রাজন সরকার বলেছেন: ভালবাসার এখন তখন... হাসান ভুঁইয়া শীতের তীব্রতায় মাঘের রুক্ষতায় শুকনো মাটির মায়ায় ভালবাসার স্পন্দন। ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ নিয়ে ডিপ্রজন্মের আয়োজন। ভালবাসা এক অনুভূতির নাম, এক বিশ্বাসের নাম। ঈশ্বর এর অসম্ভব সুন্দর এক আশীর্বাদ ভালবাসা। এরই মাঝে লুকিয়ে থাকে বলা, না-বলা হাজার কথা, যা কোন ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করা যায় না, যার নেই কোন নির্দিষ্ট সীমা, নেই কোন সময়। বিশেষ এই অনুভূতিগুলোকে ভাষায় প্রকাশ করা না গেলেও এ কথা সহজেই বলা যায় যে এই মিষ্টি অনুভূতিগুলো থেকেই সৃষ্টি হয় এক মিষ্টি সম্পর্র্কেও, যার নাম প্রেম। প্রেম ভালবাসার এই হাজার রঙ-রূপ একেক জন একেক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখেন। তবে এখনকার তরুণ প্রজন্ম যেন প্রেমকে এক অন্য রকম রূপ দান করেছে। শতাব্দীর এক অকৃত্রিম বেড়াজালে সময়ের পথ ধরে ভালবাসার যাত্রা পথ। নয় কোন পরাবাস্তব, নয় কোন ত্বরান্বিত বিভ্রান্তি, সময়ের সাথে এক ধ্রুবক ধারায় একই মানের সমান্তরালে চলা। ভালবাসার রয়েছে অনেক ব্যাখ্যা, রয়েছে অনেক উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এর পরও শতাব্দীর পর শতাব্দী ভিন্নতা স্থান নেয় ভিন্ন ভিন্ন ভালবাসায়। ভালবাসা একটি গণ্ডির বেড়াজাল নয়, যাতে থাকবে দুটি ব্যক্তি বা চরিত্রের অবস্থান এবং তাদের চাওয়া-পাওয়া। কিছু ভালবাসা স্থান নেয় দু’জনের অনুপস্থিতিতেও। শুধু মাত্র অপ্রত্যাশিত মায়াজাল এবং তীব্র পাওয়ার আকাক্সক্ষা পরিপূর্ণতা দেয় কিছু ভালবাসায়। যেখানে দুটি চরিত্রের অবস্থান হয়ত বা সময়ের দুই মেরুতে কিংবা পৃথিবীর মানচিত্রে বিশাল দুটি দূরত্বের ব্যবধানে। কবিগুরু বলেছিলেন- ‘প্রহরের শেষ আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ’
১|
১৮ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
রাজন সরকার বলেছেন: ভালবাসার এখন তখন...
হাসান ভুঁইয়া
শীতের তীব্রতায় মাঘের রুক্ষতায় শুকনো মাটির মায়ায় ভালবাসার স্পন্দন। ভালবাসার ব্যবচ্ছেদ নিয়ে ডিপ্রজন্মের আয়োজন।
ভালবাসা এক অনুভূতির নাম, এক বিশ্বাসের নাম। ঈশ্বর এর অসম্ভব সুন্দর এক আশীর্বাদ ভালবাসা। এরই মাঝে লুকিয়ে থাকে বলা, না-বলা হাজার কথা, যা কোন ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করা যায় না, যার নেই কোন নির্দিষ্ট সীমা, নেই কোন সময়। বিশেষ এই অনুভূতিগুলোকে ভাষায় প্রকাশ করা না গেলেও এ কথা সহজেই বলা যায় যে এই মিষ্টি অনুভূতিগুলো থেকেই সৃষ্টি হয় এক মিষ্টি সম্পর্র্কেও, যার নাম প্রেম। প্রেম ভালবাসার এই হাজার রঙ-রূপ একেক জন একেক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে দেখেন। তবে এখনকার তরুণ প্রজন্ম যেন প্রেমকে এক অন্য রকম রূপ দান করেছে।
শতাব্দীর এক অকৃত্রিম বেড়াজালে সময়ের পথ ধরে ভালবাসার যাত্রা পথ। নয় কোন পরাবাস্তব, নয় কোন ত্বরান্বিত বিভ্রান্তি, সময়ের সাথে এক ধ্রুবক ধারায় একই মানের সমান্তরালে চলা। ভালবাসার রয়েছে অনেক ব্যাখ্যা, রয়েছে অনেক উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এর পরও শতাব্দীর পর শতাব্দী ভিন্নতা স্থান নেয় ভিন্ন ভিন্ন ভালবাসায়। ভালবাসা একটি গণ্ডির বেড়াজাল নয়, যাতে থাকবে দুটি ব্যক্তি বা চরিত্রের অবস্থান এবং তাদের চাওয়া-পাওয়া। কিছু ভালবাসা স্থান নেয় দু’জনের অনুপস্থিতিতেও। শুধু মাত্র অপ্রত্যাশিত মায়াজাল এবং তীব্র পাওয়ার আকাক্সক্ষা পরিপূর্ণতা দেয় কিছু ভালবাসায়। যেখানে দুটি চরিত্রের অবস্থান হয়ত বা সময়ের দুই মেরুতে কিংবা পৃথিবীর মানচিত্রে বিশাল দুটি দূরত্বের ব্যবধানে।
কবিগুরু বলেছিলেন-
‘প্রহরের শেষ আলোয় রাঙ্গা সেদিন চৈত্র মাস,
তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ’