নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বকুল আমি দুঃখিত

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৮



সিদ্ধান্তটা আজ নিয়েই ফেললাম।
আমি আমার স্ত্রীকে খুন করবো। না আমার স্ত্রী খারাপ মেয়ে নয়। সে অতি লক্ষ্মী, অতি ভালো একটা মেয়ে। কিন্তু কেন জানি আমি তাকে আর সহ্য করতে পারছি না। গত তিন বছর ধরে আমি শুধু ভেবেছি কিভাবে খুন করা যায়। ছোটবেলা থেকেই আমি যে কোনো কাজ নিখুঁত ভাবে করতে পছন্দ করি। এই যে আমি আমার স্ত্রীকে খুন করবো- কেউ টের পাবে না, কেউ কিছু বুঝবে না। অবশ্য এই নিখুঁত একটা পরিকল্পনা করতে আমার সময় লেগেছে তিন বছর। আমি ইচ্ছা করলে লোক দিয়ে খুন করাতে পারতাম। কিন্তু এই কাজটা আমি নিজের হাতে করতে চাই। যদিও আমি আগে কখনও খুন-টুন করিনি। নিজের উপর আমার প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস। এই আত্মবিশ্বাসই জীবনে আমাকে অনেক সাফল্যের মূখ দেখিয়েছে।

আমি আমার হাত ঘড়ির দিকে তাকালাম- রাত তিনটা তিন মিনিট।
বেলকনিতে দাঁড়িয়ে আছি। পাতলা একটা জামা পড়ে আছি। হু হু করে শীতের ঠান্ডা বাতাস গায়ে লাগছে। বেলকনি থেকে ফিরে আমি বিছানায় বালিশে মাথা রাখলাম। আমার চোখে ঘুম নেই। কাজটা শেষ করেই কয়েক ঘন্টা ঘুমিয়ে নিলেই হবে। আমার স্ত্রী বকুল ডান পাশ ফিরে, ডান হাত ডান গালের উপর রেখে আরাম করে ঘুমোচ্ছে। জানালা দিয়ে একটুকরো চাঁদের আলো এসে পরেছে তার মুখে। কি মায়াময় শান্ত একটি মুখ! ঠোটের কোনায় যেন একটুকরো হাসি লেগে আছে। চোখে মোটা করে কাজল দেওয়া। একদিন বলেছিলাম, তোমাকে চোখে কাজল দিলে দারুন দেখায়। এরপর থেকে প্রতিদিন বকুল চোখে কাজল দেয়। শেষ বারের মতো আমি খুব নিরবে, যেন ঘুম না ভাঙ্গে আলতো করে একটা চুমু দিলাম ঠোটে। তবু একটু কেঁপে উঠলো কি বকুল?

দীর্ঘ চার বছর বকুলের সাথে প্রেম করেছি।
তারপর বিয়ে। আমাদের প্রেমের সময় গুলো বড় আনন্দময় ছিল। আমি রোজ ইডেন কলেজের সামনে দাঁড়িয়ে থাকতাম। বকুল ক্লাশ শেষ করে আসতো। আমরা সারা ঢাকা শহর ঘুরে বেড়াতাম। কত গল্প, কত ঘুরে বেড়ানো, কত সৃতি, হাতে হাত। সারারাত জেগে মোবাইলে কথা হতো। কত রাগ-অভিমান। বকুলের সাথে প্রেম করেই আমি বুঝতে পেরেছি- মানুষের জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়'ই হলো প্রেমের সময়। কত পাগলামি'ই না করেছি! একদিন রাত দু'টা বকুলের বাসার সামনে গিয়ে ফোন করে বললাম, বকুল একটু বেলকনিতে আসবে? বকুল বেলকনিতে এসে আমাকে দেখে- এক আকাশ আনন্দে কেঁদে'ই ফেলল। বকুলদের বাড়ির পাশেই ছিল তূরাগ নদী। নৌকায় করে তূরাগ নদীর এপার ওপার করেছি হাজার বার। সোনিয়া নামে একটি মেয়ে আমাকে খুব ভালোবাসতো। বিয়েও করতে চেয়েছিল। কিন্তু বকুলকেই বেছে নিলাম। বকুলকে বিয়ে করার পরও সোনিয়া আমার সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করতো। সোনিয়ার এক কথা- আমি তোমাকে পাই বা না পাই, তবুও সারা জীবন তোমার জন্য অপেক্ষা করবো।

আমি একজন মারাত্মক অভিনেতা।
হলিউডের ডিক্যাপ্রিও বা জিম ক্যারি'র চেয়ে আমি অভিনয় খারাপ করি না। বকুলকে হত্যা করার পর বকুলের মা বাবাকে কাঁদতে কাঁদতে কি বলব সবই ঠিক করে রেখেছি। বেশ কয়েকবার আয়না'র সামনে দাঁড়িয়ে রিহার্সেল দিয়েছি। নিজের অভিনয় দেখে আমি নিজেই মুগ্ধ! আমাকে কেউ'ই সন্দেহ করবে না। বকুলের সাথে আমার বিয়ে হয়েছে চার বছর। এই চার বছরে আমি একবারও বকুলের সাথে ঝগড়া করিনি। চিৎকার চেচামেচি করিনি। বরং যারা আমাদের দেখেছেন- সবাই বেশ প্রশংসা করেছেন। আমাদের জুটির তারিফ করেছেন। পরিচিতদের যে কোনো অনুষ্ঠানে আমরা একসাথে যেতাম। খুব আড্ডা দিতাম, হইচই করতাম- আনন্দ করতাম। কত হাসি, গান, গল্প। আমার এবং বকুলের আত্মীয় স্বজনরা সব সময় বলে- তোমাদের হাসি খুশি ভরা সংসার দেখে মনটা খুশিতে ভরে যায়। বকুলের প্রতি কেন আমার এক আকাশ উদাসীনতা তা আমি নিজেও ভেবে পাই না। শুধু মনে হচ্ছে দূরে কোথাও চলে যাই। শেষে ভাবলাম আমি কেন দূরে যাব? তার চেয়ে বরং বকুলকেই অন্যভূবনে পাঠিয়ে দেই।

যতদিন যাচ্ছে বকুলকে আমার অপছন্দের মাত্রা চক্রবৃদ্ধি হারে বেড়েই চলেছে।
মাঝে মাঝে ইচ্ছা করে এখুনিই গলা টিপে বা বালিশ চাপা দিয়ে মেরে ফেলি। এক বোতল বিষও এনে রেখেছি। একবার ইচ্ছা হলো ভাত বা চায়ের সাথে মিশিয়ে খাইয়ে মেরেই ফেলি। কিন্তু আমি ধৈর্য ধরে থেকেছি। যথাযথ সময়ের অপেক্ষা করেছি। বারবার নিজেকে বুঝিয়েছি- 'দেরী হোক, যায়নি সময়।' আজ'ই ভোর হবার আগে আমি ঘটনাটা ঘটিয়ে ফেলব। ভোর হতে আর খুব বেশি সময় বাকি নেই। আমি ফ্ল্যাক্স থেকে এক কাপ চা নিলাম। রাত-বিরাতে চা খাই বলে বকুল আমার জন্য ফ্ল্যাক্স ভরতি করে চা বানিয়ে রাখে। মেয়েটা চা বেশ ভালো বানায়। আসলে শুধু চা না, বকুলের হাতের সব রান্না বেশ ভালো। সকালে নাস্তা না খেয়ে বকুল আমাকে কিছুতেই অফিসে যেতে দেয় না। বাহারি নাস্তা। কখনও আফগান পরোটা, কখনও খাস্তি পরোটা, ডিম পরোটা। আমাদের পরিচিত মহলে বকুলের রান্নার বেশ নামডাক আছে।

কিছুক্ষনের মধ্যেই আকাশ ফর্সা হতে শুরু করবে।
হাতে খুব বেশি সময় নেই। ছোটবেলা থেকেই তাড়াহুড়া আমার পছন্দ না। আমি আর এক কাপ চা নিলাম। গুনগুন করে দুই লাইন রবীন্দ্র সংগীত গাইলাম। ''কি জানি কিসের লাগি প্রান করে হায় হায়’'। বুকটার মধ্যে কেমন হু হু করছে। কেমন যেন এক আকাশ হাহাকার ভর করেছে। তবে যত'ই বুকের মধ্যে আকুলি-বিকুলি করুক, ঘটনা আজই ঘটাবো। সব পরিকল্পনা মাথার ভেতর সুন্দর করে সাজানো আছে। হঠাৎ আমার মনে পড়লো- গত বছর একসিডেন্ট করে তিন মাস বিছানায় পড়েছিলাম। বকুল আমার খুব দেখভাল করেছে। খুব যত্ন নিয়েছে। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে আমার সুস্থতা কামনা করেছে। আমাকে জড়িয়ে ধরে খুব কেঁদেছে আর বলেছে- আমি তোমাকে ভালোবাসি। খুব ভালোবাসি। তোমাকে ছাড়া এক মুহূর্ত আমি কিছু ভাবতে পারি না।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

তারেক ফাহিম বলেছেন: পরিকল্পনা বেস্তে গেল।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: নরম মনের মানুষের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয় না।

ও হ্যা ভুলে গেছি। পোষ্টের সাথে ছবিটা আমার তোলা।

২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪০

রামিসা রোজা বলেছেন:

বকুলের স্বামীর কেনো ইচ্ছা করলো না বকুলকে না মেরে
নিজে সুইসাইড করি ।
রাজিব ভাই আমার মনে হয় আপনার কাউন্সিলিং করানোর প্রয়োজন ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: রামিসা ধন্যবাদ আপনাকে।

আমরা করবো জয়! একদিন...
আহা বুকের গভিরে আছে প্রত্যয় আমরা করবো জয়! একদিন... ।।
একদিন সূর্যের ভোর, একদিন স্বপ্নের ভোর, একদিন সত্যের ভোর- আসবেই।
এই মনে আছে বিশ্বাস, আমরা করি বিশ্বাস, সত্যের ভোর আসবে- একদিন... ।।
পৃথিবীর মাটি হবে মধুময়, বাতাস হবে মধুময়, আকাশ হবে মধুময়- একদিন..
আমরা মানি নাকো বাঁধা বন্ধন, হাতে বাধি রাঁখি বন্ধন, সামনে সত্যের জয়- একদিন...
আমরা করবো জয়! একদিন... ।।

৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫০

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: চমৎকার লেখেছেন রাজীব দা

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: কী সাংঘাতিক...!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম ব্যাপারও ঘটে এই সমাজে।

৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: এই লেখা কি আগেও পোস্ট করেছিলেন এবং ব্যান খেয়েছিলেন? শুধু শিরোনামটা মনে হয় পরিবর্তন করেছেন?

মনে হচ্ছে ইদানিং বেশ বিক্ষিপ্ত মন নিয়ে চলাফেরা করছেন। যদিও তা নতুন নয়। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে দিনে দিনে অবনতির দিকে যাচ্ছে। উপরের ব্লগার রামিসা রোজার পরামর্শটা ভেবে দেখতে পারেন।

আমার মতে আপনার পরিবারের লোকজন চ্যাংদোলা (ত্যাদড়পোনা করলে) করে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শকের চেম্বারে নিয়ে আপনাকে আসা উচিত। পরিবারের, দেশের তথা জাতির মঙ্গলের জন্য। গাজীসাবও নিশ্চয় খুশি হবেন। :D

একজন শুভাকাঙ্খি হিসেবে এই আবদার আমরা করতেই পারি কিনা বলেন? ভুল বললে ক্ষমা করে দিবেন। আমি জানি আপনি ক্ষমার দাদাঠাকুর।

পরীর বাপের জন্য শুভকামনা।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০২

রাজীব নুর বলেছেন: না এইটা অন্য লেখা। সেটাতে স্ত্রীকে মেরে ফ্রিজে রাখা হয়। ব্যান খাইনি। লেখাটা এডমিন সরিয়ে দিয়েছিলেন। আর এই লেখা পড়ার পর কি কারো মনে হবে ব্যান খাওয়ার মতো পোস্ট এটা?
আপনারা তো ধরে বেধে আমাকে অসুস্থ প্রমানিত করতে চাচ্ছেন!!

শুধু পরী না, আমি এখন ফাইহা'রও বাপ।

৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৪২

ওমেরা বলেছেন: আখেনাটেন বলেছেন: এই লেখা কি আগেও পোস্ট করেছিলেন এবং ব্যান খেয়েছিলেন? শুধু শিরোনামটা মনে হয় পরিবর্তন করেছেন? ঠিক !
আমি এটাই বলতে চেয়েছিলাম —-।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: বুঝেছি আমাকে সামু ছেড়ে চলে যেতে হবে। তা না হলে আপনারা আমাকে ধরে বেধে পাগল বানাবেন।

৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৬

সপ্তম৮৪ বলেছেন: ফুল পাখি লতাপাতা মার্কা লেখার ভিড়ে চমৎকার একটা থ্রিলার পড়লাম। ভালো লাগলো। আপনার লেখা ভাল, চালিয়ে যান।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:



ঢাকার বউয়েরা প্রতিদিন পুলসিরাত পার হয়।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: সবাই না। কেউ কেউ।

৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৯:৪৯

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: হত্যা করতে চাওয়ার কারনটা স্পষ্ট না( যদিও কোন কারনেই কাউকে হত্যা করা ঠিক না) ঠিকঠাক ঘুম না হলে এমন আজেবাজে চিন্তা মাথায় আসতে পারে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: ঘুমের খুব দরকার আছে।
আপনার কি ঘুমের সমস্যা আছে?

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৯

এম ডি মুসা বলেছেন: গল্প প্রথম পড়ে ভালো লাগছে, ব্লগে গল্প বেশি পড়ি না, সময় বেশি লাগে আলিস্যা যাই আমি মোবাইল থেকে লগিন
লেপটপে গুনে ধরেছে। নষ্ট হয়ে গেছে। ছোট্ট কালে ক্লাস গল্প পুড়ো টা পড়তাম। কারণ পরীক্ষা যেকোনো স্থান থেকে প্রশ্ন আসলে দিতে পারার এরকম সকলে করেছি। এখন গল্প রোমান্টিক কথা থাকলে বেশি পড়তে চায় । এখনকার অবস্থা।
মানুষ মানুষের ক্ষতি করতে পারে না, অমানুষ পারে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:২০

রাজীব নুর বলেছেন: দুনিয়া ভরতি অমানুষে।

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:১৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ঘুমের সমস্যা অবস্যই আছে, থাকবেনা কেন? ডাক্তারকে বলি ঘুমের ঔষধ দেন,ডাক্তার বিরাট বড় এক কাগজ ধরিয়ে দিয়েছে।কিন্তু সময় করে পড়াই হয় নাই।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি একজন সুখী মানুষ। আপনাকে নিয়ে একটা গল্প লেখা যায়।

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: হুম টপিক টা খারাপ না আপনি লিখে ফেলেছেন নতুবা আমি ট্রাই করতাম। এটা সাইকোপ্যাথ টাইপ গল্প। যারা হলিউড মুভি স দেখেছে তাদের খারাপ লাগার কথা না।

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: ঘটনা সাংঘাতিক। যাক শেষ ভাল যার সব ভাল তার!

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৬

এল গ্যাস্ত্রিকো ডি প্রবলেমো বলেছেন: ধুরু মিয়া, জমলো না! ভালো হত কী জানেন? যদি লোকটা নিজেই শয্যাশায়ী হত। তার খুন করার কোন ক্ষমতা নেই, কিন্তু সে খুন করার কথা ভাবছে।

১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:০৮

ডাব্বা বলেছেন: প্রথম বাক্য দুটোয় একটু ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম।

১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:২০

অজ্ঞ বালক বলেছেন: বেশ ভালো হইসে গপ্পোডা। লাস্টে সানডে মানডে ক্লোজ হইলে আরও ভাল্লাগতো। তবে যদি, এইডা গপ্পো না হয়...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.