নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কালা পোলা

আমি শুনে হাসি, আখিঁ জ্বলে ভাসি, এই ছিল মোর ঘটে- তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ , আমি আজ চোর বটে।

রাজ্জাক রাজ

এম এ রাজ্জাক রাজ, সরকারী বাঙলা কলেজ

রাজ্জাক রাজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আইন মন্ত্রণালয়ে লেখা সাকার রায় ও কিছু তথ্য

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪২



আইন মন্ত্রণালয়ের ষষ্ঠ তলার

একটি কম্পিউটারের ডি-

ড্রাইভে “Local Disk (DHappy” এই

রায়ের কপি পাওয়া যায়।

কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ফাইল

বা ডকুমেন্টের উৎস নির্ণয়ক তথ্য ঐ

ফাইল/ডকুমেন্টে সংরক্ষিত

থাকে। এই তথ্য ঐ ফাইল

বা ডকুমেন্টের প্রপারেটিস

অপশনে গেলে পাওয়া যায়। এই

রায়ের কপিটি যে ফাইল

পাওয়া গেছে তার প্রপারটিস

পরীক্ষা করে নিম্নোক্ত তথ্য

পাওয়া যায়।

“ডি ড্রাইভ” এর “আলম” নামক

ফোল্ডারের সাব ফোল্ডার

“ডিফারেন্ট কোর্টস এন্ড

পোস্ট ক্রিয়েশন” এর

মধ্যে আরেকটি সাব ফোল্ডার

“চীফ প্রসিকিউটর- ওয়ার

ট্রাইবুনালস” এর

মধ্যে রাখা রায়ের

খসড়া কপিটির নাম ছিল

“সাকা ফাইনাল- ১”।

ইংরেজিতে উক্ত ফাইল

পাথটি হলো-

D:AlamDIFFERENT COURTS n POST

CREATIONWar Crimes TribunalChief

Prosecutor – War Tribunalsaka final –

1.doc.

`ICT BD Case No. 02 of 2011 (Delivery of

Judgment) (Final)’

আলম নামের যে ব্যক্তির

ফোল্ডারে ফাইলটি পাওয়া গেছে সেই

আলম হলেন আইন মন্ত্রণালয়ের

ভারপ্রাপ্ত সচিব আবু সালেহ

শেখ মোঃ জহিরুল হক এর

কম্পিউটার অপারেটর।

বিচার শেষের আগেই রায়

লেখা শুরু

আইন মন্ত্রনলায়ের

যে ফাইলটিতে সালাহউদ্দিন

কাদের চৌধুরীর রায়ের

কপি পাওয়া গেছে সেই

ফাইলটির প্রপার্টিজ

অপশনে দেখা যায়

ফাইলটি তৈরি করা হয়েছে ২০১৩

সালের ২৩ মে ১২টা ১ মিনিটের

সময়। ফাইলের সাইজ ১৬৭ কেবি।

পৃষ্ঠা ১৬৪। এডিট

করা হয়েছে ২৫৮৭ মিনিট পর্যন্ত।

ফাইল অনুযায়ী সালাহউদ্দিন

কাদের চৌধুরীর রায় লেখা শুরু

হয় ২৩ মে। কিন্তু ওই সময়

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর

বিরুদ্ধে ট্রাইবুনালে সাক্ষ্য গ্রহন

চলছিল। গত ১৪ই

অগাষ্ট’১৩ইং তারিখে সালাহউদ্দিন

কাদের চৌধুরীর মামলার সমস্ত

কার্যক্রম শেষ হয় এবং রায়ের জন্য

তারিখ অপেক্ষমান

ঘোষনা করা হয়।

সে অনুযায়ী দেখা যায়, বিচার

শেষ হবার তিন (০৩) মাস আগেই

রায় লেখা শুরু হয় আইন মন্ত্রনালয়

থেকে।

রায়ের এক স্থানে সালাহউদ্দিন

চৌধুরীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ

করে লেখা হয়েছে যে,

বিচারপতিগণ আদালত কক্ষ ত্যাগ

করার সময় তিনি উঠে দাঁড়াতেন

না। এছাড়া সালাহউদ্দিন

কাদের

চৌধুরী মাঝে মধ্যে ট্রাইবুনালে বিচারপতিদের

চেয়ারম্যান ও মেম্বার সাহেব

বলে সম্বোধন করতেন। এ

বিষয়টিও রায়ে ক্ষোভের

সাথে উল্লেখ করা হয়েছে।





ECONOMIST Iএর REPORT

ট্রাইব্যুনালের প্রশ্নবিদ্ধ বিচার

বাংলাদেশের বিচারিক ও

রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে দূষিত

করছে---!!!!

যুদ্ধাপরাধের ‘বিচার

চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয়েছে’

উল্লেখ করে বিশ্বখ্যাত ব্রিটিশ

সংবাদপত্র ইকোনমিস্ট বলেছে, ‘এ

ট্রাইব্যুনাল বিচার ও রাজনৈতিক

ব্যবস্থাকে কলুষিত করছে।’

‘জাস্টিস ইন বাংলাদেশ :

অ্যানাদার কাইন্ড অব ক্রাইম’

শিরোনামে

(আজকের) প্রিন্ট

সংস্করণে এবং গতকাল শুক্রবারের

অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত

প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশের

ভয়ঙ্কর রাজনীতির

সঙ্গে জড়িয়ে গেছে আদালতের

বিচারপ্রক্রিয়া। ট্রাইব্যুনাল

সে কূপটিকেই

বিষাক্ত করছে, যেখান

থেকে বাংলাদেশ একদিন পান

করতে চায়। ইকোনমিস্টর

প্রতিবেদনে বলা হয়, শুনানি শেষ

হওয়ার আগেই তিনজনের ফাঁসির

রায় লিখে রাখা হয়েছিল।





রায়ের পুরো কপি দেখুন এখানে Click This Link

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩

রাজ্জাক রাজ বলেছেন: রায় ঘোষণার পর সালাহউদ্দিন
কাদের
চৌধুরী ট্রাইব্যুনালকে উদ্দেশ্য
করে বলেন -- "
এটা মিনিষ্ট্রি থেকে বেরিয়েছ
ইন্টারনেটে আছে । আইন
মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ দিলাম "
রায় পড়ার সময়
ট্রাইব্যুনালে সালাহউদ্দিন
কাদের বলেন
-- " এগুলো পড়ার দরকার নাই, রায়
তো গতকালই
ওয়েবসাইটে পাওয়া গেছে ।
তিনি আবার বলেন, এই রায় এখান
থেকে হয়নি । এই রায় বেলজিয়াম
থেকে এসেছে "
ট্রাইব্যুনালের
বাইরে সকালে সালাহউদ্দিন
কাদের চৌধুরীর ছেলে হুম্মান
সাংবাদিকদের
বলেন -- "রায় আগেই
পইড়া ফালাইছি । আজ
তামশা দ্যাখতে আইছি "
====Shohel Rana ===-লিখেছেন comments.এ
বি এন পির লজিক টা কেউ বুঝচেন
না বুঝলে শুনেন,বি এন পি ভালই
করে জানে এই সরকারের
বিরুদ্ধে আন্দোলন,ফান্দোল
ন,হরতাল মরতাল করে কুনো লাভ
নাই,এই সরকার মেয়াদের
আগে খমতা কখোনো ছাড়বে না ব
শাস্তি কমাইয়া দুই বছরের জেল ও
দিতোনা,ছো বি এন পির
নেতারা খালি চাইয়া রইচে মাগ
খমতা আসুক তারপর
তোমাগোরে বুঝামুনে কতো ধান
এ কতো চাল আর কতো গম এ
কতো আটা,,,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.