নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
বান্দরবান গেলাম।
আগে থেকে কোনো পরিকল্পনা ছিলো না। এর আগেও অনেকবার গিয়েছি। শেষ গেলাম দুই বছর আগে সুরভিকে নিয়ে। এবার গিয়েছি বন্ধুদের সাথে বান্দরবান এলাকার রোয়াইছড়ি এলাকায়। দেবতাখুম নামক জায়গায়। অবশ্য এখানে আমি আগে যাই নি। এখানে যাওয়া অনেক কষ্টের। অনেকখানি পথ হাঁটতে হয়। আমার এসএলআর ক্যামেরা নিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু ছবি তুলেছি মোবাইল দিয়েই। শুধু শুধু ক্যামেরা বয়ে বেড়িয়েছি। এই করোনার মধ্যেও বহু মানুষ ভ্রমনে বের হয়েছে। কারো মুখে মাস্ক নেই। শুধু আমার মুখে মাস্ক। শেষে আমিও মাস্ক খুলে ফেলি। হাঁটার ফাঁকে ফাঁকে বেশ কিছু ছবি তুলেছি। সেইসব ছবি নিয়ে আজকের পোস্ট। ছবি দেখুন। ছবি গুলো মন দিয়ে যত্ন নিয়ে তুলি নি। জাস্ট ক্লিক করেছি।
১।
এখন পায়ে হেঁটে যাওয়া যায়। বর্ষাকালে নৌকা লাগে।
২।
আমাকে কি চিনতে পারা যাচ্ছে?
৩।
ঐ দূরে দুই আঙুল তলে আছি আমি।
৪।
মাত্র একটা চায়ের দোকান। তাও আবার সেই দোকানে চা শেষ। শেষে নিজেরাই চা বানালাম।
৫।
এটা ঝর্না না। এরকম বহু আছে। পাহাড়ের গা বেয়ে পানি পড়ে।
৬।
অতি মনোরম পরিবেশ।
৭।
এই নৌকা করে পনের মিনিট সামনে গেলে অসাধারণ সুন্দর দৃশ্য দেখা যায়।
৮।
দুই পাহাড়ের চিপা দিয়ে যেতে হয়।
৯।
এই রকম ভাবে গাছ দিয়ে পুরো দেশ ভরে ফেলতে হবে। বাংলাদেশ হবে সবুজ দেশ।
১০।
তেলে ভাজা পিঠা। খেতে মন্দ নয়। আমি একটা খেয়েছি।
১১।
দরিদ্র লোকেরা পাহাড়ের চিপায় চাপায় থাকে। এদের মধ্যে যাদের একটা দুইটা শুয়োর আছে তাদের ধনী ভাবা হয়।
১২।
দেবতাখুম যেতে হলে অনেক হাঁটতে হয়। তবে চারপাশের দৃশ্য শান্তি দেয়।
১৩।
সবুজ পানি। একদম টলটলা।
১৪।
বর্ষাকাল বলে পানি খুব কম।
১৫।
দুই পাহাড়ের ফাক দিয়ে আকাশ দেখা যায়।
১৬।
অন্য কোনো অপশন নাই। একটাই রেস্টুরেন্ট।
১৭।
মাটির পাহাড় নয়, পাথরের পাহাড়।
১৮।
অদ্ভুত নৌকা। ভয়াবহ।
১৯।
পরিশ্রম করেছি অনেক। কিন্তু আনন্দ পেয়েছি।
২০।
নদীপথ আমার পছন্দ অথচ আমি সাঁতার জানি না।
২১।
গাছের লতাপাতা দিয়ে চারপাশ ভরা।
২২।
এক দম্পতিকে দেখলাম, তারা নিজেরাই ফু দিয়ে ফোলানো বোট নিয়ে গেছে। তাদের নৌকার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হয় নিচ
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১০
রাজীব নুর বলেছেন: তা বলা যায়।
২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিগুলো সুন্দর।
আপনার সাতার শেখার দরকার।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১২
রাজীব নুর বলেছেন: সাঁতার এবং গাড়ি চালানো খুব বেশি দরকার।
৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার সব ছবি।
যাওয়া হয় নাই এখনো। ইচ্ছে আছে অনেক দিনের পুরনো।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: অবশ্যই যাবেন।
৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ সুন্দর!
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আসলেই সুন্দর।
৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৩
জিকোব্লগ বলেছেন: ভাই, এতো ভ্রমণের টাকা - পয়সা কোথায় পান?
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এটা নিয়ে আজ একটা পোস্ট দিব। বিস্তারিত জানতে পারবেন।
৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: একটা পুরদিন কোন খবর নাই!এমনতো হয় না।
পদ্মার পারে বাড়ি,আর বলে কিনা সাঁতার জানি না।সাতরে পদ্মা পার হয়ে ছিলাম একবার যাত্রাপালা শুনার জন্য।
নৌকার কোন ভরসা নেই,যে কেই দুষ্টমি করেও ডুবিয়ে দিতে পারে।
ছবিগুলো সুন্দর হয়েছে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বলে যাওয়া উচিত ছিলো। স্যরি। এরপর বলে যাবো।
পদ্মার পাড়ে বাড়ী হলেও সারা জীবন ঢাকাতেই থেকেছি।
৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভার্সিটি থেকে গিয়েছিলাম আলী কদম, নীল্গিরি ।অপার সৌ্নদর্য্যের লীলাভুমি বান্দরবান।
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: নীলগিরির সৌন্দর্য আর্মিরা নষ্ট করে দিয়েছেন। সেখানে টাইলস, মোব্জাইক ইত্যাদি করে প্রাকিতিক ব্যাপারটা কমিয়ে দিয়েছেন।
৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবিগুলি খুবই খুবই সুন্দর । পাহাড় ঝর্ণা বন জঙ্গল যান্ত্রিক জীবনকে রিলিফ দেয়
১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভ্রমন মনকে শান্তি দেয়।
৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:১০
কালো যাদুকর বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়লাম। অনেক সুন্দর ভ্রমনা একবার যেতে হবে। বর্ষাকালে যাব। এজায়গাটির নাম বান্দরবন কেন? ক মনে হয় এখানে অনেক বানর থাকো।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: এ এলাকায় একসময় অসংখ্য বানর বাস করত। আর এই বানরগুলো শহরের প্রবেশমুখে ছড়ার পাড়ে পাহাড়ে প্রতিনিয়ত লবণ খেতে আসত। এক সময় অনবরত বৃষ্টির কারণে ছড়ার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বানরের দল ছড়া পাড় হয়ে পাহাড়ে যেতে না পারায় একে অপরকে ধরে ধরে সারিবদ্ধভাবে ছড়া পাড় হয়। বানরের ছড়া পারাপারের এই দৃশ্য দেখতে পায় এই জনপদের মানুষ। এই সময় থেকে এই জায়গাটির পরিচিতি লাভ করে ম্যাঅকছি ছড়া নামে। অর্থাৎ মারমা ভাষায় ম্যাঅক অর্থ বানর আর ছি অর্থ বাঁধ। কালের প্রবাহে বাংলা ভাষাভাষির সাধারণ উচ্চারণে এই এলাকার নাম রুপ লাভ করে বান্দরবান হিসাবে।
১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৫৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
পাহাড়, জল ও গগনের ছবিগুলো সুন্দর।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া ভাইজান।
১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৩৭
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি!!
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া । ভালো থাকুন।
১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৪
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ২২ নং ছবিতে যারা নিজেরাই ওয়াটার রাফিটিং বোট নিয়ে গেছে ওদের অনুভূতি কি জানতে পেরেছিলেন??
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ওরা বেশ ভাবে ছিলো।
ভেলা বা নৌকার জন্য ওদের অপেক্ষা করতে হয়নি।
১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৯
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: দরিদ্র লোকেরা পাহাড়ের চিপায় চাপায় থাকে। এদের মধ্যে যাদের একটা দুইটা শুয়োর আছে তাদের ধনী ভাবা হয়।
---কারণ টা কি বিস্তারিত বলবেন।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র মানুষদের টাকা নাই। তাই দালান করতে পারে না। পাহাড়ে কোনো রকমে একটা কাঠ বাঁশ দিয়ে ঘর বানিয়ে থাকে।
শুয়োরের মাংস তারা বিশেষ বিশেষ দিনে খায়। শুয়োর পালে। শুয়োর বাচ্চা দেয়। সেই বাচ্চা বড় করে বিক্রি করা হয়।
১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৮
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: ওরা কি গরু/ ছাগল/ ভেড়া পালে না??
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব অল্প কয়েকটা পরিবার গরু পালে। গরু কিনে পালার মতো পয়সা ওদের নেই। গরুর চেয়ে শুয়োর অনেক সস্তা।
১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এত সুন্দর আর কষ্টের পোস্টে মাত্র একটা লাইক অহহো
খুব সুন্দর
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: লাইক নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যথা নেই।
১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে ছবিগুলো।
কুড়ি নম্বর ছবিতে দামাল ছেলেটির ছবিটি আরো ভালো লাগলো।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হে হে....
ছেলেটি ভালো। আমি জানি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬
শাহ আজিজ বলেছেন: হুম , জম্পেশ ট্যুর