নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

উহুদের যুদ্ধে ওমর এবং আবু বক্কর কেন পালিয়ে ছিলেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:০৫



আসসালামু আলাইকুম।
ওমর এবং আবু বক্করের পালিয়ে যাওয়ার কারণ হলো, তারা একটা ভুল সংবাদ পেয়েছিলেন, যে নবীজি যুদ্ধে শাহাদাৎ বরন করেছেন। এটা শুনে তাদের মনোবল ভেঙে গিয়েছিল। এজন্য তারা যুদ্ধের ময়দান ত্যাগ করেন। ওমর এবং আবু বক্কর ছিলেন নবীজির কাছের মানুষ। ইসলাম ধর্মে তাদের অবদান অনেক। তারা দুজনেই নিজের জীবনের চেয়ে নবীজিকে বেশি ভালোবাসতেন। ওহুদের যুদ্ধ নিয়ে আমি কিছুটা আলো করতে চাই। নবীজির যুগে যুদ্ধ অতি সাধারণ বিষয় ছিলো। তখন তো কামান, গোলা বারুদ, বন্ধুক, পিস্তল, গ্রেনেড ছিলো ন। তখন যুদ্ধ হতো, শাবল, বল্লম, তীর-ধনুক আর তরোয়াল দিয়ে। সেই যুগে যুদ্ধে জয়ী হলে গনিমতের মাল হিসেবে অনেক কি পাওয়া যেতো। অর্থাৎ সেই সময় যুদ্ধ ছিলো রুটিরুজি।

উহুদ বা ওহুদ একটা পাহাড়ের নাম।
মক্কা থেকে তিন মাইল দূরে। উহুদ পাহাড়টা নবীজি খুব পছন্দ করতেন। এই পাহাড়ের পাশ দিয়েই নবীজি উটের পিঠে চড়ে বিভিন্ন এলাকায় যেতেন। নবীজি কোথাও একা যেতেন না। তার সাথে সব সময় একটা দল থাকতো। যাইহোক, নবীজিকে রেখে আবু বক্কর ও উমর উহুদ যুদ্ধ থেকে পালিয়েছেন। কথা সত্য। কিন্তু কথা হচ্ছে, যুদ্ধের ময়দান থেকে সাহাবারা পালিয়ে যাবেন এটা হতেই পারে না। নো নেভার। এবিষয়ে একটি সূরা নাযিল হয়েছে। আল্লাহপাক ওমর এবং আবু বক্করকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। কিন্তু এই যুদ্ধে নবীজির একটা দাত ভেঙে যায়। এবং নবীজি দারুণ আহত হোন। তার শরীর থেকে অনেক রক্ত ঝরেছে। নবীজি যুদ্ধ করতে করতে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় একটা গর্তে পড়ে যান। পাহাড়ের উপর থেকে ওমর এবং আবু বক্কর নবীজিকে দেখতে না পেয়ে, ঘাবড়ে যান।

৬২৫ সালে উহুদের যুদ্ধ হয়েছিল।
মুসলিম ও কুরাইশদের মধ্যে যুদ্ধ হয়েছিল। (এর এক বছর আগে বদরের যুদ্ধ হয়েছিল।) এই যুদ্ধে নবীজি কিছুটা আহত হয়েছিলেন। ৬২৭ সালে আবার আরেকটা যুদ্ধ হয়েছিল। যাইহোক, মূলত মুসলিম আর অমুসলিমদের মধ্যে ওহুদ বা উহুদ যুদ্ধ হয়েছিল। নবীজির পরিকল্পনা অতি নিখুঁত। যুদ্ধের ময়দানে কে কোথায় থাকবে সেটা নবীজি আগেই বলে দিতেন। হুদ প্রান্তরে অর্থাৎ জাবালে রুমা পাহাড়ে নবীজি ৫০জন সাহাবাকে দাড় করিয়ে রাখলেন। বললেন, তীর মেরে শত্রুদের ঘায়েল করো। ভুলেও পেছন দিক যা-ও যাবে না। শুধু সামনে এগিয়ে যাবে। যুদ্ধের শেষের দিকে এই ৫০ জন সৈনিক তীর ছোড়া বন্ধ করে, গনিমতের মাল সংগ্রহ করতে দৌড় দেয়। এই সুযোগে পেছন থেকে আক্রমণ করে অমুসলিমরা জিতে যায়। অত্যন্ত দুখজনক।

যুদ্ধের ময়দানে অপর পক্ষ ইচ্ছা করে মিথ্যা রটিয়ে দেয়।
অপরপক্ষকে মানসিক ভাবে দুর্বল করার জন্য। সত্যের চেয়ে মিথ্যা দ্রুত ছড়ি পড়ে। আফসোস, একটা মিথ্যা সংবাদ চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। মিথ্যা টা হলো, নবীজি যুদ্ধে মারা গেছেন। এই বিষয়ে আল্লাহ সূরা আল- ইমরানে বিস্তারিত বলেছেন। এই যুদ্ধটা ছিলো মূলত, আল্লাহর পক্ষ থেকে ধৈর্য্য ও ইমানের অগ্নিপরীক্ষা। ওহুদের যুদ্ধে শুধু আবু বক্কর আর ওমর না, সকলেই পালিয়ে গিয়েছিলেন। আবু বক্ককের পুত্র আবদুর রহমান ছিল অমুসলিমদের দলে। আবদূর রহমান মনে প্রানে চেয়েছিলেন, যুদ্ধের ময়দানে যেন তার বাবা আবু বক্ককরের সাথে দেখা না হয়। পুত্র হয়ে সে তার বাবাকে হত্যা করতে পারবে না। নো নেভার। অন্য দিকে আবু বক্কর বলেছিলেন, আমি পুত্র বুঝি না। আমার কাছে আগে ইসলাম, আগে আমার নবীজি। ইসলাম এবং নবীজির জন্য নিজ পুত্রকে হত্যা করা কোনো ব্যাপারই না।

ওমর ছিলেন সাহসী এবং বুদ্ধিমান।
হরযত ওমরের ইচ্ছা ছিলো যুদ্ধে অপরপক্ষের লোকদের নিহত বা আহত না করে তাদের বন্ধী করে মুক্তিপণ চাইবে। যাইহোক, আবু বক্কর নবীজির সবচেয়ে কাছের লোক ছিলেন। বলা যেতে পারে দোস্ত ছিলেন। আবু বক্কর নবীজিকে একা পেলেই নানান রকম প্রশ্ন করতেন। নবীজি বিরক্ত না হয়ে আবু বক্করের সব প্রশ্নের উত্তর দিতেন হাসিমুখে। মক্কা বিজয়ের পর হজ্বের দায়িত্ব আবু বক্কর পালন করেন। ৬৩ বছর বয়সে আবু বক্কর মারা যান। নবীজির পাশেই আবু বক্করের কবর হয়। অন্যদিকে ওমর ছিলেন বেশ রাগী ও তেজী স্বভাবের। আবু বক্করের মৃত্যুর পর ওমর খলিফার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। বলা যেতে পারে অর্ধেক পৃথিবী শাসন করেন হযরত ওমর। ওমর এবং আবু বক্কর এই দুই বীর ইসলামের জন্য নিজের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের মৃত্যুর সময় যেন কালিমা পড়ার তৌফিক দান করেন। বিশ্ব নবীর উম্মত হিসেবে আল্লাহ আমাদের জান্নাত দেবেন। আমরা পাপীতাপী। সারা জীবন দোষ করেছি। পরকালে আমাদের শেষ ভরসা আমাদের বিশ্ব নবী।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পরকালে আমাদের শেষ ভরসা আমাদের বিশ্ব নবী ; এই বাক্যের ব্যাখ্যা কি?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: নবীজি আমাদের ভালোবাসেন। উনি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবেন। আল্লাহ নবীজির ফরিয়াদ মেনে নিবেন। এবং আমরা সবাই বেহেশতে যাবো।

২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:৫৩

কিরকুট বলেছেন: মূল প্রবন্দের শিরনাম , তৌহীদি জনতা কে খেপিয়ে তুলতে যথেষ্ঠ । :D

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: না কেন ক্ষেপবেন? ওমর হয় আবু বকর আসলে যুদ্ধের ময়দান থেকে পালিয়ে ছিলেন। এবং কেন পালিয়েছিলেন সেটা পোষ্টে উল্লেখ করেছি।

৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০২

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: নবী ও সাহাবায়ে কেরামদের সম্মান করতে শিখুন; ইসলামের বিষয়ে কলম ধরতে হলে আরো ব্যাপক পড়াশোনার প্রয়োজন রয়েছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত।

৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: [link||https://www.somewhereinblog.net/blog/nurubrl/30300956]

মানসম্মত লেখা দেখুন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:০১

কাঁউটাল বলেছেন: ইসলামের ইতিহাসে সাহাবীগণ (রা.) ছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সর্বোত্তম অনুসারী, যাঁরা নিজের জান-মাল কুরবান করে ইসলাম প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন। কিন্তু যুগে যুগে কিছু বিভ্রান্ত ব্যক্তি সাহাবীদের মর্যাদাহানি করার চেষ্টা করেছে, যা কুরআন ও হাদিসের দৃষ্টিতে এক জঘন্য অপরাধ। এখানে আমরা কুরআন ও হাদিসের আলোকে সাহাবীদের মর্যাদা এবং তাঁদের অবমাননার শাস্তি নিয়ে আলোচনা করবো।

কুরআনের দৃষ্টিতে সাহাবীদের সম্মান

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা কুরআনে সাহাবীদের প্রশংসা করেছেন এবং তাঁদের প্রতি সন্তুষ্টির ঘোষণা দিয়েছেন। সাহাবীদের মর্যাদার বিষয়ে আল্লাহ বলেন:

"মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে যারা সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণ করেছে এবং যারা উত্তমরূপে তাদের অনুসরণ করেছে, আল্লাহ তাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং তারাও আল্লাহর প্রতি সন্তুষ্ট। তিনি তাদের জন্য জান্নাত প্রস্তুত রেখেছেন, যার নিচে নির্ঝরিণী প্রবাহিত; সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এটাই মহাসাফল্য।"(সূরা আত-তাওবা ৯:১০০)

এই আয়াত স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, সাহাবীরা আল্লাহর সন্তুষ্টিপ্রাপ্ত ব্যক্তি, এবং তাঁদের প্রতি অবমাননা করা মানে আল্লাহর ফয়সালার বিরোধিতা করা।

হাদিসের আলোকে সাহাবীদের অবমাননার শাস্তি

রাসূলুল্লাহ (সা.) সাহাবীদের ভালোবাসার নির্দেশ দিয়েছেন এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ বা অবমাননাকে গুনাহ হিসেবে গণ্য করেছেন। নিম্নে কিছু নির্ভরযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলো:

সাহাবীদের প্রতি বিদ্বেষ মুনাফিকির লক্ষণ

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: “সাহাবীদের প্রতি ভালোবাসা রাখা ঈমানের লক্ষণ, আর তাদের প্রতি বিদ্বেষ রাখা মুনাফিকের লক্ষণ।”(সহিহ মুসলিম, হাদিস: ৮৫)

এই হাদিস থেকে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, যে ব্যক্তি সাহাবীদের অবমাননা করে, সে মুনাফিকদের পথ অনুসরণ করছে।

সাহাবীদের অবমাননা করলে অভিশাপ

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: "আমার সাহাবীদের গালি দিও না। সেই মহান সত্তার কসম, যার হাতে আমার প্রাণ! তোমাদের কেউ যদি উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণও দান করে, তবুও তাদের একজনের (সদকাহ্) এক মুদ বা তার অর্ধেক পরিমাণ দানকেও ছুঁতে পারবে না।"(সহিহ বুখারি, হাদিস: ৩৬৭৩)

এই হাদিস থেকে বোঝা যায় যে সাহাবীদের অবমাননা করলে আল্লাহর অভিশাপ নেমে আসতে পারে এবং তাদের মর্যাদা কোনোভাবেই সাধারণ মানুষের সাথে তুলনীয় নয়।

সাহাবীদের অবমাননা করলে পরিণতি ভয়াবহ


রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: “যে ব্যক্তি আমার সাহাবীদের গালি দেয়, তার উপর আল্লাহ, ফেরেশতা এবং সমগ্র মানুষের লানত বর্ষিত হবে।”(সুনান আত-তিরমিজি, হাদিস: ৩৮৬৬)


এই হাদিস থেকে বোঝা যায় যে, সাহাবীদের অবমাননা করা হলে সেই ব্যক্তি দুনিয়া ও আখিরাতে অভিশপ্ত হবে।

সাহাবীরা ইসলাম প্রচারে নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিয়েছেন। তাঁদের অবমাননা করা মানে ইসলামের ভিত্তিকে আঘাত করা। কুরআন ও হাদিসে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে যে, সাহাবীদের সম্মান করতে হবে এবং তাঁদের প্রতি বিদ্বেষ রাখা মুনাফিকির লক্ষণ।
মুনাফিকরা ইসলামের জন্য এক বড়ো ফিতনা। তারা বাহ্যিকভাবে মুসলিম হিসেবে পরিচিত হলেও, অন্তরে তারা ইসলামের শত্রু। কুরআন ও হাদিসে মুনাফিকদের শাস্তির বিষয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য রয়েছে।

মুনাফিকদের জন্য জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তর

إِنَّ ٱلْمُنَـٰفِقِينَ فِى ٱلدَّرْكِ ٱلْأَسْفَلِ مِنَ ٱلنَّارِ وَلَن تَجِدَ لَهُمْ نَصِيرًۭا

"নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের সবচেয়ে নিচু স্তরে থাকবে, এবং তুমি তাদের জন্য কোনো সাহায্যকারী পাবে না।"(সূরা আন-নিসা ৪:১৪৫)

হাদিসের আলোকে মুনাফিকদের শাস্তি

রাসূলুল্লাহ (সা.) মুনাফিকদের কঠিন শাস্তির কথা উল্লেখ করেছেন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: "কিয়ামতের দিন মুনাফিকদের মুখ থেকে আগুনের লাগাম পরানো হবে, যা তাদের জাহান্নামের গভীরে নিয়ে যাবে।"(মুসনাদ আহমদ, হাদিস: ১৮৫২৪)

মুনাফিকদের আমল গ্রহণযোগ্য নয়, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: "মুনাফিকদের আমল আল্লাহর কাছে কবুল হয় না, কারণ তারা নিজেদের স্বার্থের জন্য ইসলামকে ব্যবহার করে।"(সহিহ ইবনে হিব্বান, হাদিস: ৬৪৫৮)

রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন: "কিয়ামতের দিন মুনাফিকদের জন্য বিশেষ আলাদা স্থান নির্ধারিত হবে, যেখানে তারা সবচেয়ে অপমানিত হবে।"(আবু দাউদ, হাদিস: ৪৬৮৮)

মুনাফিকদের শাস্তি কুরআন ও হাদিসে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দুনিয়াতে তারা অপমানিত হয় এবং তাদের অন্তরে সংকট বৃদ্ধি পায়। আর আখিরাতে তারা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে কঠিন শাস্তি ভোগ করবে। তাই, আমাদের উচিত নিজেদের ঈমানকে মজবুত করা এবং মুনাফিকদের বৈশিষ্ট্য থেকে দূরে থাকা। আল্লাহ আমাদের সত্যিকারের ঈমানদার হওয়ার তাওফিক দান করুন। আমীন।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: আমি তো অবমাননা করি নাই।
সম্মানের সহিত লিখেছি। না পড়েই মনগড়া মন্তব্য করে দিলেন?

৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:১০

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (সৈয়দ কুতুব) পার্ভার্ট "রাজীব নূরের" লেখায় লাইক দিয়াছে। ইহাতে উহাই (সৈয়দ কুতুব) যে উহার (পাঁদগাজীর) মাল্টিনিক - এই সন্দেহ আরও ঘনিভূত হইল।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার সন্দেহ সঠিক। দশে দশ পেয়েছেন।

৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪২

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
উহুদ যুদ্ধের সময় কিছু সাহাবাগণের রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আদেশ বুঝতে ভুল হবার কারণে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে মাত্র।
সেই পরিস্থিতিতে উহুদ প্রান্তরে ১৪জন সাহাবা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে সর্বক্ষণ ছিলেন। এর মাঝে ৭জন মুহাজির এবং ৭জন আনসারী সাহাবী ছিলেন।

মুহাজির সেই সাতজনের মাঝে আবু বকর রাঃ এবং উমর রাঃ ও ছিলেন। সেই সাতজন সাহাবী হলেন, হযরত আবু বকর রাঃ, হযরত উমর রাঃ, হযরত আলী রাঃ, হযরত তালহা বি উবায়দুল্লাহ রাঃ, হযরত আব্দুর রহমান বিন আউফ রাঃ, হযরত যুবায়ের রাঃ, হযরত সাদ বিন আবী ওয়াক্কাস রাঃ।

কিছু কথা বলা উচিত হযরত তালহা কে নিয়ে :

এই যুদ্ধে রাসুল (সা.) রক্তাত হন। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে আবু বকর (রা.) আর আবু উবাইদা (রা.) রাসুল (সা.)–এর সেবা করতে এলে তিনি তাঁদের বললেন, আমাকে ছেড়ে তোমাদের বন্ধু তালহাকে দেখো।

হজরত আবু বকর (রা.) বলেছেন, ‘আমরা তাকিয়ে দেখি, তালহা (রা.) রক্তাক্ত অবস্থায় একটি গর্তে অজ্ঞান হয়ে আছেন। তাঁর একটি হাত দেহ থেকে বিচ্ছিন্নপ্রায়। সারা শরীরে তির আর বর্শার সত্তরটিরও বেশি আঘাত।’ হজরত আবু বকর (রা.) ওহুদ যুদ্ধের প্রসঙ্গ উঠলেই বলতেন, ‘সে দিনের সবটুকুই তালহার!’

ওমর (রা.) তালহা (রা.)–কে ‘সাহেবে ওহুদ’ (ওহুদওয়ালা) বলে ডাকতেন। এ যুদ্ধেই হজরত তালহা (রা.)–র অসাধারণ ভূমিকায় মুগ্ধ হয়ে রাসুল (সা.) তাঁকে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন।


এবার বলুন হজরত আবু বকর ও উমর রাঃ কোথায় ছিলেন ?


১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা জানি তো।
আমি তো অন্যদের মতো করে লিখতে পারি না। সমস্যা এখানেই।

৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৫৬

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (স্বপ্নবাজ সৌরভ) উত্তম জবাব দিয়াছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা। উনাকে ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:০০

মামুন রেজওয়ান বলেছেন: ঐতিহাসিক কোন ঘটনা বর্ননা করলে অবশ্যই রেফারেন্স উল্লেখ করতে হয় এটা আপনার মত অভিজ্ঞ লেখকের জানা উচিৎ। যদি অথেনটিক রেফারেন্স দিতে না পারেন তাহলে এই ধরনের লেখা থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ করব।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে সত্য কথা বলি- আসলে অনেকদিন আগে পত্রিকায় ওহুদের ঘটনা পড়েছিলাম। সেটা আমি আমার মতো করে লিখেছি, যতটুকু মনে আছে।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:১১

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: নবীজি আমাদের ভালোবাসেন। উনি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবেন। আল্লাহ নবীজির ফরিয়াদ মেনে নিবেন। এবং আমরা সবাই বেহেশতে যাবো।

সূরা আল-কাহফ (১৮:১১০)
قُلْ إِنَّمَآ أَنَا۠ بَشَرٌۭ مِّثْلُكُمْ يُوحَىٰٓ إِلَىَّ أَنَّمَآ إِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌۭ وَٰحِدٌۭ ۖ فَمَن كَانَ يَرْجُوا۟ لِقَآءَ رَبِّهِۦ فَلْيَعْمَلْ عَمَلًۭا صَٰلِحًۭا وَلَا يُشْرِكْ بِعِبَادَةِ رَبِّهِۦٓ أَحَدًۭا

উচ্চারণ:
"Qul innamaa anaa basharun mithlukum yoohaa ilayya annamaa ilaahukum ilaahun waahid, faman kaana yarjoo liqaa'a rabbihi falya’mal ‘amalan saalihanw wa laa yushrik bi’ibaadati rabbihi ahadaa."

অর্থ:
"বলুন, আমি তো কেবল তোমাদের মতোই একজন মানুষ, তবে আমার প্রতি ওহী (প্রকাশ) করা হয় যে, তোমাদের ইলাহ (উপাস্য) একমাত্র একজনই – আল্লাহ। সুতরাং যে ব্যক্তি তার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে এবং তার প্রতিপালকের এবাদতে কাউকে শরিক না করে।"

আল্লাহ রহমান ও রহিম। তিনি আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন। নবী মুহাম্মদ ﷺ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল। তবে সম্মান প্রদর্শনের ক্ষেত্রে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, যেন তা শিরকের সীমা অতিক্রম না করে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: সম্মান করেই আমি নবীকে 'নবীজি' বলে সম্বোধন করেছি।

১১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩

কাঁউটাল বলেছেন: পিছলা রাজীব নূর: পিছলামির মহারাজা

রাজীব নূর বড়োই পিছলা, কাজেে বেলায় শুন্য,
শ্বশুরের ঘাড়ে চড়ে বসে, বিলাসিতায় ধন্য!

ধর্ম নিয়ে খোঁচায় আর উসকানির খেলা,
মনে করে সে বুদ্ধিজীবী, অথচ পুরাই ফেঁলা!

শ্বশুরমশাই বড়ো চতুর, আওয়ামী লেজুড় চ্যালা,
জনতার মঞ্চে ঘুঁটি সাজিয়ে টাকা কামিয়েছেন ম্যালা।

পিছনে ষড়যন্ত্র, সামনে আদর্শ, মুখে কথার ফানুস,
মনে শ্রদ্ধা নাই, তবু ভাব নেয় যেন সে মহান মানুষ!

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ছাগল কোথাকার।

১২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৪

কাঁউটাল বলেছেন:






পিছলা রাজীব নূর: পিছলামির মহারাজা

রাজীব নূর বড়োই পিছলা, কাজের বেলায় শুন্য,
শ্বশুরের ঘাড়ে চড়ে বসে, বিলাসিতায় জীবন ধন্য!

কাজের নামটি শুনলেই কাঁদে, নেই একটিও স্কিল,
ব্লগে বসে দিন কাটায়, এসাইলামের খোঁজে দিল!

ধর্ম নিয়ে খোঁচায় আর উসকানির খেলা,
মনে করে সে বুদ্ধিজীবী, অথচ পুরাই ফেঁলা!

শ্বশুরমশাই বড়ো চতুর, সরকারী লেজুড় চ্যালা,
জনতার মঞ্চে ঘুঁটি সাজিয়ে টাকা কামিয়েছেন ম্যালা।

পিছনে ষড়যন্ত্র, সামনে আদর্শ, মুখে কথার ফানুস,
মনে শ্রদ্ধা নাই, তবু ভাব নেয় যেন সে মহান মানুষ!

১৩| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকে সত্য কথা বলি- আসলে অনেকদিন আগে পত্রিকায় ওহুদের ঘটনা পড়েছিলাম। সেটা আমি আমার মতো করে লিখেছি, যতটুকু মনে আছে।


ধর্ম নিয়ে কিছু লিখলে অবশ্যই সহী রেফারেন্স দেবেন। কোথাও পড়েছেন সেটা ভেবে এতো বড় ব্লগ লেখা ঠিক না।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: যে জিনিসের রেফারেন্স নাই, সেটা কোথা থেকে দিবো ভাইসাহেব?

১৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কুকরা@আমি রাজিব নুরের লেখায় লাইক দিয়েছি মানে পড়েছি। রাজিব নুরের সব লেখা আমার পছন্দ না। তিনিও আমার সব লেখা পছন্দ করেন না। আপনি নিজে কিছু তো লিখেন না বরং মানুষ কে ট্যাগিং করেন। আগে দেখতাম সোনাগাজীর মাল্টি বলতেন।

আমি কারো সাগরেদ হওয়ার খোয়াইশ নেই। আর ধর্ম নিয়ে আমার কোন কনিফিউশন বা সমস্যা নেই। :-0

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি সঠিক পথে আছেন।

১৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫

লুধুয়া বলেছেন: কুকরা@ কাউতাল@ এর নীচু প্রাণী এই vlog এ ব্লগিংএ করতে পারে ।তাহলে চাঁদগাজী কেনো পারবেনা। কুকরা@কাওতাল শুরু থেকে আক্রমণ এবং উল্টা পালটা বলে আসছে এরপরেও আজ পর্যন্ত কোনো অ্যাকশন দেখলাম না। অ্যাডমিন হইত জানে কারা এই নিক ব্যবহার কচ্ছে।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: এডমিনের এমন আচরনে আমার সন্দেহ হয়- তারা নিরপেক্ষ নয়।

১৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

এ পথের পথিক বলেছেন: রাজিব ভাই, কি অবস্থা কেমন আছেন ?
আপনি ঐতিহাসিক ওহুদ যুদ্ধ নিয়ে লিখেছেন । খুবই ভাল কথা । কিন্তু ইসলামের কোন কথা নিয়ে লিখেতে গেলে দলিল উল্লেখ করতে হয় । আপনি লেখা টা কোথায় পেয়েছেন, কোন বইয়ে আছে এই লেখা বা কোন লেখা পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে লিখেছেন তার রেফারেন্স উল্লেখ করেন নি
আপনার পোস্টে কিছু অসঙ্গগতি দেখতে পাচ্ছিঃ
১। তখন তো কামান, গোলা বারুদ, বন্ধুক, পিস্তল, গ্রেনেড ছিলো ন। তখন যুদ্ধ হতো, শাবল, বল্লম, তীর-ধনুক আর তরোয়াল দিয়ে।
উত্তরঃ আপনি ভাল ভাবে সিরাত পড়েন সেসময়ে যুদ্ধে রাসুল সাঃ কামান গোলা বারুদ ব্যবহার করেছেন ।
২। সেই যুগে যুদ্ধে জয়ী হলে গনিমতের মাল হিসেবে অনেক কি পাওয়া যেতো। অর্থাৎ সেই সময় যুদ্ধ ছিলো রুটিরুজি।
উত্তরঃ ভুল কথা বললেন । তারমানে রাসুল সাঃ এবং তার সাহাবী রাঃ কি রুটিরুজির জন্য যুদ্ধ করেছে ? গনিমত পাওয়ায় কি মুল উদ্দেশ্য ছিল ?
বা এমন আরো অনেক বিষয় ( আর উল্লেখ করতে চাচ্ছি না ) এবং শব্দ চয়ন আপনি নিজের মত লিখেছেন যা অন্যায় ।

আপনার লেখার ধাচ দেখে মনে হচ্ছে আমি কোন ইউরোপ বা আমেরিকান অমুসলিমদের বা বাংলার ইসলাম বিদ্বেষীদের রচিত সিরাত পড়ছি । যারা রাসুল সাঃ এর জীবনীকে বিকৃত ভাবে উপস্থাপন করে । উদাহরণ হিশেবে উইলিয়াম মুরের কথা বলা যায়, এমন ভাড় আরো বহুত আছে । যারা রাসুল সাঃ জীবনী থেকে ২/১ টা ভাল বিষয় উপস্থাপন করবে বিকৃত করে যা পড়ে খারাপ ধারনা তৈরি হবে, বলা যায় বিষ দিয়ে মাখন খাওয়ানো ।

আপনার প্রতি অনুরোধ থাকবে আগে নিজে সিরাত পড়ুন তারপর লিখুন । নিচের সিরাত গুলো পড়তে পারেনঃ
১। সিরাতুর রাসুল সাঃ - আসাদুল্লাহ গালিব
২। মোস্তফা চরিত সাঃ - আকরাম খা ( মুরের মত বহুত লোকের এভাবে লেখার প্রতিবাদ করেছেন, কেন এমন অগ্রহনযোগ্য তাও লিখেছেন )
৩। আর রাহিকুল মাখতুম - শফিউর রহমান মোবারকপুরী
৪। রউফুর রহীম - আলী মুহাম্মদ সাল্লাবী
৫। নবীয়ে রহমত - আবুল হাসান আলী নদভী
৬। সিরাত ইবনে হিশাম
৭। শামায়েল তিরমিজি

১,২ নাম্বার অতিসত্বর পড়বেন তারপর কথা হবে । আর ব্যস্ততার মাঝে রেইন ড্রপসের সিরাহ শুনুন

আর ইহকাল বা পরকালে প্রথম ও শেষ ভরসা আমাদের মহান রব্বুল আলামিন । তার দয়া রহমতে ও করুনায় আমরা জান্নাতে এক সাথে থাকব ইনশাআল্লাহ্‌ ।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনি সঠিক কথা বলেছেন।

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮

এ পথের পথিক বলেছেন: অফ টপিকঃ আপনারা কিভাবে বুঝেন কে কার পোস্টে লাইক দিয়েছে, আমি কম্পিউটার ব্রাউজার দিয়ে তো দেখতে পাইনা , somewhereinblog.net এই ডোমেইন এ ।

১৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:২০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: রাজিব নুর@ আপনি প্রমাণ করেন যে আমি চাঁদগাজী,সোনাগাজী, জেনারেশন ৭১ অথবা কামালপাশা২য় ! অন্যজনের অসত্য বক্তব্যে আপনি কেন হাওয়া দিচ্ছেন?

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: হয়তো এডমিনের চোখে চাঁদগাজী খারাপ মানুষ। আর কাঁউটাল ভালো। এজন্য সামুতে কাঁউটাল কে রেখেছেন। চাঁদগাজীকে বারবার বিদায় করে দিয়েছেন।

১৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১৭

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সেটা ব্লগ কতৃপক্ষ ভালো জানেন। মাত্র চার মাস হয়েছে আমি এসেছি ব্লগে গাজীর সাথে বাকিদের পুরাতন ঝামেলা আছে। কিন্তু আমার সাথে কারো ঝামেলা নেই। আমি সবাইকে ভালো ভাবে চিনিও না।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: কাউকে চেনার দরকারও নাই।

২০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৩

কামাল১৮ বলেছেন: এই ইতিহাস মিথ।বস্তুনিষ্ঠ কোন প্রমান নাই।প্রমান আছে মোয়াবিয়ার।ইসলাম এবং ইসলামের ইতিহাস সবই আব্বাসীয় খিলাফতের সময় লেখা।ভারতের আছে রামায়ন মহাভারত,গ্রীকের আছে হোমার,হেমনমনি ইসলামের ইতিহাসে কোরান।তবে ঐগুলি গোছানো,ইসলামের অগোছালো।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: একদম সঠিক কথা বলেছেন।

২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৩৭

কামাল১৮ বলেছেন: তেমনি হবে।

২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



সত্যি সত্যি এমনটা হয়ে থাকলে দুঃখজনক।

২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪:৪৩

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


যুদ্ধ করা কোন ভালো কাজ নয়।
যে যু্দ্ধ করে সে অবশ্যই কোন ভালো লোক নয়।

২৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



কিরকুট বলেছেন: মূল প্রবন্দের শিরনাম , তৌহীদি জনতা কে খেপিয়ে তুলতে যথেষ্ঠ ।

তৌহিদি জনতা কারা?

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: জামাত শিবির।

২৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৩৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আন্দাজে ঢিল মারা বন্ধ করুন।

২৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:২৭

যারীন তাসনীম আরিশা বলেছেন: আপনি বিকৃত মস্তিস্কের লোক। মিথ্যুকও অতিশয়।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যদি বলেন আমি বাদশা, তাহলে কি আমি বাদশা হয়ে যাবো?

২৭| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:১৫

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:




রাজীব ভাই, আপনার মাঝে মাঝে কী হয়!!!!

সম্মানী মানুষদের সম্মান রাখতে হয়। এটা আমাদের বাংলাদেশি কালচার। আমার বাবা - মা শিখিয়েছেন।

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৩:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: স্যরি ভাই। ক্ষমাপ্রার্থী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.