নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহারা খাতুন ব্লগ

সুস্থ্য ব্লগিং করতে চাই.........

সাহারা খাতুন

সুস্থ্য ব্লগিং করতে চাই

সাহারা খাতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃদ্ধাশ্রমের ঠিকানা জানতে চাইঃ

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:০৬



পেশাগত ভাবে আমি ঢাকার একটি বিখ্যাত হাসপাতালের কাস্টমার সার্ভিস এক্সিকিউটিভ।এই হাসপাতালে যারা চিকিতসার জন্য আসেন-তাঁদের মধ্যে অনেকেই আছেন ‘একটু সর্দি সর্দি ভাব’ কিম্বা ‘গতরাতে ভালো ঘুম হয়নি’-তাই হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন! এই হাসপাতালে কোনো সাধারন বেড নেই-সবই কেবিন সীট। নুন্যতম সীট(কেবিন) ভাড়া প্রতিদিনের জন্য ১২ হাজার টাকা, সর্বচ্চটা বললামনা।ঐ ধরনের ধনাঢ্য ন্যাকা রোগীদের কোনো প্রকার চিকিতসা নাহলেও প্রতিদিন সব খরচ মিলিয়ে ২৫ হাজার টাকার বিল আসে! এই ধরনের রোগীদের দেখতে আসেন যারা তারাও সমাজের সর্বচ্চ পর্যায়ের মানুষ-অন্তত টাকা পয়শার বিষয়ে।এই হাসপাতালের সব কিছুতেই বিলাশিতা-অসুখুটাও অনেকটা বিলাশী সুখ!



আমার গ্রামের বাড়ি দেশের উত্তরাঞ্চলে। যেখানে ৮৫ ভাগ সাধারন মানুষই ক্ষুধা দারিদ্র মংগায় দিশেহারা।সেখানে শিক্ষার হার দেশের অন্যান্য স্থানের থেকে অনেক নীচের দিকে।আমিও তেমন এক পরিবারের সন্তান বললে ভুল হবেনা।আমার এবং আমার স্বামীর(আমরা একই স্কুলে পড়েছি)একজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষয়ত্রী অবশর জীবন যাপন করছেন গত ১০ বছর যাবত। যিনি এখন অসুস্থ্য। আমার সেই প্রিয় শিক্ষয়ত্রী জানেন-আমি ঢাকার বিখ্যাত একটা হাসপাতালে জব করি।চিকিতসার জন্য তিনি আমার শরণাপন্ন হলেন। আমি জানালাম এই হাসপাতালের এক্সপেন্সিভ চিকিতসার কথা। আর্থীক অবস্থার কারনে আমার হাসপাতালে তাঁর চিকিতসা সম্ভব নয়-শুনে তিনি হতাশ হলেন।তারপরেও আমাদের ছোট্ট সংসারে আপাকে নিয়ে আসি এবং একটি সকারী হাসপাতালে চিকিতসা করিয়ে সুস্থ্য হতে সহায়তা করি।প্রচন্ড আত্মসম্মানবোধে বলিয়ান শিক্ষিকা আপা তাঁর চিকিতসা ব্যয় নিজেই দিয়েছেন।উনি এখনও শুধু মাত্র পেনশনের টাকায় কোনো রকম কস্টে শিস্টে জীবন চালান।কিন্তু বর্তমানে বার্ধক্য জনিত রোগে তিনি কাবু হয়ে পরেছেন।



পাঠক, এক সড়ক দূর্ঘটনায় এই শিক্ষয়ত্রী বিয়ের ৮ বছরের মাথায় স্বামীহারা হন।শিশু দুই সন্তানের ভবিষ্যত চিন্তা করে ২য় বার বিয়ে করেননি। দুই সন্তান উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত এবং আমেরিকা প্রবাসী গত ২০/২১ বছর।সেখানেই তারা সেটেল্ড এবং স্টাবলিস্ট(একজন বিয়ে করেছেন মেক্সিকান/আমেরিকান মেয়ে)।৮ বছর পুর্বে তিনি তাঁর একসন্তানকে শেষ বারের মত দেখেছেন।ছেলেদের ধারনা-মা একা মানুষ, পেনশনের টাকাই তাঁর খেয়েপড়ে বেঁচে থাকার জন্য যথেস্ট!কিন্তু বৃদ্ধা মায়ের একাকীত্বের যন্ত্রনার কথা কেউ ভাবছেননা। অবশ্য ছেলেরা বছরে ২/১ বার মাকে ফোন করে খোঁজ খবর নেন।



আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষাকা পত্রিকায় পড়েছেন এবং লোকমুখে শুনেছেন “খতিব আবদুল জলিল নামক একজন দরদী মানুষ গাজীপুরে একটি দাতব্য বৃদ্ধাশ্রম চালাচ্ছেন-যেখানে ষাটউর্ধ যেকেউ থাকতে পারেন”।ঢাকায় তেমন আরো কয়েকটি বৃদ্ধাশ্রম রয়েছে। উনি মেন্টালী ডিটার্মাইন্ড-সেই ধরনের কোনো একটি বৃদ্ধাশ্রমে বাকী জীবনটা কাটাবেন।[/su



সম্মান্বিত ব্লগার বন্ধুরা, আপনাদের নিকট বিনীত আবেদন তেমন কোনো বৃদ্ধাশ্রমের ঠিকানা জানা থাকলে বিস্তারিত জানাবেন।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:১৭

নীরব 009 বলেছেন: এরকম ঠিকানা আমার জানা নেই তবে আপনার লেখা পড়ে খুব খারাপ লাগল।আপার শেষ ঠিকানাটা যেন সুখের হয় এ দোয়া করি।

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:২৮

সাহারা খাতুন বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:১৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: যদিও বাস্তব সত্য ঘটনা। এমন আমাদের চারপাশে অনেকেই আছেন। কিন্তু তারপরও খুব খুব কষ্ট পেলাম। সন্তানের কাছে তো মায়েরা কিছুই চান না। তাদের একটাই চাওয়া, " আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে"।
কিন্তু তাই বলে এভাবে মাকে অসহায় অবস্থায় রেখে নিজেরা বিলাষি, আয়েসি জীবন যাপন করবে? ধিক!!! সেই সব সন্তান নামক কুলাঙ্গারদের।


আপনি জুলভার্ন ভাইয়ার পোস্টে উনার মেইল আইডি চান। আশা করছি উনি এ ব্যাপারে আপনাকে সহযোগিতা করতে পারবেন।

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩০

সাহারা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু-একটি ক্লু জানাবার জন্য।

৩| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:২০

সুরঞ্জনা বলেছেন: আপনি আমার পুরনো যে কোন পোস্টে আপনার মেইল আইডিটি দিন। আমি পরে মুছে ফেলবো।

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩১

সাহারা খাতুন বলেছেন: জ্বী, আমি দিচ্ছি....

৪| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:২৭

আবু বকর িসিদ্দক বলেছেন: সুরঞ্জনা @ সব যায়গায় সব কিছু মানায়না !.... শুভ হোক অপনার পথ চলা ।

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩১

সাহারা খাতুন বলেছেন: কিছুই বুঝলামনা।

৫| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩৬

মিজান-২২৮ বলেছেন: খুব কষ্ট পেলাম, ঠিকানা পেলে একদিন কোনদিন কোন একটি বৃদ্ধাশ্রমে গিয়ে নিঃসঙ্গ প্রবীণদের সাথে কয়েকটি মূহুর্ত অতিক্রমের চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ ।

১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৪৩

সাহারা খাতুন বলেছেন: অনুরোধ থাকলো- ঠিকানা জানলে জানাবেন।

৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৪৬

ফাইরুজ বলেছেন: যদি জীবনের শেষ কটা দিন বৃদ্ধাশ্রমে কাটাতে হয় তাহলে সন্তান জন্ম দিয়ে কি লাভ ।আপনার আপার জন্য অনেক শুভ কামনা থাকল ।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৮:৪৬

সাহারা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৪৬

এ কে এম নাহিদ বলেছেন: Falur ekta ase nobi nogor theke ashulia jabar pothe, rtv vobone khoj nile details jante parben

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৮:৪৮

সাহারা খাতুন বলেছেন: সঠিক ঠিকানা জানতে পারলে সুবিধা হতো।

৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫১

এ হেলাল খান বলেছেন: অনেক খারাপ লাগল আপু আপনার লেখা পড়ে। আমরা শুধু পুথীগত শিক্ষায় শিক্ষিত হলাম। সু-শিক্ষা পেলাম না। মা´ শুধু এই শব্দটার মধ্যে কত ভালবাসা ......। অথচ সে মায়ের জন্য আমরা কি করলাম।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৮:৫৪

সাহারা খাতুন বলেছেন: একজন মানবিক মুল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে খারাপ লাগারই কথা। কঠিন বাস্তবতা নিজ চোখের সামনে দেখে সত্যি হতাস আমি। আমার প্রথম সন্তানের বয়স ৮ এবং ২য় সন্তানের বয়স ৫ বছর। মাঝে আমাদের স্বামী স্ত্রী দুজনেরই জব ছিলনা-তারপরেও আমরা অনেক কস্ট করে সন্তান লালন পালন করেছি-সেই সন্তানদের কাছেও কোনো কিছু চাইনা-শুধু ওদের লেখা পড়া শিখিয়ে অনেক বড় করতে চাই। আর আমাদের প্রার্থনা-কোনো দিন যেনো সন্তানদের উপড় নির্ভর হতে নাহয়।

শুভ কামনা।

৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৪

ত্রিনিত্রি বলেছেন: :( :( :( :( :(

১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৬

মশিউর মামা বলেছেন: নাম - বয়স্ক ও শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্র (বশিপুক)
অবস্থান- ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ রোডে ন্যাশনাল উদ্যান পেরিয়ে হোতা পাড়ার বিশিয়া কুড়িবাড়িতে বৃদ্ধাশ্রমের অবস্থান।
যোগাযোগের উপায় -ময়মনসিংহ রোডের যে কোন বাসে আপনি যেতে পারেন। নামতে হবে রাজেন্দ্রপুর পেরিয়ে মনিপুর বিশিয়াকুড়িবাড়ি স্টেশনে। স্টেশন থেকে পশ্চিম দিকে এক কিলোমিটার দুরেই বশিপুক এর অবস্থান। না চিনলে কারও কাছে জেনে নিতে পারেন। গিভেন্সী গ্রুপের ফ্যাক্টরি পেরিয়েই বশিপুক।
ঢাকা অফিস- বাড়ি-০৬, রোড-১৩, সেক্টর-৩, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:১৪

সাহারা খাতুন বলেছেন: এবিশয়ে আরো কিছু ইনফর্মেশন সুরঞ্জনা আপুর নিকট থেকে সহায়তা পাবার আশা করি - হয়ত আজ পেয়ে যাবো।

আপনার সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

১১| ১৮ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৫৭

জুন বলেছেন: সাহারা খাতুন আপনার পোষ্ট পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। আগে এগুলো বিদেশে ঘটতো বলে শুনতাম আর অবিশাস্য মনে হতো। আর এখন দেখি এটা আমাদের দেশেও প্রচলিত ।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:০১

সাহারা খাতুন বলেছেন: আপু, এমন কাহিনী আমি প্রতিনিয়ত দেখি এবং শুনি। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষিকাকে নিয়ে গতকালই গিয়েছিলাম আগারগাও সরকারী বৃদ্ধাশ্রমে-সেখানে নিজ চোখে দেখে এসেছি-উচ্চ শিক্ষিত, ধনাঢ্য পরিবারের কত মা-বাবা অসহায় অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে! ওখানে ভর্তি হতে অনেক কাঠ খড় পোড়াতে হয়-তাই ওখানে ভর্তির চিন্তা বাদ দিয়েছি।

(আপু, আপনার মন্তব্য পেলে অন্যরকম একটা অনুভুতি কাজ করে-কারন, আপনিই ছিলেন আমার প্রথম পোস্টে অন্যতম প্রথম মন্তব্যকারি।)

১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১৫

চোথাবাবা বলেছেন: অবশ্য ছেলেরা বছরে ২/১ বার মাকে ফোন করে খোঁজ খবর নেন
পুজিবাদী জীবনব্যবস্থা ধ্বংস হওয়ার জন্য

১৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:১৮

চোথাবাবা বলেছেন: অবশ্য ছেলেরা বছরে ২/১ বার মাকে ফোন করে খোঁজ খবর নে।
পুজিবাদী জীবনব্যবস্থা ধ্বংস হওযা়র জন্য

১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:০৪

সাহারা খাতুন বলেছেন: ভাইয়া, পুঁজিবাদ কি সন্তান-মা-বাবার সম্পর্ক, মানবিক মুল্যবোধ, রক্তের বন্ধনো ধংশ করেদিবে!

১৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৬

রাসেল মাহদুদ বলেছেন: আশ্রমের ঠিকানা হয়তো পেয়ে যাবেন। আর কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি কিনা জানাবেন।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:১৩

সাহারা খাতুন বলেছেন: ধন্যবাদ। ঠিকানা যেহেতু পেয়েছি-ওখানে যোগাযোগ করে দেখবো ভর্তি প্রক্রিয়ায় কারো সাহায্য সহযোগীতার প্রয়োজন আছে কিনা।

১৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন:
“বিশিয়া বৃদ্ধাশ্রম”টি গিভেন্সী গ্রুপের মালিক বিখ্যাত শিল্পপতি সর্বজন শ্রদ্ধেয় খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল। এই প্রতিষ্ঠানটি তাঁর অন্যতম চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান।এই প্রতিষ্ঠান কারো ব্যাক্তিগত, প্রাতিষ্ঠানিক কিম্বা দেশী-বিদেশী রাস্ট্রীয় দান গ্রহন করেনা। সম্পুর্ণ ব্যায়টাই জনাব খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল বহন করেন এবং সব সময়ই করবেন।ষাটউর্ধ যেকোন অসহায় ব্যাক্তি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে ঐ প্রতিষ্ঠানে আশ্রয় নিতে পারবেন।যারা ওখানে ভর্তি হয়ে থাকেন তাঁদের আমরন সকল প্রকার ব্যায়ভার গিভেন্সী গ্রুপ বহন করবে। ২৭ একর ভুমির উপড় প্রতিষ্ঠিত বিশাল এলাকা জুড়ে অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে প্রতিষ্ঠানটি তৈরী করা হয়েছে।ওখানে অসহায় মানুষগুলোর সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান।

বৃদ্ধাশ্রমের ঠিকানাঃ

“বিশিয়া বৃদ্ধাশ্রম”
গ্রামঃ বিশিয়া(বশিকপুর), ইউনিয়নঃ কুড়িবাড়ি, গাজীপুর।

যোগাযোগ/যাবার সহজ পদ্ধতিঃ

১। গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে ময়মনসিং/ভালুকা/ত্রিশাল যাবার যেকোনো বাসে উঠে ‘বিশিয়া-কুড়িবাড়ি’ স্টেশনে নামতে হবে।সেখান থেকে রিকশা/ভ্যানে করে বৃদ্ধাশ্রমে যাওয়া যাবে।

২। গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে টেম্পোতে কুড়িবাড়ি যাওয়া যাবে।

৩। গাজীপুর চৌরাস্তা থেকে সি এন জি নিয়ে সরাসরি যাওয়া যাবে।

যোগাযোগের ঠিকানাঃ

ঢাকা অফিসঃ

১। জিহানটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ বাড়ি নম্বর-৬, রোড নম্বর-১৩, সেক্টর -৩, উত্তরা, ঢাকা।
ফোনঃ ৮৯৩২৮০১, ৮৯৩২৮০২, ৮৯৩২৮১৩

২। গিভেন্সী গ্রুপ, মর্ডান ম্যানশন(সেকেন্ড ফ্লোর), মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
ফোনঃ ৯৫৫১৩৪৫ হান্টিং নম্বর(অফিস)

জনাব খতিব আবদুল জাহিদ মুকুল সাহেবের সাথে সরাসরি যোগাযোগে করতে চাইলেঃ ৯৮৮৬৫২৩(বাসা), মোবাইলঃ ০১৭১১৫২৬১১৯

১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

সাহারা খাতুন বলেছেন: আংকেল, অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই বিস্তারিত জানানোর জন্য।

১৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪২

জনতার সেবক বলেছেন: পোষ্ট টি মনটা খারাপ হয়ে গেল।

১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩১

খলিলুন নাস বলেছেন: আমাদের দেশে বৃদ্ধাশ্রম কে খুবই নেতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গি হতে দেখা হয়ে থাকে !
এবং বলা হয় অনেকটা স্লোগানের মত যে, বৃদ্ধাশ্রম যেন কোন বাবা মায়ের ঠিকানা না হয় !
কিন্তু আমি এতটা নেতিবাচক দৃষ্টি ভঙ্গি হতে দেখার পক্ষ পাতি নই !!
আজকাল সমাজ সভ্যতার অগ্রগতির ফলে পরিবারের স্বামী-স্ত্রী উভয় কেই কর্মজীবন তথা চাকুরী নিয়ে ব্যাস্ত থাকতে হয়, সেখানে ছেলে মেয়েদের আন্তরিক সদচ্ছি ও আর্থিক সচ্ছলতা থাকা স্বত্বেও ব্যাস্ততার দরুন, বাবা মায়ের খেদমতে যথেষ্ট সময় দিতে পারে না । আর ছেলে বউরা চাকুরী না করলেও শুধু মাত্র গৃহিণী হলেও তাদের সংসার দেখা ও বৃদ্ধাদের নাতি নাতনিদের দেখাশুনার জন্যও গৃহীণীগণ যথেষ্ট সুযোগ পায় না, বৃদ্ধাদের সেবা শশ্রুসা করার জন্য । এক্ষেত্রে একটি ভাল বৃদ্ধাশ্রমই হতে পারে বৃদ্ধাদের জন্য সার্বিক সেবা দেওয়ার জন্য । আর বৃদ্ধাশ্রমে দিয়ে দিলেই তো আর সন্তানদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে হবে এমন তো কোন কথা নেই ! সন্তানরা তো বৃদ্ধাশ্রমেও বাবা মায়েদের খোজ-খবর নিতে পারেন, বৃদ্ধারাও প্রায় তাদের ছেলে মেয়ে ও নাতি নাতনিদের সাথে সময় কাটিয়ে যেতে পারেন । সুতরাং বৃদ্ধাশ্রম হতে পারে বৃদ্ধাদের জন্য সামগ্রিক সেবা সহজে পাওয়ার একটি সহজ পথ এবং তাদের একাকিত্ব কে কাটানোর উপায়, বৃদ্ধারা তাদের সামর্থের আলোকে সৃজনশীল কাজেও মনোনিবেশ করার মাধ্যমে তারা মানসিক ভাবে আরও প্রাণবন্তও হতে পারেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.