নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সভ্যতা

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪১

ছবিঃ আমার তোলা।

সিন্ধু সভ্যতা ছিল একটি ব্রোঞ্জ যুগীয় সভ্যতা।
এই সভ্যতার কেন্দ্র ছিল মূলত ভারতীয় উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সিন্ধু নদ অববাহিকা। এই সভ্যতা হরপ্পা সভ্যতা নামে পরিচিত। ১৯২০-এর দশকে তদনীন্তন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন কার্যের ফলে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়। ১৯৯৯ সালেও এই সভ্যতার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নসামগ্রী ও আবিষ্কৃত হয়েছে। ১৮৭২-৭৫ সালে আলেকজান্ডার কানিংহাম প্রথম হরপ্পা সিলমোহর প্রকাশ করেন। ভৌগোলিক বিস্তারের দিক থেকে বিচার করলে সিন্ধু সভ্যতা ছিল প্রাচীন পৃথিবীর বৃহত্তম সভ্যতা। সিন্ধুবাসীদের প্রধান কৃষি ফসল ছিল গম, যব, মটর, খেজুর, তিল ও সরষে। ভাবতে ভালো লাগে- সভ্যতার অনেক আগেই কৃষির উন্মেষ ও বিকাশ ঘটেছিল।

বাংলা অভিধান মতে, সভ্যতার অর্থ হচ্ছে, 'সভ্য জাতির জীবনযাত্রা নির্বাহের পদ্ধতি- সাহিত্য, শিল্প, বিজ্ঞান, দর্শন, ধর্ম ও বিবিধ বিদ্যার অনুশীলন হেতু, মন মগজের উৎকর্ষ সাধন'। মানবতার কথা এখানে উল্লেখ নাই! পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে সভ্যতার উদ্ভব মানুষের সবচেয়ে বড় অর্জন। সভ্যতার ক্রমান্বয়ে উন্নতির ফলেই মানুষের জীবনযাত্রা সহজ থেকে সহজতর হয়েছে। আজকের আধুনিক যুগও সভ্যতার কল্যাণেই সম্ভব হয়েছে। বন্যতা থেকে বর্বরতা এবং বর্বরতা থেকে মানুষ ধীরে ধীরে সুশৃংঙ্খল জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে।

পৃথিবীর ইতিহাসে প্রাচীন সভ্যতা গুলোর অন্যতম হচ্ছে মিশরীয় সভ্যতা।
মেসোপটেমিয়ার উত্তরাংশে আক্কাদ ও দক্ষিণাংশে সুমের। এ সুমেরকে কেন্দ্র করেই আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দ নাগাদ মেসোপটেমিয়ায় এক উন্নত সভ্যতার উন্মেষ ঘটে। প্রাচীন কালে মেসোপটেমিয়া অঞ্চলে যে সকল সভ্যতা গড়ে ওঠেছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হল ব্যাবিলনীয় সভ্যতা। খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ অব্দে সুমের আক্কাদ বা প্রাচীন ব্যাবিলন সাম্রাজ্য স্থাপিত হয়। মেসোপটেমিয়ার উত্তরাংশে অ্যাসেরীয়রা প্রাধান্য বিস্তার করে।

ক্যাসাইটদের আক্রমণে প্রাচীন ব্যাবিলন সাম্রাজ্যের পতন ঘটলে তারা এই সভ্যতার উত্তরাধিকার লাভ করে। খ্রিস্টপূর্ব ১৩০০ অব্দের মধ্যেই অ্যাসেরীয়রা সমগ্র উত্তর মেসোপটেমিয়া দখল করে নেয়। চীনা সভ্যতা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও নদী কেন্দ্রিক সমৃদ্ধ সভ্যতা। কুয়েন্ডলুং পর্বত অতিক্রম করে হোয়াংহো নদীর তীর বরাবর গড়ে উঠেছিল এই সভ্যতা।

সিন্ধু সভ্যতা বিশ্বের প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম।
খ্রিস্টের জন্মের আনুমানিক চার থেকে পাঁচ হাজার অব্দে এর গোড়াপত্তন হয়। হিব্রু সভ্যতার উৎস ভূমি মধ্যপ্রাচ্যে। এ সভ্যতা আজকের ফিলিস্তিন ও ইসরাইল অঞ্চল কেন্দ্রিক গড়ে ওঠেছিল। জাতিগত ভাবে হিব্রুরা ছিল একটি মিশ্রিত জাতি। কুটনীতি, স্থাপত্য এবং চিত্রকলার দিক থেকে হিব্রুরা সভ্যতার ইতিহাসে খুব অল্পই ভূমিকা রেখেছিল।

মানব সভ্যতার ইতিহাসে যে ক’টি দেশের মানুষ তাদের উজ্জ্বল অতীতের জন্য ঈর্ষণীয় গৌরবের অধীকারী গ্রিকরা তাদের অন্যতম। গ্রিক নামটি রোমানদের দেয়া। গ্রিসে জন্ম নিয়েছেন তাদের মধ্যে মহাকবি হোমার, জ্ঞানতাপস সক্রেটিস, স্থাপত্য-ভাস্কর্যের অবিস্মরণীয় দিকপাল ইকটিনাস ও ফিডিয়াস, রাজনীতি মঞ্চের অপ্রতিদ্বন্ধী কৌশলী থেমিস, টকলস, এরিস্টাইডিস ও পেরিক্লিস, সাহিত্যের অনির্বাণ জ্যোতিষ্ক সফোক্লিস, এরিস্টোফেলেস, ইউরিপাইডিস, দর্শনের শিখাগ্নী প্লেটো ও এরিস্টটল, ইতিহাসের জনক হেরোডোটাস, থুকিডিডিস প্রমুখ মনীষীর আবির্ভাব এই গ্রিক সভ্যতায়।

রোমান সভ্যতা বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ সভ্যতা।
রোম, গ্রীস, কার্থেক ও প্যালেস্টাইন সহ ভূমধ্যসাগর অঞ্চল জুড়ে বিদ্যমান সকল রাষ্ট্রকে এটি যেমন অধিকার করে, তেমনি অধিকৃত রাষ্ট্রসমূহের শিল্প সংস্কৃতি ও ধ্যান-ধারণা আত্মস্থ করে নিজস্ব অবদানে তা সমৃদ্ধও করে। মেসো শব্দটা গ্রিক। অর্থ, ‘মধ্য’। যেমন, মেসোপটেমিয়া। এর মানে: দুই নদীর মধ্যেখানের অঞ্চল। তেমনি, মেসো আমিরিকায় বলতে বোঝায় মধ্য আমেরিকাকে, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার মধ্যবর্তী অঞ্চলটিকে (প্রধানত মেক্সিকো)। মেসোআমেরিকায় কতগুলি সভ্যতা বিকাশ লাভ করেছিল। যেমন, ওলমেক, অ্যাজটেক, মায়া। এর মধ্যে মায়া সভ্যতার উদ্ভব ও বিকাশ ছিল অভূতপূর্ব। বর্তমান মেক্সিকো, গুয়েতেমালা, বেলিজ ও হন্ডুরাস জুড়ে ছড়িয়ে ছিল মায়া সভ্যতা। লিখিত ভাষাসহ মেসোআমিরিকার সবচে উন্নত সভ্যতা ছিল মায়া সভ্যতা। পশ্চিমে প্রশান্ত মহাসাগর। এরপর আন্দেজ পর্বতমালার পুবমুখি বিস্তার। পেরু নামে একটি দেশ। এই পেরুর পুবেই কুজকো নগর। এসবই আন্দেজ পর্বতমালার মধ্যে। যে আন্দেজ পর্বতমালাটির বিস্তার উত্তর-দক্ষিণে ২,৫০০ মাইল!

বিশ্বের সমৃদ্ধতম সভ্যতা গুলোর একটি হচ্ছে মুসলিম সভ্যতা।
ইসলাম ধর্মের আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে এই সভ্যতার উৎপত্তি হয়েছে। ইতিহাসের দীর্ঘ পরিক্রমায় বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে স্বর্ণোজ্জ্বল ইতিহাস সমৃদ্ধি অর্জন করেছে। মুসলিম সভ্যতার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, এই সভ্যতা গড়ে উঠেছে যুক্তির উপর ভিত্তি করে। মার্কিন ইতিহাসবিদ উইল ডোরান্ট সভ্যতা ও সভ্য সমাজের সংজ্ঞা তুলে ধরতে গিয়ে বলেছেন, 'সভ্যতা হলো সাংস্কৃতিক সৃজনশীলতা, যা সামাজিক শৃঙ্খলা, আইনী শাসন ও তুলনামূলক জনকল্যাণের মধ্য দিয়ে অস্তিত্ব লাভ করে। সভ্যতা হচ্ছে জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সমুন্নিতর ফসল। আর যে সমাজ, সামাজিক শৃঙ্খলা সাধন করে এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে উন্নয়ন, অগ্রগতি ও মানুষের মর্যাদা বৃদ্ধির কথা ভাবে, সেই সমাজই সভ্য সমাজ'।

যা অসভ্য নয় তাই সভ্য।
আর যে সমাজ ও পরিবেশ সভ্য ও অসভ্য এর ভেদাভেদ করতে শিখায় তাই সভ্যতা। প্রাগৈতিহাসিককাল থেকে মানব সভ্যতার অগ্রগতির বর্তমানকাল পর্যন্ত ধারাবাহিক উন্নতিই হচ্ছে সভ্যতা। সভ্যতার সঠিক কোন সংজ্ঞা নেই। সাধারন অর্থে, সভ্যতা বলতে বুঝায় মানবজাতির বিকাশিত অবস্থা। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে সভ্যতা গড়ে উঠেছে। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন সভ্যতার চিন্তাবিদ, বিজ্ঞানী, ধর্মীয় নেতাগণ মানব জীবনেক সুখী ও সমৃদ্ধশীল করার জন্য মানুষের সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় জীবনধারায় উন্নয়ন ঘটাতে গিয়ে সভ্যতা সৃষ্টি করেছেন।

১৮০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ নাগাদ সিন্ধু সভ্যতার প্রধান প্রধান শহর গুলি একে একে গুরুত্ব হারিয়ে ফেলে। শেষপর্যন্ত শহর গুলি জনশূন্য হতে থাকে। ঠিক কি কারণে এমনটি ঘটেছিল তা সঠিক জানা যায় না। সমাজ বির্ব্তনের এমন এক পর্যায়ে এসে বিদ্যুৎ আবিষ্কৃত হল যখন তার অপেক্ষায় সভ্যতার গতি থমকে ছিল। বিদ্যুতই এসে সভ্যতার চাকাকে সচল করে। শুরু হয়ে গেলো সভ্যতার বিকাশ। সাম্প্রতিক বছর গুলোতে সিন্ধু সভ্যতার প্রতি মানুষের আগ্রহ হঠাৎ ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।

পৃথিবীর সকল মানব জাতির পূর্বপুরুষ আফ্রিকা থেকে এসেছে।
পূর্ব আফ্রিকায় সবচেয়ে পুরাতন মানব-পূর্বপুরুষের চিহ্ন আবিষ্কৃত হয়েছে। জেনেটিক্যালি আমরা দেখেছি নারী পুরুষের চেয়ে আগে সভ্য হয়েছে। সামাজিক জীবনেও কিন্তু তারা পুরুষের আগেই আধুনিক সভ্যতার ভিত্তি স্থাপন করেছে। কিভাবে? সভ্যতার মূল ভিত্তি হল কৃষি। আর তার পত্তন নারীর হাতেই। পুরুষরা তখনও বন্য-শিকারী। অস্ত্র হাতে দল বেঁধে শিকার করত। নারীরা শিকারে যেত না, তারা ফলমূল, লতাপাতা সংগ্রহের কাজে থাকত।
আজকের পৃথিবীকে আমরা সভ্য পৃথিবী বলি। এই সভ্য পৃথিবীর শুরুটা হয়েছিলো ইউরোপ আর এশিয়া মহাদেশ থেকে। এশিয়ার আরব, পারস্য, ভারত, চীন ছিলো সমৃদ্ধশালী দেশ। আর ইউরোপে ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, পর্তুগাল, স্পেন, ইতালি, গ্রিস ছিলো উন্নত দেশ। আফ্রিকার মিশরও কিন্তু এক সময় অনেক উন্নত ছিলো। জলপথ আবিষ্কারের মাধ্যমেই কিন্তু শুরু হয়েছিলো ইউরোপ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য। এই জলপথ ব্যবহার করেই ইউরোপীয় বণিকেরা আসা শুরু করে ভারতে। শুরু করে তাদের বসতি স্থাপন। একে একে আসে স্পেন, ফ্রান্স, হল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের বণিকেরা। এই জলপথ আবিষ্কার এর সঙ্গে সুচনা হয় এই অঞ্চলের নতুন ইতিহাসের।

(গতকাল পুরোনো সভ্যতা গুলো নিয়ে অনলাইনে পড়েছি। সেখান থেকে কিছু অংশ আপনাদের সাথে শেয়ার করছি।)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৮

আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: খুব সুন্দর বিষয়ে চমৎকার ভাবে ফুটেতুলেছেন রাজীব দা অনেক শুভেচ্ছা রইল

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২| ১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লিখেছেন ভ্রাতা!
আমার মনে হয় সময় এসেছে সভ্যতার সংজ্ঞা পাল্টানোর।

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: প্রতি ৫০ বছর পরপর অটোমেটিক স্পভ্যতার সংজ্ঞা বদলে যাবে।

৩| ১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সভ্যতার সংজ্ঞা কি? পশ্চিমে কাপড় খুলে মানুষ অনেক জায়গায় চলাফেরা করে। বলা হয়ে থাকে যে এরা সভ্য জাতি। ইসরাইল অনেক শক্তিশালী, ধনী ও জ্ঞানী জাতি। এরা প্যালেস্টাইনের শিশুদের বুকের উপর বন্দুক তাক করে বীরত্ব প্রকাশ করছে। এরা সভ্যতার কোন সংজ্ঞায় পড়ে?

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি রেগে আছেন। শান্ত হোণ।
পুরো শরীর কাপড় দিয়ে ঢেকে দেওয়াই কি সভ্যতা?

৪| ১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯

শায়মা বলেছেন: সভ্যতার সাথে অসভ্যতার জ্ঞানও বিশেষ জরুরী নতুবা সভ্য মানুষেরা অসভ্যে পরিনত হতে বেশি সময় নেয় না।

সাড়ে চুয়াত্তর ভাইয়ার মন্তব্যে প্লাস।

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।

৫| ১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ১:৩৩

আমি সাজিদ বলেছেন: আনরসের ছবি দেখে আমি ভাবলাম, পোস্টের ভেতরে কেটে কুটে সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়েছে। ধোঁকা খেলাম। প্লাস।

১৮ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:০০

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে লেখাটা পোষ্ট করতে গিয়ে এই ছবিটাই হাতের কাছে পেয়েছি। আমি অসংখ্য ছবি তুলেছি। ছবি গুলো কম্পিউটারে সুন্দর করে সাজানো নেই। এই জন্য দরকারের সময় এবং পোষ্টের সাথে সামঞ্জস্য আছে এরকম ছবি খুঁজে পাই না। আবার পোষ্টের সাথে ছবি না দিলে কেমন ন্যাংটা ন্যাংটা লাগে।

৬| ১৮ ই মে, ২০২১ রাত ৯:৩৬

কামাল১৮ বলেছেন: ওখানে কিছু লিপি পাওয়া গেছে যার পাঠোদ্ধার করা সম্ভব হয় নাই।পাঠোদ্ধার করতে পারলে আরো অনেক কিছু জানা যেতে।

১৮ ই মে, ২০২১ রাত ১১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: ভবিষ্যতে পাঠোদ্বার হবে হয়তো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.