নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রিয় কয়েকটা বই

৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:০০

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়- পথের পাঁচালি তার লেখা শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।
পথের পাঁচালি উপন্যাসটির কাহিনীর উপর ভিত্তি করে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ১৯২৫ সালে বিভূতিভূষন 'পথের পাঁচালী' রচনা শুরু করেন। এই বই লেখার কাজ শেষ হয় ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে। এটিই বিভূতিভূষণের প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ রচনা। এর মাধ্যমেই তিনি বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। এরপর 'অপরাজিত' রচনা করেন যা পথের পাঁচালীরই পরবর্তী অংশ। হুমায়ূন আহমেদ ১০০১ টি অবশ্য পাঠ্য বইয়ের তালিকা তৈর করতে চেয়েছিলেন। তালিকার প্রথম অংশ প্রকাশ করতে পেরেছিলেন। অবশ্যপাঠ্য বইয়ের প্রথম তালিকা- লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের- পথের পাঁচালী।

'পথের পাঁচালি'র কাহিনী এই রকমঃ গ্রাম্য গরীব একটি পরিবারের সুখ দুঃখের মাঝে দুটি চঞ্চল শিশুর বেড়ে ওঠা। নিশ্চিন্দিপুর গ্রামের দরিদ্র পরিবারের সন্তান অপু ও দূর্গা। বাবা হরিহর রায়, মা সর্বজয়া, আর অপু-দূর্গার বৃদ্ধা ফুফু ইন্দিরা ঠাকুরকে নিয়ে পরিবারটির সদস্য সংখ্যা পাঁচ। হরিহরের পেশা পুরোহীতগিরী করা। সামান্য আয়। কোন রকমে সংসার চলে। টানাটানির সংসারে বিধবা বোন ইন্দিরা ঠাকুর বাড়তি বোঝা। হরিহর কিছু না বললেও স্ত্রী সর্বজয়ার সাথে প্রায়ই ছোটখাট ঝগড়া হয়ে যায়।

অপু বড় বোন দূর্গার সাথে বনে বাঁদাড়ে ঘুরে বেড়ায়। মিষ্টিওয়ালা, বায়োস্কোপ, আর ট্রেনের পিছনে ছুটতে ছুটতেই দিন কেটে যায় দুই ভাই বোনের। সংসার, দারিদ্রতা কোন কিছুরই চিন্তা নেই ওদের। এদিকে অপু, দূর্গা খেলতে গিয়ে হঠাৎ একদিন বনের মধ্যে বৃদ্ধা ইন্দিরা ঠাকুরকে মৃত আবিস্কার করে। মর্মান্তিক দৃশ্য।
বৃষ্টিতে ভিজে জ্বরে আক্রান্ত হয় দূর্গা। চিকিৎসার অভাবে বাড়তে থাকে জ্বর। গভীর রাত। বাইরে প্রচন্ড ঝড়-বাতাস। ঘরদোর উড়িয়ে নেয়ার পালা। সেই রাতেই দূর্গা মারা যায়। হরিহর ফিরে আসে তারও কিছুদিন পর। সবার জন্য অনেক কিছু কিনে এনেছে। শাড়ি হাতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে সর্বজয়া। বুঝতে বাকি থাকে না হরিহরের। পাথরের মত নিশ্চল হয়ে যায়। এত কষ্ট! এত সংগ্রাম! তবু পিছু ছাড়ে না দারিদ্র। সব ছেড়েছুড়ে হরিহর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে গরুর গাড়িতে চড়ে অজানার উদ্দেশ্যে।

‘দূরবীন’ উপন্যাসটি এককথায় অভিনব!
প্রথমতঃ গঠনে– এখানে শীর্ষেন্দু একটি পরিচ্ছেদে বর্তমান এবং পরের পরিচ্ছেদে অতীত মিশিয়েছেন এক অসাধারণ মুন্সীয়ানায়। ধ্রুব’র খামখেয়ালীপনা, বোহেমিয়ান জীবনযাপন, স্ত্রী রেমি’র প্রতি অপরিসীম ঔদাসীন্য, বাবা হেমকান্ত’র উপর চরম বিতৃষ্ণা– এ’সব সত্ত্বেও সে নিজের মধ্যে একা, তাকে আশ্রয় খুঁজতে হয় সেই রেমি’র কাছেই, রেমি’র ভালবাসায় সে পায় বাঁচার প্রেরণা।
অন্যদিকে রেমি অসহায়, স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মাঝে মাঝে ছেড়ে চলে যায়, আবার ফিরেও আসে, ভালবাসার টানে, ভালবাসার মানুষের টানে। ভালবাসার এক অন্য আঙ্গিক তুলে ধরেছেন এখানে শীর্ষেন্দু। তাঁর উপন্যাসের প্রেম মূলতঃ মনস্তাত্বিক, মানবজীবনের এক জটিল দিক নিয়ে চর্চা করেছেন তিনি। শীর্ষেন্দু তাঁর সমগ্র সাহিত্য জীবনে অনেক সম্মান-পুরস্কার পেয়েছেন। বাংলা সাহিত্যের এই উজ্জ্বল নক্ষত্রকে প্রশংসা করার জন্য হয়তো কোন ভাষা, কোন লেখাই যথেষ্ট নয়। তিনি লিখুন এবং আমাদের আরো অভিভুত করবেন, এ’টুকুই পাঠক হিসেবে তাঁর কাছে আমাদের আবদার, বা বলা যেতে পারে দাবী।

শেষের কবিতা- বাংলা সাহিত্যের অন্যতম রোমান্টিক উপন্যাস!
শেষের কবিতা’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৬৭ বছর বয়সে লেখা একটি বিখ্যাত প্রেমের উপন্যাস। রবীন্দ্রনাথ পাঠকদের মধ্যে একটি ঘোর তৈরি করে দিতে সফল হয়েছেন। অমিত, লাবণ্য এবং তাদের প্রেমের সরল কাহিনীকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে মূল গল্পের সমৃদ্ধির জায়গা ফিকে মনে হয়েছে। যেমন অমিতের জীবনদর্শন কেমন, পূর্ণবয়স্ক মেয়ে ঘরে থাকতেও লাবণ্যর বাবার আবার বিয়ে করা, তাও মেয়ের সম্মতিতে, লাবণ্য ও অমিতের শিষ্য সুরমা ও যতি শংকরদের পারিবারিক ঐতিহ্য, ইত্যাদি বিষয়ের বাঁক পরিবর্তন হয়েছে।

'শেষের কবিতা'র সুরও অসমাপ্ত থাকে।
লাবন্যের শেষ কথা-'মোর লাগি করিয়ো না শোক-/আমার রয়েছে কর্ম, আমার রয়েছে বিশ্বলোক।/ মোর পাত্র রিক্ত হয় নাই,/ শূন্যের করিব পূর্ণ, এই ব্রত বহিব সদাই।/ উৎকণ্ঠ আমার লাগি কেহ যদি প্রতীক্ষিয়া থাকে/ সেই ধন্য করিবে আমাকে।' এই উপন্যাসের মানুষ গুলো কথা বলে আবেগ থেকে। সেজন্য কথা গুলো কবিতা হয়ে উঠেছে। রবীন্দ্রনাথ অমিতকে সৃষ্টি করেছিলেন এক অনন্য প্রেমিক করে। সে অনেক কিছুই পারে। ভালবাসতে পারে এক সাথে অনেককেই। কিন্তু কোথাও ফাঁকি নেই।

অদ্বৈত মল্লবর্মণ (১৯১৪ - ১৯৫১) জন্মেছিলেন কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গোকর্ণ গ্রামে। ছেলেবেলাতেই বাবা-মাকে হারান। গ্রামের প্রতিবেশীদের সাহায্য ও আনুকুল্যে ব্রাহ্মণ্বাড়িয়া স্কুল থেকে বৃত্তি পেয়ে ম্যাট্রিক পাশ করেন। কিন্তু পয়সার অভাবে কুমিল্লা কলেজে পড়া শেষ করতে পারেন নি। লেখার অভ্যাস ছেলেবেলাতেই ছিল। কলকাতায় এসে বিভিন্ন সময়ে নবশক্তি, দেশ, বিশ্বভারতী, মাসিক মোহাম্মদী, নবযুগ, আজাদ, ইত্যাদি অনেক পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন।

বুদ্ধদেব বসু'র 'এক পয়সায় একটি' গ্রন্থ সিরিজে লিখে তিনি প্রথম পাঠকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। কিন্তু ওঁর সুখ্যাতি বিস্তৃত হয় মোহাম্মদী-তে 'তিতাস একটি নদীর নাম' উপন্যাসটি হারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হতে শুরু করলে। 'তিতাস একটি নদীর নাম' মোহাম্মদীতে প্রকাশিত হতে হতে হঠাত্ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বইটির পাণ্ডুলিপি হারিয়ে যায় রাস্তায়! বহু দিনের কষ্টের ফসল এইভাবে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় অদ্বৈত মল্লবর্মণ মর্মান্তিক দুঃখ পেয়েছিলেন। কিন্তু বন্ধু ও পাঠকদের উত্সাহে তিনি আবার লিখতে বসেন তিতাসের কাহিনী। দিনের বেলার শত কাজ শেষ করে অনেক রাত্রে ষষ্ঠীতলার ভাড়াটে-অধ্যুষিত একটা পুরনো নোংরা বাড়ির চারতলার ছাদে নিজের ছোট্ট ঘরে পৌঁছে তিনি লিখতেন।

স্মৃতি খুঁড়ে খুঁড়ে লিখতেন তিতাস নদীর পাশে খোলা আকাশের নিচে মালোদের গ্রামগুলির কথা। সেখানকার লোকদের দৈনন্দিন জীবনের কাহিনী। কাহিনী শেষ হয়েছে তিন প্রজন্মের সময়টুকুর মধ্যে-একদা প্রাণবন্ত মালোদের গ্রামের মর্মস্পর্শী নিস্তব্ধতায়: 'ধানকটা শেষ হইয়া গিয়াছে। চরে আর একটিও ধান গাছ নাই। সেখানে এখন বর্ষার সাঁতার-জল। চাহিলে কারো মনেই হইবে না যে এখানে একটা চর ছিল। জল থৈ থৈ করিতেছে। যতদূর চোখ যায় কেবল জল। দক্ষিণের সেই সুদূর হইতে ঢেউ উঠিয়া সে ঢেউ এখন মালোপাড়ার মাটিতে আসিয়া লুটাইয়া পড়ে। কিন্তু এখন সেই মালোপাড়ার কেবল মাটিই আছে। সে মালোপাড়া আর নাই। শূন্য ভিটা গুলিতে গাছ-গাছড়া হইয়াছে। তাতে বাতাস লাগিয়া শোঁ শোঁ শব্দ হয়। এখানে পড়িয়া যারা মরিয়াছে, সেই শব্দে তারাই বুঝি বা নিঃশ্বাস ফেলে'। মাত্র ৩৭ বছর বয়সে যক্ষায় আক্রান্ত হয়ে এই প্রতিভাবান লেখকের মৃত্যু হয়। লেখকের মৃত্যুর বাইশ বছর পরে ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশী একটি সংস্থার প্রযোজনায় বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক ঘটক বইটিকে চিত্রায়িত করেন। ছবিটি জাতীয় পুরস্কারও পায়।

অর্ধেক জীবন'-এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ২০০২ সালে।
কলকাতার আনন্দ পাবলিশার্স থেকে। এই বইয়ে সুনীল ১৯৩৪ সালে তার জন্মের সময় থেকে শুরু করে মোটামুটি সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের পরবর্তী অর্থাৎ ১৯৭২ সাল পর্যন্ত সময়কে নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে চিত্রিত করেছেন। সুনীলের জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা আমেরিকান কবি অ্যালেন গিন্সবার্গের সঙ্গে কলকাতায় পরিচয়। তারপর তার আমন্ত্রণেই আমেরিকার আইওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখালেখি কর্মশালায় অংশগ্রহণ; ফরাসি নারী মার্গারিটের সঙ্গে পরিচয় ও বন্ধুত্ব। আমেরিকা ও ইউরোপ ভ্রমণ; বিশ্বসাহিত্য সম্পর্কে বিশেষ ধারণা লাভ এবং লেখালেখির তাড়নায় আমেরিকার বিলাসবহুল জীবনের হাতছানি ছেড়ে আবার কলকাতায় ফেরা।
সুনীলের মামাবাড়ি ছিল ফরিদপুরের আমগ্রামে। আম গ্রাম আর কলকাতায় কেটেছে সুনীলের শৈশব। শৈশবের স্মৃতিচারণার পাশাপাশি বইটির শুরুতে উঠে এসেছে চল্লিশ দশকের বিশ্ব ও কলকাতার পরিস্থিতি। বিশেষ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের গল্পময় বর্ণনা এসেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলে বাংলার ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে আক্ষেপ করেছেন সুনীল।

মানুষ যত উপরের দিকে উঠতে থাকে ততই বুঝি সে একা হতে থাকে!
কর্তব্যের চাপে, ব্যস্ততার কোলাহলে বুঝি বা একে একে হারিয়ে যেতে থাকে সব চেনা চেনা মুখ! শ্বাশত এই কথাই যেন 'পুতুল নাচের ইতিকথা'য় বলে দিয়েছেন অমর কথাশিল্পী মানিক বন্ধ্যোপাধ্যায়।

এই উপন্যাসের প্রধান নারী চরিত্র পরাণের স্ত্রী তেইশ বছরের বাঁজা মেয়ে কুসুম। প্রকৃ্তপক্ষে কুসুম এক অস্থির, বেপরোয়া ও দূর্বোধ্য গ্রাম্য রমণী। উপন্যাসে লেখক কুসুমের মৃতপ্রায় অস্তিত্বের এক ভিন্ন রূপ উন্মোচন করে নারী সম্পর্কে আমাদের আবহমান ধারনাকে ভেঙ্গে দিয়ে এক নতুন ধারনার জন্ম দেন। শশী-কুসুম ছাড়াও উপন্যাসে কুমুদ-মতির ছন্নছাড়া জীবন আর বিন্দু-নন্দলালের অস্বাভাবিক দাম্পত্য জীবনের কথকতাও উঠে এসেছে পুরোপুরি। এছাড়া উপন্যাস জুড়ে নির্বিকারভাবে ছড়িয়ে আছে অনেক গুলো মৃত্যু-বর্ণনা। আকাশের দেবতার কটাক্ষে (বজ্রপাতে) হারু ঘোষের মৃত্যু দিয়ে শুরু উপন্যাস। গাছ হতে পড়ে ভুতো, সন্তান জন্মাতে গিয়ে সেন দিদি আর রথের দিন মরবেন এই কথা রাখতে গিয়ে যাদব-পাগলাদিদি- সবারই মৃত্যু যেন নিয়তির খেল। সবই যেন কোন এক বিরাট শিশুর পুতুল খেলা!

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১২:১৮

জুন বলেছেন: সবগুলো বইই বহুবার পড়া আর প্রতিবারই নতুন করে পড়ি রাজীব নুর। অপরাজিত উপন্যাসে অপু এক পাহাড়ি এলাকায় চাকরির সুবাদে থাকার সময় এক তেলকুচা গাছের ফল দেখে অভিভূত হয়েছিলেন। আমিও তার মত জংলী ডুমুর আর লাল টুকটুকে তেলকুচার ফল দেখে আপ্লূত হই, মনে পরে সীতাকুণ্ডের সেই অর্ধেক গ্রাম অর্ধেক শহরের কথা।

৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি একজন পড়ুয়া মানুষ। অনেক বই পড়েছেন। পড়ছেন।

২| ৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:০৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: পথের পাচালী,দুরবীণ,শেষের কবিতা - তিনটা বই ই অসাধারণ।

পথের পাচালী - অনেকবার পড়েছি।দুরবীণ,শেষের কবিতা একাধিবার পড়েছি।

পুতুল নাচের ইতিকথা একবার পড়েছি। আসলে এখন আর জীবনের জটিলতায় বই পড়ার খুব একটা সময় পাওয়া যায়না।তারপরেও যখনই কিছুটা সময় মিলে পড়তে চেষ্টা করি কিছুটা।

ধন্যবাদ,রাজিব নুর ভাই,কিছু চমতকার বইয়ের নাম শেয়ার করার জন্য।

৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: বই হল মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু। ভালো বন্ধুকে সব সময় কাছে কাছে রাখতে হয়।

৩| ৩১ শে মে, ২০২১ দুপুর ১:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: আমার মায়ের সংগৃহীত পথের পাঁচালী বইটি। আপনার পোস্ট দেখে আবার নতুন করে পড়তে শুরু করলাম।






৩১ শে মে, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪

রাজীব নুর বলেছেন: গ্রেট।

৪| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: পুতুল নাচের ইতিকথা ছাড়া বাকিগুলি পড়েছি।

০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: 'পুতুল নাচের ইতিকথা' পড়ে ফেলুন। ভাল বই।

৫| ০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১২:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: বই না পড়লেও ছবি দেখেছি।এখনো মাঝে মাঝে তীতাস বা অপুর সংসার এই দুই ছবির পরিচালকের ছবির কিছু কিছু অংশ দেখি।

০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১:১৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি প্রতিদিন একটা করে মুভি দেখবেন। আর প্রতিদিন বই পড়বেন আর লিখবেন।

৬| ০১ লা জুন, ২০২১ ভোর ৬:০৫

কামাল১৮ বলেছেন: এর থেকে মৃত্যু দন্ড দেন তাও ভালো।

০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১১

রাজীব নুর বলেছেন: হায় হায়---
আরে টানা একমাস চেষ্টা করুন। তারপর দেখবেন ভালো লাগতে শুরু করবে। নেশা হয়ে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.