নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার নাম- রাজীব নূর খান। ভালো লাগে পড়তে- লিখতে আর বুদ্ধিমান লোকদের সাথে আড্ডা দিতে। কোনো কুসংস্কারে আমার বিশ্বাস নেই। নিজের দেশটাকে অত্যাধিক ভালোবাসি। সৎ ও পরিশ্রমী মানুষদের শ্রদ্ধা করি।

রাজীব নুর

আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।

রাজীব নুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

মৃত্যুর পর যা হবে!

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৪২



বেহেশত বেশ বোরিং হওয়ার কথা।
হাজার হাজার বছর পার করা সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। দিনের পর দিন একই রুটিন। এরচেয়ে দোজক অন্য রকম। চ্যালেঞ্জ আছে। টেনশন আছে। ভয় আছে। অস্থিরতা আছে। বেহেশতে ভয় নেই, চ্যালেঞ্জ নেই। একঘেয়েমি জীবন। শুধু আরাম আয়েশ আর হুরদের ভোগ করা। একই জিনিস দিনের পর দিন কারো ভালো লাগার কথা না। বেহেশতের কথা চিন্তা করে একজন বাউল শিল্পী একটা গান লিখেছেন। '৭০ টা হুরপরী দিয়া, আমার তো কাম নাই। ও আমি দোজকে যাবো'। হোক পৃথিবী বা বেহেশত। মানুষ চায় উত্তেজনা। উন্মাদনা। মানুষ তিন হাজার ফিট উপর থেকে লাভ দিচ্ছে। সমুদ্রের গভীরে যাচ্ছে। জঙ্গলে গিয়ে পশুদের সাথে লড়াই করছে। উত্তর মেরুতে প্রচন্ড শীতের মধ্যে খালি গায় গোছল করছে। বেহেশতে গিয়ে মানুষের বোরিং লাগবে।

প্রায় সব ধর্মেই পাপ পূর্ণ আছে। বিচার আছে।
আরাম আয়েশ আছে, শাস্তি আছে। প্রার্থক্য শুধু নয়- দশ, আর কি। তেমন একটা প্রার্থক্য নেই। ধর্ম থেকে আমরা জানতে পারি- ইহকাল এবং পরকাল সম্পর্কে। আল্লাহ স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, দুনিয়াতে কিভাবে আমাদের চলতে হবে। কি করতে হবে এবং কি করতে হবে না। এজন্য আমাদের একটা আসমানী কিতাব দিয়ে দিয়েছেন। সেই মহান গ্রন্থে বিস্তারিত সব লেখা আছে। কিতাবের বাইরে গেলেই, কঠিন শাস্তি। আল্লাহ আমাদের ভালোবাসেন। তাই বোনাস হিসেবে আমরা পেয়েছি হাদীস। এক কথায় বলা যায়, নবীজির দেখানো পথে চললে, বেহেশত নিশ্চিত। শুধু হজ্ব করে বেহেশতে যাওয়া যাবে না। আল্লাহকে পেতে হলে আগে নবীকে পেতে হবে। আমল এবং আল্লাহর রহমত ছাড়া কেউ বেহেশতে যেতে পারবে না। যারা ধর্মকর্ম করে না। তারা পরকাল নিয়ে চিন্তিত না। তারা মনে করে মৃত্যু মানে সব শেষ। শুন্য। হাওয়ায় মিলিয়ে যাওয়া। এই শরীর মাটির সাথে মিশে যাবে। কোনো হাশর টাশর নেই। নমরুদ এবং ফেরাউন এরকমই ভেবেছিল। তাদের শেষ পরিনতি কি হয়েছিল সেটা কোরআন শরীফে লেখা আছে।

ইসলাম ধর্ম মতে, মৃত্যুর পর কবরে আযাব হবে।
দুজন ফেরেশতা মুনকার এবং নকীর তিনটা প্রশ্ন করবেন। সহজ প্রশ্ন। সে প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলে ভালো। না পারলে শুরু হয়ে যাবে আযাব। কবর দুই পাশ দিয়ে আপনাকে চাপা দেবে। নবীজি কবরের আযাব থেকে বাচার উপায় বলে দিয়েছেন। সূরা মূলক বেশি বেশি করে পড়তে বলেছেন। সূরা মূলক পাঠ করলে কবরের আযাব থেকে বাচা যাবে। যারা মুমিন বান্দা তারা কবরে মুনিকার আর নকীরের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে। যারা পাপী বান্দা তারা মুনকার নকীরের সহজ প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে না। অথচ সবাইকে একই প্রশ্ন করা হবে। বলো তোমার রব কে? পাপী বান্দারা হয়তো বলবে, ট্রাম্প। অথবা আইনস্টাইন। কোনো কোনো নির্বোধ হয়তো বলবে, পুতিন। কিন্তু শুদ্ধ মানুষেরা উত্তর দেবেন, আমার রব হচ্ছেন- আল্লাহ। কালেমা হচ্ছে লাইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। মুনিম বান্দারা আল্লাহকে ভয় করে। দুই হাত তুলে প্রার্থনা করে। কান্না করে। ফরিয়াদ করে।

একদিন কেয়ামত হবে। সব মৃত মানুষেরা উঠে দাঁড়াবে।
আহারে এত সুন্দর দুনিয়া ধ্বংস হয়ে যাবে। এই পৃথিবী সুন্দর করে সাজাতে মানুষের হাজার হাজার বছর লেগেছে। অথচ আল্লাহ এক মুহুর্তেই সব শেষ করে দেবেন। হাশরের ময়দানে সব মানুষ একত্রিত হবে। তখন কেউ কাউকে চিনবে না। ছেলে বাবাকে চিনবে না। মা মেয়েকে চিনবে না। পিতা পুত্রকে চিনবে না। কেউ কাউকে চিনবে না। সবাই ইয়া নফসি, ইয়া নফসি করবে। মন্দ লোকদের কলিজা শুকিয়ে যাবে। তারা ভয়ে কাপবে। এক জীবনে মানুষের সমস্ত অপরাধ কম্পিউটার স্কীনে স্পষ্ট ভেসে উঠবে, অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই। মৃত্যুর পরের জগৎ বড় রহস্যময়। অদেখা ভুবন। এক ফোটা পানির জন্য মানুষ হাহাকার করবে। তখন দুনিয়ায় ধন সম্পদ কোনো কাজে আসবে না। ফিলিস্তিনিরা বেহেশতে যাবে। ইজরায়েল যাবে দোজকে। যারা মূর্তিপূজা করেছে তারা বিনা বিচারে দোজকে যাবে। এই দুনিয়া তো দুদিনের। পরকাল অসীম।

যারা বেহেশতে যাবে তাদের কোনো চিন্তা নাই।
তাদের জন্য অপেক্ষা করে আছে, হুর, নানান রকম সুস্বাদু পানীয় এবং ফলমূল। এক কথায় বলা যায়- আপনি বেহেশতে যা চাইবেন তা-ই পাবেন। কিন্তু যারা দোজকে যাবে তাদের খবর আছে। কঠিন শাস্তি তাদের ভোগ করতে হবে। যেমন, সূর্য থাকবে মাথার এক হাত উপরে। মাংস এবং হাড্ডি গলে গলে পড়বে। তীব্র আগুনে পুড়তে হবে। দুষিত রক্ত এবং পুজ খেতে দেওয়া হবে। শাস্তি চলবে অনন্তকাল। আহারে। আহারে! তবে আশার কথা হচ্ছে, যারা দোজকে যাবে, তারা তাদের শাস্তি শেষ করে বেহেশতে যাবেন। নবীজি অবশ্যই তার উম্মতের রেখে বেহেশতে যাবেন না। আমরা বড় ভাগ্যবান আমরা শেষ নবীজির উম্মত। নবীজি আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবেন। বিশ্ববাসীর জন্য নবীজি আর্শীবাদ। নবীজিকে সৃষ্টি না করলে, আল্লাহ এই দুনিয়া সৃষ্টি করতেন না।

আমি দোজক বা বেহেশত নিয়ে চিন্তিত নই।
আমি দোজক পেলেও খুশি, বেহেশত পেলেও খুশি। আমার ব্যাক্তিগত ধারণা আমি বেহেশত পাবো। হাশরের ময়দানে আল্লাহ জিজ্ঞেস করবেন, তুমি কি এই অন্যায় কিছু করেছো? আমি বলব, হ্যা করেছি। আল্লাহ জিজ্ঞেস করবেন, অমুক অন্যায় করেছো? আমি বলব, হ্যা করেছি। এই যে আমি আমার সমস্ত দোষ সহজ সরল ভাবে স্বীকার করবো। তাতেই আল্লাহপাক খুশি হয়ে যাবেন। এবং বলবেন, যা চুপচাপ বেহেশতে চলে যা। কাউকে কিছু বলিস না যেন! অথবা হাশরের ময়দানে আমার পাপপুণ্যের ফয়সালা হবে। আমি মন খারাপ করে দাড়িয়ে থাকবো। আল্লাহ বলবেন, তোর তো কোনো ভালো কাজ নেই। তোকে জাহান্নামে যেতে হবে। তোর কিছু বলার আছে? আমি কিছু বলব না। চুপ করে, মাথা নিচু করে দাড়িয়ে থাকবো। তখন পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহ বলবেন, তোকে দেখে মায়া লাগছে রে। কেমন অসহায় ভাবে দাঁড়িয়ে আছিস! যা চুপচাপ তোর পছন্দ সই বেহেশতে চলে যা।

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: কি একটা অদ্ভুত ব্যাপার । ধর্ম মানি না কিন্তু শেষ দিবসে নবীর সুপারিশের প্রার্থনা ঠিকি করে । হিপক্রেট জাতি আমরা ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: না এটা হিপক্রেট হবে না।
কারন মানুষ যখন সমুদ্রে পরে যায়। বাঁচার জন্য খড়কুটো যা পায় আকড়ে ধরে।

২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: নফস যদি রুহের উপর জুলুম করে, তাহলে নফসকে জাহান্নামে জ্বালিয়ে প্রতিশোধ নেওয়া হবে।পোষ্টের শেষ কথাগুলো দলিলপ্রমান বিহীন অসহায়।আমার মতে বেহেশত সহজ নয়,কলিজার রক্তপানি করিতে হইবে। কেউ কেউ আবার বেহেশতের দরজার কাছে গিয়ে আটক হবে।আমার মতে,এখানে বেহেশতের প্রচন্ড লোভ জাগ্রত হবে,অথবা অহংকার জাগ্রত হবে,আর লোভ এবং অহংকার নিয়ে কেউই বেহেশতে যেতে পারবেনা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: এরকম হলে তো সমস্যা।
তাহলে কারো-ই বেহেশতে যাওয়া হবে না।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১৮

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: আরেকটি কথা আখিরাতের জান্নাত পাইতে হলে আগে দুনিয়াটাকেই জান্নাত বানিয়ে ফেলতে হবে।একহাজারজনের মধ্যে হয়ত একজন পারে দুনিয়াকে জান্নাত বানাতে।এজন্য ই হাদিসে রয়েছে, যখন ফেরেশতাদেরকে জান্নাতীদের বাছাই করতে বলা হবে, ফেরেশতারা বলবে কতজনকে বাছাই করব। আল্লাহ তায়ালা বলবেন প্রতি 1000 এর ভিতর থেকে একজনকে বাছাই কর....….।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২২

রাজীব নুর বলেছেন: এভাবে বাছাই করতে গেলে কয়েক হাজার বছর লেগে যাবে।

৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৫

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: উপরোক্ত হাদিসটি শুনে সাহাবায়েকেরাম বিষন্য হয়ে পড়েছিলেন। পরে নবীজি তাদেরকে সান্তনা দিয়েছিলেন, অন্যান্য জাতির তুলনায় তোমরা এমন, যেমন কালো গাভীর গায়ে সাদা সাদা কিছু পশম। অর্থাৎ ইয়াজুজ মাজুজ এবং অন্যান্য কাফের জাতির তুলনায় তোমরা সংখ্যায় খুবই নগণ্য

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: মাদারা তেরেসা, ডায়না হেডেন অথবা আমাদের বেগম রোকেয়া কি বেহেশত পাবেন?

৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:২৮

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: তবে আল্লাহর দয়ার সাগর থেকে নিরাশ হতে নাই। দয়ার সাগরে যখন জোষ ওঠে শত বৎসরের কাফের শত্রুকেও মুহূর্তেই বন্ধু বানিয়ে নেন

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: হ্যা ঠিক বলেছেন।
আল্লাহ দয়ার সাগর। এটাই মিলিয়ন বিলিয়ন মানুষের শেষ ভরসা।

৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৩২

রানার ব্লগ বলেছেন: Sulaiman hossain বলেছেন: আরেকটি কথা আখিরাতের জান্নাত পাইতে হলে আগে দুনিয়াটাকেই জান্নাত বানিয়ে ফেলতে হবে।একহাজারজনের মধ্যে হয়ত একজন পারে দুনিয়াকে জান্নাত বানাতে।এজন্য ই হাদিসে রয়েছে, যখন ফেরেশতাদেরকে জান্নাতীদের বাছাই করতে বলা হবে, ফেরেশতারা বলবে কতজনকে বাছাই করব। আল্লাহ তায়ালা বলবেন প্রতি 1000 এর ভিতর থেকে একজনকে বাছাই

আপনি মনের মাধুরী মিলিয়ে হাদিস বলে যাচ্ছেন । কোন তথ্য উপাত্ত ছাড়া । বাহ কি মজা । আজকাল গ্রামেও মোল্লার কিছু বলার আগে বুঝে শুনে বলে । এমন গনহারে জান্নাতবাসি নির্বাচন ভবের কালেও শুনি নাই । এমন হলে বিচার দিবস না বলে সিলেকশান দিবস বলা উচিৎ । যা অবশ্যই না । কোন ধর্ম গ্রন্থই এটা স্বিকার করে না ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: এই বিষয়ে ব্লগার নতুন নকিব ভাই ও মহাজাগতিক চিন্তা কোরআনের আলোকে সঠিক তথ্য দিতে পারবেন।

৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৪০

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: এরকম হলে তো সমস্যা।
তাহলে কারো-ই বেহেশতে যাওয়া হবে ন
আপনার এই কথা সত্য তবে এর সাথে আর একটু কথা আছে
আল্লাহতালা বলেন, তোমাদের প্রত্যেককেই তা অতিক্রম করতে হবে (অর্থাৎ জাহান্নামের ভেতর দিয়ে যেতে হবে)এটা তো কিতাবে লেখা হয়ে গিয়েছে। অতঃপর আমি সেখান থেকে বের করব আল্লাহকে ভয় করে এমন লোকদেরকে,এবং অপরাধীদেরকে নতজানু অবস্থায় সেখানে রেখে দিব।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৪৪

রাজীব নুর বলেছেন: একটা গান আছে, নামাজ রোজা ছাইড়া দিছি। বেহেশতে যাবার ভয়ে।

৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫৩

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: লেখক বলেছেন: একটা গান আছে, নামাজ রোজা ছাইড়া দিছি। বেহেশতে যাবার ভয়ে।
বেহেশতে যদি কোন ভয় থাকে তাহলে সেটা কোন ভয়?

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০০

রাজীব নুর বলেছেন: অই যে বেহেশতে একই রুটিন। বোরিং হয়ে যাবার সম্ভবনা বেশি।

৯| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫৬

নজসু বলেছেন:



মাঝে মাঝে আপনার কি যে হয় ভাই বুঝিনা।

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০১

রাজীব নুর বলেছেন: আমি কি করলাম?
লেখাটা ফেসবুকে পেয়েছি। শেয়ার করেছি। ব্যস।

১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:০১

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন
আপনি মনের মাধুরী মিলিয়ে হাদিস বলে যাচ্ছেন । কোন তথ্য উপাত্ত ছাড়া । বাহ কি মজা । আজকাল গ্রামেও মোল্লার কিছু বলার আগে বুঝে শুনে বলে । এমন গনহারে জান্নাতবাসি নির্বাচন ভবের কালেও শুনি নাই । এমন হলে বিচার দিবস না বলে সিলেকশান দিবস বলা উচিৎ । যা অবশ্যই না । কোন ধর্ম গ্রন্থই এটা স্বিকার করে না।

আপনার কথা ঠিক আছে। বুখারী শরীফে জান্নাত বাসীদের সংখ্যার বিষয়ে দুইটি হাদিস রয়েছে ---

১১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: রানার ব্লগ বলেছেন
আপনি মনের মাধুরী মিলিয়ে হাদিস বলে যাচ্ছেন । কোন তথ্য উপাত্ত ছাড়া । বাহ কি মজা । আজকাল গ্রামেও মোল্লার কিছু বলার আগে বুঝে শুনে বলে । এমন গনহারে জান্নাতবাসি নির্বাচন ভবের কালেও শুনি নাই । এমন হলে বিচার দিবস না বলে সিলেকশান দিবস বলা উচিৎ । যা অবশ্যই না । কোন ধর্ম গ্রন্থই এটা স্বিকার করে না।

বিচার দিবস না বলে সিলেকশন দিবস বলা হলেও কোন সমস্যা নেই, । বুখারী শরীফে জান্নাত বাসীদের সংখ্যার বিষয়ে দুইটি হাদিস রয়েছে ---

১২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:২৮

নকল কাক বলেছেন: ধরেন আল্লাহর দয়ায় আপনি বেহেশতে চলে গেলেন। এরপরে আপনি কি করবেন?

০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:০২

রাজীব নুর বলেছেন: না না আমি বেহেশতে যেতে চাই না।

১৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ২:২২

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: আমার মনে হয় আমরা সবায় বেহেস্তে যাবো । কারন আল্লাহ এতো বিরাট ব্যাপার তার কাজ নাই মানুষের "এই দোষ সেই দোষ তাই এখন দোজখে যাও" এটা করবেন। কথা হল কি "তুমি চোর হয়ে চুরি কর ,পুলিশ হয়ে ধরো ,সর্প হয়ে দংশন কর ,ওঝা হয়ে ঝাড়ো । "তুমি বাঁচাও তুমি মারো মানুষের কি দোষ" ।মানুষ যা করে তা অনেক সময় তার জিন বলে দায় এটা কর সেটা কর।

১৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৮

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: বেহেশত সম্পর্কে লেখকের জ্ঞান শুন্যর কাছাকাছি রয়েছে। যদিও নামাজি এবং তত্বজ্ঞানি মানুষদেরকে বেহেশত বুঝাতে হয়না।

১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৫:৪১

আহলান বলেছেন: যার যে বিষয়ে জ্যান নাই, তার সেই বিষয়ে কপি পেস্ট মারা কি খুব দরকার?

১৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৪৭

কামাল১৮ বলেছেন: মৃত্যুর পর কি হবে তার কোন প্রমান নাই।আছে হরেক রকমের দাবি।

১৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: কেয়ামতের দিন যারা মারা যাবে তাদের কবর দিবে কে।তাদের কবরের আযাব মাফ।এখানেই ধর্মের স্ববিরোধিতা।এক লোকের কবর আযাব হলো হাজার হাজার বছর আরেকজনের এক দিনও না।হায়রে ধর্ম,তোমার যুক্তি এতো ঠুনকো।

১৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:৩৭

কাঁউটাল বলেছেন: ভন্ড কোথাকার

১৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: আগামী ১০০ বছরের মধ্যে আমাদের সবার ফয়সালা হয়ে যাবে

২০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০২৫ রাত ২:৫০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



৭২ টা হুর ফুন্দাইতে হৈবে।

২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৫

সুলাইমান হোসেন বলেছেন: নাস্তিকরা ব্লগ জুড়ে যে যে বিষাক্ত বিষ ছড়াচ্ছে, তা গোখরা সাপের বিষের থেকেও অধিক মারাত্মক, অপরিপক্বদের জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.