নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
১। এটা নাকি বিজ্ঞানের যুগ?
পৃথিবীর এত বড় বড় বাঘা বিজ্ঞানীরা সামান্য একটা ভাইরাসের ওষুধ বানাতে পারছে না! শুধু কেমিকেল, কসমেটিকস জিনিসপত্র দিয়ে লোকজনকে চমকে দেওয়ার জন্য ম্যাজিক আউটেম তৈরি করলে হবে? রকেট, ইন্টারনেট আর স্যাটালাইটই কি বিজ্ঞানের শেষ কথা? দুনিয়ার মানুষকে শিক্ষা, উপোস আর রোগেভোগে রেখে স্যাটালাইট কি দিচ্ছে? বিজ্ঞানীরা আসলে আমাদের হাতে খেলনা দিয়ে আমাদের ভুলিয়ে রেখেছে। এই যে করোনাতে আমরা মরতে বসেছি, সমস্ত বিজ্ঞানীরা করছেটা কি? যদি বেঁচেই না থাকি তাহলে এই বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির দাম রইলো কি?
২। আগামী কয়েক দশকে প্রকৃতির নিয়মেই লাখ লাখ মানুষ মরবে। প্রাকৃতিক বিপর্যয়, নাম না জানা রোগ, যুদ্ধ, খুন এভাবেই মানুষ মরতেই থাকবে। আর একের পর এক কঠিন ভাইরাসের আগমনে মহামারী আকার ধারন করবে সারা বিশ্বে। করোনার চেয়ে কঠিন সব ভাইরাস পৃথিবীতে আসার অপেক্ষায় রয়েছে। আমি চোখ বুজলেই দেখতে পাই সমস্ত পৃথিবী জুড়ে লাখ লাখ মৃত দেহ পড়ে আছে। কবর দেওয়ার লোক নাই। সামনের দিন গুলোতে যে বিরাট সংকট আসছে পৃথিবীতে তা মানুষের চিন্তার বাইরে। সাধারন মানুষ অন্ন বস্ত্রের বাইরে কিছু ভাবতে চায় না। তাই ধনী রাস্ট্র গুলোর এখনই ভাবার সময়।
৩। বালিশে মাথা রাখা মাত্র ঘুমিয়ে পড়ার সৌভাগ্য আমার না। আমাকে অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে হয়।
৪। আইনস্টাইন-কে প্রশ্ন করা হলো, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেমন হতে পারে?
তিনি বলেছিলেন, তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ কেমন হবে তা বলতে পারি না, তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ লাঠি দিয়ে হবে!
৫। আমেদাবাদ প্রাসাদে থাকার সময় রবীন্দ্রনাথের দুটি ভিন্নধর্মী অভিজ্ঞতা হয়। যার একটি মজার, অন্যটির ফল যতদিন বাঙালি বেঁচে থাকবে ততদিন সেটিও বেঁচে থাকবে। এই অভিমত রবীন্দ্রনাথেরও। প্রাসাদের চূড়ার উপরকার একটা ঘরে রবীন্দ্রনাথ থাকতেন, সেখানে তাঁর সঙ্গী ছিল বোলতার চাক, ‘রাত্রে আমি সেই নির্জন ঘরে শুইতাম–এক একদিন অন্ধকারে দুই-একটা বোলতা চাক হইতে আমার বিছানার উপর আসিয়া পড়িত–যখন পাশ ফিরিতাম তখন তাহারাও প্রীত হইত না এবং আমার পক্ষেও তাহা তীব্রভাবে অপ্রীতিকর হইত।’অন্ধকার বিছানার এই অভিজ্ঞতা এর আগে পরে কখনো কবির জীবনে ঘটেনি। এই প্রাসাদ-বাস তাঁকে আর একটি অপার অসীম গভীর অনুভূতির ভিতর নিয়ে আসে। শুক্লপক্ষের গভীর রাতে সবরমতী নদীর দিকে প্রাসাদের ছাদে হাঁটতে হাঁটতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর নিজের সুর দেওয়া সর্বপ্রথম গানগুলি রচনা করেছিলেন। তাঁর নিজের দেওয়া সুরে সর্বপ্রথম গান ‘নীরব রজনী দেখো মগ্ন জোছনায়’।
৬। পৃথিবীতে যত জন্তু জানোয়ার আছে,তার মধ্যে মানুষই সবচেয়ে বেশি নিষ্ঠুর।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রদ্ধ্যেয়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: একদম শেষের কথাটা সঠিক।