নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মুন্সিগঞ্জ বিক্রমপুর

২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫০

আড়িয়ল বিলের এই অপার সৌন্দর্যে হাড়িয়ে যাবেন আপনিও।

আমার গ্রামের বাড়ি বিক্রমপুর।
গ্রামে আমি খুবই কম যাই। আমার গ্রামের কেউ আমাকে চিনে না। আমিও আমার গ্রামের কাউকে চিনি না। হুটহাট একদিন গ্রামে গেলে- কেউ কেউ জিজ্ঞেস করে তুমি কোন গ্রামের? কোন বাড়ির? তোমার বাপ দাদার নাম কি? এটা দুঃখজনক। পদ্মানদীর কাছেই আমাদের বাড়ি। আমাদের বাড়ি থেকে পদ্মানদী হেঁটে যেতে সময় লাগে পনের মিনিট। ঢাকা থেকে আমাদের গ্রামে যেতে সময় লাগে দেড় ঘন্টা। আজ থেকে ২৫/৩০ বছর আগে গ্রামে যেতে সময় লাগতো ৬/৭ ঘন্টা। এখন রাস্তা অনেক উন্নত হয়েছে।

আলু তোলার কাজে পুরুষদের শ্রমিকদের পাশাপাশি সমানতালে কাজ করেন নারী শ্রমিকরা।
সিরাজদিখাঁর মধ্যপাড়া থেকে তোলা ছবি।

ইতিহাস, ঐতিহ্য আর বহু কীর্তিমান মনীষির স্মৃতিধন্য মুন্সিগঞ্জ জেলা।
এ জেলার প্রাচীন নিদর্শন সমূহের সাথে জড়িয়ে আছে হাজারো গৌরব গাঁথা, সুখ-দু:খের নানা উপাখ্যান। সংগীত, নাটক, নৃত্য, সাহিত্য, আবৃত্তি, সংস্কৃতির সকল শাখায় সমৃদ্ধ এ মুন্সিগঞ্জ। এ জেলা সুপ্রাচীন চন্দ্ররাজাদের তাম্রশাসনের অঞ্জলি থেকে শুরু করে পাল, সেন, মোঘল, বার ভূঁইয়াদের কীর্তিতে সমুজ্জ্বল হয়ে একটি স্বাধীন বঙ্গ রাজ্যের রাজধানী বিক্রমপুরের কীর্তিময় অংশ।
আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত রয়েছে মুন্সিগঞ্জবাসীর অবিস্মরণীয় অবদান। ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, বিশেষত: আলু চাষ ভিত্তিক কৃষি এবং এক লাখের অধিক প্রবাসী এ জেলার অর্থনীতিকে গতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করছে। বিক্রমপুর বাংলার একটি ঐতিহাসিক এলাকা। সুপ্রাচীন কাল থেকেই এই অঞ্চল তার বৌদ্ধ জ্ঞান চর্চার জন্য এবং পরবর্তীতে সাংস্কৃতিক প্রভাবের জন্য সুপরিচিত। বিক্রমপুর নামের ‘বিক্রম’ অর্থ সাহস বা বীরত্ব এবং ‘পুর’ অর্থ নগর বা এলাকা যা উপমহাদেশে বিভিন্ন অঞ্চল বা এলাকার নামের শেষাংশ হিসাবে সাধারণতঃ ব্যবহার করা হয়।

বিক্রমপুর মুন্সিগঞ্জের একটি খাল...

বঙ্গভঙ্গের সময় বিক্রমপুরবাসীর কর্মদক্ষতা সম্পর্কে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড কার্জন বলেছিলেন, 'আমি বিক্রমপুরবাসীদের কর্মদক্ষতা সম্পর্কে বেশ অবগত আছি। এ রকম সুনিপুণ রাজকর্মচারী পৃথিবীর আর কোথাও নেই।' বিক্রমপুর সম্পর্কে লর্ড কার্জনের আরো দুটি উক্তি 'দিস পার্ট অব ইন্ডিয়া ইজ দি মোস্ট অ্যাডভান্সড রুরাল ট্র্যাঙ্ক ইন ব্রিটিশ ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইটস পিপল আর একসেলেন্ট' এবং 'বিক্রমপুর ইজ টু দি রেস্ট অব ইন্ডিয়া হোয়াট এডিনবরা ইজ টু দি রেস্ট অব ইউরোপ'। ১৯১৫ সালে লর্ড কারমাইকেল বিক্রমপুর ভ্রমণ করে লিখলেন, 'বিক্রমপুর অনেকটা আমার দেশ স্কটল্যান্ডের মতো।


এই দৃশ্যটি মুন্সীগঞ্জের কোথায় বলতে পরবেন কেউ?

মুন্সিগঞ্জ ঢাকা বিভাগের একটি জেলা।
মুন্সিগঞ্জের প্রাচীন নাম বিক্রমপুর। মুন্সিগঞ্জ জেলার উত্তরে ঢাকা জেলা, দক্ষিণে ফরিদপুর জেলা, পূর্বে মেঘনা নদী ও কুমিল্লা জেলা এবং পশ্চিমে পদ্মা নদী ও ফরিদপুর জেলা অবস্থিত। মুন্সিগঞ্জ জেলায় ছয়টি উপজেলা রয়েছে। এগুলি হল, শ্রীনগর উপজেলা, সিরাজদীখান উপজেলা, লৌহজং উপজেলা, টঙ্গীবাড়ী উপজেলা, মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা এবং গজারিয়া উপজেলা।
কৃতী ব্যক্তিত্ব আছেন যেমন- অতীশ দীপঙ্কর, বৌদ্ধ ধর্ম প্রচারক। লেখক হুমায়ূন আজাদ। চাষী নজরুল ইসলাম, চলচ্চিত্র পরিচালক। জগদীশ চন্দ্র বসু, বিজ্ঞানী। ব্রজেন দাস, ইংলিশ চ্যানেল জয়ী সাঁতারু। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়, লেখক। চিত্তরঞ্জন দাস, রাজনীতিবিদ। বুদ্ধদেব বসু, কবি। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়,ঔপন্যাসিক।

মুন্সিগঞ্জ সদর বেরিবান্দ এর সামনে।

দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে- অতীশ দীপঙ্করের জন্মস্থান, রাজা শ্রীনাথের বাড়ি, রামপালে বাবা আদমের মসজিদ, হাসারার দরগা,সোনারং জোড়া মন্দির, পদ্মার চর। ইতিহাসের পাতায় বিক্রমপুর একটি জ্ঞানী তাপস জনের মিলন কেন্দ্র। পাকা রাস্তা ৫৩৫ কিলোমিটার, কাচা রাস্তা ১০০০ কিলোমিটার। হাটবাজার সংখ্যা ১০৭টি। হিমাগার ৭১টি। বিদ্যুৎ বিতরণ উপকেন্দ্র ৪টি। ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ২টি, খাদ্য গুদাম ৭টি, লাইব্রেরী ২টি, স্টেডিয়াম ২টি, সিনেমা হল ১১টি। সরকারী বেসরকারী ব্যাংক সংখ্যা ৬৪টি। বাংলাদেশে তো বটেই, পশ্চিমবঙ্গেরও কোনো অঞ্চলে গিয়ে 'বিক্রমপুর' নামটি বললে, আমি বিক্রমপুরের লোক বললে মানুষের মধ্যে একধরনের সমীহের ভাব জেগে ওঠে।
ক্রমাগত নদী ভাঙ্গনের ফলে প্রাচীন বিক্রমপুর শহর এবং এর পুরাতত্ত্বিক নিদর্শণসমূহ প্রায় পুরোটাই কালের আবর্তে বিলীন হয়ে গেছে। পদ্মা, মেঘনা, ধলেশ্বরী, ইছামতি নদীর দ্বীপ দেশ মুন্সিগঞ্জ। আজকের মুন্সিগঞ্জ কিংবদন্তি ইতিহাসের মহান এবং গর্বিত ভূ-ভাগ। ৬টি উপজেলা, ২টি পৌরসভা, ৬৭টি ইউনিয়ন আর ৯৫৭টি গ্রাম নিয়ে ৯৫৪.৯৬ বর্গকিলোমিটারের ঐতিহ্যমন্ডিত ভূখন্ড মুন্সিগঞ্জ।


কাঠের রেডিমেট বাড়ি।

মুন্সিগঞ্জ সে সময়ে ছিল একটি গ্রাম যার পূর্ব নাম ছিল ইদ্রাকপুর।
কথিত আছে, মোঘল শাসন আমলে এই ইদ্রাকপুর গ্রামে মুন্সী হায়দার হোসেন নামে একজন ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৪৫ সালে বৃটিশ ভারতের প্রশাসনিক সুবিধার্থে মুন্সিগঞ্জ থানা ও মহকুমা হিসেবে উন্নীত করা হয়। ১৯৮৪ সালের ১ মার্চ মুন্সিগঞ্জ জেলায় রূপান্তরিত হয়। মুন্সিগঞ্জ জেলা ২৩০২৯ মিনিট থেকে ২৩০৪৫মিনিট উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯০০১০ মিনিট থেকে ৯০০৪৩ মিনিট পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত। মুন্সিগঞ্জ থেকে ঢাকার দূরত্ব ৩১ কিলোমিটার। নদনদী-পদ্মা, মেঘনা, ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষা। যোগাযোগের মাধ্যম সড়ক ও নৌপথ। নদী বন্দর ২টি কমলা ঘাট ও দিঘলী। চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের সময়ে রামপালের কাজী কসবা গ্রামের মুন্সী এনায়েত আলীর জমিদারভুক্ত হওয়ার পর তার মুন্সী নাম থেকে ইদ্রাকপুরের নাম মুন্সিগঞ্জ হিসেবে অভিহিত হয়।

মুন্সীগঞ্জ পাটি উৎপাদনের একটি অন্যতম অঞ্চল।

মুন্সিগঞ্জ সমতল এলাকা নয়।
জেলার কিছু কিছু অঞ্চল যথেষ্ট উচু যদিও জেলায় কোন পাহাড় নেই। মুন্সিগঞ্জের বেশির ভাগ এলাকা নিম্ন ভূমি যা বর্ষাকালে পানিতে ডুবে। মুন্সিগঞ্জের জলবায়ু সমভাবাপন্ন। আয়তন ৯৫৪.৯৬ বর্গকিলোমিটার। শিক্ষার হার শতকরা ৬৬ জন। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫০৩টি। বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৪৪টি। মসজিদের সংখ্যা ২০৬৬টি, জামে মসজিদ ১৭৯৫টি, মন্দিরের সংখ্যা ১০৮টি, গীর্জার সংখ্যা ১টি। মোট আবাদী জমির পরিমাণ ১,২২,১৩৯ হেক্টর।

বিক্রমপুর নামটিকে পৃথিবীর কাছে পরিচিত করিয়েছেন দুজন মানুষ, অতীশ দীপঙ্কর এবং জগদীশচন্দ্র বসু। একজন ধর্ম এবং জ্ঞানের আলোয়, আরেকজন বিজ্ঞানের। বুদ্ধদেব বসু তাঁর স্মৃতিকথা 'আমার ছেলেবেলা'য় কী অসাধারণ ভাষায় এবং মমতায় বিক্রমপুরের কথা লিখেছেন। বাংলা ভাষার একটি শ্রেষ্ঠ উপন্যাস মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের 'পুতুল নাচের ইতিকথা'। এই উপন্যাসের পটভূমি বিক্রমপুরের গাউদিয়া গ্রাম। গাউদিয়া মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মামাবাড়ি, নিজের গ্রাম মালপদিয়া। একদা বাংলা সাহিত্য কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন সুবোধ ঘোষ। তাঁদের আদিনিবাস বিক্রমপুরের বহর গ্রাম। বাংলা সাহিত্যের রাজপুত্র বলা হতো সমরেশ বসুকে। তিনি বিক্রমপুরের। বিক্রমপুরের পটভূমিতে দেশভাগের সময় নিয়ে এক আশ্চর্য উপন্যাস লিখেছিলেন সমরেশ বসু। 'সুচাঁদের স্বদেশ যাত্রা'। বিক্রমপুরের পটভূমিতে মুক্তিযুদ্ধের এক দুর্দান্ত উপন্যাস লিখেছেন মাহমুদুল হক, 'খেলাঘর'। বিক্রমপুরের কৃতী লেখক কবি ভাষাবিজ্ঞানী এবং অধ্যাপক ড. হুমায়ুন আজাদ বিক্রমপুর নিয়ে লিখেছেন তাঁর অসামান্য গ্রন্থ 'ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না', দীর্ঘ কবিতা 'বিক্রমপুর'। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের 'উজান' উপন্যাসে আছে বিক্রমপুরের কথা। প্রফুল্ল রায় বজ্রযোগিনীর, তাঁর 'কেয়াপাতার নৌকো' উপন্যাসে আছে বিক্রমপুরের কথা। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস 'পূর্বপশ্চিম'-এ লিখেছেন মালখানগরের কথা।


মুন্সিগঞ্জের রাজকন্যা। পরী।

এ অঞ্চলের মানুষ সগর্বে বলে, আমি বিক্রমপুরের লোক।
মুন্সীগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতি নামে একটি সংগঠন আছে, প্রায় ৭৫ বছরের পুরনো। পৃথিবীর বিভিন্ন বড় শহরে যেখানে মুন্সীগঞ্জ বিক্রমপুরের লোক আছে সেখানে এই সমিতির শাখা আছে। দেশব্যাপী বিক্রমপুর মিষ্টান্ন ভাণ্ডার জনপ্রিয়। বিক্রমপুর নাম ধারণ করা চারটি পত্রিকা আছে, 'মাসিক বিক্রমপুর', 'আমাদের বিক্রমপুর', 'সাপ্তাহিক বিক্রমপুর বার্তা', 'মাসিক বিক্রমপুর সমাচার'। ১৯২০ থেকে ১৯২৬ সাল পর্যন্ত নিয়মিত প্রকাশিত হতো 'বিক্রমপুর পত্রিকা', সম্পাদক ছিলেন যোগেন্দ্রনাথ গুপ্ত।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:০৩

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: মুন্সিগঞ্জ বা বিক্রমপুরের ১০৪টি স্থাপনার তিলিকা দিলাম, কয়টি চিনেন বা দেখেছেন মিলিয়ে দেখেন।

১ : ইদ্রাকপুর দুর্গ / ইদ্রাকপুর কেল্লা / Idrakpur Fort
২ : হরগঙ্গা কলেজ / Horogonga College Hostel
৩ : বাবা আদম মসজিদ / Baba Adam Mosque
৪ : টোকানি প্রসাদ পাল বাড়ি / Tokani Proshad Pal Bari
৫ : Gopalnogor Kali Temple
৬ : An old House
৭ : নগর কসবা ভবন -১ / Nogor Koshba - 1no Bhobon
৮ : নগর কসবা ভবন -২ / Nogor Koshba - 2no Bhobon
৯ : নগর কসবা ভবন -৩ / Nogor Koshba - 3no Bhobon
১০ : নগর কসবা ভবন -৪ / Nogor Koshba - 4no Bhobon
১১ : মিরকাদীম কালি মন্দির / Mirkadim Kali Mondir
১২ : মিরকাদিম সেতু / Mirkadim Bridge / Pulghata Bridge / Mughal Bridge
১৩ : পাল বাড়ি / Pal Bari
১৪ : দেও বাড়ি / Deo Bari
১৫ : Heritage building-1
১৬ : Heritage building-2
১৭ : Madhob Chondro Mondol (Chhoto Mondol)
১৮ : Upendro Mohon De ( Shiyal Bari )
১৯ : Bipin Pal Jore Pukur Par
২০ : মন্ডল বাড়ি / Ishwor Mondol Bari
২১ : Heritage building-6
২২ : জেলে পাড়ার জোরা মঠ / Jele para Twin Moth / Jelepara kali Mondhir
২৩ : কালী আটপাড়া মন্দির / Kali Atpara Mondir
২৪ : Ruined Shib Mondi
২৫ : বিক্রমপুরী বৌদ্ধবিহার / Bikrompure Buddhist Bihar
২৬ : Heritage building-7
২৭ : পন্ডিতের ভিটা / Atish Diponkor Memorial Complex / Ponditer Vita
২৮ : চৌধুরী বাড়ি মঠ / Chowdhury Bari Moth
২৯ : Heritage building-8
৩০ : মিয়া বাড়ি জামে সজিদ / Miha Bari Jame moshjid
৩১ : খানকায় চিশতিয়া / Khankaya Chishtia
৩২ : বার আউলিয়ার মাজার / Baro Awliyar Mazar
৩৩ : নাটটেশ্বর বৌদ্ধ বিহার / Nateshwer Bhudha Bihar
৩৪ : নাটেশ্বর মঠ / Nateshwor Moth
৩৫ : পাইকপাড়া বাবুর বাড়ি / Paikpara Babur Bari
৩৬ : পাইকপাড়া বাবুর বাড়ি মঠ / Paikpara Babur Bari Moth
৩৭ : আউটশাহী মঠ / Autshahi Moth
৩৮ : আউটশাহী পুরনো বাড়ি / Autshahi Old House
৩৯ : আউটশাহী মোঘল মসজিদ / Autshahi Mughal Mosque
৪০ : শিবু গুপ্ত বাড়ি / Shibu Gupto House
৪১ : শিবু গুপ্ত বাড়ি মন্দির / Shibu Gupto House Temple
৪২ : সোনারং জোড়া মঠ / Sonarong Jora Moth
৪৩ : ফেগুনাসার শিব মন্দির / Fegunashar Shiva Temple
৪৪ : ফেগুনাসার মঠ / Fegunashar Moth
৪৫ : রাজেন্দ্র বাবুর বাড়ি / House of Rajendro Babu
৪৬ : রাজেন্দ্র বাবুর বাড়ি মহাদেব মন্দির / Mohadeb Temple
৪৭ : কিশোরীলাল বোস বাড়ি মন্দির / বোস বাড়ি মন্দির / Kishorilal Bosh Moth
৪৮ : বুদ্ধদেব বসুদের পারিবারিক আদি বাড়ি / Budhodeb Bosu's Original home
৪৯ : বুদ্ধদেব বসু বাড়ির মঠ / Budhodeb Bosu House Moth
৫০ : মুখার্জি বাড়ি / Mukherjee Bari
৫১ : সার্ভবৌম বাড়ি / Sorbhoboum Bari
৫২ : ঘোষাল বাড়ি / Ghoshal Bari
৫৩ : Mukharjee Bari Moth
৫৪ : তাজপুর মঠ / শান্তি বাবুর মঠ / বাবুর বাড়ি মঠ / Tajpur Moth
৫৫ : Ruined Masjid
৫৬ : কোটগাঁও শাহী মসজিদ / কোটগাঁও জামে মসজিদ / Kotgaon Jame Mosque
৫৭ : পাথরঘাটা শাহী মসজিদ / Pathorghata Shahi Masjid
৫৮ : Horikhola Jomider Bari
৫৯ : Radha Kanto Saha Bari
৬০ : শ্যামসিদ্ধির মঠ / Shyamsiddhir Moth
৬১ : স্যার জগদীশচন্দ্র বসু কমপ্লেক্স / Sir JagadishChandra Bose Complex
৬২ : নন্দলাল স্মৃতি মন্দির / Nandalal Memorial Temple
৬৩ : যশোদালাল স্মৃতি মন্দির / Yashodalal Memorial Temple
৬৪ : বাবা বিশ্বেশ্বরের মন্দির / Baba Vishoshore Mondir
৬৫ : ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ি / Vaggokul Landlord House
৬৬ : যদুনাথ রায় বাড়ি / Jadunath Roy Bari - 1no Bhobon
৬৭ : যদুনাথ রায় বাড়ি / Jadunath Roy Bari - 2no Bhobon
৬৮ : কুমার বাহাদুরের বাড়ি / Kumar Bahadur-er Bari
৬৯ : শ্রী শ্রী সর্বজনীন দুর্গা মন্দির / Sri Sri Sarvajanin Durga Mandir
৭০ : শ্রী শ্রী রাজলক্ষ্মী নারায়ণ জিউ মন্দির / Sri Sri Rajalakshmi Narayan Jiu Temple
৭১ : বায়োস্কোপ ঘর / Bioscope house
৭২ : কাচারি ঘর / Kachari Ghar
৭৩ : শ্রীনগরে চ্যারিটেবেল ডিসপেনসারি
৭৪ : মাইজ পাড়া মঠ-১ / Maij Para Moth
৭৫ : মাইজ পাড়া মঠ-২ / Maij Para Moth
৭৬ : মাইজ পাড়া রায় বাড়ি / Maij Para Roy Bari / Maij Para Babur Bari
৭৭ : কাওয়ামারা শ্মশান মন্দির / Kawyamara Shoshan Mondir
৭৮ : কাওয়ামারা দূর্গা মন্দির / Kawyamara Shoshan Mondir
৭৯ : কাওয়ামারা শিব মন্দির / Kawyamara Shoshan Mondir
৮০ : সেন্ট জোসেফ চার্চ / Solepur St.Joseph Church
৮১ : শিবরামপুর হাট জামে মসজিদ ও মঠ / Shibrmpur Hat Jame Mosjid ৎ Moth
৮২ : বাড়ৈখালী মঠ / Baraikhali Moth
৮৩ : বাড়ৈখালী শ্মশান / Baraikhali Shoshman
৮৪ : বেজগাঁও মঠ / Bejgaon Moth
৮৫ : লেবু বাবুর বাড়ি / Labu Babur Bari
৮৬ : রাজবল্লভের রাজপ্রাসাদ / Home of Raja Raj Ballabh Sen
৮৭ : কলমা জমিদার বাড়ী / কলমা এল কে উচ্চ বিদ্যালয় / Kalma L K High School / Kolma Jomidar Bari
৮৮ : পুরনো বাড়ি
৮৯ : Bhyuian Bari
৯০ : Shreenath Babur Bari
৯১ : Horikhola Jomider Bar
৯২ : কাশপুরা মসজিদ / Kashpura Masjid
৯৩ : Modon Mohon Ankhra
৯৪ : চাইনপাড়া দাস বাড়ি
৯৫ : বজ্রযোগিনী পোস্ট অফিস
৯৬ : মাহমুদ কুটির
৯৭ : হাজরা বাড়ি
৯৮ : Holudia Mazar
৯৯ : Boiltoly
১০০ : গুয়াগাছিয়া মাজার / Guagachhiya Mazar,
১০১ : অসীম মঞ্জিল / Osim Manzil / ancestral home of Barrister K S Nabi
১০২ : Shologhor Quazi Bari
১০৩ : Kachari / Union Land Office /
১০৪ : লক্ষ্মীকান্ত বাবুর বাড়ি / Laxmi Kanto Babur Bari

২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: ওরে বাবা!!!!
আপনার বাড়ি কই?

২| ২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাজীর গরু খাতায় আছে গোয়ালে নাই!!
একসময় বিক্রমপুর নামে একটি এলাকা
থাকলেও বর্তমানে তা বিলীন হয়ে গেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জ জেলার একটি
অঞ্চল হিসেবে শুধু বিক্রমপুর নামটি বেঁচে আছে।
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গের প্রাচীন রাজ্যের রাজধানী বিক্রমপুর
শহরের ধ্বংসাবশেষ বিলীন হয়ে গেছে। প্রাপ্ত তথ্যের
ভিত্তিতে এর অবস্থান সম্পর্কে শুধু ধারণা করা যায়।

২৫ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক আছে একদিন চলুন আমার সাথে আপনাকে বিলীন হয়ে যাওয়া জনপদ দেখিয়ে আনি।

৩| ২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:১৭

আমি সাজিদ বলেছেন: মুন্সিগঞ্জ ও বিক্রমপুরের মানুষের ঘরে ঘরে বহুল পরিচিত বিখ্যাত খাবার কি কি? এই এলাকার রান্না দেশের অন্য এলাকা থেকে কোন জায়গাগুলোয় আলাদা?

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: মুন্সিগঞ্জের রান্না অসাধারণ।
একটা খাবারের কথা বলি- বিবিখানা পিঠা। অসাধারণ একটা পিঠা।

৪| ২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওরে বাবা!!!!
আপনার বাড়ি কই?


আপনরি জানেন আমার বাড়ি ঢাকার উত্তর বাড্ডায়। আমার গ্রাম এটাই, এটাই আমার বাবার বাড়ি, দাদার বাড়িও এটাই।

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এটা আমার মানতে কষ্ট হয়। একজন মানুষের গ্রাম থাকবে না। গ্রাম মানেই তো মাটির রাস্তা। পুকুর। নদী। টিনের বাড়ি। বড় উঠান। চাপকল। নানান রকম গাছপালা। পড়ন্ত বিকেলে স্কুল মাঠে ছেলেদের ফুটবল, ক্রিকেট খেলা। নদীতে মাছ ধরা। লাফালাফি করে গোছল করা।
এসব থেকে আপনি বঞ্চিত?

৫| ২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৪:৩৭

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: মুন্সীগঞ্জ সদরে আমার নানার বাড়ি

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের বাড়ি শ্রীনগর।

৬| ২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৭

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: শ্রীনগরের বাড়ৈখালী গ্রামে গিয়েছিলাম ২০০২ সালে।

২৫ শে মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: বাড়ৈখালী চিনি। একবার গিয়েছিলাম। সুন্দর গ্রাম।

৭| ২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আমি গ্রামে যাই না প্রায় ১০ বছর হয়ে এলো।
নিজ বাসভূম।
আপন জন্মভূমি।
বড়ই মিস করি তাকে।

পৃথিবীর সব চেয়ে সুন্দর জায়গা আমাদের দোহার উপজেলা।

২৫ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে নিয়ে পৃথিবীর সব চেয়ে সুন্দর জায়গাটা ঘুরে দেখব।

৮| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৩

কামাল১৮ বলেছেন: বিশেষ কোন স্থানের নাম বিক্রমপুর না,বিক্রমপুর আসলে একটা পরগনার নাম।কেল্লা দুর্গ সবই আছে তবে ধ্বংসাবশেষ।
রামপালে বল্লাল সেনের দিঘীটি আজো আছে।
দৃশ্যটি মনে হয় মুক্তার পুরের।

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সৃতি শক্তি ভালো।

৯| ২৫ শে মে, ২০২১ রাত ১১:১১

কামাল১৮ বলেছেন: রাজ কন্যার ছবিটা পরে দেখলাম,রাজ কন্যার ছোট বোনটি কোথায়?

২৬ শে মে, ২০২১ রাত ১২:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: আছে।
এখন ঘুমাচ্ছে। ঠিক রাত দুটায় উঠবে।

১০| ২৬ শে মে, ২০২১ রাত ৩:৪১

অনল চৌধুরী বলেছেন: কাঠের রেডিমেট বাড়ি- জমি সহ কি বিক্রি হয়? দাম কতো?

২৭ শে মে, ২০২১ রাত ৩:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: না জমি আলাদা কিনতে হয়। কাঠের বাড়ি আলাদা কিনতে হয়।
এই কাঠের বাড়ি আপনি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় তুলে নিতে পারবেন।

১১| ২৬ শে মে, ২০২১ সকাল ৭:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

খুব অল্প কথায় বিক্রমপুরের একটি পরিচিতি তুলে ধরেছেন ।

বিক্রমপুরে অনেক ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থাপনা আছে ।
সেরকম একটি হলো মুন্সিগঞ্জ শহরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত ইদ্রাকপুর কেল্লা ।

ছবিসুত্র : গুগল অন্তর্জাল
মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের আমলে সেনাপতি ও বাংলার সুবেদার মীর জুমলা
কর্তৃক ১৬৬০ সালে বিক্রমপুরের এই অঞ্চলে ইদ্রাকপুর কেল্লা নামে এই দূর্গটি
নির্মিত হয়।মগ জলদস্যু ও পর্তুগীজদের আক্রমন হতে এলাকাকে রক্ষা করার জন্য
এই দূর্গটি নির্মিত হয়। বহু উচ্চ প্রাচীর বেষ্টিত এই গোলাকার দূর্গটি এলাকায়
এস.ডি.ও কুঠি হিসাবে পরিচিত।শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত রাখতে সারিবদ্ধভাবে হাড়ি
রেখে ইদ্রাকপুর কেল্লার উপরের অংশে কুঠিরের মেঝে তৈরি করা হয়েছিল বলে
ধারণা করা হচ্ছে।কথিত আছে, এ গুপ্ত পথ দিয়ে লালবাগ কেল্লায় যাওয়া যেত।
তবেএর সত্যতা পাওয়া যায়নি।

২৭ শে মে, ২০২১ রাত ৩:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে বাংলাদেশের সব অঞ্চলেই নাম করা কিছু না কিছু আছেই।

১২| ২৬ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৩৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: অনেক কারণেই বিক্রমপুর বিখ্যাত।

২৭ শে মে, ২০২১ রাত ৩:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: বিক্রমপুর কি আপনি গিয়েছেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.