নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি বাধ্য না হলে মিথ্যা বলি না

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৪৭



১। তোমার হাতে সময় নেই এ কথাটা কখনো বলবে না । কারণ তোমার চেয়ে কম সময় নিয়ে এই পৃথিবীতে অনেক বিখ্যাত মানুষ জন্মেছিলেন ।

২। ১৯৬৫-৬৬ সালে রেডিও তে ফিলিপ রুপসজলসা নামে একটা গানের অনুষ্ঠান হতো। এই অনুষ্ঠানে বাংলা গান এবং বাংলা গান গুলোকে ইংরেজী করে বাজানো হতো। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথের গান গুলো বেশী ইংরেজি করা হতো। এই ব্যাপারে কেউ কিছু জানেন ?

৩। এক ছোকরার বিয়ে করার বড়ই শখ, তার মতে এতেই তার সকল সুখ নিহিত। কিন্তু কিছুতে হয়ে ঊঠছে না। ওদের পরিবার একমাত্র শ্রীহনুমানের পূজো করে- অন্যে দেবতা সেখানে কল্কে পান না - তাই ত্রিসুন্ধ্যা তারঁই পূজো করে কাকুতি-মিনতি করে, “হে ঠাকুর, আমায় একটি বউ জুটিয়ে দেও গো”। ওদিকে নিত্য এমন ঘ্যানর ঘ্যানর শুনে হনুমানের পিত্তি চটে গিয়েছে। শেষটায় একদিন স্বপ্নে দর্শন দিয়ে হুঙ্কার দিলেন, “ওরে বুদ্ধু, বউ যদি জোটাতেই পারতুম, তবে আমি নিজে বিয়ে না করে confirmed bachelor হয়ে রইলুম কেন?!!”

৪। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি, আমার পাশে একটি মেয়ে শুয়ে আছে ! মেয়েটির মুখে এক আকাশ মায়া । মেয়েটিকে দেখেই বুঝা যাচ্ছে- খুব আরাম করে সে ঘুমাচ্ছে । মাথা ভর্তি এক আকাশ চুল। ফ্যানের বাতাসে কিছু চুল উড়ছে । কে এই মেয়ে ? কোথা থেকে এলো ? আবার আমার খাটে শুয়ে আছে ! কিন্তু কেন জানি মেয়েটিকে দেখে খুব মায়া লাগছে । মনে হচ্ছে- এত আরাম করে সে অনেক দিন ঘুমায়নি । আমার অফিসের দেরী হয়ে যাচ্ছে- তাই আমি মেয়েটির ঘুম না ভাঙ্গিয়ে- আস্তে ধীরে দাঁত ব্রাশ করলাম- গোছল করলাম, আয়রন করে জামা পড়লাম। জুতো পড়লাম । ক্যামেরার ব্যাগটি কাধে নিতেই- মেয়েটি পেছন থেকে বলল- টেবিলে নাস্তা দিয়েছি- নাস্তা খেয়ে যাও । আমি লক্ষ্মী ছেলের মতন- অনেকদিন পর বাসায় আরাম করে নাস্তা খেলাম । মেয়েটি আমাকে সুন্দর এক কাপ চা বানিয়ে দিল । চা মুখে দিয়েই মনটা অজানা এক আকাশ খুশিতে ভরে গেল । আমি বের হওয়ার সময় মেয়েটি বলল- বিকেলে বাসায় ফেরার পথে বেলী ফুলের মালা নিয়ে এসো তো !

৫। অদ্ভুত একটি উপন্যাস ''দিবারাত্রির কাব্য'' ।উপন্যাসটা পড়তে পড়তে ঘোর লেগে যায়। দিবারাত্রির কাব্য মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত তুমুল জনপ্রিয় এবং আলোচিত উপন্যাস ।১৯৩৫ সালে দিবারাত্রির কাব্য মলাটে প্রকাশিত হয়।আমরা সাধারনত যে উপন্যাস পড়ি তা থেকে সম্পুর্ণ আলাদা 'দিবারাত্রির কাব্য'।দিবারাত্রির কাব্য অবশ্যই প্রেমের উপন্যাস ।
উপন্যাসের প্রধান চরিত্র হেরম্ভ । উপন্যাসে হেরম্ভের জীবনে ৩টি মেয়ে আসে।উমা,সুপ্রিয়া এবং আনন্দ ।উপন্যাসের শুরু হয় দারোগা অশোকের স্ত্রী সুপ্রিয়ার বাড়িতে ।উমা হেরম্ভের স্ত্রী । এক সন্তান রেখে আত্যহত্যা করে সে ।হেরম্ভের জীবনে সব কিছু উলটপালট করে দেয় আনন্দ নামের মেয়েটি ।
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছাব্বিশ বছর বয়েসে গল্প লেখেন ‘একটি দিন’, ১৯৩৪ সালে।উপন্যাস নিয়ে ছবি করার কারও সাহস হবে এমন কথা মানিক ভাবেননি নিশ্চয়ই। মানিক তাঁর এক গল্পগ্রন্থের ভূমিকায় লিখেছিলেন, ‘ভাবের আবেগে’ ভেসে যাওয়া মধ্যবিত্তকে কশাঘাত করার কথা। সাহিত্যে সরল আবেগ চর্চার সঙ্গে ওঁকেও লড়াই করতে হয়েছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.