নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার দুনিয়ায় আপনি আমন্ত্রিত

রাজন আল মাসুদ

খুঁজে ফিরি স্বপ্নগুলো............

রাজন আল মাসুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭

আমার ডাইনিং এর নাম ছিল "মিলার ডাইনিং হল"। মন্টানা স্টেট ইউনিভার্সিটিতে এটাই সবচেয়ে বড় আর ব্যস্ত ডাইনিং। এখানে একসাথে ৩৫০+ ছাত্র একসাথে বসতে পারত। আমার ডর্ম নর্থ হেজেস আর পাশের সাউথ হেজেস এর ঠিক মধ্যখানে এর অবস্থান। কাছাকাছি হওয়ায় আমি বেশিরভাগ সময়ে এখানেই খেতাম। শুরু করেছিলাম কনডো বা সালাদ বার-এ যেখানে পরিচয় হয় মন্টানায় থাকাকালীন সময়ের সবচেয়ে ভালো বন্ধু সর্বন এর সাথে। তাজিকিস্তানের ছেলে। মন্টানায় থাকার প্রতিটা পদে পদে ও আমাকে যে উপকার, সাহায্য আর মানসিক শক্তি জুগিয়েছে, তার কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা আমার জানা নেই। আর বন্ধুদের কৃতজ্ঞতা জানানোর প্রয়োজনও হয়ত নেই। আজ পর্যন্ত এই বন্ধুত্বে দাগ পরেনি এতটুকু। মিলার ডাইনিং হলে সব চেয়ে বেশি সময় কাজ করেছি ফ্লোটার হিসেবে। অর্থাৎ যেই ডিপার্টমেমেন্টে যেই দিন কেউ অনুপস্থিত থাকে তার কভার দেয়া। সাধারনত এই কাজটা কেউ নিতে চায় না কারণ এইটা খুবই ঝামেলার। নতুন ছাত্ররাই সাধারণত এই কাজটা পায়। ডিশওয়াশার, পট্স এন্ড প্যানস, লাইন, মপার, বেভারেজ গাই, বার্গার বার, টেবিল ক্লিনার, প্লেট এন্ড গ্লাস সাপ্লায়ার সব গুলো ডিপার্টমেন্টএই কাজ করতে হয়েছে। একটা ভালো দিক ছিল যে মোটামুটি সবাইকেই চিনতাম, বন্ধু হয়েছিল অনেক। ডিশওয়াশারের কাজটা ছিল একঘেয়ে। আমাদের ডাইনিং এ আমার কাজ ছিল বিকাল থেকে সন্ধ্যা। সব চেয়ে ব্যস্ত সময়। ৫০০-৬০০ প্লেট ক্রমাগত স্প্রে করে যেতাম। একসময় হাত চলত অটোমেটিক। তবে এই একঘেয়েমিতা অনেকটাই দূর হয়ে যেত টাইলার আর কনোর-এর জন্য। অসম্ভব প্রানশক্তিতে ভরপুর দুইটা ছেলে। পুরো ডিশরুম মাতিয়ে রাখত এরা দুইজন। অন্যদের সাথে ওয়াটার ফাইট, প্লেট দিয়ে ফ্রিজবি খেলা, কৌতুক, গান কি না করত ওরা........ম্যানেজারকে পর্যন্ত কয়েকবার দুষ্টুমি করে ভয় দেখিয়েছে ওরা। ভার্সিটি জীবনের প্রায় শেষ প্রান্তে থাকা এই দুইজনকে অনেক পুরানো এমপ্লয়ী হওয়ায় আর অন্য যে কারো থেকে ভালো কাজ করায় ম্যানেজমেন্ট ও বেশ ছাড় দিত। ডিশরুমের কাজটা একটু স্ট্রেসফুল আর একঘেয়ে হওয়ায় একমাত্র এখানেই কাজের সময় মিউজিক চালানোর পারমিশন ছিল। মিউজিকের তালে তালে কাজের একইসাথে টাইলার আর কনোর এর ডুয়েট ব্রেকডান্স দেখে হাসে নাই এমন কেউ নেই। আমেরিকান কালচারের সাথে পরিচিত হতেও এরা আমাকে হেল্প করেছে প্রচুর। পট্স এন্ড প্যানস-এ বড় বড় হাড়ি পাতিল গুলো ধুতে হত তবে এটায় ফ্রি থাকা যেত। পুরো শেষ হওয়ার পর তা পট্স এন্ড প্যানসে আসত। এগুলো ধোয়া মানে একটা চৌবাচ্চা টাইপ জায়গায় গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে, স্ক্রাব করে ডিশওয়াশিং মেশিনে দিয়ে দেওয়া। এখানে পরিচয় হলো মেক্সিকান বংশোদ্ভুত এঞ্জেলো'র সাথে। সরলের চেয়ে সরল ছিল ছেলেটা। প্রিজন ব্রেক এর সুকরে'র নকল করে আমি ওকে ডাকতাম "পাপি" বলে। আমি এইটা বলতাম আর ও হতাশ ভাবে মাথা নাড়ত। অর এই মাথা নাড়া দেখার জন্য আমি আরো বেশি করে ডাকতাম। বেভারেজ গাই আর বার্গার বার-এর কাজটাও সহজই ছিল.........খালি হলে বেভারেজ এর কন্টেইনার গুলো রিপ্লেস করা আর ডিশ গুলো ফিল আপ করা........ক্লোজিং এর সময় পুরো জায়গাটা পরিস্কার করা। বেভারেজ-এ যেয়ে চিনলাম ডেভি আর ডমিনিককে। ডোমিনিকান রিপাবলিক-এর এরা দুইজন। আমার পরিচিত কালো মানুষদের মধ্যে প্রথম দিককার। ডেভি'র মধ্যে কালোদের ইয়ো স্টাইল আর ফান পুরোটাই ছিল। প্রায় হাটুর কাছে প্যান্ট পরা ডেভি কে দেখলে আমি বরাবরই আশ্চর্য হতাম এই ভেবে যে প্যান্ট টা ওখানে আটকে আছে কিভাবে !!!!! আর সেই ইউনিক একসেন্ট তো আছেই। ডমিনিক কথা বলত খুব মিষ্টি করে। কথা শেষে চোখ টিপ দিয়ে হাসা ছিল ওর আরেকটা মজার দিক। কনডো-এর কাজটা ছিল সব চেয়ে মজার......বার্গার বার-এর মতই খালি হলে সালাদ এর ডিশ গুলো ভরে দেয়া। কিন্তু এটায় মজা বেশি লাগত কারণ সর্বন আর আমি একই সময়ে কাজ করতাম, সাথের দুটো মেয়ে এলিজাবেথ আর দেভিনকা আমার ভালো বন্ধু ছিল। এলিজাবেথ আমেরিকান। মন্টানার লোকাল। মিলারে কাজ করা সবচেয়ে সুন্দর মেয়েগুলার মধ্যে একজন। ওর অসম্ভব কিউট চেহারা, সোনালী চুল আর প্রতি কথার শেষে একটুকরো ভুবন ভোলানো হাসি দেখে কাইত হয় নাই এমন ছেলে কম। দেভিন্কা শ্রীলংকার। টম বয় পুরো। ওর ডায়লগ ছিল "ট্রিট মি এজ আ গ্যাংস্টার"। আরো ছিল ব্রুক। এই মেয়ের বিস্মিত হবার ক্ষমতা বিস্ময় জাগানোর মত। ওর প্রধান কাজ ছিল কনডোর ফ্রিজারের মধ্যে ঢুকে ফোনে কথা বলা। মপার এর কাজ ছিল সব চেয়ে কষ্টের। বিশাল সেই ডাইনিং এরিয়া পুরোটা মপ মানে মুছতে হত। এই শিফটটা আমি ২ সপ্তাহ পর ছেড়ে দেই লাইন অর্থাৎ যেখানে মেইন ডিশগুলো সার্ভ করা হয় ওখানে জায়গা খালি হওয়ায়। প্রথম মাস শেষ হলো আড়াই সপ্তাহ কাজের পরে। ৩১৬ ডলার ৫২ সেন্টের একটা চেক। টাকা দিয়ে গুন করে কি যে আনন্দ লেগেছিল..............সাথে সাথে মন খারাপ ও হয়েছিল। মনে পরে গিয়েছিল দেশে অনেক সময় অল্প কয়টা টাকার জন্য কত জায়গায় ঠেকে গেছি, কত কিছু করতে পারি নাই..........

(চলবে)

অন্যান্য পর্ব:
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ১৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২০)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২১)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২২)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৩)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৪)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৫)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৬)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৭)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৮)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (পর্ব ২৯)
আমেরিকায় এক বছর এবং মধ্যবিত্ত ছাত্রদের বাস্তবতা (শেষ পর্ব)

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +২২/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৬

সত্যচারী বলেছেন: আপনার ক্যম্পাসের কাহিনী পড়ে মনে পড়ে গেল ৮ বছর আগের কথা। আমার বন্ধুদের মধ্যে আমিই সবার আগে কাজ পাই। কাজ শুধু দুপুর বেলা খাওয়া সার্ভ করা। কয়দিন কাজ করার পর ট্যাকনিক বুঝে জাই। কারন আমাদের বস কাজ করত অন্য সেকশনে, তাই কোন কোনদিন কাজ না করেও বিকেল বেলা ক্লাস শেষ করে বসের কাছে গিয়ে বস বস বলে তাকে হাওয়া মারতাম। আর সে কিছু না দেখেই টাইম ইন-আউট দিয়ে সই করে দিত। এভাবে অনেক মাস চলল। একদিন ক্যম্পাসের এক ফাংশনে আমাদের কাজের অর্ডার এল। যথাসময়ে মানে রবিবার ঘুম থেকে উঠতে মন চাইল না, ফোন অফ করে ঘুমিয়ে থাকলাম। পরের দিন গিয়ে শুনি শুধু আমি না, আমাদের ব্যাচের কেউ যায় নি। আর সেই কারনে বস সহ আমাদের সবার চাকরী নট। অন ক্যাম্পাস কাজের মজাই ছিল আলাদা। দুপুর বেলা বন্ধু বান্ধব সবাইকে পুরোনো স্লিপ ধরিয়ে দিয়ে আসতে বলতাম। তারা সবাই ফ্রী খেয়ে যেত। কত না মজা করেছি।
অনেক বড় বড় সৃত্মি আমরা মনেই করতে পারিনা, আবার ছোট ছোট মজার সৃত্মিগুলো আমৃত্যু থেকে যায়।

+

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমাদের পাঞ্চ কার্ড এ মেশিন ইনপুট দিত.........তাও স্টুডেন্ট ম্যানেজার এর সাথে ভাব করে আগে চলে যেয়ে পরে পাঞ্চ আউট করতাম.......তাতে আধা ঘন্টার বেশি মারতে পারি নাই কখনই..........আমার মিল প্লান ছিল ৫ দিনের কারণ ৭ দিনেরটা নিলে ৫০০ ডলার বেশি কিন্তু একই জায়গায় কাজ করার সুবাদে উইক-এন্ডেও বন্ধু বান্ধবরা এমনি ঢুকতে দিত। প্লাস এর জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আপনার প্ল্যান কি, পড়া শেষে বাংলাদেশে চলে আসা?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: এখন পর্যন্ত নিশ্চিত না...........পড়া কবে শেষ হবে তাও বুজতে পারছি না :(

৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩১

আধখানা চাঁদ বলেছেন: এত কাজ করে পড়ার টাইম পান ?!

সফলতা লাভ করুন জীবনে এই কামনা ।

ভাল থাকবেন ভাই

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: তখন তো ১৮ ঘন্টা কাজ করতাম এখন ৫২ ঘন্টা করি.............কিছু করার নাই, করতেই হয়..........নাহলে চলব কিভাবে..............আপনিও ভালো থাকবেন ভাই

৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: পড়েন কখন ?? শুধু তো কাজের কথা শোনালেন । অনেক স্ট্রাগল করতে হয়েছে বুঝা গেছে।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: কাজটা আসলে একটা সময় আর স্ট্রাগল লাগে না, যেই স্বপ্নটা নিয়ে এসেছিলাম তার থেকে দুরে সরে যাচ্ছি ঐটাই হতাশাজনক............

৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
পি এইচ ডি করলে নাকি পারমানেন্ট রেসিডেন্ট হওয়া যায়।

আপনি কিউনি ছাড়লেন কেন? কিউনিতে মাত্র টেন থাউয্যান্ডস ডলারস খরচ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ১০ হাজার ডলার পাব কই?

৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: কুন ঘটনাই না..........চালায়ে যান........মনে রাখবেন........যত্তো কষ্ট......তত্তো কেষ্ট..... B-) B-) আর এই বয়সে কষ্ট করবেননাতো আর করবেন কখন...........আমগো মতো বুড়া বয়সে :P

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: মনের দিক দিয়ে না বুড়া হয়ে যাই ঐটাই ভয়............

৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি কম্পেয়ার করে বললাম। স্টেটের চেয়ে তো কম।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ঐটা ছাড়ছি এপ্রিল এ, তারপর কিউনি..........এখন আরেকটা........সার্ভাইব করাই দায়...........এত টিউশন কই পাব......

৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

সাদা মাটা গরীব ছেলে বলেছেন: ভাই স্টেট ইউনিভার্সিটি অফ নিউওর্ক টা কেমন জানেন নাকি

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ভালো তবে সাবজেক্ট ওয়াইজ একেকটার রাঙ্কিং একেক রকম............মোটের উপর ভালই আমি যা জানি.........এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা অপু সম্ভবত এই ব্যাপারে আপনাকে বেশি হেল্প করতে পারবেন...........

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

পুলক20 বলেছেন: সুন্দর লেখনী।বাস্তবতা ফুটিয়ে তোলার ক্ষমতা অসাধারণ।শুভ কামনা।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য ও শুভকামনা।

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫১

বইয়ের পোকা বলেছেন: +++++

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

লক্ষ্যহীন বলেছেন: এ পর্যন্ত দেশে বিদেশে যতগুলো ডিগ্রি করলাম সবই ছিল ফুল স্কলারশিপ। কিন্তু বিদেশে যারা নিজের খরচে আসত তাদের দেখতাম, কি পরিশ্রমের জীবন, আর খুব হিসাব করে চলা। এজন্য যখনই একসাথে কোথাও গিয়েছি ওদের কখনই টাকা খরচ করতে দেইনি। ভাল থাকো ছোট ভাই, তোমার এই পরিশ্রমই তোমাকে সাফল্যের দুয়ারে পৌছে দেবে-এই দোয়া করি। শুভ কামনা রইল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। ভালো থাকবেন।

১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১

শ্রাবন প্রধান বলেছেন: সংগ্রামী বন্ধু এগিয়ে যাও ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৫১

মানবিক ৩০ বলেছেন: সঙগ্রাম চলুক

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: সঙগ্রাম চলবে.........

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩

মুহিব বলেছেন: চলতে থাকুক।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: :)

১৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

মাইনাস এইটিন_পন্ডিত বলেছেন: তোমার জন্য শুভকামনা। হাল ছেড়ে দিও না। আর যাই কর- পড়াশুনাটা ঠিকভাবে করিও। গুড টাইম উইল কাম!

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২২

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

হেনরি রাইডার হেগার্ড বলেছেন: ভাই তোমার কাহিনি পড়ে নিজেকে তোমার যায়গায় দেখতে পাইলাম.. এখন ভয় লাগছে কিভাবে বাইরে M.Engg করবো :|| :|| :|| definitely you r a tough guy :) :) :) best of luck brother.

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: গ্রাড দের জন্য সুযোগ অনেক বেশি এখানে।

১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাল লাগ্ল আপনার লেখা, সব কষ্ট ছাপিয়ে এক্তা কথা এ ফুতে উঠেছে , যে আপনি একজন পজিটিভ মানুষ :)

আর একজন ইতিবাচক মানুষ এর জন্য কন কিছুই অসম্ভব না

অনেক সুভকামনা আপনার জন্য :) :) :)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকেন আপু।

১৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

আল ইফরান বলেছেন: আল্লাহ আপনার স্ট্রাগলের মুল্য অবশ্যই দিবেন।
আপনার স্বপ্ন পুরন হবে ইনশাল্লাহ। :) :) :)
স্কুল লীভ কইরেন না ভাই। /:) /:) /:)

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

লাবনী আক্তার বলেছেন: সুন্দর করে গুছিয়ে নিজের কথাগুলো বললেন। ভালো লাগল।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২০| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

ব্লাক উড বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন। এই পোস্ট অনেকের উপকারে আসবে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: পোস্টের শেষে মধ্যবিত্ত ছাত্রদের জন্য কিছু বলব।

২১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: খুবই সুন্দর লিখেছেন, ভালো লাগছে পড়তে, লেখা থামাবেন না যেন, শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

বিষণ্ণ বালক বলেছেন: অল্প কয়টা টাকার জন্য কত জায়গায় ঠেকে গেছি, কত কিছু করতে পারি নাই.........AMADER ONEKER MONER KOTHA, BHAI

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: জীবন.................

২৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

কেএসরথি বলেছেন: ঠিক যেভাবে কষ্ট করে চলছেন, ওভাবেই শেষ করুন। ভূলেও দেশে আসবেন না।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমার তো খালি দেশে যাইতে ইচ্ছা করে :( :( :(

২৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

জামানমখা বলেছেন: আমার ছেলে তোমার ই মতো অনেক কষ্ট কোরে M Sকোরছে।আল্লাহ তোমাদের সহায়।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৬

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: আমার জন্য দোয়া করবেন....আপনার ছেলের জন্য শুভকামনা রইলো.......

২৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২৩

রাফা বলেছেন: বাস্তবতা বড়ই কঠিন।অনেককেই দেখেছি কি কস্ট করে পড়ালেখা করছে।নিজের সাধ্যমত অনেককে অনেকভাবে হযোগিতা করেছি।পরিশেষে দু'তিন জনের সফলতা দেখে কুশিও হোয়েছি।

আপনি আপনার সংগ্রাম চালিয়ে যান সফল হবে ইনশা-আল্লাহ।

ধন্যবাদ।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৭

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৪

ডেভিল হ্যান্ড বলেছেন: somberness occupies me 2 read ur quotidian life of abroad। );

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: সাথে থাকবেন।

২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৭

ডাক্তার আমি বলেছেন: এই পোস্ট অনেকের উপকারে আসবে।

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৯

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: একজনের উপকারে আসলেও আমি স্বার্থক।

২৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

আমি সাজিদ বলেছেন: আমি আপনার পোস্ট যতই পড়ছি ততই অবাক হচ্ছি।

আপনার জন্য অনেক শুভকামনা থাকলো।

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ সাজিদ। ভালো থাকুন অনেক :)

২৯| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

লেজ কাটা শেয়াল বলেছেন: নিম্নবিত্ত বলে কখনো এসব সুখকর মুহুর্ত গুল পাবোনা জানি।
আপনার জন্য অনেক শুভকামনা থাকলো।

২৪ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৬:৪১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ভাই দূর থেকে কাশবন ঘনই দেখায়.....

৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০

অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: ভাই পোষ্ট-গ্রাড এর জন্য আমেরিকা পাড়ি দিতে চাই। ইনফো দিয়ে সহযোগীতা করবেন প্লিজ। আর ভাল থাকবেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: অবশ্যই।

৩১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১

অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: পোষ্টি প্রিয়তে++++++

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

রাজন আল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.