|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 রাজীব নুর
রাজীব নুর
	আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
 
  
ছবিঃ আমার তোলা। স্থানঃ কাওরান বাজার। সময় রাতঃ দুইটা। ক্যামেরাঃ নাইকন ডি, ৩৩০০ মডেল। 
আপনি কি জানেন- ঢাকা শহরের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি কি? 
সত্যি বলছি, আমি জানি না ঢাকা শহরের বর্তমান করোনা পরিস্থিতি কি। অথচ এই শহরেই আমার বসবাস। সরকারি হিসাব মতে, গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় মৃত হয়েছে ২৪৮ জন। নতুন আক্রান্ত হয়েছে ১২৬০৬ জন। সুস্থ হয়েছে ১৫৪৯৪ জন। নমুনা পরীক্ষা করিয়েছে- ৪৮০১৫ জন। মোট মৃত ২২১৫০ জন এবং মোট আক্রান্ত ১৩৩৫২৬০ জন। সরকারি এই হিসাব আমার কাছে যথাযথ মনে হয় না। সরকার করোনা নিয়ে কি ভাবছে আমি জানি না। দেশের মানুষ কি ভাবছে তাও জানি না। করোনা পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে তাও জানি না। জানার উপায় কি তাও জানি না। এই পরিস্থিতিতে কি করবো, তাও কেউ বলে দিচ্ছে না। নিজের জ্ঞানে যযতটুকু কুলাচ্ছে তাই দিয়েই পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকতে চেষ্টা করছি। 
কোনো মানুষের মধ্যেই আমি করোনা নিয়ে চিন্তিত হতে দেখি না। 
বর্তমানে এই শহরের মানুষ ক্রিকেট এবং পরীমনিকে নিয়ে ব্যস্ত। একদল পক্ষে, আরেক দল বিপক্ষে। পক্ষ-বিপক্ষ দুইদল ফেসবুকে কঠিন ফাইট করছে। এই মুহুর্তে আমার জানা মতে, সামুর তিনজন ব্লগার করোনা আক্রান্ত। যাই হোক, ঢাকা শহরে কোনো বাসায় কেউ করোনা আক্রান্ত হলে- কেউ প্রকাশ করে না। কেন গোপন রাখে সেটা আমার মাথায় আসে না। বাসায় থেকেই প্রাথমিক চিকিৎসা করে। অবস্থা খুব খারাপ হলে- হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছে। এমন অনেকে আছেন, তার মধ্যে করোনার সব রকম উপসর্গ আছে। অথচ সে টাকার অভাবে হাসপাতালে যাচ্ছে না। কিন্তু সে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। রাস্তার পাশের দোকান থেকে চা খাচ্ছে। সে ধরেই নিয়েছে- বাঁচা মরা আল্লাহর হাতে। প্রতিটা এলাকায় এরকম ২/১ জন করে পাওয়া যাবে। অর্থাৎ টাকা মানুষকে বাঁচিয়ে দিচ্ছে। আবার টাকা নেই বলে হায়াত থাকতেও কেউ কেউ মরে যাচ্ছে। হোক সেটা কালো বা সাদা টাকা।  
প্রথম প্রথম ঢাকার সব হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা হতো না। 
এখন ঢাকা শহরের সব হাসপাতালে করোনার চিকিৎসা হচ্ছে। কারন, একজন করোনা রোগীর প্রচুর টাকা বিল হয়। হাসপাতালের অনেক ইনকাম হয়। তাই প্রতিটা হাসপাতাল করোনা ইউনিট ওপেন করেছে। লোকজন এখন টাকার দিকে তাকাচ্ছে না। হাসপাতালে সিট পেলেই মহাখুশি হচ্ছে। যার যা শেষ সম্ভল আছে তা দিয়েই চিকিৎসা করছে। আর যার শেষ সম্বল নেই? সে করোনা নিয়েও পথে পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। লকডাউনে কতটা উপকার পাওয়া গেছে আমি জানি না। হয়তো রাস্তায় গাড়ি বাস চলে নি। কিন্তু প্রতিটা মহল্লার অলিতে গলিতে সব দোকানপাট খুলেছে। এবং ভ্যানগাড়িতে করে সবজি, ফলমুল বিক্রি হয়েছে। আগে যে গলিতে তিনজন ভ্যানগাড়িতে সবজি বিক্রি করতো, এখন সেই গলিতে দশজন ভ্যানগাড়িতে করে সবজি, মাছ আর ফল বিক্রি করছে। সরকার মানুষকে বাঁচাতে পারবে না। তাই মানুষ যা পারছে, করছে। কোনো রকমে বেঁচে আছে। সরকার মেট্রোরেল করছে, পদ্মাসেতু করছে। সরকার তো আর ঘরে ঘরে গিয়ে কে খেয়ে আছে, না খেয়ে আছে তা দেখবে না।  
আমি এখনও করোনার টিকা নিতে পারি নি। 
রেজিষ্টেশন করেছি একমাস আগে। করোনার টিকার লাইন অনেক লম্বা হয়। দুই ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। টিকার জন্য আমি দুই ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকতে রাজী আছি। তবুও আমাকে টিকা দিন। আমার সুস্থ থাকা, আমার বেঁচে থাকা খুব দরকার। আমার কিছু হলে আমার পরিবারের কি হবে? কে দায়িত্ব নিবে? শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের সবাই টিকা পাবে। কিন্তু বলেন নি কবে টিকা পাবে? টিকার লাইনে আমি হুজুরদের দেখেছি। যে সমস্ত হুজুর বলেছেন, মৃত্যু আল্লাহর হাতে। তারাও শেষ পর্যন্ত টিকার লাইনে এসে দাড়িয়েছেন। এমন কি অনেক হুজুর, মাওলানারা টিকা নিতে বলেছেন। মালোশিয়া থেকে আজহারী সাহেবও ফেসবুকের মাধ্যমে সকলকে টিকা নিতে বলেছেন। শেষ পর্যন্ত মানুষ দোয়ার চেয়ে টিকার উপর বেশি ভরসা রেখেছেন। এটা একটা ভালো দিক।  
এই করোনার মধ্যে বিয়ে শাদি হচ্ছে। 
জন্মদিন হচ্ছে। লোকজন গ্রামে যাচ্ছে, গ্রাম থেকে শহরে আসছে। মানুষের কোনো কিছুই থেমে নেই। বাজারে খুব ভিড়। বিদেশ থেকে লোক আসছে। দেশে এসে বিয়ে করে আবার চলে যাচ্ছে। যারা করোনায় বেকার হয়েছে- তাঁরা তাদের শেষ সম্বল দিয়ে কোনো রকমে খেয়েপরে বেঁচে আছে। যাদের শেষ সম্বল নেই তাঁরা জনে জনে হাত পাতছে। যে ছেলে আগে ১৪ টাকা দিয়ে বেনসন সিগারেট খেত, সে এখন ৫ টাকা দিয়ে রয়েল সিগারেট খাচ্ছে। স্কুল, কলেজ বন্ধ। লেখাপড়া বন্ধ। কোচিং বন্ধ। অনেক শিক্ষকের ইনকাম খুব বেশি কমে গেছে। আগে যে শিক্ষক সব মিলিয়ে চল্লিশ হাজার টাকা ইনকাম করতো- এখন সে ১২ হাজার টাকা ইনকাম করছে অনলাইনে পড়িয়ে। তবুও সব কিছু মিলিয়ে দেশের মানুষ কোনো রকমে বেঁচে আছে। এটাই বড় কথা।
 ৩২ টি
    	৩২ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:১২
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:১২
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। 
এই ছবিটা দশ বছর আগের তোলা। আর এই রকম ছবি কাওরান বাজার গেলে এখনও পাওয়া যাবে।
২|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:০২
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:০২
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: করোনা পরিস্থিতী চার দিকেই খারাপ। সময়ের সাথে সাথে পরিস্থিতী আরো খারাপ হচ্ছে, হবে।
  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:১৩
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: আমি করোনাতে মরতে চাই না। আমি মরে গেলে আমার পরিবার একদম অসহায় হয়ে যাবে।
৩|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:৫৩
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৩:৫৩
*কালজয়ী* বলেছেন: আহারে! মানুষ। এদের আগে টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৩
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: টিকা নাই। চারিদিকে টিকার অভাব।
৪|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:০০
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:০০
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: 
 বাস্তব অনেক সত্য তুলে ধরেছেন। 
তবে, টিকার কেন্দ্র ভেদে ভিড় কমবেশি হয়, মনে হয়। আমি যেখান থেকে নিয়েছি, সেখানে ভিড় খুব কম ছিলো। আমি একদম সকাল সকাল গিয়েছিলাম। ১৫ মিনিটেই পেয়ে গিয়েছি। 
আপনাদের জন্যে দোয়া করছি যাতে আপনারা সুস্থ্য থাকুন। কোনরূপ সহযোগিতা লাগলে আশা করি বলবেন। ফেসবুকে একটা ম্যাসেজ করলেই হবে।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৪
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর মন্তব্য করেছেন। ভালোবাসা জানবেন।
৫|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:২৩
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে, দেশে করোনা আছে ও ব্লগারদেরও করোনা হচ্ছে; আমি মনে করেছিলেম যে, ব্লগারেরা শুধু প্রিয়ার অভাবে আছে!
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৫
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু ব্লগার নামক চেংড়াপোলাপান রাতে গাজা খেয়ে প্রিয় প্রিয়া বলে চেচায়। এটা তাদের বয়সের দোষ।
৬|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৫:৩৭
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৫:৩৭
কুশন বলেছেন: ঢাকা শহর যেরকম খারাপ। তাদের করোনা পরিস্থিতিও তত খারাপ। সরকারের সত্যটা প্রচার করা উচিত। তাতে মানুষ সাবধান হবে।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৬
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: শহরের দোষ দিয়ে লাভ নাই। শহর না। শহরের মানুষ গুলো খারাপ।
৭|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ৮:৪৯
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ৮:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: করোনায় অনেকের আয় রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে বা কমে গেছে।এরা অনেক কষ্টে আছে।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৭
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: এদের খবর কেউ রাখে না।
৮|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ৯:৫০
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ৯:৫০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি একদিন দুই ঘণ্টা লাইন দিয়ে টিকা না পেয়ে দ্বিতীয় আরেকদিন সকাল সাড়ে নয়টার লাইন দেই।দেড়টা নাগাদ জানতে পারি আমার জন্মসাল ওদের ওইদিনের বয়সের সঙ্গে খাপ খাচ্ছে না। অগত্যা পৌনে দুইটার দিকে ব্যর্থ মনোরথ হয়ে বাড়ি ফিরে আসি। তখন সিদ্ধান্ত নেই টিকা নেওয়ার জন্য এভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা সময় আর নষ্ট করব না।যদি স্বাস্থ্য দফতরে টিকা উদ্বৃত্ত হলে ডাকলে নিশ্চিত হলে তবেই যাবো। তবে এরই মধ্যে একদিন একজনকে অনুরোধ করলে সেদিন অনুরোধে কাজ হয়।কোভিশীল্ডের ভ্যাকসিন নিতে পারি। চুরাশি দিন পরে ফাইনাল ডোজ নিতে হবে। জানিনা আবার কাকে হাতে পায়ে ধরতে হবে। যাইহোক সবশেষে বলার যে টিকা নেওয়ার জন্য ভয়ানক ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৮
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমাদেরও ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
৯|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১০:২৮
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১০:২৮
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
রাত দুইটার সময় আপনি কারওয়ান বাজারে কি করেন?
সবজির ব্যবসায় করার ইচ্ছা আছে নাকি?
হাতে কলমে প্রশিক্ষণ নিতে এর চেয়ে
ভালো সময় হয়নার!! 
চেষ্টা করুন ভাগ্য
খুলেও যেতে পারে।
করোনা পরিস্থিতি খুবই খারাপ !!
সাবধানে থাকব্নে!
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫০
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: তখন আমি চাকরী করতাম। রাতের ঢাকা শহর নিয়ে একটা এসাইনমেন্ট ছিলো।
১০|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১১:৪৭
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১১:৪৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
অনেক বছর আগে আমি আপনাকে বলেছিলাম প্রয়োজনের অতিরিক্ত জনসংখ্যা মোটেই দেশের সম্পদ নয় । ক্ষেত্রবিশেষে তারা দেশের জন্য আপদ-বিপদ
 আপনি বলেছিলেন কয়েক মাসের মধ্যেই আপনি প্রমান করে দিবেন যে প্রয়োজনের অতিরিক্ত জনসংখ্যা দেশের সম্পদ । 
এখনতো হাড়েহাড়ে বুঝতে পারছেন প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল নয় । 
এমনকি সেটা যদি জনসংখ্যা ও হয় তাও পরিত্যাজ্য।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫১
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: জনাব আমার মনে আছে। 
জনসংখ্যা সমস্যা হওয়ার কথা না। কিন্তু অদক্ষ ও অযোগ্য সরকার এই বিশাল জনসংখ্যা কাজে লাগাতে পারছে না। এটাই আসল সমস্যা।
১১|  ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১১:৫১
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  রাত ১১:৫১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ  হোসেন বলেছেন: 
সবজি বহন করার ঝুড়ির মধ্যে যে যুবকটি ঘুমিয়ে আছে এই রকম দৃশ্য আমি বাংলাদেশে থাকতে অসংখ্যবার দেখেছি ।
এমনও দেখেছি রাতের বেলা মতিঝিলের রাজপথে শীতকালে অনেক মানুষ গুটিসুটি মেরে শুয়ে আছে ।
এই সমস্ত মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন করার জন্য কেউই এগিয়ে আসেনি ।
এরা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য যথেষ্ট সচেতন নয় ।
সম্ভব হলে এদেরকে নিয়ে প্রচুর পরিমাণে বাংলা ও ইংরেজিতে লিখুন।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৭
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: দরিদ্র দেশে এরকম দেখাটাই স্বাভাবিক।
১২|  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:২৯
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:২৯
হাবিব বলেছেন: করোনা নিয়ে সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হয়নি।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৭
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৭
রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
১৩|  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৯
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৫৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আল্লাহ্ এই গজব থেকে আমাদের রক্ষা করুন।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩০
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩০
রাজীব নুর বলেছেন: আল্লাহ এই গজব থেকে আমাদের রক্ষা করবেন না। স্পষ্ট বুঝা যায়। এই গজব তো আল্লাহই দিয়েছেন। হে হে
১৪|  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩২
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩২
কল্পদ্রুম বলেছেন: সরকারের নিজের জন্যই সঠিক তথ্য প্রচারের দরকার ছিলো।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩৪
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ১০০% রাইট।
১৫|  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:০২
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:০২
রানার ব্লগ বলেছেন: মাস্ক কয়জন পরে ? এমন না যে মাস্কের দাম আকশ ছোঁয়া, বাংলাদেশের মানুষ সচেতন না।
  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:৪৫
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ অল্প কিছু মানুষ সচেতন। আপনি আমি। চাদগাজি, নুরু সাহেব। ব্লগের এডমিন।
১৬|  ০৮ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:১০
০৮ ই আগস্ট, ২০২১  বিকাল ৪:১০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সময়োপযোগী পোস্ট
  ০৯ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪১
০৯ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ১২:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: হ্যাঁ চেষ্টা করেছি। 
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:২৫
০৭ ই আগস্ট, ২০২১  দুপুর ২:২৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কারওয়ান বাজারে এইভাবে টুকরির মধ্যে ঘুমানোর দৃশ্য খুব কমন। সবজির ব্যাপারীরা কারওয়ান বাজারে সবজি কিনতে এসে রাতটা টুকরির মধ্যে ঘুমিয়ে কাটায়। এক সময় এই রাস্তা দিয়ে নিয়মিত যাতায়াত ছিল। তাই এই দৃশ্য আমার খুব পরিচিত।