নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
আনা ফ্রাঙ্কের জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন, জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে।
১৯৩৩ সালে হিটলার ক্ষমতা গ্রহণ করার পর ইহুদিদের জন্য জার্মানিতে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়লে আনার বাবা অটো ফ্রাঙ্ক ১৯৩৩ সালের জুলাই মাসে সপরিবারে নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম শহরে চলে আসেন। ১৯৪০ সালে হিটলার নেদারল্যান্ড দখল করে নেন, ফলে ফ্রাঙ্ক পরিবারের জন্য নেদারল্যান্ডও অনিরাপদ হয়ে পড়ে। ফ্রাঙ্ক পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা দখলদার জার্মান বাহিনী জোর করে শ্রম শিবিরে পাঠানোর আগেই নেদারল্যান্ডেই নিরাপদ আশ্রয়ে গা-ঢাকা দেবে।
ফ্রাঙ্ক পরিবারের সদস্য ছিল চারজন- অটো ফ্রাঙ্ক, তাঁর স্ত্রী এডিথ, দুই মেয়ে মারগট ও আনা।
আনা ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্টে জার্মানদের কাছে ধরা পড়ার আগে পর্যন্ত অর্থাৎ ৭৬১ দিন এই অ্যানেক্স ভবনে কাটিয়ে দেয়। এক মহূর্তের জন্যও তাদের কেউ এখান থেকে বের হওয়ার সুযোগ পায়নি। এখানেই আনা তার ১৩তম জন্মদিনে উপহার পাওয়া লাল-সাদা চেক মলাটের ডায়েরিতে দিনিলিপি লিখতে শুরু করে। জন্মদিনে পাওয়া ডায়েরিতে ১২২টি পৃষ্ঠা ছিল।
আনা ১৯৪২ সালের ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এটিতে দিনলিপি লিখে শেষ করে ফেলে।
এরপর নতুন নতুন নোট-বই এবং ৩২৪টি আলগা কাগজে আনা তার দিনলিপি লিখে রাখে। আনা তার দিনলিপি একদল কাল্পনিক বান্ধবীকে উদ্দেশ করে লেখা শুরু করে, এসব বান্ধবীর নাম সে তার প্রিয় লেখক সিসি ফ্যান মার্ক্সভেল্ডটের লেখা থেকে নিয়েছিল, তবে তার সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র হিসেবে স্থান করে নেয় ‘কেটি’ নামের এক কাল্পনিক বান্ধবী।
প্রতিবার লেখার সময় আনা ডায়েরিকে কিটি বলে সম্মোধন করতো। যুদ্ধের আগের স্কুলজীবন, বন্ধু আর ঝলমলে দিনের স্মৃতির পাশাপাশি সে লিখেছিল কিশোরী মনের চঞ্চলতা ও মন হরণের অনুভূতির কথা। বন্ধু পিটারের সঙ্গে খুনসুটি আর মধুর সর্ম্পকও বাদ যায়নি। যুদ্ধের সময় আনা ও তার পরিবার যেখানে আত্মগোপন করেছিল, তা এখন আনা ফ্রাঙ্কের জাদুঘরে পরিণত করা হয়েছে।
যুদ্ধ শেষে তাঁর পরিবারের একমাত্র বেঁচে থাকা ব্যক্তি বাবা অটো ফ্রাংক আমস্টারডামে ফিরে আসেন, এবং অ্যানার দিনলিপিটি (ডায়েরি) খুঁজে বের করেন। তাঁর প্রচেষ্টাতেই দিনলিপিটি ১৯৪৭ সালে প্রকাশিত হয়। এখন পর্যন্ত বইটি ৬৭ টা ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। আর ৬ দিন পর আনা ফ্রাঙ্কের জন্মদিন। র্জামান সেনাদের ইহুদিনিধন ক্যাম্প থেকে একমাত্র আনার বাবাই জীবিত ফিরে এসেছিলেন। বই প্রকাশের পর বাবা অটো ফ্রাঙ্ক বলেন, আনা বেঁচে থাকলে খুব র্গববোধ করতো।
০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: বর্তমান পৃথিবীতে হিটলারের মতো কেউ আছেন?
২| ০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ২:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: আইএস,তালেবান ,বোকহারাম হিটলারের বাপ।
০৭ ই জুন, ২০২১ রাত ২:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: কিন্তু তারা তো হিটলারের মতো এত মানুষ হত্যা করে নি।
৩| ০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ১০:১৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ভাল বিষয় জানলাম রাজীব দা
০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো থাকুন।
৪| ০৭ ই জুন, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
রবিন.হুড বলেছেন: হিটলার ছিলেন জার্মানীর গ্রেট লিডার ও বিশ্ব নেতা।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানীদের ভুলের কারনে পরাজীত হলে বিজয়ীদের হাতে লিখিত বিকৃত ইতিহাসে তাকে খলনায়ক বানানো হয়েছে। হিটলার বেচেঁ থাকলে পৃথিবী আরও ভালো হতে পারতো।
০৭ ই জুন, ২০২১ দুপুর ২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: সম্পুর্ন ভুল কথা বললেন জনাব।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুন, ২০২১ রাত ১০:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
জার্মানদের কিলিং মেশিনে পরিণত করেছিলো হিটলার ও তার দল