নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসুন মুভি দেখি

১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫২



১। ডগ ডে আফটারনুন (Dog day afternoon)
এই মুভিতে দেখা যায় দুই জন লোক একটা ব্যাংক ডাকাতি করতে যায়। কিন্তু পুলিশ খবর পায় এবং ব্যাংক ঘিরে ফেলে। তারপর ব্যাংকের ভেতরের লোকদের জিম্মি করে দুই ব্যাং ডাকাতের চলে পুলিশের সাথে দর কষাকষি। অনেকে বলেছেন- এই মুভির গল্প দূর্বল। শুধুমাত্র অভিনয়ের জন্য ভালো লাগে দেখতে।

২। দি টার্মিনাল (The Terminal)
ভিক্তর নভরস্কি পূর্ব ইউরোপ থেকে নিউ ইয়র্ক শহরে এসেছে একজন জ্যাজ মিউজিশিয়ানের অটোগ্রাফ সংগ্রহ করতে। ভিক্তরের প্রয়াত পিতা ছিলেন জ্যাজ মিউজিকের ভক্ত। তিনি হাঙ্গেরিয়ান একটি পত্রিকায় এক দল জ্যাজ মিউজিশিয়ানের একটি ফটোগ্রাফ পেয়েছিলেন। সেই ছবির সব তারকার অটোগ্রাফ জোগাড় করতে চেয়েছিলেন ভিক্তরের পিতা। একজন ছড়া বাকি সবার অটোগ্রাফ তিনি জোগাড় করতে সক্ষম হয়েছিলেন। সেই বাকি একজন হলেন টেনর সেক্সোফোনিস্ট বেনি গোলসন যিনি এখন নিউ ইয়র্ক শহরে বসবাস করছেন। তাঁরই অটোগ্রাফের জন্য এতদূর ছুটে এসেছেন ভিক্তর। কিন্তু বিমান বন্দরে এক অদ্ভুত সমস্যায় পড়েন ভিক্তর।
সে তার দেশ ত্যাগ করার পর পরই সেখানে শুরু হয়েছে এক রাজনৈতিক গোলযোগ। সেই গোলযোগের কারণে মার্কিন যুক্তরাস্ট্র ভিক্তরের দেশের সাথে রাজনৈতিক সম্পর্ক রাখছে না। ফলে ভিক্তর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অধিকার পায় না। আবার তাকে দেশে ফিরে যাওয়ার অনুমতিও দেওয়া হচ্ছে না। এমন পরিস্থিতিতে ৯ মাস তাকে বিমান বন্দরে কাটিয়ে দিতে হয়। সেখানেই গড়ে ওঠে তার এক নিজস্ব জগৎ, পরিচিত পরিমন্ডল। বিমান বন্দর টার্মিনালে ভিক্তরের অভিজ্ঞতা নিয়েই নির্মিত হয়েছে সিনেমা ‘দি টার্মিনাল’।

৩। দ্য রিং (The Ring)
সাইকোলজিক্যাল হরর। এটি মূলত ১৯৯৮ সালে নির্মিত জাপানী হরর সিনেমা ‘রিং’-এর পূনঃনির্মাণ। সিনেমায় দেখা যায় র‍্যাচেল কেলার নামের এক নারী-সাংবাদিক একটি রহস্যময় ভিডিও টেপ সম্পর্কে অনুসন্ধান করছে। ভিডিও টেপটি সম্পর্কে স্থানীয়দের মধ্যে একটি গুজব প্রচলিত আছে। গুজবটি হল- যে এই ভিডিও টেপটি দেখে কিছুদিনের মধ্যে তার মৃত্যু হয়। র‍্যাচেল ভাগ্নীসহ চার জন কিশোর বয়সী বালক-বালিকার এটার প্রভাবে মৃত্যু হয়েছে বলে অনেকের ধারনা।

৪। হোম এলোন (Home Alone)
হাস্যরসের সিনেমা ‘হোম এলোন’ ১৯৯০ সালে নির্মিত হয়। আট বছর বয়সী ক্যাভিন এক বিশাল পরিবারের সর্বকনিষ্ঠ সন্তান। ক্যাভিনের পরিবার ক্রিসমাসের ছুটিতে প্যারিসে বেড়াতে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছে। যাওয়ার দিন ক্যাভিনের ঘুম থেকে উঠতে দেরি হয়ে যায়। অনেক ছেলে-মেয়ের মধ্যে ক্যাভিনের মা খেয়াল করতে পারে না যে ক্যাভিন তাদের সাথে নেই। পরিবারের সবাই ক্যাভিনকে একা রেখেই বেড়াতে চলে যায়।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ক্যাভিন আবিষ্কার করে যে সে বাসায় একা। এতে প্রথমে সে খুশি হয়ে উঠে। সে স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করতে থাকে। এদিকে পথে ক্যাভিনের পরিবার আবিষ্কার করে যে ক্যাভিন তাদের সাথে নেই। কিন্তু তখন আর তাদের পক্ষে ফিরে যাওয়া সম্ভব হয় না। ক্যাভিন তার একাকী জীবন উপভোগ করছিল। কিন্তু তার আনন্দের দিন দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। এক দল চোর তাদের বাড়িতে চুরি করতে আসলে ক্যাভিনকে নিজ বাড়ি রক্ষা করতে স্বচেষ্ট হতে হয়।

৫। এমিলি (Amélie)
এমিলি প্যারিসের এক ইন্ট্রোভার্ট ওয়েট্রেস।একদিন নিজের ফ্লাটে লুকিয়ে রাখা ছোট্ট এক খেলনার বাক্স খুঁজে পায় সে। আর তারপরই পাল্টে যায় এমিলির জীবন। নিজের আর চারপাশের মাণুষ গুলোর জীবনে পরিবর্তন আনতে শুরু করে সে। আর এভাবেই এক দিন প্রেমে পড়ে গেলো এমিলি।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:০০

শোভন শামস বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ

১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: তথ্য?

২| ১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:১৭

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ২। দি টার্মিনাল (The Terminal) : এমন একটা সত্যি ঘটনা শুনেছি!!!

৩। দ্য রিং (The Ring) : এই টাইপের বেশীর ভাগ ছবিই আমার কাছে বিরক্তিকর মনে হয়।

৩। দ্য রিং (The Ring) : এর সব পার্ট দেখেছি।

১৭ ই মে, ২০২১ রাত ১:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: সব মুভি সব বয়সে ভাল লাগে না।
এখন যে মুভি বিরক্তিকর লাগবে, অন্য সময় শে মুভিই অসাধারণ লাগবে। বলা যায় সব কিছু বয়সের দোষ।

৩| ১৭ ই মে, ২০২১ সকাল ৮:৫৫

কামাল১৮ বলেছেন: বয়সের দোষে ছবিই দেখি না।

১৭ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা---
আমার কেন জানি মনে হয় আপনি আরাম প্রিয় মানুষ। কিছুটা অলসও।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.