![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের জন্য লিখি আমি,নিজের জন্য বাঁচি,নিজের জন্য ভূবন আমার,হৃদয় দুয়ার মাঝি।হতাশার কাছে মাথা নত করে জীবনের শুরুশেষে, হতাশাকে ফেলে বাস্তবতাকে মানিয়া নিয়েছি মনে।আমার পথ চলা অভ্রনীল কোন পথিকের পথে,আমার পথ চলা কোন বিষাদময় গতির পথে,আমার পথ চলা অর্ন্তহীন পথে,পথে পথে ঘুরি শুধু পথের সন্ধানে।বসে আছি শুধু তোমার পথ চেয়ে কবে আসবে তুমি ধরবে এই হাত,কুয়াশাতে ভিজবো দুজন মনেতে রবে না কোন ক্ষাত।নীলখামে মোড়া পত্র তোমায় দিবো প্রতিমাসে,বুঝ বে তখন হৃদয়ে আমার কত ভালবাসা লুকিয়ে আছে।:-D:-D:-Dহয়ত জীবনের অর্থ একদিন বুঝতে পারবো কিন্তু সেদিন জীবনে উপলব্ধি বলতে কিছু থাকবে না।চোখে থাকবে হয়ত মোটা ফ্রেমের চশমা,ঠিকভাবে দাড়িয়ে থাকার জন্য হয়ত হাতে থাকবে লাঠি
পর্ব ০২ : বালিয়াটি প্রাসাদ.........>>>>>
স্বপ্ন পূরণের লক্ষে...... ঘড়ির কাটা সকাল ৯. ৪৫, কল্যাণপুর থেকে গাবতলীর দিকে আমরা ৩ জন । লক্ষ্য বালিয়াটি প্রাসাদ । মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি জমিদারবাড়ি।
ঢাকা থেকে প্রায় পঞ্চাশ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম দিকে এবং মানিকগঞ্জ জেলা শহর থেকে প্রায় আট কিলোমিটার পূর্ব দিকে ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আঠারো শতকের মধ্যভাগে জমিদার গোবিন্দরাম শাহ বালিয়াটি জমিদারবাড়ি নির্মাণ করেন।
আমাদের বাস মেইন রোডে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে যখন গ্রামের সবুজে ঘেরা রাস্তায় চলা শুরু করলো তখন #সাইফ আর তারেক আপন মনে চল না ঘুরে আসি অজানা তে গান ধরল। ভাবলাম আমি বাদ যাব কেন?
মনে যখন নতুন কিছু দেখার ইচ্ছা তখন সেই গ্রামের সরু রাস্তায় ৫০ কিমিঃ বেগে চলা বাস খানিকটা ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করছিল । ২ ঘণ্টায় পৌঁছে গেলাম সাটুরিয়া। সেখানে কিছু নাস্তা করে আবার ইজিবাইকে করে যাত্রা। ৩০ মিনিটে পৌঁছে গেলাম বালিয়াটি প্রাসাদ ।
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি মূলত পাঁচটি মহলে প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে টিকে আছে প্রায় একই রকম চারটি মহল। আর এ চারটি মহলের মাঝের দুটি দোতলা আর দু পাশের দুটি তিন তলা। প্রাসাদটির মধ্যে রয়েছে জমিদারদের হাম্মাম খানা, হেরেম খানা, জমিদারদের ব্যবহৃত বিভিন্ন দর্শনীয় বস্তু।
বালিয়াটিতে ১৯২৩ সালের দিকে জমিদার কিশোরী রায় চৌধুরী নিজ ব্যয়ে একটি এলোপ্যাথিক দাতব্য চিকিৎসালয় স্থাপন করেন। বর্তমানে এটি সরকারী নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হচ্ছে। বালিয়াটিতে গেলে হাসপাতালটি দেখা যাবে। জমিদার হীরালাল রায় চৌধুরী সাটুরিয়া থেকে বালিয়াটির প্রবেশ পথের পাশে কাউন্নারা গ্রামে একটি বাগানবাড়ী নির্মাণ করেন এবং সেখানে দিঘির মাঝখানে একটি প্রমোদ ভবন গড়ে তোলেন যেখানে সুন্দরী নর্তকী বা প্রমোদ বালাদের নাচগান ও পান চলতো। বর্তমানে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর দৃষ্টিনন্দন প্রাসাদটি রক্ষনাবেক্ষণ করছে।
ইতিহাসের সাক্ষি হয়ে আছে মানিকগঞ্জের বালিয়াটি প্রাসাদ ।
এককথায় অসাধারণ একটা জায়গা ।
০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৪
রাইয়ান৪৯ বলেছেন: হুম ঘুরে আসতে পারেন । প্রাচীন জমিদার বাড়ির গা ছমছম করা আক অনুভূতি । যদি ও মুল ভবনে এখন ঢুকতে দেয় না । তবে ওখানকার মামা কে বলে একটু সেটিং দিতে হবে তাহলে ঢুকতে দিবে
২| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
সুপ্ত আহমেদ বলেছেন: + প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম
০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৪০
রাইয়ান৪৯ বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৭
শূন্যবতী বলেছেন: ভালো-লাগলো। একদিন যাওয়ার ইচ্ছা আছে বালিয়াটি জমিদার বাড়িতে