নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের একটি রাষ্ট্র।
প্রায় ৯১ লক্ষ লোকের বাস দেশটিতে। ইসরায়েলের জন্ম, ইতিহাস ও রাজনীতি মধ্যপ্রাচ্য সংকটের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। স্বাধীনতা ঘোষণার পর থেকেই ইসরায়েল প্রতিবেশী আরব রাষ্ট্রগুলির সাথে বেশ কয়েকবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়। পৃথিবীর ১৬১টি রাষ্ট্র ইসরায়েলকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ১৯৪৮ সালে দেশটির স্বাধীনতা লাভের সময় নাম রাখা হয় 'স্টেট অব ইসরায়েল'। ১৯৪৮ সালের ১৭ মে তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন ইসরায়েলকে প্রথম স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। অতীতে ইহুদিরা অনেক নির্যাতন সহ্য করেছে। আর এর পেছনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে জার্মানির একনায়ক হিটলার।
ইসরায়েলের সঙ্গে ১৭০টি দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক আছে।
ইসরায়েল পশ্চিম এশিয়াতে ভূমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত। এদের নিজস্ব সম্পদের পরিমাণ খুব কম। দেশটি ১৯৭০-এর দশক থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ আর্থিক অনুদান পেয়ে আসছে। ইসরাইলের উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা এবং সরকারের ভালো সদিচ্ছা থাকার কারণে দেশটিতে বেকারত্ব খুবই কম। ইসরায়েলি নাগরিকেরা নিজেদের মধ্যে ভাব আদান প্রদানের জন্য মূলত আধুনিক হিব্রু এবং আরবি ভাষা ব্যবহার করে। ইসরায়েলের সংস্কৃতি পশ্চিমা ঘরানার। ইসরায়েলের অস্তিত্বকেই অস্বীকার করে ইরান। তারা বিবেচনা করে ইসরায়েল অবৈধভাবে মুসলমানদের ভূমি দখল করে রেখেছে।
ইসরাইলের রাজধানী জেরুসালেম।
১৯৪৯ সালে ইসরায়েল, লেবানন, জর্ডান ও সিরিয়ার মধ্যে যে চুক্তি হয়েছিল সেই চু্ক্তি অনুযায়ী দেশটির আয়তন হওয়ার কথা ২০ হাজার ৭৭০ বর্গ কিলোমিটার। কিন্তু ইসরাইলের আয়তন এখন ২৭ হাজার ৭৯৯ বর্গ কিলোমিটার। ইসরাইল একমাত্র দেশ যেখানে প্রাপ্ত বয়স্ক সব নাগরিকের জন্যই সেনা প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। ইসরাইলের মানুষ প্রতিবছর সত্যি সত্যিই ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে প্রচুর চিঠি লিখে। জেরুসালেমের ডাক বিভাগ এমন অন্তত হাজার খানেক চিঠি পায় যেখানে প্রাপকের জায়গায় লেখা থাকে ‘ঈশ্বর’! ইসরায়েলের রয়েছে শক্তিশালী সামরিক বাহিনী। মুসলমানরা বিশ্বের রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে ইসরাইল রাষ্ট্রকে সবচেয়ে বেশীঘৃণা করে থাকে।
ইসরায়েল পৃথিবীর একমাত্র ইহুদি রাষ্ট্র।
ইসরাইলকে বেষ্টন করে আছে ১৭টি আরব দেশ, যার অনেকে এর অস্তিত্ব স্বীকার করে না। পুরো বিশ্বে এক কোটি ৭২ লাখ ইহুদি বাস করলেও তার মধ্যে শুধু ইসরায়েলেই বসবাস ৯০ লাখ ইহুদি। দেশটি পৃথিবীর সর্বনিম্ন অঞ্চলে অবস্থিত। ইহুদি জাতিরা মুসলমানদের পুরো উল্টো নিয়ম কানুনের অনুসারী। যেমন ইসলাম ধর্মে মদ্যপান হারাম। অন্যদিকে ইহুদিদের জন্য মদ্যপান জায়েজ। আবার উটের মাংস ও চিংড়ি মাছ মুসলমানদের জন্য বৈধ কিন্তু ইহুদিদের জন্য অবৈধ। ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠার সময় প্রায় সাত লাখের মতো ফিলিস্তিনী বাস্তু-চ্যুত হয়েছে। তারা ভেবেছিল দ্রুত সমস্যার সমাধান হলে তারা বাড়ি ফিরে আসতে পারবে।
মধ্যপ্রাচ্যে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই দেশ ইরান ও ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনি ভূমি জোর করে দখল করে ইসরাইল রাষ্ট্র গঠন করার পর থেকে ফিলিস্তিনিরা তাদের অধিকার আদায়ের চেষ্টা করে চলেছে। ইসরাইলী প্রশাসন আইন, মানবাধিকার এসবে বিশ্বাস করে না। তাদের ঘাড় ত্যারা। তারা টিকে থাকতে চায় শক্তি প্রয়োগ করেই। ইসরাইলের প্রায় সব কর্মকর্তাই কোনো না কোনো অপরাধের সঙ্গে জড়িত। এ পর্যন্ত ১২ জন ইসরায়েলি নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন যার মধ্যে ৮ জন রসায়ন ও অর্থশাস্ত্রে। ইসরায়েলি গরু বিশ্বের অন্যতম দুগ্ধ উৎপাদনকারী গরু। বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীদের বিশ্বের একটি দেশেই যাওয়া নিষেধ, সেটি ইসরায়েল। পাসপোর্টে সেটি স্পষ্ট করে লেখা আছে।
ফিলিস্তিনিদের প্রতি বর্বর আচরণের জন্য ইসরাইল কুখ্যাত।
নবীজিকে মুসলমানেরা প্রানের চেয়ে বেশি ভালোবাসে সেই মুহাম্মদ (সাঃ) কে ইহুদিরা বিশ্বাস করে না তবে খুব কম সংখ্যক ইহুদি আছে যারা মনে করেন মুহাম্মদ ছিলেন আরবদের জন্য পাঠানো নবী। তাদের জন্য না। একটি দ্রুত উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে বাংলাদেশের উচিৎ ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা। স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ দ্বিতীয় চিন্তা ছাড়াই ইজরায়েলের স্বীকৃতি ও সামরিক সাহায্যের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।
তথ্য ও ছবি- গুগল।
১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কোন দেশের পক্ষে ইসরাইল না ফিলিস্তিন?
২| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২০
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
ইসরাইল মূলত একটা টেরোরিস্ট সংগঠন ভিত্তিক অবৈধ রাষ্ট্র, এদের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের যুক্তি দেখিনা। আটচল্লিশে পশ্চিমারা জাতিসংঘের মোড়কে যে অনৈতিক কাজ করেছে, তারা যদি সভ্য হয়ে থাকে তবে এর মাসুল স্বরূপ জায়ানিস্টদের আমেরিকাতে আলাদা রাষ্ট্রের ব্যবস্থা করা উচিত। অনেক বড় রাষ্ট লক্ষ লক্ষ বর্গ কিঃমিঃ এলাকা খালি পরে আছে থাকার লোক নেই।দ
আরেকটা কথা, সেখানে আরব আর আফ্রিকান ইহুদি এবং ইউরোপিয়ান ইহুদিদের আলাদা করে দেখা হয়, মূলত ইউরোপিয়ান ইহুদিরা সেখানে আরামে আছে, অন্য ইহুদিরা তাদের মতো আরামে নাই।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: জাতিগত ভাবে দুই দেশেরই কিছু সমস্যা আছে। এই সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে ধর্মের কারনে।
৩| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনি কোন দেশের পক্ষে ইসরাইল না ফিলিস্তিন?
চাচা, আপনি বাঁচলে বাপের নাম।
চাচা, আপন প্রাণ বাঁচা।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: এটাই ভালো।
৪| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রশনফাঁসকারী বাংগালীরা শুধু ইসরায়েল এর'এর উপর পরীক্ষা( রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস, ভুগোল ) দিলে ১৮ কোটীর মাঝে ১৮০০ জন শতকরা ৩৩ ভাগ বা তার চেয়ে সান্য বেশী নম্বর পাবে, বাকীরা এর নীচে স্কোর করবে।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি প্রশ্নফাস জেনারশনের না।
৫| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রতিটি ইসারায়েলী কিশোরও ৩টি ভাষায় (ইংরাজী, হিব্রু, আরবী ) ভাষায় দক্ষ।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ দক্ষ।
৬| ১৬ ই মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: যেমন ইসলাম ধর্মে মদ্যপান হারাম। অন্যদিকে ইহুদিদের জন্য মদ্যপান জায়েজ- ইহুদীদের জন্য ব্যাপারটা ঠিক এভাবে বলা হয়নি।
Judaism relates to consumption of alcohol, particularly of wine, in a complex manner. Wine is viewed as a substance of import and it is incorporated in religious ceremonies, and the general consumption of alcoholic beverages is permitted, however inebriation (drunkenness) is discouraged.
This compound approach to wine can be viewed in the verse in Psalms 104:15, "Wine gladdens human hearts,"[19] countered by the verses in Proverbs 20:1, "Wine is a mocker, strong drink is riotous; and whoever stumbles in it is not wise,"[20] and Proverbs 23:20, "Be not among drunkards or among gluttonous eaters of meat."
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ১৬ ই মে, ২০২১ রাত ৯:১৫
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলামে প্রথম দিকে মদ হালাল ছিল।একেবারে শেষের দিকে ওমরের পিড়াপিড়িতে মদ হারাম ও নারীর জন্য পর্দা প্রথা চালু করা হয়।ইহুদিদের জন্য মদ হালাল আল্লাহই করে দিয়েছেন।আল্লাহ যদি একেক জনকে একেক আদেশ দেন তাহলে মানুষ যাবে কোথায়।আল্লার খেল বোঝা মুসকিল।ইরান তুরস্কের হুমকি ধামকি কি বন্ধ হয়ে গেল।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: দুই দেশের আসল সমস্যা আসলে ধর্ম নিয়ে।
৮| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৩৪
শোভন শামস বলেছেন: তথ্যবহুল এবং সাম্প্রতিক
ধন্যবাদ পোষ্টটির জন্য
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২২
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৯| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৩৭
শোভন শামস বলেছেন: পৃথিবীতে ইহুদীদের মোট সংখ্যা দেড় কোটির মত।একটি মাত্র ইহুদী রাষ্ট্র – ইসরাইল।
ইসরাইলে ইহুদীর সংখ্যা ৫৪ লাখ, অবশিষ্ট প্রায় এক কোটি ইহুদী সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে।এর মধ্যে আমেরিকাতে ৭০ লাখ, কানাডাতে ৪ লাখ আর ব্রিটেনে ৩ লাখ ইহুদী থাকে।ইহুদীরা মার্কিন জনসংখ্যার মাত্র ২%, আর পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.২%।অর্থাৎ পৃথিবীর প্রতি ৫০০ জনে একজন ইহুদী!কিন্তু জনসংখ্যার দিক দিয়ে ঢাকা শহরের কাছাকাছি হলেও বিশ্বে ইহুদি সম্প্রদায় থেকে যুগে যুগে বেরিয়ে এসেছে অসংখ্য প্রতিভাবান ব্যক্তি।প্রধান ধর্মগুলোর পর পৃথিবীতে যে মতবাদটি সবচেয়ে বেশী প্রভাব ফেলেছে সেই কমিউনিজমের স্বপ্নদ্রষ্টা কার্ল মার্কস ইহুদি সম্প্রদায় থেকে এসেছেন।বিশ্বের মানুষকে মুগ্ধ করে রাখা যাদু শিল্পি হুডিনি ও বর্তমানে ডেভিড কপারফিল্ড এসেছেন একই কমিউনিটি থেকে।এসেছেন আলবার্ট আইনস্টাইনের মত বিজ্ঞানী, যাকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী বলা হয় আর প্রফেসর নোয়াম চমস্কি – র মত শিক্ষাবিদ ও দার্শনিক যাকে প্রদত্ত ডক্টরেটের সংখ্যা আশিটির ও বেশি।
এর অন্যতম কারণ সাধারণ আমেরিকান রা যেখানে হাইস্কুল পাশকেই যথেষ্ট মনে করে সেখানে আমেরিকান ইহুদীদের ৮৫% বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া। আমেরিকান নোবেল বিজয়ীদের মোটামুটি ৪০% ইহুদী অর্থাৎ নোবেল বিজয়ী প্রতি চার থেকে পাঁচ জনের একজন ইহুদী।
আমেরিকার অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় প্রফেসররা ইহুদী।হতে পারে ইহুদীরা আমেরিকার মোট জনসংখ্যার ২ শতাংশ, কিন্তু আমেরিকান রাজনীতিতে তাদের প্রভাব একচেটিয়া। আমেরিকার ১০০ জন সিনেটরের ১৩ জন ইহুদী।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: হতে পারে আপনি সঠিক। কারন আমার জানার পরিধি সীমিত।
১০| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৩৯
শোভন শামস বলেছেন: আমেরিকার রাজনৈতিক ও আর্থসামাজিক ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ করে মূলতঃ কর্পোরেট হাউজগুলো। তারা প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত বানাতে পারে, এবং প্রেসিডেন্টকে সরাতে পারে। এসব কর্পোরেট হাউজগুলোর দিকে তাকালে দেখা যায় এদের মালিক কিংবা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কম্পানিগুলোর মূল দায়িত্বে থাকা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বা চীফ এক্সজিকিউটিভ অফিসার, সিইও হলেন ইহুদী কমিউনিটির মানুষ।
এই কথা মাইক্রোসফটের ক্ষেত্রে যেমন সত্য তেমনি জাপানিজ কোম্পানি সনির আমেরিকান অফিসের জন্যও সত্য। প্রায় অধিকাংশ গুরুত্বপূর্ণ পদে জুইশ আমেরিকানরা কাজ করছেন। জুইশ কমিউনিটির ক্ষমতাধর বিলিয়নেয়াররা মিলিতভাবে যে-কোনো ঘটনা ঘটিয়ে দিতে পারেন।
মিডিয়া জগতে যদি আপনি তাকান তাহলে দেখবেন;
CNN, AOL, HBO, Cartoon Network, New line cinema, Warner Bross, Sports illustrated, People - Gerald Levin – ইহুদী মালিক নিয়ন্ত্রিত।
ABC, Disney Channel, ESPN, Touchstone pictures - Michael Eisner – ইহুদী মালিক নিয়ন্ত্রিত।
Fox Network, National Geographic, 20th century Fox Rupert Murdoch – ইহুদী মালিক নিয়ন্ত্রিত।
Top 4 famous Newspapers of USA & their editors
New York Times – Arthur Sulzberger
New York Post – Rupert Murdoch
Washington Post – K.M. Graham
Wall street journal – Robert Thomson
সব কয়টি খবরের কাগজ ই ইহুদী মালিক নিয়ন্ত্রিত।
আপনার প্রিয় মিডিয়া ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা Mark Zuckerberg পর্যন্ত একজন ইহুদী।
ইরাকের বিরুদ্ধে আমেরিকার আগ্রাসনকে সাধারণ আমেরিকানদের কাছে বৈধ হিসেবে চিত্রায়িত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে ফক্স নিউজ। বিশ্ববিখ্যাত মিডিয়া মুগলরুপার্ট মারডকের নিয়ন্ত্রণাধীন এরকম প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই জুইশদের সমর্থন দিয়ে এসেছে। রুপার্ট মারডকের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে সারা বিশ্বের ১৮৫ টি পত্রপত্রিকা ও অসংখ্য টিভি চ্যানেল। বলা হয় পৃথিবীর মোট তথ্য প্রবাহের ৬০% ই কোন ন কোনভাবে নিয়ন্ত্রণ করে রুপার্ট মারডকের The News Corporation.
টিভি চ্যানেলগুলোর মধ্যে এবিসি, স্পোর্টস চ্যানেল, ইএসপিএন, ইতিহাস বিষয়ক হিস্টৃ চ্যানেলসহ আমেরিকার প্রভাবশালী অধিকাংশ টিভি-ই ইহুদিরা নিয়ন্ত্রণ করছে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে।
আমেরিকায় দৈনিক পত্রিকা বিক্রি হয় প্রতিদিন কমপক্ষে ৫৮ মিলিয়ন কপি। জাতীয় ও স্থানীয় মিলিয়ে দেড় হাজার পত্রিকা সেখানে প্রকাশিত হয়। এসব পত্রিকাসহ বিশ্বের অধিকাংশ পত্রিকা যে নিউজ সার্ভিসের সাহায্য নেয় তার নাম দি এসোসিয়েটেড প্রেস বা এপি (AP)। এ প্রতিষ্ঠানটি এখন নিয়ন্ত্রণ করছেন এর ইহুদি ম্যানেজিং এডিটর ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইকেল সিলভারম্যান। তিনি প্রতিদিনের খবর কী যাবে, না-যাবে তা ঠিক করেন।
আমেরিকার পত্রিকাগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী তিনটি পত্রিকা হলো নিউইয়র্ক টাইমস্ , ওয়াল ষ্টৃট জার্ণাল এবং ওয়াশিংটন পোষ্ট। এ তিনটি পত্রিকার পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ ইহুদিদের হাতে।
ওয়াটারগেট কেলেংকারীর জন্য প্রেসিডেন্ট নিক্সনকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছিলো ওয়াশিংটন পোষ্ট। এর বর্তমান সিইও ডোনাল্ড গ্রেহাম ইহুদি মালিকানার তৃতীয় প্রজন্ম হিসেবে কাজ করছেন। উগ্রবাদী ইহুদী হিসেবে তিনি পরিচিত। ওয়াশিংটন পোষ্ট আরও অনেক পত্রিকা প্রকাশ করে। এর মধ্যে আর্মিদের জন্যই করে ১১টি পত্রিকা।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি দেখছি- অনেক জানেন। খুব ভাল।
১১| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:১১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ইসরাইলের প্রতিঠা সম্পর্কে একটা পোস্ট দেন।
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা দিব।
১২| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:১২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: প্রতিঠা < প্রতিষ্ঠা
১৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।
১৩| ১৭ ই মে, ২০২১ বিকাল ৪:১০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
চলেন ইজরায়েল আক্রমণ করি।
১৭ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এতটা বোকা নই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২১ বিকাল ৫:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: Right.