ধরে ৯২ সালের ৪ সেপ্টেম্বর মামুন ও মাহমুদ নাম দুই ছাত্রদল নেতার হত্যাকাণ্ডের মূল নায়ক ছিলেন ইলিয়াস আলী।মামুনকে হত্যা করে তার লাশ গুম করা হয়েছিলো সূর্যসেন হলের পানির ট্যাংকিতে।এছাড়াও প্রতিপক্ষ গ্রুপের সঙ্গে সশস্ত্র সংঘর্ষে ছাত্রদল নেতা মির্জা গালিব ও ছাত্রলীগ নেতা লিটন হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৯১ সালে গ্রেফতার করা হয় ইলিয়াস আলীকে।ওই বছর ক্ষমতায় আসে বিএনপি। তাই এক বছরের মধ্যেই ছাড়া পান ইলিয়াস আলী।এর পর দলের প্রত্যক্ষ মদদে ছাত্রদলে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করতে সক্ষম হন তিনি।
৯২ সালে ১৬ জুন ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠন করা হলে রহুল কবির রিজভী আহমেদ সভাপতি ও এম ইলিয়াস আলী সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।কিন্তু সন্ত্রাসী তখনও কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগ ওঠায় বিএনপির শীর্ষ নীতিনির্ধারকরা তার প্রতি বিরগভাজন হয়ে ওঠেন।মাত্র ৩ মাসের মাথায় ছাত্রদলের কমিটি ভেঙ্গে দেওয়া হয়। এ সময় বিএনপি ক্ষমতায় থাকা স্বত্বেও ৯৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর মামুন ও মাহমুদ হত্যা মামলায় আবার গ্রেফতার হন ইলিয়াস আলী।রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়।২ বছর কারাবাসের পর মুক্তি পান তিনি।শর্ত হিসেবে বিএনপির হাইকমান্ডকে ইলিয়াস আলী কথা দেন কেবলমাত্র তার নিজ এলাকা বিশ্বনাথ-বালাগঞ্জে বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করা ছাড়া অন্যকিছু নিয়ে মাথা ঘামাবেন না।এরপর ঢাকার রাজনীতি ছেড়ে সিলেটে যান ইলিয়াস আলী।
কিন্তু সিলেট গিয়েই ভুলে বসেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে দেওয়া তার ওয়াদার কথা।সে সময় থেকেই ভংয়কর মূর্তি নিয়ে সিলেট দাপিয়ে বেড়ান এই নেতা।শুধু নিজ এলাকায় বিএনপি সংগঠিত করা নয় সিলেটে তাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের একটি শক্তিশালী গ্রুপ গড়ে উঠে, সিলেটকে অস্ত্রবাজীর তীর্থভূমি করে তোলেন।তিনি নিজেও তার বেপরোয়া আচরণ অব্যাহত রাখেন।নিজস্ব বলয় গঠন করে সিলেটের রাজনীতির আলোচনায় উঠে আসেন ইলিয়াস আলী।১৯৯৬ সালে ভোটারবিহীন নির্বাচনে প্রথমবারের মতো দলীয় মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।সিলেটের অনেক সিনিয়র রাজনীতিবীদ ইলিয়াস আলীর ও তার দলবলের হামলার মুখে পড়েন।বর্ষীয়ান রাজনীতিবীদ এম সাইফুর রহমান, আবদুস সামাদ আজাদ, সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত, এসএমএ কিবরিয়া, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, আব্দুল মাল আবদুল মুহিতের মতো ব্যক্তিরা ইলিয়াস আলীর রাজনৈতিক কূটচালের কাছে অসহায় হয়ে পড়েন।শুধু সিলেট আর ঢাকায় নয় দেশের বাইরেও উশৃংখল আচরণের দায়ে পুলিশের নজরবন্দি হতে হয় ইলিয়াস আলীকে।
২০০১ সালে এমপি হওয়ার পর তার এলাকা বিশ্বনাথ বালাগঞ্জে ত্রাসের রাজনীতি কায়েম করার অভিযোগ উঠে ইলিয়াস আলী বিরুদ্ধে। তার নির্বাচনী এলাকায় সন্ত্রাসী বাহিনী আর প্রশাসনকে ইচ্ছেমতো দলীয়করণের প্রচেষ্টায় নামেন তিনি।প্রকাশ্য আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে মাঠে নামে ‘ইলিয়াস বাহিনীর লোক’ নামে পরিচিত একদল ক্যাডার-এমন অভিযোগ তার নির্বাচনী এলাকার মানুষের।এসব কিছুর প্রতিবাদ করারও সাহস ছিলো না মানুষের এমনকি ভুক্তভোগীদের। ২০০১ সালের ওইসব ঘটনার জের ধরে মামলা হয়েছে ইলিয়াস আলী নিখোঁজ হওয়ার পরের দিন সকালে। সিলেটের বিশ্বনাথ থানায় তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগ এনে দুটি মামলা হয়।২০০১ সালে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ এনে মামলা দুটি করেছেন আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক ব্যবসায়ী বশারত আলী বাঁচা।মামলায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, ভয় দেখানো, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে।বলা হয়েছে ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর ইলিয়াস আলী ও তার লোকেরা বাদীর ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়।এতসব অত্যাচার নিপিড়ণের অসংখ্য বিতর্কিত ঘটনার নায়ক ইলিয়াস আলী সবকিছু পাশ কাটিয়ে ফিল্মি স্টাইলে দেশব্যাপী পরিচিত হয়ে উঠেন।
সর্বশেষ সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এম এ কিবরিয়া হত্যা এবং ব্রিটিশ হাইকমশিনার আনোয়ার চৌধুরীরকে হযরত শাহজালাল মাজার গেটে হত্যা চেষ্টার অভিযোগও ওঠে তার বিরুদ্ধে।তবে এতকিছুর পরেও ইলিয়াস আলীর নির্বাচনী এলাকা বিশ্বনাথ বালাগঞ্জের সরকারী অসংখ্য প্রজেক্ট নিয়ে উন্নয়নে অনেক অবদান ও দুর্নীতি ও গ্রুপ পালন করতেন। সাধারণ মানুষ তাই রাজনীতির কূটচাল ভুলে ইলিয়াস আলীকে তাদের উন্নয়নের কাণ্ডারী ভাবেন।আর সিলেট-লন্ডন কানেকশন, কোটি কোটি টাকার লেনদেন এসব বিষয় নিয়েও কথা শোনা যায়।
ক্রসফায়ারে ছিন্তাইকারী থেকে শীর্ষ সন্ত্রাসী পর্যন্ত গুলি করে ফেলে রাখতে পারলেও দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের জন্মদাতা বাপদের টাচও করতে পারেনি, র্যাব, যৌথ্য বাহিনী কেউ।এবার গুম বাহিনী আশির্বাদ হয়ে এসেছে জাতীর স্বপ্নের সেই মহৎ কাজটি করছে, ওরা ফেরেশ্তার কাজ করছে।গুম-হত্যা বাহিনী এগিয়ে চল, আরও শত ইলিয়াসকে গুম কর, আমরা জিনিষটাকে বড়ই লাইক করলাম, ক্রস ফায়ারের চেয়ে বেশি। ক্রসফায়ারকে যারা সমর্থন করে তাদের চেয়ে আমাদের লজিক ও উদ্দেশ্য অনেক মহান।সুশিলরা ভন্ডামী না করে আমাদের সাথে বলুন, গুম বাহিনীরা সমাজে প্রাকৃতিক পরিষ্কারক হিসাবে কাজ করছে।আমরা সেদিন সবচেয়ে খুশি হবো যেদিন শুনবো আমেরিকায় বা যুক্তরাষ্ট্রে কেউ গুম হবে। ক্রসফায়ারের খবর শুনে খারাপ লাগলেও কেন যেন ইলিয়াস আলী কথাটা শুনে মন খারাপ হয়নি।নিজে যা করবে তোমার পরিনতিও তাই হবে।এই দুই মহিলারও একদিন এই হবে, এদের সন্তান ও সন্তানের সন্তানকেও ভোগ করতে হবে হাজার হাজার মানুষের অভিশাপ।এদের কবরও একদিন এদেশের মানুষ এদেশের মাটিতে রাখবে না।
দেখেন পুলিশও ভয়ে ভদ্র ভাবে সরিয়ে দিচ্ছে।বলুন তো শুয়রের বাচ্চা বলে ভুল করেছি।জানেন এরা আজও বিদ্যুৎ ও জ্ঞান দুইটিতেই অন্ধকার রাখা গ্রামগুলোতে রাত হলেই দল বেঁধে বুনো শুয়েরমত গোগো করে।
গুম বড় ভালো সিস্টেম, ক্রসফায়ারের চেয়েও মহৎ এর উদ্দেশ্য।তবে দূঃখের বিষয় ক্রসফারের পরদিনই সন্ত্রাসীর লাশ পাওয়া গেলেও গুমের অনেক দেরী হয়, আহ কালই যদি দেখতাম এই ঈবলিশ আলির ডেডবডি কোথাও পরে আছে।
আমরা RAB এর ক্রসফায়ার ও গুম বাহিনীর গুম করা দুইটাই সমর্থন করি।বরং গুমকে ক্রসফায়ারের চেয়ে বেশি মর্যাদার আসনে বসাই।নরসিংদীতে র্যাবের বন্দুক যুদ্ধের পোস্টমর্টেম - ক্রস ফায়ার ওর সিক্স মার্ডার!
.... কেন এটা ঘটলো জানতে চাইলে বলা হয়, ঘটনাটা রাজনৈতিক না, টাকাপয়সার লেনদেন সম্পর্কিত। কিছুদিন আগে উনি ডিওএইচএস এ ‘---’ কোটি টাকা দিয়ে আরেকটি বাড়ি কিনেছেন। সে বাড়ির পেমেন্ট নিয়ে ঘাপলা করলে একটি গোয়েন্দা সংস্থা এর সঙ্গে জড়িয়ে যায়। সে রাতে রূপসী বাংলা হোটেলের বৈঠকটিও ছিল এ পেমেন্ট সংক্রান্ত। সূত্রটিকে নিজের সন্দেহ উল্লেখ করে বলি, এমন কাহিনী সরকারের হাতে থাকলেতো তা ঘটা করে মিডিয়াকে বলার কথা। জবাবে বলা হয়, যে সংস্থা কাজটি করেছে, তাদের মধ্যে দুটো গ্রুপ হয়ে গেছে।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
মোঃ আল জাহান বলেছেন: ইলিয়াস আলি যাই করেন না কেন নিজের এলাকার জনগণের কাছে ইনি খুবই জনপ্রিয় । ইলিয়াস আলি গত টার্মে যা করেছেন তা মনে হয় আর জীবনেও কেউ করতে পারবে না । আমরা জনগণ কাজ চাই ।
তাই ইলিয়াস আলির বিরু্দ্ধে যতই অপপ্রচার করা হোক না কেন জনগণের কাছে তিনি প্রিয় থাকবেনই ।
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:০৮
সহজ পৃথিবী বলেছেন: আপনাদের এলাকার লোকজন দেখি সব ইলিয়াস আলী।এত স্বার্থপর কেন আপনারা, আপনাদের কয়টা পুল, স্কুল, রাস্তা দিছে তাই এরকম শুয়রের বাচ্ছার পিছনে তালি দিয়া উৎসাহ দিচ্ছেন, ছিঃ - খোজ নিয়ে দেখেন ওগুলো ওর বাপের টাকায় হয়নি বরং ওখান থেকেও চান্দা খাইছে।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
কামরুজ্জামান খান বলেছেন: মানলাম ইলিয়াস আলি সন্ত্রাসী, তাই বলে কি আপনি গুপ্ত হত্যা সমর্থন করেন?
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৩৪
সহজ পৃথিবী বলেছেন: না গুম হত্যাকে কখনও সমর্থন করি না, তবে গুমের উদ্দেশ্যকে ক্রসফায়ারের উদ্দেশ্যের চেয়ে মহৎ মনে করি।
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
বিদ্যাগজগজ শামীম বলেছেন: ইলিয়াস আলীর রুট তাইলে-- ছাত্রলীগ।
ইলিয়াস আলী গুম হওয়াতে আপনাকে খুব খুশী খুশী লাগতাছে।
যে ভাবে ইতিহাস মেকিং করছেন ।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
আহমেদ জুয়েল বলেছেন: ইরিয়াস আলী যত বড় সন্ত্রাসীউ হোন না কেন, তিনি এদেশের একজন নাগরিক। অপরাধ করলে তার শাস্তি হবে।
কিন্তু বাস্তবতা এই, আরও শত শত ইলিয়াস বা ইলিয়াসের বাপ আমাদের দেশে আছে। তাদের বিচার হয় না।
আইজক্যা তিনি নিখোঁজ। এজন্য আপনি তার কুকর্ম নিয়ে লিখছেন। এতদিন কই আছিলেন ভাইডি?
তিনি গুম না নিখোঁজ যাই হোক না কেন, সবার সামনে তার খারাপ দিক তুলে ধরে কি অভিসন্ধি হাছিল করতে চান।
এই দ্যাশের নাগরিক হইলেও আপনিও একদিন গুম হইয়া যাইতে পারেন। সাবধান থাকেন আর এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তোলেন।
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৩
কেএসরথি বলেছেন: আরে কালকে আ:লীগের কোন নেতা গুম হোক - দেখেন না কেমনে পল্টি মারে এই ভদ্রলোক।
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
সালাহউদ্দীন জাহাঙ্গীর বলেছেন: @ আহমেদ জুয়েল @ কামরুজ্জামান খান ....
ধুর! খালি জ্ঞানের কথা কইয়েন নাতো। সব শালারে মারুক।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
নয়ামুখ বলেছেন: ইলিয়াস যদি কাউকে হত্যা করে থাকে তবে তার বিচার হওয়া উচিত। কিন্তু কাউকেই গুম করা উচিত না।
আজ যদি আপনার ছেলে-মেয়ে অথবা ভাই-বোন কেউ গুম ঠিক ইলিয়াসের মতো গুম হয়ে যায়, মনে হয়না আপনি এভাবে কোনো পোস্ট দিতে পারবেন। হোকনা সে অপরাধী।
৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
পুংটা বলেছেন: এখনই অনেকেই আপনাকে দালাল বলবে... ব্লগিং করে কত টাকা পান সেটা জানতে চাইবে। অনেকেই ইসলাম ধর্মের কথা টেনে আনবেন। তবে আমি বলি ওই হালাগো ‘হুগা মাইরা আবার ইমুন পুষ্ট দিয়েন’।
১০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:২৯
মোঃ আরিফ হাসান রনি বলেছেন: এটা লেখকের কোন দোষ না, এটা আওমীলগিারদের রক্তের দোষ। ওরা তুলসী পাতায় ধোয়া, আর আমরা দেশে ভেসে আসেছি। ভাদা, অপেঙ্কা করেন গদাম আসছে!!! প্রতিটি মানুষের জীবনের নিরাপত্তা দেন। আর না পারলে দাদাদের কাছে যান।
১১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
মোঃ আল জাহান বলেছেন: লেখককে বলছি যার টাকা দিয়েই করুক করেছে তো । এদেশের সব শালাই দুর্নীতি এবং জনগণের টাকা মেরে খায় । ইলিয়াস আলি যদি কিছু খেয়েই থাকেন তাতে আমাদের কি আসে যায় । উনি যেসব রাস্তাঘাট করেছেন তা অনেকে কল্পনায় ও ভাবেনি হবে । আর এ যে হাম্বালীগ ক্ষমতায় এসেছে এরা কি করছে? না কোথাও কোন রাস্তাঘাট করল না দ্রব্যমূল্য কমাল । আমাদের বর্তমান এমপি সাড়ে তিন বছরে ও মনে হয় তিন কিলো রাস্ত করতে পারেনি । আপনি এদেশে কোন নেতাকে সত মনে করেন? সবাই নিজের আখের গোছাতেই ব্যস্ত ।
১২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩২
বাংলাদেশের তাবেদার বলেছেন: আওয়ামীলীগের ইলিয়াস আলীদের কেন গুম করা হচ্ছে না??????
১৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৪
চারু৩২ বলেছেন: ইলিয়াস আলী যত বড় সন্ত্রাসী হোক না কেন তার শাস্তি অবশ্যই গুম করা।
আমার মতন যার যার পরিবার তার মত সন্ত্রসির কারনে আজ সন্তান হারা তারা জানে এর কি কষ্ট।যেই পরিবারের মানুষ তার কারনে এখনো কাঁদছে তারা যদি ওরে হাতের কাছে পাইত মেরেই ফেলত।সেই তুলনায় গুম অনেক নস্যি।
জয়নাল হাজারী,হাজী সেলিম,পিন্টু নামক আরও যেসব সন্ত্রাসীর কারনে মায়েদের বুক খালি হচ্ছে সব গুলারে ধইরা মাইরা ফেলা উচিৎ।
ওরা মানুষ না ওদের আবার কিসের মানবাধিকার।
কিছু সুশীল এখানে আসছে ভালো ভালো কথা বলতে।
সুশীল দেখলেই জুতাইতে মঞ্চায়।
১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
মোঃ আরিফ হাসান রনি বলেছেন: @ পুংটা বলেছেন: আমি বলি ওই হালাগো ‘হুগা মাইরা আবার ইমুন পুষ্ট দিয়েন’। আপনার পুটকি তো আগেই দিয়া দিছেন, দেশের টা না হয়.....ভাদা...
১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
হেডস্যার বলেছেন: তো সরকার ঘোষনা দিলেই পারে যে গুমের মাধ্যমে ইলিয়াসকে যথোপযুক্ত শাস্তি প্রদান করে হয়েছে।
১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪২
বল্লাগোষ্ঠী বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++
১৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩
হা...হা...হা... বলেছেন: এই লেখাকে আমি মোটেই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে অপপ্রচার বলতে রাজি নই। লেখাটি তথ্যবহুল। ইলিয়াস আলীর সম্পর্কে আমি তেমন কিছুই জানতাম না। লেখককে ধন্যবাদ।
১৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪
বল্লাগোষ্ঠী বলেছেন: চারু৩২ বলেছেন: ইলিয়াস আলী যত বড় সন্ত্রাসী হোক না কেন তার শাস্তি অবশ্যই গুম করা।
আমার মতন যার যার পরিবার তার মত সন্ত্রসির কারনে আজ সন্তান হারা তারা জানে এর কি কষ্ট।যেই পরিবারের মানুষ তার কারনে এখনো কাঁদছে তারা যদি ওরে হাতের কাছে পাইত মেরেই ফেলত।সেই তুলনায় গুম অনেক নস্যি।
জয়নাল হাজারী,হাজী সেলিম,পিন্টু নামক আরও যেসব সন্ত্রাসীর কারনে মায়েদের বুক খালি হচ্ছে সব গুলারে ধইরা মাইরা ফেলা উচিৎ।
ওরা মানুষ না ওদের আবার কিসের মানবাধিকার।
কিছু সুশীল এখানে আসছে ভালো ভালো কথা বলতে।
সুশীল দেখলেই জুতাইতে মঞ্চায়।
১৯| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৪৯
মৃগয়া বলেছেন: হ ইলিয়াস আলী সন্ত্রাসী। হালারে কুপায়া কাইটা কুইটা ভাসায় দেও। লুকাছাপা করো ক্যান?
সোজা কথা কও ইলিয়াস আলী বড় সন্ত্রাসী এইডা এতোদিন পরে টের পাইছো তাই গুম করছো। মাগার লুকায়া লুকায়া। কারন বুকের পাডানাই।
ও হ্যা সাগর-রুনীরে যে সন্ত্রাসী কইলা না আর তাগোরে যে সব পীর সাহেব খুন করছে তাদেরকে মেডেল দিলানা? নিদেন পক্ষে একটা নোবেল তো দিতে পারো নাকি?
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:১৮
সহজ পৃথিবী বলেছেন: আপনি তো এক তো এক চোখা তাই এই আপনার প্রতিক্রিয়াঃ কিভাবে মানুষ হত্যা করতে হয় দেখুন, তদন্ত দেখুন আর দেখুন আপনার আমার ভবিষ্যৎ।
২০| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
মিশুক৩১ বলেছেন: মন্তব্য কইরা কি লাভ??????? হেরা তো মামতো ভাই....লীগ বি এন পি...
আর বাকীগুলা এই দুই দলের পা চাটা কুত্তা.............
এদের কথা চিন্তা না করে নতুন কিছু নিয়া ভাবুন.....
আর হেরা যে শক্তিশালী তাতে এদের অকর্ম নিয়ে লেখার বা বলার সাহস কার নেই...
তাই এদের মত পাবলিকদের কে গুম / ফায়ার সমর্থনযোগ্য।
কেবল খেয়াল রাখতে হবে নিরপরাধ কেউ যে শাস্তি না পায়।
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৮
সহজ পৃথিবী বলেছেন: ভাই আপনার ভেতর আম পাবলিকের বেসিক আর্জটা পাইলাম, ধন্যবাদ।তারাতারি জঙ্গল পরিষ্কার হয়ে স্থায়ী ভাবে আলোকিত হউক।
২১| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬
সুইট টর্চার বলেছেন: হেতের খুশী হওয়া দেখে মনে হচ্ছে সে ই গুম করেছে, এই ভাদারে ধরলেই বের হবে আসল রহস্য।
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৫
সহজ পৃথিবী বলেছেন: নেটে এইসব আবলতাবল কতার ভাত নাই, বাইরে গিয়া খালি অন।
২২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:২৪
স্বাধীকার বলেছেন:
নরসিংদীতে খুন হওয়া ৬ জনের উপর কয়েক দিন আগে আপনার লেখাটিতে মনে হয়েছিলো আপনার সচেতনতা এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীলতা বর্তমান।
আজ আপনি ইলিয়াসকে শুয়োরের বাচ্চা বলছেন, আইনশৃংখলা বাহিনীর অপহরণকে ঢাকতে ইলিয়াসের কাহিনীর কপিপেস্ট করছেন। একবারও আপনি আইনের কথা, গুম হওয়া, অপরাধ করলে আইনের আওতায় বিচার করার কথা-বললেন না। আপনার সেদিনের পোস্ট এবং সেদিনের উচ্চবাচ্যকে কেবল অভিনয় মনে করছি। আপনাকে অসুস্থ্য মনে করছি। আপনার মতো মতলবী পোস্টকারী হিপোক্রেটদের কারণেই সরকার বিভ্রান্ত হয়, বিরোধীদল ভুল করে।
ইলিয়াস ইবলিশ হলে, সরকার তাকে এতদিন গ্রেফতার করলোনা কেন? আইনের আওতায় বিচারে দন্ড দিলোনা কেন? আপনি স্রেফ অসুস্থ্য একজন মানসিক রোগী-যিনি নরসিংদির ঘটনায় উচ্চবাচ্য করলেন, একই পোস্ট ৪/৫বার দিলেন।
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ৯:০৩
সহজ পৃথিবী বলেছেন: কত সহজ মুখস্ত অনেক কিছু বলে ফেললেন।অসুস্থের সমাজে নিজেকে সুস্থ দাবির মত ল্যাম ডিফেন্ডও করলেন।মস্তষ্কের ভাষায় কথা বলতে চান, আচ্ছা -
আপনি বলুন তো কে বেশি বিষধর, কালা জাহাঙ্গীর না ইলিয়াস ?তাহলে কেন কালা জাহাঙ্গীর নিহত হওয়ার পর হরতাল করার নূন্নতম যোক্তিকতা আসে না ?ভন্ডামী করছি নাতো ? আশির দশকে বাংলাদেশের বিশ্ব বিদ্যালয়ে সন্ত্রাসের যে বীজ উপ্ত হয়েছিল যা আজ দেশে হাই ইস্কুল পর্যন্ত ছরিয়ে গেছে তার জন্ম কি কালা দিতে পারতো, কে যোগ্য ? যোগ্যতার ভিত্তিতে বিচার করুন।এবং ক্রম অনুসরন করুন।
আর হ্যা, সত্য বলতে যেমন কখনও দ্বিধা করা উচিত না, তেমনি সঠিক সময়ে সত্যটি বলা সত্যের ইনহ্যারেন্ট লক্ষ্য, আপনার দায়িত্ব।তাই ইলিয়াসনামার এটাই উপযুক্ত সময়।
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১১:৫৫
সহজ পৃথিবী বলেছেন: শুনুন নূন্যতম সুস্থতার দুইটি ফ্যাক্টর হচ্ছে আপনি সংখ্যা ক্রমানুসারে বলতে পারবেন ও মাত্রা সেন্স থাকবে।দেখুন তো আপনার নিজের ও এই সমাজের এই সাধারন যুক্তিবোধ এর অবস্থা কোথায় ?
দেখুন তো কোন গুমটির জন্য আপনার আগে ও বেশি চিৎকার দেয়া উচিত ? দিয়েছিলেন ?
জানি আপনার ভেতর একফোটাও কিছু আসেনি।এখন চাইলে দেখাতে পারেনঃ আমরা দেশপ্রেমীক বীর ড্রাইভার আলী আজমকে খুজছি
অসুস্থ মানুষের সমাজ ও মানুষ শতশত কালা জাহাঙ্গীরদের জন্মদাতা ইলিয়াস আলীর জন্য চিৎকারকরে, ব্লগ লেখে, রাস্তা অবোরোধ করে আর গরীব আলী আজমদের রাস্তার কুকুর বিড়ালও মনে করে না।ছিঃ আপনাদের সুস্থতায়।নষ্ট সমাজের নষ্ট সাইকোর দল, এদের শয়তান বললেও অসুস্থ শয়তান বলতে হবে।
২৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:০০
আঁধার কন্যা বলেছেন: সব ইলিয়াস গোর মাইরা সাফা কইরা ফেলা হোক। ইলিয়াস কি কিবরিয়ার চাইতে বড় নেতা নাকি আহসানউল্লাহ মাস্টারের চাইতে বড়?? খা-ল্যাদা বাহিনি এদের হত্যার কোন বিচার করল না। আর এক চোর ইলিয়াস এর জন্য পুরা বাংলাদেশ অচল কইরা দিসে
এই দুই বেটির একটাও কুনু কামের নাহ । আর যেসব চুসিল গুম হত্যা বন্দের কতা কইতেসে, তাগোর ফুল ফ্যামিলিরে মাইরা ফেলান দরকার! আইসব আবাল রা না থাকলে কোন সমস্যা নাই
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:২২
ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: ভাই একটা কথা আছে, কাকের মাংস কাক খায় না, তয় মানুষেরটা মানুষ খায়! আমরা নিরীহ জনগন কোন দিনও প্রতিবাদ করার সাহস পাবো না! তয় পয়লা যে কথাডা কইলাম, এসব সন্ত্রাসীর প্রতিবাদ আরেক সন্ত্রাসীই করবে। আজকে অমুকে তমুক কে গুম করবে, পরশু আরেক জন আইস্যা অমুক কে গুম করে ফেলবে! এভাবেই ওরা শেষ হবে! আমরা সাধারন জনগন ওগো চিপায় পড়্যা পিষ্ট হয়া যাবো তবুও মুখ ফুটে কিছু বলবো না! কারন আমরা হচ্চি বাষ্টার্ড জাতি! আমাদের কে রেপ করছে পাকিরা আগে ইংলিশরা তার আগে পূর্তগীজ রা...
নাহ আমারা কিছু বলবো না, বিশ্বাস করেন ইদানিং আমার মোটেও গর্ব হয় না বাংলাদেশে জন্মাইছি বলে!
২৫| ০৩ রা মে, ২০১২ রাত ১:৩৫
সহজ পৃথিবী বলেছেন: বিশিষ্ট সন্ত্রাসী ইলিয়াস আলীর কুকীর্তির ইতিহাস – আজ তার জন্যই বিএনপি’র হরতাল
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
ছারমী বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট ++++++++++++++