নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। আজ সারাদিন যে বইটি পড়ে শেষ করলাম-
ঈশ্বরপুত্র। লেখক- প্রফুল্ল রায়। বইটির ঘটনাপ্রবাহ আবর্তিত হয়েছে মাইকেল সমরেশ দত্ত নামের এক বিপত্নীক মানুষকে ঘিরে। মাইকেল সমরেশ দত্ত আদর্শহীন মানুষদের মধ্যে বিরলতম চরিত্র।
নারী পাচার চক্রের কবল থেকে একটি সরল গ্রাম্য যুবতীকে বাচাতে গিয়ে কোন মূল্য দিতে হয় তাকে তাই নিয়ে এই আশ্চর্য আখ্যান ঈশ্বরপুত্র।
২। রবীন্দ্রনাথ ও গৌতম বুদ্ধ আমার সবচেয়ে প্রিয় দুজন ব্যক্তিত্ব।
'জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক' এমন একটি মাত্র মন্ত্রের জন্যই বুদ্ধ অবিস্মরণীয় এবং ধর্ম প্রবর্তকদের মধ্যে অনন্য, যেহেতু জগতের অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠিত ধর্মই অন্য প্রাণী তো দূরের কথা, অন্য ধর্মের মানুষদের সুখ কামনা করতে দ্বিধা বোধ করে।
বিশ্বাস হচ্ছে বিশ্বাস, সত্য হচ্ছে সত্য!
৩। সবকালের একটাই শপথ—কঠোর পরিশ্রম ও ত্যাগ স্বীকার। এর মধ্য দিয়েই সবদেশ মাথা উঁচু করে বিশ্ব মানচিত্রে দাঁড়িয়েছে। এই মূলমন্ত্র দিয়েই সব স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব। একটি দরিদ্র দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।
যেহেতু এই পৃথিবী আমাদের, তাই নিজেদের'ই গড়ে নিতে হবে।
৪। আমি খুব ভালো হাঁটতে পারি।
নোংরা, ভাংগা এবং সরু ফুটপাত- তাতে আমার কোনো সমস্যা হয় না। হোন্ডা ওয়ালারা মনে করে ফুটপাত তাদের বাবার সম্পত্তি। ফুটপাতে চায়ের দোকান। সেখানে আবার ৪/৫ জন মিলে গোল হয়ে আড্ডা দেয়। পথচারীরা যে যেতে পারছে না- সেদিকে তাদের কোনো লক্ষ্য নেই। তবুও আমার হাঁটার গতি কমে না।
আমেরিকা ও জাপানি মুভি গুলোতে দেখা যায়- তারা হেঁটে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছে। ঢাকা শহর থেকে রিকশা উঠিয়ে দিলে যানজট অনেকখানি কমে যাবে। আর ফুটপাত প্রশস্ত করলে আমার মতো সাধারণ মানুষ'রা আনন্দে হেঁটে গন্তব্যে যেতে পারবে।
৫।
দুপুর বারোটা পকেটে হাত দিয়ে দেখি মোবাইল নেই।
বাসায় কি রেখে আসছি? তা কি করে হয়- দশ টার দিকে তো রফিকের সাথে কথা বললাম।
বাসা থেকে তাড়াহুড়া করে বের হলাম সকাল সাড়ে আট টায়। কেন বার বার মনে হচ্ছে রফিকের সাথে কথা বলেছি, রফিক নামে তো আমার কোনো বন্ধু নেই।
বাসে করে গুলশান যাওয়ার পথে কেউ কি মোবাইলটা নিয়ে গেল? কিন্তু আমি তো মহাখালি'র জ্যামে অনেকক্ষন গেমস খেললাম।
না, গেমস খেলিনি। গেমস খেলেছিলাম গতকাল। তাড়াহুড়া করে বাসা থেকে বের হতে গিয়ে ভুলে বাসায়'ই রেখে আসছি।
বাসায় ফোন দিয়ে কি দেখব, ভুলে বাসায় রেখেছি কিনা? মনে পড়লো- সুরভি তো বাসায় নেই। সুরভি'কে তো ভাইবারে ম্যাসেজ দিলাম।
না বাসায় রেখে আসিনি। বাসা থেকে বের হয়ে তো কয়েক জনের সাথে কথা বললাম। মনটা খারাপ হয়ে গেল। দামী মোবাইল।
একটু পর দেখি মোবাইল বাজছে। পরিচিত রিংটোন। সাথে কাঁপছে। পকেটে হাত দেখি- মোবাইল পকেটে।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: গত তিন বছর ধরে কাজ করতে-করতে আমি শেষ। দূরে কোথাও যেতে ইচ্ছা করছে।
২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৩
খোলা মনের কথা বলেছেন: ৫নং টা আগা গোড়া কিছু বুঝলাম না। কি বোঝাতে চেয়েছেন??
ছবিটা সুন্দর হয়েছে কিন্তু গল্পের সাথে সম্পর্ক কি?
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: কি বুঝাতে চেয়েছি- আমি নিজেই জানি না।
লেখার সাথে ছবির কোনো সম্পর্ক নেই। তবে অশালীন ছবি তো আর দেইনি।
৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
মোবাইটা লুকিয়ে ছিলো; যেসব মোবাইল এশিয়ানদের, স্পেনিশদর হাতে পড়েছে, সেগুলো কস্টে আছে; সামান্য রেস্ট নেয়ার জন্য আপনার ফোন পকেটের কোনায় লুকিয়েছিল।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ----
৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১২
কালীদাস বলেছেন: আপনার পোস্টে ছবির কম্বিনেশন নিয়ে ব্লগে অনেকেই আপত্তি করে, আমি পারসোনালি ভাল/খারাপ কিছুই মনে করিনা; আপনার ব্যক্তিগত রুচি আপনারই। কিন্তু আজকের পোস্টে ভাবির ঘাড় বেকা করা ছবিটা আমার কোন কাটাগোল্লার ইক্যুয়েশনেই মিলল না বিনুদিত হইলাম ভাই!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৭
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সহজ সরল মতামতের জন্য ধন্যবাদ। সাথে থাকুন।
৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৮
আখেনাটেন বলেছেন: 'যদি না থাকে কাজ, তো বসে বসে খই ভাজ''-- আজকের এক রাস্তার পাশের চায়ের দোকানদার বলছিল। তখন জিনিসটার গুরুত্ব না বুঝলেও এক বুঝছি।
অামাদের মাঝে মাঝে খই ভাজা দরকার। উপকারী আইটেম। কর্নফ্লেক্সের বদলে খই মন্দ হবে না। হাজারো হলেও দেশী জিনিস।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: হুম।
৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
সর্দারজীর বারোটা বাজা নিয়ে জোক আছে কিন্তু
৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: উনি সবার থেকে আলাদা। সবাই যেখানে নিজের চেহারা মোবারক খানা দেখাতে ভয় পায় সেখানে সে পরিবারের ছবি দেখায়। এটা সাহসী কাজ ও বলা যায়। যদিও ছবি সিলেকশনে কিছুটা গড়মিল থাকে। তার পরও তার পারসোনাল পছন্দ নিয়ে আমাদের এত দূর হস্তক্ষেপ করা উচিত কিনা আমি জানি না।
তারপরও উনি ব্যতিক্রম! তার পারসোনালিটি প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আসলে আমি দুইটা জিনিস একেবারেই পারি না। কোনো লেখার নাম করণ এবং ছবি বাছাই। কোন লেখার সাথে কোন ছবি যায়-- একেবারেই বুঝতে পারি না।
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০৪
বউপাগলা বলেছেন: ভাইসাপ, ফেইসবুক আর ব্লগে আপনার ছবি দুইরকম দেখায় ব্যাপারটা বুঝতে পারলাম না। ব্লগে আপনার সুখী সুখী ছবি দেখে মনে হয় পৃথিবীর সবচে সৌভাগ্যবান স্বামী আপ্নে। আর খোমাবইয়ে আপনার ছবিগুলা কেমন বুইড়া বুইড়া, মনে হয় জগত সংসারের উপ্রে তেব্র বিরক্ত ।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: কথা আপনি সত্য'ই বলেছেন জনাব।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার রেস্টের দরকার। সময় পাইলে গয়া, কামাক্ষা, লুম্বিনি ঘুরে আসতে পারেন। তাতে মন স্হির হবে।