নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
এবার মনে হয় গাজরের ফলন ভালো হয়েছে।
গাজর বেশ সস্তা। সেদিন দুই কেজি গাজর কিনলাম। ৬০ টাকা দিয়ে। ফ্রিজে গাজর রেখে দিয়েছি। কেউ খায় না। এখন আমি প্রতিদিন গাজর ধুয়ে কেটে পরীর হাতে দেই। সুরভির হাতে দেই। তারা দয়া করে খায়। অবশ্য আমি এত সুন্দর করে গাজর ধুয়ে কেটে দেই- যে কেউই খাবে। গাজর আমি খাই না। গাজর খাওয়া খুবই ভালো। গায়ের রঙ পরিস্কার হয়।
টোমেটো দাম একদম কমে গেছে।
২০ টাকা কেজি। অবশ্য একটু বড় সাইজ টোমেটোর কেজি ৩৫ টাকা। শশা কেজি ত্রিশ টাকা। বাজারে প্রচুর খিরাই উঠেছে। ২০ টাকা কেজি। সুরভি দুপুরে ভাত খায় না। সে শশা আর টোমেটো খায়। সাথে একটু বাদাম ভাজা। আর একটা ডিম। সেই ডিম আবার তেল দিয়ে ভাজে না। ঘি দিয়ে ভাজে। অনেকে গরম ভাতের সাথে ঘি খায়। আমার কাছে ঘি ভালো লাগে না। মধু আর ঘি আমি ঢাকা শহর থেকে কিনি না। বাগেরহাট থেকে আনাই।
কাইককা মাছ চিনেন?
নদী আর সমুদ্রে হয়। কাইককা মাছ চাষ করা যায় না। কাইককা মাছটা আমার কাছে বেশ লাগে। সুরভি কাইককা মাছটা খুব সুন্দর করে রান্না করে। কাইককা মাছ টুকরো টুকরো করে কাটে। ভাজে। চিকন লম্বা বেগুন গোল গোল টুকরো টুকরো কাটে। ভাজে। তারপর ভাজা কাইককা আর বেগুন বেশী করে পেঁয়াজ আর কাচা মরিচ দিয়ে একসাথে আবার ভাজা হয়। বেগুন কাইককা ভাজা- এইভাবে খেয়ে দেখতে পারেন ভালো লাগবে।
আমি প্রতিদিন এক ডজন কলা কিনি।
কথায় আছে, প্রতিদিন কলা খেলে প্রেসক্রিপশন থেকে দূরে থাকা যায়। আমি সাধারনত কলা খাই না। আবার যখন খাই চার/পাঁচ টা একসাথে খাই। সেদিন রাত তিনটায় দেখি অল্প অল্প ক্ষুধা পেয়েছে। নুনতা বিস্কুট দিয়ে একসাথে তিনটা কলা খেয়ে নিলাম। কলা খেলে কিন্তু খানিকক্ষনের জন্য হলেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার আরাম হয়।
হোটেলে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দিয়েছি।
তবে প্রতি শুক্রবার সকালে আমাদের বাসার সবাই হোটেল থেকে কিনে এনে নাস্তা খাই। যার যেটা খুশি। সকালের নাস্তার খরচ দেয় মা। বাসার কাছেই হোটেল। ওদেরকে ফোন করে বললেই ওরা বাসায় এসে নাস্তা দিয়ে যায়। এটা একটা অলিখিত নিয়ম। আরিশ আজ খেয়েছে নেহারি আর পরোটা। আমি খেয়েছি, তন্দুল রুটি আর স্যুপ। স্যুপ বলতে সামান্য ঝোলের মধ্যে দুই টুকরা মূরগীর মাংসের টুকরা। স্যুপে কিন্তু পাওয়ারুটি দেওয়া হয়।
লেখাটা এখানেই শেষ করি।
কারন ফুড পান্ডায় খাবারের অর্ডার দিয়েছি। কেএফসি থেকে চিকেন ফ্রাই। কেএফসির চিকন ফ্রাই টা ভালো লাগে। পরীও খুব পছন্দ করে। আরিশেরও খুব পছন্দ। ইদানিং ওদের চিকেন ফ্রাই টা খেতে খেতে কেমন ঝাল ঝাল লাগে। ঝালে আমার, সুরভির আর আরিশের কোনো সমস্যা হয় না। পরীর সমস্যা হয়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: বেল আমি কোনো দিন খাই নাই।
একবার আব্বা বেল এনে সরবত বানিয়ে খুব অনুরোধ করেছিলো আমি যেন একবার চুমুক দেই। আমি বেলের শরবত খাই নি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: বেল আমি কোনো দিন খাই নাই।
একবার আব্বা বেল এনে সরবত বানিয়ে খুব অনুরোধ করেছিলো আমি যেন একবার চুমুক দেই। আমি বেলের শরবত খাই নি।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মেনু শুনে লোভ লাগছে কিন্তু নানান রোগ শোকের জন্য অনেক কিছুই খাই না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: একটা বয়সের পর খাবার টাবার বেছে খাওয়াই ভালো।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: রাজীব নুর,
শিরোনামটা মনে হয় ঠিক হয়নি। " এইসব খাবার দাবার" হলে মানানসই হতো।
গাজর কাঁচা খেতেই ভালো লাগে। আর কাঁচা টমোটো ও গাজর কাটার সাথে একটু টক দৈ মিশিয়ে তৈরী সালাদ তো বেশ মুখরোচক। খানিকটা মেয়নেজও দিতে পারেন। প্রয়োজনে একটু মধু।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২২
রাজীব নুর বলেছেন: সুরভি ডায়েট করছে তাই এভাবে খাচ্ছে।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫০
মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: ভালোইতো খান দেখতেছি...
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ভালো খেতে হয়। এই বাজে অভ্যাসটা আমার আছে।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১০
লিংকন১১৫ বলেছেন: গরম পানি চা খাওার মতো খেয়ে দেখতে পারেন এসিডিটি কমে যাবে, আগে আমার আদা লবন দিয়ে খেলে কমে যেত।
তবে সবার এক জিনিষ কাজে দেবে কিনা জানিনা !
আজ অবধি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ছুইনি , বাহিরে সপ্তাহে ৩ দিন খাওয়া হয় ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: আমি গত ৫ বছর ধরে গ্যাস্টিক এর ওষুধ খাচ্ছি।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি প্রতিবেলা মাছ দিয়ে সাদা ভাত খেয়ে, পাকা বেল খেয়ে দেখতে পারেন, আপনার এসিডিটি কমে কিনা দেখেন।